• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সংগ্রামের এক অসাধারণ গল্প

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৪/২০১৪ - ৩:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার এক বন্ধু গত ১৭ এপ্রিল তার ক্যান্সার মুক্তির ২ বছর পূর্তি উদযাপন করলো। আনন্দে ঝলমল হয়ে যখন আমাকে জানালো তখন আমার মনে হল- আমি তো আরেকটি এমন দারুণ সত্যি ঘটনা জানি! একটি পরিবারের মৃত্যুকে ফিরিয়ে দেয়ার গল্প, হাল ছেড়ে না দেয়ার গল্প। পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ মানুষ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের জন্য অনুপ্রেরণার গল্প। শুনুন।

১৯৮৮ সাল। ক্যালিফোর্নিয়ার লস এঞ্জেলস এর এক মফস্বলে বাস করতো অ্যানিসা আয়ালা। ওয়ালনাট হাইস্কুলের ছাত্রী। সেবছরের বসন্তে আয়ালার দেহে একটি দূরারোগ্য ক্যান্সার ধরা পড়ে, নাম মাইয়েলোজেনাস লিউকেমিয়া। রক্তের স্টেম সেলের এই রোগ ক্রমে ক্রমে খারাপ হতে থাকে এবং চিকিৎসা না হলে নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। মাত্র দুইটি উপায়ে এই রোগ সারানো চেষ্টা করা যায়।

প্রথমতঃ রাসায়নিক উপায়ে রক্তের স্টেম সেলগুলিকে ধ্বংস করে দেয়া। কিন্তু তাহলে ঝামেলা যেটা হবে তা হল স্টেম সেল নাহলে দেহে রক্তকণিকা বা কোষ কমে যাবে। স্টেম সেল নতুন নতুন রক্তকোষ তৈরি করে, আর কোষগুলি তৈরি হওয়ার পরে তার স্থায়িত্ব থাকে মোটামুটি এক দিন। স্টেম সেলগুলি আবার নতুন রক্তকণিকা তৈরি করে। স্টেম সেল ধ্বংস হয়ে হয়ে গেলে রক্তের কোষগুলি মারা যাওয়ার পরে আর নতুন কোষ তৈরি হবেনা। প্রথম সমস্যাটি হবে দেহে তখন দেহে অক্সিজেন প্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়া, কারন লোহিত রক্তকণিকা এই কাজটি করে এবং তার সংখ্যা কমে যাবে। ফলে রাসায়নিক উপায়ে এই চিকিৎসা করা হলেও অ্যানিসা ক্যান্সারে মারা না গেলেও দুই-তিন দিনের মাথায় রক্তকোষ স্বল্পতায় মারা যাবে।

ফলে, দ্বিতীয় চিকিৎসার উপায়টি তাই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর উপায়টি হল অ্যানিসার দেহের রক্তের স্টেম সেল গুলিকে কোন অন্য একজন মানুষের (দাতা) কাছ থেকে নেয়া নতুন ক্যান্সারবিহীন স্টেম সেল দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা। যেহেতু স্টেম সেল আমাদের মেরুরজ্জুতে অবস্থিত সেহেতু এই চিকিৎসার উপায়টি করা হয় বলে বোন ম্যারো (মেরুরজ্জু) ট্রান্সপ্ল্যান্টেশান (প্রতিস্থাপন বলা চলে) এর মাধ্যমে। কিন্তু বোন ম্যারো প্রতিস্থাপন শুধু এমন দুইটি ব্যক্তির মধ্যেই করা যায় যাদের কলা বা টিস্যুর মধ্যে মিল আছে, এই ব্যাপারটিকে বলে টিস্যু কমপ্যাটিবিলিটি। ঘটনা হল দুইজন অনাত্মীয় মানুষের মধ্যে এরকম মিল পাওয়ার সম্ভাবনা মাত্র প্রতি ২০ হাজারে একটি!

অ্যানিসা আয়ালার বাবা মা- এব এবং ম্যারি- সন্তানকে বাঁচাতে মরিয়া ছিলেন। তাঁরা তাদের আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে খুঁজে একাকার করলেন মিল পাওয়ার জন্য। পেলেন না। তারপর পুরো আমেরিকায় খুঁজে দেখা শুরু করলেন দেশটির স্বাস্থ্যব্যবস্থার মাধ্যমে। দুইবছর কেটে গেল, কোন মিল পেলেন না। সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছিল অ্যানিসার।

আয়ালা পরিবার এইবার একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন। আর সেটি হলো অ্যাব এবং ম্যারি আরেকটি সন্তান নেবেন যে আনিসাকাকে বোন ম্যারো উপহার দিতে পারবে। কিন্তু এর সফলতার সম্ভাবনা বেশ ক্ষীণ ছিল। অ্যাব এর বয়স তখন ৪৫, সে বহু আগেই ভেসেকটোমি (পুরুষের বন্ধ্যাত্ব তৈরির একটি কৃত্রিম প্রক্রিয়া) করে ফেলেছে। ম্যারির বয়স ৪২, যে বয়সে আবার সন্তান নেয়াটা দৈহিকভাবে খুব উপযুক্ত নয়। তার উপর, যদি তারা সন্তান নিতে পারঙ্গমও হন, তারপরেও সেই নতুন সন্তানের সঙ্গে আনিসার বোন ম্যারোর মিল থাকার সম্ভাবনা মাত্র ২৫ শতাংশ। আর তারও উপর, যদি বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লানটেশান সম্ভবও হয় তার পরও আনিসার নতুন বোন ম্যারো নিয়ে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ।

অ্যাব এবং ম্যারি হাল ছেড়ে দিতে রাজি হন নি। নিজের সন্তানকে বাঁচাতে তাঁরা যা কিছুই করণীয় করতে রাজী ছিলেন। তাই এই ক্ষীণ সম্ভাবনাই তাদেরকে সামনে এগুতে প্রেরণা দিয়েছে। এব তার ভ্যাসেকটমি সারিয়ে তুললেন আবার শৈল্য চিকিৎসার মাধ্যমে। ম্যারিও গর্ভধারন করতে পারলেন, এবং নয় মাস ধরে রাখলেন তাঁর নতুন সন্তান। যখন ভ্রুণ পরীক্ষা করা হল তখন সকল অসম্ভবকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে আনিসার সঙ্গে মিল দেখালো হবু সন্তানের বোন ম্যারো। ১৯৯০ সালের ২ এপ্রিল কন্যা সন্তানের জন্ম দিলেন ম্যারি, নাম রাখলেন ম্যারিসা ইভ (আদিমাতার নামানুসারে ইচ্ছা করেই এমন নাম কি তাঁরা রেখেছিলেন?)। তার জন্মের ১৪ মাস পরে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট করা হল অ্যানিসার দেহে।

১৯৯৬ সালের ৯ জুন, সিএনএন এর টিভি ক্যামেরার সামনে বসে দুই বোন- অ্যানিসা আর ম্যারিসা। অ্যানিসা তার ক্যান্সার মুক্তির ৫ বছর পার করলো, ৫ বছর ধরে ক্যান্সার না থাকলে তাকে একেবারেই ক্যান্সারমুক্ত হিসেবে গণ্য করা হয় আমেরিকার স্বাস্থ্যব্যবস্থায়। আজ সেটাই উদযাপন করছেন আনন্দিত আয়ালা পরিবার। হাস্যোজ্জ্বল মুখে ৬ বছর বয়সী ম্যারিসা ক্যামেরায় বলছে- 'আমিই তো ওকে (অ্যানিসা) বাঁচালাম!' সাক্ষাতকারটির পরে ম্যারি তার দুই সন্তানকে জড়িয়ে ধরলেন।

অ্যানিসা এবং ম্যারিসা

সকল অসম্ভবের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে এই বাবা মা তাঁদের সন্তানকে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে এনেছেন। পৃথিবীর বহু রোগাক্রান্ত মানুষকে আশাবাদ জোগায় এই ঘটনা। হাল ছাড়তে হয়না- এই মূলমন্ত্র শোনায় আমাদের।

পরিশেষ:
আয়ালা পরিবারের মতই হাল ছাড়তে রাজি নন বিজ্ঞানীরা, চিকিৎসকেরা। তাঁরাও দিন দিন চেষ্টা করছেন কিভাবে আরও সহজে এমন চিকিৎসা করা যায় যা দিয়ে বাঁচানো পারবেন লক্ষ প্রাণ। যেসময়টায় আয়ালা পরিবারের ঘটনাটি ঘটে তখন মলিকিউলার এবং সেলুলার জীববিজ্ঞানের ততটা উন্নতি ঘটেনি যতটা বর্তমানে রয়েছে। এখন বিজ্ঞানীরা ভাবছেন কিভাবে আয়ালা পরিবার আরও সহজেই বোন ম্যারো খুঁজে পেতে পারতেন। সবচেয়ে সহজ হতো যদি রোগীর দেহ থেকেই যেকোন কোষ নিয়ে সেটা থেকে স্টেম সেল বানিয়ে ফেলা যেত। কিছুটা সম্ভাবনা আমরা দেখছিও। বিজ্ঞানীরা ত্বকের কোষ থেকেই এখন স্টেম সেল বানাতে সক্ষম হয়েছেন। আর এসব সম্ভাবনাই আমাদের জন্য আশাবাদ দেখাচ্ছে- আগামী পৃথিবী মানুষের জন্য আরও নিরাপদ হবে।

[গল্পটি আমি প্রথম পড়ি লি সিলভার লিখিত 'রিমেইকিং ইডেন' বইটিতে]


মন্তব্য

বন্দনা এর ছবি

ইন্সপায়ারিং একটা লেখা। (Y)

সজীব ওসমান এর ছবি

সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক

দীনহিন এর ছবি

খুবই টাচি একটা গল্প! অসম্ভব অনুপ্রেরণা জাগানিয়া! পারিবারিক ভালবাসা ও শক্তিরও এক অনন্য গাঁথা!!!
অনেক ধন্যবাদ, সজীব!

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ

তাহসিন রেজা এর ছবি

সত্যি এক অসাধারণ অনুপ্রেরণার গল্প!!!

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

সজীব ওসমান এর ছবি

:)

অতিথি লেখক এর ছবি

বাংলাদেশের ক্যান্সার বিজয়ীদের কথা নিয়ে এরকম কোন বই-পত্র আছে নাকি। ভালো লেগেছে আপনার লেখা।

গোঁসাইবাবু

সজীব ওসমান এর ছবি

বইটার কথা যেটা উল্লেখ করেছি সেটা ক্যান্সার নিয়ে নয়। তবে এমন বই হলে মন্দ হতোনা। অনেক দারুণ দারুণ এমন ঘটনা আছে। ধন্যবাদ।

সত্যপীর এর ছবি

চমৎকার (Y)

..................................................................
#Banshibir.

সজীব ওসমান এর ছবি

:)

রকিবুল ইসলাম কমল এর ছবি

দারুণ একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। মেডিক্যাল/বায়লজিক্যাল সাইন্সের বিভিন্ন ঘটনা আপনার লেখায় আরো বেশি করে উঠে আসুক।

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ :)

শাব্দিক এর ছবি

অসাধারণ। (Y)
বাংলাদেশে এক পরিবারকে চিনি যে কিশোর ভাই তার বড় ভাইকে একই ভাবে বাঁচিয়েছে। এমন অসাধারণ নিঃস্বার্থ ভালোবাসা আমাদের আশেপাশেই অনেক আছে। এর জন্যই বোধ করি পৃথিবীটা এত সুন্দর

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

সজীব ওসমান এর ছবি

সত্যিই। এমন মানুষেরা আমাদেরকে অনুপ্রেরণা যোগান।

তিথীডোর এর ছবি

চমৎকার! (Y)
এরকম বিষয়, এরকম ঘটনা নিয়ে লেখা আরো আসুক।

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ!

নির্ঝর অলয় এর ছবি

বিজ্ঞানীরা ত্বকের কোষ থেকেই এখন স্টেম সেল বানাতে সক্ষম হয়েছেন।

অ্যাডাল্ট স্টেম সেল!

সজীব ওসমান এর ছবি

হুমম

মন মাঝি এর ছবি

দুঃখজনক হল বয়স যত বেশি হয় বিএমটি-র কার্যকারিতাও তত কম হয়। ৪০-এর পরে বোধহয় আদৌ তেমন একটা কার্যকারিতা থাকে না আর ৫৫-র পরে দেয়াই যায় না। বয়স যত কম কার্যকারিতার সম্ভাবনাও মনে হয় তুলনামূলক ভাবে তত বেশি।

****************************************

সজীব ওসমান এর ছবি

হুমম। স্টেম সেল সাপ্লিমেন্টের মত কিছু আবিষ্কার করা গেলে হত!

শাফায়েত এর ছবি

ভালো লাগলো কাহিনীটা পড়ে। বাংলাদেশে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট কেন করা হয় না বলতে পারেন? ক্যান্সার শুধু একটা মানুষকে শেষ করে না, চিকিৎসার ব্যায় পুরো পরিবারকে শেষ করে দেয়, দেশে কিছুটা হলেও কম খরচে বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট বা কেমোথেরাপি দেয়া কি সম্ভব না? আমাদের চিকিৎসকদের সেই যোগ্যতা আছে বলে আমি বিশ্বাস করি কিন্তু সেটা যথেষ্ট না বড় ধরণের উদ্যোগ ছাড়া।

সজীব ওসমান এর ছবি

দেশে যারা স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত তারা হয়তো ভাল উত্তর দিতে পারবেন। এমনটা হওয়া খুবই দরকার।

মন মাঝি এর ছবি

দেশে কেমো তো দেয়াই হয় অনেকদিন থেকে। বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট হতো না, তবে শুনলাম অতি সম্প্রতি সেটাও নাকি হয়েছে।

****************************************

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

খুব ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে। আমার আব্বার ক্যান্সার হয়েছিলো, খাদ্যনালীতে । এখন ভালো আছেন। দুঃসহ সেই সময়গুলোর কথা মনেপড়ে।

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ। আশা করছি আপনার বাবা এখন ভাল আছেন।

এক লহমা এর ছবি

৫ তারা। এই সব অনুপ্রেরণার গল্প আরো বেশী বেশী আসা দরকার।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

সজীব ওসমান এর ছবি

:) লিখে ফেলুন কিছু!

আয়নামতি এর ছবি

দারুণ অনুপ্রেরণার গল্প!
ভাইয়া খাবারে ফর্মালিন মেশানো নিয়ে একটা কড়া লিখা লিখবেন প্লিজ?
আমরা তো দিব্বি আছি। দেশের মানুষগুলোর কথা ভাবলে মনটা কেমন করে জানি!
সম্ভব হলে লিখুন ভাই।

সজীব ওসমান এর ছবি

সচলায়তনেই একজন বলছিলেন খাদ্যে বিষের উপস্থিতি নিয়ে সচেতনতার কথা। লেখা খুবই দরকার। কিন্তু আমার জন্য তথ্য সংগ্রহ করা কঠিন হবে। স্বাস্থ্যগত দিক নিয়ে লেখা যায় কিনা আমি ভেবে দেখতে পারি। অনেক ধন্যবাদ।

গান্ধর্বী এর ছবি

এমন গল্প আরো হোক, হতাশ মানুষগুলোর জন্য। ক্যান্সার নিয়ে যুদ্ধ খুব কাছ থেকে দেখেছি, এমন লেখা স্বপ্ন দেখায় ভুক্তভোগীদের।

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

সজীব ওসমান এর ছবি

সত্যিই

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

দারুণ লাগলো। এরকম ঘটনা মনকে খুবই উজ্জীবিত করে। আর একমাত্র মানুষই বোধহয় পারে কোন পরিস্থিতিতেই হাল না ছেড়ে লড়াই করে যেতে।

লেখায় (Y)

____________________________

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ভাল লাগলো (Y)
ইসরাত

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

(Y)

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

সজীব ওসমান এর ছবি

:)

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।