• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

ঝাউপাতাকে রুগ্ন কবির চিঠি..

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: রবি, ১৬/১২/২০১২ - ৭:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'বুকের ওপর দুটো হাত জড়ো করে মার খাওয়া মানুষ যখন বলে-- মুঠোয় কি আছে দেখতে চেও না, দোহাই তোমাদের, এ তোমাদের কোন কাজে লাগবে না, সারা জীবনের সঞ্চয় শুধু এইটুকুই, এই সামান্য স্বপ্নটুকুই...
তখন ধরে নিতে হয় সে বেঁচে আছে কেবল স্মৃতির ওপর!
তারচেয়ে নির্বিষ, তারচেয়ে নিরাপদ জানোয়ার আর কে?'
# কালো বরফ : মাহমুদুল হক
________________________________________________

মাঝে মাঝে আমি খুব স্মৃতিকাতরতায় ভুগি। রঙপেনসিলের স্মৃতি, শিশির আর মেঘহরিণীর স্মৃতি, পাখির ডানা আর এঁদো নর্দমার স্মৃতি, তারাজীবন কিংবা দূর্বাদলের স্মৃতি, ঝালমুড়ি আর চালতার আচারের স্মৃতি, ছেড়ে যাওয়া ট্রেন কিংবা ছেড়ে যাওয়া কোন মানুষের স্মৃতি। চৈত্রের বাতাসে উড়ে যাওয়া একটি পাঁপড়ির জন্যে হই স্মৃতিকাতর।
অকারণেই!
এইসব স্মৃতির ভারে বাঁ দিকের বুক পকেটটা সামলাতে সামলাতে হায় হায়.. গেল ইহকাল, পরকাল।
দু'আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে কখন খসে পড়ল একটা জীবন..জানলামই না!'

যখন ক্লাস টেনে পড়ি, এসএসসি পরীক্ষার্থী আপুদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করছিলাম আমরা দু' বন্ধুতে মিলে। এক বালিকে যখন বিদায়বেলার অনুভূতি বলার দায়িত্ব পেয়ে মঞ্চে উঠলেন, তার চরম আবেগাপ্লুত স্মৃতিচারণে মোটামুটি একটা শোকসভায় দাঁড়িয়ে গেলো ব্যাপারটা। এতদিন ধরে যে আঙিনায় আছি, আগামি বছর এই সময়ে সেটা ছেড়ে যাব আমরাও, ভাবতে গিয়ে দেখা গেল দুজনেই একপাশে দাঁড়িয়ে মৃদুস্বরে ফ্যাঁচফ্যাঁচ করতে আরম্ভ করেছি!
পরের বছর অবশ্য মঞ্চে দাঁড়িয়ে ছিলাম মহা উৎফুল্ল। ইশকুল শেষ, এবার কলেজ! বড় হয়ে যাচ্ছিইইইই!!!
এই আনন্দেই চক্ষের পানি ভ্যানিশ! :D
ঘাড় গুঁজে দিন লিখতে লিখতে, ঘাড় গুঁজে রাত লিখতে লিখতে গেল বাল্য আর কৈশোরকালের এক ফোঁটা বসন্তদিন।
ঈশ্বর, এরপর?

''There are things that drift away like our endless, numbered days!
Autumn blew the quilt right off the perfect bed she made,
And she's chosen to believe in the hymns her mother sings---
Sunday pulls its children from their piles of fallen leaves
......''

সচলের সঙ্গে যখন পয়লা আলাপ হয়, তখন আমি টেনেটুনে বিএ পাশ দিয়েছি (প্রায়)। মনে মনে কতো রঙধনু! দিন নেই রাত নেই, ট্রেজার আইল্যান্ডে পোঁতা মোহর খোঁজার ভঙ্গিতে নীড়পাতা হাতড়াই। কত অসংখ্য লেখা বারবার পড়েছি, রাত জেগে জানিয়েছি ভাল লাগা, জোর করে পড়িয়েছি অন্যজনকেও। পৃথিবীর সব চিন্তা-প্রার্থনার সকল সময়কে শূন্য মনে করে, জাগতিক কাজকর্মের খেতা পুড়িয়ে চলে গেছে কত দূর্বল দিন!
একবার নক্ষত্রের পানে চেয়ে – একবার বেদনার পানে ২০০৯- ২০১২= চারটে বছর...
কী সর্বনাশ!
এ চার বছরে ব্যক্তিগত জীবনে এলো/গেল কতকিছু। পড়লাম, কামলা খাটলাম, ছেড়ে দিলাম, আবার হয়তো দেব।
আমি কেবলি স্বপন করেছি বপন বাতাসে, তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। :(

কোথা থেকে কোথায় চলে গেল একেকটা মানুষ। দূরে, দূরেএএএ। সেই যেখানে সারাজীবন বৃষ্টি পড়ে, বৃষ্টি পড়ে....
সেই যেখানে কেউ যায়নি, কেউ যায় না কোনদিনই!

ইউনি বন্ধু সাবরিনাকে খ্যাপাতাম, অঞ্জনের 'সাবিনা তোমাকে আমি চাই' বলে। ধনী পিতার কন্যা, নিত্যনুতন ব্যাগ আর স্যান্ডেলের ঝলক তার স্বভাবসুলভ সরলতাকে ম্লান করেনি কখনো। হুট করে হাতে হাতঘড়ির প্যাকেট নিয়ে-- তোমাকে দেখতে ইচ্ছে করছিল, তাই চলে এলাম বলে বাসায় হাজির হওয়া ওর পক্ষেই ছিল সম্ভব।
কঠিন সংসারি এখন মেয়েটা। ছানাটাও দেখতে হয়েছে পুরো মায়ের মতো। সত্যি বড় হয়ে গেছে সবাই।

রিফাত আপু কিংবা রিফাত ম্যাডাম সম্বোধনগুলো অস্বস্তিতে ফেলে দেয় বড়। বেনী দোলানো তিথী ডাকনামের ছোট্ট মেয়ে হয়ে থাকাটা কত ভাল ছিল!

সন্ধ্যায় ঘরে ফেরার সময় এইসব মাথায় ঘোরে শুধু। গানও, কখনো কখনো। জলের গান
অপরিচিত হয়েও ক্রমশ কাছের মানুষ হয়ে ওঠা সচল কিংবা কোন প্রিয় সচলাকে ঠুকঠুক করে মেসেজে জানাই সেইসব।

হরতাল কিংবা অবরোধের দিন এসেমেস পাইও। সহকামলা কেউ জানতে চান-- ঠিকমতো পৌঁছেছেন তো বাসায়?
অথচ ক'মাস আগে চিনতাম-ই না এই মানুষটাকে, মানুষগুলোকে। আজীবন জনতা এড়িয়ে চলা অসামাজিক আমি কাজের খাতিরে দিনের ১০ ঘন্টা হাজারো মানুষ ঘাঁটি! সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং বইয়ের চাইতেও ইন্টারেস্টিং আসলে একটা রক্তমাংসের মানুষ। কিংবা কেউ কেউ সবচেয়ে বোরিং ম্যাথ বইটার চাইতেও বেশি বোরিং।

সুশিক্ষিত মানুষের কাছ থেকে অমার্জিত ব্যবহার পেয়ে বিস্মিত হই, অতি সংকীর্ণমনা আমাকেও আচরণে ছাপিয়ে যান তারা। সুবিধাবঞ্চিত নানা লোকজনের কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত ভাবে পাওয়া হয়ে যায় সাহায্যের, সহমর্মিতার হাত। জীবন শেখায় কতোকিছু। তবু, ভালবেসে যাকে ছুঁই, সেই যায় দীর্ঘ পরবাসে....। আমার মনের নোঙর পইড়া রয়, হায় রে... :(

ঘড়ি এগিয়ে যায় নিয়মমতোই। দেহঘড়ি...

