ডিসক্লেইমার:
এই নিউজক্লিপগুলি ত্রিশ লক্ষের পরিসংখ্যান নিয়ে একাডেমিক রিসার্চের বিকল্প নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শহীদের পরিসংখ্যান নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক গবেষণা হয় নি। যতদিন হবে না এটি কি ত্রিশ লক্ষ, নাকি আরো কম, নাকি আরো বেশি এ নিয়ে কখনও জোর গলায় কথা বলা যাবে না।
কাজেই, যারা জোর গলায় বলে - বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী স্বাধীন দেশে ফিরে আসার সময় প্লেনে তিন লক্ষ শুনে সেটিকে পরে ভুলে ত্রিশ লক্ষ বলে ফেলেছিলেন - এর আগে কখনই ত্রিশ লক্ষ বলা হয় নি তারা দুর্বৃত্ত এবং মিথ্যাবাদী। কেন দুর্বৃত্ত এবং মিথ্যাবাদী? কারণ ১৬ই ডিসেম্বর থেকে ৯ই জানুয়ারী অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু ফেরার আগের দিন পর্যন্ত একাধিকবার ত্রিশ লক্ষের পরিসংখ্যান পত্রিকায় এসেছে। এর অর্থ হল এই পরিসংখ্যানটি এর আগেও প্রচলিত ছিল।
যেটার পক্ষে কোন একাডেমিক পরিসংখ্যান নেই সেটি জোর গলায় দাবী করা যায় না এটি আমি মানি। কিন্তু, যেটির বিপক্ষে (প্লেনে বঙ্গবন্ধুর তথাকথিত ভুল!) পত্রিকায় মুদ্রিত প্রমাণ আছে সেই দাবী মিথ্যা এবং জোর তো নয়ই, দুর্বল গলায়ও দাবী করা যাবে না।
বঙ্গবন্ধুই যদি ভুলটি করে থাকেন তাহলে ১৭ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ থেকে ৯ই জানুয়ারী, ১৯৭২ পর্যন্ত নিচের সংবাদ প্রতিবেদনগুলিতে ত্রিশ লক্ষের কথা কী করে এল?
প্রাভদা, ৩ জানুয়ারি, ১৯৭২
মর্নিং নিউজ, ৫ জানুয়ারি, ১৯৭২ (সূত্র: সুফি ভাই)
দৈনিক বাংলা, ৬ জানুয়ারি, ১৯৭২
দৈনিক বাংলা, ৯ জানুয়ারি, ১৯৭২
মন্তব্য
এই কাজটা কারা কারা কোন রেফারেন্স ব্যবহার করে করে সেটা পোস্টে আসলে ভালো হতো।
পরিশ্রমী কাজের জন্য সাধুবাদ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
ইতিহাস নিয়ে আপনার এই ধারাবাহিক সিরিজ প্রশংসনীয় এবং অবশ্যই শিক্ষনীয়। এই পোষ্টের মাধ্যমে একটি প্রোপাগান্ডার (বঙ্গবন্ধু অন্যের মুখের কথা শুনে ৩০ লক্ষ বলে ফেলেছেন) উত্তর দেওয়া যাবে কিন্তু পত্রিকাগুলো যে ত্রিশলক্ষ বলছে তার স্বপক্ষে প্রমাণগুলো/তথ্যগুলো কি কি? অর্থাৎ এটি বিস্তারিত আকারে জানা প্রয়োজন।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কাজের পোস্ট। ধন্যবাদ।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এই পোস্টে মন্তব্য দিতে লগিন করলাম। ঠিকাছে
প্লেনের গুজবটা প্রচুর শুঞ্ছি। দুঃখজনক হইলো, আমার দেখা অনেক পাবলিক এইটা বিশ্বাস করে।
কেন বিশ্বাস করে? কারণ নিজেরা প্রায়ই এইরকম ভুল করে কাজে কর্মে, পড়ালেখায়। শোনে একটা, বুঝে একটা, কয়ে ফেলে আরেকটা। কাজেই এইজাতীয় ভুলের কথা শুনলে নিজের সাথে সহজে রিলেট করতে পারে, বিশ্বাসযোগ্য মনে করে।
কখনো শোনা কথা যাচাই করে দেখার চেষ্টা করে না কাঠবলদেরা (হতাশায় মাথা নাড়ার ইমো)
শেহাব ভাই, চমৎকার লেখা। কিন্তু আমার মনে হয় এটা আরও এক্সপ্যান্ড করার স্কোপ আছে। যেমন, আমার মতে এর পরের পদক্ষেপ হওয়া উচিত কোন কোন লেখক/'ইতিহাসবিদ'/বুদ্ধিজীবী এই 'বঙ্গবন্ধু তিন লক্ষকে তিরিশ লক্ষ বলেছেন' তত্ত্ব প্রমট করেছেন সেটা লিস্ট করা, এবং কোন বই/কলামে তারা করেছে তাও উল্লেখ করা।
এর সাথে যেটা বের করতে পারলে খুবই উপকার হবে, সেটা হল প্রাভদার 'তিরিশ লক্ষ' বলার সোর্সটা কি ছিল। আমি ধরে নিচ্ছি পরের খবরের কাগজ যেগুলো আপনি এখানে দিয়েছেন সেগুলো মূলত প্রাভদাকেই সোর্স হিসেবে ব্যবহার করেছে, তাহলে যেটা জানা দরকার তা হল প্রাভদা কথা থেকে তিরিশ লক্ষ সংখ্যাটা পেল।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে...
