১৯৭২ সালের পত্রিকায় দুটি লেখার খোঁজ পেলাম। প্রথমটি ২রা জানুয়ারী প্রকাশিত তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা মেজর জিয়ার স্ত্রী, পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশের একসময়ের প্রধানমন্ত্রী ও এই মুহুর্তে সন্ত্রাসী পদ্ধতিতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আগ্রহী রাজনীতিবিদ খালেদা জিয়ার পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হওয়া নিয়ে।
১১ই জানুয়ারী প্রকাশিত লেখাটি ছিল বেঙ্গল রেজিমেন্টের যুদ্ধের গল্প। প্রসংগক্রমে এসেছে তাতে কর্মরত ও পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়ার কথা।
ভাল কথা, কোন লেখাতেই জেনারেল জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক বলার মত ছাগলামী কেউ করে নি। দ্বিতীয় লেখাটিতে তার ২৭শে মার্চের রেডিও ভাষণকে বলা হয়েছে 'মুক্তিযুদ্ধের সাফল্য ও অগ্রগতির ঘোষণা'।
মন্তব্য
ব্লগবাড়ি । ফেসবুক
২য় প্রতিবেদনটা পড়ে অবাক হলাম। চট্টগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা নিয়ে লিখা অথচ 'লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে' শীর্ষক গ্রন্থের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের কথা না হয় বাদই দিলাম, গোটা লিখায় রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম এর নামই নাই? বাহাত্তর, যখন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি একদম টাটকা, তখনও এমন তথ্য আসতো পত্রিকায়?
উনি তো বেঙ্গল রেজিমেন্টে ছিলেন না, রাইফেলসে ছিলেন।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
যতদূর মনে পড়ে, "জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক" তত্ত্বের প্রচার শুরু হয় ১৯৯১ নির্বাচনের আগে। ১৯৮০র দশক জুড়ে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময়ও স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিএনপি তেমন কোন উচ্চবাচ্য করেনি।
Emran
জিয়াউর রহমান যখন নিজেও ক্ষমতায় ছিল সে নিজেও নিজেকে কখনও "স্বাধীনতার ঘোষক" বলেনি।
সচলে প্রথমবার ভোট দিলাম।
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন