বেইলি রোডে, সন্ধ্যায় ..
লাল নীল বাতি আর হুসহাস ঝাঁইচাকা নিনাদ
গা ঘ্যাঁষাঘেষি খইফোটা বালক আর ঋতুমতী বালিকারা
মাতলা হাওয়ায় ভাজাভুজি-চটপটি-ফুচকা-খুনসুটি
ক্রিশ্চিয়ান ডিওর গিলে খায় রজনী-গোলাপ-বেলী
এমন সময়ে প্রধান সড়কে উঠে আসে তিন রমণী
একটি উত্তর চল্লিশ, বাকি দু'টি তিরিশেরই এপারে
তারা হাঁটে আর হাঁটে, চোখ ঠারে এদিক ওদিক
দোকানের শার্সিতে নিজেদের দেখে নেয় আড়েআড়ে
পাশকাটানো উদ্ভিন্না আর বিগতরা চলে চপল মদালসে
রমণীদের চোখের কোনায় জমে নোনা ঈর্ষা
নাকের পাটা ফোলে থেকে থেকে
তাদের চোখে আগুন, বুকে বলকায় হেমলক বিষ
তারা পরস্পর মেতে উঠে ভগিনী গিবতে
তারা জেনে যায় তারা নিছক বাকিদেরই মতো
সানন্দার পাতায় ছাপা রমণীয় গোলাপীদের
সাথে তাদের নেই কোন মিল চোখে-ঠোঁটে-বুকে
নিকটতম দূরত্ব থেকে টের পাই তাদের গাঢ় দীর্ঘশ্বাস
যা উলম্ব ঝুলে থাকে এদিক ওদিক, বেইলি রোডে
প্রতি সন্ধ্যায় ...
মন্তব্য
- কোবতে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হুম! পৃথিবীটাই তো এমন। কারো চোখে লোনা জমে... কেউ চলে গাড়ি হাঁকিয়ে।
তুরন্তু।
নতুন মন্তব্য করুন