যেকোন যুদ্ধ শেষে বিজয়ী ও বিজিত উভয় পক্ষ “ট্রুথ, ফ্যাক্ট ফাইন্ডিংস এন্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন” গঠন করে। যুদ্ধ সংগঠনের কারণ, যুদ্ধে জয় বা পরাজয়ের কারণ, যুদ্ধে জয় বা পরাজয়ের জন্য দায়ী ব্যক্তিবর্গকে সনাক্তকরণ, যুদ্ধে হতাহতের সংখ্যা নির্ধারণ, যুদ্ধে আহতদের ক্ষতির প্রকৃতি নির্ধারণ, যুদ্ধে সম্পদ, স্থাপণা, আর্থিক, মানবিক ও সামাজিক ক্ষয়-ক্ষতি নির্ধারণ, যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট সংকটসমূহ নির্ধারণ, যুদ্ধকালীন সময়ে অন্য দেশ/পক্ষদের ভূমিকা নির্নয়, যুদ্ধের মোট ব্যয় নিরূপণ ইত্যাদি কাজ এই কমিশন করে থাকে। দুঃখজনক হলেও সত্য এই যে, ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী আমাদের মুক্তিযুদ্ধ শেষ হবার পর এই ধরণের কোন কমিশন গঠিত হয়নি। ফলে, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ মানুষ শহীদ হবার, ২ লক্ষ নারী ধর্ষিতা হবার, তৎকালীন সময়ের হিসাবে ১৪ হাজার কোটি পাকিস্তানী রূপীর সমপরিমাণ অর্থের ক্ষতিপূরণ দাবী করার অথবা ভূতপূর্ব অখণ্ড পাকিস্তানের মোট সম্পদ আনুপাতিক হারে ভাগাভাগি করার ব্যাপারগুলোর ফ্যাক্টস নিয়ে প্রশ্ন তোলার অবকাশ থেকে গেছে। এমনকি যুদ্ধকালীন ও তৎপরবর্তী সময়ে বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা হতে প্রাপ্ত সাহায্যের বিবরণও পাওয়া যায়না।।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ মানুষ শহীদ হবার ব্যাপারে কোন কমিশনের রিপোর্ট না থাকায় বা কোন জরীপ না হওয়ায় প্রাথমিক অনুমিতি, পরিসংখ্যান, অবরোহী পদ্ধতি, পত্রিকার ভাষ্য ও সাক্ষাতকারের ভিত্তিতে প্রাপ্ত নানা সংখ্যা থেকে ৩০ লক্ষ সংখ্যাটির যথার্থতা যাচাই করা যায়।
জেন্ডারসাইডের মতেঃ
The number of dead in Bangladesh in 1971 was almost certainly well into seven figures. It was one of the worst genocides of the World War II era, outstripping Rwanda (800,000 killed) and probably surpassing even Indonesia (1 million to 1.5 million killed in 1965-66). As R.J. Rummel writes,
The human death toll over only 267 days was incredible. Just to give for five out of the eighteen districts some incomplete statistics published in Bangladesh newspapers or by an Inquiry Committee, the Pakistani army killed 100,000 Bengalis in Dacca, 150,000 in Khulna, 75,000 in Jessore, 95,000 in Comilla, and 100,000 in Chittagong. For eighteen districts the total is 1,247,000 killed. This was an incomplete toll, and to this day no one really knows the final toll. Some estimates of the democide [Rummel's "death by government"] are much lower -- one is of 300,000 dead -- but most range from 1 million to 3 million. ... The Pakistani army and allied paramilitary groups killed about one out of every sixty-one people in Pakistan overall; one out of every twenty-five Bengalis, Hindus, and others in East Pakistan. If the rate of killing for all of Pakistan is annualized over the years the Yahya martial law regime was in power (March 1969 to December 1971), then this one regime was more lethal than that of the Soviet Union, China under the communists, or Japan under the military (even through World War II). (Rummel, Death By Government, p. 331.)
