স্বপ্ন শুধু

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা পারভীন শিমুল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০২/২০০৮ - ১২:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

”আরে বাবা শোন না... তো সেই পিঁপড়াটা জঙ্গলের রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আর হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ছে। পথে দেখা হলো খরগোশের সাথে। সে জানতে চাইল, ”হাসছো কেন পিঁপড়ে ভাই? ঘটনা কি?” হাসতে হাসতেই জবাব দেয় পিঁপড়া, ”আমি নাকি...আমি নাকি...” কথা শেষ না করেই আবারো দম ফাটানো হাসি। বিরক্ত হয়ে খরগোশ নিজের পথ ধরল। তারপর দেখা হল শেয়ালের সাথে। ওভাবে পিঁপড়াকে হাসতে দেখে সে-ও অবাক হয়ে জানতে চাইল কি হয়েছে। উত্তর দিতে গিয়ে এবারো পেট চেপে ধরে শুধু হাসতেই থাকে পিঁপড়া। আর শুধু বলতে পারে, ”আমি নাকি...বলো তো ভাই, আমি নাকি...”

এভাবে হরিণ গেল, বানর গেল, সজারু গেল, এমনকি জিরাফ-ও গেল। কারোরই আর আসল কথাটা জানা হয়না। এরপর দেখা হল বাঘের সাথে। বাঘ গম্ভীর গলায় জানতে চাইল, ” কি রে পিঁপড়া? পুরো জঙ্গলে শুনছি তোর হাসির খবর। অত হাসির কি হল বল দেখি।” পিঁপড়া তো যথারীতি হেসেই খুন। বাঘ তখন হুংকার ছেড়ে বলল, ” তোকে আমি আজ পায়ের তলায় পিষে মারব, হারামজাদা! এক্ষুনি বল কি হয়েছে...” থতমত খেয়ে পিঁপড়া বলে
: রানী হাতি প্রেগন্যান্ট, হুজুর।
; হ্যাঁ, তাতে কি হয়েছে?
এবার লজ্জা পেয়ে পিঁপড়া বলে, ” রাজা হাতি এইজন্য আমাকেই সন্দেহ করে...”

দম ফাটানো হাসিতে ফেটে পড়ল ওরা কয়েকজন। কৌশিকের এই কৌতুকটা শেষমেষ জমেছে বেশ। পাঁচ ছয় জন বসে ক্যাম্পাসেই আড্ডা দিচ্ছে ওরা। একটু পরপর হাসির হুলেলাড় উঠছে। বাদাম খাচ্ছে ওরা। একসাথে থেকেও ওদের মধ্যে একটি মেয়ে যেন একটু আলাদা। একটু পরপর ওর দৃষ্টি ছুঁয়ে যাচ্ছে বিশ পঁচিশ গজ দূরে বসা একটি ছেলেকে। ছেলেটিও ওর বন্ধুদের সাথে আড্ডায়। রুক্ষ চেহারা। হাসছে খুব কম। ছেলেটির সাথে চোখাচোখি হতেই মেয়েটি এমনভাবে চোখ ফিরিয়ে নিচ্ছে, যেন চোখে চোখ পড়াটা হঠাৎ-ই ঘটে গেছে। ওর ইচ্ছাকৃত নয়। বারকয়েক এরকম হওয়ার পর ছেলেটির চোখে বিস্ময় ফুটে উঠল। মেয়েটির চোখে মুগ্ধ দৃষ্টি ওকে ঘিরে। যার কোন যুক্তি নেই। কারণটা কি?

আর একবার চোখাচোখি হতেই উঠে পড়ল ও। ওকে উঠতে দেখেই শক্ত হয়ে গেল মেয়েটা। ও সোজা এগিয়ে আসছে এদিকেই। চোখ সরিয়ে নিল মেয়েটা।
: এক্সকিউজ মি, এই যে আপনাকে বলছি...
বান্ধবীর গুঁতো খেয়ে ওর দিকে তাকাল এবার।
; আমাকে বলছেন?
: জ্বি, আপনার সাথে কথা বলব।
: এখানেই বলুন না
: এখানে বলতে চাচ্ছি না। আসুন প্লিলজ...
ওর গলায় প্রচ্ছন্ন আদেশ। বই-ব্যাগ বুকে জড়িয়ে উঠে পড়ল মেয়েটা। ছেলেটার পিছু পিছু একটু দূরে গিয়ে দাঁড়াল। ঘুরে দাঁড়াল ছেলেটা। বিরক্ত গলায় প্রশ্ন করল
: ব্যাপারটা কি বলুন তো?
: বুঝলাম না।
: বারবার আমার দিকে তাকাচ্ছেন কেন?
: আর তাকাব না।
বলেই ঘুরে হাঁটতে শুরু করল ও। সামনে এসে পথ আটকালো ছেলেটি।
: এটা তো কোন উত্তর হলো না।
: কি উত্তর দেব?
: কেন দেখছিলেন?
: ভাল লাগছিল বলে, ব্যস? এরপরের যে কোন প্রশ্নে আমার উত্তর হলো, জানিনা, জানিনা এবং জানিনা।
কেমন ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে চলে যাচ্ছিল ছেলেটা। মেয়েটা পিছু ডাকল।
: এই যে শুনুন। বিশ মনিট আমার সাথে থাকেন না প্লি-ই-জ... তারপরেই আপনাকে আবার এখানেই রেখে যাব, ওকে?
ওর বিরক্তি উপেক্ষা করে, কোন মতের তোয়াক্কা না করে,বন্ধুদের বিস্ময়মাখা দৃষ্টির সামনেই ছেলেটির হাত ধরে টানল ও।
সাথে সাথেই পাল্টে গেল দৃশ্যপট।

প্রশস্ত রাস্তাটার দুপাশে সারি সারি গাছ। গাছের সারির ওপাশে ছোট একটা নদী। ওরা যে জায়গাটায় দাঁড়িয়ে আছে, সেখান থেকে রাস্তার কোন প্রান্তেরই শেষ দেখা যায় না। গাছের ছায়ায় বসল ওরা। কেউ কিছু বলছে না। চলে গেল বেশ কিছুটা সময়। মুখ খুললো ছেলেটা
: কি করেন আপনি?
: কিছু করি না। খাইদাই আর ঘুরে বেড়াই।
: নামটা কি?
: ভুলে গেছি...
বলেই হাসলো মেয়েটা। নিষ্পাপ হাসি। সরলতায় ভরা মুখ।
আরো কিছুটা সময় গেলে ঘড়ি দেখল ছেলেটা। আর পাঁচ মিনিট।
একটা সিগারেট ধরালো ও। ছেলেটার হাঁটুতে চিবুক রেখে খুব মনোযোগ দিয়ে ওর ধোঁয়া গেলা লক্ষ্য করছে মেয়েটি। তিনটে টান দেবার পর ওর হাত থেকে জ্বলন্ত সিগারেটটা নিয়ে পানিতে ছুঁড়ে ফেললো ও। বিরক্ত হতে গিয়েও হলো না ছেলেটি। অর্থপূর্ণ দৃষ্টিতে তাকাল মেয়েটার দিকে। কিছু বলতে হলো না। লজ্জায় লাল হয়ে গেল মেয়েটা। উঠে গিয়ে পানির কাছে বসল ও। একটু পর উঠে দাঁড়ালো ছেলেটা। সময় শেষ। বন্ধুদের কাছে ফিরবে ও। কিন্তু কেন জানি যেতে ইচ্ছে করছে না। পাগল মেয়েটার ছেলেমানুষী ভাল লাগছে ওর।

গুটিগুটি পায়ে মেয়েটা ওর বুকের খুব কাছে এসে দাঁড়ালো। ওর দিকে একবার চেয়ে ওর বুকে মাথা রাখলো। ছেলেটার শার্টের ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে ওর রোমশ বুক। আলতো করে ওপরের একটা বোতাম খুলে ফেললো ও। ওর বুকে নাক ঘষলো।

ছেলেটার কেমন অদ্ভুত লাগছে। মেয়েদের সান্নিধ্য নতুন তো নয়। কিন্তু এ যেন একেবারে অন্যরকম। নরম ছেলেমানুষীতে ভরা। ওর চোখে রাজ্যের ভালবাসা ছেলেটাকে যেন বাঁধতে চাইছে। মেয়েটা ধীরে ধীরে বুকের আরো গভীরে ঢুকে যাচ্ছে। বাধা দিল না ছেলেটা। অনেকক্ষন পর আস্তে করে ডাকলো ও
: নীতু..
: উমম..
: এটা তোমার নাম?
: না তো।
: বোকা মেয়ে, এভাবে কেউ ভালবাসে?
: আমি বাসি...
আরো আঁকড়ে ধরলো ওকে।
: কষ্ট পাবে না? আমি তো অচেনা একজন।
ওর বুক থেকে মুখ তুললো মেয়েটা।
: আপনি আমাকে কষ্ট দেবেন?
অনেকক্ষন ওর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলো ছেলেটা। ওর মুখটা ধরে কপালে আলতো করে ঠোঁট ছোঁয়ালো। এলোমেলো চুলগুলো পেছনে সরিয়ে দিয়ে আবার বুকে চেপে ধরলো ওকে। ফিসফিস করে বললো
: কক্ষনো না।
ওর পুরো পৃথিবীটা লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।

দুই ঘন্টা পার হয়ে গেছে। ওদেরকে দেখে কেউ বলবে না আজই ওদের প্রথম পরিচয়। দূরে থাকার কথা কেউ ভাবতে পারছে না। অথচ এখনো ওর কেউ কারো নাম জানে না।

***
আড়মোড়া ভেঙ্গে ঘুম থেকে জেগে উঠলো শ্রেয়া। অদ্ভুত এক আবেশে ভরে আছে মন। ও জানে আজ সারাটা দিন ভীষন ভাল কাটবে ওর। ঠিক করলো, আজ গোসল করবে না ও। থাক না ভালোলাগাটা সারাটা শরীর জুড়েও। হাসিমুখে বিছানা থেকে নামলো ও.....


মন্তব্য

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

ভালো লাগলো।

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

প্রসেনজিত মুখার্জ্জী এর ছবি

আমার ভালবাসার সাথে পুরপুরি মিলে যাচ্ছে, আমার ভালবাসার নামও শ্রেয়া,শুরু হয়ছিল ঠিক এই ভাবেই, যার সাথে আমার পাঁচ বছরের সম্পর্ক, তাকে আমি আজও আসীম ভালবাসি, কিন্তু সে আমায় ভুলে গেছে, আমার কাছে এটা শ্রেষ্ঠ লেখা, আবেগের থেকে বলছিনা, লেখাটা সত্যিই খুব সুন্দর ।

প্রসেনজিত

অনিন্দিতা এর ছবি

আহা জীবনটা কেন যে স্বপ্নের মতো হয়না?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

ওর বিরক্তি উপেক্ষা করে, কোন মতের তোয়াক্কা না করে,বন্ধুদের বিস্ময়মাখা দৃষ্টির সামনেই ছেলেটির হাত ধরে টানল ও।
সাথে সাথেই পাল্টে গেল দৃশ্যপট।
এইরকম একটা সীনের মধ্যে দৃশ্যপট বদলায় ক্যামনে? বাংলা সিনেমা পাইছেন?

অথচ এখনো ওর কেউ কারো নাম জানে না।
ব্যাপার না। জিটিভিতে অনেক আগে বাংলা সিরিয়াল দেখাতো সপ্তাহে দুইটা। রবিবারে দেখাতো তাপস পাল আর রবি ঘষের 'দে-রে'। ওখানে তাপস পাল পিকনিকে গিয়ে এরকমই ভাবেই একটা সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে যেটা বিয়ের দিকে গড়ায়। মামা রবি ঘোষ সেখানে চলে এসে হঠাৎ তাপস পালকে নিয়ে যায় আর মেয়েটিকে বলে যায় আসছে রবিবার তাদের বাসায় যাবে বিয়ে পাকাপাকি করতে। লেয়েটিও লজ্জায় লাল হয়ে বসে থাকে পুকুর পাড়। নির্দিষ্ট রবিবারে টেক্সিতে চড়ে হঠাৎ ঘটনাক্রমে মামা-ভাগিনার বোধোদয় হলো তাদের কারও কাছেই মেয়েটির ঠিকানা নেই, এমন কি মেয়ের নামটিও কেউ জানে না, অথচ তারা চলেছে বিয়ের কথা পাকাপাকি করতে!
গল্পটায় সেই (ভবিষ্যত) তাপস পালের দেখা আবার পেলাম। হাসি

আড়মোড়া ভেঙ্গে ঘুম থেকে জেগে উঠলো শ্রেয়া। অদ্ভুত এক আবেশে ভরে আছে মন। ও জানে আজ সারাটা দিন ভীষন ভাল কাটবে ওর। ঠিক করলো, আজ গোসল করবে না ও। থাক না ভালোলাগাটা সারাটা শরীর জুড়েও। হাসিমুখে বিছানা থেকে নামলো ও.....
অ-অ-অ, এতোক্ষণ যাবৎ স্বপ্ন দেখাচ্ছিলেন আমাদের? আচ্ছা মেয়েটা কয়দিন পরপর একবার গোছল দেয় বলেন তো!

