গল্পঃ
বেশ সকালে ঘুম ভেঙ্গে যায় রাতুলের। হাত বাড়িয়ে বালিশের পাশে রাখা প্লাস্টিক ডায়ালের ডিজিটাল ঘড়িটাতে সময় দেখে নেয়, সাতটা পাঁচ। কাল ভেঙ্গেছিলো ছয়টা পঞ্চাশে, তার আগের দিন ঠিক সাতটায়। এত সকালে রোজ ঘুম থেকে উঠতে হলে অ্যালার্ম ঘড়ি থাকা জরুরী, ফার্মগেটের ওভারব্রীজের নীচের জটলা থেকে সত্তর টাকা দিয়ে এই ঘড়িটা কেনার সময় এতেও অ্যালার্মের সুবিধা থাকার কথা ছিল। তবে সত্তর টাকার ঘড়ি কেনার সময় এত কিছু কেউ দেখে কিনে না, আর রাতুলের আসলে ঠিক কিছু যায় আসে না অ্যালার্ম থাকা না থাকায়। শুধু ঘড়িটার চারপাশে আরো কিছু অকেজো বাটনের সাথে অ্যালার্ম বাটনটা শুধু মনে করিয়ে দেয়, কিছু একটা থাকার কথা ছিলো, যা এখন নেই।
অফিস শুরু হয় দশটায়, যেতে সময়ও লাগে না তেমন একটা। রাতুলের হাতে তাই অফুরন্ত সময়। নাস্তা করতে মোড়ের হোটেলটায় যাওয়া যায়, কাউন্টার থেকে আজকের বা গতকালের পেপারটা চেয়ে নিয়ে ওয়েটারের জন্য অপেক্ষা করতে করতে দেশের জিডিপি ২% বেড়ে যাওয়া বা বাস চাপায় স্কুলগামী শিশুর মৃত্যু নিয়ে মর্মস্পর্শী খবর সমান নির্বিকারতায় পড়ে কিছুটা সময় কাটিয়ে দেয়া যায়। এই সাত সকালেও এই সস্তা ধরণের হোটেলে ব্যস্ততার কমতি নেই। বছর দশেক একই হোটেলে ওয়েটার হিসেবে কাটিয়ে দেয়া মাঝবয়সী লোকমান বাদে কেউ অবশ্য রাতুলকে তেমন একটা পাত্তা দেয় না। তাই লোকমান ব্যাস্ত থাকলে রাতুলকে বসে থাকতে হয় অনেকটা সময়। তাতে অবশ্য রাতুলের তেমন আপত্তি নেই, প্রচন্ড তাড়ায় থাকা লোকগুলোকে গপাগপ ডিম কী পেপে আর মিষ্টি কুমড়া প্রধান অখাদ্য সব্জী দিয়ে ওভারটাইম খাটা তেলে ভাজা পরোটা গিলতে দেখে তার এক ধরনের সমীহ হয়। তার থেমে থাকা, প্রায় ধীর স্থির জীবনের সাথে অন্যের উল্কার বেগে দৌঁড়ানো জীবনকে মিলিয়ে দেখতে গিয়ে তার কিছুটা হীনমন্যতাবোধও হয়।
সাত পাঁচ ভেবে রাতুল আগের রাতে বুয়ার তৈরী করা রুটি আর সব্জী দিয়েই নাস্তা সেরে নেয়। খেতে হয়তো আহামরি কিছু না, তবে তেল আর মশলা বেশি দেয়ার অভ্যাস থেকে আশ্চর্যজনক ভাবে মুক্ত হওয়ায় বুয়ার রান্না করা খাবারের প্রতি তার জিভ যেভাবেই সাড়া দিক না কেন, তার পরিপাকতন্ত্র বেশ সাদরেই গ্রহণ করে। এই এক অদ্ভূত ব্যাপার, যতই মশলাদার খাবারের জন্য তার প্রাণ কাঁদুক না কেন, একটু ভাজাপোড়া বা মশলা দেয়া খাবার তার শরীর কোন ভাবেই সহ্য করতে পারে না। ছোটবেলা থেকে একগাদা রোগে ভুগতে ভুগতে তার এই অবস্থা।
ছাদের উপর একটা ছোট ঘরে রাতুলের বাসা। সময় কাটানোর জন্য টবসমেত একটা মানি প্ল্যান্ট গাছ কিনে নিয়েছে ও। ছোট ঝাঝরিতে করে গাছটাতে অল্প করে পানি দেয় রাতুল, তাতে আরো কিছুটা সময় কেটে যায়। তারপর সূর্য গড়িয়ে গড়িয়ে আরো খানিকটা নীচে নামলে, তার সাথে পাল্লা দিয়ে তার সস্তার চাইনিজ ঘড়িটিতেও যখন সময় কিছুটা এগিয়ে যায়, রাতুল এগোয় ছাদের এককোণে দায়সারা ভাবে বানানো স্নানঘরের দিকে। বালতিতে জমানো পানি মগে অল্প অল্প করে গায়ে ঢালতে গিয়ে তার মনে হয় একটা শাওয়ার থাকলে মন্দ হতো না। অবশ্য এই বাসায় এটা আশা করা ঠিক মানায়ও না, ভালো একটা বাসায় সরে যেতে মাসে কত টাকা বেশি লাগতে পারে তার একটা হিসাব দাড় করায় সে মনে মনে। অঙ্কটাকে তেমন একটা বড় মনে হয় না, চাইলেই সরে যাওয়া যায়। কিন্তু কেমন জানি একটা অভ্যস্ততা আর এই ছাদের বাড়তি পাওয়া নির্জনতার লোভ তার ইচ্ছাকে ডালপালা মেলতে দেয় না।
অফিসের ড্রেসকোড নিয়ে তেমন একটা বাড়াবাড়ি নেই, তবু অভ্যস্ত হাতে জামা কাপড় পড়ে নিয়ে জুতা গলিয়ে বাসের দিকে পা বাড়ায় রাতুল। শুরুর দিকে টাই পড়ে গিয়েছিলো কয়েকদিন, তারপর টাই ছাড়াও কয়েক দিন। কেউ অবশ্য সেটা খেয়াল করেছে বলে মনে হয় না। তাড়াহুড়া করা রাতুলের স্বভাবে নেই, কিন্তু বাস স্ট্যান্ডে নেমে এলে আর তার কিছু করার থাকে না। নয় নম্বর বাস ধরে মিরপুরের দিকে যেতে হয় তার, এই বাসটা ধরতে চাইলে বিড়ম্বনার এক শেষ। মানুষের ভীড়ের জন্য কখনো কখনো সে লাইন থেকে হটে আসে, কিন্তু সবসময় তা করা যায় না। তাই মানুষের ধাক্কা খেতে খেতে একসময় পৌঁছে যায় বাসের ভেতরে।
বেশিরভাগ দিন তাকে দাঁড়িয়েই যেতে হয় পুরোটা পথ। কিন্তু আজকে একটা স্টপেজ পরেই সীট পেয়ে যায়। পাশে বসে আছে ঝলমলে এক তরুণী। অস্বস্তি নিয়ে পাশে বসেই পড়ে রাতুল। খানিকটা হেসে নিজের দিকে মন দেয় তরুণী। রাতুলের নাকে আসে ন্যাপথলিনের গন্ধ, মেয়েটার শাড়ী থেকে আসছে নিশ্চয়। বাতাসে শাড়ির একটা অংশ তার ঘাড় ছুঁয়ে দেয়। এবার রাতুল অন্যমনস্ক হওয়ার চেষ্টা করে ন্যাপথলিনের গন্ধ, শাড়ির স্পর্শ, মেয়েটার হালকা হাসি সবকিছু ভুলে গিয়ে।
আর ঠিক তখন অন্য এক সময়ের অন্য এক মেয়ে ভেসে আসে। কলেজে সহপাঠিনী ছিল নীলা। অন্য সবার চেয়ে অনেক উজ্জ্বল আর অনেক উচ্ছল। আর সে নিজে ছিল সব সময়ের মতই, অন্তর্মুখী, হাতে গোণা কয়েকজন ক্লাসমেটের সাথেই তার কথা হয়েছিলো দুবছরে। তবু কী জন্য জানি নীলার সাথেও তার কথা হয়েছিলো কয়েকবার। মেয়েটার গলায় কী অদ্ভুত মায়া! অবসর সময়ে রাতুল এখনো রিওয়াইন্ড করে তার গলা শুনে। নীলাকে কি ও কখনো চেয়েছিল