''রাস্তায় যখন বেরোয় মানুষ, তার দুঃখিত মুখটাকে সে ঘরের কোণে রেখে আসে। আমার বোধহয় এই সাধারণ নিপুণতাও নেই! মুখোশের ভিড়ে অসহায় একটা মুখ নিয়ে বড়োই কাহিল হয়ে থাকি আমি।
শুধু দিনের পর রাত আর রাতের পর দিন, স্বপ্নহীন এই হাড্ডাহাড্ডি টিকে থাকা...
চাওয়ার বলতে ছিল তো শান্ত একটা হাত, মুখ একটা -- সেও এই জাদুকরী সময়ে কত বেশি চাওয়া, কত বেশি আহ্লাদের!''

অনেক তো হলো। বিদায় নিতেই হবে, এবার জানতে হয় সেটাও। যা যায়, যে যায় সে তো চলেই যায়! নিজেকে নিঃশব্দ করি, দুরাশায়..
যদি কোনদিন তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠতে পারি!

আর আজও সশব্দে, স্পর্ধায় একাত্তরকে ভুলে কতগুলো জানোয়ার বলে-- সেই কবে তারা ৩০ লক্ষ মানুষ মারছিলো, এই জন্য এখন শত্রুতা করে কি লাভ? অতীত তো অতীত, এটা এতো কচলানোর কী আছে?
পাকমনপেয়ারু তরুণীরা চেঁচায়-- ম্যারি মি ***দিi!

থুঃ!


মন্তব্য

শাব্দিক এর ছবি

মনে মনে কতো রঙধনু!

রঙধনুর সাত রঙ সবসময় অমলিন থাকুক, আরো অনেক বছর এমন সব মিষ্টি লেখা উপহার দিতে থাকুক।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

তিথীডোর এর ছবি

♪♫'আমার স্বপন কিনতে পারে, এমন আমীর কই?
আমার জলছবিতে রং মেলাবে, এমন আবীর কই?' ♪♫

থ্যাঙ্কু। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

তাপস শর্মা এর ছবি

মন খারাপ করা বিকেল মানেই......

লেখাটা ভালো লাগল। বিষণ্ণতা ভীষণ...

''চেনা দুঃখ চেনা সুখ
চেনা চেনা হাসি মুখ
চেনা আলো চেনা অন্ধকার
চেনা মাটি চেনা পাড়া
চেনা পথে কড়া নাড়া
চেনা রাতে চেনা চিৎকার
...
চেনা ছবি, স্বপ্নের লাশ
চেনা রাগ চেনা ক্রোধ
চেনা ঘৃণা বিদ্বেষ
...
চেনা লজ্জায় এই দেশ
চেনা ভয় অচেনা আপোষ..''
-- সুমন

০২
বইপড়ুয়া সূত্রের খবর, অতীন অলরেডি কুক্ষিগত হয়েছে আপনার। হুম। প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় রইলাম।

অভিযোগঃ স্মৃতির শহর নিয়ে লেখা কই?

তিথীডোর এর ছবি

দুটোই ভীষণ প্রিয় গান। :)

বুকরিভিউ লিখতে পারি না। লিখতে ইচ্ছেও করে না এখন আর। কাল এটা পড়ে খুব মন খারাপ হয়েছিল আসলে, সেজন্য...

স্মৃতি হারিয়ে গেছে প্রায়, শহরটাও। কী আর করা.....

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অতিথি লেখক এর ছবি

এই তো জীবন! [কঠিন ভাবের ইমো হপে!] (ম্যাঁও)

এই লেখাটা তোমার অন্যান্য লেখার চাইতে কিছুটা আলাদা লেগেছে, কেন - টা বুঝতে পারতেছি না!

অনেক দিন পর তোমার লেখায় পরথম কমেন্ট করতে পেরে বড়ই আনন্দিত বোধ করতেছি!

ভালো থাইকো, আপুনি।

- বর্ণ

তিথীডোর এর ছবি

তবু পাল্টে যাবে না কোনদিন এই দুয়ে দুয়ে চার নামতা আমার, ক্যাবলাকান্ত কেরানির কবিতা....'

