মানুষের কাছ থেকে শিক্ষা পাবার ক্ষেত্রে আমরা দুই ধরণের শিক্ষকের দেখা পেয়ে থাকি - প্রাতিষ্ঠানিক আর অপ্রাতিষ্ঠানিক। অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষকের ক্ষেত্রে শুরুটা মা-বাবাকে দিয়ে, তারপর ভাই-বোন, পরিবারের অন্য সদস্যরা, প্রতিবেশি, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, পরিচিত-অপরিচিত জন কে নয়? প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেবার জন্য আমরা যখন নানা প্রকারের, নানা পর্যায়ের বিদ্যালয়ে যাই তখন সেখানেও আরেক ধরণের অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষকের দেখা মেলে - তারা সহপাঠী, উপরের ক্লাসের শিক্ষার্থী, এমনকি নিচু ক্লাসের শিক্ষার্থী। আমাদের এই আমরন শিক্ষা জীবনে হরেক রকমের শিক্ষকের দেখা মিললেও “গুরু”র দেখা মেলে কমই। “গুরু” শব্দটি এখন আর সংস্কৃত, বাংলা, হিন্দী বা গুজরাটী ভাষার সম্পত্তি নয়। ইংরেজীসহ দুনিয়ার অনেক ভাষাতেই শব্দটি প্রায় একই অর্থ বহন করে। তবে আমার কাছে “গুরু” মানে শুধু শিক্ষক, এক বা একাধিক বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নন্, ধর্মীয় শিক্ষক তো নন্ই। এমনকি যিনি শিক্ষাকে শিক্ষার্থীর কাছে কার্যকরভাবে সঞ্চারিত করতে পারেন তিনিও নন্। আমার কাছে “গুরু” মানে তিনিই যিনি এই গুণগুলোর সাথে প্রদত্ত শিক্ষাকে নিজেও ধারণ করেন, পালন করেন। এই প্রকার গুরুর স্মরণ শুধু ভক্তিভরে হয় না, গর্বভরেও হয়। এমন গুরু একজন মানুষের জীবন-দর্শণে মৌলিক পরিবর্তন এনে দিতে পারেন।
বিশ্বকর্মার পাঠশালার একেবারের শুরুর দিকে যখন পাণ্ডবত্ব লাভের প্রথম পাঠ চলছে তখন নিজের বহুমূখী কর্মের স্বাক্ষর রাখার জন্য বিতর্ক করার কথা ভেবেছিলাম। প্রথম বর্ষের ছাত্রের বুকভরা থাকে বোকার সাহস। সেই সাহসভরে বহুমূখী কর্মের স্বাক্ষর রাখতে নিজে যে হলের (ছাত্রাবাস) সাথে সংযুক্ত ছিলাম সেটির বিতর্ক দল বাছাই প্রতিযোগিতায় নাম দিয়ে ফেল্লাম। বাছাই পর্বের বিতর্ক শেষ হবার পর নিশ্চিন্ত ছিলাম, কারণ সেখান থেকে আশা করার কিছু ছিলনা। কিন্তু কী আশ্চর্য! এই অর্বাচীন মূল দলে নির্বাচিত হয়ে গেল!!
