বসে ছিলাম ছায়াবীথির সামনে তৈরি বাংলা একাডেমির মাচায়। আমি আর ইমতিয়াজ আহমেদ। লম্বা-চওড়া এক ভদ্রলোক এলেন। পরামাণুর গহীন নিসর্গে বইটা কিনে ইমতিয়াজ ভাইয়ের দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, ‘স্যার একটা অটোগ্রাফ প্লিজ!’ এরপর আমি একটু অনমনষ্ক, কে না কে! ওদিকে নজর দিলাম না। হঠাৎ একটা কথা কানে এলো, ‘আমি অভিজিৎ।’
অভিজিৎ নামের লোকের কি এদেশে অভাব! কিন্তু তথক্ষণে ইমতিয়াজ ভাই বিস্ময়ে বিমূঢ়। হঠাৎ আমারও ভেতরেও বিদ্যুৎ খেলে গেল, এগিয়ে বললাম ‘অভিজিৎ.....রায়?’
উনি বললেন, ‘হ্যাঁ।’
আমার শরীরের সব রোম ততক্ষণে খাড়া হয়ে গেছে। কর্মজীবনের শুরুটা হয়েছিল অঙ্কুর প্রকাশনীতে । সেখানেই একদিন পেলাম এক আশ্চর্য বইয়ের খোঁজ, ‘আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী” সেই সে-ই আলোর সন্ধান। একে একে তার প্রায় সবগুলো বই ভেতরের অন্ধকারকে তাড়াতে দীপশীখা হয়ে কাজ করেছে।
আমি তখন নিজের নাম বললাম। তিনি বললেন, ‘আপনিই রনি। আপনার তো তিনটা বই প্রকাশ হয়েছে। আমি খুঁজছি ওগুলো। কোথায় পাবো, স্টল নম্বরগুলো বলুন।’
আমি স্টল নং বলব কি, বিস্ময়ে বাকরুদ্ধ! আমার মত তুচ্ছ মানুষের খোঁজ উনি রাখেন! শুধু ফেসবুকে ফ্রেন্ড লিস্টে ছাড়া তার সাথে কোনদিন অনলাইনে হাই- হ্যালোও হয়নি। বড় মানুষগুলো এমনই উদার হয়।
এরপর মেলায় ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে প্রায়ই দেখা হত। কখনও আমি বলতাম, “অভিদা কেমন আছেন?’
কখনও তিনি বলতেন, ‘রনি কেমন আছো?’
আমি জানি, অভিদা আমার বইগুলো কিনেছিলেন, কিন্তু পড়ার ফুসরত কি পেয়েছিলেন?’
হয়তো পাননি। তাই হয়তো জানেননি আমার “মহাকর্ষ তরঙ্গ-কণার সন্ধানে’ বইটা শেষ করেছিলাম এভাবে --
এখন যে প্রশ্নটা সবার আগে চলে আসে, এতগুলোই যদি মাত্রা থাকে তবে সেগুলো আমরা দেখতে বা অনুভব করতে পারি না কেন?
এ বিষয়ে ড. অভিজিৎ রায় তাঁর আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী বইয়ে চমৎকার একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়েছেন--
“....ব্যপারটা বোঝা একটু জটিল। ব্যাপারটিকে অবশ্য একটা উদাহরণের সাহায্যে পাঠকদের কাছে পরিষ্কার করা যেতে পারে। ছোটবেলায় আমি যখন সার্কাস দেখতে যেতাম, তখন বেশ মনে আছে--দড়ির কিছু খেলা দেখে খুব অবাক হতাম। এর মধ্যে একটি খেলা ছিল, এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত চিকন দড়ি বেঁধে এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত হেঁটে যাওয়ার খেলা। সার্কাসের এক ক্লাউন বিচিত্র অঙ্গভঙ্গি করে নাচতে নাচতে দড়ির ওপর দিয়ে হেঁটে চলে যেত। প্রতিবারই ভাবতাম এই বুঝি দড়ি ছিঁড়ে ব্যাটা পড়ে মাটিতে। দড়ি কিন্তু কখনই ছিঁড়ত না। কারণটা পরে বুঝেছিলাম। দড়িটা দূর থেকে চিকন দেখালেও আসলে কিন্তু অতটা চিকন নয়। দড়িটা আসলে অনেকগুলো দড়ি একসাথে পেঁচিয়ে খুব শক্ত করে তৈরি করা হয়েছে, যা দূর থেকে দেখা বা বোঝা সম্ভব নয়। ঠিক এ ধরনেরই একটি ব্যাপার ঘটে স্ট্রিং তত্ত্বের বেলায়। স্ট্রিং এর অতিরিক্ত মাত্রাগুলো আসলে কোঁকড়ানো বা প্যাঁচানো অবস্থায় এমন একটি সূক্ষ্ম স্তরে রয়ে গিয়েছে যে, দৃষ্টিগ্রাহ্যভাবে কোনভাবেই তা বোঝা সম্ভব নয়। অনেক বিজ্ঞানীরই ধারণা, মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় বিগ-ব্যাং পরবর্তী মুহূর্তগুলোতে যখন মহাজাগতিক স্ফীতী (ঈড়ংসরপ রহভষধঃরড়হ) ঘটেছিল, তখন কেবল তিনটি দৃষ্টিগ্রাহ্য মাত্রা দেশ-কালের বিস্তারে স্বাভাবিকভাবে প্রসারিত হতে পেরেছে, বাকিগুলো কোঁকড়ানো অবস্থায় আমাদের দৃষ্টিসীমার বাইরে আনুবীক্ষণিক আকারে রয়ে গেছে।’’
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, উপরের কথাগুলো যে সত্যি, তার প্রমাণ কি? আমাদের মানতেই হবে যে, এর পরীক্ষালব্ধ কোন প্রমাণ এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। এর কারণ হচ্ছে, আমাদের বাস্তব দৃশ্যমান যে জগৎকে আমরা চিনি তা তিন মাত্রার। বিজ্ঞানীরাও বাস করেন এই বাস্তব জগতেই। এগারো মাত্রার জগৎটা ঠিক কীরকম তা আমাদের কল্পনায় আসে না। আমরা তো ছাপোষা মানুষ, ১৭ বছর ধরে স্ট্রিং নিয়ে গবেষণারত বিজ্ঞানী ব্রায়ান গ্রীন পর্যন্ত বলেন,‘আমি এই দশ-এগারো মাত্রার জগৎকে কল্পনায় চোখের সামনে ভাসাতে পারি না, আর আমি এমন কারো দেখা পাইনি যিনি পারেন।’
এই সমস্যার কারণে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই মাত্রা কল্পনা করার ব্যাপারটিতে গুরুত্ব দিতে নিষেধ করা হয়, বরং বলা হয় অতিরিক্ত মাত্রাগুলোকে সমীকরণে ‘অতিরিক্ত সংখ্যা’ হিসেবে চিন্তা করতে। কিন্তু তারপরও কথা থেকে যায়, এই অতিরিক্ত সংখ্যাগুলোকে পরীক্ষা করে যাচাই করবার কোন উপায় আছে কি? এখন পর্যন্ত তা জানা নেই। আর মাত্রার ব্যাপারটা তো অনেক পরের কথা, স্ট্রিং তত্ত্বের ভিত্তি গড়ে উঠেছে যে স্ট্রিংকে নিয়ে, তার প্রকৃতি সম্পর্কে কারোই জানা নেই এবং তা ‘চোখে’ দেখাও যায় না। তাই স্ট্রিং তত্ত্বের অধিকাংশ ব্যাপার- স্যাপারগুলো এখনো তত্ত্বকথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। স্ট্রিং তত্ত্ব যদি কখনও সত্যি বলে প্রমাণিতও হয়, তারপরও স্ট্রিংকে কেউ দেখতে পাবেন বলে মনে হয় না। স্ট্রিং এর আকার এতটাই ছোট যে, প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ এক্ষেত্রে দুরাশা মাত্র। কতটা দুরাশা তা একটু বোঝার চেষ্টা করা যাক। স্ট্রিংকে দেখবার আশা করা অনেকটা আমার এই পৃষ্ঠার লেখা প্রায় ১০০ আলোকবর্ষ দূর থেকে পড়তে পারার আশা করার মত। আসলে স্ট্রিংকে দেখতে হলে আজকের দিনের প্রচলিত প্রযুক্তির চেয়ে কোটি কোটি গুণ শক্তিশালী বিশ্লেষণী ক্ষমতা বিশিষ্ট যন্ত্রপাতি লাগবে। প্রত্যক্ষ প্রমাণজনিত এত অসুবিধার কারণেই অনেক বিজ্ঞানী আছেন যারা স্ট্রিং তত্ত্বকে এখনো পদার্থবিজ্ঞানের আওতাভুক্ত করতে রাজি নন, বরং স্ট্রিং তত্ত্বকে রাখতে চান দর্শন ও ধর্মতত্ত্বের রাজ্যে।”
অভিদা, সবচে বড় কষ্টটা হলো, আমাদের বিজ্ঞান লেখক আড্ডাই হলো বইমেলায় আপনার সর্বশেষ কর্মকাণ্ড! এ কষ্টের বোঝা বইব কী করে! সবাই যদি আরেকটু সতর্ক হতাম, তাহলে কি আপনি এখনও থাকতেন আমাদের ভেতর আলোর পথ প্রদর্শক হয়ে?
মন্তব্য
না দাদা, অভিদা আপনাদের লিখিত অক্ষর দিয়েই প্র্রকাশিত হবেন।
---------------------
রাধাকান্ত
আমরা যদি তাঁকে নিয়ে নাও লিখি, তিনি বেঁচে থাকবেন তাঁর নিজের লেখাতেই।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
রনি ভাই, এখন বিজ্ঞান চর্চা অব্যাহত আর আরো ব্যাপক করার আন্দোলনের ক্ষেত্রে সবার দ্বায়িত্বটা আরো অনেক বেড়ে গেল।
স্বয়ম
অব্যাহত থাকবে এবং ব্যাপক হবে। তবে বিজ্ঞানকর্মীদের ভেতর থেকে জামাতি, ছাগু ফ্যানাটিকদের হটাতে হবে। এবং এটাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
ধন্যবাদ ভাই
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
“নিশিদিন ভরসা রাখিস , ওরে মন, হবেই হবে
যদি পণ করে থাকিস , সে পণ তোমার রবেই রবে”
রনি দা, আলোর পথের যাত্রী যদি আমরা হই , তাহলে আমাদের কোন কিছুই আটকাতে পারবে না। মানেন তো এটা?
------------
রাধাকান্ত
মানি তো বটেই। সেদিকেই এগুচ্ছি।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
"সবাই যদি আরেকটু সতর্ক হতাম, তাহলে কি আপনি এখনও থাকতেন আমাদের ভেতর আলোর পথ প্রদর্শক হয়ে?" - কি জানি, সেটা আদৌ সম্ভব কি না!
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
এক লহমা , অভিদা সতর্ক ছিলই , সতর্কতার মধ্যে আত্মবিশ্বাসও ছিল যেমনটা বঙ্গবন্ধুর ছিল!
অভিজিত প্রত্যহ জন্ম নেয় না তাই আমাদের অপেক্ষা করতে হবে হাজার বছর!
-------------
রাধাকান্ত
অভি নিশ্চয়ই সতর্ক ছিল। আমি তার কথা বলি নাই। রনির আক্ষেপ আর জিজ্ঞাসা ছিল অভির সাথে সাথে বাকিদের আরেকটু সতর্কতা থাকলে তাঁকে বাঁচানো যেত কি না। সেই প্রসঙ্গে বলেছি। এবং পরিস্থিতি বিচারে সেইটির সম্ভাব্যতা নিয়ে আমার সংশয় থেকে সরবার কোন কারণ দেখি না।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
একলহমা দাদার সাথে সহমত। আমার নিজের ও মনে হয় যেখানে হত্যার হুমকি মাথায় নিয়ে তিনি দেশে এসেছেন সেখানে সারাক্ষন-ই সাবধান থাকা উচিত ছিলো। অন্তত মেলা থেকে আসা-যাওয়ার পথে বেশি সংখ্যক বন্ধুবান্ধব থাকলে খুনীরা এত সহজে এই হত্যাকান্ডটি ঘটাতে পারতো বলে মনে হয় না আমার। ছুরির নিচে দাঁড়িয়ে আত্নবিশ্বাসে ভোগার কোন কারণ দেখি না।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
এক লহমা দাদা আমি আপনাকে সংশয় থেকে সরানোর চেষ্টা করছি না।ভুল না বোঝার জন্য অনুরোধ রইলো । শুধু বলতে চেয়েছি উনি কিন্তু আপামর সবার জন্যই লেখতেন । বিশ্বাসটা সবার প্রতিই ছিল ।ওরা এভাবে উনাকে আঘাত করবে সেটা হয়তো দাদা ভাবতেই পারেনি !
---------------
রাধাকান্ত
অভিজিৎ রায়ের মৃত্যু নিয়ে এত মতবাদ শুনছি চারদিকে, মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। একটা মৃত্যুকে জাস্টিফাই করবারও কত যে মানুষ থাকে আর তাদের কত যে মতবাদ থাকে! লজ্জ্বা, ক্ষোভ, হতাশার চূড়ান্ত দিন পার হচ্ছে এখন।
দেবদ্যুতি
যে যার মত মত দিচ্ছে। টকশোর কোন কোন শুয়রের বাচ্চাদের দেখছি খুনের জন্য অভিদাকেই দায়ি করছে। তাদের বক্তব্য এমন, এমন লেখালেখিই নাকি তার কাল হয়েছে। অন্যভাবে লিখলে খুন হতেন না।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
অভিদা আপনাকে যদি বিজ্ঞান লেখায় অনুপ্রানিত করে থাকনে, রনি ভাই, তাহলে বলব, আপনার দায়িত্ব বেড়ে গেছে। আশা করি, আপনিসহ দেশের অন্য তরুণ বিজ্ঞান লেখকরা বিজ্ঞান লিখে যাবেন, অভিজিৎদার মত করেই। হত্যাকারীরা বুঝুক, অভিজিৎ রায়দের এভাবে শেষ করে দেয়া যায় না, তারা বেঁচে থাকে আলোকিত প্রজন্মের মাঝে!
অন্ধকূপ
দায়িত্ব বেড়ে গেছে। কুসংস্কার বিরোধী লেখার জন্য হুমকিও পেয়েছি বেশ কয়েকবার্।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
রনি দা,
"কত দু:খ আছে , কত অশ্রুজল---
প্রেম বলে তবু থাকিয়ো অটল।"
অভিদার প্রতি প্রেমই সাহস জোগাবে। গো এহেড দাদা ।
------------------
রাধাকান্ত
সাহস আছে যথেষ্ট, নেই নিরাপত্তা, তবু আমরা থামব না।
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
নতুন মন্তব্য করুন