প্রয়াত লেখক হুমায়ুন আজাদ লেখেছিলেন, "আমি পাকিস্তানিদের কখনই বিশ্বাস করি না, যখন তারা গোলাপ ফুল হাতে নিয়েও আসে।"
হুমায়ুন আজাদ তাঁর স্পষ্ট পাকিবিরোধী অবস্থানের কারণে সারাজীবন বহু আক্রমণের স্বীকার হয়েছেন। এমনকি নিজের দেশের রাজধানী শহরে সন্ত্রাসীদের ধারাল অস্ত্রের আঘাতে রক্তাক্তও হয়েছেন। এই দেশ পাকিস্তান নামক একটা গর্ভস্রাবের বশ্যতা অস্বীকার করে নিজের স্বাধীনতাকে এক সাগর রক্ত দিয়ে অর্জন করলেও দুঃখের ব্যাপার, আজও এই দেশে সেই পাকিস্তানের সাথে মিলেমিশে যাওয়ার স্বপ্নদোষে আক্রান্ত জারজ সন্তানের কোন অভাব নাই। এরা পাকিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচে পাকিস্তান সাপোর্ট করে, গালে পাকি পতাকা এঁকে অর্ধনগ্ন হয়ে গ্যালারিতে নৃত্য করে, পাকি ক্রিকেটারের শয্যাসঙ্গী হওয়ার বাসনা প্ল্যাকার্ডে লেখে প্রদর্শন করে, এক কথায় পাকি যেকোনো কিছুতে এদের চরম নির্লজ্জ উৎসাহ আর আস্ফালন।
পাকি সাংবাদিক হামিদ মির বাংলাদেশের পত্রিকা প্রথম আলো এবং আরও অনেকের পূজনীয় দেবতা। হামিদ মির ভেক ধরে ছিল বহুকাল, ইনিয়ে বিনিয়ে নানাভাবে বলত যে পাকিদের ক্ষমা চাওয়া উচিত ৭১ এর গণহত্যার জন্য ইত্যাদি ইত্যাদি। এই সমস্ত নরমসরম কথাবার্তা বলে হামিদ মির গং খুব কৌশলে যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং গণহত্যা ও সম্পদ ধ্বংস বাবদ ক্ষতিপূরণের ইস্যুটিকে এড়িয়ে যাচ্ছিলেন। হামিদ মীরের সাথে আরও যারা এই ইস্যুতে গলা ফাটিয়ে চলেছেন বহুকাল ধরে তাদের মধ্যে আরেকজন উল্লেখযোগ্য লোক হচ্ছেন পাকি ক্রিকেট টিমের সাএক অধিনায়ক ইমরান খান, যার আরেক পরিচয় হচ্ছে তিনি ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকি সেনাবাহিনীর জেনারেল আমির আব্দুল্লাহ নিয়াজির ভ্রাতুষ্পুত্র, যে নিয়াজির নেতৃত্বে নয়টি মাস ধরে এই ভূখণ্ডে বাঙালিদের রক্ত দিয়ে হোলী খেলা চলেছে। হামিদ মীর - ইমরান খান গংরা এমনকি নানাভাবে মাফটাফ চেয়ে একাকার করেছেন। কিন্তু তারা কারা? তারা মাফ চাওয়ার কে? হু কেয়ারস এবাউট দেম? তাদের উদ্দেশ্য কি আসলে?
আজকে অনলাইনে পত্রিকা 'নতুনবার্তা.কম'-এ হামিদ মীরের একটা লেখা ছাপা হয়েছে - ৯০ বছরের এক বৃদ্ধের ট্রাজেডি। এই লেখার মর্মার্থ হচ্ছে - গোলাম আজমের ৯০ বছরের সাজার রায় ঠিক হয় নাই। তিনি মুরব্বি মানুষ, দাড়িমোছ সাদা হয়ে গেছে, উনার সাথে ই বেদ্দবিটা ভালো হচ্ছে না কিন্তু!
