ভুটানের ভূ-টানে- পর্ব ০২

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০১/২০১৫ - ৪:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


থিম্পু শহরের বাকি অংশ দেখার প্ল্যান করলাম দ্বিতীয় দিন। শুরু করলাম National Institute for Zoring Chusum থেকে। ওটা মূলত একটা পাঠশালা। অনেকটা আমাদের চারুকলার মতো। ভাস্কর্য, চিত্রশিল্প, কারুশিল্প ইত্যাদি চর্চা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সূচি কর্ম, তাঁতশিল্প, অঙ্কন, কাঠে কারুশিল্প, মৃৎশিল্প ইত্যাদি শিক্ষা দান করা হয় এই প্রতিষ্ঠানে।

National Institute for Zoring Chusum এর বিভিন্ন অংশ









১০


১১


১২


১৩


১৪


১৫


১৬


১৭


১৮


১৯


২০


২১


২২

বিভিন্ন শ্রেণীতে ছাত্ররা তাদের নির্দিষ্ট সিলেবাসে কাজ করে যাচ্ছে। আছে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের আলাদা বিল্ডিং এবং ক্লাসরুম, প্রয়োজনীয় পাঠাগার। ছাত্রছাত্রীদের মনোযোগ তাদের শিল্পে। তারা প্রত্যেকেই যে এক একজন শিল্পী। যদিও ভিনদেশি টুরিস্টদের সমাগম এই বিদ্যালয়ের সর্বত্র তবুও মন ও মগজ পুরোটাই তাদের কাজে নিবিষ্ট। শিক্ষকদের পর্যবেক্ষণ এবং নির্দেশনাতেও কোন বিচ্যুতি নেই। বাইরের অংশে শিক্ষার্থীদের কলরব মুখর প্রাঙ্গণ।


২৩


২৪


২৫


২৬


২৭


২৮


২৯


৩০


৩১


৩২


৩৩


৩৪


৩৫

আমাদের পরবর্তী যাত্রাস্থান ছিল Folk Heritage Museum. মিউজিয়ামটি তাদের বহুবছর ধরে চলে আসা এবং কিছু বিলুপ্তপ্রায় ঐতিহ্যের চিহ্ন বহন করে। পাথুরে সিঁড়ি দিয়ে আমরা ঢুকে গেলাম মাটি এবং কাঠের তৈরি দালানটিতে। মিউজিয়ামের জন্য ব্যবহৃত দালানটি বহু প্রাচিন আমলের। উঠান মত জায়গাটিতে চোখে পড়ল মাটির চুল্লী, ঢেঁকি, পুরনো তাঁতযন্ত্র। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে এইগুলি এখনও আছে। তাই সাদা টুরিস্টরা ব্যাপারগুলি নিয়ে যতটা বিস্মিত আমরা ঠিক ততটা হতে পারলাম না। আঙিনা পার হবার পর ক্যামেরা নেয়া বারণ। ভেতরে কাঠের নড়বড়ে সিঁড়ি ভেঙে উপরে উঠে দেখতে পেলাম বিভিন্ন যুগের ব্যবহার্য তৈজসপত্র - বর্শা, তীর ধনুক থেকে শুরু করে শিকার করার টুপি, হাঁড়িপাতিল ও রান্নার সরঞ্জাম। বাইরের অংশে চোখে পড়লো পাথুরে এক ঘরের ভিতর প্রেয়ার হুইল অর্থাৎ সেই প্রার্থনা চক্র।

Folk Heritage Museum এর আশেপাশের কিছু ছবি, মূল মিউজিয়ামের ছবি তোলা নিষেধ ছিল


৩৬


৩৭


৩৮


৩৯


৪০


৪১


৪২


৪৩


৪৪


৪৫


৪৬


৪৭


৪৮


৪৯


৫০


৫১

আমাদের পরবর্তী যাত্রাস্থান ছিল কাগজ কারখানা। Jungshi Handmade Paper Factory তে তৈরি কাগজ অবশ্যই অন্যান্য সাধারণ কাগজের মত নয়। এইখানে তৈরি কাগজও ভুটানের কারুশিল্পের মত বিশেষ বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। হিমালয়ে জন্ম হয় Daphne Papyari নামের এক বৃক্ষ, যে গাছের বাকল হল এই কাগজের মন্ডের মূল উপাদান। এর সাথে আরও কিছু উদ্ভিদের পাতা ও ফুল মিশ্রিত মন্ড থেকে হাতে তৈরি হয় এই কাগজ। এই কাগজের বৈশিষ্ট্য হলো এতে লেখা বা আঁকা চিত্র দেড়শ বছর অনায়াসে অমলিন থাকবে। জরুরি দলিল পত্র, চিত্রকর্ম সংরক্ষণের জন্য এই কাগজ অতুলনীয়। গাছের বাকল থেকে মন্ড তৈরি এবং মন্ড থেকে কাগজ প্রস্তুত করার প্রক্রিয়া দেখলাম আমরা। কারখানার বাইরে দোকানে পাওয়া যাচ্ছে এই বিশেষ কাগজে তৈরি কার্ড, চিত্রকর্ম, খাতা এবং ডাইরি। যেকোন তথ্য লিপিবদ্ধ করতে পারেন এই কাগজের ডাইরিতে যা শতবর্ষে অম্লান থাকবে। এত ঘুরেটুরে পেটে বড় সাইজের ইঁদুর বেড়াল দৌড় শুরু হয়ে গেছে। প্রকৃতপক্ষে তিব্বতীয় খাবার মোমো ভুটানিরাও বেশ ভাল বানায়। ভুটানি মরিচের পেস্ট দিয়ে মোমো অসাধারণ লাগল, অ্যাপেটাইজার হিসেবে। মেইন কোর্স একই, সেই লাল চালের ভাত আর সাথে অন্যান্য তড়কা।

Jungshi Handmade Paper Factory এর যন্ত্রপাতি ও কাগজ তৈরির পদ্ধতি

৫২


৫৩


৫৪


৫৫


৫৬


৫৭


৫৮


৫৯


৬০


৬১


৬৬


৬৭


৬৮


৬৯


৭০

বিখ্যাত ভুটানি মরিচ, ঝালেই যাদু

৭১

খাবার শেষ করে আমরা গেলাম Thimphu Tashichho Dzong, যা আরেকটা Fortress বা দুর্গ। এধরনের দুর্গগুলির সামনের অংশ ব্যবহৃত হয় রাষ্ট্রীয় কাজে যেখানে সর্ব সাধারণের বা পর্যটকদের প্রবেশাধিকার নেই। এই কেল্লাগুলি পেছনের অংশ ধর্মীয় কাজে ব্যবহৃত হয়। পর্যটকরা সে অংশে অবাধে বিচরণ করে এবং উপভোগ করতে পারে উপাসনাকারীদের নানা আচার অনুষ্ঠান। এই ভবনের সামনের অংশে একটি গোলাপ বাগান আছে, যা রোপিত হয়েছিল ২০১১ সালের ভুটানের রাজারানির বিবাহ উপলক্ষে। এর জন্য সংগ্রহ করা হয় বিভিন্ন দেশ থেকে সহস্রাধিক প্রজাতির গোলাপ চারা। এই ভবনের অপরপাশে ভুটান রাজার প্রাসাদ, যেদিকে ক্যামেরা ঘুরাতেই জানা গেল ঐ দিকটাতে ছবি তোলাও নিষেধ। উপাসনালয়ের বাকি অংশ পুরোটাই আমরা ঘুরে দেখলাম।

Thimphu Tashichho Dzong এর সামনের অংশ


৭২


৭৩


৭৪


৭৫


৭৬


৭৭


৭৮


৭৯


৮০


৮১

Thimphu Tashichho Dzong উপাসনালয়ের ছবি


৮২


৮৩


৮৪


৮৫


৮৬


৮৭


৮৮


৮৯


৯০


৯১

বিকালে গেলাম সানডে মার্কেটে, যা ছিল একেবারে দেশীয় স্টাইলের সাপ্তাহিক হাটের মত ব্যাপার -স্যাপার। সপ্তাহান্তের তরিতরকারি, ফলমূল, পনির আর আমিষের বিকিকিনির বিশাল জায়গা। আরও ছিল সুগন্ধি, আগরবাতি, জাফরান আর মসলা। এত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে যে খোলা বাজারে শাকসবজি কেনাবেচা সম্ভব তা আমার মত খাঁটি বাঙ্গালের জন্য রীতিমত বিস্ময়কর।

হাট বাজার

৯২


৯৩


৯৪


৯৫


৯৬


৯৭


৯৮

বানান বিশারদঃ তিথীডোর

আগের পর্ব- এখানে
পরের পর্ব- আসিতেছে.........


মন্তব্য

শাব্দিক এর ছবি

খসড়া সংরক্ষণ করতে গিয়ে সংরক্ষণে ভুল করে চলে গেছে, এইটা অসম্পূর্ণ পোষ্ট।
কমপ্লিট করে আবার সংরক্ষন করেছি। মডারেটর একটু দেখবেন প্লিজ?

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

চলুক হাততালি পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

শাব্দিক এর ছবি

হাসি লইজ্জা লাগে হাসি

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

জীবনযুদ্ধ এর ছবি
শাব্দিক এর ছবি

হাসি

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

মরুদ্যান এর ছবি

চলুক

কোন খাওন দাওনের ছবি নাই, ভুটানি বালিকাদেরও নাই। কিছু হইল? মন খারাপ

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

শাব্দিক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

বালিকাতে আমার রুচি নাই। চোখ টিপি

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

বন্দনা এর ছবি

মেলা পছন্দ হইছে পোষ্ট, এক্কেবারে ছবির মত সুন্দর এই দেশটা।

শাব্দিক এর ছবি

হাসি পোষ্ট পছন্দ করার জন্য ধন্যবাদ।
দেশটা ছবির চেয়েও বেশি সুন্দর।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

মাসুদ সজীব এর ছবি

সাক্ষী সুলভ ভ্রমন পুষ্ট হইয়া গেলো, বর্ণনার চেয়ে ছবি বেশি চিন্তিত

এত ছবি নিয়ে পুষ্টাইতে কত সময় গেছে চোখ টিপি , পোষ্ট ভালু পাইছি হাসি

সাপ কে আমিষ হিসেবে নিলে সে দেশেতো সাপ অল্পদিনে বিলুপ্ত হওয়ার কথা! নাকি তারা বানিজ্যিক ভাবে সাপের চাষাবাদ করে?

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

শাব্দিক এর ছবি

হুম, ভাবলাম আমিও সত্যানন্দে থাকি। চাল্লু
আরে এই ছবি দিতে গিয়েই তো বিপত্তি, অর্ধেক পোষ্টায় দিলাম।
সাপের চাষাবাদ ব্যাপারটা তখন মাথায় আসে নাই, পরেরবার গেলে জেনে আসব। চিন্তিত

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

সাক্ষী সুলভ ভ্রমন পুষ্ট হইয়া গেলো, বর্ণনার চেয়ে ছবি বেশি

রেগে টং মানহানির মামলা করুম কিন্তুক, আমার ভ্রমণ-পুষ্টে মোটেই এত কথা থাকে না
এখনও সময় আছে, "এই সাক্ষী সেই সাক্ষী না" কইয়া বিবৃতি প্রত্যাহার করেন। চাল্লু

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

মাসুদ সজীব এর ছবি

বিবৃতি দিয়া কতজন পরে সেই বিবৃতির জন্যে ক্ষমা চায় দেখতাছি গড়াগড়ি দিয়া হাসি ! যতদিন ফাঁকিবাজি করবেন ততদিন এই বিবৃৃতি প্রত্যাহারের সুযোগ নেই। চোখ টিপি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

অতিথি লেখক এর ছবি

সরীসৃপ নাকি সসেস ! মনে হয় না সরীসৃপ

- ওমেশু

শাব্দিক এর ছবি

আধা ইংরেজি আধা হিন্দি মিলায় দোকানদার যা বলল, আমি বুঝলাম এই প্রানীটা তারা আমিষ হিসাবে খায়। রেপটাইল মনে হওয়াতে আমি আর বেশি কাছে যাইনি।
সসেজ বানানোর মত ভুটানে স্বয়ংসম্পূর্ণ ব্যবস্থা আছে কিনা শিওর না।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

মেঘলা মানুষ এর ছবি

পুরো ডকুমেন্টারি বানিয়ে ফেলেছেন আপনারা!

চমৎকার লেখা আর ছবি!

শুভেচ্ছা হাসি

শাব্দিক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।
তথ্যচিত্রের তথ্য মনে হয় কম হয়ে গেছে, চিত্রটাই বেশি হাসি

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

চলুক পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

শাব্দিক এর ছবি

হাসি

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

এক লহমা এর ছবি

মেঘলা মানুষের সাথে একমত, পুরাই তথ্যচিত্র হাসি । ভাল লেগেছে।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

শাব্দিক এর ছবি

তথ্যচিত্র শুনলেই আমার মহাবিরক্তিকর কোন বোরিং ব্যাপার মনে হয় মন খারাপ
ধন্যবাদ ধৈর্য সহকারে পোস্ট পড়ার জন্য। হাসি

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

হাসিব এর ছবি

ভূটান সফরে টেকাটুকার হিসেব কীরকম?
৬০, ৬১ আর ৭৬, ৭৭ ছবিগুলোর যেকোন একটা দিলেই হতো মনে হয়।
কিছু কাজের ভিডিও (যেমন ৬০-৬১ ছবিতে ভদ্রলোক যেটা করছেন) থাকলে সেটা আরো ভালো হতো মনে হয়।

