ঘরের দরজা থেকে বাইরে বের হলেই লম্বা গলি - একেবারে বড় রাস্তা পর্যন্ত। গলির দুপাশে শুধু উঁচু দেয়াল - অন্য কোন বাড়ির গেট নেই। দেয়ালের ওপারে দেশলাই বাক্সের মত সরু লম্বা লম্বা বহুতল ভবন। গলিটা তাই সবসময় অন্ধকার, ছায়া ছায়া, স্যাঁতস্যাঁতে থাকে।
এক কালে পুরো প্লটটা মিলে একটা বাড়ীই ছিল। তারপর আর দশটি পরিবারের ইতিহাসের মত একটি করে প্রজন্ম পার হয়েছে আর প্লটটি দফায় দফায় আরো কয়েক টুকরো হয়ে...ঘরের দরজা থেকে বাইরে বের হলেই লম্বা গলি - একেবারে বড় রাস্তা পর্যন্ত। গলির দুপাশে শুধু উঁচু দেয়াল - অন্য কোন বাড়ির গেট নেই। দেয়ালের ওপারে দেশলাই বাক্সের মত সরু লম্বা লম্বা বহুতল ভবন। গলিটা তাই সবসময় অন্ধকার, ছায়া ছায়া, স্যাঁতস্যাঁতে থাকে।
এক কালে পুরো প্লটটা মিলে একটা বাড়ীই ছিল। তারপর আর দশটি পরিবারের ইতিহাসের মত একটি করে প্রজন্ম পার হয়েছে আর প্লটটি দফায় দফায় আরো কয়েক টুকরো হয়েছে। প্রত্যেক টুকরোতে যাবার জন্য আলাদা আলাদা গলি হয়েছে। সেখানে বাড়ী উঠেছে একতলা টিনশেড থেকে শুরু করে পনের তলা পর্যন্ত।
ঘর থেকে বের হলে গলির অন্ধকারে একটু চোখ সইয়ে নিতে হয়। নয়তো ছোটখাট খানাখন্দ, জমে থাকা বৃষ্টির পানি, স্তুপ হয়ে ওঠা আবর্জনা, কংক্রীটের স্ল্যাব ভাঙ্গা খোলা ড্রেন যে কোনটিতেই হোঁচট খেতে হতে পারে। তবু রোজ বাইরে বের হবার সময় কোথাও না কোথাও একটু ঠোক্কর লেগেই যায়। লাগল আজো তবে তার সাথে ঠং করে ধাতব একটা শব্দও হল। কী তা দেখার জন্য ঝুঁকতেই দেখা গেল পুরোনো একটী প্রদীপ। জীবনে বইয়ের পাতা ছাড়া আর কোথাও এমন প্রদীপ দেখা হয়নি, তবু চিনতে কষ্ট হয়নি। এভাবে কুড়িয়ে প্রদীপ পেলে সবারই একবার ঘষা দিতে ইচ্ছে করে - আলাদীনের গল্প কে না জানে। প্রদীপটি নিয়ে হাতে ঘষা দিতেই ধোঁয়ার কুণ্ডলী পাকিয়ে উঠে দৈত্যের (নাকি জ্বীনের) আবির্ভাব।
হুকুম করুন, মালকিন।
আমাকে ফিরিয়ে দাও সেই সময় আর সেই মানুষগুলো যাদের আমি মনে মনে খুঁজে ফিরি সবসময়। আবার সব আগের মত হোক। সবাই সবার কাছাকাছি থাকুক, চোখে চোখে রাখুক। হঠাৎ করে চমকে দিয়ে এসে যে মানুষগুলো বোবা আনন্দের বন্যায় ভাসিয়ে দিত তারাও আসুক।
সে তো হয় না মালকিন। মানুষগুলো তো আর সেই আগের মানুষ নেই, বদলে গেছে সবাই। তাই তাদের একসাথ করলেই বা কী লাভ?
তাহলে আমাকে সেই সময়ে নিয়ে যাও যখন কিছুই পাল্টায়নি। যার প্রায় সবই আমার পছন্দ ছিল।
তাও তো হয় না মালকিন। সময় কি আর থেমে থাকে? পালটে যাওয়া সময়ের গতির দিক ঘুরিয়ে দেবার সামর্থ্যতো আমার নেই। আমি আপনার গোলাম মাত্র।
কেমন দৈত্য তুমি, যা বলি তার কিছুই করতে পারো না! তাহলে আমাকে অন্তত এমন একটা দ্বীপে নিয়ে যাও যেখানে সময় থমকে আছে, আমার সেই মানুষগুলোও আছে। থেমে যাওয়া সময়ে তারা তো আর পাল্টে যেতে পারবেনা।
এটা একটু চেষ্টা করে দেখতে পারি মালকিন।
আবার ধোঁয়ায় চারদিক ভরে ওঠে। ধোঁয়া কমতেই দেখা গেল দৈত্য নেই, চারপাশটা বদলে গেছে। গলিটা পালটে হয়ে গেছে সবুজ দ্বীপ। দূরে সমুদ্রের গর্জন, গালিচার মত ঘাস, ছাতার মত গাছ, গাছের নিচে লম্বা কাঠের বেঞ্চ, খালের আকারে কুলু কুলু করে বয়ে যাওয়া নদী, ফুলের ঝাড়, মাঠে হঠাৎ হঠাৎ নেমে পড়ছে একটা দুটো পাখী। মাঠ পেরিয়ে দোতলা বাড়ী। বাড়ীর সামনে আর বারান্দায় সেই মানুষগুলো। কলরব করছে, অকারণ আনন্দে হেসে উঠছে।
বাড়ীর দিকে যাওয়ার চেয়ে এই গাছের নিচে দাঁড়িয়ে সব দেখতেই ভালো লাগছে। ঝিরঝির বাতাসে গাছের পাতাগুলো কেঁপে উঠল। ঝুরঝুর করে শুকনো পাতা ঝরে পড়ল মাথায়, মুখে, বাড়িয়ে দেয়া হাতে। চোখ আপনা থেকেই বন্ধ হয়ে এল। পাতার বৃষ্টি এভাবেই উপভোগ করতে ভালো লাগে।
চোখ খুলতেই দেখা গেল সেই পুরোনো গলি, দৈত্য সামনে দাঁড়িয়ে।
এটা কী হল? এটা তো স্বপ্ন হল! সময় থমকে যাওয়া আমার সেই দ্বীপে যাওয়া হল কই?
হায় মালকিন! আমার কি সাধ্য আছে আপনাকে সেখানে নিয়ে যাই? যদি পারতাম তাহলে তো আমি নিজেই আমার সময়ে ফিরে যেতাম - আমার প্রিয়জনদের কাছে। প্রদীপে আমি থাকি বটে, কিন্তু প্রদীপে তো আমি জন্মাই নি। যেখানে জন্মেছিলাম, আমার দিনগুলো যেখানে ছিল, আমার চেনামুখগুলো যেখানে ছিল সেখানে তো আর ফিরে যেতে পারি না। কেউ কি পারে?
***************************************************
মন্তব্য
/
আমরা মানুষগুলোও এরকম। যে যেখানে থাকি, সে সেখানে জন্মাই নি। যে যেখানে জন্মেছি, সে সেখানে থাকতে চাই না।
ভালো লাগলো গল্পটা।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ধন্যবাদ। আমরা যে যেখানেই জন্মাই না কেন, তবে যেখানে থাকি সেখানে বেশিরভাগ সময় থাকতে চাই না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
যা না পাইবার তাই যে পাই, কেন যে পাই, কেন যা চাই তা সবসময়ই ভুল হয়! কে জানে!
আপাততঃ যা পেয়েছেন তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
কখনো যদি সময়কে আসলেই বেঁধে দেয়া যেতো...
লেখাটা ভালো লাগলো।
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
ধন্যবাদ। সময় প্রবহমান বলেই আনন্দটা আছে, তার জন্য আশা আছে, হতাশা আছে। সময় থেমে থাকলে এর কিছুই থাকত না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
খুব চমৎকার গল্প, পান্ডু'দা।
চলুক আপনার অণুগল্প প্রচেষ্টা ।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ধন্যবাদ। কীর্তি, আপনার ফ্যাক্টরীতে কি লে-অফ চলছে?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
দত্যিদের কষ্ট নিয়ে কেউ ভাবেনা। কেন তারা সবসময়ই খল চরিত্র?
সতিয়ইতো তাদের জন্মতো প্রদীপে নয়।
আর হয়া, ইশ, সময় যদি স্থির হতো......
বস, আইডিয়াটা আপনার "একটি অনার্য রূপকথা" পড়ার পর থেকে মাথায় ঘুরছিল। এখানে তা নামিয়ে দিলাম।
আমরাতো অন্য কোথাও জন্মাই - অন্ততঃ প্রদীপে নয়। তবু প্রদীপের মত অপরিসর পৃথিবীতেই জীবনটা পার করতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বাহ!... চমৎকার লাগল!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ধন্যবাদ।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বেশ তো বেশ... চলুক...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমি জাহিদ হোসেনও না, কীর্তিনাশাও না, মূলত পাঠকও না। আমার চালাইতে জান বের হয়ে যায়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ধন্যবাদ।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
গল্প ভাল লেগেছে।
আরো লিখুন পান্ডবদা।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
ধন্যবাদ। কিন্তু আপনার গল্প কই? আর শেরালীকে কোথায় রেখে আসলেন?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পান্ডবদা শেরালী লেখাটা শেষ। এখন একটু ঠিকঠাক চলছে।
বানানটা দেখে দেয়ার মত কাউকে এখনো পাইনি। আর এব বড় লেখার বানান দেখে দেয়ার জন্য কাকেই বা অনুরোধ করে বিপদে ফেলবো! নিজেই একটু দেখছি। আশা করি কয়েক সপ্তাহর ভেতর একটা মোটামুটি অবস্থায় চলে আসবে।
একটা গল্পের প্লট মাথায় আছে কিন্তু সময়ের অভাবে হাত দিতে সাহস হচ্ছে না।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
গল্পটা দুর্দান্ত হয়েছে!
ধন্যবাদ। আপনার শেষ না করা/ঝুলিয়ে রাখা গল্প(গুলো) কবে শেষ করবেন পাঠক হিসেবে জানতে চাইছি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ভালো লাগলো!
ধন্যবাদ।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
অতিচেনা এক আকুতি টের পেলাম গল্পটার মধ্যে।
পিচ্ছিল রশির মতো সময় পিছলে বেরিয়ে যাচ্ছে আমাদের হাত থেকে। এই বিষয়টা আমাকেও খুব ভাবায়, বিপন্ন করে।
আপনার অনুভূতির প্রকাশ অসাধারণ। বিষয়টা আপনাকে ভাবায় তা ঠিক আছে, কিন্তু বিপন্ন করে তুলবে কেন? আমার কাছে আপনাকে তো ফার্ডিনান্ড ম্যাগেলান বা চাঁদ সওদাগরের মত মনে হয়। আমার এই কথার মানে কী তা কখনো দেখা হলে বুঝিয়ে বলবো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বিপন্ন কেন করে সেটাও আমি দেখা হলে বলব, যদি আপনার সময় হয়। দেশে আসছি রোজার ঈদে।
দারুণ দারুণ !!
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
ধন্যবাদ।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আমি কোন শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না। অসাধারণ, দূর্দান্ত বলে আর দশটা প্রকাশের মত গল্প এটা নয়।
বহুদিন মনে থাকবে গল্পটা।
এক কাজ করুন না, যে লেখার হাত পেয়েছেন, সেটা দিয়ে ঐ দ্বীপটা বানিয়ে ফেলুন না।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
প্রিয় পরিবর্তনশীল, উচ্ছ্বাস প্রকাশে একটু রেশন করুন। নয়তো সত্যিকারের ভালো গল্প যাঁরা লেখেন তাঁদের লেখা পড়ে কী বলবেন?
কোনভাবে যদি লেখার হাত পেয়ে যাই তাহলে তা দিয়ে কেবল লিখতেই থাকব - কাদামাটি নাড়াচাড়া করে ঐ দ্বীপ বানাতে যাবো না, এমনকি শব্দ দিয়েও না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
দুর্দান্ত গল্প। খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ। আপনার চীনের গল্প কই?
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
অনুগল্প খুব ভালো লাগলো!
তবে মনের গহীনে কোনদিন আলাদীনের প্রদীপ খুঁজে পাওয়ার যাও বা একটা ইচ্ছা ছিলো, সেটা পুরোপুরি উবে গেলো
ধর্ম্মপুত্র, আপনার স্বপ্নভঙ্গ হবার আশংকা নেই। আমাদের মন ঠিক ঠিক পরশ পাথর ধাঁচের একটা কিছু খুঁজে বের করে ফেলে।
গতকাল অশ্বিনীকুমার চতুর্থ পাণ্ডবের সাথে দেখা হল। মাঝখানে শুধু একটা দশক।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
হুমম...
হায়-হায়, এমন একটা লেখা মিস করে গেছলাম! অসম্ভব ভালো লাগলো, অসম্ভব! আমার স্যালুট রইলো। বহুকাল আগে শোনা আবদুল আলিমের একটি গানের কথা মনে পড়লো,"পরের জায়গা, পরের জমিন ঘর বানাইয়া আমি রই, আমি তো সেই ঘরের মালিক নই।" লিখুন ভাই, আরো লিখুন।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
কেউ পারেনা। ভাল লাগলো !
দিশা___
নতুন মন্তব্য করুন