এই জরিপে সচলদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল সেরা ২১টি শব্দ বা শব্দগুচ্ছ উল্ল্যেখ করতে যা বাংলাদেশকে মনে করিয়ে দেয়। ৪৫জন সচল সাতশোর বেশী শব্দের মনোনয়ন দেন। সেখান থেকে ভুক্তিসংখ্যার ক্রম অনুসারে নীচের সারনিটি তৈরি করা হয়েছে
১. একুশে ফেব্রুয়ারী (৬০% সচলের মনোনয়ন প্রাপ্ত)
২. বঙ্গবন্ধু (৬০%)
৩. ১৯৭১ (৫৫.৬%)
৪. রবীন্দ্রনাথ (৫৩.৩%)
৫. পহেলা বৈশাখ (৪২.২%)
৬. রিক্সা (৪০%)
৭. মুক্তিযুদ্ধ (৩৭.৮%)
৮. ইলিশ (৩৫.৬%)
৯. জয়বাংলা (৩১.১%)
১০. লালন (২৮.৯%)
১১. মা (২৮.৯%)
১২. নজরুল (২৮.৯%)
১৩. ড. ইউনুস (২৬.৭%)
১৪. জীবনানন্দ (২২.২%)
১৫. নদীমাতৃক (২২.২%)
১৬. শহীদ মিনার (২২.২%)
১৭. সুন্দরবন (২২.২%)
১৮. সাইক্লোন/সিডর (২২.২%)
১৯. ক্রিকেট (২২.২%)
২০. কক্সবাজার সৈকত (১৭.৮%)
২১. আমার সোনার বাংলা (১৭.৮%)
যারা কষ্ট করে অংশ নিয়েছেন তাদের জন্য রইল একুশের শুভেচ্ছা
মন্তব্য
জাঝা
যিনি/যাঁরা কষ্ট করে এই ৭০০+ শব্দ গণনা করেছেন, তাঁদের সশ্রদ্ধ বিপ্লব। (বিপ্লব)
এ বছরের অন্যতম সেরা সচল-উদ্যোগ।
অভিনন্দন!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
অভিনন্দন সচলায়তনকে!
ক্রিকেট (২২.২%)
- এটাই শুধু পছন্দ হল না। বাংলাদেশে কি সবাই সত্যি এত ক্রিকেট খেলে?
বাকি উদ্যোগের জন্য সাধুবাদ ...
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
ক্রিকেট অবশ্য ঠিকই আছে। খেলে অনেক, দেখে তার চেয়েও বেশি।
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
মূল বিষয়টি অবশ্যই অঙ্কের নয়, আবেগের। গত এক দশক ধরেই আবেগটা ক্রমাগত ফুটবল থেকে সরে কৃকেটের দিকে ঘুরেছে।
ফলাফলটা তারই সূচক। আর বাঙলাদেশের পরিচিত যেমন বণ্যায় তেমনই কৃকেটেও
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
কৃকেট?
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
বাংলাদেশের কতজন ক্রিকেট খেলে এটা দিয়ে তো আসলে ব্যাপারটা নির্ধারন করা হচ্ছে না! বলা হয়েছিলো, বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করে এবং বাংলাদেশ বলতেই যেসব শব্দ আমাদের কাছে সবার আগে চলে আসে সেই সব শব্দগুলোর কথা। সেক্ষেত্রে অবশ্যই "ক্রিকেট" এই মুহুর্তে বাংলা দেশের প্রথম একুশ শব্দে আসতে পারে। বাংলাদেশে ক্রিকেট যে কি পরিমাণ জনপ্রিয় সেটা দেশে পা ফেললেই বোধহয় বুঝা যায়। আর আন্তর্জাতিক অংগনে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করে এরকম গুটিকতক যা কিছু আছে, ক্রিকেটা অবশ্যই তার মধ্যে অন্যতম।
সুতরাং আমার মতে, অবশ্যই ঠিকাছে!
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
আমার কাছেও ক্রিকেট-টাকে তেমন সংগতিপূর্ণ লাগছে না। অন্যগুলো প্রত্যাশিত।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সাধু! সাধু!
(বিপ্লব) @ সচল উদ্যোগ।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
তোর জন্য আকাশ থেকে পেজা
এক টুকরো মেঘ এনেছি ভেজা
বৃষ্টি করে এক্ষুনি দে তুই
বৃষ্টি দিয়ে ছাদ বানিয়ে শুই
তোর জন্য আকাশ থেকে পেজা
এক টুকরো মেঘ এনেছি ভেজা
বৃষ্টি করে এক্ষুনি দে তুই
বৃষ্টি দিয়ে ছাদ বানিয়ে শুই
ক্রিকেট ঠিকই আছে। না থাকলেই বরং অসংগতিপূর্ণ হতো। বাংলাদেশের খেলা চলার সময় যে কেউ বাংলাক্রিকেটডটকমে গেলেই বুঝতে পারবেন। এমন একটা জম্পেশ ক্রিকেট ফ্যান ফোরাম সাইট শুধু ভারত কেন, পৃথিবীর অন্য কোন দেশেরও নেই
(আসলে অন্য দেশের যেসব ফ্যান সাইটে ঢুঁ মেরেছি কোনটাই বাংলা ক্রিকেটের মত এমন আকর্ষণীয় ও জমজমাট মনে হয় নি)
আর পাড়ার অলিতে-গলিতে, হরতালে রাস্তা বন্ধ রেখে টেপ টেনিসে ক্রিকেট খেলা আম-জনতার কথা বিস্তারিত নাই বা বললাম।
=============
"কথা বল আমার ভাষায়, আমার রক্তে।"
এপারেও লোকে ক্রিকেট খেলে না কারণ ছয়মাস বৃষ্টিতে মাঠ ভিজে থাকে কিন্তু টিভিতে খেলা দেখে নাচানাচি করতে বা বোদ্ধার মত কমেন্ট পাস করতে বাঙালীদের জুড়ি নেই। তাই, হায়দ্রাবাদে ম্যাচ জিতলে একটা বাজিও ফাটে না, বর্ধমান বা কোলকাতায় বাজির বন্যা বয়ে যায়।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
সারা মাস ধরে অপেক্ষায় ছিলাম এই চমৎকার উদ্যোগটর ফলাফলের জন্য। অবশেষে আজ পাওয়া গেলো। যারা এত পরিশ্রম করে এই ৭০০ শব্দ গোনাগুনি করে এই ফলাফল ঠিক করেছেন, তাকে বা তাদেরকে অশেষ অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। ধন্যবাদ।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
সেনা সরদার বই লেখা শুরু করছে ভবিষ্যতে সেরা ২১ এ স্থান করারা আশায়
অণন্য উদ্যোগের সফল বাস্তবায়ন। সচলের এই জয় যাত্রা অব্যাহত থাকুক। সাথে আছি সব সময়। যারা এই প্রকল্পটির পিছনে শ্রম ঘাম দিয়েছেন তাদের প্রতি অসীম কৃতজ্ঞতা।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
জাঝা
কি মাঝি? ডরাইলা?
ডঃ ইউনুস এগিয়ে গেছেন সোনার বাংলা-কে পেছনে ফেলে।
অভিনন্দন।
সাইক্লোন সিডোর আর ড. ইউনুস
বাংলাদেশকে হয়তো মনে করিয়ে দেয়
তবে অপমানজনকভাবে
আর এইসব ইউনুসরাই বাংলাদেশকে সাইক্লোন আর বন্যার দেশ হিসেবে বাইরে পরিচয় করিয়ে টাকার ধান্দা করে
বাংলাদেশের সেরা একুশে এইসব শব্দ যোগের ক্ষেত্রে আমার আপত্তি আছে
সবক্ষেত্রে ভোট যথেষ্ট নয়
বিবেচনাটাই জরুরি
তবে ধন্যবাদ
এমন উদ্যোগের জন্য
সাইক্লোন সিডোর আর ড. ইউনুস
বাংলাদেশকে হয়তো মনে করিয়ে দেয়
তবে অপমানজনকভাবে
আর এইসব ইউনুসরাই বাংলাদেশকে সাইক্লোন আর বন্যার দেশ হিসেবে বাইরে পরিচয় করিয়ে টাকার ধান্দা করে
ঢালাওভাবে মন্তব্য না করে ডঃ ইউনুস কিভাবে ধান্দা করে ব্যক্তিগতভাবে আর্থিক লাভবান হয়েছেন জানালে ভালো লাগত।
মাইক্রোক্রেডিট কিন্তু এখন পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালয়ে যেখানে অর্থনীতি পড়ানো হয় সেখানে পাঠ্য এবং তাতে সাফল্যের উদাহরণ হিসেবে ডঃ ইউনুসের কারণে বাংলাদেশের নামও চলে আসে। একজন বাংলাদেশী হিসেবে এতে আমি গর্বিত। বাংলাদেশের নাম এর আগে আর কেউ এভাবে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে কি না আমার জানা নেই।
=============
"কথা বল আমার ভাষায়, আমার রক্তে।"
বাংলাদেশের মানুষ বরাবরই অভাবগস্ত ছিল
কিন্তু এইসব ইউনুসদের টার্গেট হলো ১০০% মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে ঋণগ্রস্থ বানানো
অভাবী মানুষকে ঋণগ্রস্থ করলে তার পরিণতি কী?
০২
মাইক্রোক্রেডিট ইউনুসকে সম্মান করে পড়ানো হয় না
পড়ানো হয় মাইক্রোক্রেডিট কনসেপ্ট করপোরেট কালচারকে সমৃদ্ধ করে বলে
কারণ দরিদ্র মানুষের হাতে যে দুচার টাকা থাকে তা অতদিন বেনিয়ারা নিজের গোলায় তুলতে পারছিল না
এখন ইউনুসের কল্যাণে সেইসব ন্যাংটো মানুষদে গাঁটের পয়সাগুলোও তুলে নিতে পারছে অবলীলায়
০৩
বাংলাদেশের নামের সাথে ইউনুসের নাম চলে আসে বলে একজন বাংলাদেশী হিসেবে আমি লজ্জিত
কারণ গরিব দেশের মানুষ হয়ে গরিবের রক্ত চোষার এমন ব্যবস্থা মিরজাফরও করতে পারেনি। যা ইউনুস করেছেন
সাইক্লোন সিডোর আর ড. ইউনুস
বাংলাদেশকে হয়তো মনে করিয়ে দেয়
তবে অপমানজনকভাবে
এটা মানতে পারলাম না। ডঃ ইউনুস মহামানব নন। একজন ব্যবসায়ী। নোবেল পিস প্রাইজ নিয়ে আমি খুব একটা উচ্চ ধারণা পোষণ করি না। তবে সেটা পেয়ে যে উনি বাংলাদেশকে অপমান করেন নি , সেটা হয়ত বুঝতে পারি। সিডর বাংলাদেশকে অপমান করল কি ভাবে ?
তবে সোনার বাংলার আগে ডঃ ইউনুসকে যাদের মনে পড়ে তাদেরকে "োগার াল" বলতে খুব ইচ্ছা করছে।
এবং তাতে সাফল্যের উদাহরণ হিসেবে ডঃ ইউনুসের কারণে বাংলাদেশের নামও চলে আসে। একজন বাংলাদেশী হিসেবে এতে আমি গর্বিত। বাংলাদেশের নাম এর আগে আর কেউ এভাবে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে কি না আমার জানা নেই।
আসলেই কি বাংলাদেশ মডেল সফল ?
ইউনুসকে আদর করে নোবেল পিস প্রাইজ দেয়া হয়নি
দেয়া হয়েছে একটা পরিষ্কার উদ্দেশ্য সামনে রেখে
তারা দেখেছে এই লোকটাই তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে পারবে দরকার মতো
সেহেতু তাকে দুয়কটা পুরস্কার টুরস্কার দিয়ে আগে থেকেই গ্লোরিফাই না করলে কেমন হয়?
এজন্যই নোবেল দিয়ে তাকে জাতে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে
দেখলেন না নোবেল পাওয়ার পরপরই কেমন রাজনৈতিক দল- জাতীয় সরকার এসব আওয়াজ দেয়া শুরু করল
পরে ভাত পায়নি বলেই না চুপসে গেলো আর তার পেছনের পিতারাও চুপসে গেলেন
০২
ধন্যবাদ বাঙালি জাতিকে। যারা এইসব মিরজাফরদেরকে চেনে। এবং ছুঁড়ে ফেলে দিতে জানে
০৩
ধন্যবাদ এই জাতিকে। যারা এইসব ইউনুসদের রাজনীতি ব্যর্থ করে দেয়
আমি অবাক বাংলাভাষা আর বাংলাদেশ
এই দুটি শব্দ দেখতে না পেরে।।
############################
শুভ রহমান
অবাক হয়ে আর হবে কী?
যেখানে আগে বাংলাদেশকে মানুষ চিনত রবীন্দ্রনাথ আর মুজিবের নামে
সেখানে এখন চেনে রক্তখেকো ইউনুসের নামে
মাত্র ৪৫ জনের (যাঁদের বেশীর ভাগই ২১টি নির্বাচন দেন নি) পছন্দ পরিসংখ্যান তত্ত্ব অনুসারে তেমন গুরত্ব বহণ করে না।
তবে হ্যাঁ, সাইক্লোনের সাথে ইউনুস মিয়াঁ সওদাগরের (বংশগত সারনেম) একসাথে থাকাটা মানানসই। "সেরা একুশ"ই বটে।
আমি ধর্মগ্রন্থের মাত্র ১০-১২টি পঙক্তি জানি। সবচেয়ে পছন্দ - লাকুম দীনুকুম ওয়া লিয়াদ্দীন। যার যা পছন্দ!
জয়/জিন্দাবাদ গণতন্ত্র!
সচলায়তনকে বিপ্লব
একটা ব্যাপার চোখে লাগছে ,,, মুক্তিযুদ্ধের আগে একুশ ,,, মনে হয় ফেব্রুয়ারী মাসের ইফেক্ট
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
বাহ বেশ তো !!
রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
ডঃ ইউনুস পাংখাক্লাবের রিটায়ার্ড সদস্য হিসেবে তার অন্তর্ভূক্তিকে স্বাগত জানাই। ইয়াবা, রুবাবা এবং রেডিও ফুর্তি না থাকায় নিন্দাজ্ঞাপন করি। সেইসাথে পুরো প্রক্রিয়াটির সাথে জড়িত সবার প্রতি মিশ্রপ্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছি। আর কিছু বাকি থাকলো? হুমমমম, তাইলে লীলেন ভাইয়ের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করলাম।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
লীলেন ভাইয়ের অধিকাংশ মতের সাথেই একাত্ম। সচলায়তনের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
জরিপে একুশে ফেব্রুয়ারী এবং শহীদ মিনারের দুরত্ব বেশী হয়ে গেছে...বঙ্গবন্ধু এবং জয় বাংলা দেখে মনে হলো আমরা সাধারণ জনগণ আসলে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসটাই ধারণ করতে চাই নির্দ্বিধায় ।
আসলে পুরো জরিপটাই তো ব্লগার-পাঠকদের অংশ গ্রহনের প্রতিফলণ...সবাইকেই একুশে শুভেচ্ছা...
---------------------------
আইরিন সুলতানা
জাঝা
জাঝা
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন