• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

এবছরের নোবেলঃ কোষের পুনঃচক্রিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: সোম, ০৩/১০/২০১৬ - ৯:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ছবি: http://theconversation.com]

অনেকেই হয়তো জানেন যেসব দেশে উন্নত বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা আছে সেসব দেশ বা শহরের বাসাগুলিতে বর্জ্য ফেলার জন্য অন্ততঃ দুইধরনের বিন বা ঝুলি থাকে। একটাতে এমন বর্জ্য ফেলা হয় যা মূলতঃ জৈবিক উপাদান, বা রান্নার বর্জ্য, যেমন মাছের কাঁটা, পেঁপের ছোলা ইত্যাদি। আর অন্য ঝুলিতে ফেলা হয় এমন জিনিস যাকে প্রক্রিয়াজাত করে পুনরায় ব্যবহার করা চলে, এই প্রক্রিয়াকে বলে রিসাইক্লিং বা পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ। আর ঝুলিটাকে বলে রিসাইক্লিং বিন। এবারের ফিজিওলজি অথবা মেডিসিনের নোবেল পুরষ্কার জীবকোষের মূল পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ প্রক্রিয়াকে বোঝায় গবেষণার জন্য দেয়া হয়েছে ৭১ বছর বয়সী জাপানী একজন বিজ্ঞানীকে - বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি অহসুমি। পুরষ্কারটা মূলতঃ দেয়া হয়েছে কোষের অটোফাজি বা স্বভক্ষণ, বা কিভাবে কোষ তার বর্জ্যকে ভেঙে সেটাকে আবার ব্যবহার উপযোগী উপাদানে পরিণত করে (degrade and recycle) সেটা বোঝায় অবদানের জন্য।

অটোফাজি হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে কোষ তার বিশালাকৃতির অচল প্রোটিন, বুড়ো হয়ে যাওয়া অঙ্গাণু বা বাইরে থেকে আক্রমণ করতে আসা কোন জীবাণুকে থলির মধ্যে পাকড়াও করে তাকে লাইসোজম নামক প্রোটিন ভাঙার কারখানায় পাঠিয়ে দেয়। এই বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা ছাড়া আমাদের কোষগুলি বাঁচতো না! এমনকি এই প্রক্রিয়ায় কোনধরনের ঝামেলা হলে সেটা শিশু থেকে বুড়ো সবার জন্যই জীবনঘাতি হতে পারে। একটা উদাহরণ দেই, আলঝাইমার্স রোগের নামতো শুনেছেন। এই রোগের ক্ষেত্রে অটোফাজি প্রক্রিয়া অকেজো হয়ে যায়। অচল, তাই কোষের জন্য বিষাক্ত প্রোটিনগুলিকে যদি কোষ ভেঙে না ফেলে তবে তারা দলা বাঁধতে শুরু করে, যে প্রক্রিয়াকে বলে এগ্রিগেশান। আলাঝাইমার্স রোগে অটোফাজি বন্ধ হয়ে যায় বলে এই প্রোটিনের দলাগুলি ঠিকঠাকমত ভেঙে ফেলা যায় না। আলঝাইমার্স রোগে এই প্রক্রিয়ার গুরুত্ব বোঝার পরে এখন অটোফাজির পথকে নিশানা করে বহু ঔষধ আবিষ্কারের চেষ্টা করা হচ্ছে।

যদিও বিজ্ঞানীরা ষাটের দশক থেকেই জানতেন কিভাবে কোষের বর্জ্যের চারদিকে দেয়াল তুলে থলীবদ্ধ করে নিশ্কাষন করা হয় তবুও এর খুঁটিনাটি কার্যপদ্ধতি নিয়ে কোন ধারনা তাঁদের ছিলনা। ১৯৯০ এর দিকে ওহসুমি যখন প্রথম এনিয়ে কাজ শুরু করেন তখন তাকে খুব একটা প্রতিযোগিতাতেও পরতে হয়নি। কোষ কিভাবে বর্জ্যব্যবস্থাপনা করে তা নিয়ে কাজ করাটা খুব একটা সেক্সি বা আগ্রহোদ্দীপক হয়তো বিজ্ঞানীদের কাছে ছিলনা।

ওহসুমি কাজ শুরু করে একে একে জট ছাড়াতে লাগলেন। তিনি প্রথমবারের মত দেখতে পেলেন যে রুটির ছত্রাককে যদি খাবার স্বল্পতার মধ্যে রাখা যায় তবে তারা নিজেদের মধ্যে অটোফাজি প্রক্রিয়া শুরু করে দেয়। খাবার না পেলে ছত্রাক বেচারা তো নিজের ভেতরের জিনিসপত্র ভেঙেটেঙেই নতুন করে নিজেকে বানাবে। এই পদ্ধতির আবিষ্কার প্রথমবারের মত বিজ্ঞানীদের অটোফাজি প্রক্রিয়াকে গবেষণা করার জন্য পর্যাপ্ত সুবিধা দিল। ওহসুমি একে একে ঈষ্টের জিনে বিভিন্ন পরিবর্তন, যাকে বলে পরিব্যক্তি বা মিউটেশান, সেগুলো ঘটিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নীচে ধৈর্য্যধরে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে থাকলেন। উদ্দেশ্য ছিল কোন জিনে কোন পরিব্যক্তিতে অটোফাজি প্রক্রিয়ায় কী পরিবর্তন ঘটে সেটা বোঝা।

এভাবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ওহসুমি একে একে বুঝতে পারলেন কিভাবে ঘটনাটা ঘটছে। তিনি বুঝতে পারলেন যে ছত্রাকের মত সরল জীবের এই অটোফাজির প্রক্রিয়া জটিল জীব, যেমন মানুষের কোষেও প্রায় একইরকম। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন আবিষ্কারগুলির একটি হিসেবে তিনি বুঝতে পারলেন যে লাইসোজমকে যে আগে বিজ্ঞানীরা শুধু ময়লা ফেলার আধার বা সাধারন বর্জ্যের ঝুলি ভাবতেন, ঘটনা আসলে সেটা নয়। মানে লাইসোজমের কাজ শুধু তাই নয়, এরা আসলে কোষের রিসাইক্লিং বিন!

ব্যাপারটা পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য নীচের ছবিটা লক্ষ্য করতে পারেন (ভালভাবে বোঝার জন্য ব্রাউজারে জুম করে ১৫০% করে নিন)। প্রথমে দেখবেন কিছু ফ্যাগোফোর বলে ছোট ছোট বিন্দু কোন নষ্ট অঙ্গাণু (মাইটোকন্ড্রিয়া এখানে) এবং প্রোটিনের দলার চারদিকে জমা হয়ে তাকে ঘিরে ফেলছে এবং শেষে একটা থলীর মধ্যে আটকে ফেলছে (a-b)। থলীটাকে আমরা বলছি অটোফ্যাগোজম (c)। এখন এই বর্জ্যগুলিকে ভাঙার পালা। কিভাবে? এন্ডোজম নামক আরেকটা থলী এবার সঙ্গে করে নিয়ে আসলে কিছু পাচক বা এনজাইম, যারা এসব বর্জ্যগুলিকে ভেঙে ফেলতে পারে। এন্ডোজম এসে অটোফ্যাগোজমের মিশে গেল (d)। এবার লাইসোজম নামক আরেকটা থলী এসে বর্জ্যথলীতে মিশে আরও কিছু এনজাইম সরবারাহ করলো। এদেরও কাজ ভেঙে ফেলা (e)। মিশে যাওয়া থলীকে বলছি অটোলাইসোজম। এইবার থলীর ভেতরে সবকিছু ভেঙে আবার কোষের ব্যবহার্য ছোটছোট রাসায়নিকে পরিণত করে (f)। যেমন প্রোটিনগুলি ভেঙে এমিনো এসিড তৈরি করে যা পরবর্তীতে কোষ আবার কাজে লাগাতে পারে। চমৎকার রিসাইক্লিং বা পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি, তাইনা?

[ছবি: দ্য সায়েন্টিস্ট]

আর ওহসুমিকে বলা চলে এই বিজ্ঞানক্ষেত্রের জনক। সেজন্য, জীবকোষের এই অনন্যসাধারন আণবিক-জৈবিক প্রক্রিয়াকে বুঝতে আমাদের সাহায্য করার জন্য ওহসুমির নোবেল পাওয়াটা যথাযত।

আজকে ওহসুমি যখন নোবেল অর্জনের খবর শুনেছেন তখন তিনি তার Tokyo Institute of Technology'র গবেষণাগারে ছিলেন। খবর শুনে তিনি বিস্মিত এবং খুশি দুটোই হয়েছেন।

আমরাও খুশি তবে বিস্মিত নই!

সহযোগী লিংক:

http://cen.acs.org/articles/94/web/2016/10/Yoshinori-Ohsumi-wins-2016-Nobel-Prize-in-Physiology-or-Medicine.html

http://www.nature.com/news/medicine-nobel-for-research-on-how-cells-eat-themselves-1.20721?WT.mc_id=FBK_NatureNews

http://www.nobelprize.org/nobel_prizes/medicine/laureates/2016/press.html?utm_source=facebook&utm_medium=social&utm_campaign=facebook_page


মন্তব্য

শেহাব এর ছবি

ভাল কম্যুনিটি সার্ভিস।

সজীব ওসমান এর ছবি

(Y)

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

ভালো লাগল।

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

সজীব ওসমান এর ছবি

(ধইন্যা)

রকিবুল ইসলাম কমল এর ছবি

লেখা প্রাঞ্জল হইছে। :)

সজীব ওসমান এর ছবি

(ধইন্যা)

সোহেল ইমাম এর ছবি

ভালো লাগলো। আপনার লেখা গুলো আগ্রহ নিয়েই পড়ি। বেশ ক’দিন হলো ভাবছিলাম নতুন কিছু লিখছেননা কেন।

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ! একটু ব্যস্ত ছিলাম। তবে নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছা আছে।

মেঘলা মানুষ এর ছবি

নোবেল কে কেন পেল সেটা সবাই হয়ত ঠিকঠাক মত বুঝি না। কারণ, ঐ বিষয়ে আমাদের জানাশোনা সীমিত (স্বাভাবিকভাবেই)। যদি কোথাও দেখতাম অটোফাজি -র জন্য নোবেল পেয়েছেন -কিছুই বুঝতাম না, কেবল অটোমেটিকভাবে ফাজিল হয়ে যাওয়া ছেলেপেলের কথাই মনে পড়ত।

আপনি সময় নিয়ে বুঝিয়ে লিখলেন বলেই এই জিনিসটা আমার মত অন্যবিষয়ে পড়া লোকের কাছেও খোলাসা হল। নোবেলের প্রত্যেকটা শাখার উপর যদি এমন কেউ এসে বাংলায় সুন্দর করে লিখে দিয়ে যেতেন সেটা চমৎকার হত, সবার মাঝে বিজ্ঞানের বিষয়ে আগ্রহ হত। দুঃখের বিষয় হল, এসব নিয়ে ভালোভাবে লেখার বদলে আমাদের সংবাদপত্রগুলো আর নিউজপোর্টালগুলো রগরগে গসিপ প্রচারে বেশি ব্যস্ত। যা খাওয়ানো হচ্ছে, সবাই সেটা খাচ্ছে, গিলছে। এরকম লেখা ফেসবুকের শেয়ার হয়ে আসে না, সেখানে কেবল ধর্মীয়, বিনোদন ("না দেখলে মিস!") অথবা রাজনৈতিক পোস্টের ছড়াছড়ি আর শেয়ার।

এই অটোফাজি প্রক্রিয়াটা কিন্তু অষ্টম শ্রেণী থেকে উপরেরে যে কোন শ্রেণীকক্ষে জীববিদ্যার শিক্ষক ব্যাখ্যা করতে পারেন। পুরো বিষয়টা খুঁটিনাটি বুঝিয়ে বলার দরকার নেই। "তোমরা হয়ত দেখেছ জাপানের এক বিজ্ঞানী নোবেল পেয়েছেন। ৫ মিনিটে সংক্ষেপে বলতে গেলে পুরো বিষয়টা হল এরকম .... .... " -এভাবে একটা চর্চা থাকলে শিক্ষার্থীরা সত্যিকারের বিজ্ঞানের দিকে ঝুঁকত। (সাইন্স, আর্টস বা কমার্স না -সত্যিকারের বিজ্ঞানসম্মত চিন্তাভাবনা)

শুভেচ্ছা :)

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। সহমত।

আমি রসায়ন এবং পদার্থের নোবেল নিয়ে লেখার জন্য সেসব বিষয়ে ভাল জানা দুজনকে অনুরোধ করেছি ইতিমধ্যেই। দেখা যাক তারা কতদূর করতে পারেন।

দিগন্ত এর ছবি

গত এক দশকে একটা বছরো যাচ্ছে না যেখানে কোন জাপানী বিজ্ঞানে নোবেল পাচ্ছে না। জাপানীদের টেকনোলজি আগেই বিখ্যাত ছিল, এখন মৌলিক বিজ্ঞানের শাখাগুলোতেও তারা দুর্দান্ত কাজ দেখাচ্ছে। অবশ্য এখন দেখাচ্ছে বললে ভুল হবে - গত দুই তিন দশকে তাদের কাজের অবদান বাবদ এখন পুরস্কৃত হচ্ছে। এশিয়ার আর-এক দেশের সাফল্যে কিছুটা ঈর্ষা জাগে, কিছুটা আবেগ আসে আর কিছুটা দীর্ঘশ্বাস পড়ে। দেশে কবে পরিবর্তন আসবে?

লেখার জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ। ছবিটাও দুর্দান্ত সংযোজন।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

সজীব ওসমান এর ছবি

ধন্যবাদ!

হুমম। জাপানীরা বহুদিন ধরেই দূর্দান্ত কাজ করছে। এখনকার নোবেল পাওয়ার হার হয়তো বেশি, তবে বিজ্ঞানে বেশ কিছুদিন ধরেই তারা নোবেল পাওয়ার ধারা বজায় রেখেছে। এই লিংকটা দ্রষ্টব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

এটা ঠিক যে জাপান গত তিন বছর ধরে বিজ্ঞানের শাখায় নোবেল পুরষ্কার পাচ্ছে, কিন্তু এদের নোবেল পুরষ্কারের ঐতিহ্য কিন্তু বেশ পুরনো, ১৯৪৯ সালে প্রথম পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পায়। এশিয়ার মধ্যে জাপানের নোবেল লরিয়েটের সংখ্যা সর্বোচ্চ।

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখা খুবই ভালো হয়েছে।

তবে একটা মজার ব্যপার, স্যারের ল্যাবের ওয়েবপেজ দেখলাম, এই নিয়ে কোন খবরই নেই!!
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব পেজের প্রথম পাতায় নিউজ সেকশনে একটা লিংক দেওয়া আছে।

স্যারের ল্যাবের পেজঃ http://www.ohsumilab.aro.iri.titech.ac.jp/english.html

বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব পেজঃ http://www.titech.ac.jp/english/

নোবেল প্রাইজ এরা পাবেনা তো কে পাবে?

সজীব ওসমান এর ছবি

নিজেদের গবেষণাগারের পেইজে বেশিরভাগ নোবেল বিজয়ীই খবর শেয়ার করেন না। বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান থেকে ফিচার করা হয়।

তবে এদের তো উদারতা আছেই। নিজেদের নিয়ে খুব বেশি কথা বলতে পছন্দ করেন না হয়তো!

অতিথি লেখক এর ছবি

না ভুল বললাম, খবর এসেছে, তবে জাপানিজ পাতায়, কিন্তু তাদের ডিপার্টমেন্টের উদযাপনের ব্যবস্থা দেখার মত -

আমাদের দেশে হলে যে কি হইত সেটাই আমি ভাবতেছিলাম।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

যথারীতি, ভালো লাগল। (Y)

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

সজীব ওসমান এর ছবি

(ধইন্যা)

শাব্দিক এর ছবি

লাইসোজোম এর ক্রিয়া নিয়ে জীববিজ্ঞানে খুব কম পড়েছিলাম, কিন্তু মনে আছে শিক্ষিকা বলেছিলেন, অবশ্যই এর আরো ক্রিয়াশীলতা আছে যা আমরা হয়ত জানি না।

লেখা ভাল লেগেছে। এই বিষয়গুলি সহজ ভাষায় পড়তে পারাটা আসলেই আনন্দের। (Y)

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।