বাংলার গুল্ম-তরু-লতা-১ : শিয়ালকাঁটা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৭/০৩/২০১৩ - ১০:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাঠফাটা চৈত্রের গ্রামবংলা। দুপুরের পর যেন ঝপ করে নিস্তব্ধ হয়ে যায়। কাজ না থাকলে ক্লান্তি আর অলসতার কাছে হেরে গিয়ে বিছানায় গা এলিয়ে দেয় বড়রা। কিন্তু বাড়ির দুরন্ত ছেলেটা--তার কি ঘুমালে চলে! আশ্চর্য পৃথিবীর অবারিত সৌন্দর্য তাকে হাতছানি দেয়। বাতাবী লেবুগাছটা ভরে উঠেছে সাদা সাদা ফুলে। আমের শাখায় শাখায় ঝোকা ঝোকা মুকুল কিংবা ছোট্ট গুটি। আম-বাতাবীর মুকুল আর ভাট ফুলের পাগলকরা সুবাস, ঝাঁ চকচকে চৈত্রালোকে আগুন লাগা শিমুলের রক্তিম ছটা--সব মিলিয়ে যে নৈসর্গিক প্রকৃতির অবতারণা, তা কেবল ওই দুরন্ত বালকের চিত্ত হরণের জন্য! বসন্তের পুষ্প-পত্র-মঞ্জরি, কোকিলের কলতান, পাপিয়ার ‘পিউকাহা’ কিংবা হলদে পাখির ‘বউ কথা কউ’ আঁকুতির মূল্য কেবল ওই বালকটিই দিতে জানে। রোদেপুড়ে সোনামুখ তামাটে হলে তার বয়েই গেল। বিকেলে আমতলায় বসবে দাড়িয়াবান্ধা, গোল্লাছুট কিংবা ব্যাট বলের আসর। প্রকৃতিকে জানার, ফুলের সাথে পাখির সাথে মিতালি করার এই তো শুভক্ষণ! অতএব রোদে পোড়ার ভয় তুচ্ছ করে, মায়ের বকুনির অবজ্ঞা করে সেই ডঙ্কা দুপুরে সে বেরিয়ে পড়ে বন-বাদাড়ে, ঝোপে-ঝাড়ে।

ওপরের ভণিতাটুকু কেবল সচলের স্মৃতিকে নাড়া দেয়ার জন্য। যে সচল গ্রামে জন্মেছেন, শৈশব কেটেছে গাঁয়ের ধুলো কাদা মেখে, তিনি কী বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন ওই দুরন্ত বালক তিনি নন। যাই হোক, আসল কথায় আসি। গ্রামে গিয়ে ঝোপ-ঝাড় দাবড়ে বেড়ানোর স্বভাব আমার আজো আছে। আছে ছবি তোলার নেশা। ডিজিটাল ক্যামেরা অবশ্য নেই। তবে মাল্টিমিডিয়া ফোনসেট দিয়েই কাজ চলে যায়। টপাটপ তুলে ফেলি শৈশব-কৈশরের প্রাণের সখাদের ছবি। আজ পোস্ট করলাম প্রিয় বন্ধু শিয়ালকাটার কিছু আলোকচিত্র।

শিয়ালকাঁটা গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। এর পাতা ও ফলের গাঁয়ে কাঁটা থাকে। এর পাতা ও ফল দেখলে সবার আগে শিয়ালের লেজের কথা মনে মনে আসে। একারণেই হয়তো এর নাম শিয়ালকাঁটা। বাংলাদেশের সবগাঁয়ে দেখো মেলে এদের। একটু সুযোগ পেলেই, বাঁছড়া কিংবা মেঠোপথের পাশে মাথা উঁচু করে উঁকি দেয়।

বড় বড় আম কাঁঠালের বাগানের ছায়াতেও এরা দিব্যি নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে।

প্রচণ্ড তাপ সহ্য করতে পারে। তাই শুকনো খটখটে মাটিতে বসবাস করতেও এদের আপত্তি নেই এদের।

----------------------------------
এই সিরিজের অন্য পোস্টগুলো
বাংলার গুল্ম-তরু-লতা-২ : ভাঁটফুল

আবার আদ্রমাটিও অপছন্দ নয়। তাই পুকুর বা ডোবার পাড়েও সাচ্ছন্দ্যে বাঁচতে পারে শিয়ালকাঁটা।