হামিদ মীরেরা যতই 'মাফ করি দ্যাও' বলে চিল্লাচিল্লি করুক না কেন, দিন শেষে ঠিকই লেজটা বের হয়ে আসে। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধী রাজাকার, আলবদর, আলশামস এবং তাদের কাণ্ডারি জামাতশিবিরের সুশীল পৃষ্ঠপোষক প্রথম আলো পত্রিকা এবং কতিপয় সুশীল গর্ভস্রাবেরা নিজেদের টেকাটুকার স্বার্থে এইসব নোংরা পরজীবীদের শিশ্ন সেবন চালিয়ে যেতে থাকে, আর সময়মত এদের রিকন্সিলিয়েশন থিওরির লেজ বের হয়ে এসে বাতাসে ঝাড়া মেরে বিশ্রী ধূলিময় করে ফেলতে থাকে। এর আগেও ফারুক গুয়েবাড়া, হাফমিদুল হক প্রমুখ পাতিবিপ্লবীর পাকিস্তানের সাথে রিকন্সিলিয়েশন থিওরির আমবয়ানকে দৈববাণী হিসেবে প্রচার করে আসছিল সুশীল ভেকধারী পাকিপন্থী পত্রিকা প্রথম আলো। মেহেরজান নামক অশ্লীল চলচ্চিত্রটি নিয়ে সেসময় প্রতিবাদ হলেও ফারুক গুয়েবাড়া-হাফমিদুল হক গোষ্ঠী কাছা মেরে নেমে পড়েছিলেন 'রিকন্সিলিয়েশন' থিওরির সপক্ষে কুস্তি করতে। হামিদ মীরের লেখা ওই প্রক্রিয়ারই ধারাবাহিকতা।
অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ - বাংলা বাগবিধির এক অমোঘ বাণী। হামিদ মীরের 'বাড়াবাড়ি বাংলাদেশপ্রীতি' বরাবরই চুকা গন্ধ হয়ে নাকে লাগছিল। তা, এক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে। এখন সময় এগিয়ে যাবার, এখন সময় রিয়ার ভিউ মিররকে ভুলে যাবার। চল এগিয়ে যাই আগামীর সম্ভাবনার পথে। বাহ! কী সুন্দর শব্দাবলী, তাই না?
হুমায়ুন আজাদ, আপনাকে সশ্রদ্ধ স্যাল্যুট!
বাংলাদেশের আদালতে সাজাপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী রাজাকারকুলশিরোমণি গোলাম আজমকে দেবতা বানানোর অপচেষ্টা করার দুঃসাহস কোথায় পান হামিদ মীরেরা? প্রথম আলোর মতন পাকি শিশ্নলেহী গোষ্ঠীই এদের পেলেপুষে রাখে। বাংলা ব্লগোস্ফিয়ারে আমরা একটা কথা প্রায়ই বলে থাকি - ল্যাঞ্জা ইজ আ টাফ থিং টু হাইড। হামিদ মীরের ল্যাঞ্জা বের হয়ে গেছে। আমাদের সম্মানিত শ্রদ্ধেয় সুশীল সমাজ এখন কি খুতবা প্রদান করেন সেটা দেখার প্রত্যাশায় রইলাম।
মন্তব্য
হুমায়ূন আজাদ সেই অনন্য নাম যিনি শধু সাহসী নয় সৎ ছিলেন জীবনের সব ক্ষেত্রে।মৌলাবাদ আর পাপিস্তানের বিরুদ্ধে তার লেখা সবসময় ছিলো সেচ্চার।প্রথম আলু হলো সেই ভন্ড সুশিলদের দ্বারা গঠিত যারা রাজাকরের পৃষ্ঠপোষকতা করে।প্রগতিশীলতার নাম করে একমুখি প্রতিক্রিয়াশীল আচরন করে।আপনার হয়েছে।
মাসুদ সজীব
মীরের লেখা পইড়া তো মাথা পুররাই গরম হইয়া গেলো ।
ভালো হয়েছে মীরের লেখাটা।
সরাসরি গুঁতা না খেলে আমাদের অনেকেরই গায়ে লাগেনা। মীররে মাথায় তোলে লাফানোর লোকের অভাব নেই।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
সরাসরি গুঁতা খেয়েও আসছি এতকাল ধরে।
গায়ে লাগে না।
চামড়া মোটা হয়ে গেছে বলে নয়, বরং গায়ে লেগে লেগে চামড়া বলে আর কিছু অবশিষ্ট নেই, তবু কিছু লাগে না।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
মীরের লেখা যে পীরেরা শেয়ার দিতো, তাদের ওয়ালে এখন চিকা মারা দর্কার
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
ধন্যবাদ!
