১৮৯১ সালে জন রাড্ রেইনি নামের এক ব্রিটিশ ভদ্রলোক রয়্যাল জিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটির মাসিক পত্রিকায় সুন্দরবন নিয়ে একটা প্রবন্ধ ছেপেছিলেন (https://doi.org/10.2307/1800883)। সুন্দরবনের ভূ-প্রকৃতি, জীবজন্তু, পরিত্যক্ত দালানকোঠা, স্থানীয় লোকজনের পেশা, কেচ্ছাকাহিনী-- সবকিছু নিয়ে মোটামুটি সুখপাঠ্য লেখা। স্থানীয় ভাষা-সংস্কৃতিতে তার বেশ দখল, স্থান বা মানুষের নামের ইংরেজি করেছেন বেশ অবিকৃত ভাবে, ডেক্কা-মেক্কা-
আমাদের শৈশব ও কৈশোরের নায়ক তিন গোয়েন্দা। হাল্লো কিশোর বন্ধুরা, আমি রকি বীচ থেকে বলছি! আজ তারা কোথায়? কী করছেন? কেমন আছেন? আমরা খোঁজ নিয়েছি সম্প্রতি। লিখছেন অমুক রাশেদ-- লস এঞ্জেলেস থেকে।
এই ধরণের পোস্ট সচলে বৈধ কিনা কে জানে। আপাতত এটা নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজনবোধ করছি না। মডুরা তো আছেই, তারা মাথা ঘামিয়ে ঘামিয়ে টাক ফেলে দিক, আমি লিখে যাই।
ওকে, নিয়ম হচ্ছে, আমি শুরুর এক লাইন লিখব, তারপর সবাই এক লাইন এক লাইন করে কন্ট্রিবিউট করবে। এক লাইনই কিন্তু। ফাঁকিবাজি করে অর্থাৎ সেমিকোলন বা ... দিয়ে আরেক লাইন শুরু করা যাবে না। (করলে যা মুখে আসে তাই বলে গালি দিব, আর কী করার আছে?)
দুই নাম ...
আমি রাস্তাঘাট চিনি না। একই রাস্তা দিনের একেক সময় একেক রকম লাগে আমার কাছে। তার উপর আমি, বাংলায় যাকে বলে, দিগ্বিদিজ্ঞানশূণ্য। স্কুলের বাংলা বইয়ে বেগম রোকেয়ার একটা লেখায় ছিল, এক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করা হলো তোমার দক্ষিণ হস্ত পূর্বে আর উত্তর হস্ত পচ্চিমে থাকিলে তোমার মুখ কোনদিকে থাকিবে? ছাত্রের উত্তর ছিল, আমার পশ্চাত দিকে (আমার ধারণা সে ‘মুখ’ ব্যাপারটা ভালমত ধরতে পারে নাই)। যাই হোক, ...
তখন কার্তিক মাস। বিকালের রোদ বাঁকা হতে হতে হাঁটুর কাছে এসে ঠেকেছে। আর ছাগলের গুটি গুটি ল্যাদা তাতে চকচক করছে। কতগুলা আবার চ্যাপ্টা হয়ে মিশে গেছে মাটির সাথে। কিন্তু চারদিকে শুধু চারকোণা মুখের কতগুলা গরু চড়ে বেড়াচ্ছে, ছাগলের দেখা নাই। কিন্তু ছিল, একটু আগেই একটা ছাগল চ্ছিল। তার আবার ইয়া বড় মুখের কাটা। আর সেন্ট্রাল মসজিদের হুজুরের মত জর্দা খাওয়া দাঁত। কিন্তু এখন আর নাই ...
বিরিঞ্চি বনের পাশে তোমার ছায়া
আর দু'চারটা বিকেলের কোপ
আজকের বিরিঞ্চি ঝোপ
তোমার ছায়া হয়ে পড়ে রয় বিকেলের পাশে।
সমুদ্রের আশে, যবে বিরক্ত মাঝি গান
গেয়েছিল। আর এদিকে যারা যারা
সমুদ্রে ফেরেনি তারা তারা
করেনি আকণ্ঠ পান
নিকষ বিকেলের ঘ্রাণ রৌদ্রের প্রথম পরশে।
কুষ্ঠরোগের ব্যাথা ম্লান হয়ে গেছে,
ম্লান হয়ে গেছে তারা, বেতের ফলের মত
দ্যাখ! দ্যাখ! ম্লান হয়ে গ্যাছে উহারা!
উত্তরের বিরান প ...
এদিকে সুরেশ্বর মানিকচাঁদকে নিয়ে হয়েছে বিশাল আপদ। ব্যাটাকে বেঁধে রেখেছিলাম মাস্তুলের সাথে, সকালবেলা উঠে দেখি মাস্তুলের অর্ধেকটাই নাই। লিকলিকে পল্টু সোম গিয়ে তাকে চার্জ করলো, “ব্যাটা মাস্তুল কি করেছিস?”
মানিকচাঁদ ঘোঁক করে ঢেঁকুর তুলে বলে, “মনে হয় বাতাসে উইড়ে গেছে কাকা!“
“তাহলে তুই উড়ে গেলিনা কেন?”
“সবই তাঁর ইশারা।“
আর যায় কোথা? পল্টু সোম ঝাঁপিয়ে পড়ে দমাদম চারটা লাগিয়ে দিল ...
আলিফ লায়লা (হাজার রাত) যে আসলে 'আলিফ লায়লা ওয়া লায়লানে'(হাজার এবং এক) সেটা সবাই জানে শওকত ওসমানের বরাতে। কিন্তু 'আলিফ লায়লা ওয়া লায়লানে' যে আসলে 'আলিফ লায়লা ওয়া লায়লাতিন' (হাজার ও দুই) সেটা জানে ক'জন?
কি ছিল সেই হাজার দুই নম্বর রাতের গল্পটা? উই আর তেলাপোকাদের ফেভারিট অংশগুলো বাদ দিলে যা থাকে তা মোটামুটি এই--
========================================
আমার চক্ষে চোখ পড়িতেই হাতিম তায়ী কহিয়া উঠিল, “শাহজাদী! ইয়াকুত-...
দৃষ্টি আকর্ষণ
১) গল্পটা ভালই লম্বা
২) গল্পটা ভালই বেড়াছেড়া
৩) সংলাপ জিনিসটা আমি ভাল লিখতে পারিনা, সেজন্য দুঃখিত।
=============================================
ঠিক ন’টা বেজে একুশ মিনিটে আমি ক্রোনল্যাবের ১২ল গেটের সামনে পৌঁছে গেলাম। আমাকে বলা হয়েছে ন’টা পয়ত্রিশে গেটের নিরাপত্তা রোবটের কাছে রিপোর্ট করতে। তার মানে আমার হাতে আছে আরো চৌদ্দ মিনিট। এতটা সময় রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা বিরক্তিকর হবে, তার উপর হকার রোবট...
আমি আমার নাকটা সোজা রাখার প্রাণপণ চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু বদমাশটা তো তা করতে দেবেনা।সে একবার এদিক দিয়ে গুঁতোয়, একবার ওদিক দিয়ে গুঁতোয়, না জানি আর কোন কোন দিক দিয়ে গুঁতোবে। কিন্তু এটাই তো খেলাটার আসল উদ্দেশ্য। এমনভাবে তোমার প্রতিপক্ষকে জ্বালাতন করতে হবে যে তার নাক কোনদিকে যাচ্ছে তার কোন দিশাই সে পাবেনা। নাক হারালে তো সব হারালে।
আমার ধারণা এই লোক আজকে নাকের তোয়াক্কা না করেই চলে...