হাসনাত আবদুল হাই-এর ল্যাঞ্জা
লুৎফর রহমান রিটন
চেনো নাকি হাসনাত আবদুল হাইরে?
তার মতো চুতিয়া এ দুনিয়ায় নাইরে।
সাবেক আমলা এই ব্যাটা দেখি মদনা
তার হাতে শোভা পায় হেফাজতি বদনা!
বিনা ঢিলা কুলুখেই করে এস্তেঞ্জা
রিয়্যেলি আ টাফ থিং হাইড এনি ল্যাঞ্জা...
দেশে দেখি বেড়ে গেছে ছাগলের চাষটা
কাহাদের জন্ম এ ধেড়ে বদমাশটা?
সারাটা জীবন খেয়ে সর আর মুড়োটা
কী গল্প লিখিয়াছে পারভার্ট বুড়োটা!
নোংরা কাণ্ডে সবে শুধু ছিছি ছি করে
প্রথম আলোতে এটা ছাপা হলো কী করে?
‘জানিবার সাধ হলে হাত দাও শিকড়ে’...
১৪ এপ্রিল ২০১৩, পহেলা বৈশাখ ১৪২০
মন্তব্য
..................................................................
#Banshibir.
‘জানিবার সাধ হলে হাত দাও শিকড়ে’...
facebook
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
অসাধারণ রিটন ভাই। তড়িৎ প্রতিবাদ আসাটা খুব জরুরী ছিল।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
শাহবাগ আন্দোলনে মেয়েদের নেতৃত্ব নিয়ে সবচেয়ে উদ্বিগ্ন ছিলো জামাতশিবির। শাহবাগে সমাগতা নারীদের নিয়ে সবচেয়ে আগে জঘন্য গুজব রটিয়েছে তারাই। বাঁশেরকেল্লার গুজবের গল্পরূপ হাসনাত আবদুল হাইকে দিতে দেখে তাই তাকে একটা জামাতি রামছাগল ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারলাম না।
আর এই গীবতের গল্পরূপ (সামান্য একজন গল্পকার পরিচয়ের সুযোগ নিয়ে বলছি, আমি হাই ছাগলটার লেখাটাকে গল্প বলতেই রাজি নই) প্রথম আলোর সাহিত্য পাতায় সাজ্জাদ শরীসৃপের অনুমোদন ছাড়া প্রকাশ হওয়া সম্ভব নয়।
শাহবাগ আন্দোলনের নেতৃত্বে আর যারা আছেন, যেমন ইমরান এইচ সরকার বা তার মতো অন্য কোনো পুরুষকে নিয়ে লেখার মতো অণ্ডকোষের জোর হাই রামছাগলের নাই, সে লেখা প্রকাশের মতো বুকের পাটা সাজ্জাদ শরীসৃপেরও নাই। তাই তারা বেছে নিয়েছে শাহবাগ আন্দোলনের কোনো এক তরুণী নেত্রীকে।
সাজ্জাদ শরীসৃপ এবং হাসনাত আবদুল হাইকে এই নোংরামির জন্য প্রকাশ্যে কানে ধরে ওঠবোস করে ক্ষমা চাইতে হবে।
এইসব লোকের ক্ষমা চাওয়ায় কী আসে যায়? এইসব চুতিয়ারা ক্ষমা চাইলেও সেইটা হবে ভণ্ডামি। এরা বরং চুতিয়াই থাকুক। ক্ষমা চেয়ে আর জাতে ওঠার দরকার নাই।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
রিটন ভাই, উনিই না সেই বিখ্যাত "ঘানাডু"!!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
রিটন ভাই, সারাদিন চড়ে থাকা মেজাজ কিছুটা শান্ত হলো এবার আমার।
সাথে মতিচুর সর্দারকেও কান ধরে হেফাজতী তওবা করানো দরকার।
হেফাজতিরা মনে হয় কইছে যে ক্ষেমতায় গেলে তারে মিডিয়া মন্ত্রী বানাইব... হের লাইগা তিনি একটু মিডিয়া জ্ঞান জাহির করলেন.... বাট
আপনি সত্যিই গুরু। মনটা খুব খারাপ ছিল লেখাটা পড়ে।এই ২মাসে মানুষের কম রূপ তো আর দেখলাম না।
‘নববর্ষ এলো আজি
দুর্যোগের ঘন অন্ধকারে
আনেনি আশার বাণী;
দেবে না সে করুণ প্রশ্রয়,
প্রতিকূল ভাগ্য আসে
হিংস্র বিভীষিকার আকারে।
তখনি সে অকল্যাণ
যখনি তাহারে করি ভয়।
যে জীবন বহিয়াছি
পূর্ণ মূল্যে আজ থেকে কেনা,
দুর্দিনে নির্ভীক বীর্যে
শোধ করি তার শেষ দেনা।’