মীর পাকিস্তানের বীরকে নিয়ে চিন্তা করবেন এটাই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক হলাম আমরা যারা চিহ্নিত বেশ্যাজীবীদের সাথে মীর মীর করে ফেনা তুলি!
সেটাই
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
__________________
জানি নিসর্গ এক নিপুণ জেলে
কখনো গোধূলির হাওয়া, নিস্তরঙ্গ জ্যোৎস্নার ফাঁদ পেতে রাখে
হামিদ মীর এতদিনে লাইনে আসছে!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
হুম, অনেকদিন ধরেই আবেগঘন কণ্ঠে বকবক করে আসছিল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
শুয়োরের বাচ্চা, অন্যরকম কিছু হবার অবশ্য কথা ছিল না।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অপেক্ষা করছিলাম আসলে এই সময়টার জন্যই যে কখন শুয়োরের বাচ্চাটার মুখোশটা খুলে পড়ে।
যা ভেবেছিলাম ঠিক তাই হয়েছে।
সেইসাথে আবারও প্রমাণ হয়েছে পাকি মানেই নিজেই নিজের বাপ, পাকি মানেই নিজেই নিজের জন্মদাতা।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
হামিদ মীরের ভন্ডামির মুখোশে টানে পড়েছে।
এখন কি মীর ক্ষমা চাবে ছিচকাদুনে হইয়ে?
facebook
হেহ... মীর মীরই... সাইটা হামিদ হোক আর জাফর হোক
জীবনে কোনও পাইক্ক্যা রে ক্ষমা চাইতে দেখছেন?
ভাবতেছি, মতিচুর মিয়া না আবার আগ বাড়ায়া ক্ষমা-টমা চাইয়া বসে... অভ্যাস বলে কথা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
ভন্ডদের সাথেই প্রথম আলোর প্রেমটা একটু বেশী , দেখি মতিকন্ঠ কি বলে
পাকি দেশে আসলেই কোন মানুষ নাই আবার প্রমান হল !
ভেকধারী শয়তান এই হামিদ মীর।
আর এই শয়তানের পক্ষের লোকদের জন্য জুতার বাড়ি।
-----------------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ
শুয়োরের বাচ্চা শব্দটাকে বড় অসহায় লাগছে এদের পাশে!! (অশ্লীলতার দোষে দুষ্ট হলেও শব্দটা লিখতে বাধ্য হচ্ছি।)
তবে আরো বড় শুয়োরের বাচ্চা হচ্ছে সেই সব এদেশী জারজ পুঙ্গব, যারা এদেরই পদলেহনের জন্য উদগ্রীব। এদের ধরে ধরে খোজা করে দেয়া উচিৎ। কবে না জানি এই গর্ভস্রাবগুলো ধুয়ো তোলে যে গো আ গংকে বীর পদক দেয়া উচিৎ!!
