শুভ্রমালা পরিয়ে দিতে দিতে নদীর গ্রীবায়
জল ঘেষে উড়ে গেল লম্বাসারির বকগুলো।
রোদে টলটল করছে জলের শরীর
নৌকোর মাথাটা
ভরনদীর মুখে এগোতেই
অনেক উঁচুতে উঠে
ওরা আমাদের অতিক্রম করলো।
ওদের কন্ঠে ডাক শোনা গেল জীবনের :
বাড়ি ফিরে এসো? বঙ্গোপসাগরের হাওয়ায়
অন্তত একদিন ভালোমত বেঁচে যাও।
আমরা কী জানি সুন্দর
এ ভাবে আমাদের অবজ্ঞা করবে!
না হয়- যেতাম না ওদের রাজ্যে, বসে
থাকতাম আরও এক বিপন্ন আশা নিয়ে।
হঠাৎ ডানায় রোদের চমক নিয়ে
উড়ে এসে নামলো মধ্যনদীতে-
একঝাঁক গাঙচিল। জলের উপর ফুটলো
একমস্ত-শুভ্রপদ্ম!
সেখান থেকে আমরা কয়েকটি পংক্তি-পাপড়ি নিয়ে,
ফিরলাম সন্ধ্যাবেলায়। তাও খানিকটা ঝরে গেছে
প্রবাসীর আঙুল থেকে, পাখির পালকের মতো
লিখবার আগে ...
মন্তব্য
প্রবাসীর আঙ্গুল থেকে প্রতিদিনই অজস্র পংক্তিমালা ঝরে যায় অচেনা বাতাসে! খুব ভালো লাগলো শাহীন!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
নতুন মন্তব্য করুন