ভয়ংকর নোংরা লেখাটা পড়ার পর থেকে রাগে, ঘৃণায় খুব অস্থির লাগছিল। ছড়া পড়ে কিছুটা শান্তি লাগছে রিটন ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
খুব দরকার ছিল এটা।
সেটাই ...... শিকড়ে হাত দেওয়া প্রয়োজন।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
মঞ্চকে যখন নাস্তিক বলা হল, মঞ্চ তখন ব্যাস্ত হয়ে পড়ল তাদের মুসলমানি প্রমান করতে। বাশবাগানের হাউ কাউয়ের জবাবে মঞ্চ যেন আবার শুধু মেয়েদেরকেই মিডিয়ার সামনে ঠেলে না দেয়।
আজ বাংলা নববর্ষ। এই অসাম্প্রদায়িক উৎসবটিতে আমরা মিলি প্রানের টানে। এই দিনে আমরা একে অপরের মঙ্গল কামনা করি। ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গের উর্ধে উঠে মানবতার কথা বলি।
আজকের দিনে হাসনাত আব্দুল হাই আপনার লেখা অন্ধকারাচ্ছন্য গল্পটি পড়লাম । খুব বেদনার্ত হ’লাম। আপনার মত শিক্ষিত মার্জিত মানুষই যদি মেয়েদেরকে এভাবে দেখেন তা হলে শিক্ষার সুযোগ না পাওয়া মানুষেরা কিভাবে দেখবে? এধরনের লেখা পাবলিক ডোমেইনে দেয়ার আগে একবার আপনার নিজের মা, স্ত্রী, ভাবী, মেয়ে, ভাগ্নী এদের কথা ভাবলেন না?
মেয়েরা পথে বের হলেই চারিদিকে বিপদ আর বিপদ । কিন্তু ঘরের মধ্যেই কি মেয়েদের নিরাপত্তা দিতে পেরেছেন? ঘরে ঘরে যে মেয়েরা নির্যাতিত হচ্ছে, তাদেরকে নিয়ে ক’টা গল্প লিখেছেন?
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
মুল লেখাটি কি সরিয়ে ফেলেছে?
চেনো নাকি **************রে?
তার মতো চুতিয়া এ দুনিয়ায় নাইরে।
অনেক নাম ই বসানো যায় এই ডট ডট এ - অর্থ পাল্টায়না - পেজ খুলে ফেলা উচিত, লিস্ট এত বড়
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
প্রীত হইলাম
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
খোলাখুলি শাহবাগের আন্দোলনের প্রতি বিষ ওগরান হয়েছে এই গল্প ধরণের লেখাতে। এই প্রায়-গল্প-অপলেখাটা পড়ার পর এর লেখক আর প্রকাশক-এর উদ্দেশ্যে সমস্ত রকমের বিবেচনার জায়গা থেকে বলি - ছিঃ
এখানে কে স্বার্থসিদ্ধি করছে বুঝা যাচ্ছে না। লেখক নাকি প্রকাশক।
ছড়াটি নববর্ষের সেরা উপহার।
১।
যার কাজ চুরি করা তারে ধরা পড়ার পর ক্ষমা করে দিলেই সে চুরি বন্ধ করে দেবে এমনটা ভেবে নেওয়া বোকামি। ইতিহাস থেকে বাঙালি কোন শিক্ষা নেয় না। বাংলাদেশে তাই "ক্ষমা" একটা অর্থহীন ব্যাপার।
২।
বুদ্ধিজীবীদের জন্য বাংলাদেশ খুব একটা সুবিধার জায়গা না। দুয়েকজন ভাগ্যবান লেখক ছাড়া লেখালেখি করে পেট চালানো সবার পক্ষে সম্ভব হয় না। তাই মাঝেমধ্যে পেমেন্ট হালাল করার জন্য জ্ঞানীগুণীদের চৌরাস্তার মোড়ে প্যান্ট খুলে দাঁড়াতে হয়।
৩।
আফসোসের বিষয় একটাই। গণজাগরণের স্পন্দন বুকে নিয়ে নজরুল সৃষ্টি করে বিদ্রোহী, সুকান্ত জন্ম দেয় একটি দিয়াশলাইয়ের আত্মকাহিনি আর হাসনাত আবদুল হাই লেখে নাতনির সমবয়সী মেয়ের বুক দেখার গল্প।
মোক্ষম একেবারে।
সুন্দরবনের বাঘেরা যে পত্রপত্রিকা পড়ে না, সেটা এসব লোকের পক্ষে সৌভাগ্যজনক। কারণ বাঘকে আইন করে ঠেকানো যায় না, - লেখককে স্রেফ শেষ করে দেবার আগে তারা দু'বার ভাবতো না।
- সম্রাট দাশুগুপ্ত
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
অসাধারণ...
আপনার লিঙ্ক থেকেই গল্পটা প্রথমে পড়ি। পড়ার পর বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। এরকম একটি গল্প কিভাবে লেখা সম্ভব? এবং একটি প্রথম সারির পত্রিকায় ছাপানো সম্ভব?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ইনি একজন বিকৃত যৌনকাতরতার রোগী, বিদ্বেষপূর্ণ মন-মানসিকতার অধিকারী ও পার্ভাট।
লেখাটি আলু তাদের খেত থেকে উঠিয়ে নিল কেন বোঝলাম না! এমনকি ই-আলু তেও ঢেকে দিছে
ইনি একজন বিকৃত যৌনকাতরতার রোগী, বিদ্বেষপূর্ণ মন-মানসিকতার অধিকারী ও পার্ভাট ।
ওই হাসনাত আবদুল হাই,
বুড়ো পারভার্ট কন্ট্রোল নাই
সারাজনমের সাহিত্য ভরে
ছ্যারছ্যার করে পেশাব করে দিল ভাই।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সুজন ভাই এইবার ব্যাটার একটা ক্যারিকেচার (নাকি আসল চেহারা!!) এঁকে দিলেই ষোল কলা পূর্ণ হয়।
চান্দের আলু সংশোধনী দিছে
এটা কোন ভুল না। ইচ্ছা করেই করেছে। মানুষ-এর প্রতিক্রিয়ার কারণেই তুলে নিছে। ভাবছিল মানুষ শাহবাগের চেতনা ভুইলা গেছে।
- পিনাক পাণি
১৪ এপ্রিল ২০১৩ তারিখের প্রথম আলোর বাংলা নববর্ষের ক্রোড়পত্রে হাসনাত আবদুল হাই রচিত ‘টিভি ক্যামেরার সামনে মেয়েটি’ শীর্ষক ছোটগল্পে ব্যক্ত মতামত এই পত্রিকার নীতি ও আদর্শের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। অসাবধানতাবশত লেখাটি মুদ্রণের জন্য প্রথম আলো আন্তরিকভাবে দুঃখিত এবং পাঠকের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমরা এ লেখাটি প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। ইতিমধ্যে লেখাটি অনলাইন সংস্করণ ও ই-পেপার থেকেও অপসারণ করা হয়েছে। -—সম্পাদক
এখন লেখা সরিয়ে নিয়ে বা ক্ষমা চাইলেই বা কি আসে যায়? ক্ষতি যা করার ইতিমধ্যেই করে ফেলেছে।একটি দৈনিক পত্রিকার লেখা পাঠক ওইদিনই পড়ে ,পরের দিন না।
২৯০১ শব্দের এরকম কদর্য এটা লেখা যদি অসাবধানতাবশত ছাপা হয়ে গিয়ে ৪০ লক্ষেরও অধিক পাঠকের কাছে চলে যায়, তাহলে সেই পাতার দায়িত্ব প্রাপ্ত বিভাগীয় সম্পাদক সাজ্জাদ শরীসৃপকে চাকরিচ্যুত করা হবে না কেন?
মতিউর রহমানকে অসাবধানতাবশত কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দিয়ে আন্তরিকভাবে দুঃখিত হলাম এবং পাঠকের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী হলাম। এটি আমার আচরণের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
নোট: শব্দটি অনবধানতা, অসাবধানতা নয়। মতিউর রহমানের উচিত বিচারপতি হেবোর কাছে বিকালে কোচিঙে বাংলা শেখা।
সুবোধ অবোধ
‘জানিবার সাধ হলে হাত দাও শিকড়ে’...
রিয়্যেলি আ টাফ থিং হাইড এনি ল্যাঞ্জা...
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হাই আবদুলে
গল্পটা লিখে ফেলে হাসে দুলে দুলে
টাক বুঝি ঢেকে যায়, নিচে থাকা চুলে
ভেবেছিল, সকলেই, সবি গেছে ভুলে
হাই আবদুলে
চোরা চোখে চায় খালি আলসেমি চালে
মাংসের খোঁজ চলে কাপড়ের আড়ালে
শালিখেরও ওঠে রোঁয়া হেন বুড়ো কালে
হাই আবদুলে
ভেবেছিল ঢেকে দেবে ইতিহাস, ভুলে
তারপরে সুশীলেরা হাত দুটি তুলে
শাহবাগে দেবে বুঝি হেফাজত গুলে
হাই আবদুলে
আরিফের ইতিহাস গিয়েছিল ভুলে
উটপাখি যাবে ডানা ঝাপটিয়ে কূলে
এইবারও হাসনাতই গেলো বুঝি ঝুলে
হাই আবদুলে
বুড়ো কালে মাথা বুঝি গিয়েছিলো গুলে'
আফসোস শুধু মোর, সকালে-বিকালে
কুমীরেরা র'য়ে গেলো গভীর সে জলে
নতুন মন্তব্য করুন