মাঝে মধ্যে আমার চোখের সামনে ভেসে উঠে তেপান্তরের মাঠ । ধু-ধু সীমানাহীন মস্ত এক মাঠ ! আমার শৈশব কেটেছে রূপকথার তেপান্তরের মাঠের কিচ্ছা শুনে শুনে । যে মাঠের এক প্রান্তর থেকে ওপর প্রান্তর যেতে পক্ষীরাজ ঘোড়ায় চেপে রাজপুত্রের লেগে যেত সাত দিবস-রজনী । আব্বার মুখে , মেজো বোনের মুখে কত বারই না শুনেছি তেপান্তরের মাঠের কিচ্ছা , শুনে শুনে বার বারই মনে হয়েছে এযে আমার খেলার মাঠের গল্প ! যে মাঠে খেলতে খেলতে কেটে যেত আমার শৈশবের বিরাট একটি সময় । যে মাঠে প্রতি দিন গোটা কয়েক ডিগবাজি না দিলে নাকি আমার পেটের ভাত হজম হতো না বলে আম্মা অভিযোগ করতো ।
রাতের শোনা কিচ্ছায় বিভোর আমি যখন খেলার মাঠের কাছে এসে দাঁড়াতাম , আমার স্বপ্নীল চোখ দেখতো মাঠের ওপর প্রান্ত থেকে ঘোড়ায় চড়ে রাজপুত্র এগিয়ে আসছে । মনের ভেতর কি এক মধুময় অপেক্ষার সৃষ্টি হতো ! আমি তেপান্তরের মাঠের বুকে হাঁটতাম । হাঁটতাম । হাঁটতাম । খেলার সাথিদের পেরিয়ে যেতাম , মাঠে গরু চড়ানো কুঁজো-বুড়ি গোপালের মা'কে পেরিয়ে যেতাম ,পেছনে পড়ে থাকতো গরু ছাগলের দঙ্গল আর সব কোলাহল । মরা বিকেলে আমি হেঁটে হেঁটে মাঠের ওপর প্রান্তের দিকে ধাবিত হতাম । যে প্রান্তে আছে রাজপুত্র , আমারই প্রতিক্ষায় । প্রতি দিন বিকালে নিজের সাথে আমার নিজের চলতো এই খেলা !
আমার শৈশবের খেলার মাঠ আমার কল্পনা আর বাস্তবকে এক করে তুলেছিল । কল্পনা আর বাস্তব এক করে আমি স্বপ্ন দেখতাম । স্বপ্ন গুলো শুকসারি হয়ে তেপান্তরের মাঠের আকাশে ওড়াউড়ি করতো । এক সময় পরিচিত মাঠ পেছনে ফেলে রেখে অন্য গন্ডিতে আমি যখন বেড়ে উঠলাম , তারপর থেকে কোথাও “ তেপান্তর ” নামটি শুনলে বা পড়লে আমার চোখের তারায় শৈশবের খেলার মাঠটি জেগে উঠেছে । ওই মাঠ ছাড়িয়ে অন্য কোন মাঠ আজো আমার কাছে বিশালত্ব পায়নি ।
যখনই আমি একা একা নিজের মুখোমুখি হই , মাঠটি তার রঙিন হাত তুলে ডাকে , আয় ,তুই আয় । আমার বুকে এসে দাঁড়া । বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন রূপ নিয়ে এই মাঠ আমার চোখে বর্ণিল হয়ে উঠে । চৈত্রের প্রকৃতি পোঁড়ানো দুপুরে মাঠটি তার খাঁ খাঁ করা রূপ নিয়ে আমাকে বিমোহিত করে তোলে । যখন মাঠের সমস্ত ঘাস , আগাছা, ধুতরার ঝোপ ,সব , সবকিছুই সবুজ হারিয়ে বিবর্ণ ধূসর , মাঠের ধুলোর রঙ গাছের রঙ মিলে-ঝুলে একাকার , মাঠের প্রান্ত ছুঁয়ে দাড়িয়ে থাকা বিরাট বৃহৎ গাছ গুলোর পাতায় ধুলোর আস্তরণ - যেন কোহিনূর সার্কাসের নারীদের মুখের সস্তা মেকাপ মেখে নিয়েছে এক পরত । তারপরও সব কিছু নিয়ে মাঠটির এমন মন কাড়া রূপ আমি আর কোনো কিছুতে পাই না !
আর্মি ক্যাম্পের সান্ধ্যকালিন বিউগলের সুর সাঁঝের লিলুয়া বাতাসের সাথে ভেসে আসতো ,আমরা খেলতে খেলতে ঠায় দাঁড়িয়ে পড়তাম । এটা তখন কোনো নিয়ম ছিল নাকি আমাদের কাছে স্রেফ একটি খেলা ছিল এখন আর ঠিকঠাক মনে পড়ে না । মসজিদের মাইকে শোনা যেত ছোট হুজুরের কাঁপা কাঁপা গলার আযান , বুঝে নিতাম আজকের মতো মাঠ ছেড়ে ঘরে ফেরার সময় হয়েছে । আমরা এক দল খেলার সাথি গল্প করতে করতে , মাথার উপর ছাতার মতো মশাদের ঝাঁক নিয়ে ঘরে ফিরতাম । ধীরে ধীরে আমাদের খেলার মাঠে রাত্রির নিঃসঙ্গতা নেমে আসতো । মাথা ঘুরিয়ে পেছনে তাকালে দেখতে পেতাম , বড়ো বড়ো গাছ গুলো নৈশ প্রহরীর মতো নিজেদের কালো পোষাকে ঢেকে নিচ্ছে । মাঠের বাহু ছুঁয়ে ল্যাংড়া লায়লার বাপের মরিচ ক্ষেতে ছোপ-ছোপ আঁধার শুয়ে আছে । মরিচের লাল-সবুজ রঙ বিলুপ্ত । ক্ষেতে কর্মরত লায়লার বাপকে একটি ছায়া ছাড়া আর কিছুই মনে হতো না ।
তখন জানতাম না , সব কিছুই এক সময় স্মৃতি হয়ে যায় । গল্প হয়ে যায় । পরবর্তি সময়ে স্মৃতিমাখা গল্পগুলো শুধু অব্যক্ত কান্না হয়ে বুকের ভেতর গুবগুব করে । মনের ভেতর গাঁই মারে , কখনো আর ফিরে আসে না জীবনে ! আমি ঘরে ফিরে আসতাম , আগামী কাল মাঠে ফিরে যাবার স্বপ্নের বীজ মনের গহীনে বপন করতে করতে ।
মন্তব্য
প্রিয় অতিথি,
লেখাটা পড়লাম। ভালো লাগলো। যদিও পড়তে একটু অস্বস্তি লাগছিল.. কমা, দাড়ি এসবের আগে স্পেস দিয়েন না।
আপনার আগের লেখাগুলোতেও চোখ বুলিয়ে নিলাম। একটু প্যারা করে দিলে মনে হয় আরো ভালো হতো।
সরাসরি বলে ফেললাম বলে আবার কিছু মনে করবেন না যেন।
ধন্যবাদ,অসংখ্য ধন্যবাদ।
কিছুই মনে করিনি।
সরাসরি জানতে পারাটা আমার জন্য আনন্দের।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
সম্মানিত অতিথি লেখক,
পঠনের সুবিধার্থে আপনার লেখায় প্যারা করে দেয়া হলো, মুল কন্টেন্ট অক্ষুন্ন রেখে ।এতে আপনার লেখক অধিকার ক্ষুন্ন হবার কোন আশংকা নেই ।
পরবর্তী সব লেখায় এ বিষয়গুলোতে মনোযোগ দেয়ার জন্য অনুরোধ থাকল ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
শ্রদ্ধেয় লাল-মডু
আমার কাজটি আপনি করে দিয়েছেন বলে ধন্যবাদ,অসংখ্য ধন্যবাদ।
তবে, 'এতে আপনার লেখক অধিকার ক্ষুন্ন হবার কোন আশংকা নেই ।'- এই খোঁচাটি দেবার প্রয়োজন ছিল কি?
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
দুঃখিত শামীম রুনা,
খোঁচা দেয়া নয় বরং সহযোগীতা ও আশ্বস্ত করাই মডারেটর এর কাজ। একটা লেখার পুর্ন অধিকার শুধুমাত্র সেই লেখকের। কোন কারনে পঠনের সুবিধার জন্য লেখার আঙ্গিক ও কাঠামোতে মডারেটর কোন পরিবর্তন আনলে ও মডারেটরের দায়িত্ব লেখককে নিশ্চিত করা যে এই পরিবর্তনের ফলে লেখকের অধিকার ক্ষুন্ন হয়নি।
আশা করি বুঝতে পারছেন খোঁচা দেয়া নয়, আপনাকে আশ্বস্ত করাই উদ্দেশ্য।
মহামান্য লাল-মডু, আপনিও কিন্তু দাড়ি'র আগে স্পেস দিচ্ছেন-- যেকারণে দাড়িটাতে লাইনব্রেক হচ্ছে।
আপনাকে ধন্যবাদ মহামান্য সচল।
ঠিক করা হলো।
- ইউরঅনার, রেড মডু'র পূর্ণ বানানে কিঞ্চিৎ মিশটেক আছে। পয়েন্ট কামাইলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওদিক দিয়েই যখন যাচ্ছেন, তখন আমার জন্য সহযোগিতার পয়েন্টটাও নিয়ে এসেন।
বুঝলাম না!
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
সচলে আমরা মিলেমিশে বানান সংশোধন করার খেলা খেলাই প্রায়ই। একটা ভুল ধরলে এক পয়েন্ট। যদিও কোথাও এই পয়েন্টের হিসেব রাখা হয় না। ধুসর গোধূলি মহামান্য লাল-মডু'র কাছ থেকে "পূর্ণ" বানানের জন্য এক পয়েন্ট পেয়েছেন। তিনি যখন তাঁর ভাগের পয়েন্ট নিতেই যাচ্ছেন, তখন বলছিলাম আমার জন্যও "সহযোগিতা" বানানটির জন্য এক পয়েন্ট নিয়ে আসতে। নেমে পড়ুন খেলায় এবার!
পরের প্রশ্নটার জবাব আমিই দিয়ে দিতে পারি। "লিখতে থাকুন, সময়েই হয়ে যাবে"। আইনস্টাইনের সেই ড্রাইভারের গল্প মনে আছে? ঐ যে, আইনস্টাইনের লেকচার শুনতে শুনতে মুখস্ত হয়ে গেছিল, পরে একদিন সে-ই লেকচার দিয়ে দিল। সেই রকম অবস্থা আর কি।
লেখার মান দিয়ে সচলত্ব দেওয়া হয় না। এটা একটা বড় পরিবার। এখানে সবার সাথে মিথষ্ক্রিয়া দেখা হয়, মেজাজটা বুঝতে কিছুটা সময় দেওয়া হয়। বেশি বেশি লিখুন, আপনার পোস্টে এসে আমরাই যোগাযোগ করে যাবো। আপনিও এদিক-ওদিক অন্যদের পোস্টে উঁকি দিয়ে দেখুন, মন্তব্য করুন। কোন এক সকালে দেখবেন...
ধন্যবাদ জানাই আবারো।
নিয়ম বিরুদ্ধ যদি না হয়,একটা প্রশ্ন করি- অতিথি হয়ে কতদিন থাকতে হবে আমাকে?