শিয়ালকাঁটার গাছ ১ থেকে সর্বোচ্চ ৩ ফুট উঁচু হতে পারে। তবে গড় উচ্চতা দুই ফুট। এর পতা ও কাণ্ডের রং হালকা বা সাদাটে সবুজ।

শিয়ালকাঁটার কাণ্ড নরম। কাণ্ডে কাঁটা থাকে না। পাতা লম্বাটে, একপক্ষল। পাতার প্রান্তভাগ খাঁজকাটা। প্রতিটা খাঁজ সরু হয়ে কাঁটায় পরিণত হয়েছে। পাতার দৈর্ঘ্য ২-৪ ইঞ্চি।


শিয়ালকাঁটা ফুল হলুদ রঙের। প্রতিটা বোটায় একটা করে ফুল খাকে। প্রতিটা ফুলের ছয়টা করে পাঁপড়ি। ফুলের ব্যাস ১.৫ ইঞ্চি। সাধারণত ফাল্গুন মাসে ফুল ফোটে।

শিয়ালকাঁটার ফল সাধারণত এক ইঞ্চি লম্বা হয়। অনেকটা তিলের ফলের মতো দেখতে।ফলের সারা গায়ে কাটা থাকে।ফল চার শিরা। ফলের ভেতরে পাতলা দেয়াল দ্বারা চারটা খোপে ভাগ করা। প্রতিটা খোপের ভেতর ৪০-৫০টা বীজ থাকে। বীজ দেখতে একেবারে সরিষা দানার মতো। চৈত্র মাসের শেষ হতে বৈশাখ মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে বীজ পাকতে শুরু করে।

শিয়ালকাঁটা মৌসুমি উদ্ভিদ। একবার ফল দিয়েই মারা যায়। আয়ু সাধারণত তিন মাস। এর ইংরেজি নাম Maxican Flower. বৈজ্ঞানিক নাম আমার জানা নেই। কেউ দয়া করে জানালে তবে এই লেখা পূর্ণতা পায়।

--------------------------
এই সিরিজের অন্যপোস্টগুলো
বাংলার গুল্ম-তরু-লতা-২ : ভাঁটফুল
বাংলার গুল্ম-তরু-লতা-৩ : কালকসুন্দা / কালকসিন্দা


মন্তব্য

মহুয়া  এর ছবি

প্রথম প্যারাটাই একটানে ছোটবেলায় নিয়ে গিয়ে ফেলল।
অসংখ্য ধন্যবাদ এমন বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ।আরও অনেক পোস্ট আসুক এ বিষয় নিয়ে।

গুগল খুজে ইংরাজী নাম দেখলাম Mexican prickly poppy ,আর বোটানিকাল নাম ARGEMONE MEXICANA।

এটাকেই শিয়ালকাটা বলে জানতাম না কিন্তু অনেক ছোট্টবেলা থেকে এই গাছ অদ্ভুত এক অনুভুতি জাগায় আমার মনে। আশ্চর্য রকমের টান এবং বিতৃ্ষ্ণা একসাথে মনে আসে দেখলে।
বাংলার এইসব অখ্যাত গাছ্পালা, ফুলের ওপর আমার তীব্র আগ্রহ,পরের পোস্টের অপেক্ষায় থাকব।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

‌‌ধন্যবাদ মহুয়া
বৈজ্ঞানিক নামটা জানিয়ে আমার বড্ড উপকার করলেন।
আপনার নামটা দেখতে হবে না! দেঁতো হাসি মহুয়ায় মাতাল প্রকৃতি, আর প্রকৃতিতে মাতাল মহুয়া!

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

অতিথি লেখক এর ছবি

দ্রুত পাল্টে যাওয়া জনপথে আমার জন্ম। আমি দেখেছি একটা গ্রাম কিভাবে নগরে রূপান্তরিত হয়। আপনার ছবি আর লেখা আমার শৈশবকে মনে করিয়ে দিলো।

'সিরাজুল লিটন'

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ছেলেবেলার দাপিয়ে বেড়ানো ঝোপঝাড়ের অধিকাংশই বিলুপ্ত বা বিলুপ্তির পথে। এদের দুর্দশার কথা ভাবলে বুকটা ভারি হয়ে ওঠে

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

নাসির এর ছবি

বড় হয়েছি সিলেটে, আপনার এই পোস্টের একটা ছবি আমাকে একটানে টিলার ওপর আমাদের ওই ছোট্ট টিন-শেড বাড়িটায় নিয়ে গেল !

'বাড়ছে বয়েস, বাড়ছে স্মৃতির পুঁজি/ছেলেবেলা আমি এখনও তোমায় খুঁজি' -সুমন

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

রুনা লায়লার একটা গান আছে না--

স্মৃতি তোমায় জানায় প্রীতি
তুমি আমার জীবন সাথী...

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

নীল আকাশ এর ছবি

চলুক

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

রংতুলি এর ছবি

শুধুই বালক!! বালিকা নয় কেন?!

গরমের দুপুরগুলোয় মায়ের চোখ ফাঁকি দিয়ে ছোট ভাইটা-কে সাথে নিয়ে লুকিয়ে/পালিয়ে আমার কত যে কেটেছে এসব নিয়ে, তার হিসেব নাই! মাঠের পাশে, রাস্তার ধার ধরে এই গাছগুলো ঝাড়ে ভরে যেত, অসংখ্য ফুল ফুটতো, আমরা বলতাম কাঁটা ফুল, হলুদ রঙটা যে কি অদ্ভুত ছিল, পাঁপড়িগুলো একদম ফিনফিনে পাতলা, প্রজাপতির মেলা বসতো এই ঝাড়গুলো ঘিরে। আর কাঁটাওয়ালা ফলটা শুকিয়ে আসলে হাতে নিয়ে সাবধানে ফাটালেই ভেতরে ভরা কালো কালো বীজ বেরিয়ে আসতো। নস্টালজিক করে দিলেন! ছোটবেলায় ছুঁয়ে আসা সব ঝোপঝাড়, আগাছা-গুল্ম এতো অমূল্য লাগে কেন?!

কখনো ভাবি নাই এই সাতসমুদ্দুর পাড়ে বসেও সচলের কল্যানে ফেলে আসা দিনগুলো এভাবে চোখের সামনে পাবো! অসংখ্য ধন্যবাদ! হাসি

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

তাহলে আপনাকেও একটা গান শোনায়। হেমন্তের...

ছেলেবেলার গল্প শোনার দিনগুলো
এখন কত দূরে
আর আসে না রাজার কুমার
পঙ্খিরাজে চড়ে.......

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

কৌস্তুভ এর ছবি

চমৎকার, সিরিজ চলুক খরবেগে।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ
চলবে আশা করি। তবে ছবি যোগাড়ের জন্য আমাকে মাঝে মাঝেই গ্রামে ঢুঁ মারতে হবে আরকি... হাসি

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

স্যাম এর ছবি

হাততালি চলুক

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

তারেক অণু এর ছবি

চমৎকার, একবার কী কারণে যেন এই ভাজি খেতে হয়েছিল, কেমন পিচ্ছিল ধরনের।
এইবার দেশে খুবই কম দেখলাম

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ভাই, ওই অভিজ্ঞতা আর মনে করিয়ে দিয়েন না। দেঁতো হাসি আমি ইচ্ছে করে এর ওষধি গুণের কথা লিখি নি। এমনিতেই বাংলাদেশে হারবাল চিকিৎসকের অভাব নেই, ওরা যদি শোনে যে সচলে ওষধি উদ্ভিদের দেখা পেয়ে গেছে তখন ওদের জ্বালাতনে হয়তো আমাদেরই সচল ছাড়তে হবে।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ মুর্শেদ ভাই হাসি

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

চমৎকার উদ্যোগ। চলুক পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ
চলবে হাসি

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

আগেই পড়েছি। মন্তব্য করা হয়নি। আজ বলছি, সিরিজের প্রতিটি লেখায় পূর্বাপর লিঙ্ক দিয়ে দিবেন। অবশ্যই একটা ব্যতিক্রমি প্রচেষ্টা। ধন্যবাদ আপনাকে।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ
২ নং এ ১ নং এর লিঙ্ক দিয়েছি, এটাও ২ নং এর লিঙ্ক দিলাম

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

শাব্দিক এর ছবি

চলুক

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক সুন্দর ভাবে শুরু করে দারুন লেখা, ভাললাগলো

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ
ভালেঅ থাকবেন

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

মেহেদী হাসান এর ছবি

ছোটবেলায় বৈশাখের বাতাসে উড়ত শুঁকনো শিয়ালকাঁটা। ধরার জন্য পিছু নিতাম, ধরতে পারলেও আবার উড়িয়ে দিয়ে পিছু নিতাম। নাম জানতাম না তখন। আজ ভীষণ মনে পড়ছে ছোটবেলার সেই স্মৃতি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অসাধারন পোস্ট। নামটাও আজ জানতে পারলাম। চোখ টিপি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।