ফিওনার পোষা ফড়িঙের নাম পিনোকিও।
হ্যাঁ হ্যাঁ, ও বেশ জানে পিনোকিও হলো একটা কাঠের পুতুলের নাম। দিব্যি কথা কইয়ে, নাচিয়ে পুতুল। কথা না শুনে দুষ্টুমি করাতে যার নাকখানা ঝুলে হয়েছিল ইয়াব্বড়ো সাইজের। তা নিয়ে পরে কত হৈরৈ কাণ্ড!
কিন্তু এ কেবল ফড়িঙই। কটকটে হলুদ রঙের, লম্বাটে গোছের ধ্যাবড়া দুটো পাখা। রান্নাঘরের পাশ ঘেঁষা ব্যালকনিটাতে রওশনখালা যেখানে টবে চারা পুঁতেছে ধনেপাতা আর পোটকা মরিচের, ঐখানটায় কাল দুপুরে বিনবিন করে উড়ছিল। পা টিপে টিপে পেছনটায় দাঁড়িয়ে আঠা মাখানো পেন্সিলটা এগিয়ে ধরতেই হুশ করে আটকে গেলো তো। তারপর থেকে হরলিক্সের কৌটায় দিব্যি আছেন বাবাজি। খালা বটি দিয়ে গুঁতিয়ে ঢাকনায় একটা ফুটো করে দিয়েছে, নইলে দম আটকে যাবে না?
আচ্ছা, ফড়িঙরা কি হরলিক্স খায়?
ফিওনাকে খেতে হয়, সকাল-রাতে দুই গ্লাস। গ্লাসও নয়, অ্যাই ভোটকা একটা মগে করে। মামণির হুকুম।
মহিলা না বড্ড কড়া! খালি নিয়ম- ধমক- উপদেশ। আর চোখমুখ শক্ত করে যত্ত ভারী আর অলুক্ষুণে কথা। এখন নাকি কাউকে আর বিশ্বাস করতে নেই, ভালবাসতে নেই। 'কোন মানুষকে না, কোন জিনিসকে না...
মানুষ চলে যায়, ভুলে যায়, মরে যায় আর জিনিস ভেঙে যায়, চুরি যায়, হারিয়ে যায়। কী হবে ভালবেসে?'
ফিওনা ভালবাসে পড়তে আর রাজ্যের সব জিনিসের নাম দিয়ে বেড়াতে। ওর ব্যাগের নাম মুগলি, ইরেজারের নাম মাটিল্ডা, বসার ঘরের শেলফে সাজানো কাচের ঝকঝকে বিল্লিটার নাম গারফিল্ড, স্ট্রবেরি আঁকা টুথব্রাশের নাম টিনটিন, ইস্কুলব্যাগের নাম কাতিয়ানা, ফ্লাস্কের নাম কোয়াসিমাডো আর গলায় লাল ফিতের বো বাঁধা টেডির নাম পুশকিন। নিনকা হলো পড়ার টেবিলের নিচটায় রাখা বাজে কাগজের ঐ লাল ঝুড়িটা।
আর পাশের ফ্ল্যাটের ঝগড়ুটে আন্টির নাম রেখেছে ও ডাইনিবুড়ি বাবা ইয়েগা। এটা এখনো কেউ জানে না অবশ্য।
মা বকে খালি ওকে। খুব মনটন ভাল থাকলে অবশ্য দুপুরে মাঝেমাঝে পাশে টেনে শুইয়ে গল্পটল্প শোনায়। কতো গল্প যে জানে মামণি! দিদানির চাইতেও বেশি। জানবেই তো, লেখে না? ছবিও আঁকত, অ-নেক আগে।
আর বাবাই নাকি খুব ভাল গান গাইতো। আচ্ছা, বাবাইয়ের গলা কেমন ছিল?
রেগেও যায় খুব মামণি ইদানীং, বইয়ে মুখ গুঁজে বসে থাকতে দেখলে। খালি বই, বই, বই... যত রাজ্যের কল্পনার খনি সব। এত ছেলেমানুষ কেন তুমি এখনো ফিওনা? রওশনকে নাকি কাল বলেছ, তোমার দুধের মগের নাম ফেলিয়া আর টিফিনবক্সের নাম চাষীর ছেলে ইভান? মগ, বক্স-- এসবেরও নাম দেয় নাকি মানুষ? মেশো না কারো সঙ্গে ইস্কুলে, বাসায় কেউ এলে দরজা আটকে রাখো নিজের ঘরের।
কোন দুনিয়ায় থাকো তুমি সারাক্ষণ? শুধু শুধু ফ্যান্টাসি, পাগলামি সব.. আজেবাজে।
চেঁচাতেই জানে কেবল মামণি।
জানে না ঐ রূপকথার বইগুলোই ঢের ভাল। ঐ জগতটাও। ওখানে বিদঘুটে হোমটাস্ক নেই, ফুপিমার গজগজে কথা নেই, ইয়েমিন মিসের বাঁকা প্রশ্নগুলো নেই।
: তোমার নামটা কে রেখেছিল ফিওনা? একটু আনকমন, ইউ নো। ওহো, তোমার বাবা- মা দুজনেই তো আবার শিল্পী ছিলেন শুনেছি, সেজন্যই হবে। তুমি তো অনেক ছোট ছিলে বোধহয় সেসময়... ডিভোর্স হয়ে গিয়েছিল, না?
মামণি জানে না আসলে, মিছিমিছি ঐ রূপের ডালি খেলাই তো ঢের ভাল।
যে পৃথিবীতে ছায়া নেই, মায়া নেই... সেখানটায় কেমন করে বাঁচবে মানুষ, রূপকথা ছাড়া?
মন্তব্য
বাহ!
গান্ধর্বী
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একদম হাতে কিল ঠুকে বলি, দ্দারুন !
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
একদম মাথা নেড়ে বলি, ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমত্কার চমত্কার চমত্কার
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ইসরাত
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
প্রশ্ন হলো, ফিওনা'র বয়স কত? মুগলি-মাটিল্ডা-গারফিল্ড-টিনটিন-কাতিয়ানা-কোয়াসিমোডো-পুশকিন-নিনকা- বাবা ইয়াগা-ফেলিয়া-ইভান সবাইকে কাভার করতে হলে ফিওনাকে ইশ্কুলের পড়ার বাইরে কত দূর পড়াশোনা করতে হয়েছে! অতটা পড়াশোনা করলো কার প্রেরণা ও সহযোগিতায়? মামণিকে তো ঠিক অমন মনে হচ্ছে না। পুশকিন পর্যন্ত যাওয়া কেউ কি আর অ্যাতোটা ফ্যান্টাসিতে ভোগে? আরো দুই/একটা প্রশ্ন মনে জেগেছিল - চেপে গেলাম।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
খসড়ার পাঠপ্রতিক্রিয়ায় এক সহসচল জানিয়েছিলেন, ফিওনা অনেক জায়গাতেই তিথী হয়ে গেছে মনে হচ্ছে। সোজাসাপটায়, খুকির মুখে বুড়ির বুলি ঠেসে দিয়েছো।
কথা অবশ্য এড়ানোর মতো নয়।
কাহিনী হলো, হাতের নাগালের যেসব কাচ্চাবাচ্চাদের দেখে এইসব আবজাব বানাই তারা মুগলি থেকে ইভান, ফেলুদা থেকে পটার সব-ই কাঁচাবয়স থেকে ভালভাবেই কভার করে আসছে, এমনটাই দেখি।
আর ফ্যান্টাসিজনিত ঘোড়ারোগে নিজে এখনো ভুগি।
একপাক্ষিক অবজারভেশন আর ইমম্যাচুউরিটির ফলাফল হিসেবে কল্পগল্প জুইতের হয় না আর কী।
