এখনকার কাচ্চাবাচ্চারা দেখি সাড়ে তিন না ছুঁতেই থপথপিয়ে ইশকুলে যায়। ৯২তে প্লে, নার্সারি কোনকিছু না টপকে আমি যখন ঘুম ঘুম ক্লাসরুমে বন্দী, তখন বয়স পাক্কা পাঁচ তারায়। খালারা ত্রিরত্ন তখন কলেজ এবং ইউনিতে। বাড়ির অতি আদরের পয়লা শিশুটি বড় হয়ে যাচ্ছে সেই আনন্দে ফেরার পথে কেউ রিক্সাভাড়া জমিয়ে লাল টুকটুকে ফ্লাস্ক কেনেন, কেউ নীল চ্যাপ্টা ইরেজার আর পেনসিল। সাধ্য ছাপিয়ে যাওয়া ভালবাসা।
অবাক লাগে এখন। আমি অকৃতি অধম বলেও তো কিছু কম করে মোরে দাওনি...
ফাইনাল টার্মে সেকেন্ড হয়ে একটা বই পেয়েছিলাম সে বছর। 'ইনু মামার কমলালেবু'। আছে এখনো। সন্ধ্যায় ফেরার পথে রাস্তায় ফলের দোকানটোকানগুলোর দিকে চোখ পড়লে হঠাৎ হঠাৎ মনে পড়ে নামটা।
'সে কি জানিত না যতবড় রাজধানী, তত বিখ্যাত নয় এ হৃদয়পুর?
সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি, আনখ সমুদ্দুর!'
মনে পড়া একটা ফাউল ব্যারাম। আলট্রাসোনোগ্রাফে ধরা পড়ে না, অ্যাপোলোতে দু-দশ দফা চেকআপ কিংবা থেরাপিতেও নয়। যার অতীতে আমি নেই,যার স্মৃতিতে আমি নেই, যার কোথাও আমি নেই... এমন মানুষজনকে মনে করিয়ে দেয়। বারবার।
এক্কেরে অযথাই।
সবচেয়ে ভয়ংকর Gun হলো প্রিয় গানগুলো। যখন ঘড়িতে সাড়ে ছয়টা বাজে, আমার আর কিচ্ছু ভাল্লাগে না। পাশের কিংবা কোনাকুনি বসে থাকা যে বালিকাটির সঙ্গে সেই সকাল থেকে আছি, দুপুরে ডেস্ক পালিয়ে গেছি কফি খেতে, তাকেও না। আমি শুধু অস্থির হয়ে কবজিতে ঝোলানো ছোট্ট ঘড়িটাতে তাকাই, আর কতো দেরি! বাস আসে না ক্যান?
...আমার একলা লাগে ভারি! ♪♫
চারপাশে দাঁড়িয়ে থাকা মুখগুলোর ইনক্রিমেন্ট, প্রমোশন, নুতন স্যান্ডেল কিংবা বাচ্চার ইসকুলের অ্যাডমিশন কাহিনি এড়াতে একটা তারের সাঁকো বেয়ে তখন চন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছাই। দু'কানের ফুটোয় গোঁজা ছিপিতে টুংটাং করে একটার পর একটা গান বাজে। শুদ্ধু আমার গান।
যদি গাইতে জানতাম, তাহলে হয়তো গাইতাম স্বর তুলে। গলা সাধার অভ্যাস নেই বলে চুপিচুপি গাই এখন। টিউশনি শেষে একা বাড়ি ফেরার গান, প্রিয় বন্ধুটির জন্য খেলা ভোলার গান, অন্ধকার ভোর সওয়া কোমলপাথরে স্পর্শ করা টুপটাপ তারায় টুপটাপ তারায় ঝিলমিল রাতের গান, ভিড়ের আড়ালে লুকিয়ে রাখা মধ্যবিত্ত ভীরু প্রেমের গান....
আম্মুও ক্লান্ত, ফিরেছেন একটু আগে। তবু নিজ হাতে চা করে দেন। সঙ্গে ঝাল বড়া। প্লেটে সস মাখিয়ে নেটে গ্যাঁজাতে বসি। এ দেয়াল থেকে ও দেয়াল। নতুন কেনা অনুবাদ কিংবা কবিতার বইগুলো ধুলোলাগা চেনা বইসবের পাশে পড়েই থাকে। মন লাগাতে পারি না আসলে আগের মতো আর।
দুম করে টিভির আওয়াজ থামে। লোডশেডিং, অ্যাজ ইউজুয়ালি। অকুলান ঘাসকুঠুরি কিংবা বোবা ইমারতগুলোতে জোনাকপোকাও জ্বলে ওঠে দু-মিনিটেই। আইপিএসের খেল।
আধছায়ার আরশিমহল, কাকে পোড়ায়? কেন এমন, কবে হঠাৎ, কিসের হাওয়ায়..?
