আমাদের চিলেকোঠায় একটা ছোট্ট রুম আছে। গুদামঘর টাইপের আর কী। আদ্যিকালের তেপায়া চেয়ার থাকে, রদ্দি ম্যাগাজিন.. পুরোনো খবরের কাগজ, রঙের ব্রাশ, আধখোলা তারপিন তেলের শিশি, রঙচটা পাপোশ...এইইসব।
ছাদটা টিনের বলে ছুটির বৃষ্টিদিনে আমি বসে থাকি মাঝেমাঝে। ডাঁই করা জঞ্জালের দিকে তাকিয়ে আজাইরা উচ্চমার্গীয় ভাবনাচিন্তা করি। জীবনটাও এরকম না? আয়ুর সিঁড়িঘর। একধাপ থেকে অন্যধাপে যেতে যেতে কতকিছু জমে যায়...
''হায় লুকেরিয়া ঠাকুমা! শিখিয়েছিলে কী করে নীলবুড়ির দৌলত পেতে হয়, কিন্তু মন- পোড়ানি থেকে কী করে রেহাই পাওয়া যায় তা শিখিয়ে গেলে না। বোঝা যায় নিজেই জানতে না।''
মানুষ জমানো মোটামুটি কঠিন কাজ, যেহেতু আদমসন্তানকে বোতল কিংবা পেঁটরায় করে আটকে রাখা যায় না। বেঁচে থাকলে বদলায় সে, মরে গেলে পঁচে যায়। আর হারিয়ে গেলে?
ইস্কুলজীবনের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধুটি ইউএসএ চলে গেল এ মাসের শুরুতে। ফ্লাইটের আগের দিন দুই সখীতে একত্রে রাত্রিযাপনের প্রবল আকাঙ্খা ছিল। কতো কথা জমে আছে, হয়নি বলা.. হবেও না হয়তো আর।
স্যালারিশিটে সিলছাপ্পড় মারার কাজ চলছে সে সময়। লিখিত গাইল খাওয়ার ক্ষীণ হুমকি মাথায় নিয়েও অফিস ছেড়ে বেরিয়ে পড়লাম সাততাড়াতাড়ি। অপেক্ষা এবং প্রতীক্ষা-- বঙ্গভাষার দুটো শব্দকেই কাঁচকলা দেখিয়ে সুন্দরী বেলা পাঁচটার বদলে এলেন সন্ধে সাতটায়। এবং কাঁচুমাচু হয়ে জানালেন, রাতের খাবারের পর তাকে চলে যেতেই হবে। আমি নির্বিকার। ঠিকাছে, যাস।
গাড়িতে ওঠার সময় খুব আবেগ্লাপ্লুতভাবে বিদায় নেওয়ার চেষ্টাকে চটেমটে দিলাম থামিয়ে। কথা দিয়ে যে রাখে না, সে হলো বাটপার। সুশীল ভাষায় চরিত্রহীন। দুশ্চঃরিত্র মেয়েমানুষের সঙ্গে আমি কোলাকুলি করি না। যা ভাগ। বাসায় পৌঁছে ফোন দিস একটা।
এয়ারপোর্টে চেক- ইনের ঠিক আগে পাওয়া কলটাও শেষ করা হলো নিরুত্তাপভাবে। ফোনবুক থেকে জাস্ট একটা নাম্বার মুছে দেয়াই তো।
অতো সহজেই ইমোশন দেখাব, বড় হৈসি না?
আধুনিকতায় আবেগ দেখানোর সুযোগ অনেক। আর্চিস গ্যালারি, ঘুরে ঘুরে ঘুরে নিউমার্কেট কিংবা হলমার্কসে উঁকি দিতেই চোখে পড়ে কার্ড, চাবির রিং, হাবিজাবি। দেড়বছর ছুঁইছুঁই কামলাঘর ছেড়ে আসার সময় সহকর্মী যেমন টুকরো নোটে লেখেন-- উইল মিস ইওর প্রেজেন্স তিথী।
বাবা দিবসের নানা অনুভূতি দেখি ফেসবুকের নিউজফিডে। প্রোপিক বদলান কেউ কেউ। এখনকার বিশালবপু কাউকে ছোট্ট হয়ে জনকের কোলে চড়তে দেখি। মজা লাগে। মায়াও।
আব্বুকে মনে পড়ে....
সবচেয়ে মিস করি বোধহয় অভ্যস্ততাকে। অনভ্যস্ততায় অভ্যস্ত হওয়াটা কঠিন কাজ। আমি আইলসা রিপ ভ্যান উইংকল তো, হাত-পা নাড়তে ইচ্ছে করে না আসলে।
দুম করে একা বইমেলায় ঘুরে আসার সাহস করতেই লেগেছে ম্যালাদিন। সোজা টিকেট করে এনে বললাম-- বুঝলে কাল রাতের বাসে যাচ্ছি, টেনশন করো না। জননী ঘটনার আকস্মিকতায় বাকরুদ্ধ, ক্রোধে ভঙ্গিমাহীন। আমি ঘাড়মোটা করে ব্যাগ গুছিয়ে ফেললাম। যাবোই, আমি বাণিজ্যতে যাবোই।
পৌঁছে দিলেন, সঙ্গে নিয়ে ঘুরে বেড়ালেন, পেটপুরে খাওয়ালেন এবং মুক্তো কিংবা কাকের ঠ্যাঙ- বকের ঠ্যাঙ হাতের লেখায় উৎসর্গপত্র ভরিয়ে বইপত্তর গছিয়ে দেওয়ায় হেঁ হেঁ করে যাদের শুকনো ধন্যবাদ দিয়েছিলাম, তারা প্রায় প্রত্যেকেই সচলের পাঁড় পাঠক কিংবা লেখক।
সেবারেই প্রথম দেখা।
সম্পর্ক, সে যেমনই হোক না কেন ধরনে-- সারাজীবনই একই রঙের থাকে না। পশমী গলাবন্ধের মতো অনেকটা। সুতো বুনতে হয় রঙ মিলিয়ে, অযত্নে ফেঁসে যেন না যায় তাতে মনোযোগ দেওয়া চাই, পোকায় কাটা ঠেকাতে দিতে হয় ন্যাপথলিন কী কালোজিরার গুঁড়ো। আর এক্কেবারে গুঁড়িয়ে যাওয়ার আগে ফেলে দিতে হয় ভাগাড়ে। 'Better to get hurt by the truth than comforted with a lie.'
দেরিতে বুঝতে শিখেও বড় বড় চোখ আর হাবলা বোকা মুখে আমি তবু এখনো মানুষ দেখি। কী অসাধারণ হতে পারে একেকটা মানুষ, কী মায়াময় হতে পারে একটা মানুষ, কী প্রচণ্ড ক্লীব..নোংরাও হতে পারে সেই মানুষ-ই!
১৭ মাসের শিশুর শরীরকেও ভোগ্য ভাবা যায় তবে? ধর্মান্তরিত করার নামে ৫৫দিন ধরে কটা জানোয়ার ছিঁড়ে খায় ১১ বছরের বাচ্চা একটা মেয়েকে। ডাঃ শেজাদী আপসা রডের পিটুনিতেই মরেন শেষমেশ, সংসার বাঁচাতে তার আগ পর্যন্ত মা- ভাই বলেন-- হিশশশ, চুপ চুপ। স্বামী তো।
তবু রৌদ্রকরোজ্বল দিনে মন খারাপ করে লেখা পোস্টটায় সংরক্ষন বোতাম দাবাই।
সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালবাসিলাম বললেই আয় খুকু আয় সুর এড়ানো সহজ নয় হে।
জীবন হালায় যদিও বহমান। তবে অবিমিশ্রিত সুখ বলে পৃথিবীতে কিছু নেই রে ভাই।
লাইফ ইজ নট এনটায়ারলি বিউটিফুল।
মন্তব্য
সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালবাসিলাম, সে কভূ করেনা বঞ্চনা- রবীন্দ্রনাথ।
অনেক দিন পরে, তিথী। ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম, ভইন।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
ধন্যবাদ আপু।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একবার বলেছিলেন, বাবাকে নিয়ে লিখবেন, কই, লিখলেননাতো!
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
একদিন ঠিক লিখবই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুখ শব্দটা আপেক্ষিক অবশ্য।
এই যেমন গ্যান্দাকালের যে-কোন ফেভারিট বই হাতে নিলে আমার জাগতিক যাবতীয় দুঃখবেদনা সাময়িকভাবে তুচ্ছ মনে হয়।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালবেসে যাকে ছুঁই, সেই যায় দীর্ঘ পরবাসে.... আমাদের সবার সাথেই মিলে যায় কোন না কোন সময়ে
♪♫আগলে আগলে রেখে আঁচলের তলায় ধরে রাখা যায় না সময়..।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
facebook
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালো লাগলো তিথী, স্নিগ্ধ বিষাদ জড়ানো লেখা।
এইসব সুখ দু:খ নিয়েই গড়িয়ে যায় আমাদের জীবন, সকাল দুপুর বিকাল পার হয়ে সন্ধ্যার দিকে। এইটুকুই তো সীমা আমাদের, এইটুকু কান্নাহাসির উঠান। সন্ধ্যাসীমান্তের ওই পারে, তারা-জ্বলজ্বল রাত্রিনীলে আর দু:খ সুখ কিছুই নাই, সেখানে নীরব শান্তি।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
''সন্ধ্যার নক্ষত্র, তুমি বলো দেখি কোন পথে যাবো?
কোথায় উদ্যম নাই, কোথায় আবেগ নাই, চিন্তা- স্বপ্ন ভুলে গিয়ে শান্তি আমি পাবো...
রাতের নক্ষত্র, তুমি বলো দেখি কোন পথে যাবো?''
