To heal the wound and still the pain
that threatens again and again
as you drag down every lover's lane.
Life's long celebration's here.
I'll toast you all in penny cheer.
Let me bring you all things refined:
***********************************************
১৯৯৫ সালের নভেম্বর মাস। অল্প অল্প শীত পড়েছে। পাণ্ডবদের বুয়েট-জীবন প্রায় শেষ হতে চলল। সেন্ট্রাল ক্যাফে আর অডিটোরিয়ামের দিকে গেলে র্যাগের টুকটাক আয়োজন চোখে পড়ে। অমন কিছু আয়োজন হলগুলোতেও দেখা যায়। আমাদের মনে টানা-পোড়েন। একদিকে এতদিনে গ্রাজুয়েশন হওয়ায় (১৯৮৯ + ৪ = ১৯৯৬) একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা। আর অন্যদিকে বুয়েট ছেড়ে যেতে হবে, এটা মনে হলেই দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলা। র্যাগের তখনকার ঐতিহ্য অনুযায়ী ক্যাফের সামনে পঞ্চাশ ফুট লম্বা ব্যানার ঝুলানো হয়েছে। অডিটোরিয়ামের পোর্চের নিচে বিশাল সাউন্ড সিস্টেম লাগানো হয়েছে। মোটামুটি সারাদিন উচ্চস্বরে গান বাজানো হচ্ছে। গানের কোন আগা-মাথা নেই। লাইব্রেরী লাগোয়া ক্যাফের কোনে ‘৩-৭-১০’ নামে কলব্রীজের জুয়া চলছে। খেলছে চারজন, সাথে ‘বেঞ্চার’ নামক বিনিয়োগকারী আরো আটজন। এক এক রাউন্ড শেষ হতে না হতেই বোর্ডের টাকায় সবাই মিলে চা আর বাংলা-ফাইভ। অডিটোরিয়ামের কোনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গমনেচ্ছুদের জিআরই’র ভোকাবুলারী শেখার প্রতিযোগিতা। ক্যাফের সামনের বাঁধানো ফাঁকা জায়গায় ফুটবল খেলা চলছে। এর মধ্যে হঠাৎ করে ঝুম বৃষ্টি নামল। কে যেন বুদ্ধি করে সাউন্ড সিস্টেমে ক্যাসেট পালটে দিল (তখনো অডিও সিডি দেখিনি)। আর তখনই গোটা অডিটোরিয়াম আর ক্যাফে এলাকা জুড়ে গম গম করে উঠল অ্যাক্সেল রোজের কন্ঠঃ
'Cause nothin' lasts forever
And we both know hearts can change
And it's hard to hold a candle
In the cold November rain
ধর্ম্মপুত্র, আপনার কি সেই দিনটার কথা মনে পড়ে? নভেম্বরে বৃষ্টি হওয়া বাংলাদেশে ঠিক স্বাভাবিক হয়তো নয়, তবে পুরোপুরি অস্বাভাবিকও নয়। নভেম্বরে হঠাৎ হঠাৎ বৃষ্টি হবার মত পাণ্ডবদের বিশ্বকর্মার পাঠশালা বুয়েট-জীবনেও হঠাৎ হঠাৎ বৃষ্টি হত। তা যুথবদ্ধ জীবনে কম-বেশি সবারই অমন অভিজ্ঞতা আছে। সেই সময়ের অসাধারণ বা চমৎকার অনেক ঘটনাই এখন কালের বিচারে সাদামাটা হয়ে গেছে। আজ আমাদের অনেক অর্জনই ছেলেবেলার খেলনাগুলোর মত অর্থহীন হয়ে গেছে। তবু আজকে আপনার জন্মদিনে, আমি অমন কিছু অর্থহীন সময় আর ঘটনার কথা ছাড়া অন্যকিছু বলতে পারব না।
***********************************************
দ্বাপর যুগে ধৃতরাষ্ট্র বা দুর্যোধনের যদি আবির্ভাব না হত তাহলে পাণ্ডবদের কতটা গুরুত্ব থাকতো? কুরুক্ষেত্র-কাণ্ড কি আদৌ ঘটত? এ যেন মিলান কুণ্ডেরার সেই গল্পটার মত যেখানে নিজের প্রবল অস্তিত্ব রক্ষার্থে যাজক আহত শয়তানকে কাঁধে করে চিকিৎসা করতে নিয়ে যায়। বিশ্বকর্মার পাঠশালায় ধৃতরাষ্ট্র কে আর দুর্যোধনই বা কে তা আজ আর আলাদা করা সম্ভব নয়। তবে সময়রূপ কুরুই একদা পাণ্ডবদের একসাথ করে ফেলেছিল। ১৯৯১ সালে বাকদেবীর যজ্ঞাগার গঠণের সময় থেকে পাণ্ডবদের যুথপরিচয়ের শুরু। এই দেড় যুগ পর পাণ্ডবদের টিকে থাকা একমাত্র সাধারণ পরিচয় (common identity) তারা বিশ্বকর্মার পাঠশালায় বাকদেবীর যজ্ঞাগার স্থাপণ করেছিলেন।
***********************************************
১৯৯২ সালের নভেম্বরে অশ্বমেধ যজ্ঞের সময় দ্রুপদ কন্যার আবির্ভাব ঘটে। আপনার কি মনে পড়ে নভেম্বরের ১৩ তারিখ সেন্ট্রাল ক্যাফের পাশের এক্সটেনশনে (পরে যার নাম হয়েছে ডেল ক্যাফে) পঞ্চপাণ্ডবের একযোগে হাঁটু গেড়ে কৃষ্ণার প্রণয় প্রার্থনার কথা? ঘটনাটি সেদিন থেকে পাণ্ডবদের একটা আনুষ্ঠানিক পরিচয় দেয় মাত্র। কিন্তু বাকী পৃথিবী জানতো না তার আগেই তারা পাণ্ডবত্ব লাভ করেছিলেন।
***********************************************
পাণ্ডবদের প্রত্যেকের বৈশিষ্ট্য স্বতন্ত্র, তবু তাদের মিলও অনেক এবং একজীবনে যুথচারী, সেটিই পাণ্ডবত্ব। চতুর্থ পাণ্ডবের মত গন্ধর্বের বরপুত্র না হয়েও আপনার প্রথম ভালোবাসা সঙ্গীত। পাণ্ডবদের মাঝে একমাত্র আপনিই ছিলেন জেথ্রো টালের একনিষ্ঠ ভক্ত, যেমন চতুর্থ পাণ্ডব ক্রানবেরীজের (আহা! জেথ্রো টাল নিয়ে সুমন চৌধুরীর একটা চমৎকার পোস্ট আছে এখানে)। আমরা জানি আপনি জেথ্রো টালে সীমাবদ্ধ নন। সঙ্গীতের এমন কোন শাখা নেই যেখানে আপনার অবাধ পদচারনা ছিল না। শুধু কি সঙ্গীত! বাকী পাণ্ডবদের মত সাহিত্য, চারুকলা, কাব্য বা চলচ্চিত্রেও আপনার মনোযোগ আর বিচরন অসামান্য। তবে মেধায় আপনি বাকীদের চেয়ে এখনো বেশী উজ্জ্বল। বিশ্বকর্মার পাঠশালায় পাঠদান ত্যাগ করে ১৯৯৮ সালে দণ্ডকারণ্যে স্বেচ্ছানির্বাসনে না গেলে আপনিই এখন হস্তিনাপুর উজ্জ্বল করতে পারতেন। সম্ভবতঃ বাকী পাণ্ডবরাও আজ এমন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তেন না।
***********************************************
দ্বাপর যুগে কুরুক্ষেত্র পর্বের পর পাণ্ডবরা হস্তিনাপুর বা জম্বুদ্বীপে কোন মহৎ রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তার সুস্পষ্ট বর্ণনা কিন্তু আমরা পাই না। কারন, গুণ বিচারে তা কোনভাবেই কুরুক্ষেত্র পর্বকে ছাড়িয়ে যায় না। মহাপ্রস্থানের পথে তাদের যুথবদ্ধ জীবনের অবসান ঘটে আর প্রত্যেককে স্বতন্ত্র করুন পরিনতি বরন করতে হয়। আমাদের কালেও আমরা তেমন অন্য কোন মহৎ কিছু নির্মান করতে পারিনি না নিজের জন্য না অন্যের জন্য। পাণ্ডবদের কথা তাই অকারন রহস্য তৈরী করে, আকর্ষনীয় গল্প তৈরী করতে পারেনা।
***********************************************
দণ্ডকারণ্যের পশ্চিম লাফিয়েত শহরে যে দিন নিজ ঠাঁই-এ ফিরে আপনার মনে হয়েছিল ‘নিজের ঘরে ফিরলাম’, আপনার নির্বাসন পর্ব সেদিনই শেষ হয়ে গিয়েছিল। হস্তিনাপুরের বদলে দণ্ডকারণ্যই আপনার স্থায়ী ঠিকানাতে পরিনত হয়ে গিয়েছিল। এনিয়ে অহেতুক মনোকষ্টে ভুগবেন না। স্বর্গই মানবজন্মের পরম স্থায়ী ঠিকানা। জীবন থেকে পলায়নকারী ধর্মচর্চ্চাকারীরা তা সুদূর বৈকুন্ঠে খুঁজে বেড়ায়। আর আপনার মত সংবেদনশীল জ্ঞানীরা তা পার্থিবলোকেই নির্মান করতে পারে।