চুপিসারে জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত|
সেসব বলা বারণ।
বলা বারণ।
দূরদেশে ফিকে হওয়া রাত ডাক পাঠায় একসময়। দূরে, অন্ধকারে শহরটা দেখা যায়। জোনাকির রঙ বুকে নিয়ে চুপ করে তুমি ঘুমিয়ে যাও। আমিও।
মুহূর্তরা মুহূর্তদের কাছে যতটা ঋণী, কেউ কেউ তারচেয়েও কম।
রোদসায়রে জল খেলা করতে শুরু করার আগেই আবার তারা ছোটে।
বসে রয় হদ্দ বোকা দুচোখে তোমার ছবি নিয়ে। কিংবা কোন ভুল ডাকনাম।
ব্রহ্মা কি জানেন কী কারণে?
হয়তো অযথাই....
জানো, আমার খুব ইচ্ছে করে কোন একটা ভোরে কুয়াশাগুলো সব জমিয়ে আমি একটা কাঁচের জারে আটকে রাখব। যাতে খুব বেশি কড়া সূর্যের দিনে ছোট্ট একটা মেঘ বানানো যায়। ওখানে বিষাদের রঙতুলি থাকবে, ছেঁড়া কাগজ থাকবে যেটা দিয়ে নৌকোও হবে বেশ। ছেঁড়া মেঘ আর ছেঁড়া নৌকো। ডানাভাঙা একলা কাকের আদরের নৌকো।
একটা ছোট্ট গল্প। শব্দ আর বাক্য। বাক্য আর বর্ণ, হরফ আর শব্দ, শব্দ আর শব্দ। অনেক অনেকগুলো শব্দ আর বাক্য। ছোট ছোট বাক্য। বিরতিচিহ্নহীন আর বিরতিচিহ্নমাখা বাক্য।
এইসব রূপকথা শুনে শুনে একসময় আবারো ঘুম পেয়ে যায়, আর আমি সাঁঝবাতি নিভিয়ে দেই....
বাক্য আর বর্ণ নিয়ে ব্যথার আদরে অবুঝ আঙুলে আমার আর লুকোচুরি খেলা হয় না।
মন্তব্য
দারুণ লাগল লেখাটা। পড়লেই বোঝা যায় আপনার লেখা।
"ইনু মামার কমলালেবু" বইটার কথা মনে পড়ে গেল। ছোটবেলায় পড়েছিলাম।
দুয়েকটা গানের লিঙ্ক ঠিকমতো আসে নি। পরে এডিট করে দিয়েন। আর ছবিটার বাম পাশের টেক্সচার খুব দারুণ হয়েছে। ফুলটা একেবারে অন্ধকারে পড়ে গেছে।
ধন্যবাদ।
লিঙ্ক ঠিক করে দিলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একটা সাদামাটা দিনের গায়ে শব্দ বসিয়ে কিভাবে যে এতো সুন্দর বানিয়ে ফেলেন! খুব ভালো লাগে আমার।
কৃতজ্ঞতা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পড়লাম আমি আগে - মন্তব্য আগে লিখে ফেলল অতন্দ্র প্রহরী -
চমৎকার পড়তে! এবার লিঙ্কগুলো দেখি
আগে গেলে বাঘে খায়।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
স্যাম ভাই, বাঘের হাত থেকে আপনাকে বাঁচায়ে দিলাম। বলেন, হালুম!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সেইরাম লেখা রে তিথী---
অনিন্দ্যর গাওয়া একটা গান খুব শোনা হয় ইদানিং--সেইটা তুইও দিয়েছিস এইখানে--আমিও আরো একবার দিয়ে গেলাম---
কারণ?
বলা বারণ
কারণ?
...প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তরও তো জানা'।
থ্যাঙ্কস অনিদা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মন বিষণ্ণ হয়ে গেল!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মায়াময় বিষণ্ণ এক কবিতা যেন! আমার কেমন জানি লাগে পড়ে! মনের কোথায় যেন একটা খারাপ লাগা অনুভূতি!
লিঙ্কগুলো দেখি এখন। হয়ত আরেকটু বিষণ্ণ হবো!
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
কবিতা পড়া ছেড়ে দিয়েছি।
আমি চন্দ্রবিন্দুর হার্ডকোর ফ্যান।
শুনে দেখুন, গানগুলো ভাল্লাগবেই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
চমৎকার।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
থ্যাঙ্কু ভাইয়া।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আরে বাহ, সুন্দর লেখা হইছেতো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দারুণ লাগলো
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কবিতা বদলে গান, খ্রাপ না! অপছন্দনীয় দা দেখলে বড় খুশি হতেন
হেহ।
খালিদ ভাইয়ের সঙ্গে আমার গানের পছন্দ মেলে না।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার
ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অস্থির লিখা ম্যাম !!! ভীষণ নষ্টালজিক হয়ে গেলাম
কৃতজ্ঞতা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার। কিন্তু তুমি যে ন্যাদাব্যালায় ফার্ষ্ট-শোকোণ্ড হইতা এইটা শুইনা তো ডরাইলাম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমি ন্যাদাবেলায় আগাগোড়া লাইনে ছিলাম। একটু বড় হতেই বেলাইনে চলে গেছি। [উদাস ইমো]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অভিমানীনি কবি, তোমাকে নিয়ে বড়ই দুশ্চিন্তায় আছি...এই রকম গানে আর কবিতায় ভেসে বেড়ালে ডালের "ফোড়ন" দিতে ভুল হয়ে যাবে যে
লেখা যে ভালু পাইছি, তা আর কইলাম না । আসমান ভরা তারা দিলাম, অভিমানীনির জন্য, তবুও তার মন ভাল হোক
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
দুনিয়ার সবচেয়ে হতভাগা সেই, যার অভিমান করার কোন জায়গা নেই।
সে তারচেয়েও হতভাগা, যার 'এক আকাশ ভর্তি অভিমান!
