মুহম্মদ জুবায়ের স্মারকগ্রন্থঃ তাঁর বন্ধুরা এবং যুগান্তর

আমাদের বেশিরভাগ মানুষই আসলে এমন- যুগান্তরের মতো- তাই না রিটন ভাই?

এরা এমনই, একেবারেই অবাক লাগছে না!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

কি বলব বুঝতে পারছিনে, চুপ থাকাই শ্রেয়।
জুবায়ের ভাইকে নিয়ে লেখাগুলো পড়তে পড়তে থমকে যাই।
মাঝে মাঝে ভাবি এই দুঃস্বপ্ন কেটে যাক।
কিন্তু এ দুঃস্বপ্ন তো ঘুঁচবে না কোনওদিন।

যুগান্তরের আচরন দেখে রিটন ভাই অবাক হয়েছেন জেনেই বরং আমি অবাক হলাম ।
যে পত্রিকার মালিক বাবুল আর সম্পাদক গোলাম সারওয়ার , সেই পত্রিকার আচরন এর চেয়ে ভালো হবে এমনটা কখনোই আশা করি না ।

বিস্মিত হলাম! রাগে গা চিড়বিড় করছে। কিছু মানুষের চামড়া ভেদ করে ভালোবাসা আর ভেতরে পৌঁছায় না।

এইসব হাবিজাবি লোকদের গালি দিয়ে Space নষ্ট করার কোনো কারন নেই।

অনেক কিছু জানা গেল।
আসলে অনেক ঘটনাই থেকে যায় অন্তরালে।
ধন্যবাদ রিটন ভাই।

দিক + অন্ত = দিগন্ত

জোঁক + অন্তর = যুগান্তর !

তারা এখন জুবায়ের যুগ থেকে অন্য কোন অন্তরে। তেমন অবাক হইনি। তবে চ্যানেল আই-এর খবরেই আমি প্রথম শুনি খবরটা। সেজন্য চ্যানেল আইকে বিশেষ ধন্যবাদ।

জনৈক "শিক্ষাগুরু" দেখলাম সচলায়তনে জুবায়ের ভাইকে নিয়ে সচলদের শোককে শোকের রাজনীতি আখ্যা দিয়ে একটি দর্শনসম্মত অমার্জিত পোস্ট ফেঁদে বসেছেন তার নিজ ব্লগে। কিছু কিছু লোক শেষ পর্যন্ত মানুষ হয়ে উঠতে পারে না।

হিমু ভাই, লিঙ্ক দিন। জনৈক শিক্ষাগুরুদের চিনে রাখতে চাই।
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!

ব্যাপার না। এদের নিয়ে ভাবনাটাই চিন্তা আর আবেগের অপচয়।

সবজান্তার কথাটা অসম্ভব পছন্দ হয়েছে। আমাদের "শোকের রাজনীতি" নিয়ে এর বেশি আসলেই কিছু বলার নাই।

যুগান্তরওয়ালাদের নিউজ সেন্স দেখছি খুবই পোক্ত!!!
................................................................
তোমার হাতে রয়েছি যেটুকু আমি, আমার পকেটে আমি আছি যতটা, একদিন মনে হবে এটুকুই আমি, বাকি কিছু আমি নই আমার করুণ ছায়া

প্রচন্ড মেজাজ খারাপ হল, কিই বা বলার আছে! কিছু মানুষ যেন "ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে" কথাটা প্রমাণের জন্য সবসময় মুখিয়ে থাকে!

তবে এটুকুই বুঝি, যোগ্য ও দাবীদাররা সবসময়ই তাঁদের প্রাপ্য সন্মান অবশ্যই পাবেন, কেউ সেটা আটকাতে পারবে না।
__________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

আসলে আমরা (কেউ কেউ) সব কিছুতেই স্বার্থ খুঁজি। যেমন আম-কাঁঠালের খোসা আর পচা-গান্ধায় মাছিরা ভিন-ভিন করে।

ব্যাপারটি জেনে খুবই হতাশা বোধ করছি।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।