সভ্যতা শুরুর আগে - ৪

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: মঙ্গল, ২১/১০/২০০৮ - ১০:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই বিলুপ্তির ঘটনা বিবেচনা করে বলা যায়, গ্রেট লিপ ফরওয়ার্ড শুরু হওয়ার পরই মানুষ অস্ট্রেলিয়া ও নিউ গিনিতে উপনিবেশ স্থাপন করেছে। এর পরপরই মানুষ উপনিবেশ স্থাপনের ক্ষেত্রে আরেকটি বড় অগ্রগতি অর্জন করেছে, তারা ইউরেশিয়ার শীতলতম অঞ্চলগুলোতে বসতি স্থাপন করতে শুরু করেছে। নিয়ানডার্থালরা হিমবাহের সময় সংগ্রাম করে টিকে থাকতে গিয়ে শীতল পরিবেশের সাথে অভিযোজিত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তারা উত্তর জার্মানি ও কিয়েভ পার হয়ে আর উত্তরে যায়নি। এতে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। কারণ, নিয়ানডার্থলরা সুঁই, সেলাই করা কাপড়, উষ্ণ বাড়িঘর ও শীতলতম জলবায়ুতে বসবাসের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে পারেনি। আধুনিক মানুষের মধ্যে যারা এই প্রযুক্তিগুলো আয়ত্ত করতে পেরেছিল তারাই আনুমানিক ২০,০০০ বছর পূর্বে সাইবেরিয়া অঞ্চলে উপনিবেশ স্থাপন করে। এর চেয়েও প্রাচীন কিছু দাবী অবশ্য রয়েছে। আমরা এই সময়কেই ধরে নিচ্ছি। সাইবেরিয়ায় মানুষের আগমনের কারণেই সম্ভবত সেখানকার পশমসমৃদ্ধ ম্যামথ ও গণ্ডার বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল।

অস্ট্রেলিয়া ও নিউ গিনিতে বসবাস শুরু করার মাধ্যমে মানুষ পৃথিবীর পাঁচটি বাসযোগ্য মহাদেশের তিনটিতেই উপনিবেশ স্থাপন করে ফেলেছিল। (এই বইয়ে আমি এশিয়া ও ইউরোপকে একটিমাত্র মহাদেশ হিসেবে উল্লেখ করেছি যার নাম ইউরেশিয়া। আর অ্যান্টার্কটিকাকেও বাদ দিয়েছি। কারণ এই উনবিংশ শতকের পূর্বে কেউ সেখানে যেতে পারেনি এবং সেখানে কোন স্বয়ংসম্পূর্ণ মানব উপনিবেশ স্থাপন সম্ভবও হয়নি) তার মানে আমাদের কেবল দুটি মহাদেশ বাকি রইল, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা। এই মহাদেশ দুটিতে মানুষ অবশ্যই সবশেষে এসেছিল। কারণ খুবই স্বাভাবিক, মহাসাগর পেরিয়ে এগুলোতে যেতে হলে নৌচালনা জানা থাকার দরকার ছিল (স্বয়ং ইন্দোনেশিয়াতেও ৪০,০০০ বছর পূর্বের আগে যার কোন অস্তিত্ব ছিল না, আর ইউরোপে তো আরও অনেক পরেও এই প্রযুক্তি মানুষের হাতে আসেনি), আবার বেরিং ভূ-সেতু পেরিয়ে সেখানে যেতে হলে সাইবেরিয়া অধিকার করার প্রয়োজন ছিল (যা কেবল ২০,০০০ বছর পূর্বে সম্ভব হয়েছে)। কিন্তু, ৩৫,০০০ বছর পূর্ব থেকে শুরু করে ১৪,০০০ বছর পূর্ব পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ঠিক কখন মানুষ আমরিকাতে উপনিবেশ স্থাপন করেছে সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমেরিকা মহাদেশে পাওয়া মানুষের প্রাচীনতম জীবাশ্মের বয়স ১৪,০০০ বছর, আলাস্কার কয়েকটি স্থানে এগুলো পাওয়া গেছে। আর কানাডীয় সীমান্তের দক্ষিণে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরে আরও অনেকগুলো স্থান থেকে পাওয়া জীবাশ্মের বয়স ১৩,০০০ বছর। মেক্সিকোতেও খ্রিস্টপূর্ব ১১,০০০ অব্দের কিছু জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। নিউ মেক্সিকোর ক্লভিসের যে স্থানগুলোতে সে সময়ের জীবাশ্ম পাওয়া গেছে সেগুলোকে ক্লভিস স্থান বলা হয়। বড় বড় পাথর কেটে তৈরী বর্শার তীক্ষ্ণ ফলা এখানকার জীবাশ্মগুলোর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। আমরা এ পর্যন্ত কয়েক শত ক্লভিস স্থানের সন্ধান পেয়েছি। যুক্তরাষ্ট্রের নিম্নাঞ্চলের ৪৮টি অঙ্গরাজ্যের সবগুলোতেই এগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এরা মেক্সিকো পর্যন্ত বিস্তৃত। উত্তর আমেরিকার পর সমগ্র আমেরিকা মহাদেশে প্রাচীনতম মানব বসতির পরবর্তী প্রমাণ পাওয়া গেছে আমাজোনিয়া ও পাতাগোনিয়াতে। উত্তর আমেরিকায় বসতি স্থাপনের পরপরই মানুষ এখানে এসেছিল। এসব তথ্য থেকে বোঝা যায়, ক্লভিস স্থানগুলোই ছিল আমেরিকায় মানুষের প্রথম উপনিবেশ। পরবর্তীতে এই স্থানের মানুষেরাই খুব দ্রুত বর্ধিত হতে থাকে এবং অল্প সময়ের মধ্যেই উত্তর ও দক্ষিণ মহাদেশ অধিকার করে নেয়।

একটা প্রশ্ন নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে প্রথমে অনেকেই বিস্মিত হয়েছিলেন। প্রশ্নটা হল: ক্লভিসে বসবাসকারী মানুষের উত্তরপুরুষেরা মাত্র এক হাজার বছরের মধ্যে কিভাবে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্তের ৮,০০০ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত পাতাগোনিয়াতে পৌঁছুলো? কিন্তু গড় করলে এটা স্বাভাবিকই মনে হয়। হিসাব থেকে দেখা যায় তাদের বছর প্রতি উপনিবেশ বৃদ্ধির হার মাত্র ৮ মাইল। অর্থাৎ প্রতি বছর তাদের উপনিবেশের এলাকা ৮ মাইল করে বৃদ্ধি পেয়েছে। একটি সাধারণ শিকারী-সংগ্রাহক সমাজের লোকেরা প্রতিদিন খাদ্যের সন্ধানে যতটুকু দূরত্ব অতিক্রম করে তার মাধ্যমেই বছরে ৮ মাইল নতুন এলাকা অধিকার করে নেয়া সম্ভব। এর জন্য অতিরিক্ত প্রয়াসের কোন প্রয়োজনও পড়ে না।

অনেকে এটা ভেবেও বিস্মিত হতে পারেন যে, আমেরিকার অধিবাসীরা সংখ্যায় খুব দ্রুত বেড়ে যাওয়ার কারণে অল্প সময়ের মধ্যেই আরও দক্ষিণে পাতাগোনিয়ার দিকে যাবার ব্যাপারে মনস্থির করে। কিন্তু কেউ যখন সেই অধিবাসীদের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে ভাববেন তখন এই দ্রুত বংশবৃদ্ধিও তার কাছে তেমন বিস্ময়কর লাগবে না। যদি সে সময়ের শিকারী-সংগ্রাহকদের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ মাইলে ১ জন ধরে নেই (যা আধুনিক শিকারী-সংগ্রাহকদের জন্য বেশ বড় সংখ্যা), তাহলে সমগ্র আমেরিকায় সর্বোচ্চ ১০ মিলিয়ন শিকারী-সংগ্রাহক মানুষ থাকতে পারতো। কিন্তু প্রথম যে দলটি আমেরিকায় উপনিবেশ স্থাপন করে তাতে লোকসংখ্যা ছিল মাত্র ১০০ এবং তাদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল বছরে শতকরা ১.১। এভাবে বাড়তে থাকলে মাত্র ১,০০০ বছরের মধ্যে তাদের লোকসংখ্যা বেড়ে ১০ মিলিয়ন হয়ে যেতে পারে। আর জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বছরে ১.১% হওয়াটা বেশ স্বাভাবিক। কারণ, এই আধুনিক কালেও দেখা গেছে মানুষ যখন সম্পূর্ণ নতুন ও অব্যবহৃত কোন দ্বীপে যায় তখন সেখানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ ৩.৪% হতে পারে। এইচএমএস বাউন্টির বিদ্রোহীরা তাদের তাহিতীয় স্ত্রীদের নিয়ে যখন পিটকেয়ার্নস আইল্যান্ডে গিয়ে উঠেছিল তখন এরকম ঘটনাই ঘটেছিল।