# নিরালোক : জীবনানন্দ দাশ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একের পিঠে দুই
চৌকি চেপে শুই
পোঁটলা বেঁধে থুই
গোলাপ জবা জুঁই
ইলিশ মাগুর রুই
হিংচে পালং পুঁই
শান বাঁধানো ভুঁই
গোবর জলে ধুই
কাঁদিস কেন তুই?
প্যাঁচা কয় প্যাঁচানি/ খাসা তোর চেঁচানি।'
একটা প্যাঁচানি জোগাড় করতে পারলে না এদ্দিনে, তায় আবার বড় বড় কথা। যা যা ছোঁড়া, ম্যালা ফ্যাঁচফ্যাঁচ করিসনে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি প্যাঁচানি জোগাড় করলেও তো তোমার ফ্যাঁচফ্যাঁচানি বা অপ্রাসঙ্গিক কথাবাত্রা কোনোটেই কমবেনা, তখন আর সে কথা পেড়ে লাভ কী?
আগে জোগাড় করে তো দেখাও বাছা, তারপর দেখা যাবে খন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এই মেয়ে দিলে তো মনটা খারাপ করে?
--------------------------------------------------------------------------------
ইয়ে, ঐ একটা কাজই আমি ভাল পারি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তারপর ও যে ছুঁতে মন চায়। তারপর ও ছুঁই।
জানেন আপু, মন থেকে পরবাসে যে যায় তাকে হাজার ডাকলেও সে ফিরে আসে না।
''..চাবি তোমার পরম যত্নে কাছে, রেখেছিলাম.. আজই সময় হলো।
লিখিও উহা ফেরত চাহো কিনা।
অবান্তর স্মৃতির ভেতর আছে, তোমার মুখ.. অশ্রু ঝলোমলো।
লিখিও, উহা ফেরত চাহো কি না।''
# শক্তি চট্টোপাধ্যায়।
অযথাই রিদয় খুঁড়ে বেদনা জাগায় বুকারা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এইটা হচ্ছে পারফেক্ট ব্লগর ব্লগর। এই কথা, সেই কথা বলে ছেলেবেলায় পড়া মালাকাইটের ঝাঁপি খুলে দিলেন, প্রিয় বন্ধুর দেশছাড়ার স্মৃতিটা আবার ফিরিয়ে আনলেন, সচল যে কীভাবে জীবনকে সচল রাখায় ভুমিকা রেখেছে তাও জানান দিলেন - কিন্তু পুরো লেখাটায় ছড়িয়ে দিলেন এক মেঘমেদুর আবেশ - মন খারাপ হতে হতে হয় না - উদাস হয়ে যায়। আমাদের সবার প্রিয় স্মৃতিগুলো কেমন যেন মিলে যায়, তাই না?
আরো লেখা চাই।
এটা আসলে গত সপ্তাখানেকের ফেবু স্ট্যাটাস সংকলন। হঠাৎ লেখার খায়েশ হলো, কিন্তু মাথায় কিস্যু আসছিলো না বলে চোট্টামি করলাম।
অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বাব্বা , আপনি এই রকম সাহিত্য স্ট্যাটাস দেন নাকি ফেবু তে?
ইয়ে, কিছু কথা থাক না গুপন।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মন খারাপ করা সুন্দর লেখা
অনেক ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হ, দুনিয়া জুড়া পচুর গিয়ানজাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
প্রিয় ব্লগারের লিখা পেয়েই পড়ে ফেললাম; এবং বিষাদ!
এ আর নুতন কী?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"লাইফ ইজ নট এনটায়ারলি বিউটিফুল।"
সেটা তো হওয়ারও নয়, তাই না!
সুন্দর লেখা, ভাল লাগল।
- একলহমা
এই বেঁচে থাকাই হলো দুনিয়ার সবচাইতে কঠিন কাজ। আর সব নস্যি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনি এত ভাল লিখেন কেন ? আমার মালাকাইটের ঝাঁপি মনে করিয়ে দিলেন !
মালাকাইটের ঝাঁপি...
আহ, এত রঙিন স্মৃতি আর কোন বই জুড়ে নেই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার লাগলো।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
থ্যাঙ্কস ভাইয়া।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আফরিন আহমেদ
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অফটপিকঃ
নামজাদা লিখিয়েদের 'ট্যাগাবহেলা'য় কত ভাল লেখাই না আড়ালে আবডালে পালিয়ে আছে! হিমু ভাইয়ের লেখাটার ট্যাগ 'ব্লগরব্লগর' আর আমরা আমপাঠক যারা তারা শিরোনাম কি বানানে ভুল করতেই পারি! তা বলে সে পাপ কি এতই বেশি যে ইচ্ছে হলে ওটা খুঁজে পাওয়া যেন না যায় তার ব্যবস্থা করে রাখতে হবে!
এ অন্যায়! ঘোর অন্যায়!!
পোস্ট সংক্রান্তঃ ফাঁকিবাজি পোস্ট, আগের পড়া এইসব জনগণ বেশিদিন হজম করবে না
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালোবেসে আর কাজ নেই।
Song of a secret garden..
সেজন্যেই তো চুপচাপ থাকি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন