১
নিজের সম্পর্কে কোন কিছুই স্থির করে বলতে পারি না। কোন ধরনের মুভি ভালো লাগে থেকে শুরু করে কোন বিষয়ে গবেষণা করতে চাই, আমি স্থির সিদ্ধান্তে আসতে পারি না। জীবনের লক্ষ্য রচনায় বরাবর লিখে এসেছি, আমি ডাক্তার হয়ে নিজের গ্রামে ফিরে গিয়ে জনসেবা করব। লিখেছি কারণ, আমার কাছে যে নোট ছিলো, তাতে এমনটাই লিখা ছিলো।
একবার কাজিনের বাড়িতে সবাই মিলে টিভি দেখতে বসলাম, কিন্তু টিভিতে ছবি আসছে না, শুধু শব্দ শোনা যাচ্ছে। রথী মহারথীরা যখন এটা ঠিক করতে ব্যার্থ হলো, আমি ব্রাইটনেস বাড়িয়ে দিয়ে টিভিতে ছবি ফিরিয়ে আনি। তারপর সে কি খ্যাতি, একেবারে “বড় হয়ে বড় ইঞ্জিনীয়ার হবে” টাইপ অবস্থা। আমি অবশ্য তুমুল ভাব নিলাম, “চাইলে তো ইঞ্জিনীয়ার হতে পারিই, কিন্তু আমাকে ডাক্তার হতে হবে যে, মানবতার ডাক অগ্রাহ্য করি কী করে!”
তবে বায়োলজির মুখস্তের ঠেলায়, ডাক্তারির সাধ উবে গিয়ে, কিভাবে কিভাবে এক সময় ইঞ্জিনীয়ার হয়ে গেলাম। নিজে বাঁচলে তবে না মানবতার সেবা!
২
অন্য বিষয় সম্পর্কে না জানি, একটা বিষয়ে আমি নিশ্চিত, আমার কাজকর্ম করতে ভালো লাগে না। তিনটা পেপার নিয়ে বসে আছি অনেক দিন। মনিটরের সামনে বসে ঝিমাতে ঝিমাতে দিবাস্বপ্ন দেখি। আমার যদি একটা জমিদারী থাকতো, তাইলে সব কাজ বাদ দিয়ে বই পড়ে, মুভি দেখে জীবনটা কাটিয়ে দিতাম। বসে বসে পাওয়া বিরাট উপার্জনের একটা অংশ দিয়ে পিএইচডি ওয়ালা বেশ কয়জন সভাপন্ডিত নিয়োগ দিতাম। তাদের কাজ হতো কঠিন কঠিন পেপার পড়ে মাঝে মাঝে আমার সামনে প্রেজেন্ট করা। একদল হাইলি স্কিল্ড প্রোগ্রামার ও থাকতো। মাথায় যা আইডিয়া আসতো, বলতাম, বেচারারা খেটেখুটে সেটা ইমপ্লিমেন্ট করতো। কিন্তু এই স্বপ্নের শেষ পর্যায়ে এসে দুঃখই লাগলো, জমিদারী পাওয়ার পরেও পেপার পড়া, কোড করা এইগুলার বাইরে আসতে পারলাম না!
৩
আমার অফিসমেট আরাম তাঁর এখনো জন্ম না নেয়া বাচ্চা নিয়ে খুবই এক্সাইটেড। বউকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেছে, আলট্রাসনোগ্রা"ম করাতে। ফিরে এসে বাচ্চার এক্সরে ছবি দেখাচ্ছে আর বলছে, "এখনো পর্যন্ত সুস্থই আছে। আমি শুধু চাই যেন পুরোপুরি সুস্থভাবে জন্ম নেয়"। আমি তার কথায় সায় দেই। তারপর বলি, দেখো, একটা মানুষের বাচ্চা পুরোপুরি সুস্থভাবে জন্ম নেয়া অনেক অনিশ্চিত একটা প্রসেস। তোমার বাচ্চা যখন বড় হবে, তখন এটা মনে রেখো যে তার সুস্থভাবে জন্ম নেয়াই তোমার একমাত্র চাওয়া ছিলো, তখন সেটা ভুলে গিয়ে তাকে ভালো রেজাল্ট, ভালো চাকুরীর জন্য চাপ দিও না। আরাম আমার কথায় খুবই কনভিন্সড হয়। আর আমি একটা দীর্ঘশ্বাস গোপন করি, আমার জন্মের আগে আমার বাবার সহকর্মীদের মাঝে আমার মতো সংবেদনশীল একটা লোকও কি থাকতে পারতো না!
*লিখতে ইচ্ছা করলো বলেই লিখা
মন্তব্য
এখন যতই কনভিন্সড হোক, ভুলে যাবে দুদিন পরেই... আর পারবেন কি তার বউকে কনভিন্সড করাতে? আমার ধারণা বলে, এই প্রেশারগুলো মা-দের থেকেই বেশি আসে...
বাংলায় তো মায়েরা এখনও একটা বড় অংশই গৃহবধূ... সমাজে তাদের আলাদা কোনো প্রতিষ্ঠা নেই, সন্তানের মধ্যেই তারা প্রতিষ্ঠা খোঁজে, আর অন্য কাজ নেই বলে দিবারাত্রি সন্তানকে নিয়ে টেনশন করে থাকার সুযোগটাও মেলে...
আমার ভাগ্য খুবই ভালো, বাবা-মা কোনো দিক থেকেই এই সমস্যাটা হয় নি... বাবা নিজে থেকেই একটা প্রিজম কি চুম্বক এনে দিতেন, তারপর সারা দুপুর বারান্দায় বসে রোদে সেগুলো নিয়ে খেলা করার স্বাধীনতাও ছিল...
বাবা মোটামুটি সারাদিন ধরে টিউশনি করতো, মা মাঝে মাঝে বকাঝকা করত, তবে মায়েদের বকা আর কে কবে গোণায় ধরেছে? মোটামুটি মুক্ত গরুর মতই বিচরণ করতাম মাঠে মাঠে, মানে রোজই অনেক সময় ধরে ক্রিকেট খেলতাম। আমাদের অনেক বড় পরিবার ছিল, তাই মাঝে মাঝে কাকুদের নজরদারীতে পড়া লাগতো, তা না হলে একেবারে স্বর্গীয় শৈশব বলা যায় আমারটাকেও।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মজারু এবং একই সাথে চিন্তা জাগানোর মত লেখা ঠিকই তো, যে বাবা-মার সন্তান জন্মকালীন সময়ে একমাত্র ভাবনাটাই থাকে তাদের সন্তানটি যেন সুস্হ সবলভাবে জন্ম নেয়। কিন্তু বাচ্চাটা বড় হবার সাথে সাথে সে চিন্তুা হজম হয়ে তার জায়গা দখল করে নেয় ভবিষ্যতে তাকে হেনতেন হতে হবার চাহিদা। এরকম চাপের কাছে কত কত মানুষের বুকের ভেতরেই ঘুমিয়ে পড়তে বাধ্য হয়েছে একজন বংশীবাদক, একজন গায়ক, খেলোয়ার কিংবা সাহিত্যিকের মত অনেক না হতে পারারা......আমিও এদিক থেকে সুবিধাপ্রাপ্ত একজন, কারণ আমার মা-কিংবা বাবাইয়ের কারোই 'হেনতেন হতে হবে'র কোনরকম চাপ ছিলনা, তাই আমি কিচ্ছুটিই হইনি
কিছু না হতে পারার জন্য অভিনন্দন গ্রহণ করুন। কী দরকার এটা হয়ে ওটার প্রতি বৈষম্য করার!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ধন্যবাদের সহিত অভিনন্দন গৃহত হইল ভ্রাতা বেশ একটা মজারু লেখা ছাড়েন দেখি এরপর। আপনি এরকম লেখায় সিদ্ধ আলুর মত মোলায়েম কিছুক্ষণ আগে খিঁচুড়ী আর আলুর ভর্তা করে এলাম তো তাই উপমা সিদ্ধআলুর সাথেই দিলাম। খিঁচুড়ীসুলভ উপমা ভালো হতো বলেন?
আহা খিচুড়ি! দেখি রান্না করতে হবে শীঘ্রই, বিজাতীয় খাবার খেতে খেতে পেটে চড়া পড়ে গেছে। উপমা প্রথম শ্রেণীর হয়েছে
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
''আমি কখনো মানুষ হতে চাই নি......''
কী হতে চেয়েছিলাম, আর কী হতে চাই নি-- এই বৈপরিত্যে দেখছি প্রায়ই ভোগেন।
আরেকটু বড় হতে পারতো লেখাটা..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বয়স হচ্ছে মনে হয়। এটুকু লিখেই ক্লান্ত হয়ে গেছি
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
এইদিক থেকে খুব লাকি। বাসা থেকে কখনো কোন চাপ ছিল না।
, আসলে আমিও খুব একটা আনলাকি ছিলাম না। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
একটু ডিসক্লেইমার দেয়া দরকার, নাইলে আমার বাবার প্রতি একটু অবিচার হয়ে যায় । আমাদের যৌথ পরিবারের পরিবেশটাই এমন ছিলো, খারাপ রেজাল্ট করাটা একটা বড়সড় অপরাধের মত ছিলো। কিন্তু আমার বাবা ঠিক কখনো চাপ দিতো না, ক্লাসে ফার্স্ট হতে পারিনি তখন তার যা প্রতিক্রিয়া, আবার মোটামুটি গর্ব করার মত রেজাল্টেও তার একই প্রতিক্রিয়া ছিলো। মা মাঝে মাঝে বইপত্র চাঙ(ছাদের নীচের একটা অংশ, যাতে জিনিসপত্র তুলে রাখা হতো) এ তুলে রাখতে বলতো, তবে সেটা তেমন পাত্তা দেয়ার কিছু ছিল না। এবং বলা যায় সবার চাওয়ার বিপরীতেই ইঞ্জিনীয়ারিং এ ভর্তি হয়েছিলাম। আফসোস একটাই, পরিবেশটা এমন ছিলো, পিচ্চি থেকে আমি একটা জিনিসই হতে চেয়েছি, আর সেটা হচ্ছে ভালো ছাত্র, অন্য কিছু মাথায়ই আসেনি । আর তাই যাবতীয় সাফল্য ব্যার্থতার মাপকাঠি হয়ে দাঁড়ায় একাডেমিক রেজাল্ট।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
খুব ভাল লাগল।
তবে কিনা পাওয়ার শেষ থাকলেও চাওয়ার কোন শেষ নেই। সময়ের সঙ্গে বদলে যায় চাওয়ার রূপটিও।
একী কান্ড নামের বানানের এ দুর্দশা কেন হল!
এলাম যখন আবার বলেই যাই, আপনার অন্য লেখাগুলো ও চমৎকার। লিখতে থাকুন
উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ "পড়তে এসেছি"
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভাল লাগল
ধন্যবাদ অ আ ক খ
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
খুবই ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা। লেখাটা আর একটু বড় হলে ভালো হতো। পড়তে ভালো লাগতো আরো।
একবার কাজিনের বাড়িতে সবাই মিলে টিভি দেখতে বসলাম, কিন্তু টিভিতে ছবি আসছে না, শুধু শব্দ শোনা যাচ্ছে। রথী মহারথীরা যখন এটা ঠিক করতে ব্যার্থ হলো, আমি ব্রাইটনেস বাড়িয়ে দিয়ে টিভিতে ছবি ফিরিয়ে আনি। তারপর সে কি খ্যাতি, একেবারে “বড় হয়ে বড় ইঞ্জিনীয়ার হবে” টাইপ অবস্থা। আমি অবশ্য তুমুল ভাব নিলাম, “চাইলে তো ইঞ্জিনীয়ার হতে পারিই, কিন্তু আমাকে ডাক্তার হতে হবে যে, মানবতার ডাক অগ্রাহ্য করি কী করে!”
খুবই প্রনবন্ত মনে হয়েছে।
ধন্যবাদ। বড় করে লিখার চেষ্টা করব পরবর্তী লিখা।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আমি হাওয়া বাতাস খেয়েই বড় হয়েছি। জীবনের প্রথম লক্ষ্য ছিলো দোতলার কাজের ছেলে হওয়া, ওই বয়সের আইডল সে-ই ছিলো কিনা...
দ্বিতীয়টা কী ছিলো ঠিক মনে নেই, সম্ভবতঃ ভাজাভুজির দোকানদার - আনলিমিটেড সিঙাড়া জিলাপী খাওয়া যায় বলে।
এঞ্জিনিয়ার হওয়ার শখ অনেক ছোট্টবেলা থেকে, অনেক জাতের যন্ত্রপাতি ঘাঁটা যাবে বলে। কিন্তু বড় হতে হতে যন্ত্রপাতি সব ভার্চুয়াল হয়ে গেছে
এবং জমিদারী যদি পেয়েই যেতাম, তাহলে আর কি - চাকরী টাকরী বাদ, ডিগ্রিফিগ্রি যত্তসব আপদ চুলায় ফেলে দিয়ে পায়ের উপরে পা তুলে সুখাদ্য খেতাম আর নিজের পছন্দমত বই পড়তাম আর লেগো কিনে পুরো বাড়ি ভরতাম ... কিন্তু তা তো আর হবার নয় (দীর্ঘশ্বাস)
আমার সব লক্ষ্যই বড় বড় ছিল। বিজ্ঞানী হতে চেয়েছিলাম, জজ হতে চেয়েছিলাম, এমনকি ক্রিকেটারও হতে চেয়েছিলাম। আশা ছাড়বেন না, জমিদারী যদি জুটেই যায় কোনদিন!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আমার জীবনের লক্ষ্য নামক রচনার আষ্টেপৃষ্ঠে গড়গড় করে বিশ থেকে তিরিশ মিনিটেই ডাক্তার কিংবা শিক্ষক কিংবা বিজ্ঞানী হয়ে দেশকে সাফল্যের শিখরে উড়াই লইতাম। এইটা শুধু পরীক্ষায় আসে বলেই আমার ধারণা ছিলো। বড়ো হয়ে যে মানুষ সত্যিই ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার কিংবা শিক্ষক কিংবা লেখক হতে পারে এইটা মাথায় আসেনি কখনো। আমি আসলে লক্ষ্য নির্ধারণ করে কখনো কিছু হতে চাইনি। সব ইচ্ছাই শর্ট টাইম। এখন প্রকৌশলীর তকমা গায়ে লাগলেও তেমন কিছু লাগেনা, বুঝিনা। কই, আগের মতোই তো হাওয়া খাই।
লেখা জব্বর হইছে বস্। তয় আপনার ঐ সময়ের লক্ষ্য সংক্রান্ত আরো ঘটনা লিখলে আমরা জানতাম ও মজা পেতাম।
-অতীত
শিক্ষক হতে কখনোই চাইনি, বাবা শিক্ষক ছিলেন, তাই শিক্ষকের জীবনমান সম্পর্কে ভালোই ধারনা জন্মে গিয়েছিল। তবে বিজ্ঞানী হতে চেয়েছিলাম সেই পিচ্চি থেকেই, ক্লাস টু'তে পড়ার সময় বিজ্ঞানের বই কিনে দেয়ার জন্য ভালো পেইন দিছিলাম বাবাকে, মনে আছে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। বেশি লিখতে ইচ্ছা করছিলো না, তাই...
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখাটা ভালো লেগেছে। তবে চট করে ফুরিয়ে গেল।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ।
এইটা একটা উদ্দেশ্যহীন লেখা, কী নিয়ে লিখতে যাচ্ছি লিখার শুরুতে জানতাম না। তাই চট করে ফুরিয়ে গেছে
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বাংলা সিনেমা দেখে আমার জীবনের প্রথম লক্ষ্য দাঁড়ায়, গুন্ডা হওয়া। স্কুলে আমার যে প্রিয় বন্ধু তার জীবনের লক্ষ্য ছিল হুজুর হওয়া। আফসোস আমরা কেউ এখন লক্ষ্যের পথে নেই।
লেখা দারুন
জব্বর এইম ইন লাইফ ছিলো দেখি আপনার। গুন্ডা হতে চাওয়ার কারণ কী? পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখাটি খুব ভালো লেগেছে। ক্লাস এইটে বৃত্তি পরীক্ষায় অবশ্য পাঠ্য ‘জীবনের লক্ষ্য’ মনে করিয়ে দ্যায়। শেষ মেশ মনে হয় রবী ঠাকুরই ঠিক, ‘যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই, যাহা চাই তাহা পাই না, যাহা পাই তাহা চাই না’।
ঠিক, রবি বুড়া সব জানত। আহা, তার মত একটা জমিদারী যদি আমার থাকত!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হঠাৎ শুরু হঠাৎ শেষ লিখাটা বেশ ভালো লাগলো। সব পাঠককে শৈশবে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে। তাই আমিও বলি..ছোটবেলায় বাবামার অনেক চাওয়া থাকলেও মুখ ফুটে কিছু বলেননি। তাই বলবার মতো তেমন কিছু হতেও পারিনি। এখন মাঝে মাঝে আমার প্রি-স্কুল পড়ুয়া ছেলেকে আগ্রহ ভরে জিজ্ঞাসা করি-বড় হয়ে কি হবি বাবা ? প্রশ্ন শুনে আমার ছেলে রেগে আগুন তেলে বেগুন। আমাকে ইচ্ছামত কিলঘুষি দিয়ে বলে -কিচ্ছু হব না! শুধু তোমার বেবীই থাকবো-এখনকার মতো। শুনে খুশি হব নাকি রাগ করবো বুঝিনা।
ধন্যবাদ। আপনার ছেলের মতই এখন অবস্থা, আর কিছু হতে ইচ্ছা করে না।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আমার স্কুলে রচনা বই-তে বোধ হয় লেখা ছিল- ".... কৃষক হব...!!"
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
কৃষক যে হন নাই, তা বুঝাই যাচ্ছে। দুঃখজনক
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখা আরো বড় হবার দরকার ছিলো বলে মনে করিনা।
এক্কেবারে পারফেক্ট সাইজ হয়েছে। কবিতা মনে করে পরে নিয়েছি।
অসাধারণ।
ধন্যবাদ "আজই প্রথম" পুরোনো লেখা খুঁজে পড়ার জন্য।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
নতুন মন্তব্য করুন