শিকারী মানুষের জীবাশ্মপূর্ণ ক্লভিস স্থানের সংখ্যা অনেক। এই অতিপ্রাচুর্য আমাদেরকে অধুনা আবিষ্কৃত নিউজিল্যান্ডের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। নিউজিল্যান্ডে মাউরি জনগোষ্ঠীর পূর্বপুরুষদের জীবাশ্ম একইসাথে অনেকগুলো স্থানে পাওয়া গেছে। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া-নিউ গিনি এবং ইউরোপের বেশ কিছু স্থানেও এরকম অতিপ্রাচুর্যের সন্ধান পাওয়া গেছে। অবশ্য এই উপনিবেশগুলোর বয়স আমেরিকার তুলনায় অনেক বেশী। বিশ্বজুড়ে শিকারী-সংগ্রাহক স্থানের এই অতিপ্রাচুর্য আমাদের বলে দিচ্ছে, ক্লভিস স্থানগুলোতে মানুষের দ্রুত বংশবৃদ্ধি ও ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি মোটেও অস্বাভাবিক নয়। বিশ্বের অন্যান্য অব্যবহৃত দ্বীপ অধিকার করার পরও একই ঘটনা ঘটেছিল।

এবারে সময়ের কথায় আসা যাক। ক্লভিস স্থানগুলোতে মানুষ হঠাৎ ১১,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দেই বসবাস শুরু করলো কেন, এর আগে অর্থাৎ ১৬,০০০ বা ২১,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে কেন এমনটি ঘটেনি? এক্ষেত্রে আমাদের সাইবেরিয়ার শীতলতা ও কানাডার বরফের কথা মাথায় রাখতে হবে। সাইবেরিয়া সবসময়ই খুব ঠাণ্ডা ছিল, আর প্লাইস্টোসিন যুগের অধিকাংশ সময়ই কানাডার পুরো অঞ্চলটা বিশাল বিশাল বরফের চাইয়ে আবৃত ছিল। তাই কানাডা অতিক্রম করা একরকম অসম্ভবই ছিল। আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি, ৪০,০০০ বছর পূর্বে ইউরোপে উপনিবেশ স্থাপনের পূর্বে মানুষের কাছে তীব্র শীতে টিকে থাকার মত প্রযুক্তি ছিল না এবং ২০,০০০ বছর পূর্বেই কেবল মানুষ সাইবেরিয়ায় উপনিবেশ স্থাপন শুরু করেছে। এভাবেই একসময় সাইবেরিয়ার অধিবাসীরা নৌকায় চড়ে বেরিং প্রণালী পাড়ি দিয়ে (এখনও এই অঞ্চল দুটির মধ্যে দূরত্ব মাত্র ৫০ মাইল) আলাস্কায় পৌঁছেছে বা হিমবাহের সময় যখন বেরিং প্রণালী ভূ-সেতুতে পরিণত হয়েছে তখন পায়ে হেটে এই দূরত্ব অতিক্রম করেছে। প্রায় ১,০০০ বছর ধরে বেরিং ভূ-সেতুর অস্তিত্ব ছিল এবং সে সময়ের এর প্রস্থ ছিল সর্বোচ্চ ১,০০০ মাইল। এই পুরো সেতু মুক্ত তুন্দ্রা দ্বারা আবৃত ছিল। শীতল পরিবেশে বাস করার যোগ্যতা অর্জনকারী মানুষের পক্ষে এখান দিয়ে অতিক্রম করাটা খুব কঠিন ছিল না। আনুমানিক ১৪,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সমুদ্রতলের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ার কারণে এই বিশাল ভূ-সেতু আবার পানির নিচে তলিয়ে যায়। আদি সাইবেরীয়রা পায়ে হেটে বা নৌকো দিয়ে যেভাবেই আলাস্কায় পৌঁছাক, এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে ১২,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দেই আলাস্কায় প্রথম মানুষের পা পড়েছে। আলাস্কার জীবাশ্মের বয়স গণনা করে এমনটিই জানা গেছে।

এর পরপরই কানাডার উত্তর-দক্ষিণ বরাবর একটি বরফমুক্ত পথ তৈরী হয়ে যায়। কানাডীয় বরফের চাইয়ের মধ্যে এই পথ ছিল মানুষের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এর মাধ্যমেই আলাস্কার অধিবাসীদের কেউ কেউ প্রথমবারের মত কানাডার বুক চিরে যাত্রা করে এবং গ্রেট প্লেইন্‌সে এসে পৌঁছায়, আধুনিক কানাডীয় শহর এডমন্টন এখানেই অবস্থিত। এভাবে আধুনিক মানুষ পাতাগোনিয়া ও আলাস্কার মধ্যে শেষ বড় বাঁধাটিও অতিক্রম করে। এডমন্টনে বসতি স্থাপনকারীরা সম্ভবত এখানে অফুরন্ত সম্ভাবনার দেখা পেয়েছিল। এই সম্ভাবনার দেশেই তারা প্রভূত সমৃদ্ধি অর্জন করে, সংখ্যায় অনেক বেড়ে যায় এবং ধীরে ধীরে দক্ষিণ দিকে যেতে থাকে। এভাবেই একসময় সমগ্র গোলার্ধটি দখল করে নেয়।

ক্লভিস স্থানগুলো আমাদের আরেকটি বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে। কানাডার বরফঘেরা সমভূমির দক্ষিণে মানুষের প্রথম উপস্থিতির সময়কালের সাথে এটা মিলে গেছে। অস্ট্রেলিয়া ও নিউ গিনির মত আমেরিকাও বড় বড় স্তন্যপায়ীতে পরিপূর্ণ ছিল। বর্তমানে আফ্রিকার সেরেন্‌গেটি সমভূমিকে যেমন দেখায়, আজ থেকে প্রায় ১৫,০০০ বছর আগে আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চলকেও তেমন দেখাতো। হাতির পাল, চিতা আর সিংহের তাড়া খেয়ে পলায়মান ঘোড়ার দল, উটের বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত কয়েকটি প্রজাতি, সাথে স্থলচারী স্লথ, সব মিলিয়ে প্রাচুর্যময় ছিল সে দিনগুলো। কিন্তু এখানেও অস্ট্রেলিয়া আর নিউ গিনির মত কাহিনী ঘটেছিলো। অধিকাংশ স্তন্যপায়ী প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিলো। দুই ঘটনার মধ্যে কেবল সময়ের পার্থক্য ছিল। অস্ট্রেলিয়া আর নিউ গিনির বিলুপ্তির ঘটনা যেখানে ৩০,০০০ বছর আগের সেখানে আমেরিকায় বিলুপ্তির ঘটনা ১৭,০০০ থেকে ১২,০০০ বছর আগের। আমেরিকায় বিলুপ্ত স্তন্যপায়ীদের প্রচুর জীবাশ্ম উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এই জীবাশ্মগুলোর বয়স নির্ণয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, বিলুপ্তির ঘটনাটা আনুমানিক ১১,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের। যে দুটি প্রজাতির বিলুপ্তির সময়কাল সবচেয়ে ভালোভাবে জানা গেছে সে দুটি হচ্ছে গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের শ্যাস্টা অঞ্চলের স্লথ আর হ্যারিংটন পর্বতমালার ছাগল। ১১,০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে শুরু করে এক বা দুই শত বছরের মধ্যে এই দুই প্রজাতির সব প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিলো। কাকতাল বা স্বাভাবিক যা-ই বলি না কেন, বিলুপ্তির এই সময় ক্লভিস অঞ্চলের শিকারী মানুষদের গ্র্যান্ড ক্যানিয়নে প্রবেশের সময়ের সাথে প্রায় মিলে যায়।

[চলবে...]

<< গত পর্ব


মন্তব্য

শামীম এর ছবি

পড়ছি তো পড়ছিই ....
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

পথে হারানো মেয়ে এর ছবি

লিখতে থাকুন। পড়ছি।

হিমু এর ছবি

চমৎকার এগোচ্ছে। চলুক।


হাঁটুপানির জলদস্যু

কীর্তিনাশা এর ছবি

পড়ছি।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

চলুক।

শিক্ষানবিস এর ছবি
পথে হারানো মেয়ে এর ছবি

কই, চলে না কেন?
অনেক দিন তো হয়ে গেল। এরপরতো আবার নতুন করে প্রথম থেকে পড়তে হবে ঃ(

শিক্ষানবিস এর ছবি

অত্যন্ত দুঃখিত। এই ছেড়ে দিচ্ছি। আর মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

চলুক
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।