এবং অনেকদিন পর ক্ষুদে ভক্তের কমেন্ট!
(ধইন্যা) :D

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

এইসব স্মৃতির ভারে বাঁ দিকের বুক পকেটটা সামলাতে সামলাতে হায়!

আপনার আবার বুকপকেট আসলো কোথা থেকে? ;-)

লেখা ভালো লাগল। "অকারণেই স্মৃতিকাতর" করে দিলো।

তিথীডোর এর ছবি

হয়নি, হয়নি ফেল!' :p

লেখার ডানে- বামে কোন কবিতার কয়টা লাইন আছে, ঠিকঠাক গুনে বলতে পারলে বাদাম খাওয়াব। ;)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি

ভালবেসে যাকে ছুঁই, সেই যায় দীর্ঘ পরবাসে....

মন খারাপ করে দিলে তিথী ।

লেখায় “আজাইরা” পাঁচ তারা ।

__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার

তিথীডোর এর ছবি

......আকাশ ভরা তারার মাঝে আমার তারা কই'? :(

ধন্যবাদ আপু।

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অরফিয়াস এর ছবি

এত মন খ্রাপ থাকলে হয় নাকি !! লন (গুড়) খান, মন ভালো করেন !!

----------------------------------------------------------------------------------------------

"একদিন ভোর হবেই"

তিথীডোর এর ছবি

আমার এই মন খারাপেই আনন্দ। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

নিজেকে নিঃশব্দ করি, দুরাশায়..
যদি কোনদিন তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠতে পারি!

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

তিথীডোর এর ছবি

(ধইন্যা) :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

তিথীডোর এর ছবি

হুমায়ূন আজাদের লাইন। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

রিসালাত বারী এর ছবি

আর আজও সশব্দে, স্পর্ধায় একাত্তরকে ভুলে কতগুলো জানোয়ার বলে-- সেই কবে তারা ৩০ লক্ষ মানুষ মারছিলো, এই জন্য এখন শত্রুতা করে কি লাভ? অতীত তো অতীত, এটা এতো কচলানোর কী আছে?

শেষে এসে মন তিক্ত হয়ে গেল

তিথীডোর এর ছবি

হ।

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

ক্যাপ্টেন নিমো এর ছবি

ভাল লাগলো আপু। ছোট হয়েই বড় হতে চাই

তিথীডোর এর ছবি

থ্যাঙ্কস ক্যাপ্টেন। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

ফারহানা১৩ এর ছবি

পড়লাম................................

ফারহানা১৩ এর ছবি

স্তব্ধ........

তিথীডোর এর ছবি

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

পাঁচ তারা, পাঁচ তারা।
কিভাবে লিখেন তিথীপু???
মন খারাপ করে দিলেন, তবুও মুগ্ধতা।
শুভেচ্ছা রইল। :)

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তিথীডোর এর ছবি

...প্রতিক্ষণে ভালো মানুষ না হতে পারার ব্যর্থতা আমাকে বিদ্ধ করে। আমি অন্ধকার হেঁটে গিয়ে অন্ধ হয়ে উঠি, কূপমন্ডুক হওয়ার পথে আরেকটু এগিয়ে যাই।

কিন্তু এতকিছুর মাঝে, কিছু না লিখতে পারার কষ্টটাই বড্ড তীব্র হয়ে ওঠে।''

অনেক ধন্যবাদ। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

রংতুলি এর ছবি

নিঃশব্দ এক মুগ্ধতা ছেয়ে গেলো... (গুড়) (Y)

তিথীডোর এর ছবি

কৃতজ্ঞতা। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অতিথি লেখক এর ছবি

ভালো লাগলো, পাকমনপেয়ারুদের জন্য থু:

''দিবাকর''

তিথীডোর এর ছবি

(ধইন্যা) :)

পাকমনপেয়ারুদের জন্য থু:

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

'তিথীডোর' মনের মাঝে বেশ একটা অনুরণন জাগায়। রিফাত ম্যাডাম ! কেমন একটা কর্পোরেট কর্পোরেট ভাব !
লেখাটা মন ছুঁয়ে গেল। (Y)
ভাল থকুন। আনন্দে থাকুন।

তিথীডোর এর ছবি

আমি কখনো মানুষ হতে চাইনি........

কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

ফাহিম হাসান এর ছবি

আফ্রিদিসহ অনেক পাকিস্তানী প্লেয়ারদের প্রতি অনেকের বেশ দরদ। এই গদ গদ ভাব দেখলে প্রচন্ড ঘৃণা হয়।

তিথীডোর এর ছবি

সেটাই, যার যেটা প্রাপ্য!
আমার সোনার বাংলা...--- এই গানও কেউ ভুলতে পারে? :O

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

আশালতা এর ছবি

:)

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

তিথীডোর এর ছবি

:)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

ধুসর জলছবি এর ছবি

.রাস্তায় যখন বেরোয় মানুষ, তার দুঃখিত মুখটাকে সে ঘরের কোণে রেখে আসে। আমার বোধহয় এই সাধারণ নিপুণতাও নেই! মুখোশের ভিড়ে অসহায় একটা মুখ নিয়ে বড়োই কাহিল হয়ে থাকি আমি।

তিথীডোর এর ছবি

ভাস্কর চক্রবর্তীর শয়নযানের লাইন।
খু-ব প্রিয় একটা বই। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

স্যাম এর ছবি

খুব ভালো লাগলো তিথীডোর।

তিথীডোর এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্যানার্জি। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

মোনশেদ শুভ্র এর ছবি

পুরা থ হয়ে গেলাম---
মন ছুয়ে গেল।
ভাবনায় ভাবিয়ে গেলেন সুন্দর লেখনিতে।
শুভকামনা রইল।
সচলে প্রথম মন্তব্য।

তিথীডোর এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। :)
এবং সচলে স্বাগতম। =DX

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অতিথি লেখক এর ছবি

..রাস্তায় যখন বেরোয় মানুষ, তার দুঃখিত মুখটাকে সে ঘরের কোণে রেখে আসে। আমার বোধহয় এই সাধারণ নিপুণতাও নেই! মুখোশের ভিড়ে অসহায় একটা মুখ নিয়ে বড়োই কাহিল হয়ে থাকি আমি।
শুধু দিনের পর রাত আর রাতের পর দিন, স্বপ্নহীন এই হাড্ডাহাড্ডি টিকে থাকা...
চাওয়ার বলতে ছিল তো শান্ত একটা হাত, মুখ একটা -- সেও এই জাদুকরী সময়ে কত বেশি চাওয়া, কত বেশি আহ্লাদের!'

এই লাইনগুলি কার লেখা?

কোন সুশিক্ষিত মানুষ দেখলেই প্রথমে খানিকটা ভয় লাগে আমার, আশংকা হয় যে হবে হয়তো সুশিক্ষিত কোন স্বার্থপর। নিশ্চিত হতে পারলে ভয়টা আবার কেটে যায়।
লেখাটা খুব ভালোলেগেছে। কথা হলো ইউটিউবের লিংকগুলো! :(

সৌরভ কবীর

তিথীডোর এর ছবি

চাওয়ার বলতে ছিল তো শান্ত একটা হাত, মুখ একটা -- সেও এই জাদুকরী সময়ে কত বেশি চাওয়া, কত বেশি আহ্লাদের!

ভাস্কর চক্রবর্তীর লেখা।

পঠনে কৃতজ্ঞতা। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

মুহিত হাসান  এর ছবি

আহারে, শয়নযান...কালো বরফ...
ভাস্কর চক্রবর্তীর কবিতা নিয়ে একটা কিছু লিখুন আপু। :)

তিথীডোর এর ছবি

কবিতা পড়া ছেড়ে দিয়েছি তো। :)

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।