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
ইশতিয়াক রউফ যেমন বলেছেন বিষয়টি তেমনই।
অতিথি লেখক->নিবন্ধিত অতিথি->পুর্ন সচল এই ধারাক্রমে নির্দিষ্ট কোন সময়সীমা নেই। এর মুল উদ্দেশ্য 'অনলাইন রাইটার্স কমিউনিটি'র একজন সদস্য হিসেবে আপনাকে 'কমিউনিটি'র সাথে একাত্ম হতে সময় দেয়া। এই সময়ের মধ্যে আপনি এই 'কমিউনিটি'র ছন্দ বুঝতে পারবেন,অন্য সদস্যদের সাথে সহাবস্থান গড়বেন।
কেউ স্বল্পসময়ে নিজেকে এই কমিউনিটির একজন হিসেবে প্রমান করতে পারেন, কারো দীর্ঘসময় লাগে,কারো একেবারেই হয়না।
আশা করছি আপনি দ্রুতই এই পরিবারের একজন হয়ে উঠবেন আপনার বন্ধুত্বপুর্ন সহাবস্থানের মাধ্যমে।
একটা টিপস দিতে পারি-শুধু নিজের পোষ্টে মন্তব্য না করে অন্যদের পোষ্টে মন্তব্য করুন। পরিবারের অন্য সকলের সাথে মিথস্ক্রিয়া গড়ে তুলুন।
আপনাকে ধন্যবাদ।
এটা কী সেই উপন্যাসের অংশবিশেষ।।।?
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
লেখাটা যদি উপন্যাস হয়, তবে এটা তারই অংশ।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
ঘরের মানুষ, পাও না খবর
কি দেখতে যাও দিল্লী শহর !
ভালোই লাগছে টুটুল ভাই, এই না-জানা-জানার খেলা !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
দিল্লী আসলেই দূরঅস্ত॥
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
এটা কী সেই উপন্যাসের অংশবিশেষ।।।?
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ধন্যবাদ আপনাকে।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
সুন্দর লিখেছেন।
লাল মডুর সহযোগিতা চমৎকার লেগেছে। আপনি কি সেই ল্যাব নাকি?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ।
'আপনি কি সেই ল্যাব নাকি?'--এই কথাটা বুঝলাম না।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
লেখাটা বেশ ভালো লাগলো।
আপনার কমেন্টে ভালো লাগলো আমারো।ধন্যবাদ।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
এই বাক্যটা অনেকদিন মনে থাকবে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনার মনে দেখছি অনেক জায়গা।ধন্যবাদ।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
রুনা, লেখা ভালো হয়েছে। টুটুল ভাই সুপারিশ করলে তাড়াতাড়ি সচল হবেন। আপনি টুটুল ভাইকে ভালো মন্দ খাওয়ানোর পরিমান বাড়িয়ে দিন। সামনের বইমেলায় আপনার বইয়ের প্রত্যাশায় শুদ্ধস্বর থেকে ঃ)
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
কার কথা বললেন,কে তিনি?
ধন্যবাদ আপনাকে,আমার লেখা পড়ার জন্য।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
তিনি আহমেদুর রশীদ ওরফে টুটুল
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হুমম, আমিও এবার বুঝতে পারলাম
কি বুঝলেন!আচ্ছা আপনি নাকি ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে দাড়িয়েঁছিলেন?সত্যি?
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
এইবার চিনেছি- সেই ডানা ভাঙ্গা,শমনবিদ্ধ,শেকলে বাঁধা মানুষটা।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
আমি কিন্তু আগেই চিনেছি :)। সালাম ।
দেবো নাকি আর সব সচলদের সাথে পরিচয় করিয়ে?
থাক, আপনি লেখক। লেখা দিয়েই পরিচয় হোক
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
খাওয়াতে চাই আমিও।কিন্তু কোনো কিছুই নাকি হলান্ডের খাবারের মতো হয় না-আর মনও গলাতে পারিনা।
শুনেছি আপনি টাইট বিষয়ে ওস্তাদ।একটু টিপস্ দিয়েন প্লিজ।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
গল্প বলতে যেমন ধারণা জমা আছে মগজে, তার সঙ্গে যায় না হয়তো ! কিন্তু এমন লেখার প্রাপ্যটা কমে না তাতে এক রত্তিও । স্রেফ অসামান্য লাগলো...আপনার ভাষা ভঙ্গি, তার অন্তস্থ প্রবাহ ধ্বনি তোলে - কুল কুল ! আমি তার ভক্তজন ।
অভিবাদন ।
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
আমিতো কবি নই।তাই অলংকার দিয়ে বলতে পারবো না।শুধু বলি, ধন্যবাদ
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
নতুন মন্তব্য করুন