চেপে না গিয়ে বাকি প্রশ্নগুলো করলে কৃতজ্ঞ হতাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি নিজে একটা সদ্য টিনএজারের বাবা। সুতরাং এরা কী পড়ে, কী জানে তার অনেকটাই জানি। এদের পড়ার ধরন (কী পড়ে আর কী পড়ে না), কী পছন্দ করে, কোনটা মনে রাখে আর কোনটা মনে রাখে না সেসব বুঝি। তাই খটকাটা সেখানে। রুশ চরিত্রগুলো এদের কাছে অজানা। সোভিয়েত আমলের বই আমার বয়সী অনেক লোকের বাসায়ই আছে কিন্তু সেগুলো তাদের ছেলেমেয়েদের টানে না। এরা আবার এমন অনেককে চেনে, ভালোবাসে যাদের নামই আমরা শুনিনি। বাচ্চাদের নিয়ে লিখতে গেলে তাই খুব সতর্ক থাকতে হয়। নিজের শিশুকালটা সেখানে কোনভাবে ঢুকে গেলে বিপদ। ওরা আগামী দিনের ঘরের বাসিন্দা, তাই ওদের ঘরে ঢুকে আবহাওয়া, পরিপার্শ্ব বুঝে লিখতে হবে। এই ব্যাপারটা তুমি যে ভালোই বোঝো সেটা তোমার প্রতিমন্তব্যে স্পষ্ট। তাই বাচ্চাদের নিয়ে লিখতে গেলে ওদের কথা ওদের মুখ থেকে আরো শোনো, ওদের বোঝার চেষ্টা করো। বাচ্চাদের নিয়ে লেখা খুব কঠিন কাজ, আমি তাই ঐ রাস্তায় হাঁটার চেষ্টা করি না। তুমি, রণদা', মর্ম, কল্যাণ - যারা বাচ্চাদের নিয়ে লেখো তাদের এই প্রচেষ্টা আমার খুব ভালো লাগে। বাচ্চাদের জন্য বাংলায় প্রকাশিত অধিকাংশ জিনিস খাঁটি 'ট্র্যাশ'। ভালো জিনিস না আসলে এই ট্র্যাশগুলোকে হঠানো যাবে না।
পেন্সিলে আঠা মাখিয়ে ফড়িঙ ধরার টেকনিক বোধকরি এখনকার বাচ্চারা জানে না। কারণ, এরা ফড়িঙ দেখতেই পায় না। সেটা ধরে তার লেজে সুতো বেঁধে ওড়ানোর কথাও এরা জানে না। তবে এরা কী জানে? তার একটা গল্প বলি। আরো পাঁচ/ছয় বছর আগের কথা। একদিন বাবান বললো, "মাম্ যখন ফেসবুকের পাসওয়ার্ড টাইপ করে তখন সেটা ভিডিও করে, পরে যদি স্লো মোশানে চালানো যায় তাহলে মামের ফেসবুক পাসওয়ার্ড বের করে ফেলা যাবে"।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আমার দেখা শিশুকিশোর সম্প্রদায় মেইনলি নিজের একমাত্র ছোট বোন আর কাজিনগুলো, বয়স সাত থেকে সতেরোর মধ্যে। এদের মোটামুটি সবাই-ই বেশ পাঁড় গোছের বইপড়ুয়া। আবার নিজেরাই দুমদাম নেট ঘেঁটে ট্যাঙ্গেলডের লিঙ্ক নামাতেও দেখি দেরি হয় না।
তবে, এটা আসলেই খুব সত্যি, এখনকার বাচ্চারা আসলে যে কতোটা বোঝে আর কতোটা বোঝে না, সেটা ঠিকঠাক ধরা মুশকিল। সামনাসামনি কথার টোনে যতোটা ছেলেমানুষ মনে হয়, বিভিন্ন উপলক্ষে হাতে লেখা চিঠি বা চিরকুট যখন পাই, মাঝেমাঝে মনে হয়-- তলে তলে ইঁচড়েপাকা হয়ে উঠছে না তো?
নিজের (সুপ্রাচীন) শৈশব কিংবা এখনকার ভাবনার ভঙ্গি লেখায় ঢুকে গিয়ে বিপদ বাধাচ্ছে-- এই অভিযোগ মর্ম ভাইও করছেন। হুমম, মাথায় রাখতে হবে সিরিয়াসলিই। [কাঁচুমাচু ইমো]
অ-নেক ধন্যবাদ, বিশদ মন্তব্যের জন্য।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পান্ডবদার মন্তব্যগুলা অসাধারন !!
হৈলো না।
পাণ্ডবদার মন্তব্যগুলা অসাধারণ।
তবে কথা খাঁটি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
লজ্জায় ফেলে দিলেন পাণ্ডবদা। তেলাপোকাও পাখি - আমারও লেখা-লেখি
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
আপনিই কিনা বলছেন-
ওদের বোঝেন বলেই ওদের নিয়ে লেখা উচিত পাণ্ডবদা। আপনি/ আপনারা লিখলে আরো অনেকে লিখতে উৎসাহিত হবে!
সত্যি বলতে কী, বড়দের লেখা পড়ার চে এখনো ছোটদের লেখা পড়েই আনন্দ বেশি পাই!
আপনার অন্যান্য গল্পের সাথে আসুক না কিছু ছোটদের গল্প, মন্দ কীসে!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
লালখাতা টাইপের আরেকটা সিরিজ পাচ্ছি মনে হচ্ছে! তবে এবার বাচ্চা মেয়েকে নিয়ে - দারুন।
প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ পান্ডবদা আগেই করে দিয়েছেন। শুধু একটা কৌতুহল - নামকরণগুলোর পেছনে কোন কার্যকারণ আছে, নাকি এমনিই নাম দিয়ে যাওয়া?
____________________________
নাহ, শিশুতোষ লেখালেখি কঠিন কাজ! ন্যাড়া বেলতলায় আর যাইত ন।
অ্যাঁ, নামগুলো চিনতে পারেননি?
রাশান রূপকথা পড়া না থাকলে ফেলিয়া কিংবা বাবা- ইয়াগা অপরিচিত হতে পারে।কিন্ত মাটিল্ডা/ গারফিল্ড তো চেনা মুখ রে ভাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
না, নাম চেনা নিয়ে সমস্যা নেই
প্রশ্ন ছিল ইস্কুলব্যাগের নাম কাতিয়ানা, ফ্লাস্কের নাম কোয়াসিমাডো ইত্যাদি নিয়ে। বিল্লিটার নাম গারফিল্ড, বো বাঁধা টেডির নাম পুশকিন কেন তা বুঝলাম, কিন্তু এগুলোর নামকরণের মাজেজা বুঝতে পারিনি।
বাবা-ইয়াগা পারফেক্ট নামকরণ হয়েছে।
____________________________
ফিওনা তো আমার চাইতে আপগ্রেডেড। অ্যাট লিস্ট, নামে ভ্যারিয়েশন রেখেছে। আমার জামার নাম ছিল তকাই, জুতোর নাম ছিল তকাই, ছাতার নাম ছিল তকাই, ফিতের নাম ছিল তকাই...
শুধু কোলবালিশের নাম ছিল বিস্কুট।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হা হা হা। আর কোন কিছুর নাম সকালে আলু নারকোল আর বিকেলে রামতাড়ু ছিল নাকি?
____________________________
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
[ হায় হায়... তাহলে শ্বশুরীর নাম ?? ]
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এহহে!
শ্বশুরীরা থাকেন ঐখানে, ঐ সিনিয়রপল্লীতে। থোতোদের পিথিমিতে তাহাদের খুঁজিয়া পাওয়া যাইবে না।
[এবং শব্দটা শ্বশুরী > শাশুড়ি]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সরি, টাইপো... শ্বশুর হবে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
খাইসেরে... ঠিক এই মাটিল্ডা আর গারফিল্ডরেই চিনিনাই... আমি কি বেশি ব্যাকডেটেড হয়ে গেলাম?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
লন, মাটিল্ডা আর গারফিল্ডকে এক্কেরে ফিল্ড মানে উইকি থেকে তুলে দিলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
থেঙ্কু... মাটিল্ডার জনকরে চিনি দেখা যায়... হঠাত কইছেন তো মাথা আউলায় গেছিল... গারফিল্ডরেও চিনলাম... কোনও একটা আংরেজী পত্রিকায় জানি কার্টুন স্ট্রিপ হিসাবে দিত... তয় ভাল্লাগে নাই... মুভিটাও ১০ মিনিট দেখছিলাম... সেইটাও ভাল্লাগে নাই
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
কাজ বাঁচানোর জন্য মাটিল্ডা আর গারফিল্ড সিনেমা দুটো দেখে নিতে পারেন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এই ব্যাটা সাক্ষী সত্যানন্দরে মাইর দেওয়ার দরকার । থান্ডার-ক্যটস দেখেনি, এখন আবার বলে মাটিল্ডা/গারফিল্ড ও দেখেনি। রাত-দিন খালি পড়া লেখা করছে মনয়
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
মীনা দেখসে কিনা জিগান।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এইখানে পড়ালেখা আইল কইত্তে??
খবদ্দার, খেলার সঙ্গে রাজনীতি মেশাবেন না।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
কত রকমেরই তো পড়া আছে , আম্নে কোনটা ভাবছেন, খুইলা কন
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
'ফিওনা' নামের কপিরাইট দাবী করবো ভাবছিলাম। এদ্দিন ভাবতাম এই নামটা কেবল আমিই জানি।
বাচ্চারা বাচ্চাদের জন্য লিখলে সেটা খুবই মজাদার হয়। এটাও না হবার কারণ দেখি না।
বাচ্চাদের সাইকোলজি নিয়ে আরো লেখালেখি আসুক।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
নামটা আসলেই কিউট তো।
তয় আমার মতো বুড়ো ধাড়িরে যে বাচ্চা কৈয়া ইনছাল্ট করলেন, ধম্মে সইব না। হুহ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ফিওনাও বিখ্যাত কার্টুন ক্যারেক্টার। শ্রেক কার্টুনের নায়িকা ফিওনা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হুমম, এই হলো ফিওনা।
ইউটিউবেও যখনতখন দেখা যায়।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হুমম... আমার চিড়িয়াখানার কথা মনে করিয়ে দিলেন... সরপোষের খাচা, মশার ঈগল, মাছির বাঘ (কেন জানিনা) আর ফড়িঙের ডাইনোসর ছিল সেখানে
লেখায়
আর যা বলতাম, পান্ডব'দা বলে ফেলেছে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
পাণ্ডবদা সবার খাটনি কমিয়ে দিয়েছেন দেখা যায়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমার মেয়েরা প্রতিবেশির বিড়ালেরও নতুন নাম দিয়েছে - ওরা যখন আমাদের বাসাতে বেড়াতে আসে তখন ওদের নতুন নামে ডাকা হয়।
তোমার গল্পটা ভালো লেগেছে। রূপকথা ছাড়া শৈশব নিয়ে একটা গল্প লেখার ইচ্ছে আছে। পৃথিবীতে সেই রকম শৈশবেরও অভাব নেই।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
ছোটমুখে বড় কথা হয়ে তবু বলেই ফেলিঃ পিনোকিওকে হরলিক্সের কৌটোয় পোরার আগে কৌটোটা জোগাড় করার প্রকৃয়াটা বেশ আকর্ষণীয় হত বলে মনে হচ্ছে।
আর লেখাটা বেশি ছোট হয়ে গেছে। এটা অবিচার।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
না মানে, হরলিক্সের কৌটো খালি করাটা তো ইজিই ছিল। দুধে গুলে খাবেন, পাঁউরুটিতে মাখিয়ে খাবেন আর দিনের মধ্যে চৌদ্দবার খাবলা ভরে হাতের তালুতে নিয়ে চেটে খেতে হবে। দুইদিনে কৌটা ফাঁক। তারপর সেটাতে ফড়িঙ পোষেন, বোলতা ঢোকান, মার্বেল জমান-- সমস্যা কী?
পাঠ + মন্তব্যের জন্য থ্যাঙ্কস।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
গুডরিডসে অড্রে হেপবার্নের একটা উক্তি চোখে পড়ল-- 'If I’m honest, I have to tell you I still read fairy-tales and I like them best of all.'
দামি কথা।
আপনার সব ধরনের লেখা পড়ার জন্যেই অপেক্ষায় থাকি তাসনীম ভাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তিথী আপু, আপনার লেখা সব কিছু থামিয়ে পড়তে ভাল লাগে, জানেন? এই গল্প টা আমাকে আমার পিচ্চিকালে নিয়ে গেছল এক্কেবারে। আরো আসুক এমন মায়াভরা মিষ্টি গল্প- নিশিতা
হায় কবি কয়েচিলেন, খেলায় মজিয়া শিশু কাটাইওনা বেলা।
অনেক ধন্যবাদ নিশিতা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এর পরের কমেন্টটাই আমার
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
১। 'অগল্প' টাইপ ট্যাগগুলো না ব্যবহার করলে হয় না? এমনিতেই ছোটদের লেখা কম, তার উপরে যদি সুগুলো খুঁজে বের করার উপায়গুলোও জেনে বুঝে বন্ধ করে দেয়া হয় তাহলে 'ক্যাম্নে কী?!" শুধুমাত্র 'ট্যাগ' নিয়ে সচল লিখিয়েরা আরেকটু সচেতন হলে পাঠকগোষ্ঠী ভাল লেখা হাতের কাছে পেতেন বলে আমার ধারণা!
২। ছোটদের গল্প সবাই লিখতে পারে না, যাঁরা পারে তাঁদের কখনো 'লিখব না' বলতে নেই, ওতে অন্যায় হয়
৩। লেখার ঝামেলা কী আছে সে নিয়ে আলাপ তো হয়েই গেছে, কাজেই বাড়তি কিছু বলার নেই।
৪। কেন জানি, ছোটদের গল্প পড়ে মন ভাল হয়ে যাবে- এরকম একটা প্রস্তুতি থাকে। ছোট ছোট মানুষগুলোর কষ্ট নিয়ে যখন লেখ- তখন মন খারাপের দিকে পাল্লা উৎকটরকম ভারী হয়!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
১, ২, ৩ নিয়ে বাড়তি কিছু বলার নেই।
আর মন ভাল হয়ে যাবে এইরকম আশাভরসা আমার ব্লগবাড়ির হাজার মাইলের বাইরে রেখে আসা উচিত। বলা হয়ে থাকে, দুঃখু দুঃখু মার্কা তাবৎ উদাস প্যানপ্যানানিতে তিথী একজন ইকশপাট! মুহুহুহু।
থ্যাঙ্কস মর্ম ভাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
যে পৃথিবীতে ছায়া নেই, মায়া নেই... সেখানটায় কেমন করে বাঁচবে মানুষ, রূপকথা ছাড়া?
শিশু’দের নিয়ে ভাল লেখা পড়তে পারার আনন্দটাই আলাদা, লেখাটা খুবই ভাল লাগলো।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি তো এই গুলার কাউরেই চিনি না!!!
পুরাই কুয়ার ব্যাঙ !!!
লেখা সৌন্দইয্য হইছে!!!
আমারও একই অবস্থা
রাশান রূপকথামাখা শৈশবের স্বাদ-ই আলাদা। We were too lucky!
মায়ামাখা চেনা সেই বইগুলো চাইলে এখান থেকে খুঁজে নিতে পারেন।
হ্যাপি রিডিং।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হ্যাপি রিডিং।
সুবোধ অবোধ
পিয় বালিকের পোস্টে কত্ত কত্ত পিয় নামের মেলা!
এত্ত মায়া মায়া লেখাটা দুম্ করে শেষ করবার জন্য ধিক্কার জানাই।
পরের পোস্টটাতে এর খামতি পূরণ করা হউক
***
হেই, আপ্নে নাকি আমার উপ্রে গোস্বা কচ্চেন? কেনু রে?