শাব্দিক এর ছবি

পাঁচশ থেকে সাড়ে পাঁচশ ডলারই যথেষ্ট। ভুটানে বিলাসবহুল তেমন খাবার দোকান বা শপিং সেন্টার নেই। আর খাবারও খুব সস্তা।

আসলে ছবি একটু বেশি হয়ে গেছে, পুনরাবৃত্তি যেন না হয়ে খেয়াল রাখার চেষ্টা করেছিলাম, তাও দুই একটা ক্ষেত্রে হয়ে গেছে বোধ হয়।

নিতান্তই শখের ভ্রমন, তাই ভিডিও করার প্রয়োজন বোধ করিনি। ছবি তোলাটাও শুধুমাত্র শখ।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি

খুব সুন্দর। বাচ্চারা বড়ও হয় না, সিজনাল অসুখ-বিসুখও ছাড়ে না। বেড়াই যে কবে!

-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু

আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে

শাব্দিক এর ছবি

বাচ্চাকাচ্চা ভালু পাই কিন্তু এদের নিয়ে বেড়ানো ম্যালাই ভ্যাজাল।
ওদের খাওয়া দাওয়া, পটি টটি নানা বিষয়াদি।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

মেঘলা মানুষ এর ছবি

৯৪ নম্বরে ভারতের বাংলা সংবাদপত্র দেখলাম নাকি?

শাব্দিক এর ছবি

বাপ্রে! অ্যাঁ ম্যাগনিফাইন গ্লাস দিয়ে ছবি দেখেন নাকি?
এই জিনিস তো ছবি তোলার সময়েও চোখে পড়ে নাই।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

‌ছবিগুলোর নিচে দুই-এক লাইন করে বর্ণনা লিখলে ছবির সাথে নিজেকে কানেক্ট করা যেতো মনে হয়। তবে প্রচেষ্টার জন্য সাধুবাদ জানাই। সচলায়তনে ছবির ব্লগ পোস্ট করার আরো সহজ কোন পদ্ধতি থাকা দরকার। এত ছবি একসাথে লোড হতে অনেক সময় লাগে। আর আপনারও অনেক সময় ধরে পোস্ট করতে হয়েছে।

ফ্লিকার থেকে মনে হয় স্লাইডশো এমবেড করার একটা অপশন আছে। সেটা ভেবে দেখতে পারেন।

শাব্দিক এর ছবি

ধন্যবাদ পিপি'দা।
ছবি লোড করা খুবই সময় সাপেক্ষ। ফ্লিকার স্লাইড শো ঘেটে দেখব অবশ্যই। নেটের যে অবস্থা, সহজ হলে সেটাই অনুসরণ করতে হবে।
ছবির লেখা বা বর্ণনা মনে হয় কম হয়ে গেছে। চেষ্টা করব পরবর্তীতে ইন্ডিভিজুয়ালি বর্ণনা দিতে।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

তিথীডোর এর ছবি

এতো ছবি! বেশ ক'টা না দিলেও চলতো মনে হয়েছে।

পরেরটা তাড়াতাড়ি দিয়ো। হাসি

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

শাব্দিক এর ছবি

ছবি দেখা তো সহজ লেখা পড়ার চেয়ে খাইছে

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

অতিথি লেখক এর ছবি

এমা দাতশি খেয়ে দেখেছিলেন? আমি ট্রাই নিয়েছিলাম, কোনমতে ৩টা মরিচ শেষ করে অই ঠান্ডার মধ্যেও বরফকুচি দেয়া পানি গলায় ঢালতে বাধ্য হয়েছিলাম।

[img][/img]

ফারাসাত

শাব্দিক এর ছবি

নারে ভাই, বুফে ডিনারে ছিল। খাবার সাহস হয়নি।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

শাব্দিক এর ছবি

হাসি দিয়ে দেন আল্লাহর নামে।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

ফাহিম হাসান এর ছবি

ছবি দেখে মনে হচ্ছে বোঁচকা কাঁধে রওনা দেই।

Hira এর ছবি

ছবি গুলো বেশ উঠেছে। মুগ্ধ হয়ে গেলাম। কিন্তু কামেরায় কোন লেন্স ব্যাবহার করেছেন? জানতে মুঞ্ছায়। পরের পর্ব টা মুক্তি দিয়া দেন। ধন্যবাদ

শাব্দিক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ছবিগুলি তোলা নরমাল লেন্স ব্যবহার করে, রেঞ্জ ১৮-৫০ মিমি।

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।