♪♫ অথচ কোনদিন গাইব না যে গান' বললেও তাতে কান দেয়ার দায় পড়ে নি কারো।
দায় ছিলোও না কখনো। বুঝতে হবে।
...জীবনের রোমাঞ্চের শেষ হ'লে ক্লান্তির মতন
পাণ্ডুর পাতার মতো শিশিরে-শিশিরে ইতস্তত আমরা ঘুমায়ে থাকি!'
#জীবনানন্দ দাশ।
অনেকদিন আরাম করে ঘুমাই না। চাঁদতারাফুলপাখিবনলতাসেন সব ভুলে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়তে ইচ্ছে করে.....
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বড় ভালো লাগলো, কোমল মেঘস্নিগ্ধ ডানা যেন, বুলিয়ে গেল কড়া সূর্যের দিনকে ঢেকে দিয়ে। টুপটাপ ঝরতে লাগলো ভালো লাগা।
খুব ভালো লাগলো।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আহ, কতোদিন পর তুলিদির মন্তব্য গো!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহা চন্দ্রবিন্দু! শিরোনামের গানটা খুবই পছন্দের কিন্তু "একাবোকা" থাকা আরও বেশী পছন্দের। লেখা ভালো লেগেছে।
ফারাসাত
একা থাকাটা মন্দ নয়, তবে বোকা থাকার অনেক ঝামেলা!
পড়ার জন্য ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মাগো এইভাবে ও কেউ লিখে নাকি, কেমন কেমন লাগছে এখন। এত এত লিঙ্ক কোনটা রেখে কোনটা দেখি।
আমি সবগুলো গান পারি।
দ্যাশে চৈলা আসো, উইথ চকলেটস.. শুনামুনে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ইয়ে গান রেকর্ড করে পাঠায়ে দে
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অনেকদিন পর তিথির পোষ্ট! একটা দীর্ঘ মন্তব্য আসছিল সময়ের অভাবে সামলে গেলাম আপাততঃ। অফিস ছাড়তে হবে এখুনি।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
অনেকদিন!
প্রতি মাসেই তো একটা না একটা প্যাঁচাল পাড়ি..
পরে সময় করে আবার আইসেন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহা চন্দ্রবিন্দু, বেশ বেশ।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বাংলা চার নম্বর প্যারাখান একবারে চরম দি আলটিমেট। এক্কেরে অযথাই বটে। কথা সত্য।
..................................................................
#Banshibir.
হ।
বিকায়ে বিকায়ে দীন আপনারে, পারি না ফিরিতে দুয়ারে দুয়ারে...
আমিও পীরের চ্যালা, কদ্যপি মিছা কথা কই নে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'ইনু মামার কমলালেবু' আমি কেন পড়িনি, সেটা ভাবছি!
গান নিয়ে কিছু ব্যাপার আছে, সব প্রিয় গানই কিছু কথা, ভুলে যাওয়া আধপোড়া স্মৃতি, কিছু মুখ, কিছু আনন্দ-ব্যথা মনে করিয়ে দেয়। আমি দেখেছি একই গান অবস্থার প্রেক্ষাপটে আমূল অর্থ আর রূপ বদলে সামনে আসে। অনেক অপ্রিয় গানও হুট করে ভালো লেগে যায়, ভালো লাগার স্মৃতিতে জড়িয়ে, অনেক প্রিয় গানও অপ্রিয় তালিকায় চলে যায় কষ্ট সামাল দিতে।
লেখা ভালো লেগেছে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আমার কাছ থেকে ধার নিতে পারো বইটা।
জাম্বো মন্তব্য করবনে, পরে কখনো.. গুছিয়ে। আপাতত তানপুরাটা শোনো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি এট্টু দেরি করে লেট।
লেখা ভাল্লাগসে। তয় লিঙ্কগুলি পাই না।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
ছিঃ ছিঃ খুকি. আর এরকম দেরি করো না, ঠিকাসে?
গানগুলো ওদের ওয়েবসাইটে আছে বোধহয়। আর দোকানেও পাবে, সিডি/ ডিভিডির।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখাটা দারুণ লাগল....
----------------------
সুবোধ অবোধ
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন