তোপখানা রোডের মোড় থেকে বিজয় নগরের দিকে একটু এগোলেই হাতের বাঁয়েই ছিলো বাইসেন্টেনিয়ান হল। আমেরিকান কালচারাল সেন্টারের একটি অডিটোরিয়াম। সত্তরের দশকের শেষ দিককার কথা। এই বাইসেন্টিনিয়ান হলের খুব কাছেই ছিলো ‘ফ্ল্যামিঙ্গো’ নামের ক্যাফে টাইপের ছোট্ট একটি রেস্টুরেন্ট। বন্ধু শার্লিকে(এখন আমার স্ত্রী)নিয়ে ওই ক্যাফেতে যেতাম চটপটি খেতে। ফ্ল্যামিঙ্গোর চটপটি তখন মোটামুটি বিখ্যাত। (সেই কৈশোরে ওই ক্যাফের টম্যাটো ক্যাচাপটি মনে হতো পৃথিবীর সেরা ক্যাচাপ!) একদিন খবর পেলাম বাইসেন্টেনিয়ান হলে সপ্তাহব্যাপী চার্লি চ্যাপলিনের চলচ্চিত্র উৎসব হচ্ছে। আজই শুরু। আর এই প্রদর্শনীটা সবার জন্যে উন্মুক্ত নয়। কেবলমাত্র আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্যে।
আমি আমন্ত্রিত নই। এই প্রদর্শনীর টিকিট কোথাও কিনতেও পাওয়া যায় না। সাতদিনে গোটা দশেক ফিল্ম দেখানো হবে। লোভনীয় আয়োজন। বিকেলেই খবরটা পেলাম। টিকিট যোগাড় করার সময়টুকুও নেই তখন। সমস্ত দ্বিধাকে অগ্রাহ্য করে সোজা চলে গেলাম বাইসেন্টেনিয়ান হলে। ঢোকার মুখেই ফুটপাথ লাগোয়া গেটে দারোয়ান যথারীতি টিকিট দেখতে চাইলো। আমি বললাম টিকিট নেই। দারোয়ান বললো--তাহলে তো আপনাকে ভেতরে যেতে দিতে পারিনা। আমি বললাম, পারতেই হবে। আমাকে ভেতরে ঢুকতে দিতেই হবে। আমার ঘাড় ছাপানো ঝাঁকড়া চুল আর ছটফটানি টাইপের স্মার্টনেসে দারোয়ান বেচারা কিছুটা কনফিউজড। দেখতে আমি ভদ্রলোক টাইপ হলেও গুন্ডা হওয়াটা বিচিত্র না। দারোয়ান বেচারা ভয়ও পাচ্ছে আবার আমার প্রতি কিঞ্চিত সমীহটাও বজায় রাখছে-- না স্যার, আপনি ভেতরে যেতে পারবেন না। আমি বললাম--একশোবার পারবো।
আমাদের এরকম তর্কাতর্কির সময়টায় শার্ট ইন করা টাই পরা কর্মকর্তা গোছের ছিমছাম এক ভদ্রলোক ভেতর থেকে ছুটে এলেন—এই এখানে কী হচ্ছে? এতো হইচই কিসের?
দারোয়ান বললো—দেখেন না স্যার এই যে এই লোকটা জোর করে ঢুকতে চায়। টিকিট নাই স্যার, তাও ঢুকবে।
আমাকে আপাদমস্তক নীরিক্ষণ করে ভদ্রলোক বললেন—কি ব্যাপার, আপনি জোর করে ঢুকতে চাইছেন কেনো?
--জোর করে না ঢুকলে তো এই লোকটা আমাকে ঢুকতে দিচ্ছে না!
--আপনার টিকিটটা মানে ইনভাইটেশন কার্ডটা একটু দেখাবেন প্লিজ!
--আমার কাছে কোনো টিকিট বা ইনভাইটেশন কার্ড তো নেই!
--তাহলে? এটা তো ভাই শুধুমাত্র আমন্ত্রিতদের জন্যে।
--সেটা আমি জানি।
-- জানেন তাহলে ঝামেলা করছেন কেনো?
--আমি তো ঝামেলা তো করছি না, শুধু ভেতরে ঢুকতে চেয়েছি। ঝামেলা তো করছেন আপনারা?
--আমরা!!??( ভদ্রলোক মহাবিস্মিত)
--জ্বি। আপনারা আমাকে কোনো আমন্ত্রণ জানাননি। কোনো ইনভাইটেশন লেটারও পাঠাননি।
--আপনাকে ইনভাইটেশন লেটার পাঠাবো? কে আপনি?
--আমি তো ভাই এমন কেউ নই যাকে আপনারা ইনভাইটেশন পাঠাতে পারেন বা পাঠাবেন।
--ভেরি ইন্টারেস্টিং! তাহলে?
--তাহলে এখন ইনভাইট করুন। আমি ভেতরে ঢুকি। চার্লি চ্যাপলিনের ছবি দেখি। আপনারা টিকিট বিক্রিও করবেন না আবার আমাকে ইনভাইটও করবেন না অথচ এই ঢাকা শহরে চ্যাপলিন সপ্তাহ করবেন আর আমি সেটা দেখা থেকে বঞ্চিত হবো তাতো হতে পারে না!
আমার নাতিদীর্ঘ বক্তৃতায় কর্মকর্তা ভদ্রলোকটি খুবই মজা পেলেন বলে মনে হলো। সহাস্যমুখে তিনি বললেন—আমার দীর্ঘ চাকরী জীবনে আপনার মতো এরকম কোনো লোককে আমি ফেস করিনি,সত্যি। তা আপনি কি চার্লি চ্যাপলিনের খুবই ভক্ত?
--জ্বি স্যার। মহা ভক্ত আমি তাঁর। রিসেন্টলি মৃণাল সেনের লেখা ‘চার্লি চ্যাপলিন’ বইটি পড়ে আরো শক্ত-পোক্ত ভক্ত হয়েছি। এই বইতেই পড়েছি—টুথব্রাশের মতো গোঁফ!
আমার সঙ্গে হ্যান্ডশেক করতে করতে আমাকে ভেতরে টেনে নিতে নিতে ভদ্রলোক দারোয়ানকে বললেন—এই স্যারকে আর কখোনোই আটকাবে না। তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, আপনি প্রতিদিন আসবেন। আপনার কোনো টিকিট লাগবে না। যান ভেতরে যান। ছবিটা মাত্র শুরু হয়েছে। কিন্তু আজকে কোনো সিট হয়তো পাবেন না। কাল থেকে আরেকটু আগে আসবেন।
থাংক ইউ স্যার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার কথা মনে থাকবে বলতে বলতে আমি ঢুকে পড়লাম অন্ধকার হলরুমে। বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর অন্ধকার সয়ে এলে হালকা এবং ঝাপসা চোখে পা টিপে টিপে একটু সামনের দিকে এগিয়ে ফ্লোরে সিঁড়ির ওপর বসে পড়লাম ফাঁক বুঝে। আমার ডান পাশেও আমার মতোই কোনো এক হতভাগা বসে আছে ফ্লোরের ওপর। এই হতভাগাও সিট পায়নি! ছবি চলছে দ্য সিটি লাইটস। অসাধারণ ছবি। হাসতে হাসতে জান শেষ। কিন্তু ছবির শেষ দিকে চ্যাপলিন এমন সব মোচড় দিলো যে চোখ ভেসে যাবার উপক্রম। আমার ডানদিকে বসা হতভাগাটা ফোঁস ফোঁস করে নাক ঝেড়ে বেশ ক’বার জানান দিয়েছে যে লোকটা মজে আছে চ্যাপলিনের ছবিতে। ছবি শেষ হলো। অডিটোরিয়ামে আলো জ্বলে উঠলো। আমি দেখলাম, আমার ডানে ফ্লোরের ওপর বসা বিপ্লব দাশ! কথাশিল্পী-নাট্যকার বিপ্লব দাশ। আমার দেখা সেরা একজন রসিক পুরুষ। আমার খুব প্রিয় এবং কাছের মানুষ। প্রাণের মানুষ। বিপ্লব দাশের চোখ থেকে অশ্রুর ধারা তাঁর বহুদিন শেভ না করা খোঁচা খোঁচা দাঁড়িসমৃদ্ধ গাল বেয়ে নামছে! আলো জ্বলামাত্রই আমাকে তাঁর পাশে আবিস্কার করে ভোঁস ভোঁস করে কাঁদতে কাঁদতেই বিপ্লব দা বললেন—চ্যাপলিন শুয়োরের বাচ্চা কতো হারামি দেখেছো!!
বিপ্লব দার বাহুতে কনুইয়ের একটা মৃদু ধাক্কা দিয়ে আমিও সমর্থন জানালাম—শালায় একটা বদমাইস!
বিপ্লব দা’র চোখে অশ্রু মুখে হাসি। বিরল কম্বিনেশন। কব্জির পিঠে চোখ মুছছিলেন তিনি। এরকম একটা দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। চ্যাপলিন তুমি গ্রেট! তোমাকে গালি দিচ্ছে কিন্তু কতোটা ভালোবেসে দেখো!!
আমরা দুজনেই কথা বলছিলাম উচ্চ কণ্ঠে। সিট থেকে দাঁড়িয়ে প্রস্থানরত কয়েকজন দর্শক আড় চোখে আমাদের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছিলেন।
এরপর প্রতিদিন নিয়মিত বৈকালিক হাজিরায় একের পর এক দেখা হলো দ্য গোল্ড রাশ, দ্য কিড, দ্য সার্কাস, মডার্ণ টাইমস, দ্য গ্রেট ডিক্টেটর নামের বিখ্যাত ছবিগুলো।
এরপর জীবনে কতোবার যে দেখা হলো চ্যাপলিনের কয়েকটা ছবি! বিশেষ করে গোল্ড রাশ, সিটি লাইটস, সার্কাস, মর্ডান টাইমস আর দ্য কিড। কতোবার যে দেখা হলো! দ্য কিড ছবিতে জ্যাকি কুগান নামের সেই দুর্ধর্ষ পিচ্চিটাকে এতো ভালো লাগতো! ১৯৮৪ সালের মার্চের শুরুতে একদিন দৈনিক ইত্তেফাকের ভেতরের পাতায় ছোট্ট একটা খবর দেখে বুকটা ধড়াস করে উঠলো! দ্য কিড ছবির সেই খুদে বালক অভিনেতাটি মারা গেছে ৬৯ বছর বয়েসে! খবরের সঙ্গে জ্যাকি কুগানের সাম্প্রতিক একটা ফটোও ছাপা হয়েছিলো। মধ্যবয়স পেরুনো প্রায়বৃদ্ধ কুমড়োপটাস টাইপের ধুমসো একটা লোকের সঙ্গে কিছুতেই মেলাতে পারছিলাম না দ্য কিড-এর পিচ্চি জ্যাকি কুগানকে। পত্রিকার পাতায় প্রকাশিত বুড্ঢা জ্যাকি কুগানকে অস্বীকার করে আমি আমার স্মৃতি এবং মস্তিষ্কে খুদে বালক জ্যাকি কুগানকেই অমর করে রেখেছি। যেখানে কোনোদিনই ওর বয়েস বাড়বে না।
চ্যাপলিন আমাকে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছে সারাটা জীবন। জীবনে চলার পথে যেখানে যেটুকু চ্যাপলিন পেয়েছি কুড়িয়ে নিয়েছি। চ্যাপলিনকে নিয়ে চমৎকার একটা গান গেয়েছেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়। আমি বাংলার গান গাই খ্যাত প্রতুল। কী অসাধারণ গানটা! কতোবার যে শুনেছি! প্রিয় এই মানুষটাকে নিয়ে একটা ছড়া লিখেছিলাম। ওটা খুঁজে পাচ্ছি না। চ্যাপলিনকে সবচে বেশি পেয়েছি কানাডা এসে। অটোয়া পাবলিক লাইব্রেরির সদস্য হবার সুবাদে গোটা চ্যাপলিনসমগ্রই বিনামূল্যে চলে এলো আমার মুঠোয়। ধারণা করি চ্যাপলিনের বিখ্যাত, অল্প বিখ্যাত কিংবা প্রায় অখ্যাতসব চলচ্চিত্রই আমার দেখা হয়ে গেছে। তাঁর জন্ম কিংবা মৃত্যুদিবসে আমার নিজস্ব আয়োজনে চ্যাপলিন সপ্তাহও উদযাপন করেছি। বাড়িতে টানা সাতদিন প্রতিদিন চ্যাপলিন অভিনীত একটি করে ছবি দেখার এই আয়োজনটি আমার ব্যক্তিগত প্রয়াস। মাঝে মধ্যে শার্লি আমার অতিথি হিশেবে প্রদর্শনী দেখতে বসে। এইরকম সপ্তাহ উদযাপন করি আমি অমিতাভ বচ্চন কিংবা সত্যজিৎ রায়কে নিয়েও। সত্যজিৎ রায় চার্লি চ্যাপলিনকে নিয়ে মৃণাল সেনের বইটির প্রচ্ছদ এঁকেছিলেন। পোর্ট্রেট নামে সত্যজিতের অন্যরকম একটা বই আছে। সেই বইতে সত্যজিতের আঁকা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-কাজি নজরুল ইসলাম-জীবনানন্দ দাশ-অবন ঠাকুর-সুকুমার রায়-প্রমুখের পোর্ট্রেট মুদ্রিত হয়েছে। ওখানে চার্লি চ্যাপলিনের পোর্ট্রেট আছে কিনা মনে নেই। তবে কলকাতা থেকে প্রকাশিত বিখ্যাত সাপ্তাহিক শনিবারের চিঠি-তে সত্যজিতের আঁকা অসাধারণ একটা কার্টুন ছাপা হয়েছিলো চ্যাপলিনকে নিয়ে। সংখ্যাটা আমার কাছে খুব যত্নেই ছিলো। কিন্তু দৈনিক খবর হাউসে কাজ করার সময় সাপ্তাহিক মনোরোমা কিংবা ছায়াছন্দ পত্রিকায় আমারই লেখা একটি রচনায়(চ্যাপলিন অথবা সত্যজিৎ সম্পর্কিত)সাপোর্টিং ছবি হিশেবে সেই কার্টুনটি ছাপানোর জন্যে পত্রিকাটি অফিসে নিয়ে গিয়েছিলাম। তারপর যা হয়। আমারই কোনো এক অর্বাচীন সহকর্মী সেই পাতাটি মূল পত্রিকা থেকে কেটে তারপর পাতাটি পাঠিয়ে দিয়েছিলো ক্যামেরা সেকশনে, কার্টুনটি পজিটিভ করে আনতে। এবং খুব দ্রুত মূল পত্রিকাটি গায়েব হয়ে গিয়েছিলো অফিস থেকে! তবে কার্টুনসমৃদ্ধ সেই পাতাটি আমি যক্ষের ধনের মতো রক্ষা করেছিলাম ক্যামেরা সেকশনের ঘনঘোর লালচে আভার হালকা আলোর অন্ধকার কক্ষের ভেতরে দীর্ঘক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থেকে। সেই কার্টুনটি ছিলো চার্লি চ্যাপলিনকে নিয়ে আমার দেখা সেরা কার্টুন। সত্যজিৎ রায় একজন বিশালদেহী মানুষ। আর চার্লি চ্যাপলিন একেবারেই বেঁটেখাটো। পাঁচফুট কয়েক ইঞ্চি সাকূল্যে। কার্টুনে দেখা যাচ্ছে সত্যজিৎ রায় মুভি ক্যামেরা তাক করেছেন চার্লি চ্যাপলিনের মুখটাকে ক্যাচ করবেন বলে। চার্লি চ্যাপলিন তাঁর সেই বিখ্যাত ছড়ি হাতে দু-পা দুদিকে ছড়িয়ে বিখ্যাত ভঙ্গিতে দাঁড়ানো। বিশালদেহী সত্যজিৎ লিলিপুটের মতো ছোট্ট হয়ে গেছেন চ্যাপলিনের সামনে। গালিভারের মতো বিরাট বিশাল চ্যাপলিন দাঁড়িয়ে আছেন, আর তাঁর হাঁটুর সমান উচ্চতা নিয়ে লিলিপুটের মতো খুদে সত্যজিৎ ট্রাই পডে মুভি ক্যামেরা ফিট করে হতাশ ভঙ্গিতে বিরস বদনে ঘাড় উঁচু করে তাকিয়ে আছেন চ্যাপলিনকে তাঁর ক্যামেরায় ধারণ করতে না পারার বেদনা নিয়ে। চ্যাপলিনের প্রতি এরকম শ্রদ্ধাঞ্জলি নির্মাণ সত্যজিতের মতো একজন মহান শিল্পীর পক্ষেই সম্ভব!
১৬ এপ্রিল ছিলো নির্বাক যুগের চলচ্চিত্রের অবিস্মরণীয় অভিনেতা কালজয়ী চার্লি চ্যাপলিনের জন্মদিন। জন্মদিনে তাঁকে স্মরণ করে একটা রচনা লিখবো বলে ভেবে রেখেছিলাম। লিখতে শুরুও করেছিলাম। কিন্তু প্রবাস জীবনের নানান হ্যাপায় সেটা আর শেষ করা হয়নি সময়মতো। শেষ করতে গিয়ে দেখি ক্যালেণ্ডার বলছে আজ এপ্রিলের ৩০ তারিখ। তাতে কী? জীবনের আনন্দ-বেদনার এরকম একজন জগৎবিখ্যাত ক্ষণজন্মা সঙ্গীকে যে কোনোদিনই তো বলা যায়—হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ। চার্লি চ্যাপলিন, আমার আনন্দভাণ্ডার, বাঁইচা থাকো ওস্তাদ......।
মন্তব্য
অসাধারণ। খুবই ভাল লাগলো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
আপনার এই লেখার জন্য। আর যাকে নিয়ে লেখা তার কথা মনেই থাকুক। ইশ! কত অসাধারন একটা মানুষ!
ঠিক। অসাধারণ একজন মানুষ।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ। চার্লি চ্যাপলিন, আমার আনন্দভাণ্ডার, বাঁইচা থাকো ওস্তাদ......।
ধন্যবাদ রিটন ভাই চমৎকার লেখাটির জন্য।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
দুর্দান্ত লাগলো লেখাটা,রিটন ভাই। চ্যাপলিন আমারো খুব পছন্দের, এবং মৃণাল সেনের বইটাও পড়ছিলাম- অসাধারণ বললে কম বলা হয়।
লেখাটা মনে হয় অল্পতেই শেষ হয়ে গেলো। আরো একটু বড় করতে পারতেন কিন্তু !
অলমিতি বিস্তারেণ
হ্যাঁ, আরো বড় করা যেতো, কিন্তু লিখতে আলসেমি!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
মৃণাল সেনের বইটা নিয়ে সচলেই একটুখানি লিখেছিলাম
লেখা দারুণ, এ কথা বলা বাহুল্য!
(দিগন্ত চৌধুরী=মুহিত হাসান দিগন্ত)
তোমার লেখাটা পড়বো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
চার্লি চ্যাপলিনের সবগুলো মুভি কালেকশানের একটা স্বপ্ন ছিল। সেই স্বপ্নটা আবারো মাথাচাড়া দিল আপনার লেখা পড়ে। শুভ জন্মদিন চ্যাপলিন বস!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
এইরকম একটা স্বপ্ন আমারো ছিলো এক সময়। অনেকগুলো কালেক্ট করেওছিলাম। কিন্তু আমার জীবন দৌড়ের ওপর। কোনো দেশেই থিতু হতে পারলাম না ঠিক মতো । কতো কিছু যে হারালাম এক জীবনে!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
দারুণ লিখেছো রিটন !
চার্লি চ্যাপলিনকে এতো সুন্দরভাবে স্মরণ করেছো ।
অভিভূত হলাম ! অনেক ধন্যবাদ তোমাকে---
কেমন আছেন? এখানে আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
রিটন ভাই,
সত্যজিৎ রায়ের প্রতিকৃতি বইয়ে চ্যাপলিনের স্কেচ আছে। পৃষ্ঠা ১০১।
বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে প্রথম চ্যাপলিনের বায়োগ্রাফি পড়ি। মমতাজউদ্দীন আহমদের লেখা - ‘ভাড় নয়, ভবঘুরে নয়’। একই সাথে তার সেরা ছবিগুলো চলচ্চিত্র চক্র দেখার আয়োজন করেছিলো। কী যে অপূর্ব সেই সব ছবি! তারপর এই অসামান্য মানুষটাকে নিয়ে যেখানে যা পেয়েছি গোগ্রাসে কুড়িয়ে চলেছি। মৃণাল সেনের ‘চার্লি চ্যাপলিন’। গ্রন্থ প্রকাশের বই। তারপর চ্যাপলিনের লেখা অটোবায়োগ্রাফি - ’এই আমি’। কে যে অনুবাদ করেছিলো মনে নেই। কয়েক দিন আগে শাহাদুজ্জামান এর লেখা চ্যাপলিনের ওপর আরো একটা বই পড়লাম। তবে আপনার মতো নিজস্ব উপায়ে সপ্তাহ পালন করা হয়ে ওঠেনি। নানা সময়ে তাঁকে স্মরণ করে প্রত্রিকায় লিখেছি। ঐ পর্যন্তই। প্রবাস জীবনের মতো - স্বদেশ জীবনেও কী আমাদের কম হ্যাপা পোহাতে হয়?
আপনার লেখা অসাধারণ লাগলো! যেখানেই থাকুন ভাল থাকবেন।
চ্যাপলিনের অটোবায়োগ্রাফি'র তর্জমা 'এই আমি' পড়েছিলাম বহু আগে সুনামগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরি থেকে নিয়ে। মূলত তখন থেকেই আমি চ্যাপলিন ভক্ত। চ্যাপলিনের অনেকগুলো ছবিও দেখার সুযোগ হয়েছে। আসলে চ্যাপলিন চ্যাপলিনই।
অসাধারণ লেখা হয়েছে রিটন ভাই ! গদ্য লেখার এই রিটনিয় স্টাইলটাও কিন্তু অনবদ্য !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
এই বইটাও (প্রতিকৃতি) পাচ্ছি না হাতের কাছে। তুমি কেমন আছো? ভালো থেকো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
রণদীপম।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
আহ চ্যাপলিন, দেখলেই শান্তি
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
হ্যাঁ, দেখলেই শান্তি।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
চ্যাপলিনের অধিকাংশ ছবিই আমার কাছে আছে।
সের্গেই আইজেনস্টাইনের একট বই আছে "চার্লি, দ্যা কিড"। পড়ে দেখতে পারেন। আপনার ভালো লাগবে।
সের্গেই আইজেনস্টাইনের 'চার্লি দ্য কিড' বইটির একটা অনুবাদ পড়েছি সেই সত্তরের দশকেই। বিছানায় মৃতুপথযাত্রী একজনের পাশেই এক অবুঝ বালকের সুন্দর বর্ণনা ছিলো একটি অধ্যায়ে। আইজেনস্টাইন সেই অবুঝ বালকটির সঙ্গে চ্যাপলিনকে তুলনা করেছিলেন।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
চমৎকার লাগলো রিটন ভাই! আপনার লেখা পড়তে সবসময়ই আমার চমৎকার লাগে।
অটঃ আপনার একটা আত্মজীবনী পড়ার ইচ্ছা বহুদিনের।
লিখতে তো চাই কিন্তু--আয়েস করে আলসেমিতে দশটা(আমার ক্ষেত্রে পঞ্চাশটা)বছর পার।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
আজ রাতে বুঝি সিটি লাইটসটা আবার দেখতে হবে
কতোবার যে দেখেছি, তবু ফুরায় না
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
তবুও ফুরোয় না।
আচ্ছা, লেখার শুরুতে আর লেখার মাঝখানে মানে ভেতরে ছবি যুক্ত করতে হলে কী করতে হয়? সত্যজিতের আঁকা কার্টুনটা এখানে তুলে দিতে চাইছিলাম।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
চমৎকার লেখার জন্য। চ্যাপলিনকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তার সব মুভিগুলো কালেকশনের খুব ইচ্ছে আছে আমার ।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
রিটন দা, আপনার লেখা বরাবরের মতো অসাধারণ
আর স্যার চার্লি চ্যাপলিনকে নিয়ে তো এই অধমের আর কিছু বলার নেই
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
Excellent ! Boss, really sorry about English. Kobe je Android e bangla likhte parbo!
Anekdin pore sachal e eshe apnar likha peye jaoata shouvagger lokkhon!
আপনে এতদিন পরে উদয় হইলেন। এইবার ছাড়াছাড়ি নাই, লেখা দেন একটা কইলাম। আপনার মতো রসিক লোকেরা ফাঁকি মারে বলে, সচলে আমার মতো ভাঁড় লোকের রসিকতার দায়ভার নিতে হচ্ছে। আমি রসিক রণক্লান্ত, এইবার আপনি কিছু ছাড়ুন পিলিজ।
হুমম, পুরাপুরি উদয় হই নাই এখনও, সূর্যের উদিত হবার কিছু নিয়মকানুন থাকে। ঐগুলান মানা চাই ঠিকঠাক মতন। আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আপনার লেখা কয়েকটা পড়া দারকার। কে আমার রসের ভাঁড়ারে ভাগ বসাতে চাইছে জানা দরকার
আপনার অনুপস্থিতিতে গদি খালি ছিলো, আমি জোর করেই বসে পরছি।
কেমন আছো তুমি? পিচ্চিটা?
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ভাইয়া ভাল আছি। এইবার বইমেলাতে আপনার সাথে মুলাকাত করা হয় নাই। গুস্তাখি মাফ। দেশে থেকেও এত বড় অন্যায় করা ঠিক হয় নাই। আমার পিচ্চিটাকে আপনার ছড়া ট্রেনিং দেওয়ানোর সময় হয়েছে। সব কথা বলতে পারে এখন। আমরা সবাই ভালো আছি।
আপনার জন্য অনেক শুভকামনা। দেরীতে মন্তব্যের জবাব দিলাম, খুব সময় এখনও পাচ্ছি না।
চমৎকার লেখা
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
যৌবনে 'বাইসেন্টেনিয়ান' হল দেখা হয়েছে অনেকবার আর 'ফ্লেমিঙ্গো'তেও খাওয়া হয়েছে বহুবার। কিন্তু চ্যাপলিনের চলচ্চিত্র উৎসব দেখার সুযোগ হয়নি। ঘাড় অবধি লম্বা ঝাঁকড়া চুলের সাথে মাস্তান মার্কা ইঁয়া বড়ো একজোড়া গোঁফও ছিলো, কিন্তু আপনার মতো ঐ বুদ্ধিটা মাথায় ছিলোনা। ঐ জায়গাটা আজও কেমন ফাঁকা ফাঁকা।
ধন্যবাদ, একজন প্রিয় মানুষকে খুব সু্ন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
চমৎকার রিটন ভাই।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ফ্লেমিংগোর ঝালঝাল চটপটির স্বাদ মনে পড়ে গেল।
চ্যাপলিন অসাধারণ লাগে, আপনার লেখাটাও তা-ই লাগলো
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
(গুড়)
ছড়াকার আবার এমন ছন্দময় গদ্য লেখে কি করে !
দারুণ, চ্যাপলিনের সিটি লাইট সিনেমায় অন্ধ মেয়েটি তার হাত স্পর্শ করে যখন বলে ইউ! সেই কথাটা মনে পরে যাচ্ছে।
facebook
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
লেখার প্রত্যেকটা লাইনে আপনার আবেগটা ভীষণভাবে স্পর্শ করলো রিটন ভাই। খুব কম লেখায় এই অনুভূতিটা পাই। দারোয়ানের সাথে আপনার কথাবার্তার সময় আমার কিছু স্টুডেন্টদের কথা মনে পড়ে গেলো। ওরা যখন কিছু বোঝাতে চায়, এভাবে বোঝায়।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
হুম, আমি তো তখন স্টুডেন্টই ছিলাম
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ওহ! রিটন ভাই,দারুণ লাগলো লেখাটা পড়ে। বাবার সাথে বসে চ্যাপলিন দেখতাম আমি আর সুমন ঘর ফাটিয়ে হাসতাম আবার আবেগে নিস্তব্ধ হয়ে যেতাম। আমাদের বাসায়ও ঐরকম চলচ্চিত্র সপ্তাহ হতো, মা অনেক রান্না করতো.. আহারে কত যে মজার স্মৃতি!
সত্যজিতের "প্রতিকৃতি" বইটা আমার সংগ্রহেই আছে, আর তাতে চ্যাপলিন তো আছে বটেই!! ১০১ পাতায় ....এখানে দেয়ার লোভ সামলাতে পারলাম না..
সাথে মৃণাল সেনের লেখা চ্যাপলিনের কভারটাও
অটোয়া লাইব্রেরীর কথা পড়ে ১টা কথা মনে পড়লো.. এই অটোয়াতেই ১টা বড় ফান্ড নিয়ে চ্যাপলিন আর আইজেনস্টাইন কয়েক হাজার ফুট ফিল্ম শুট করেছিলো যেগুলো কোন কারণে আর বাজারে আসেনি..... চ্যাপলিন সম্ভবত আমার সবই দেখা , কিন্তু ঐ ফুটেজের খবর আর কোথাও পাইনি!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
আরে এই তথ্যটা জানা ছিলো না তো! খবর লাগাতে হবে। গেলো কই!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
আপ্নে আমাদের উস্তাদ, আপ্নেও বাঁইচা থাকেন রিটন ভাই
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
হাহ হাহ হাহ তুমি কেমন আছো জার্মানিতে? তুমিও বাঁইচা থাকো মিয়া।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
বিনা টিকিটে মুভি দেখার গল্পটা দারুণ মজা লাগলো পড়ে। বিনা টিকিটে মুভি দেখার গল্পটা দারুণ মজা লাগলো পড়ে। এরকম গদ্য আরো পেতে চাই। আপনি ভালো থাকবেন প্রিয় ছড়াকার, অনেক শুভেচ্ছা
তোমাকেও শুভেচ্ছা তানিম এহসান।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
আহ। মনে পড়ে সেই দিনের কথা, বিটিভিতে রাত দশটায় দেখাতো, চ্যাপলিনের ক্ষুদে নাটিকা।
নামও জানতাম না এই মহীরূহের তখনো।
সারা শরীর ঝাঁকিয়ে হাসতে গিয়ে মাথা ফাটিয়ে ফেলেছিলাম আরেকটু হলে। চ্যাপলিন, তুমি অমানুষ।
কী জীবন্ত একটা লিখা !
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
(গুড়)
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
খুব খুব ভাল লাগল ভাইয়া।
বিশেষ করে আপনার বিনা টিকিটে ও বিনা আমন্ত্রণ পত্রে সিনেমা দেখার গল্পটি।
এরকম পাগলামি(!) ই জীবনকে বাঁচিয়ে রাখে।
ভাবছি আপনার জায়গায় ছদ্মবেশে সেদিন চ্যাপলিন নিজে থাকলে কিভাবে ঢুকতেন !!
চ্যাপলিনের প্রতি
আর হ্যাঁ, ঐ সত্যজিতের করা কার্টুনটির একখান ছবি দেন না।
চ্যাপলিন সেদিন আমার ছদ্মবেশেই তো ঢুকলেন!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
নতুন মন্তব্য করুন