------------------------------------------------------
দুপুরে এক শাখা অফিসে সদ্য যোগদানকৃত মেশিনগান মানে এঞ্জিনিয়ারদের পরিচিতি ও প্রশিক্ষণমূলক সভা ছিল আজ। [ভাইরে ভাই, বাংলা একটা কঠিন ভাষা, আসলেই!] আমি এবং আমরা ক'জন আদার ব্যাপারি, ঠ্যালা খেয়ে জাহাজের খবর নিতে গেলাম সেখানটায়। ঘন্টা তিনেক কাগুজে কচকচি শুনে ফেরার পথে হঠাৎ আকাশের দিকে তাকিয়ে মাথা পুরো আউলে গেল!
কনে দেখা আলো আছে না, প্রহর শেষে দেখানো সর্বনাশা আলো? ঐ (প্রায়) অপার্থিব ধাঁচের কোমল ওমওম রঙটা পুরো আকাশ জুড়ে।
কত, কতদিন দেখা হয় না আর, এইসব। সকালে তেতো মুখে গোয়ালে ঢুকি.. কোনদিকে যে গড়ায় সন্ধ্যা, ঠাহর করাও হয় না আর! আধরাতে ফেরার পথে ভ্যানভ্যান করে মাথায় একটা গান বাজে শুধু—কখন বাসায় যাব, কখন?
নির্মোহভাবে দেখতে পারলে এসব কিছুই না আসলে। সকাল হলে সন্ধ্যা তো হবেই একসময়। আকাশের মেঘ রঙ বদলাবে, সব পাখি ফিরবে ঘরে...
আমার মতো নামি বিদেশি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট তারও নেই না হয়, তারপরও সব নদীকেও জানি ফুরোতেই হয় জীবনের সব লেনদেন।
তো একটু একটু করে দেউটি নিবিয়ে বসা কিংবা শুকতারা জ্বলে ওঠা নীলসিয়া আসমানের জন্য অতো খেদ কেন বাপু? ভাব?? হুঁহ!
সহকামলা উর্মিদি এমনিই কাল বলছিলেন—এই মেয়েটারে নিয়ে তো আর পারা গেল না। সব সরল টপিককে টেনেটুনে জ্ঞানের দিকে নিয়ে যায় কেন? (বিব্রত ইমো)
অসামাজিক এবং ঈষৎ আত্মকেন্দ্রিক মানুষেরা শ্রোতা হিসেবে যাচ্ছেতাই। আমি নিজেও বলতেই ভালবাসি। তবে অনাকাঙ্খিত মুখ, অযাচিত শব্দের ভার আজকাল খুব বেশি ভারি লাগে। একটা নাগালের বাইরের মানুষকে ছুঁতে চাওয়ার মুর্হূত যতটা ভারবাহী, তার চাইতেও ঢের বেশি।
তবে আজকালকার স্যোশ্যাল মানুষ কি না আমরা। খোমাখাতায় মুখ দেখি নিয়মিত, নিজেও দেখাই। ফটোশপিত মুখ। বাতিঘর/ প্রথমা থেকে নুতন বই কিনে ছবি আপলোডাই আমি, কেউ ছবি দেন গয়নার বাক্সের। যার জানলা যতটুকু মাপের, ততটুকু আকাশ দেখা আর কী।
ফাঁকতালে হৃদয়ঘটিত সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে ফেসবুকে। কৌতুহলী তৃতীয় পক্ষ/শ্রোতার প্রথম এবং প্রধান প্রশ্নটিই হয়-- মেয়েটা দেখতে কেমন? সুশীল সেজে লাভ নেই, আমিও সেই দলেই...
সম্পর্ক আর সৌন্দর্য --- এই দুটো শব্দ নিয়ে বছরদিনমাস পেরিয়ে মাথা ঘামিয়ে আসছি। তবু অনেকবার কষেও ফৈক্ষার হলে না মেলাতে পারা ক্যালকুলাসের মতো বারবার মনে হয়-- দাদা, অঙ্ক কী কঠিন!
ছেলেবেলায় ভাবতাম, চশমা পরা লুকজনকে-- বিয়াপক গিয়ানি। চশমিশ পুলাপানের প্রতি ক্ষীণ আর ডাগরনয়নাদের প্রতি প্রবল মোহের ত্যানাও কি আর কম পেঁচিয়েছি আজ অবদি? প্রথম যেদিন চোখ দেখাতে গেলাম, ইচ্ছে করে ক কে ঞ আর ষ কে ঊ বলেও চশমায় পাওয়ার জুটল +.২৫। এই ধ্যাড়েঙ্গা বয়সে এসে সেটা সবে +.৫০ এর ইঁট ছুঁয়েছে। তাইতে ডাগদর থুতনি নেড়ে নেড়ে বলছিলেন—তোমার তো মা দৃষ্টিশক্তি বেশ ভাল। মাশাল্লাহ।
তবে চোখটা এত পোড়ায় কেন খামোখাই? সমুদ্রে যাওয়ার লোভে?
সব মানুষ বুড়ো হয় না। বুড়ো হওয়ার কোন ফিক্সড এজ আসলে নেই। জন্মবুড়োরা বয়সের তোয়াক্কা না করেই বুড়িয়ে যায়। আর জন্মছোঁড়ারা কিছুতেই বুড়ো হয়ে উঠতে টাইম পায় না। অথচ এও একেবারে ঠিক, পাঁজির বয়স-ই সবসময় আমাদের আসলবয়স নয়। দুটো সবসময় এক না-ও হতে পারে। মূল বুঝেছি বয়সের সঙ্গে লড়াই করে পারবে না, মূল হাসিটি সে হেসেই আছে।
ব্যস এই? তাহলে এতো কথার কী মানে হলো?
মানে হলো যে, যদিও জানি ক্ষণে ক্ষণে মৃত্যু আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে..আয়ু আমাদের হাতে নেই, কিন্তু ভাল করে বাঁচা অনেকখানিই আমাদের হাতে।
#নবনীতা দেবসেন
একটাই তো জীবন। জীবনবাবু হয়তো হাঁস হয়ে আবার ফিরে আসতেও পারেন। আমি অন্তত কখনো মানুষ হতে চাইনি।
স্বেচ্ছামৃত্যুর সাহস না থাকলে টেনেটুনে যতদিন এক্সাপায়ারি ডেট টেকে, পূর্বে ঝাঁকিয়ে নিয়ে ভালমত ব্যবহার করাটাই (বোধহয়) ভালু।
বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি, সে আমার নয়।
[এটা তাসনীম ভাইয়ার জন্য, দুর্দান্তিস লেখাটা দিয়ে মন ভাল করে দেয়ার শাস্তি। ]
মন্তব্য
সবুজের ফিকে রঙ
ভাবনায় ধরা যম
ছড়াতে পারে না কিছুতেই...
ভাবনাগুলোকে ছোঁয়ার সাধ্য খুব কম জনেরই হয়।
ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ টোকাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সমুদ্রে যেতে চাইলে বেরিয়ে পড়লেই হয়। আসল কথাটা হল - প্যাশান। আপনার কবিতার প্রতি, ভাবুকতার প্রতি যে প্যাশান সেটা আপনাকে বহুদূর নিয়ে যাবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
বহুদূর!
'কী আর এমন ক্ষতি যদি আমি চোখে চোখ রাখি?/ পদাবলী পড়ে থাক সাতাশে জুলাই বহুদূর...'
ঐ সাতাশে জুলাই পর্যন্ত?
মজা করলাম। থ্যাঙ্কু ফাহিম ভাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার, অতি-চমৎকার লেখা---
অতীব নিখাদ ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তিথী, চল্, সমুদ্রে এবার যাবোই
কবে যাব সাগরে, আহারে!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার।
উপহার ধন্যবাদের সাথে গৃহীত হলো।
এক সময়ে হাঁসের মাংস খেলে মনে হতো এটা আবার জীবনবাবু নয়ত?
কথাটা খুবই সত্য।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমি বড় হইনি, কিন্তু বুড়ো হয়ে যাচ্ছি!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভাল লাগল বেশ তিথী
তানবীরা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আমি কি চোখে ভুল দেখছি! নাকি টাইম মেশিনে করে কয়েক বছর পেছনে চলে গেছি!!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তানবীরা আপুকে দেখে পাণ্ডবদার মতো নিজেও বেশ অবাক হয়েছি আসলেই!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কৃতজ্ঞতা তাতাপু।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
-- হেহে, আমার জন্যও একটা কবিতা।।
লেখা ভালৈছে।
হে হে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুন্দর লিখেছ তিথি, ভাল লাগলো।
-এক জোনাকি
ধন্যবাদ জানবেন জোনাকি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নীড়পাতায় আপনার সুহান ভাইয়ের তাসনীম ভাইয়ের আর তুলিদির মন খারাপ করা গদ্য, ইকি অত্যাচার! নীড়পাতায় একাধিক বিষন্ন লেখা নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হৌক।
লেখা চমৎকার
..................................................................
#Banshibir.
আমার স্থায়ী ঠিকানা-ই তো বিষাদনগর। [উদাস ইমো]
আর আপনার লেখাগুলো কতো যে আগ্রহ নিয়ে পড়ি, সেটা সবসময় জানানো হয় না আসলে..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লিখার ফাঁকেফাঁকে কবিতার লাইনের যে বৃষ্টি দেখি খুব ভালো লাগেরে।
পড়র জন্য থ্যাঙ্কু আপু।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দারুন লেখা।
কিন্তু আপনারা সবাই মিলে মনটা এত বিষণ্ণ করে দিচ্ছেন কেন?
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
Our sweetest songs are those.........
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আরো কিছু কবিতা হলে মন্দ হতোনা কিন্তু!
----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand
আরো কবিতা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অন্যদের মত কাব্যিক ভাষায় আপনার লেখার প্রশংসা করার ক্ষমতা আমার নেই, নেই সুন্দর উপমায় ভালোলাগাটাকে প্রকাশ করার সাধ্যি।
মাঝে মাঝে চোখের তারায় সমুদ্রের ঢেউ বয়ে গেলেই বা ক্ষতি কি!!
ভালো লাগলো লেখাটা।
কৃতজ্ঞতা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"মেঘ পিয়নের ব্যাগের ভেতর মন খারাপের দিস্তা
মন খারাপ হলে কুয়াশা জমে উধাও হয় তিস্তা"
আবার যদি পৃথিবিতে আসার সুযোগ থাকত আমি অবশ্যই গাছে আসতাম, কিংশুক রক্তিম হয়ে আসতাম।
হায়! হায়! পৃথিবী বানান ভুল লিখেছি!
নিন, গান শুনুন। নেই যে তাদের আর কোন দাবি দাওয়া....-- এটা বাজছে এখন আমার পিসিতে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ডাগর চোখ তো নেই, তবে চশ্মা আছে -৩.১৫ পাওয়ারের, গেয়ান যদিও তেমন একটা বাড়াতে পারলুম না।
লেখায়
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
চোখ নিয়ে ফের খোঁচালে আমি রাগ করব।
থ্যাঙ্কস আপু।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সচলায়তন তো মনখারাপায়তন হয়ে যাচ্ছে।
তবে লেখা নিয়ে কোন কথা হবে না
হিল্লোল
[মাথা চুলকানোর ইমো]
মন্তব্যের জন্য হিল্লোল।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পঠনে কৃতজ্ঞতা প্রিয় 'ব্যানার্জি'।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পলায়নবাদী থেকে জীবনবাদী তিথীকে অচেনা লাগছে,তবে ভালুই লাগছে।
বদলানোর ভাণ করতেও মজাই লাগছে।
'আশা রাখি, পেয়ে যাব.. বাকি দু-আনা'।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
-অয়ন
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পৃথিবীতে সময় যাপনের জন্য জীবনটা খুব বেশি খারাপ বাহন না...
'এইভাবে চলে আমার সবদিন।
আটপৌরে জীবনের একাগল্পে এইসব দিন শেষে ভাবি, কালকে পৃথিবীতে আমাকে কী প্রয়োজন? আর প্রয়োজন যদি নাই থাকে, তবে এটাই কেনো শেষ দিন নয়?'
পড়ার জন্য কাঠুরে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আশেপাশে ঘড়ির কাঁটায় অনেকগুলো প্রশ্ন গজায়- বেড়ে উঠে অবহেলায় । নিদারুণ অযত্নে শরীর বোঝাই অপলাপ । প্রশ্নগুলো সময়মত দূর থেকে দূরে- আরও গভীরে মিলিয়ে যায়... মাঝে মাঝে মনে হয় বড়শি ফেলি- এক এক করে শিকার করি প্রশ্নগুলো ।
পড়ুন তাহলে --লেখাটা...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সচলে ঢুকেই স্যাম দার ব্যানারে লেখা কবিতার লাইনগুলো বৃষ্টির ফোঁটার মতন মগজে ঢুকে গেলো। এই তবে কবিতার ঠিকুজী?
আমরা জীবন যাপন করি না- বয়ে বেড়াই। তবুও মাঝে মাঝে মনে হয়- এই বয়ে বেড়ানোটা তো মন্দ না!!
'জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু।'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভাল থাকুন। আনন্দে থাকুন।
ভাল থাকুন আপনিও।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পীরবাবা, কথায় মনে হয় কাম অইবনা। জলদি পানিপড়া দেন।
তিথী আপু, একখান বিয়া করেন, মন ভালো হয়ে যাবে
(আমি কিন্ত চশমা পড়িনা, তয় বিয়াপক জ্ঞানী লোক। )
নির্ঝরা শ্রাবণ
যে চাপাবাজি করি, কড়া পানিপড়া ছাড়া কাজ হবে বলে তো মনে হয় না।
বিয়া! পাগল না পেট খারাপ?
পড়ার জন্য নির্ঝরা শ্রাবণ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সীমানা পেরুতে চাই, জীবনের গান গাই...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ইয়ে মানে, আমি একজন জন্মবুড়ো!
ভালো লাগল লেখাটা।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ অপ্রদা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন