এই ধরণের পোস্ট সচলে বৈধ কিনা কে জানে। আপাতত এটা নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজনবোধ করছি না। মডুরা তো আছেই, তারা মাথা ঘামিয়ে ঘামিয়ে টাক ফেলে দিক, আমি লিখে যাই।
ওকে, নিয়ম হচ্ছে, আমি শুরুর এক লাইন লিখব, তারপর সবাই এক লাইন এক লাইন করে কন্ট্রিবিউট করবে। এক লাইনই কিন্তু। ফাঁকিবাজি করে অর্থাৎ সেমিকোলন বা ... দিয়ে আরেক লাইন শুরু করা যাবে না। (করলে যা মুখে আসে তাই বলে গালি দিব, আর কী করার আছে?)
দুই নাম্বার নিয়ম, কেউ পরপর দুইটা কমেন্ট করতে পারবে না।
তিন নাম্বার নিয়ম, প্রত্যেকটা লাইন আলাদা কমেন্ট হিসেবে আসতে হবে, অর্থাৎ অন্য কমেন্টের জবাব হিসেবে আসতে পারবে না। কমেন্টের পিঠে কমেন্ট শুধুমাত্র পিঠ চুলকানি, গালিগালাজ ও প্রেমালাপের জন্য বরাদ্দ থাকবে। এইসব অপ্রাসঙ্গিক কমেন্টের আগে অট লিখে দিলে আরো সুবিধা হয়।
চার নাম্বার নিয়ম, লেখার মাঝখানে বাগড়া দেবার অধিকার খালি রং-বেরঙ্গের মডুদের হাতে সংরক্ষিত থাকিবে।
সমস্যা হচ্ছে, কেউ যদি একই সময়ে দুইটা লাইন লিখে দেয় তাহলে কী হবে?
কচু হবে। এখন শুরু করি। মডুবাবাদের জয়!
××××××××××××××××××××××××××××××××××××××××××××
আমি আর আমার বন্ধু নীলনদের পাড়ে বসে সূর্য ডোবা দেখছিলাম।
মন্তব্য
বন্ধু বলল, দোস্ত আমরা কি গে?
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
কিন্তু আমার তখন প্রচণ্ড হেঁচকি উঠছিল, তাই বন্ধুর কথা শুনতে পেলাম না।
অটঃ এটায় অতিথি লেখকদের সমস্যা হতে পারে, তাদের কমেন্ট মডারেশন পেরিয়ে আসতে আসতে গল্পের ধারা ঘুরে যাবে হয়ত।
অট হুঁ এইটা প্রিমিয়াম একাউন্টের সুবিধা...তবে সবকিছুই তো মডুবাবাদের দয়া...
পাশেই বসেছিল শ্রাবন্তি আর ডোরা।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
শ্রাবন্তি আমার দিকে পানির বোতলটা এগিয়ে দিয়ে বলল, "নিশি, পানি খা!"
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ডোরা বলে উঠলো-"মেয়েরা আবার গে হয় নাকি রে বেকুবসকল"
অট্ঃ৪ জনকেই মেয়ে বানায়ে দিলাম।
রিক্তা
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
আমি বোতলটা নিয়ে চোখ পাকিয়ে বললাম, "এইহানে নিশি আসলো কোত্থেকে হারামজাদা?"
বোতলে ঠোঁট ঠেকাতেই আমার চোখমুখ কুঁচকে এলো, উফ্.. কী তিতকুটে স্বাদ!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
জিগাইলাম, দোস্ত, এত বিশ্রি খেতে ক্যান, নীলনদের পানি খাওয়াচ্ছিস নাকি?
একই সাথে দুটি পোস্ট প্রথম পাতায়, তাই লেখার আগ্রহ পাচ্ছি না।
তাই তো, এটা খেয়াল করিনি। তা সেই লাল লুঙ্গী আর চকচকে কালো পাম সু'র মডু-ইউনিফর্মটা পরে নিয়ে কিছু একটা করুন!
হা হা ... ওই লাল লুঙ্গি আর পামসুটা থাকলে তো মন্তব্য না করেই সরিয়ে দিতাম।
... আমার থাকত যদি এমন একটা যাদুর পামসু
আপনার শেষ লাইনটা দারুণ সম্ভাবনাময়। ছোটবেলায় ইস্কুলে এমন একটা করে লাইন দিয়ে রচনা লিখতে দিত...
অটঃ অই পোস্টের কমেন্টে সরিয়ে দেবার অনুরোধ জানিয়েছি, মডুরা না দেখলে কী করবো?
মডুরা সরিয়ে দেওয়া পর্যন্ত তো অপেক্ষা কর্তে পার্তেন, নাকি মিয়া... নেন এখন বকা খান...
যানগা, বাড়ি যানগা, দোকান বন্ধ।
কিন্তু সেখানেও নীলনদ কেন?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সরি ভাই, মাঝে মাঝে একটু শয়তানী খেয়াল চাপে। তাই মন্তব্যটা করে ফেলেছি
তবে আপনি যেহেতু বিষয়টা সম্পর্কে অবগত এবং নিজেই পোস্ট সরানোর জন্য আবেদন করেছেন তার জন্য
শ্রাবন্তি চোখে-মুখে বিরক্তি ফুটিয়ে বলল, "ঘাস খাস নাকি ইদানীং? সবকিছুই তোর তিতকুটে মনে হয়? নিশির নাম আমি বলেছি, না তুই ভেবে নিচ্ছিস?"
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
অটঃ আপনি চালাকি করে একটা উদ্ধৃতির ভিতরে তিনটা লাইন ঢুকায়ে ফেলছেন? দাঁড়ান, মেমোরি স্টিক ভর্তি গালি পাঠাইতেছি আপনারে!
তিন তিনবার "শ্রাবন্তি বলল,..." লেখব?!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আমাদের চেঁচামেচি শুনে এক মিশরীয় পথচারী তাল ঠুকতে শুরু করলেন, "ও দরিয়ার পানি, তোর মতলব জানি"
রিক্তা
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
হঠাৎ শুনি পুলিশের সাইরেন॥ আমাদের নীল নদের লাল পানি খাওয়া দেখে ধাওয়া করতে এসেছে॥
অটঃ ডাবল দাড়ি দেওয়া নিষেধ কিনা বলা হয় নাই।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ইন্সপেক্টর সাহেব চিৎকার করে বললেন, "হ্যান্ডস আপ! আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না।"
কাকস্য পরিবেদনা
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আমাদের সবচেয়ে চুপচাপ বন্ধু, শৈলী ফিসফিস করে বললঃ "আমি রেডি বললে ৩ জন তিন দিকে ঝেড়ে দৌড় দিবি"
রিক্তা
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
এই যে, অতিথির মন্তব্য আসিবার পূর্বেই কাহিনি অন্য খাতে বহিয়া চলিল।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
তাইতো দেখছি। ভেবেছিলাম এটা মিশরে ৪ গোয়েন্দা রূপ নিবে।
রিক্তা
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
আমি বললাম ওরে ঠোলা দুই হাতেই তো বোতল, আইন তুলব কোন হাতে?
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
সাক্ষাৎ প্রভুখণ্ড!
কাকস্য পরিবেদনা
ডোরা তব্দা খাওয়া ভঙ্গিতে বলে উঠল, "নীল নদের পারে এফিডিসির পুলিশ আইলো কেম্নে?"
অট: ধরণের > ধরনের
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমার তো আর বোতল হাতে দুলতে দুলতে রাস্তা দিয়ে হেঁটে আসিনি, শ্রাবন্তী তোর দুলাভাই এখনো পুলিশে আছে নিকিরে ?
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
তখন ডিরেক্টর নজ্রুল্ভাই বৈলা উটলো, "কাট, কাট, কিস্যু হৈতাসে না।"
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
শ্রাবন্তি এর ফাঁকে গান গাইতে আরম্ভ করল, "ও পরাণের ঠোলা, মোর হিয়ায় দিলে দোলা, দেখো মোর আঁখিধারে নদের পানি ঘোলা... আচ্ছা কান্নার ইমোটা যেন কিভাবে দেয়?"
নজু ভাই শ্রাবন্তির দিকে আড়চোখে তাকিয়ে বিড়বিড়িয়ে বললেন, "একদল গাধা নিয়া পড়সি, অভিনয়ের অ তো পারেই না, গানটও ঠিকমতো গাইতে পারে না"!!
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
আমি বললাম, "শ্রাবন্তী গান থামা, নজু ভাই কইলাম কাট্ কইছে!"
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
শ্রাবন্তি ডিরেক্টরের মান ভাঙ্গানোর জন্য আদুরে টোনে ন্যাকা গলায় গান ধরলো,'হ্যাপ্পি বার্থ ডে টু য়ু, হ্যাপ্পি বার্থ ডে টু য়ু, হ্যাপ্পি বার্থ ডে টু ডিয়ার নজ্রুল ভাই'।
যথেষ্ঠ পরিমাণ কেক্কুক খাওয়ার পর নজু ভাই আবার হাক পাড়লেন, "লাইট, ক্যামেরা... অ্যকশন..."
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
ঠিক এই সময় মেম্বরও হাঁক ছেড়ে বলে উঠলো, 'কৈ আমার ওযুর পানি দিয়া গ্যালা না?'
ঘ্যাচাং
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
মেম্বারের হাঁক কারোই কানে গেলো না।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
তা দেখে রেগেমেগে নীলনদে ওযু করতে নামলেন মেম্বর।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
চারদিক ধুসর করে দুনিয়াতে তখন গোধুলি নামলো।
নীলনদের ধারে খেজুর গাছের মাথায় একদল বজ্জাত বিনর হাদুমপাদুম করতেসিলো, তারা দেখলো, 'এই সুযোগ'!
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
নজু ভাই তখন আবার চিৎকার করে বললেন, প্রোডাকশন লাইট এত বেশি কেন, সন্ধ্যার বদলে এতো দেখি দিনের আলো !
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
রাগের জোশে পকেটে হাত দিয়ে দেখেন জুলহাস গোল্ডলীফের বদলে সেনর গোল্ড নিয়ে এসেছে।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
এবং একটা চিরকুট, তাতে লেখা- 'বেলা ১১ ঘটিকা, হাতিরপুল, বিচি, ইউরেকা, ঝাকানাকা'।
শ্রাবন্তীর মা এসে তখন নজ্রুল ভাইকে বলে, আমার মেয়ে ভেলভেশিয়ার স্যুপ ও বার্গার ছাড়া সন্ধ্যায় আর কিছুই খায় না, সাথে কাউকাউ চিকেন, একটা ম্যাঙ্গো জুস, একটা আপেল, একটা অরেঞ্জ, আর বাস্কেট এন্ড রাবিটসের আইসক্রিম, নজ্রুল ভাই তখন আবার চিৎকার করে বলে, প্রোডাকশন, পানি, আমার মাথায় পানি ঢাল...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
অফটপিক: এই এক লাইনের গল্পমালাই ভালো। আমার ভূটানের গল্প তো আর কেউ লিখলো না। সব ব্যাটা ফাঁকিবাজ!
[হতাশা প্লাস বিরক্তি ডিভাইডেড বাই টু'র ইমো এইখানে]
এই পোস্ট দেখে সেই কথা যে ভাবি নাই তা কিন্তু না
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
কেউ লেখে না দেখে একবার ভাবলাম আমিই শেষ করে দিই। কিন্তু তারপর টের পেলাম যে গল্পের গরু চরতে চরতে মাঠঘাট পার হয়ে যে মুলুকে চলে গেছে সেখান থেকে ধরে আনা আমার কম্মো নয়।
ঝাকানাকা সাহেব বেদম সমস্যায় পড়েছেন, তার মেমোরি স্টিক কে যেন হারিয়ে ফেলেছে।
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে, সুখের স্রোতে ভাসাও তরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
ডিরেক্টর নজ্রুলিস্লাম শ্রাবন্তীর মাকে জিজ্ঞাসিল, "শ্রাবন্তীর ওজন কত?"
কাকস্য পরিবেদনা
শ্রাবন্তীর মা হাটু পানিতে চুবিয়ে একটা মেমরি স্টিকে শ্রাবন্তীর শতিনেক ছবি আপাচ্ছিল, ডিরেক্টরের হালুম শুনে ভয় পেয়ে সেই স্টিক গিয়ে পড়ল এক বামুনের ঘাড়ে।
বামুন বললো, "অ্যাই! অ্যাই! সব শালা অ্যাকদম চুপ। দেখতে পাচ্ছিস না চিৎ হয়ে শুয়ে চার হাত-পা দিয়ে সাহিত্যের আকাশটাকে ভেঙে পড়ার হাত থেকে রক্ষা করছি?"
কাকস্য পরিবেদনা
এইবার ডিরেক্টর নজ্রুল আর থাকতে না পেরে ক্ষেপে গিয়ে চিৎকার করে উঠলো,'ধুর্বাল!'
ধুর্বাল গোলাপ বললো,"আজ্ঞে, ডাকছেন আমায়?"
কাকস্য পরিবেদনা
এই মেমোরী স্টিক কি ফিতিলা মারজানার, এইটাতে কি শ্রাবন্তীর ছবি, নাকি এভারেস্টের ছবি ? তখন ডিরেকটর নজ্রুল ইসলামের মাথায় পানি ঢালা চলতেছে...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
এই হারে চলতে থাকলে কইলাম 'অভা' (অপূর্ব-প্রভা) চইলে আসবে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আমিও সেটাই ভাবছিলাম। মেমোরি স্টিকে গোপন ক্যামেরায় ধারণকৃত ফুটেজ থাকার কথা।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
শ্রাবন্তীর মা মেয়ের সন্ধ্যার খাবারের সন্ধানে চারদিক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে...
**************************************************
Everyone thinks of changing the world,
but no one thinks of changing himself.
**************************************************
*****************************************************
Everyone thinks of changing the world,
but no one thinks of changing thyself.
*****************************************************
অটঃ অনেকাদন পরে এলাম তো, তাই একটা লাইন জুড়ে দেবার লোভটা সামলাতে পারলাম না...
*****************************************************
Everyone thinks of changing the world,
but no one thinks of changing himself.
*****************************************************
*****************************************************
Everyone thinks of changing the world,
but no one thinks of changing thyself.
*****************************************************
তখন আবার ডিরেকটরের হাক, ইউনিট রেডী, লাইট, ক্যামেরা রেডী, রোল, অ্যাকশন...প্রোডাকশনের ছেলে হেসে বললো স্যার ভেলভেশিয়া আমি খুইজা পাই নাই, এখন শ্রাবন্তী আপা কানতেছে...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
শ্রাবন্তী আপার সানগ্লাসটা নাকি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
... আর ভাবছিলাম কতটুকু বেক্কল হলে দুইটা মানুষকে ন্যাংটা হয়ে সূর্য ডোবার অপেক্ষা করতে হয়...
অট:
ভালো লাগছে ব্যাপারটা। খুব ডাইনামিক।
চালিয়ে যান।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
লীলেনদা দাঁত বার করে একটা সানগ্লাসের অনেকগুলো টুকরো বাড়িয়ে ধরে বললেন, " হে হে খিয়াল করি নাই, বইসি আর কুড়মুড় কইরা ভাইঙ্গা গেসে "
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তখন আবার ডিরেকটর অবাক চোখে তাকাইয়া কইলেন, আপনি আইসেন কখন, আপনার আজ শুটিং নাই ?
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
ঝাকানাকা বললেন, পক্ষীরাজ হবে যদি তো ন্যাজ নেই কেন?
মেকাপম্যান বললেন, ওই ন্যাজ দিয়ে এখন ডোরা ম্যাডামের বিনুনি বানানো হয়েছে স্যার...
(গুড়)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আমি ঝাকানাকাকে একপাশে ডেকে নিয়ে বললাম, "আগে সন্ধ্যার সিনে সানগ্লাস লাগবে কেন সেই রহস্যের সমাধান করুন!"
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
"আর হ্যাঁ ছ্যার ম্যাডাম কইলেন যে ২ ঘন্টার বেশী সময় ধরে যদি তাঁর নাচন-কোঁদন চলে তয় এক্সট্রা ফী লাগবো"
"ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে"
ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে
নজ্রুল বললো, হচ্ছে না হচ্ছে না, রুটিকে রোটি, কাপড়কে কাপ্রা আর বাড়িকে মাকান বলতে না পাল্লে তোমাগের দিয়ে কিসুই হবে না যত্তসব!
অমনি সমবেত সবাই একযোগে বলে উঠল, 'জি হাঁ, জি হাঁ...'
নজ্রুলিস্লাম একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন, "এরচে আমার লূপুরের সন্দ ভালো!"
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
হঠাৎ বেনীআসহকলা মডু বেতসহ উদয় হয়ে বললেন, "মেটাব্লগিং হচ্চে, মেটা ব্লগিং হচ্চে!!!"
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
নজ্রুলিসলাম তাকে উলটা ঝাড়ি দিয়ে বললেন, "বেশি পাকনামি কইরো না বাপ। আমার নাটকে মডুচরিত্র নাই। যা হবে খুল্লাম খুল্লা।"
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
এসব ঝামেলায় ক্লান্ত হয়ে ক্লিওপেট্রা বললেন, "অ্যাই বাবুল, চায়ের পানি গরম দে!"
নজরুল ভাইতো নীল নদের পানিকেই লাল্পানি বানিয়ে চালিয়ে দিচ্ছিলেন শুটিং-এ, খাওনদাওন কিছুই জোটে নাই দুপুর থেকে, আমি তাই এই সুযোগে চায়ের সাথে কিছু টা-এর অর্ডারও দিয়ে দিলাম।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তখন নজ্রুল ইসলামের চিৎকার, ব্লগে এদের জ্বালায় বাঁচি না, আবার মডুরে ইউনিটে কে ঢুকাইছে, এখন যদি আবার বলে, আমার শুটিং মডারেশনের আওতায় নিয়ে আসবে ? চা টা পরে, আগে মডুরে এফডিসির মোল্লার দোকানের ভাত খাওয়াইয়া বিদায় দে, তারপর শুটিং...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
ফিনফিনে রুমালি, গরগরে গোস্ত, ছমছমে চাঁপ আর মোগলাই পান দিয়ে দুকুরের খাওয়াটা যা হল না ওহ!
-------------------------------------------------------------------------------
ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে
ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে
তখন ডিরেকটর নজরুল ইসলাম চোখ পাকিয়ে মেঘমন্দ্র স্বরে বলে উঠলেন- "দ্রিঘাংচু"
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
__________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
মোল্লার দোকানের ডাল আর সবজি খেয়ে মডু ডিরেকটর নজরুল ইসলামের কাছে একটা বদনা আর নীল নদের পানি চাইল স্বঅরন
নজ্রুলিস্লাম খালি এক চোখ খুলে বললেন, "কঃ"
নীলনদের পাড়ে বসিয়া নীলছবি বানানের অপরাধে ডিরেক্টর নজরুলইসলামকে আটক করিলো পুলিশ।
অট: এই গল্পে আমার নাম যারা যারা নিছেন তাদের প্রত্যেকে আমারে সম্মানী বাবদ ৫ লক্ষ টাকা করে পাঠিয়ে দিবেন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজ্রুলিস্লামের দ্বিতীয় অপরাধ, সবুজ ব-দ্বীপের এক সম্মানিত পাগলা কবির নাম রয়ালটি ছাড়া অপব্যবহার করা।
সেই আ্যরেস্ট দেখে হিন্দোলা মানে শ্রাবন্তীর মার সে কি কান্না "আহারে অমন সুইট মানুষটা, আমি তো ভাবতেই পারছি না কি অপরাধে পুলিশ নজরুলকে আ্যরেস্ট করসে, হিনেমা কি জীবনের প্রতিচ্ছবি দেখাবে না?"
"ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে"
ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে
পুলিশ কহিলো, কী কামে নীল নদের পাড়ে যান? এদিকে ইভা রহমান এভারেস্টের চূড়ায় কোমর দুলাইয়া, শাড়ি উড়াইয়া শুটিং করিবার জন্য আপনাকে খুঁজিতেছে সেই খেয়াল নাই?
...........................
Every Picture Tells a Story
নজ্রুলিস্লামের পুলিশের কথায় মন নাই, সে চীৎকার করে যাচ্ছে, "নূপুরবালা! অইখানে যেয়োনাকো তুমি! কয়োনাকো কথা অই বামুনের সাথে!"
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
গাছের ফোঁকড় থেকে বিরক্ত মুখ বার করে বুধো শুধোলো "কাকে বলছে রে উধো তোকে না আমাকে?"
--------------------------------------------------------------------------
"ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে"
ছুটলে কথা থামায় কে/আজকে ঠেকায় আমায় কে
গাছের ডালে বসে নূপুরবালা ইভা রহমানের গানে ঠোঁট মিলিয়ে গেয়ে উঠল, "মন মানে না, মানে না-আ-আ-আ-আ-আ"
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
তখন ডঃ এম রহমান এসে হাজির, ইভার গান চলতেছে, তাহলে তোমরা আমারে একটা সম্বর্ধনা দাও !
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
একগাদা কিশোরীর উদ্দাম নৃত্যের সাথে সাথে বাজতে থাকলো ঢোল; সম্বর্ধনা বলে কথা!!!
অটঃ (গুড়) জব সাবিহ
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
একপাশে বসে নজ্রুল ভাই গরুর মাংসের হাঁড়ি বসালেন ইটের চুলায়।
গরুর মাংসের লোভে পুলিশ বাহিনী দায়িত্ব ভুলিয়া, ভুঁড়ি হইতে কোমরের বেল্ট ঢিলা দিয়া প্রেমপূর্ণ নয়নে নজ্রুল ভাইয়ের মাংসের হাঁড়ির দিকে তাকাইয়া থাকিল।
অটঃ ব্যাপুক বিনোদন।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
নতুন মন্তব্য করুন