***********************************************
এখন মহাপ্রস্থানের পথে আমরা পাণ্ডবরা কেবল নিজেদের কর্মে নির্ধারিত স্বতন্ত্র করুন পরিনতি বহন করার জন্য অপেক্ষা করছি। তা সেদিন কাছে বা দূরে যেখানেই থাকুক তা নিয়ে এইবেলা অহেতুক মাথা ঘামাবো না। প্রার্থনায় বিশ্বাস করি না তাই প্রার্থনা করব না। তাই কামনা করি দণ্ডকারণ্যের ঝোড়ো হাওয়ার শহর শিকাগোতে বসবাসরত ধর্ম্মপুত্র প্রথম পাণ্ডব সুস্থ্য দেহ-মন আর পরমায়ু লাভ করুন। সঙ্গীতসুধায় তিনি আবার আকন্ঠ নিমজ্জিত হোন। স্পর্শাতীত রাজ্যে তার পদচারনা নিয়মিত হোক। তার লেখনী সচল-অচল সবার মন ভরিয়ে তুলুক।
মন্তব্য
শুভ জন্মদিন প্রথম পান্ডব;
১ থেকে ৬; মাঝখানের পান্ডবরা কই???
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
গত পরশুদিন ছিল পবনপুত্র দ্বিতীয় পাণ্ডবের জন্মদিন। লেখা দিতে পারি নাই, তাই ক্ষমাপ্রার্থী।
তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে পথে ফেলে যেতে হয়
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
শুভ জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন !
শুভ জন্মদিন, যুধিষ্ঠির!
(অন্যপ্রসঙ্গঃ ইসসস, কেন যে আপনি বিভিন্ন ধরনের গান নিয়ে নিয়মিত লেখেন না! )
অনুরোধটা যদি ধর্ম্মপুত্রকে করে থাকেন তাহলে ঠিক আছে। এব্যাপারে তিনিই বিশেষজ্ঞ। আমিও তাকে এব্যাপারে তাড়া দেব। আর যদি আমাকে অনুরোধ করে থাকেন, তাহলে আপনাকে ন'মাস-ছ'মাস অপেক্ষা করতে হবে। নিয়মিত লিখলে জ্ঞানের ভাণ্ডার দ্রুত ফুরিয়ে যাবে।
তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে পথে ফেলে যেতে হয়
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পান্ডুপুত্রগণ - আপনাদের মধ্যে যার ইচ্ছে কি সময় কি অনুগ্রহ হয়, লিখুন - কিন্তু লিখুন তো!!!
আর, তার সাথে লিঙ্ক টিঙ্ক দিলে তো আরো ভালো
- কি কঠিন কথা রে!
শুভ জন্মদিন যুধিষ্ঠির
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শুভ জন্মদিন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
শুভ জন্মদিন ।
নিবিড়
শুভ জন্মদিন যুধিষ্ঠির।
শুভ জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
যারা যারা জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন, সবাইকে ধন্যবাদ। বড় অদ্ভুত জন্মদিন গেলো এবার, একেবারে শয্যাশায়ী হয়ে। "কুইনিন জ্বর সারাবে বটে, কিন্তু কুইনিন সারাবে কে?" - আমার দশা খানিকটা সেরকম হল। ইনফ্লুয়েনজার প্রতিষেধক নেবার পরপরই স্বয়ং ইনফ্লুয়েনজা দেবী দানবীরূপে এসে ধরা দিলেন, বা ধরাশায়ী করলেন। অত:পর, জন্মদিন উদযাপন হল টাইলানল, জলপট্টি আর থারমোমিটার দিয়ে। শুয়ে বসে বেশ ভালো ক'টা মুভি দেখে ফেল্লাম, এইটাই যা ভালো হল - একসময় লিখতে হবে মুভিগুলো নিয়ে। শেষমেষ এই ব্লগটা, এর চেয়ে ভালো আর কিছু হয়!
মসীদেবীর (অথবা যুগান্তরে, কিবোর্ড দেবতার) আশীর্বাদ আর দাক্ষিণ্য বাকি পাণ্ডবেরা তেমন পাননি, যেমনটা পেয়েছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব নিজে। পুনরায় জন্ম নেবার কারণেই কি না কে জানে। আর ওনার মত চলিষ্ণুশব্দকল্পদ্রূম হয়ে ওঠার যোগ্যতাও আর কারো ছিলো না। তাই গান টান অনেক শোনা হলেও তা নিয়ে লিখে ওঠা হয়না, অনেক আকর্ষণীয় গল্পের সাক্ষী বা নায়ক বা খলনায়ক বা সহপাপী হয়েও সেটা সুন্দর করে বলা হয়ে ওঠে না। তবে কথা দিচ্ছি, ষষ্ঠর নিজের জন্মদিনে (প্রথমটা, পূনর্জন্মের দিনটা কবে আমি ঠিক জানি না) গান নিয়ে কিছু একটা লিখবো।
গান নিয়ে লিখতে তো হবেই, কারণ সঙ্গীত ভূবনে আজীবন শ্রোতা হয়ে আমার যাত্রা শুরু তো পাণ্ডবদের কারণেই, আমার একুশ বছর বয়সে পা দেবার দিনে। এবারের মতই এক জন্মদিনে, ঘটনাচক্রে সেদিনও আমি শয্যাশায়ী বা ধরাশায়ী ছিলাম, যকৃতদেবী গোস্বা করার কারণে (না, তখনও সূরাপান শুরু হয়নি, গঞ্জিকাসেবন হলেও হতে পারে)। সেদিন পাণ্ডবেরা আমার হাতে তুলে দিয়েছিলেন সাউণ্ডস্কেপস সিরিজের সবগুলো ক্যাসেট। শিবকুমার শর্মার সন্তুর, জাকির হোসেইনের তবলা, ভাস্কর চন্দভারকারের সিতার আর চৌরাসিয়ার বাঁশীর কম্পোজিশনে এক অপূর্ব উদ্যোগ ভারতীয় রাগ সঙ্গীতকে সাধারণের কাছে জনপ্রিয় আর সহজবোধ্য করে তোলার। সেই তো শুরু। রাতারাতি পাল্টে যাওয়া।
পরিপূর্ণ পাল্টে দাও আমার জীবন, আমি ফের
বর্ণমালা থেকে শুরু করি -
আবার মুখস্থ করি ডাক-নামতা, আবার সাঁতার শিখি
একহাঁটু জলে
(মহাদেব সাহা)
হ্যাঁ, ষষ্ঠ পাণ্ডব, মনে আছে। নভেম্বর রেইন। অশ্বমেধ যজ্ঞ। জেথরো টাল। পাণি প্রার্থনা (শুধু কি দ্রুপদ কন্যার?)। বিশ্বকর্মার পাঠশালায় আমাদের সময়টার কথাতো Eagles-এর গায়করাই সবচেয়ে ভালো করে বলেন,
We thought we could change this world
With words like "love" and "freedom"
We were part of the lonely crowd
Inside the sad cafe.
Oh, expecting to fly,
We would meet on that beautiful shore in the
Sweet by and by.
Some of their dreams came true,
Some just passed away
And some of them stayed behind
Inside the sad cafe.
আসলে কি জানেন, নির্বাসনপর্ব একবার শুরু হলে আর কখনো শেষ হয়না। বাকি জীবনটা চিরস্থায়ীভাবে অস্থায়ী হয়ে যেতে হয়। মনোকষ্টে আর ভুগি না, কারণটা তো Pink Floyd এর গানেই পাবেন, I have become comfortable numb.
নতুন মন্তব্য করুন