দলে ঠাঁই পেয়ে দলের বাকি দুই সদস্যকে ভাল করে দেখলাম। একজন আমার স্কুল জীবন থেকে পছন্দের বিতার্কিক, দেশসেরা, তাঁর সম্পর্কে তাই বলার কিছু নেই। দ্বিতীয় জনকে আগে চিনতাম না। মাঝারী গড়নের, চোখে পুরু লেন্সের চশমা, চুপচাপ, নির্বিরোধী ধরণের মানুষ। প্রথম দেখায় বোঝার উপায় ছিলনা এই শান্ত চেহারার মানুষটি আসলে কী। কয়েকদিন তাঁদের সাথে আলোচনা, নিয়মবদ্ধ পড়া-শোনা, নানাজনের সাথে সাক্ষাত এসব করতে গিয়ে বুঝলাম দ্বিতীয় জন বিপুল জ্ঞানের অধিকারী। নানা প্রকার তত্ত্ব ও তথ্যের মধ্যে যৌক্তিক linking up করা এবং সেখান থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে forecasting করার ক্ষেত্রে তিনি দক্ষ। এই দক্ষতা শুধু পড়লে অর্জন করা যায় না, তার জন্য অধীত বিষয়গুলোকে আত্মস্থ করতে হয়। শুধু এখানেই শেষ নয়, তিনি আস্তে আস্তে শেখালেন কীভাবে যুক্তি সাজিয়ে চিন্তাকে আগিয়ে নিতে হয়, কীভাবে ঘটনাকে বিশ্লেষন করতে হয়, কীভাবে একটি ঘটনার সাথে আরেকটির যৌক্তিক সামঞ্জস্যগুলো খুঁজে বের করতে হয়। তিনি বোঝালেন কোন কোন বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য না হলেও পড়তে হবে, জীবন চলার পথে নীতি ও আদর্শ কেমন হওয়া উচিত। কোন কিছু চাপিয়ে দিয়ে নয়, বরং আমার নিজের ভেতর থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে কীভাবে এই বিষয়গুলো নিজেই মীমাংসা করতে পারি সেই পথ দেখালেন।
এই পর্যন্ত এসে তাঁকে হেডমাস্টার টাইপ মানুষ বলে মনে হলেও তিনি মোটেই তা নন্, বরং অফুরন্ত রসের আধার তিনি। বাকি পাণ্ডবদের সাথেও তাই সহজেই তাঁর হৃদ্যতা তৈরি হয়ে যায়। আজ এতগুলো বৎসর পরও পাণ্ডবদের সাথে তাঁর সম্পর্ক একই রকম আছে। আজো পৃথিবীর কোন কোণ থেকে তিনি ডাকলে পাণ্ডবরা সেই ডাকে সাড়া দেবেন।
ব্যক্তি জীবনে পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে তিনি ঈর্ষণীয় ফলাফল করেছেন, নিজের অধীত বিষয়ের ক্ষেত্রেও দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন, কর্ম জীবনেও তাঁর সাফল্য অসাধারণ। নিজের উচ্চারিত বাক্যে তিনি শুধু আস্থাই আনেন না, নিজে তা পালন করেও দেখান। তাই আমার দৃষ্টিতে তিনি একজন প্রকৃত “গুরু”। তবে আমার মনে হয় কালের বিচারে তাঁর একটি পরিচয় টিকে থাকবে - সেটা হল তিনি একজন কবি। এই কবি সচলের পাঠকদের কাছে অপরিচিত নন্। যারা কবিতার নাম শুনলে শতহস্ত দূরে থাকেন তারাও তাঁর স্বল্পায়তন কবিতাগুলো পাঠ করে মুগ্ধ।তিনি আর কেউ নন্ তিনি উরোজ পর্বতে নির্বাসিত সচলের কবি “ফকির লালন”। আজ তাঁর জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন গুরু! দীর্ঘায়ু হোন, সুস্থ্য থাকুন, কর্মচঞ্চল থাকুন।
১৯৯৩ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। তারপর আজ ষোল বৎসর ধরে তিনি নিশ্চুপ - কোন বই নেই, পত্রিকাতে লেখা নেই বলেও চলে। গত দেড় বৎসর ধরে সচলে কিছু কিছু কবিতা দিচ্ছেন। বই প্রকাশের জন্য তাঁর সাথে ঝোলাঝুলি করি; তিনি আশ্বস্ত করেন, “মনমতো ষাটটা কবিতা লেখা হলেই বই বের করব”। আমি নাছোড়বান্দার মত তাড়া দেই। ফেব্রুয়ারী মাস সমাগত তবু তাঁর “মনমতো ষাটটা কবিতা” লেখা হয় না। আমি জানি কবিতা গাছের পাকা ফল নয় যে ঝাঁকি দিলেই টুপ্টুপ্ করে ঝরে পড়বে। তবু আমি আশায় আছি, “মনমতো ষাটটা কবিতা” হয়তো অচিরেই লেখা হয়ে যাবে।
গঙ্গাজলে গঙ্গার পূজোর মত কবিকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি তাঁরই পুরনো একটি কবিতা দিয়েঃ
কোন কোন নদী আছে
এক জীবন দুঃখ নিয়ে তবুও গায় আনন্দের গান,
কোন কোন বৃক্ষ আছে
ভেতরটা শুকিয়ে গেলেও ফুলে ফুলে ভরিয়ে দেয়
প্রতিটা বসন্ত।
আহা, আমি কবে এই সব -
নদীদের, গাছেদের মত হবো,
কবে আমার সমস্ত বেদনাকে পরাবো -
আনন্দের কাঁকন।
আর জন্মে মানুষ না হয়ে যেন গাছ হই, নদী হই।
আহা, মানুষ যেন না হই আর,
আর যেন মানুষ না হই।
মন্তব্য
শুভেচ্ছা।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইল
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ফকির লালন,
আপনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
পাণ্ডবদা,
আপনার লেখা পরে মাই গুরু লেখাটার কথা মনে পড়ে গেলো। আর আপনার ভাষার মুন্সীয়ানা নিয়ে বলার কিছু নেই।
শুভ জন্মদিন ফকির লালন !!!
