ঘুম তাড়ানোর টোটকা হিসেবে ১৫ মিনিটের মধ্যে ঝড়ের বেগে লেখা। গালমন্দ বেশি খেলে হয়তো আবার ঝড়ের বেগে মুছেও দিতে পারি।
কী আছে জীবনে, কন?
___________________________________
আমরা যখন বিদায় নিলাম, তখন বৃষ্টি হচ্ছিল। মানে গুঁড়িগুঁড়ি কিছু জলকণা ঝরে পড়ছিল আমাদের ঘামে ভেজা কপালে। বৃষ্টি পড়ছিল কবিতায়, শূন্য শব্দে, ছেলেবেলার বাসি হয়ে যাওয়া পুরোনো অভিমানে, তার চাইতেও পুরোনো রেস্তোরার পর্দা সরানো আধময়লা জানালায়। সন্ধ্যায় মেঘের রঙ হয়ে উঠেছিল অন্ধকার। তারপর যখন ঝুম বৃষ্টি নামলো শহরের উঠোনে, তখন বাসস্টপে শুধু ঠুকঠুক শব্দ, ঘরফেরতা মানুষের ভিড়, পায়ের তলায় আধখাওয়া সিগারেট, মোবাইলের বিচ্ছিরি রিংটোন, এলোমেলো চুল.. তখন তুমি একটু ঝুঁকে খামটা বের করলে।
অনেকগুলো শব্দ আটকে ছিল খামটার ভিতরে। অনেক ক'টা কথা। খামটা ছিল বাদামি, খামটা ছিল শক্ত করে বন্ধ করা। যাতে ঐ হাতে আঁকা শব্দগুলো আর কারো চোখের জানালায় বেখেয়ালে না পৌঁছায়। তারপর যখন কফির কাপের পাশ ঘেঁষে থাকতে থাকতে খামটা গাঢ় বাদামি হতে শুরু করলো, তখন হাত বাড়িয়ে আমি খামটা খুলে ফেললাম। আমার মন খারাপ হলো না একটু, আমি অবাকও হইনি তখন ঠিক। চিঠিটা পড়া শেষ হতেই আমার মনে হলো বোধহয় একটা শতাব্দী ধরে আমরা এমন জানালার কাঁচ ঘেঁষা চেয়ারে মুখোমুখি বসে আছি।
আমার একটুও মায়া হলো না, বোধহয় আমি একটা ভীষণ রকম শক্ত মনের মানুষ।
অথবা মন বলে কিছু ছিলোই না আমার কখনো।
কিন্তু আর কোন অজুহাত ছিলো না সময়টাকে সেখানে থামিয়ে রাখার মতো। সেজন্য ঘড়িটা এগিয়ে গেল, সবসময় যেভাবে এগোয়। শহরজুড়ে আর কোন গল্প বাকি ছিল না, ছিলো না তোমাকে দেয়ার মতো আধখাওয়া পেয়ারার মতো কোন আধচিলতে গল্পও। আমাদের পায়ে ঠিক আগের মাপের জুতোই ছিলো, কিন্তু ঐ যে.. ঐ বিচ্ছিরি চিঠিটা জানিয়ে দিচ্ছিল পথিকদের গন্তব্য এখন থেকে একদম আলাদা।
আমার তাও কেন যেন মনে হচ্ছিল পুরো চিঠিটা আসলে ভুল।
মনে হচ্ছিলো করিডোরের অন্যপাশে আরেকটা গল্প আছে, সে গল্পটা ঝকঝকে হলুদ, সে গল্পটা আলাদা, সে গল্পটা অ-নেক বেশি রঙিন।
কিন্তু সাবানের বুদবুদের মতো ঐ করিডোরটা হঠাৎ মিলিয়ে গেলো নিঃশ্বাসে। আমি দেখলাম চারপাশটায় তাকিয়ে, কোনায় টেবিলে শুধু একটা মানুষ বসে। মানুষটা একা, মানুষটার সামনের কাপে আইসক্রিম আর টেবিলজুড়ে পুরো দিনটার হারিয়ে যাওয়ার চিহ্ন।
সব ওলোটপালোট দিন আর ভুলে যাওয়া অস্তিত্বটুকু নিয়ে আমরা শেষবারের মতো পাশাপাশি দাঁড়ালাম, তারপর জানালাম ফিরতে হবে। অনেক দেরি হয়ে গেছে এর মধ্যেই। একটা বিশাল শূন্য প্রান্তরের ছবি মাথায় নিয়ে দু'জন যখন দু'দিকে হেঁটে যাচ্ছি আর হিজিবিজি স্বপ্নগুলো ছেঁড়া টিস্যুর মতো পালিয়ে যাচ্ছে একা একা... তখন আমি ভাবছিলাম হয়তো এরকম থেমে থাকা কোন পথের শেষটাতেই ছিল সিন্দুকে ভরা চুনিপান্নার স্তুপ।
নাহ, দুজনের সেই চুপকথাটা আর রূপকথার গল্পের মতো হলো না।
অথচ কী চমৎকার একটা জীবন-ই না আমাদের হতে পারতো!
মন্তব্য
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এক খাস চাঁটগায়ের হুজুর (আমিও মেড ইন চট্টগ্রাম) ছোটবেলায় আমাকে আরবি পড়াতেন। একদিন এলেন, দেখলেন আমি কিছু একটা নিয়ে জিদ করে হাঁউমাউ করে হাত-পা ছুঁড়ে কাঁদছি। শিক্ষক শুধালেন- তিথী, তুমি খাঁন্দো ক্যানো?
সত্যানন্দ, আপনি খাঁন্দেন ক্যানো?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খইথাম ন! খিছু খথা থাখ না ঘুফন!
আর কান্দা আর মন খ্রাপ এক হইল?
বরকে কি আপনি বরকন্দাজ বলেন?
আলু কিনতে গিয়ে আলুবোখারা খোঁজেন?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
পুলাপানরে সামান্য মন খারাপ করতে দেখলে আমার উল্টো আরো কান্দাই দিতে মঞ্চায়।
মানে এক ধরনের পৈশাচিক আনন্দ।
মানে আমি বিশুদ্ধ নারীপেমী তো। হে হে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
সরাসরি পরিচয় (এবং পেম) পর্বের তিন বৎসর আগের।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
জীবনটায় যদি প্যারালাল কতগুলো প্রসেস রান করা যেত কত ভালোই না হত তাই না ?
==============================
দস্যু ঘচাং ফু
In three words I can sum up everything I've learned about life:
it goes on...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
জনাব রবার্ট ফ্রস্টের বয়ান
facebook
আবার জিগস।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ও খুকি! তুমি তো বড়ো ভালো লেখো হে!
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আহা, এতদিনে গরিবের কদর হইলো! [উদাস ইমো]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মাত্র ১৫ মিনিটে এত চমৎকার লেখা যায়!
অনেক কথার স্তুপ, অথচ কথা অল্প!
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
হাহা, এটা হলো টাইম মিনিমাইজেশন থিওরির এখন পর্যন্ত কুইকেস্ট আউটপুট।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
১৫ মিনিট হিসাবে আউটপুট চমৎকার। বড় করলে আরও ভালৈত মনে হয়।
বড় করলে মনে হয় বেসাইজ হয়ে যেতো।
অট : আপনার সিগনেচার লাইনের কয়েকটা তারা কমিয়ে দিন। বক্স ছাপিয়ে চলে যাচ্ছে তো!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বিষাদময় কবিতার মত লেখা। হাহাকার জাগানিয়া
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
জীবন মানে তো শুধুই সামনে চলা নয়
মাঝে-মধ্যে পেছনে ফিরে চাওয়া...
ফিরতে ফিরতে এগিয়ে যাওয়া...
তোমাকে তো আর 'খুকি' বলা যাচ্ছে না গো খুকি!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
মা, আমার প্রোমোশন হয়েছে মা। এবার আমি বড় হয়েছি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মাকে বলো, এবার তোমায় 'বে' দিতে হবে!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
দাওয়াত দিয়েন
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
সব পথ এসে, মিলে গেল শেষে...
ঘুরেফিরে কবিতা আবার পুরাতন ভৃত্যের দিকে চলে গেছে!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এট্টূ ভালমন্দ খাব ভাবলুম
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সল্প সময়ের গল্প তবে অনুভূতিগুলো অল্প না। আপনি দারুন লেখেন তিথি দি। এবারকার এই লেখাটিও দারুণ তবে হারিয়ে যাওয়া অথবা না পাওয়ার বেদনারা উঁকি দিল। আবার নাও হতে পারে।
গল্পের কোথাও বাস্তবের কোন ছায়া নেই।
বেদনা আছে, সেটা তো অবধারিত।
জীবন তো বেদনাময়-ই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখাটা ভালো লাগল। বড় গল্প পড়তে চাই আপনার
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”
অলীক জানালা _________
মিডটার্মের মাসে নেকাপড়ার খেতা পুড়িয়ে দুটা পোস্ট দিয়েছি।
মডুরা বোনাস দিলে তাপ্পর বড়গল্প লিখব।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এ তো পুরো দুনিয়া কাঁপানো ১৫ মিনিট শুধু প্রতিটা লাইন না প্রতিটা শব্দও অন্যরকম সুন্দর হয়েছে। দারুণ।
খাইসে!
কমেন্ট অফ দ্য মান্থ!
থেঙ্কিউ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালো বলছ।
হাহা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালো লাগা। অনেক।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
দীপংকর চন্দ
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কি সুন্দর লিখো তুমি! এরকম লিখলে তো দুনিয়াদারি জারে পুরে ১৫ মিনিট টাইম সেটাপ দিয়ে দিয়ে শুধু লিখেই যাওয়া উচিৎ...
সব ছেড়েছুড়ে শুধু বোলগ দিয়ে ইন্টারনেটে লিখলে দুনিয়াদারির বাকি অংশের তেলগ্যাসপানিবিদুৎ তথা অন্নবস্ত্র ইত্যাদি ইত্যাদির সাপ্লাই আসবে কোথা থেকে?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সহমত।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
লেখা পড়ে আমার কেন যেন মনে হচ্ছে আপনি ভালো কবিতা লেখেন/লিখবেন।
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
কবিতা!
চটপটির কসম, আমি সেই ইন্টার পাশের পর-ই বাংলা পদ্য পড়া ছেড়ে দিয়েছি।
লেখা তো দূর অস্ত।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এইটা ঘুম তাড়ানোর জন্য লেখা????
থাক কিসু কমু না।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
আমি এমনিতে রাতে ঘুমাই বড়জোর পাঁচ/সাড়ে পাঁচ ঘন্টা।
কিন্তু যেকোন অ্যাসাইনমেন্ট সাবমিশনের আগের রাতে খালি চুম্বকের মতো বিছানা-বালিশ টানতে থাকে। তখন সে আকর্ষণ এড়াতে টানা ফেসবুক গুঁতাই, গুডরিডসে আপডেট দেখি, ফ্লিকার ঘাঁটি ইত্যাদি ইত্যাদি।
আর বেশি ভাব এলে ব্লগ লিখুন সেকশনে চলে যাই। হে হে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বেড়ে হয়েছে হে বালিকে!
চমৎকার লেখা!!!
মেজাজ খারাপ ছিল, মাত্র তোমার লেখা পড়ে সবকিছু কুল হয়ে গেল। থাঙ্কু হে
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
সক্কাল সক্কাল তোমার মন্তব্য দেখে আমারো দিল খুশ হয়ে গেলো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমতকার ! মাত্র পনের মিনিটে? আপনি তো টি-টোয়েন্টি স্টাইলে লেখেন মনে হয়!
আমার পেশেন্স জিনিসটা কম আসলে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বেশ সুন্দর একটা গল্প তো! কেমন বিষাদমাখা দৃশ্যকল্প ফুটে উঠেছে শব্দবাক্যে ভর করে।
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কি দারুন লিখেছো! মনে হলো খুব মিস্টি একটা কবিতা পড়লাম।
থ্যাঙ্কিউ আপু।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"সত্যানন্দ, আপনি খাঁন্দেন ক্যানো? " -
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
নতুন মন্তব্য করুন