উইকিপিডিয়ার মতেঃ
In 1997 R. J. Rummel published a book which is on the web called "Statistics of Democide: Genocide and Mass Murder Since 1900", In Chapter 8 called "Statistics Of Pakistan's Democide Estimates, Calculations, And Sources" In it he looks at the 1971 Bangladesh Liberation War. Rummel wrote:
In East Pakistan (now Bangladesh) [The President of Pakistan, General Agha Mohammed Yahya Khan, and his top generals] also planned to murder its Bengali intellectual, cultural, and political elite. They also planned to indiscriminately murder hundreds of thousands of its Hindus and drive the rest into India. And they planned to destroy its economic base to insure that it would be subordinate to West Pakistan for at least a generation to come. This plan may be perceived as genocide.[106]
Rummel goes on to collate the what considers the most credible estimates published by others into what he calls democide. He writes that "Consolidating both ranges, I give a final estimate of Pakistan's democide to be 300,000 to 3,000,000, or a prudent 1,500,000."
Other authors like Anthony Mascarenhas and Donald W. Beachler have cited a figure ranging between 1 - 3 million civilians killed by Pakistan Army;[160] Bleacher states that both Pakistan and its primary ally USA have denied Genocide allegations.[161]
সাংবাদিক Sydney Schanberg (Sydney H. Schanberg, ‘Bengalis’ land a vast cemetery’, New York Times, 24 January 1972, 1) হিসেব করে দেখিয়েছেন যে,
“বিদেশি দূতাবাসের কর্মকর্তা আর বিদেশি পর্যবেক্ষকদের মতামত নিয়ে, পাকিস্তানি আর্মিদের হাতে নিহত হওয়া সব মানুষকে হিসেব করা হলে আর আর রিফুইজি হিসেবে পালানোর সময় আর্মি আর তাদের দোসরদের হাতে নিহত হওয়া সব মানুষকে গনণা করলে মৃতের সংখ্যা ৩ মিলিয়নই”।
ড. মাহবুবুর রহমানের “বাংলাদেশের ইতিহাসঃ ১৯৪৭-৭১” বইয়ের মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস অধ্যায় থেকে (পৃ. ৩১০):
“জনসংখ্যার হিসেব করলেই এটি স্পষ্ট কতজন মারা গিয়েছিল। ১৯৬৯ সালের জুন মাসে পূর্ব পাকিস্তানের জনসংখ্যা ছিল ৬৯৮ লাখ। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বিবেচনা করলে ১৯৭৪ সালের আদমশুমারিতে জনসংখ্যা ৮০১ লাখ হবার কথা। কিন্তু বাস্তবে তা ছিল ৭৬৪ লাখ। যা প্রায় ৩৭ লাখ কম ছিল। তাই ৩০ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল যুদ্ধে এটি যথেষ্ট বাস্তবসম্মত”।
এখানে ১৯৭০ সালের ১২ই নভেম্বরের সাইক্লোনে ১০ লক্ষ মানুষ মারা যাওয়াকে বিশেষ বিবেচনায় নিলেও মুক্তিযুদ্ধ্বে শহীদের সংখ্যা ৩০ লক্ষই হয়।
অন্য আরেকটি ভাবে আমরা ৩০ লক্ষ শহীদের ব্যাপারটিকে যাচাই করতে পারি। ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১-এ আত্মসমর্পণকারী পাকিস্তানী সেনার সংখ্যা ৯৩,০০০। এর সাথে রাজাকার-আল বদরদের সংখ্যা ও নিহত পাকিস্তানী সেনাদের সংখ্যা যোগ করলে তা ১,২৫,০০০ -এর কম হবে না। শহীদের সংখ্যা ৩০,০০,০০০ হলে ১,২৫,০০০ জন হানাদারের প্রত্যেকের হাতে গড়ে ২৪ জন করে শহীদ হয়েছেন। অর্থাৎ ২৬৭ দিন চলা যুদ্ধে হানাদারদের হাতে প্রত্যেকে গড়ে ১১ দিনে একজন করে শহীদ হয়েছেন। এবার কি সংখ্যাটা বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়?
যদি অত মানুষ শহীদ হয়েও থাকে তাদের দেহাবশেষ কই? উত্তর হচ্ছে স্বাধীনতা পরবর্তীকালে গণকবরগুলোর সন্ধান খুব কম করা হয়েছে। বেশিরভাগ গণহত্যা নদী-নালা, খাল-বিল, পুকুর-জলাশয়ের কাছে করা হয়েছে এবং লাশ ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে। ১৯৭১ সাল থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে দেশের ১৮,০০০ কিলোমিটার নদী ভরাট হয়ে গেছে। খাল-বিল-জলাশয় ভরাট হবার হার আরো বেশি। তাই আমাদের শহীদ পূর্বপুরুষরা ভূমিদস্যুদের থাবার নিচে চাপা পড়ে গেছেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ৬০ লক্ষ ইহুদীদের তো পরিচয় পাওয়া যায়, তাদের জনপদ নিশ্চিহ্ন হবার প্রমাণ পাওয়া যায়, কিন্তু আমাদের এখানে অমন প্রমাণ কই? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগেই ইহুদীদের প্রধানতঃ ঘেটোগুলিতে বা নির্দিষ্ট এলাকাগুলোতে কনফাইন্ড করা হয়েছিল তাই নিশ্চিহ্ন জনপদের চিহ্ন পাওয়া যায়, পরিচয়ও মেলে। আমাদের এখানেতো গোটা দেশজুড়ে গণহত্যা চলেছে আর পূর্বাপর রেকর্ডও নেই, তাই নিশ্চিহ্ন জনপদ বা পরিচয় পাওয়া যায় না। তবু গ্রামাঞ্চলে নিশ্চিহ্ন পাড়ার সন্ধান পাওয়া যায় যা নিজের চোখেও দেখেছি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ইহুদীরা শতকরা হিসাবে মোট জনসংখ্যার ৬০%ও বেশি (ইসরায়েলের এখনকার জনসংখ্যা ৭৩ লাখ), সেখানে ১৯৭১ এর হিসাবে আমাদের জনসংখ্যার মাত্র ৪%। তাই চোখে পড়ে কম। তাই ৩০ লক্ষ সংখ্যাটা আসলে কোন গল্প নয়, বঙ্গবন্ধুর লাখ আর মিলিয়নের হিসাব গুলিয়ে ফেলা নয়। লন্ডনে বা নয়া দিল্লীতে থাকা বাংলাদেশ সরকারের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে দেশে আসার আগেই তাই সংখ্যাটা জানা সম্ভব আর তা ৩০ লক্ষই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি এদেশে প্রায় ৯৪২টি বধ্যভূমি শনাক্ত করেছে। আর গতকাল একটি টিভি চ্যানেলে খবর শুনছিলাম, যেখানে বলা হচ্ছিলো এক পাহাড়তলী বধ্যভূমিতেই ৭১ এ ১০-১২ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এভাবে সবগুলো বধ্যভূমি সহ সারা বাংলাদেশ থেকে তথ্য সংগ্রহ করলে ৭১ এ যে ৩০ লক্ষ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে সেটার হিসেব মেলাতে গিয়ে কাউকে অবাক হতে হয় না।
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
অসাধারণ পোস্ট।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
সংগ্রহে রাখার মত কিছু তথ্য
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন