বৈশাখের ঘুঘু ডাকা দুপুর। নানা বাড়িতেই কাটত গরমের দিনগুলো। কাটত, মানে কাটাতাম। আমাদের গ্রামের জনসংখ্যা একটু বেশি। ঝোপ-জঙ্গলও কম। তাছাড়া মা-বাবার চোখ ফাঁকি দিয়ে গণগণে দুপুরে মাঠে বেরিয়ে পড়ার সুযোগ কম ছিল। নানা বাড়িতে ধরা বাঁধার বালাই নেই। তাছাড়া গ্রামটা একেবারে মাঠের ভেতরে। লম্বা একটা রাস্তা। দু’ধারে সার দিয়ে বসতি। বাড়ির পেছনে বাড়ি নেই। মাঠ আর মাঠ। কোথাও বুনো ঝোপে আচ্ছাদিত বাঁশবন, মাঠকে মাঠ খেজুর বাগান। বাঁশ আর উলুঘাসে একাকার হয়ে যাওয়া অবারিত প্রান্তর।
মাছ ধরা ছেঁড়া জাল নিয়ে বেরিয়ে পড়তাম বুনো প্রকৃতির ডাকে। উলুঘাসের জটলায় ফাঁদ পাততাম সেই জাল দিয়ে। গুড়গুড়ি নামের এক ধরনের ভূ-চর পাখি আর খরগোসের জন্য এই ফাঁদ। কখনও-কখনও কপালগুণে দেখাও পেয়ে যেতাম গ্রামীণ বনের ক্ষুদ্র দুই প্রাণীকে। তখন চলত আমাদের পিছু ধাওয়া। বিধিবাম! কখনও আমাদের ফাঁদে পা দেয়নি বা ধরাও পড়েনি হতভাগা কোনো গুড়গুড়ি কিংবা খরগোশ। আজ মনে হয়, সেটাই ভাল হয়েছে। নইলে নিরীহ প্রাণী হত্যার অত্মগ্লানী আজ দগ্ধ করত আমাকে।
কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠাল ছায়ায়;
--জীবনানন্দ দাশ
যাইহোক, খরগোশ-গুড়গুড়ির পিছু ধাওয়া শেষে ব্যর্থ মনোরথে ক্লান্তে-শ্রান্ত দেহ এলিয়ে দিতাম নানা বাড়ির কাঁঠাল বাগানে। মধ্য দুপুরে সুনসান মাঠে পিনপতন নীরবতা। শুকনো কাঁঠাল পাতার স্তূপের ভেতর খাদ্য খুঁজে ফেরা ছাতারে পাখির পদচারণায় অবিশ্বাস্য এক ঐক্যতান তৈরি হত কাঁঠালতলায়। শ্রান্ত নয়নে ক্লান্ত কর্ণে উপভোগ করতাম প্রকৃতির সেই অকৃত্রিম সৌন্দর্য সুধা। কাঁঠাল ঝুলত ছোট-বড় অসংখ্য। কোনটা মগডালে কোনটা গাছের গায়ে কোনটা আবার একেবারে শিকড়ে। কী অপূর্ব দৃশ্য, কী স্বর্গীয় শান্তি! আর আজ? কোথায় সেই অপার্থিব সৌন্দর্য কোথায় সেই আম-কাঁঠালের বনের দূরন্ত শৈশব। চারিদিকে শুনি বৈশাখের হাহাকার, ইট, পাথরের ঝনঝনানি, লোহার খাঁচায় গুমরে মরা বদ্ধ জীবন!
প্রিয় পাঠক, ক্ষমা করবেন, একটু স্মৃতি কাতর হয়ে পড়েছিলাম, তাই তাল গাছের রচনা থেকে চলে গেছি গরু রচনায়। আজ আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠালকে নিয়ে অল্পবিস্তর আলোচনার আয়োজন করেছি।
কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল বহুবর্ষজীবি চিরহরিৎ বৃক্ষ। সাধারণত দোঁয়াশ, বেলে দোঁয়াশ মাটিতে ভাল জন্মায়। জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না একটুও। তাই ছায়াযুক্ত ও আর্দ্র মাটিতে কাঁঠাল গাছ বাঁচতে পারে না। বাঁচলেও তাতে ফল হয় না।
কাঁঠাল গাছ কত বছর বাঁচে নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন। তবে আমি ৭০-৮০ বছরের বেশ কিছু পুরোনো কাঁঠাল গাছ দেখেছি।
কাঁঠাল গাছের কাণ্ডের রং ধূসর। তার ওপর ছোপ-ছোপ সাদা দাগ থাকে। কাণ্ড শক্ত বাকল দ্বারা পেচানো থাকে। বাকল এতটাই শক্তভাবে গাছের গায়ে আটকে থাকে যে গাছ মোটা হয়ে গেলেও পুরোনো বাকল ঝরে পড়ে না। বরং ফাটা বাকলের ছোট ছোট টুকরো লেপ্টে থাকে গাছের গায়ে। এজন্য কাঁঠাল গাছের কাণ্ড অমসৃণ। কাণ্ড ২০ ফুট পর্যন্ত মোটা হতে পারে। অত্যন্ত শক্ত, টেকসই ও দামি। ফার্নিচারের কাঠের জন্য কাঁঠালের চেয়ে ভাল কাঠ আর নেই। ফিনিশিংও হয় খুব ভাল। কাঁঠাল কাঠের রং উজ্জ্বল বাদামি। রং এতটাই সুন্দর যে এই কাঠ দিয়ে তৈরি ফার্নিচারে কৃত্রিম রং না করলেও চলে।
এত ভাল, এত দামি যার কাঠ, সেই কাঠের জন্য কাঁঠাল গাছ মানুষের লোভের শিকার হওয়ার কথা। কিন্তু প্রকৃতির জিনিসের ভেতরে আত্মরক্ষার ব্যবস্থা প্রকৃতিই করে রেখেছে। কাঁঠাল দিয়ে দামি আসবাব হয় ভাল কথা, কিন্তু সেই উন্নতমানের কাঠ পেতে হলে ৩০-৪০ বছর অপেক্ষা করতে হবে। নইলে অপুষ্ট কাঠ দিয়ে তৈরি আসবাব আবার ঘুণ পোকার বিশেষ পছন্দ। কিন্তু বয়স্ক গাছের কাঠ দিয়ে তৈরি আসবাবে শতবছরেও ঘুনপোকার আঁচড়টি লাগে না।
কাঁঠাল পাতার রং গাঢ় সবুজ। উপবৃত্তাকার। একপক্ষল। পাতা মসৃণ। ছাগু সম্প্রদায়ের বিশেষ পছন্দের খাবার। একটা পূর্ণবয়স্ক গাছের পাতা মোটামুটি ৩-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। মাঝখান বরাবর পাতার প্রস্থ ২-২.৫ ইঞ্চি।
আগেই বলেছি প্রকৃতিই তার সন্তানদের ভেতর আত্মরক্ষার অস্ত্র দিয়ে দেয়। কাঁঠাল পাতা ছাগু সম্প্রাদায়ের এত পছন্দের জিনিস অথচ বনে-বাদাড়ে অবহেলিত কাঁঠাল চারাগুলো অবলীলায় বেড়ে ওঠে কীভাবে? চারা কাঁঠাল গাছের পাতা মসৃণ নয় বরং অনেকটা ডুমুর পাতার মত খসখসে। সেই খসখসে পাতায় আবার ছাগুদের অরুচি আছে। ঝরে পড়ার সময় কাঁঠাল পাতা গাঢ় কমলা রং ধারণ করে। শুকনো পাতার রং বাদামি।
দেখিবে কাঁঠাল পাতা ঝরিতেছে
ভোরের বাতাসে।
--জীবনানন্দ দাশ
কাঁঠালের মুকুল বা ফুলের প্রাথমিক পর্যায়টা বেশ চিত্তাকর্ষক। মুকুল না বলে মোচা বলাই ভাল। মোচা দুটি সবুজ উপপত্রে দিয়ে ঢাকা থাকে। সময়ের পরিক্রমায় মোচা থেকে পুষ্পঞ্জরি বের হয়। এই মঞ্জরিকে আমরা বলতাম মুচি।
পুষ্ণমঞ্জরি বহুপুষ্ক। একটা মঞ্জরিতে তাই অনেকগুলো কাঁঠাল ধরে। শীতকালে কাঁঠাল গাছে মুকুল আসে।
কাঁঠাল বিরাট আকারের ফল। বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ফল। কাঁচা কাঁঠাল গাঢ় সবুজ রঙের। পাকলে বাদামি বা হলদেটে রং ধারণ করে। গায়ে বেশ মোটা-মোটা কাঁটা থাকে। এই কাঁটা আত্মরক্ষার জন্য। আগেই বলেছি কাঁঠাল গাছে মূলত কাণ্ডের গায়ে ফল ধরে।
অনেক নীচের দিকে কিংবা একেবারে মাটিতেও ঠেকে থাকতে পারে। তাই গরু-ছাগলে সাবাড় করে ফেলার সম্ভবনা থাকে। কিন্তু প্রত্যেক গাছের উদ্দেশ্য বীজ বা অন্যকোনো পন্থায় উত্তরাধিকার রেখে যাওয়া। কাঁঠালেরও সেই একই উদ্দেশ্য। কিন্তু গরু-ছাগলে যদি অঙ্কুরেই সাবাড় করে দেয়, তবে সেই উদ্ভিদ বিলুপ্ত হতে কদ্দিন? ওই যে বললাম আত্মরক্ষার কথা, এক্ষেত্রে কাঁঠালকে রক্ষা করে তার গায়ের কাঁটা। পাকা কাঁঠালের কাঁটার অবশ্য সেই তেজ থাকে না। তাতে ক্ষতিও নেই কারণ ততদিনে উত্তর পুরুষকে জন্ম দেবার যাবতীয় ব্যবস্থা হয়ে গেছে।
পূর্ণাঙ্গ একটা কাঁঠালের ওজন ৫-১৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। কাঁঠালের ভেতর অসংখ্য কোষ বা কোয়া থাকে। প্রত্যেক কোয়ার ভেতর থাকে সাদা রংঙের দ্বিবীজপত্রি বীজ। প্রতিটা বীজের ওজন ২০ থেকে ৩০ গ্রাম। বর্ষাকালে কাঁঠাল পাকতে আরম্ভ করে পাকা কাঁঠাল গরু-ছাগলের ভীষণ পছন্দ। কিন্তু মানুষের কারণে কাঁঠালের ছোবড়া ছাড়া কোয়া তাদের কপালে জোটে না। তবে পণ্ডিত মশাই, মানে শিয়াল বাবাজিরা তাদের অধিকার আদার করে নেয় ষোলআনা গাছের নীচের দিকের কাঁঠালগুলো তাঁদের ভোগে আত্মৎসর্গ করে?
মুচি থেকে পাকা পর্যরÍ সব কাঁঠাল মানুষের পছন্দ। কাঁচা কাঁঠালকে বলে এঁচোড়। ‘ইঁচড়ে পাকা’ কথাটার উৎপত্তিও এখান থেকে। এঁচোড় মানুষ তরকারী হিসেবে রান্না করে খায়। কাঁঠালের আঁটি আলুর ভাল বিকল্প। আলুর চেয়ে স্বাদটা বরং বেশিই।
কাঁঠালের ইংরেজি নাম : Jackfruit. বৈজ্ঞানিক নাম: Artocarpus heterophyllus.
আগের পর্ব : বাংলার তরু-লতা-গুল্ম-২৮ : বিড়ালনখা
মন্তব্য
ছবি গুলো ধারাবাহিক হয়েছে।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
মাপ করবেন, গাফফার ভাই, আপনার লেখার এই স্মৃতিকাতর জায়গাগুলিই আমার সবচেয়ে ভাল লাগে, তা না হলে, কোন গাছের রসায়ন জানার জন্য উইকিতে চোখ বুলালেই হয়!
বিশ্বের বৃহত্তম ফল তাহলে কোনটি?
আর কাঁঠাল নিয়ে আমার অনেক দিনের একটি প্রশ্ন হলঃ কেন আমকে বাদ দিয়ে কাঁঠালকেই আমাদের জাতীয় ফল করা হয়েছে? কাঁঠাল কি বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশী ফলে? অথবা, আলাদা কোন বিশেষত্ব? বা স্বাতন্ত্র্য, যা আমাদের দেশেই শুধু মেলে?
তবে আপনার লেখার আওতাবহির্ভূত হলে উত্তর দেয়ার কোন দরকার নেই, গাফফার ভাই।
.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল
প্রশ্নটা আমারও, তবে আম আমাদের দেশে যতটা পাওয়া যায় ভারতেও তার প্রাপ্যতা কম নয়। কিন্তু কাঁঠাল বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশে হলেও বাংলাদেশি ফল হিসেবেই বেশি পরিচিত। তাছাড়া পশ্চিমবঙ্গের বাইরে ভারতবর্ষের আর কোথাও কাঁঠাল আছে কিনা সন্দেহ।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
কাঠাল গাছ পৃথিবীর কোন কোন দেশে হয়?
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
ক্রান্তীয় অনেক দেশেই হয়। ভারত মহাসাগরের কিছু দ্বীপ যেমন মরিশাসেও হয়
facebook
ধন্যবাদ, অণুদা তথ্যটা জানা ছিল না।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
কাঁঠাল আমার অত্যন্ত প্রিয় ফল। ছবিগুলি দেখেই খাওয়ার লোভ হচ্ছে। আপনার ছবি ও লেখা দুটোই চমৎকার।
তামান্না ঝুমু
ধন্যবাদ আপনাকে। লোভ হচ্ছে? ঠিক আছে, দাওয়াত রইল, বর্ষাকালে আমাদের গাঁয়ে।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
বাঃ, কাঁঠাল গাছকে এত কাছে থেকে কখনো দেখা হয় নি!
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
দিদি! দুর্ভাগা আপনি।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
আপনার সেরা পোস্ট। চমৎকার লাগল শুরুটা।
এমন আরও লিখে যান হাত খুলে
facebook
ধন্যবাদ, অণুদা, বড় সার্টিফিকেট পেলাম। হ্যাঁ, আপনার ভাষায়, আসিতেছে.....
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
আহা, কাঠাল! জাতীয় ফল। দিলেনতো সেই ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে। ছোটবেলায় আমরা কাঁঠালের আঁটি পোড়া পকেটে নিয়ে ঘুরতাম, এই এখনকার দিনের টকোলেটের মতো।
লেখাটা দারুণ হয়েছে। স্মৃতিমেদুরতায় আক্রান্ত হওয়ার মতো একটা পোস্ট। গাছের ছবিগুলোও দারুণ!
লিখতে থাকুন। আপনার প্রতি রইল শুভকামনা।
আপনিও দিলেন তো একটা মহাভুল ধরিয়ে! আঁটিপোড়া খাওয়ার কথাটা লেখার সময় মনে এলো না কেন?
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
কাঁঠালের আঁটি পোড়া আমারো খুব প্রিয় একটা জিনিস। কতদিন যে ওগুলো চোখে দেখিনা
সুন্দর নস্টালজিক পোস্টের জন্যে সাধুবাদ এবং অনেক অনেক শুভকামনা রনি ভাই ।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”
অলীক জানালা _________
আপনার জন্যেও শুভকামনা রইল।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
নতুন মন্তব্য করুন