এক খামচা হাবিজাবি

আপ্নেরা মাঝে মাঝে যে কী লেখেন, পুরাই ফ্রিকোয়েন্সির বাইরে দিয়া যায়।

আমিও একই জিনিস ফিল করি, কিন্তু সাহস পাই না।

যাক আপনি ও খানিকটা আমার মতো ভাবেন।
কাছের মানুষের কাছে আমিও নির্লজ্জের মতো চাইতে পারি।
হয়তো সে চাওয়াটা অন্যের কাছে মাঝে মাঝে অসহনীয় হয়ে উঠে।

ভাল আছেন জেনে ভাল লাগল ।
ভালই থাকুন আপন ভুবনে ।

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

" যখন কোন সিদ্ধান্ত নিতে হয়, সবসময় মনের কথা শুনো। মগজের নয়, সমাজের নয়, কোন মানুষের নয়, বিবেকের নয়, ধর্মেরও নয়। শুধুই তোমার মন যা বলে সেটা করো। তাতে পাপ-পূণ্য যেটাই হোক না কেন, তা তোমার নিজের। যদি প্রায়শ্চিত্তও করতে হয়, সেটাও তোমার একান্তই নিজের। তাতে করে নিজেকে ঠকানো অন্তত হয় না।"

- চরম স্বার্থপর মানুষের পক্ষেই এইসব করা সম্ভব ।

- মামুনুর রহমান -

শিমুল আপু, আপনাকে আমার ব্যাপক পছন্দ হলো...

---------------------
নামে কি'বা আসে যায়...

ওহ! ভুলে গেছি কেন বললাম, একটা ব্যাপার নিয়ে খুব দোটানায় ছিলাম, এখন ভাবছি যা আছে কপালে... করেই ফেলি, কী আছে জীবনে?

---------------------
নামে কি'বা আসে যায়...

ঢাকাবাসী হিসেবে মাইন্ড খাইলাম! হাঁসডুবুডুবু হয়ে অফিসযাত্রা/ফেরা কি যে কষ্টের কাজ, তা এই পুণ্ডনগরবাসীকে বোঝাবে!
...........................................................................................................

আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।

পান্থ বলেছেন -

হ আমিও..........

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

কাছের মানুষগুলোকে যতরকম যন্ত্রণা দেয়া যায়, তার সবগুলো কোঠা পূরণ করে তারপরে মন আবার আগের ফর্মে ফিরে আসে।

পড়ে মজা পেলাম। মিলে গেল আমার সাথে।

ভালো। লেখা বেশ ভালো লাগলো। সহজ সুন্দর বর্ণনা। অচেনা শহরটাও এক ঝিলিক দেখে ফেললাম। বাসের জানলা দিয়ে আগের দেখাটার মতোই, এবার তফাত্ শুধু এ-ই হ'লো, যে এবার ওই সবগুলো ছবিই দেখলাম ভেজা। জানলা দিয়ে দেখা ওই ভেজা সুন্দরই হয়। তবে, বেচারা ঢাকাবাসী হয়ে বলছি-
আমারও বৃষ্টি অনেকই ভালো লাগে, কিন্তু পানির কাছে ওই বাজে বন্দিত্বগুলো খুবই বিপন্ন করে, তখন ভালো লাগে না।
বৃষ্টি মেয়েটা এমনিতে বেশ মিষ্টিই, তবে ওর সেন্স অব প্রপোর্শন একটু কম আছে।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

যখন কোন সিদ্ধান্ত নিতে হয়, সবসময় মনের কথা শুনো। মগজের নয়, সমাজের নয়, কোন মানুষের নয়, বিবেকের নয়, ধর্মেরও নয়। শুধুই তোমার মন যা বলে সেটা করো। তাতে পাপ-পূণ্য যেটাই হোক না কেন, তা তোমার নিজের। যদি প্রায়শ্চিত্তও করতে হয়, সেটাও তোমার একান্তই নিজের। তাতে করে নিজেকে ঠকানো অন্তত হয় না।

হুমম, হিন্দী ফিল্ম ওয়ালারা তাইলে এইখান থেকে এইটা চুরি করছে। কাভি খুশি কাভি গামতো এই ডায়লগের উপর দাঁড় করাইছিল।

আফামনি, বৃষ্টিতে সর্দি পায় নাইতো?
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা

আপনার লেখা পড়তে পড়তেই ঢাকা ভাসলো মেঘের জলে। চমৎকার লাগলো। লেখা এবং বৃষ্টি দুটোই...

বৃষ্টিতে আসক্তি আমারো আছে... কখনোই তা পুরনো হয় না...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

বৃষ্টিতে ভেজা হয়না কতদিন।
কারনটা ঐ যে মনের কথা না শুনে; মগজ, সমাজ, বিবেকের কথা শোনা হয়ে যায় বেশী।
আপনার লেখাটা খুব ভাল লাগল।

---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।

জানেন শিমুল, আজ আমাদের এখানেও খুউব বৃষ্টি হয়েছে৷ আমার অফিসের চারদিকেই পাহাড়৷ বৃষ্টি এলেই পাহাড়গুলো আস্তে আস্তে ঝাপসা হতে হতে একদম ধোঁয়া হয়ে যায়৷ তখন দারুণ লাগে৷ আবার বৃষ্টি কমতে থাকে আর একটু একটু করে পাহাড়গুলো মুন্ডু বের করে৷

তবে এমনিতে আমি মানুষটা বৃষ্টি একদম পছন্দ করি না৷
----------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

এই বৃষ্টিতে আমরা সুন্দরবন, ভিজেছি ইচ্ছামত, দিনে এবং রাতে, সারাদিন আর সারারাত। এমনকি ভিজে ভিজে ছবি তুলেছি।
"ঝুম বৃষ্টির হাওয়ায় ভেসে যাচ্ছে তিন নৌকা" ছবিটা আপনার এই লেখার সৌজন্যে

গত কয়দিন ধরেই ভিজছি কেবল ভিজছি... সুন্দরবন গেছিলাম... সেখানে বৃষ্টি বুকে নিয়ে ঘুমাইছি... ঢাকা ফিরেও বৃষ্টিশান্তি... আজ ধানমন্ডি থেকে ভিজতে ভিজতে বাড়ি ফিরলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

লেখাটা ভাল্লাগল খুব। বৃষ্টি আমারও খুব প্রিয়। তবে সেভাবে ভেজা হয় না বহুদিন।

দুপুরে আমিও খিচুড়ি খাইসি আজ

'ভীষণ স্বার্থপর' হইলেও আপনার চিন্তাধারা ঠিক পথেই আছে। চালায়া যান। যেমন আছেন, তেমন থাকেন। আনন্দে থাকেন। বহুত খুশিতে থাকেন

নেন, আপনার জন্য একটা বৃষ্টিমাখা গান। ট্র্যাভিসের 'হোয়াই ডাজ ইট অলওয়েজ রেইন অন মি?' লিংকে গেলেই ডাউনলোড করতে পারবেন।

ই-স্নিপ্সে আপলোডাইতে পারলাম না। স্যরি। কি সব কপিরাইট লঙ্ঘন না কি যেন কয়। ফালতু! ইদানিং কিছুই আপলোড করা যায় না। খালি এই তামাশা করে

প্রথমে বাসা থেকে বের হওয়া ... তারপর ভিজতে ভিজতে বাস স্ট্যান্ড এ যাওয়া ... তারপর ছাউনি'র তলে আশ্রয়, গুঁতোগুঁতি করে দাঁড়িয়ে থাকা ... তারপর লম্ফ-ঝম্প দিয়ে বাসে ওঠা ... তারপর ১ ঘন্টা জ্যামে আটকে থাকা ... তারপর আবিষ্কার করা— জ্যামটা ছিল একজন ভিআইপির জন্য ... তারপর প্রায় দেড় ঘন্টা দেরিতে, এক গাড়ি লোক ঠেলে, বাস থেকে নামা ... তারপর রিক্সা না পাওয়া ... তারপর হেঁটে হেঁটে ভিজে ভিজে রওনা দেওয়া ... তারপর পথে প্রেমিক-প্রেমিকাদের বৃষ্টি উদযাপন চেয়ে চেয়ে দেখা ... তারপর কাক ভেজা হয়ে আমার হলে পৌঁছানো ... তারপর রুমে এসে ঝেড়ে মুছে সাফ হওয়া ... তারপর মেজাজ ঠান্ডা করার উদ্দেশ্যে সচলে ঢোকা ...

অতঃপর আপনার এই লেখা পড়া ...

কি দিনটাই না গেল আজ ...

এত কিছুর পরও মনটা আটকে থাকলো ছেলেবেলার বৃষ্টিতে ... !

------------------------------------------
যাহা চাই যেন জয় করে পাই ... গ্রহণ না করি দান ...

আপনার লেখা পড়তে আমার বেশ লাগে। গত লেখাটিতে আমার মন্তব্যে হয়তো ক্ষুণ্ণ হয়েছেন। তবে আমি তো আপনারই মতন - "কিছুই মনের ভেতর না রেখে বলি।"

শিমুল,
খুব ভাল লাগল।

আমার এমনিতেই বৃষ্টি নিয়ে একটু বাড়াবাড়ির মত আছে। বৃষ্টি নিয়ে লেখা তাই আমি গোগ্রাসে গিলি। তোমার লেখার ভক্ত আমি এমনিতেও। আড়ম্বরহীন,অকপট সহজিয়া সুরে লেখা।
তোমার লেখা বড্ড বৃষ্টি-গন্ধী।

মনটা একছুটে হারালো----

ভাল থেকো সব সময়।

নিরন্তর শুভেচ্ছা।

লেখাটা ভাল্লাগসে কিন্তু মনে হইতেসে সবটুকু বুঝিনাই।
--------------------------------------------------------