নিজের করে? ওই সময়ে ফিরে গিয়ে নিজের মনে উঁকি দিয়ে দেখতে পায়, নীলা ওর হতে পারে এমন কোন আত্মবিশ্বাসই ওর ছিল না, তবু আজ এতদিন পরে নিজের কাছে স্বীকার করতে আর অসুবিধা কী! রেজাল্ট নিতে আসার দিনের কথা মনে পড়ে ওর, অনেককেই ডেকে ডেকে বিদায় নিচ্ছিল নীলা আর সে একটু দূরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলো তাকেও হয়তো একবার বিদায় বলতে আসবে। নীলার হয়তো তাড়া ছিলো, বা চোখে পড়ার মত তার কোন বৈশিষ্ট্য ছিলো না বলে একটু দূর থেকে তাকে চিনতে পারে নি, নীলা তাই কাছে আসে নি। নিজেকে প্রশ্ন করে ও, কেন ও নিজে থেকে কথা বলেনি ওই দিন। অনেকগুলো দিন পার হয়ে গেছে, তবু একদিন ঠিক নীলাকে খুঁজে বের করে তার মনের কথাটা শুনিয়ে দেবে, এমন একটা প্রায় অসম্ভব ফ্যান্টাসি সে আজো নিজের মাঝে পুষে রাখে।
অফিসে এসে নিজের টেবিলে বসে টুকটাক কাজ শুরু করে দেয় রাতুল। অন্যদিন সে আসার পনেরো বিশ মিনিটের মাঝে তার আশেপাশের টেবিলের সবাই চলে আসে, তারপর কেউ কেউ নিজের ব্যাক্তিগত বিষাদ অথবা আনন্দ চেপে রেখে আবার কখনো কখনো কিছুটা বাড়িয়ে খোশগল্পে মেতে উঠে কিছুক্ষণের জন্য। এইসব গল্পে তার অংশগ্রহণ নেই খুব একটা, তবু প্রায়ই মন দিয়ে শুনে। শুনতে শুনতে অনেককেই চেনা হয়ে গিয়েছে তার, আজকাল শব্দের হুল্লোড়ে ডুব দিয়ে, মেকি কথাগুলো সরিয়ে মানুষের চেপে রাখা উল্লাস কিংবা বিষাদ গুলো সে নিখুঁত ভাবে বুঝতে পারে। শুনতে শুনতে তার ঈর্ষা হয় অনেক, আহা তারতো এমন কোন গল্প নেই। আজকে অবশ্য অনেকটা সময় পেরিয়ে গেলেও দুই-তিনটা টেবিল ফাঁকা থেকে যায়। পাশের টেবিলের রায়হান “ছুটিতে কোথায় যাচ্ছেন, রাতুল” জিজ্ঞেস করাতে তার মনে পড়ে রবি বার থেকে তিনদিনের ছুটি। অফিসের যে কয়টা লোক তার নাম মনে রাখতে পারে, রায়হান তাদের এক জন। হেসে “আপনি কোথায় যাচ্ছেন?” বলে প্রশ্নটা এড়িয়ে যায় রাতুল।
রোজকার মত অফিস সেরে, এবার ভিড়ের মাঝে বাসে চড়ে বসে রাতুল। মানুষের কনুইয়ের ধাক্কা, বিদঘুটে ঘামের গন্ধ আর সোজা দাঁড়িয়ে থাকার সংগ্রামে ব্যস্ত থাকাতে সকালের ভাবালুতার সবটা ভুলে যায় নিমিষেই। বাসায় ফিরে গোছল সেরে একবার ভাবে বেরোবে কোথাও, নিদেন পক্ষে নীচের হোটেলটিতে গিয়ে টিভির সামনে বসে থাকা যায়। তবে সব চিন্তা বাদ দিয়ে, সেলফ থেকে কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সের বইটা টেনে নিয়ে চোখের সামনে মেলে ধরে। বিসিএসের প্রিলি মনে হয় মাস দুয়েকের মাঝে। প্রতিবারই দেবে দেবে ভেবেও কেন জানি দেয়া হয়নি।
দু’পাতা উল্টিয়ে বইটা আবার রেখে দেয় আগের জায়গায়। আর ঠিক তখনি রায়হান চলে আসে তার প্রশ্ন নিয়ে। সত্যি, এই ছুটিতে কোথায় যাওয়া যায়! বাবাতো অনেক আগেই গিয়েছে, মা টিকেছিলো তার কলেজ পর্যন্ত; বাড়িতে যাওয়ার পাট তাই অনেক আগেই চুকেছে। দূর সম্পর্কের এক ফুফুর বাড়িতে যাওয়া যেত, মনে পড়ে বেড়াতে যাওয়ার জন্য বছর পাঁচেক আগে একটা চিঠি পাঠিয়েছিলেন ফুফু। কিন্তু এত আগের একটা চিঠি আর মাত্র দুই/তিনবার সামনা সামনি দেখা হওয়ার ঘনিষ্ঠতা নিয়ে কি কারো বাড়িতে চলে যাওয়া যায়?
হারিয়ে যেতে ইচ্ছা করে রাতুলের, যেখানে কেউ তাকে চিনে না। সে হারিয়ে গেলে কোথায় কী প্রতিক্রিয়া হবে, তা নিয়ে নিজের মনেই নাড়াচাড়া করে দেখে। কলিগেরা হয়ত কিছুদিন অবাক হয়ে ভাববে গেলো কোথায়, কিন্তু কেউ খোঁজ করতে আসবে সে সম্ভাবনা কম। বাড়িওয়ালা, বুয়া হয়তো বকেয়া ভাড়া আর বেতনের জন্য কিছু দিন তার খোঁজ করতে পারে। তারপর পানিতে ছুড়া একটা ঢিলের আলোড়ন মিলিয়ে যাওয়ার চেয়ে দ্রুত সময়ে তার হারিয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক হয়ে যাবে। পুরো পৃথিবীতে একটা মানুষ নেই, যে তার হারিয়ে যাওয়া নিয়ে একটু দুঃখ পাবে। আর এই ভাবনাটা রাতুলের অনেক দিনের শুকনো চোখে জল এনে দেয়।
কৈফিয়তঃ
বুয়েটে মাত্রই চান্স পেয়েছি, হলে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে বেড়াই। একদিন চারতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে অঞ্জন বিশেষজ্ঞ অভি গিটার বাজিয়ে হরিপদ গানটা গেয়ে শুনালো। গানটা শুনে কেন জানি হরিপদ বেচারার জন্য অনেক কষ্ট হলো। তারপর অঞ্জনের গানগুলো সিলেক্ট করে শুনতে থাকলে অবরে সবরে হরিপদ কেরানি তার যাবতীয় কষ্ট নিয়ে চলে আসে আমার সামনে। মাঝে মাঝেই হরিপদকে নিয়ে ভাবি, বেচারা তার দুঃখের কথা বলে যায় নিয়মিত ভাবে। কিছু বোকা অসতর্ক মুহুর্তে হরিপদের দুঃখগুলো অকারণেই নিজের দুঃখ বলে মনে হতে থাকে, হরিপদকে তাই অনেক আপন মনে হয় সময়ে সময়ে।
ব্লগর ব্লগর ট্যাগ দিয়ে যা ইচ্ছা লিখে যাই, সচলের পাঠকেরা ট্যাগের সাথে লেখার কোয়ালিটি মিলিয়ে মাঝে মাঝে আমার পিঠও চাপড়ে দেন। মাঝে মাঝে ইচ্ছা হয় আপনজন হরিপদকে নিয়ে একটা গল্প লিখি। কিন্তু গল্প ট্যাগে কিছু লিখে পাঠকদের বিরক্ত করার সাহস পাচ্ছিলাম না। তবে এবার নাক-মুখ বন্ধ করে লিখেই ফেললাম, কী আছে জীবনে! অঞ্জনের গানে হরিপদের পরিণতি অনেক নাটকীয়, তবে মানিয়ে যায়। আমি বাস্তববাদী, তাই আমার গল্পের সাদামাটা পরিণতি বা কোন পরিণতি নেই।
মন্তব্য
বাহ! একটা ছোটখাটো সাদামাটা গল্প।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভালো লাগলো আপনার পরিণতিহীন গল্প...
মেঘরং
ধন্যবাদ
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সজল, এই লেখাটি একবার পড়ুন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
অসাধারণ, অল্প কথায় তীব্র প্রকাশ। ভাগ্যিস আগে পড়ি নাই, তাইলে আর এটা লিখাই হতো না।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
কৈফিয়তটাই একটু বড় করে লিখে দিলে একটা চমৎকার পোস্ট হতো...
ইয়ে, "গল্প" নিয়ে কিছু বললেন না।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
গল্প ভাল্লাগলো। আর এইজন্যই পাণ্ডবদা বলেন, এইরকম পোলাগুলার চটপট বিয়ে দেওয়া দরকার।
ধন্যবাদ। সচলে যতই জ্ঞানীগুণী ব্লগ লিখেন না কেন, দেখে তো আসলাম প্রায় বাচ্চা ছেলে, এই বয়সে এত বিয়ে নিয়ে ফাল পাড়েন কেন?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আপনার আন্দাজে ভুল হয়েছে... আমার দ্বিতীয় জন্ম থেকে গুনেছেন কিনা, তাই বয়স কম মনে হয়েছে... প্রথমটা থেকে গুনলে কম হবে না।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঘুঁটে পোড়ে গোবর হাসে... পুলি'রাই বা বাদ যাবে কেন?
পুলি কারে কয়?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আসল কথাটা বলতে এসে দেখি কৌস্তুভ বলে দিয়েছেন।
আপনার বিয়ে করা দরকার।
নাহ! একটা সিরিয়াস গল্প লিখার চেষ্টা করলাম আর সবাই খালি লেজ কাটাবার বুদ্ধি দেয়!!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ছিমছাম গল্প।
সুমন_ অঞ্জন_ নচিকেতাকে ঘুরেফিরে শোনা হয় সারাদিন...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ। ছেলেগুলো গায় ভালো
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
গল্প লেখা শুরু করে দেন জোরেশোরে
ধন্যবাদ, শুরু করার আশা রাখি।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভালো লাগলো। বড় আপন গল্প, চেনা মানুষের, চেনা জীবনের।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ধন্যবাদ। হরিপদ' কে শোনা হয়নি, শুনলাম। ভাল লাগল আপনজন হরিপদকে!
ধন্যবাদ।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
খুব সাধারণ এরকম একটা মানুষ হওয়ার একটা গোপন স্বপ্ন দেখে চলি।
অনেক ভালো লাগা, সজল'দা।
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
ধন্যবাদ সৌরভ (রাইট?)
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
নতুন মন্তব্য করুন