পরিশেষঃ গল্পটা আগুনের কাছাকাছি হয়েছে। আরেকটু ভালো হলে অবশ্য দাবাণল হয়ে যেতো! হাসি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

ভবিষ্যতবাণী :
ঠিকানাবিহীন প্রেম ধুসর গোধুলির নিয়তি।
( স্বপ্নে প্রাপ্ত )

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

মাহবুব লীলেন এর ছবি

এবার লজ্জা পেয়ে পিঁপড়া বলে, ” রাজা হাতি এইজন্য আমাকেই সন্দেহ করে...”

এরপরে আরো দুটো সংলাপ থাকা দরকার ছিল
বাঘ- তা রাণী হাতির সাথে তুই যে কাজটা করলি; তোর অনুভূতি কী?
পিঁপড়া- সবই ঠিক আছে হুজুর। শুধু কিস খেতে যা ঝামেলা

০২

এমন কাছে থেকো যেন ছুঁয়ে দিয়ে ডাকা যায় যখন তখন
এমন কাছে থেকো যেন ঠোঁট নেড়ে বলা যায় সকল কথা

দারুণ গল্প। দারুণ স্বপ্ন। শুধু হা বাস্তব....................

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

এমন কাছে থেকো যেন ছুঁয়ে দিয়ে ডাকা যায় যখন তখন
এমন কাছে থেকো যেন ঠোঁট নেড়ে বলা যায় সকল
কথা...
দারুণ !

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

Zihad এর ছবি

It is little bit dramatic!!

Starting, conclusion and overall presentation is Okay. Selection of word and sentence is also good. But there are some deficiency in consistency and story selection.

Overall Comments: Immature writing.

hafij2005@gmail.com

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

জ্বি।
আপনার সাথে পুরোপুরি একমত।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আমি একমত না।
বিশেষ করে immature writing শব্দটার সাথে।
লেখালেখি করার জন্য নিশ্চয় নির্দিষ্ট কোন মাপকাঠি থাকতে পারে না।
এই মাত্রার নীচে নামলে একটা লেখা immatured হবে
আর ওপরে উঠলে matured হবে।
একজন মানুষের কিছু লিখতে ইচ্ছে করলে লিখবে।
আর লেখা কীরকম হল এটা কোন ব্যাপার না।
রবীন্দ্রনাথের ভাষায় বলা যাক
''বিশেষ কোন ফুলের গন্ধ শুঁকিয়া কারো মনঃপুত নাও হইতে পারে''
তাই বলিয়া সে তো সেই বিশেষ ফুলটাকে immature কইতে পারে না।
লেখালেখিকে ফুলের সাথে তুলনা করলে খুব একটা এদিক সেদিক হয় কি?

---------------------------------
চোখের পাতায় হাত রেখে ওরা আমাকে স্বপ্ন দেখার যন্ত্রণা দেয়।

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

এভাবে ভাবতে তো ভালই লাগছে !
থ্যাংক ইউ।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

পরিবর্তনশীল এর ছবি

খুবই ভাল লেগেছে।
---------------------------------
চোখের পাতায় হাত রেখে ওরা আমাকে স্বপ্ন দেখার যন্ত্রণা দেয়।

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

শুকরিয়া !

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

শেখ জলিল এর ছবি

শেষে স্বপ্ন দিয়ে সমাপ্তিতে বেশ মুন্সীয়ানার পরিচয় ঘটেছে.....বেশ ভালোলাগা গল্প।

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

ধন্যবাদ।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

স্বপ্নাহত এর ছবি

এই গল্পটা আমি এতদিন পরে পড়লাম!!

immature writing কিনা জানিনা।তবে এই ধরণের স্বপ্নের কথা ভেবে বাস্তবতাকে খুব বেশি করে ছুড়ে ফেলতে ইচ্ছে করে।

গুরুর আগুনটা আরেকটু উস্কে দিয়ে বলি এইটা দাবানল হইলেও আমার পুড়তে কোন আপত্তি নাই...

ডিসক্লেইমারঃ উপরে zihad নামের যে ম্যাচিউর ব্যক্তিটি কি সব জানি ম্যাচিউর কথাবার্তা বলে গেল সেইজন কিন্তু আমি না চোখ টিপি
বাপ মায়ে শখ করে জিহাদ নাম রাখসিলো ঠিকই। কিন্তু আপনের মত করে এমন স্বপ্ন দেখায় ব্যর্থ হয়ে আমি এখন "স্বপ্নাহত" মন খারাপ

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

এইখানেও 'আহারে' বলিবার তীব্র ইচ্ছা হইতেছে !
কি করিব?

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।