_________________________________________
সেরিওজা
সচলে আপনি সেইসব সংখ্যালঘু কবিদের একজন, যিনি নিজের কবিতাকে কবিতা বলেই ডাকেন, হাবিজাবি/ব্লগরব্লগর এসব নামে না ডেকে। এমনিতে কাব্যকানা মানুষ আমি, কিন্তু আপনার পদ্যের আটপৌঢ়ে সহজ ভাষা সবসময়ই স্পর্শ করে যায়। ভালোলাগে। আপনার পদ্যলেখা চলুক আরও অনেক অনেক দিন।
শুভ জন্মদিন লালনজী। আনন্দে থাকুন, দীর্ঘজীবি হোন।
শুভ জন্মদিন ফকির লালন। এতদিন কেবল আপনার কবিতার মুগ্ধ পাঠক ছিলাম। আজ আড়ালের মানুষটার পরিচয় জেনে মুগ্ধতা সীমানা ছাড়ালো।
আপনি ভাল থাকুন, সুস্থ থাকু------তারচেয়ে বড় কথা অতি শিগগির যেন পছন্দমত ষাটটা কবিতা পেয়ে যান এই কামনা করি। এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি, খুব জলদি ষাটটি কবিতা জোগাড় করতে না পারলে আমরা সবাই মিলে আপনার ঊনষাটটা কবিতা দিয়েই বই ছাপিয়ে দেব।
আর পান্ডবদা, কী আর বলব বলুন।
আপনার গুনের যে সীমা সংখ্যা নেই সেটা আন্দাজ করতাম। কিন্তু দিনে দিনে দেখতে পাচ্ছি আমার 'ভয়'টা অমূলক নয়!! আসলেই আপনার কোটি কোটি গুন!! তবে আমার চোখে আপনার সব চাইতে সেরা গুন হল আপনার লেখনী। এমন চমৎকার প্রাঞ্জল ভাষায়(শিব্রামের কথানুসারে--প্রাণ জল করে) আবেগী লেখা লেখেন যে সহজেই মনের ভেতরটা ছুঁয়ে দিয়ে যায়।
আপনার চরণকমলে লক্ষ কোটি প্রণাম!
শুভ জন্মদিন কবি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নিয়মিত, মনোযোগী পাঠকের পক্ষ থেকে কবি "ফকির লালন"কে জন্মদিনে শুক্না ভূর্জপত্রের শুভেচ্ছা।
শুভ জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন!
পাণ্ডববংশ যাঁর গুণমুগ্ধ, তাঁকে কোন্ ফুল দিয়ে অর্ঘ্য জানাতে হয় আমার জানা নেই।
জন্মদিনে আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, ভালো থাকুন। সবসময়, সবাইকে নিয়ে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
অনেক শুভেচ্ছা কবি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
কবিতায় অরুচি হলেও খুব কাম বাংলা কবিই আছেন বোধহয় যার কবিতা পড়িনি আমি
ফকির লালনের নাম কী?
০২
শুভজন্মদিন
কবিতা বুঝি না, সেই কারনে পড়িও না, সেই কারনে ভালোও লাগে না...এই নিয়ে সচলে একবার কবিদের দৌড়ানিও খেয়েছিলাম...কিন্তু আপনার এই কবিতা পড়ে খুব, খুব ভালো লেগেছিল।
জন্মদিনে একরাশ মুগ্ধতা জানিয়ে যাই।
শুভ জন্মদিন।
স্পার্টাকাস
শুভকামনার জন্য সচলের সব বন্ধুদের আন্তরিক ধন্যবাদ। এ শহরে আজ, তুষারপাতের কথা আছে, আপনাদের শুভেচ্ছা একরাশ উষ্ণতা এনে দিলো।
পান্ডব, তুমিতো দিল-খুশ করে দিলে। অবশ্য তুমিতো সবসময়ই ' দেখিবারে পাও - অসীম ক্ষমায়'।
শুভ জন্মদিন কবি!
--------------------------------------------------
"সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় কবি।
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
শুভ জন্মদিন ...
শুভ জন্মদিন!
শুভ জন্মদিন কবি।
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
- জন্মদিন শুভ হোক কবি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কবির জন্মদিনে শুভেচ্ছা রইল।
শুভ জন্মদিন, কবি! অনেক ভালো থাকবেন। আমাদের শহরেও আজ তুষারপাত হচ্ছে!
জন্মদিনের শুভেচ্ছা কবি
...........................
Every Picture Tells a Story
শুভ জন্মদিন কবি
শুভ জন্মদিন।
অফ টপিক একটা তথ্য।
শারু এস রাংনেকার নামের একজন ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞের লেখা ইন দ্য ওয়ার্ল্ড অভ কর্পোরেট ম্যানেজার্স নামের একটা বইতে (বেশ আগের লেখা) সংস্কৃতে গুরু শব্দের একটা ইন্টারেস্টিং অর্থ পেয়েছিলাম। (বইটা এই মুহূর্তে হাতের কাছে নাই, তাই লাইন গুলি সরাসরি দিতে পারছি না)। তিনি শিক্ষকের ছয়টি ধাপের কথা বলেছিলেন। সর্বোচ্চ ধাপ ছিল গুরু।
বাংলা করলে ধাপের নীচ থেকে শুরু করলে অনেকটা এমনি দাঁড়ায় - যিনি তথ্য দেন, তিনি অধ্যাপক, যিনি জ্ঞান দান করেন তিনি উপাধ্যায়, দক্ষতা দাতা হল আচার্য, নিরীক্ষণ শক্তি দাতা হল পন্ডিত, যাঁর কাছ থেকে দূরদৃষ্টি লাভ করা যায় তিনি দ্রষ্টা এবং সর্বোচ্চ, যিনি পান্ডিত্য অর্জন করতে সাহায্য করেন, তিনিই গুরু...।
আহ্ সুমন, অনেকদিন পর সারু রাঙ্গনেকারের কথা মনে করিয়ে দিলেন! আমার অবশ্য উনার লেখার স্টাইল পছন্দ না। তবে "গুরু" বিষয়ে উনার ব্যাখ্যার বেশ কিছুটা গ্রহনযোগ্য। আমার কাছে গুরু আমাকে কী দিলেন বা আমাকে কী বানালেনের পাশাপাশি তিনি নিজে তাঁর শিক্ষাতে বিশ্বাস করেন কিনা এবং তার চর্চা করেন কিনা সেটাও গুরুত্বপূর্ণ।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইল কবি ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
একটু দেরী হয়ে গেলেও জন্মদিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা দিয়ে গেলাম
ষষ্ঠ পাণ্ডব, আপনার এই লেখাটি পড়বার সৌভাগ্য এই আজকেই হলো এবং সেই সাথে 'ফকির লালন'কে জানা। ঐ সময়ে আমি সচলে ছিলাম না বা আপনার লেখাগুলোও খুঁচিয়ে, খুঁটিয়ে দেখা হয়নি। তবে আজ ধারণা হলো, আপনার ব্লগে উঁকিঝুঁকি মারলে মনি-মানিক্য কিছু পাইলেও পাইতে পারি!
নতুন মন্তব্য করুন