মনের কথাটাই বলেছেন
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
এই ল্যাদা'টা মতিচুর ছাপানোর সাহস পায় নাই- কাঁইন্দা-কাইটা কিছু ছাপাবে মনে হয়।
শুয়োরের বাচ্চা।
আজ পর্যন্ত কোন নাপাকিস্তানিরে মাফ চাইতে বা ভুল করছে বলতে শুনি নাই। অবাক হবার তো কিছু নাই। এরা যেমন তেমনই বলবে।
বরং অবাক হই এদেশিয় জারজদের কাণ্ডকারখানাতে।
হামিদ মীর বা আর আর পাকিস্তানি যারা বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাওয়ার পক্ষে তাদের মুখোশটা খুব চমত্কার। প্রসঙ্গের বাইরে একটা কথা বলতে চাই। আমাদের প্রথম আলো, পাকিদের দ্যা ডন, আর ভারতে, টেলিগ্রাফ আর আনন্দবাজার, এই তিনিট হেচ্ছ এই গোটা দক্ষীণ এশিয়ায় একই ভাবাদর্শের প্রচারকারী। এদের কর্মকাণ্ড একটু ভালো করে লক্ষ্য করলে বোঝা যায় যে এরা একটা সংঘ হিসেবে কাজ করছে। আর এই সংঘ বা সিন্ডিকেটের পেছনে নিসন্দেহে আরো বড় আন্তর্জাতিক সংঘ ও পরিকল্পনা রয়েছে। বিশেষত বর্তমান বিশ্বকাঠামোয় এই ধরনের গণমাধ্যম (মূলত প্রচারমাধ্যম) পৃথকতায় টিকতে পারে না।
প্রসঙ্গান্তরে চলে গেলাম। ক্ষমা করবেন। মতি হয়তো ক্ষমা চাইবে, হামিদ মীরও হয়তো। কিন্তু এই সংঘের কথা মাথায় রেখে একটা বিকল্প মাধ্যম, মানে বলতে চাইছি একটা গণমাধ্যম জন্ম দেওয়াটা অত্যন্ত জররী। বিশেষত এই কারণে যে বর্তমান প্রচারমাধ্যম প্রচারই করে না, সুক্ষ্মভাবে সম্মতি উত্পাদন করে। আর এরই ফলাফল হচ্ছে হেফাজতি আষ্ফালন। মানুষের মন প্রস্তুত হয়ে আছে বলেই তারা হেফাজতকে বিশ্বাস করছে, করবে। আর এই মন প্রস্তুতের কাজটাই করছে এরা। অনলাইন এখনো সর্বব্যাপী নয়। ঠিকভাবে বলতে গেলে একেবারে নগণ্যমানুষের হাতের নাগালে আছে এটি। তাই ওখানটায় কাজ করা সময়ের দাবি।
স্বয়ম
ভালো বলেছেন
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
@স্বয়ম
আপনার মন্তব্যটি ভাল লেগেছে।
-----------------------------------------------------------
আঁখি মেলে তোমার আলো, প্রথম আমার চোখ জুড়ালো
ঐ আলোতে নয়ন রেখে মুদবো নয়ন শেষে
-----------------------------------------------------------
মাফ নাই। মাফ নাই।
ভণ্ডের লেখাটা পড়ে প্রথমে মাথায় আগুন ধরে গেছিল, পরে মনে হল এইরকম না হলেই তো অবাক হতাম। "১৯৫ যুদ্ধাপরাধী অফিসার" শুধুমাত্র এই বাক্যাংশটা কোন লেখায় থাকলে সেই লেখা কোন দিকে টানা হচ্ছে সেইটা দিব্য দৃষ্টিতে দেখতে পাই।
-----------------
সুবোধ অবোধ
হ
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
এটাকেই বলে প্রাগৌতিহাসিক ভাষায় হাত খুলে লেখা। জটিল।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
তুই রাজাকার? তুই ও ত রাজাকার! তুই !
হুম।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
অনেকে জীবনের প্রথম পাকিস্তানী দেখে বাইরে এসে। আমার প্রথম পাকিস্তানি দেখা হয়েছিল দেশে থাকতেই। অনেক গুলো দেশের অনেকগুলো নতুন মুখ। প্রায় সবার সাথেই যেচে পড়ে কথা বলেছি, শুধু ঐ পাকিস্তানীটা বাদে। ওর সাথে কথা বলার মত জোশ পাইনি প্রথম দিন থেকেই। তারপর সময়ের আবর্তে বলতে হয়েছে। বাইরে এসে আরো অনেক পাকিস্তানী দেখেছি। এক পর্যায়ে আমার রুম্মেট ও হয়েছে দুই পাকি, এখন তারা নেই। তাও আশে পাশে প্রায়ই দেখি। অভিজ্ঞতা খুব একটা খারাপ না। সব মিলিয়ে বললে, এখন পর্যন্ত যতগুলো পাকি দেখেছি, তারমধ্যে একটাও ভদ্রলোক ছিল না। আমার ধারণা পাকিদের এখনো ইভোল্যুশন হয়নি ঠিকমত। এদের চাহনি, কথার স্টাইল, অঙ্গভঙ্গি, সবকিছুর মধ্যেই কেমন যেন একটা খাই খাই/বন্য বন্য/বর্বর বর্বর ভাব, দেখলে রাগ লাগে।
এদেরকে বিশ্বাস করতে কোনমতেই মন সায় দেয় না।
একটু অফটপিক হয়ে গেল কি? বলতে পেরে ভাল লাগছে।
-----------------------------------------------------------
আঁখি মেলে তোমার আলো, প্রথম আমার চোখ জুড়ালো
ঐ আলোতে নয়ন রেখে মুদবো নয়ন শেষে
-----------------------------------------------------------
নাহ, লাইনেই আছেন।
পাকিদের ইভোল্যুশন হয়ে তারা মানুষের পর্যায়ে কোনদিনই আসবে না, লেখে রাখতে পারেন।
তাদের বংশগতি মনুষ্য সম্প্রদায়ের মতন না, ঘেঁটেও দেখতে পারেন।
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
ভেক ধরা সুশীলদের চিনতে আমরা সবসময় ভুল করি। দিনশেষে নিজের পরিচয় প্রকাশ করে হামিদ মীর ভাল করেছে। না হয় হামিদ মীরদের চিনতে এ জাতির আরো সময় লাগত।
একটা কথা আমি খুবই বিশ্বাস করি যে, পাকিদের জাতিগত জেনেটিক ত্রুটিটা হলো পাকিরা হচ্ছে হারামির জাত ! এদেশে ল্যাঞ্জাঅলাদের জীনেও যে পাকি বীর্যের মিশেল রয়েছে তা কি আর বলার অপেক্ষা রাখে !
তবে ২০১৩ সাল বাংলাদেশের ইতিহাসে যে কারণে মাহাত্ম্যপূর্ণ হয়ে থাকবে তা হলো, যার যতো ল্যাঞ্জা আছে সব বের করে দিয়েছে ! হা হা হা !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
২০১৩ সাল আর শাহবাগ (Part - I)
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
মীরের লেখাটা পড়ে এলাম। ছত্রে ছত্রে স্ববিরোধীতা।
ঈমানদার রোজা রাখা এই লুক্টারে একটাই প্রশ্ন করতে ইচ্ছে করছে, ১৯৭১ এ রোজার মাস ছিল না???
আসলে এইটারে আমরাই বাড়তে দিয়েছি। দোষ ওর না। দোষ আমাদেরই। নইলে নিজ দেশের মানুষই নাকি মুক্তিযুদ্ধে বিপক্ষে থাকে! ক্ষমা ছেলের হাতের মোয়া না 'বাবা দেও' কইলা আর দিয়ে দিলাম
ফেসবুকে এক্টিভ থাকলে চিকামারা কারে বলে দেখাইয়া দিতাম।
আমরা না। ট্রান্সকম গ্রুপ
দিনশেষে অনেক অনেক বেবসা করে ম্যালা টেকাটুকা জমিয়ে বেঙ্কে বেলেন্স বাড়ানোটাই বুদ্ধিমানের কাজ
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
হামিদ মীরের ওপর খ্যাপার কিছু নাই। সে বা ইমরান খান আগেও যা ছিলো, এখনো তা-ই আছে। জামায়াতের সবচেয়ে কার্যকরী মিডিয়া প্রথম আলো এদেরকে প্রোমোট করেছে জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য। মতি অ্যান্ড কোংকে দৌঁড়ের ওপর রাখা দরকার।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
হ, হক কথা।
তবে মতি দৌড়ের উপরে থাকবে না।
মতির আব্বা কিন্তু টেকাটুকা কামানির সর্দার লতিফুর রহমান সাব।
স্বার্থপর বানিয়া গোষ্ঠী ট্রান্সকম গ্রুপের পাকিস্তানে ব্যবসা সম্প্রসারণের একটা ব্যাপারস্যাপার ছিল শুনেছিলাম। সেকারণে সুকৌশলে তাদের প্রোপাগান্ডা মেশিন প্রথম আলো পত্রিকা আর প্রথম আলোর পাকিপ্রেমী জারজ সম্পাদক মতিকে দিয়ে দেশের মানুষকে পরিকল্পনামাফিক রিকনসিলিয়েশন থিওরি গেলানোর আপ্রাণ চেষ্টা।
এদের সেই সুদূরপ্রসারী মহাপরিকল্পনার অংশ হিসাবেই ফারুক গুয়েবাড়ার আর হাফমিদুল হক নামক নর্দমা কীটদের দিয়ে নোংরা সব রিকন্সিলিয়েশন বটিকা প্রথম আলোর পাঠকদের গুলে খাওয়ানো চলেছে, এবং চলছে।
হালে আসিফ নজরুল টাইপ নাখাস্তা বুদ্ধিপতিতাদের প্রমোট করার ধান্ধাও একই উদ্দেশ্যে বলেই মনে করি।
এদের এই স্ট্র্যাটেজির কারণেই উলফার সন্ত্রাসী নেতা অনুপ চেটিয়াও নায়ক হয়ে প্রচার পায়।
উপরে এক কমেন্টে যেটা বলেছি - দিনশেষে অনেক অনেক বেবসা করে ম্যালা টেকাটুকা জমিয়ে বেঙ্কে বেলেন্স ...
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
আচ্ছা, "নতুন বার্তা" কি ছাগুদের নতুন ম্যাঁ-গাজিন নাকি? ইদানিং দেখি আমার আশে পাশের সব ছাগু কমিউনিটিতে "দৈনিক আমারদেশ"-এর চাইতে "নতুন বার্তা" বেশ পপুলার, ঘটনা কি?
অটঃ আরেকটা কথা, কেউ কি জানেন সোনা-বলগ বন্ধ হওয়ার পর নতুন কোন টাইপের ছাগু বলগ শুরু হইছে কিনা? আই মিস সোনা-বলগ।
-- রামগরুড়
ঠিক ধরেছেন জনাব
'নতুনবার্তা' একটি নতুন গাবতলীবিশেষ
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
হুমায়ুন আজাদ, আপনাকে সশ্রদ্ধ স্যাল্যুট!
হামিদ মীর নাইলে পাকি, পাকি মানেই নাপাকি কাজকর্ম; তারে যারা সাপোর্ট দেয় এই দেশে বসে তারা আরও বেশি খারাপ।
লেখা
ইয়েচ্ছার
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
রিকন্সিলিয়েশন থিওরীর প্রবাদ পুরুষরা কই? এদের এখনি বাংলাদেশ থিকা ঝাড়ু দিয়া পিটাইয়া বাইর করা হৌক। মেহেরজান এর মত মুভি বানানো আর হামিদ মীরের এই বক্তব্য সেই সাথে আফ্রিদির সাথে পাকিজাবিন, ইমিদের একই র্যাম্পে হাটা সব একইসুত্রে গাথা। এদের এখনি বের করা উচিত। হামিদ মীর তথা প্রথম আলো গং রে ব্যান দেয়া উচিত। প্রথম আলোর জন্যই এইসব আগাছা একসময় গাছ হয়ে দাঁড়ায়। হামিদ মীরের বাংলাদেশের ভিসা ব্যান করা হোক।
হ
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
"পাকিদের ইভোল্যুশন হয়ে তারা মানুষের পর্যায়ে কোনদিনই আসবে না, লেখে রাখতে পারেন।
তাদের বংশগতি মনুষ্য সম্প্রদায়ের মতন না, ঘেঁটেও দেখতে পারেন।"
লেখা অসাধারন , পাকিগুলা আসলেই মানুষ না
ইসরাত
হ
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
নতুন মন্তব্য করুন