জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্ষক শিক্ষক সানির বিরুদ্ধে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের খবর পড়ছি ইন্টারনেটে। ভেবে পাইনা সব আমলেই সরকার বা প্রশাসন কেনো ধর্ষককে রক্ষা করার জন্যে উঠেপড়ে লাগে। আওয়ামী লীগ রক্ষা করেছিলো মানিককে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন উচ্চতর বিদ্যাপীঠে শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নের ঘটনা প্রায়ই ঘটে। কিন্তু কখনোই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয় না ধর্ষকের। প্রতিবারই ধর্ষককে রক্ষায় উন্মাদ জন্তুতে পরিণত হয় কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসন বা সরকার। সানির ক্ষেত্রেও সেটাই দেখছি।
নব্বুইয়ের শেষান্েত সম্ভবত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ছাত্রীদের ‘টিউটোরিয়াল’ এর ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করতো। ধর্ষণের শিকার এক ছাত্রী ঘটনা ফাঁস করে দিয়েছিলো চিঠি লিখে।
সেই তখন লেখা আমার একটি ছড়া আজও প্রাসঙ্গিক দেখে অত্যন্ত দুঃখভারাক্রান্ত মনে সচলায়তনে ছড়াটি প্রকাশ করছি-
ধর্ষক শিক্ষক
জানা গেলো ছাত্রীর অশ্রু ও চিঠিতে
কী ঘটনা ঘটিতেছে ঢাকা ভার্সিটিতে!
ভার্সিটি শিক্ষক ও তাহাদের যৌনতা
এ বিষয়ে এতোকাল ছিলো শুধু মৌনতা।
ইদানিং প্রতিদিন ছাপা হয় দৈনিকে
কোনো কোনো শিক্ষক নরপশু সৈনিকে-
পরিণত হয়ে গেছে। মরে যাই লজ্জায়
ছাত্রীকে শিক্ষক নিতে চায় শয্যায়......!
‘টিউটোরিয়াল ফাঁদ’ হতে উত্তীর্ণ
ছাত্রীর দেহ-মন হচ্ছে বিদীর্ণ।
পাশ-ফেল, বেশি মার্ক, মোক্ষম অস্ত্র
খুলে নেয় অসহায় বালিকার বস্ত্র!
ছাত্রীরা ধর্ষিতা! শিক্ষক ধর্ষক!
আমরা বুদ্ধিজীবী নিশ্চুপ দর্শক!
প্রশ্নপত্র আর গুটিকয় নম্বর
হাতে পেয়ে শিক্ষক হাঁটছে দিগম্বর....!
মন্তব্য
রশুনের গোড়া এক যায়গায়। এরা ভদ্রলোকের সন্তান।
সন্যাসীদার লেখার মত
আমি আমার স্বাস্থ্য কামনা করে পান করতে চাই। কারণ আমি যদি সুস্থ থাকি, সুস্থ থাকবে আমার স্ত্রী। আমার স্ত্রী সুস্থ থাকলে সুস্থ থাকবে আমাদের পাড়ার প্রতিটি পুরুষ। আর প্রত্যেক পুরুষের সুস্থ থাকার অর্থ – আমাদের শহরের প্রতিটি মেয়ে সুস্থ থাকবে। অর্থাত্ সুস্থ থাকবো আমিও।
প্রিয় ইফতেখার,
আপনার উল্লেখিত টোস্ট বা আমার ওই লেখার সঙ্গে এই পোস্টের কোনও যোগসূত্র আছে বলে মনে করি না।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
রিটন ভাই,
এই সব যৌন নিপীড়ন আর তার বিরুদ্ধে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের তথ্য-সংবাদ সংগ্রহ করতে করতে মাঝে মাঝে মনে হয়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বোধহয় এখন একেকটি ডাকাতদের গ্রাম হয়ে উঠেছে।...এ লজ্জা পুরো জাতির।...
---
একমত@ সন্ন্যাসী দা।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হতে পারে তাদের নিজেদেরই অবদমিত ইচ্ছার প্রতিফলন দেখে এরা বিকৃত আনন্দ উপভোগ করে, তাই এরা ধর্ষককেই রক্ষা করতে উঠেপড়ে লেগে যায়। এ ছাড়া আর কী ব্যাখ্যা থাকতে পারে ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বিকৃত আনন্দ উপভোগ? মনে হয় না। নিশ্চয়ই অন্য কারণ আছে।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
যাদের কাছে আমার মেয়ের
স্বাধীনতা খর্ব হয়
আমার বোনের শিক্ষাজীবন
বিষাদ ঘেরা পর্ব” হয়
যাদের অপকর্ম নিয়ে
রোজই নিউজ, ফিচার হয়
ভাবতে ভীষণ অবাক লাগে
ক্যাম্নে তারা টিচার হয় !
ধন্যবাদ রিটন ভাই .. ছড়ার জন্য !
আকতার - অপূর্ব!!!
আমার ছড়ার চাইতে তোমার মন্তব্যছড়াটি অনেক বেশি ভালো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
দীর্ঘশ্বাস...........
কী ব্লগার? ডরাইলা?
রিটন ভাই, দারুন ছড়া। ভাল্লাগল খুব। তবে, এই ধরণের খবরে খুব অসহায় আর মন খারাপ লাগে। এরা কি আদৌ শিক্ষক না আর কিছু তা নিয়ে জোর সন্দেহ আছে।
এরা শিক্ষক নয়, ধর্ষক।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ছড়ার জন্য ধন্যবাদ রিটন ভাই
গাটা রিরি করে উঠল আরো একবার
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
গাটা রিরি করে উঠল আরো একবার।
আমারও।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
কিছু বলার নেই... সভ্য হচ্ছি।
রাজাকার রাজা কার?
এক ভাগ তুমি আর তিন ভাগ আমার!
খুবই দুঃখজনক। এসব বিষয়ে পূর্ণ তদন্ত হয় না কখনোই।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
তদন্ত হয়না তা নয়, হয় তবে তা অত্যন্ত হাস্যকর এবং অপরাধীকে দায় থেকে বাঁচিয়ে দেয়ার নির্লজ্জ প্রয়াস থাকে তদন্ত রিপোর্টে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে রিপোর্ট আলোর মুখ দেখে না।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
চমৎকার একটা ছড়া!!
জা বি 'র প্রতিবাদ আর প্রতিরোধের সুযোগ্য শব্দায়ন !!
ধন্যবাদ আপনাকে।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
অসাধারণ এক ছড়া!
দুঃখের কথা এই যে, ছড়াটি এখনও বাস্তবসম্মত।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এইরকম বাস্তবতা থেকে মুক্তি চাই সন্ন্যাসী।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
অবাক লাগছে ভেবে এত সহজে কিভাবে সম্ভব?? ছি এমন শিক্ষকদের সব মানুষের সামনে চিন্হিত করে চরম পানিশমেন্ট দেয়া উচিত। ছাত্রিদেরও সাবধান হওয়া উচিত।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
সন্যাসীদা, আপনার লেখার সাথে নয়, বরং আপনার লেখায় যে ধরনের যোগসুত্র দেখিয়েছেন তার কথা বলছিলাম।
ধর্ষকদের অপকর্মের তদন্তে যখন একই দোষে দুষ্ট লোকজন নিয়োজিত হয়, তখন খুব অসহায় লাগে। তখন উপলব্ধি করতে পারি মানুষ কেনো আল্লাহর কাছে বিচার দেয় এই জগত থেকেই। এই ধর্ষকদের রক্ষা করতে না পারলে হয়ত অনেক নামজাদা আধ্যাপকের মুখোশ খুলে পড়বে, অনেকের সংসার ভাংগবে একসাথে, বিরাট মানবিক বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে। কাজেই ২/১ টা 'দুষ্ট মেয়ে'কে রক্ষা করার চাইতে 'তাহাদের' রক্ষা করাই শ্রেয় মনে করেন কর্তৃপক্ষ। খুব কষ্ট নিয়ে লিখছি এই কমেন্ট, নিজের প্রতক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে।
বলাই বাহুল্য শিক্ষকরা আমাদের কাছে দেবতাতুল্য, এই অল্প কিছু কীট ছাড়া। আমি দেখেছি যখনই শিক্ষকদের সমালোচনা করা হয় তখন দোষী শিক্ষক দের সংখ্যা 'নগন্য' বলে তাদের পাপ আড়াল করা হয় বা তাদের সমালোচনা করতে দেয়া হয় না। আমিও একমত যে খারাপের সংখ্যা কম, কিন্তু এটা তাদের দায়বদ্ধতা থেকে মুক্তি দিতে পারে না।
আমি অবাক হয়ে যাই কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব থেকে নীতিবান শিক্ষকরা (এরা জাতীয় ব্যক্তিত্ব) ধর্ষককে রক্ষায় উঠেপড়ে লাগে।
হায়! এরা শিক্ষাগুরু!!!!!!
ছড়াটা ভাল কিন্তু পড়ে শুধু কষ্টই বাড়ে...
------------------------------------
জয় বাংলা ব্লগিং! জয় সচলায়তন!!
------------------------------------
জয় বাংলা ব্লগিং! জয় সচলায়তন!!
এইরকম ছড়া লিখতে গেলেও কষ্ট বাড়ে।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ভাইয়া,
লেখাটা পড়ে খারাপ লাগল।
আরেকটা কথা অনেকদিন ধরে জিজ্ঞেস করব ভাবছিলাম। আমি ছোট থাকতে ছোটদের কাগজ পড়তাম তখন খুব ক্রেজি ছিলাম সেটার জন্য। আব্বু একবার বন্ধ করে দিয়েছিল সেটা, অনেক কান্নকাটি করে আম্মুকে রাজি করিয়ে আবার চালিয়েছিলাম। সেটা কি এখনো আছে না বন্ধ হয়ে গেছে? আপনাকে এখানে দেখে অনেক ভাল লেগেছে।
***************************************
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাঁক জ্যোৎস্নায় দিও সামান্য ঠাঁই
---------------------------------------------------------
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক, জ্যোৎস্নায় দিও সামান্য ঠাঁই
আমাদের রক্তের মধ্যে ধর্ষনকে সমর্থন দেয়া রয়ে গেছে বলে মনে হয় ... ... স্বাধীনতার সময়ের ধর্ষক ও রাজাকারদের আমরা মাথায় তুলে রাখি (আমাদের ভোটে যারা নির্বাচিত তারাই তো ওদের প্রমোট করে).... ওদের তুলনায় এরা তো ফেরেশতা ...
যে অভিভাবক নিজেই একই দোষে দুষ্ট সে কিভাবে তার শিশুকে একই দোষের জন্য আত্মবিশ্বাসের সাথে শাসন করবে।
এরকম একটা দুষ্টচক্রের মধ্যে আছি বলে মনে হয়। এই চক্র থেকে বেরিয়ে আসা দরকার। গোড়ায় চক্র কাটা হয়নি বলে এখন কাটা যাবে না তা তো নয় .... এ ধরণের নিপীড়নের কঠিনতম শাস্তি নিশ্চত করা দরকার।
মাঝে মাঝে মনে হয় সেই ডার্ক জাস্টিস সিরিজ/সিনেমার মত কাজ করতে পারলে ভাল হত।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
রিটন ভাই এবন আক্তার ভাই , দুইজনকেই তাদের ছড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
--------------------------------------------------------
... বাড়িতে বউ ছেলেমেয়ের গালি খাবেন, 'কীসের মুক্তিযোদ্ধা তুমি, কী দিয়েছ আমাদের'? তিনি তখন আবারো বাড়ির বাইরে যাবেন, আবারো কান পাতবেন, মা জননী কি ডাক দিল?
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
গ্রামদেশে এ ধরনের পুরুষদের বলে 'চোট্টা।'
জুতার বাড়ি, মাথা ন্যাড়া, গলায় টিনঝুলিয়ে রাস্তায় ঘোরানো, মুখে কালি মেখে ঘুরানো অনেক কিছুই হয়। কিন্তু তাদের স্বভাব যায় না।
"বাপ ভালা যার পুত ভালা তার
মা ভালা তার ঝি
গাই ভালা তার বাছুর ভালা
দুধ ভালা তার ঘি"
-গ্রাম্য প্রবাদ।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
নিজে একজন শিক্ষক হিসেবেই বলছি, ছাত্রীদের দেহ স্পর্শ করা (আশীর্বাদ নয় কিন্তু) এখন একটা সুচতুর ব্যবসা হয়ে গিয়েছে। এবং দুর্ভাগ্যবশত কোনো কোনো ছাত্রী আমাকে বলেছে যে অন্যান্য অনেক শিক্ষকের কাছে পড়তে গিয়ে এহেন হেনস্থার শিকার তাদেরও কাউকে কাউকে হতে হয়েছে।
যে মুহূর্তে শুনেছি, শিক্ষক হিসেবে নিজের মাথাই নত হয়েছে। সত্যিই তো, কী করে এখন থেকে সে আমাকে বিশ্বাস করবে? কিন্তু ছাত্রীদের সঙ্গে নৈকট্য থাকলেও অতি নিকটে ডেকে যা-খুশি করার অভ্যেস চিন্তনেও আনতে পারি না বলে তারা আমায় শ্রদ্ধা করে। মনে বল পাই, মনে হয় তাদের এই শ্রদ্ধাটুকু নিয়ে চিরটাকাল যেন শিক্ষকতা করতে পারি।
কয়েকদিন আগেই আমাদের এখানকার সেন্ট স্টিফেন'স স্কুলের এক ছাত্রী স্কুল করিডরের মধ্যেই এক ছাত্রকে প্রকাশ্যে চুম্বন করেছে। আমি এখন এই ঘটনায় আক্রান্ত নই। কারণ, এই ঘটনার পিছনেও দায়ী ওই রকম কিছু কুৎসিত শিক্ষক ও তাঁদের পীড়নমূলক যৌনেচ্ছা।
আপনার ছড়াটা তাই আমার কাছে অাদ্যন্ত গ্রহণযোগ্য ও সময়োপযোগী বলে মনে হয়েছে।
দিবাকর সরকার
ছড়াটার বিষকাঁটা মোক্ষম।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আগে শুনতাম গৃহশিক্ষক কর্তৃক ছাত্রীরা যৌন হয়রানির শিকার হয়। এখন গৃহশিক্ষক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। উন্নতি!
ধন্যবাদ বিবেক-স্পর্শী ছড়ার জন্য।
নতুন মন্তব্য করুন