ঐ মিয়া থাকো কোথায় আজকাল, দেখি না কেন? তাও তো ভাল, লেখা দেখে হাজির হয়েছো।
আর গোস্বার কথা কৈয়া কুনু লাভ আছে? আমার যে মার্কামারা মেজাজ, বেসিক্যালি দিনের মধ্যে অন্তত ছ-সাত ঘন্টা তো এমনিই রেগে থাকি। তবে ইয়ে, মায়াবতী চেহারার কাউকে দেখলে [বড় বড় চোখ মাস্ট] কদাচিৎ মুখের ভাঁজ খানিকটা কোমল হয়ে আসে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
থাকি থাকি আশেপাশেই থাকি। এত মেজাজ কেন রে বাবা! বেশি মেজাজ খ্রাপ কর্লে কিন্তু অকালে মাথার চুল
পড়ে যায়। তাই খুল্ থাকবা বেইবি ইয়ে চিনে মাটির ছোট ডাবরে ভাসমান পান্তুয়ার মত চোখ পছন্দ নাকি
আপ্নের
চিন্তিত হওনের কিছু নাই। এটা তো মোটামুটি অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদ, যে তিথী কঠিন নারীপেমি এবং সে ডাগর চউখ আর দীঘল চুল দেখে পেমে পড়ে।
ইয়ে, ছুটুদের গল্পে এসব ইস্যু (তাও পাবলিকলি) ঘাঁটাঘাটি ঠিক হৈতাসে না।
আপাতত (চুপচাপ) ফড়িঙ দেখো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ওও তিথী ফটুকগুলো কী তুমার তুলা নাকি রে? অতি চমৎকার হে! বাপ্রে আম্রার তিথীর এত্তো এত্তো গুণ!
ওখানে এক ডাগর আঁখির এলোকেশি কে হেরিলুম -ওটাই কি তুমি
হ, দু-পয়সার ক্যামেরায় তোলা টুটাফুটা ফটুক আর কী।
তয় কোনটাতে আমি আছি, হেইডা কমু না। 'চুপ যা গোপি, ঘুম যা।'
কিছু কথা থাক না গুপন..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তিথীর মতই লেখা। দারুণ লাগল।
ধন্যবাদ আফা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
রূপকথা ছাড়া আমার এখনও চলে না। সবসময় অপেক্ষা করে থাকি, Universal Studio কবে আরেকটা রূপকথার রাজকন্যাকে নিয়ে সিনেমা বানাবে।
আর অনেক কিছুতেই রূপকথার মত "সুখী পরিসমাপ্তি" আশা করে বসে থাকি। [আশা ভঙ্গ হতেও বেশী সময় লাগে না]
লেখাটা ভালো লাগলো অনেক
আমি অসুখি পরিসমাপ্তি দেখে-শুনে-হজম করে অভ্যস্ত। তবে ক্ষীরের পুতুল, চাঁদের পাহাড় কিংবা নীল হাতির পৃথিবী এখনো অন্যরকম!
পড়ার জন্য অনেক ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
-অসাধারণ একটা বাক্য!
লেখাটার সাথে কমেন্টগুলো পড়েও খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে পান্ডবদা এবং মর্ম ভাইয়ার কমেন্ট।
প্রিন্স ইভান এবং বাবা ইয়াগাকে নিয়ে একটি গল্প অনুবাদ করেছিলাম কোনো এক সময়, এখানে আছে। সেই থেকে ছোটদের জন্য লেখার দুঃসাহস আর করিনি।
ভালো থাকুন খুব এবং আমরা অপেক্ষায় থাকি আপনার কাছ থেকে সুন্দর সুন্দর লেখার জন্য।
-এস এম নিয়াজ মাওলা
পড়লাম।
ছবিগুলো কি মূল বই থেকে সংযোজিত? মানে স্ক্যান করে পেইজ ওয়াইজ জুড়ে দিয়েছেন? বাহ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আরো লিখুন। খুব ভালো লেগেছে।
তাহসিন রেজা
অনেক ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
জব্বর ! লিয়ে লিলছে রিফুমণি!
facebook
এই সব শর্টকাট ফাঁকিজুঁকি মন্তব্য আমরা চাই না
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
এ্যাঁ! রিফু কন, দর্জি নি? হেতে এগুন কিয়া কয়?
পড়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার
..................................................................
#Banshibir.
হেঁ হেঁ, ধন্যবাদ পীরছাহাব।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনার (তোমার বলবো কী, মানে বয়সের কথা ভেবে) লেখা সবসময়ই ভাল লাগে তা সে ছোটদের জন্যই হোক অথবা অন্য কোন লেখা।
সচলের লুকজন খোঁকি বলে খোঁচালেও সে বয়স বহু আগে পেরিয়ে এসেছি। তবে আপনার চাইতে আমি অনেক ছোট, তুমি বলতেই পারেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন