শেষ হলো ২৪ দিনের ট্রেনিং। প্রথমে যখন যেতে হবে শুনলাম, আমার মন খারাপ হয়ে গিয়েছিলো। অতোদিন? কাছের মানুষদের ছেড়ে অতো দীর্ঘ সময় থাকা হয়নি কোথাও। আর আমি এমনিতেই একটু হোমসিক আছি। কিন্তু যখন শুনলাম, শিলু'পা যাবে। তখন মনে হলো, ওকে, লেটস ডু ইট। শিলু'পাকে আমি খুবই পছন্দ করি। আমার চেনাজানা যে ক’জন সুখি মানুষ দেখি, তাদের মধ্যে শিলু’পা একজন। ”সুখে আছি, সেই কথা কি ঢোল পিটিয়ে বলতে হয়? সুখে থাকলে চোখ বলে, ঠোঁট বলে, দোলনচাঁপার গন্ধ বাতাসে ভাসে...”। ঠিক সেরকম, সবসময় তার চোখ হাসছে, মুখ হাসছে। সজীব, সতেজ একটা মানুষ, যে যেকোনো মানুষ বা ঘটনার ইতিবাচক দিকটা আগে দেখতে পায়। আমি এরকম মানুষের সাথে থাকতে পছন্দ করি। ও তখনো জানে না। আমি বললাম, ’চলেন, শিলুপা। রাজশাহী থেকে বেড়িয়ে আসি।’ ও বললো, ’পাগল নাকি, বাচ্চাদের পরীক্ষা চলছে।’ বললাম, ’তবু যাই চলেন, পদ্মার হাওয়া খেয়ে আসি। এখানে আর ভাল্লাগছে না।’
শেষমেষ দেখা গেলো আমাদের স্কুল থেকে যাচ্ছি আমরা চারজন। বাকি দুজন মেইল টিচার। থাকতে হবে হোস্টেলে। স্টুডেন্ট লাইফে থাকিনি কখনো। কেমন কেমন যেন লাগতে থাকে। ওইখানে গিয়ে খুব চেষ্টা করলাম, আমাদের দুজনকে যেন একটা আলাদা রুম দেয়। কথাগুলো তারা এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দিলো। চারজন। আরো দুটো মেয়ে। ওরা আমাদের আগে পৌঁছে গেছে। কোনোরকমে বোচকাবাচকি রেখে ছুট দিলাম অডিটোরিয়ামে। যাবার আগে কেয়ারটেকারকে বলে দেয়া হলো, আমরা দুপুরে খাবো। কী কী রাঁধবে, সেটা ঠিক করে দিতে গিয়েও শিলুপা বললো, আপনার ইচ্ছেমতো কিছু একটা করে রেখেন। কারণ, বলতে সময় লাগবে অনেক। হায়! যদি আমরা জানতাম, যে আমাদের ইচ্ছেমতো খাবার বেছে নেবার অধিকার শুধুই একটা শ্রুতিমধুর শব্দগুচ্ছ মাত্র!!
ক্লাস শেষ হবার সাথে সাথে আমার বায়না, পদ্মায় যাবো। শিলুপা দিলো একটা ধমক। ’থাম বাবা। এইখানে থাকবি আরো তেইশ দিন। ইচ্ছামতো যাওয়া যাবে। আগে তো থাকার জায়গাটা ঠিকঠাক করি।’ মেনে নিলাম।
তারপর শুরু হলো। নয়টা-পাঁচটা ক্লাস। এরা বড়োই নিষ্ঠুর। শুক্রবারেও ক্লাস করায়। মাফ করে নাই পয়লা বৈশাখেও। রুমে এসে বইখাতা রেখে সাথে সাথেই বেরিয়ে পড়া। নববর্ষে টি-বাঁধে গেলাম। গিয়ে রীতিমতো আতংকিত। মানুষ দেখতে আসছি? না নদী? স্রোতের মতো কলকল করা মানুষ সব। যতোদূর চোখ যায় শুধু মানুষ। আর বালি। নো পানি। লোকজন হেঁটে হেঁটে, দিব্যি কাপড় না ভিজিয়েই নদীর ওপারে পৌঁছে যাচ্ছে। ধুগো বা দ্রোহী স্টাইল ফলো করার দরকারই হচ্ছে না। আমি ইতিউতি তাকিয়ে পা ভেজানোর মতো একটু পানি খুঁজে বেড়াই। অন্তত পরবর্তী প্রজন্মকে যেনো বলতে পারি, আমিও একদা প্রমত্তা পদ্মায় পা ডুবিয়েছিলাম। অবশেষে পেয়ে যাই। হাঁটু পর্যন্তও ডুববে না। তাতে কী? পদ্মার পানি তো। ছবি তোলার ব্যাপারে কোনোকালেই আগ্রহ ছিলো না আমার। কিন্তু এই প্রথম পানিতে পা ডুবিয়ে ছবি তোলার কথা বলি আমি। পাশে দাঁড়িয়ে যায় আরো ক’জন। কে জানে, কবে আর হবে থাকিতে জীবন... ।
অকূলে কূল দেখি একটু, যেদিন আই বাঁধে গেলাম। যাক, এখানে তবু পানি আছে। নদীর পাড়ে বসে শিলুপা গান গায়। কেউ গলা মেলায়। আমি শুধুই শ্রোতা। প্রতিদিন আমরা বের হই। পানিওয়ালা নদী দেখি। পানিছাড়া নদী দেখি। বাতাস খাই। কখনো মেডিক্যালের ভেতর দিয়ে হেঁটে চলি। কখনো শুধু রাস্তা ধরে ভীড় ঠেলে একটু ভীড়মুক্ত রাস্তায় পড়ি। পুরো রাজশাহী জুড়েই প্রচুর আগুন। এতো কৃষ্ণচূড়া কোনো শহরে আগে দেখিনি। ভালো লাগে। ফিরি সন্ধ্যার বেশ কিছু পরে। প্রতিদিন দেখি গেইট বন্ধ। কেয়ারটেকার বকাঝকা করে। বকাবকি করে তার ছয় বছরের মেয়েটাও।
: আপনারা জানেন না, সন্ধ্যার সময় গেট বন্ধ করা হয়?
: এখনো তো সন্ধ্যাই আছে
: না। আজানের পর আসলে গেট খোলা যাবে না।
: এশার আজান তো পড়েনি এখনো
: মাগরিবের আজানের সময়েই গেট লাগানো হয়। তার আগে আসা লাগবে।
মাই গড! মাইয়া না আর কিছু!! এই বয়সে এতো কথা কইতারে!!!
তারপরেও আমরা দেরিতে আসি। কেয়ারটেকারের সামনে পড়ে গেলে শিলুপা মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে। ও আবার বেশ আহ্লাদ করে কথা বলতে পারে। কিন্তু কেয়ারটেকারের মন তাতে অল্পই গলে। সবকিছুর পরেও আমরা ঠিক হই না। বেয়াড়া স্টুডেন্টদের মতো আচরণ করি। এই কটা দিন আমরা যা খুশি তাই করতারি। তবে খাবার সময় হলে ঘন্টা বাজানো হয়। আমরা কয়েদীদের মতো লাইন ধরে খেতে চলে যাই। একটু পরে আরেকবার ঘন্টা। এর মানে হলো, আমরার অতো টাইম নাই। খাইলে অক্ষনি খাইয়া যাও, নাইলে সায়োনারা...
একদিন গেলাম জিয়া শিশু পার্কে। রাজশাহী দেখি উল্কা দিয়ে ভর্তি। সিএনজির ছোট ভাই। একেবারে হালকা। ব্যাটারি দিয়ে নাকি চলে। হালকাপাতলা হলে পাঁচজন চেপেচুপে বসা যায়। বেশ মজাই লাগলো। শিশুপার্কে গিয়ে আরো ভালো লাগলো। আমরা তো কোথাও আরাম করে ঘুরতেও পারি না। যত্রতত্র থেকে সালামের শব্দ আসে। সে পার্কই হোক, বা কোনো রেস্টুরেন্ট। রাস্তাঘাটের কথা নাহয় বাদই দিলাম। এইখানে আমরা ক’টি মুক্তবিহঙ্গ। রুমমেটদের একজন, কনিকা। ওর সাথে আমার ভালোলাগা-মন্দলাগা, ইচ্ছা-অনিচ্ছা বেশিরকম মিলে যায়। বাচ্চারা বোটিং করছে। শিলুপাকে বললাম, ’বোটিং করবো।’ সে হেঁটে হেঁটে অলরেডি ক্লান্ত। চোখ পাকিয়ে বললো, ’চুপ করে বসে থাক।’ ওদিকে সুবিধা করতে না পেরে আমি কনিকাকে পটাই। সে রাজি। বোটওয়ালার কাছে যাই। বলি, ’আমরা কিন্তু সাঁতার জানি না।’ সে একটা হাসি দিয়ে বলে, ’পড়ে গেলে চেষ্টা করেও মরতে পারবেন না। কোমর পানির বেশি হবে না।’ আমরা দুজন গিয়ে বোটে উঠছি যখন, তখন আবার শিলুপাও উঠে এলো। তুমুল উৎসাহে একটু গভীর পানির দিকে যাই। পুরো চারজন। দেখি হুইল খুবই শক্ত। ঘুরাতে গিয়ে হাতের জান বের হবার দশা। ওরা দুইজন চুপচাপ পা গুটিয়ে বসে আছে। ভাবখানা এই, অতো শখ, চালা এখন...
যাই হোক। হুইল ম্যানেজ করতে শিখলাম। কিন্তু মাস্তানি করে ঘুরতে গিয়ে বাঁধলো বিপত্তি। নীচে আটকে গেলো। যতোই চেষ্টা করি, কিছুতেই গোঁয়ার-গোবিন্দ বোট জায়গা থেকে নড়ে না। আমাদের সাথে আসা একমাত্র পুরুষ সঙ্গীটি তখন স্থলভাগে ফোনালাপে ব্যস্ত। আমরা চিৎকার করে সমস্যার কথা বলি। পানিতে নেমে বোটটাকে ঠেলা দিয়ে আমাদেরকে বিপদমুক্ত করার কথা বলি। সে হাত ইশারাতেই সব সমস্যার সমাধান দেখিয়ে দেয়। আজব তো! মেয়েরা বিপদে পড়েছে। সে দেখবে না? ফোনে কথা বলাই বড়ো হলো?
দশ বারো বছরের দুটো পিচ্চি পাশ দিয়ে যাচ্ছে আরেকটা বোট নিয়ে। কি সহজে চালাচ্ছে ওরা। বোধহয় তাহলে আমাদের বোটটাতে সমস্যা আছে। আমি ওদেরকে ডেকে বলি, আটকে গেছি। ওদেরটা দিয়ে আমাদেরটাকে যেন একটা ধাক্কা দেয়। ওদের হাসি দেখে আশ্বস্ত হই। কিন্তু খুব কাছে এসে একটা ভেটকি দিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে যায় ওরা। কনিকা বলে, ওরা বোধহয় বিশ্বাসই করেনি, এতো বড়ো বড়ো চারজন মানুষ একটা বোট সামলাতে পারে না। এবার দুই কিশোরীকে ডাকি। এরা ভালো মানুষ। চার-পাঁচবার ধাক্কা দিয়ে বোটটাকে বেশি পানিতে নামিয়ে দেয় ওরা। আমরা এবার বীরদর্পে ফিরে আসি। যদিও আমার আর কনিকার পায়ের অবস্থা দফারফা, তবু ঝামেলা ছাড়াই ফিরতে পেরে আমরা মহা আনন্দিত।
গেলাম একদিন ইউনিভার্সিটিতে। লাভ এট ফার্স্ট সাইট। বি-শা-ল ক্যাম্পাস। কতোশতো গাছ। আর ওই গাছগুলোর নাম যে কী। কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করলাম। কেউ বলে বটল গাছ। কেউ বলে সাগুদানা। কি আজব! অতো ল-ম-বা গাছের নাম সাগুদানা হয় কী করে? তারচেয়ে বটল-ই ভালো। সুবর্ণ জয়ন্তীতে করা টাওয়ারটা দেখলাম। তারপাশে একটা টিনের দেয়াল। দেয়াল জুড়ে ফেলে দেয়া লোহা-লক্কর দিয়ে তৈরি জীবনের বিভিন্ন খন্ডচিত্র। অসাধারণ লাগলো। আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে গিয়ে খেয়াল করলাম, আমাকে ফেলে ওরা এগিয়ে গেছে বেশ কিছুদুর। পিছু নিই ওদের। আমাদের চারজনের একজন এই ভার্সিটির স্টুডেন্ট ছিলেন প্রায় তিরিশ বছর আগে। তিনিই গাইড। নিয়ে যেতে যেতে আমি বলি, ’কাজলা কতোদূর আর?’ বিভিন্ন দিক থেকে আমি শুধু নদীটার কাছেই যেতে চাই। স্যার বলেন, ’আরে আসল জিনিসই তো দেখাইনি এখনো।’
একটু পরে আমি মুগ্ধ বিস্ময়ে হতবাক। অনেকক্ষণ হেঁটে হেঁটে এই দৃশ্যের মুখোমুখি হবো, কল্পনাও করিনি। সাবাশ বাংলাদেশ! বিশাল একটা খোলা মাঠ। দুপাশে দেবদারু গাছের ঘন সারি। প্রতিটা গাছের নীচের অংশ যেন সমান করে ছেঁটে দেয়া হয়েছে। সামনে সেই ভাষ্কর্য। কি যে দৃপ্ত ভঙ্গি! ভেতরে ভেতরে অদ্ভুত এক অহংকার টের পাই। আমি আর কনিকা দৌঁড় দিই ওটা ছুঁয়ে দেবো বলে। আমাদের নাগাল ওদের পা পর্যন্তই। আমার অস্তিত্বের কি যেন একটা ওদের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আমি বলি, ’এই জিনিস এতো ভেতরের দিকে কেন রেখেছে?’ বেক্কলের মতো প্রশ্ন করায় আমি আরো একটা ঝাড়ি খাই। চোখ মেলে ভালো করে দেখতে বলে ওরা আমাকে। মেইন গেইট দিয়ে ক্যাম্পাসে ঢুকেই এই কীর্তি চোখে পড়ে। আমরা পেছনের দিক দিয়ে ঢুকেছি বলে ওরকম মনে হয়েছে আমার। সেটা তো গাইডের দোষ! আমার নাকি?
নেমে আসি আবার। একটু দূরে থেকে দেখি। ওদের ফটোসেশন চলছে। আমার আগ্রহ একেবারেই নেই। আমার চোখ পড়ে যায় অলস চিলের ডানায়। আয়েস করে উড়ছে পাখি দুটো। মাথা উঁচু করে দেখতে থাকি ওদেরকে। হঠাৎ আমার খুব হালকা লাগে। শৈশব ভর করে যেন। দুহাত মেলে দিই দুইদিকে। বড়ো করে শ্বাস নিই। আর মনে মনে পাখি হয়ে যাই। ওরা ডানা না নাড়িয়েই ভাসছে বাতাসে। আমিও ভেসে বেড়াই মাঠ জুড়ে। ওরা ডানা নাড়ে একটু। আমিও নাড়ি। ওরা যা করে। আমিও তাই করি। অনেকক্ষণ। তারপর হারিয়ে যায় একসময় গাছগুলোর আড়ালে। আমাকে মানুষ করে দিয়ে। তাকিয়ে দেখি, ছবি-পর্ব চলছেই। কনিকা হেসে বলে, উড়লেন? মাথা নাড়ি আমি। উড়লাম।
মন্তব্য
ট্যাগগুলা দেখে মজা লাগলো।
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
মনের কষ্টে বাঁচি না, ফাহিম।
আর আপনার লাগে মজা।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এইটা পড়ে রাজশাহী চইলে যেতে, ইচ্ছে কইরছে; বুইঝলেন।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
পাইরছি না আবার?
খুব পাইরছি...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
জ্বী, আপনি এসে উদ্ধার করে দিচ্ছেন, দেখতেই পাচ্ছি!
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
___________________
নীলগিরি ডাকছে আমায়
ভাসতে হবে মেঘের ভেলায় ...
কাখে লাড়তে কাখে লেড়েছেন !!!
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
হ, বদ্দা।
বুললে তো আবার বুইলবেন যে বুইলচে...
ওখানকার রিকশাওয়ালাদের ঝগড়াও আমি মুগ্ধ হয়ে শুনেছি।
আসলেই ওদের বলার ভঙ্গি কি যে মিষ্টি লাগে শুনতে...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আহা রাজশাহী?
আমার খুব প্রিয় শহর।
জানি না আবার কখনো যাওয়া হবে কি না।
হবে না কেন, অনিন্দিতা?
চলেন, এবার একসাথে যাই...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
যাবোই আমি শিঘ্রি রাজশাহীতে, যাবোই...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপন আপন লাগা একটা শহর।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সুন্দর!
নৌকা বাওয়ার গল্পে পৌঁছে মনে মনে হাসতে হাসতে ভাবছিলাম-
হায়রে রোমান্টিকচিহ্ন! মাটি-পানির মধ্যে নৌকা বাইতে পেরেই বলে নাকি উড়তে জানে!
কিন্তু, শেষে এসে যেভাবে উড়লেন, সত্যিই, উড়িয়ে দিলেন একেবারে সব-সুদ্ধ।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
খান সাহেবের ব্যস্ততা কমেছে?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
লা গো ম্যাডাম সাহেবা!
খান সাহেবের ব্যস্ততা বুঝি এই জনমে আর কইম্ব্যার লয়! ;-(
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
দারুণ লেখেন, অথচ এতো ফাঁকি মারেন কেন বুঝি না। মাঝে সাঝে লিখলেও তো পারেন!
আপনার কমপ্লিমেন্ট আমার জন্য অনেক বড়ো ব্যাপার, রাজর্ষি।
অনেক ধন্যবাদ।
তবে আপনিও তো লিখছেন না বহুদিন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
দারুণ...
++++++++++++++
ভাষা হোক উন্মুক্ত
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
থাংকু।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমার জন্ম রাজশাহীতে।
ছোটবেলার অনেকখানি রাখা আছে রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে, লেখাটা হুশ করে উড়িয়ে নিল সেইইইইইখানে...
জায়গাটা আসলেই ভালবেসে ফেলার মতো।
ভুলতে না পারার মতো।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
চেনা চেনা লাগে...
কে তুমি আপু?
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
___________________
নীলগিরি ডাকছে আমায়
ভাসতে হবে মেঘের ভেলায় ...
আপনি তো আবার আমার কথা বিশ্বাস করেন না বলসেন, তাও বলি আবার - বাহ!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অনেক সুন্দর লেখা
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আপনার সাথে কথা বলি না...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- সাবাশ বাংলাদেশ দেখে আমারও কেমন জানি একটা অনুভূতি হয়েছিলো। ভেতরে একটা নাচন, বাঁধ ভাঙা একটা উৎফুল্লতা। সে তো অনেক বছর আগের কথা!
কনিকা নামটা পরিচিত লাগে যে বাহে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঠিক বলেছেন। পুরোপুরি ব্যাখ্যা করা যায় না।
অথচ ভেতরে অদ্ভুত এক শক্তির অনুভব।
কনিকারে চেনা লাগে? তারে তো তাহলে বলতে হয়...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এর আগে কতো গেছি রাজশাহীতে। ভালোই লাগেনি। অথচ সেই রাজশাহীও কতো সুন্দর আর লোভনীয় হয়ে উঠলো আপনার লেখায়। আসলে দেখার চোখ আর লেখার হাত থাকা চাই।
যেতে হবে আরেকবার রাজশাহীতে।
.......................................................................................
Simply joking around...
.......................................................................................
Simply joking around...
কি যে বলেন, আনিস ভাই।
আমি কুনোর ব্যাঙ বলেই বোধহয় বাইরের সবকিছু বুভুক্ষের মতো গিলি।
কৃষ্ণচূড়ার সময়ে যাইয়েন, পাগল করার মতো সব রঙ। হলুদ আর গোলাপি ফুলে ভরা গাছও প্রচুর। নাম জানি না ওগুলোর।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ঠিক ঠিক মত ঘুরে দেখাবারও লোক থাকা চাই!
এবার আসুন, দেখি কি করে ভাল না লাগে!
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
___________________
নীলগিরি ডাকছে আমায়
ভাসতে হবে মেঘের ভেলায় ...
আহা, রাজশাহীর পদ্মার পারে গিয়েছিলাম ছোটবেলায়... তবে আপনার বর্ণনার অন্যান্য জায়গা দেখা হয়নি... উড়তেও পারিনি তাই...
_________________________________________
সেরিওজা
আপনে তো এমনেই পাখা গজানো পোলা, সুহান।
রাজশাহীতে যায়া উড়তে হবে কেনু?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
''চৈত্রী''
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমি গরীব মানুষ তাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যাইনি কখনো!
কী দারুণ লেখেন আপনি! মাঝেমধ্যে দুয়েকটা পোস্ট ছাড়লে ক্ষতি কী?
কি বললেন গো ভাইজান...
মার ডালা...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বদ মহিলা the bad women এত কম the less লেখো the write কেন the why?
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কৃতজ্ঞতা the thenku
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
রাজশাহী শুনলেই বেশ একটা ভাব আসে। একে তো 'রাজ' তার উপরে আবার 'শাহী' ব্যাপার...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ, নজু ভাই।
রাস্তার ধারে দাঁড়ায়া ফুচকা খাইলেও মনে হয়, শাহী খানা খাইতেসি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এত সুন্দর বর্ণনা দিলেন যে রাজশাহী যাওয়ার লোভ হচ্ছে।
ঘুরে আসেন একবার।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
খুব খুব ছোটবেলায় কয়েক মাস কাটিয়েছিলাম রাজশাহীতে দাদার বাড়িতে। তালাইমারি বাজারে করাত কলের উল্টোপাশে দোতলা বাড়িটার ছাদ থেকে পদ্মা দেখা যেত। সকালে ইউনিভার্সিটি- র বাসে বাদর ঝোলা হয়ে থাকা ছাত্রদের হাত নেড়ে নেড়ে টা-টা দিতাম আর বিকালে ছাদে উঠে দেখতাম ভারতীয় ট্রাকগুলো পদ্মার চরে দাঁড়িয়ে বালু ভরছে বা মেরামতির কাজ করছে।
বাড়িটা এখন আর নেই। তাই আর রাজশাহী যাওয়া হয় না।
এখন শুধুই স্মৃতি...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
কি আশ্চর্য্য! এটা রাজশাহী ভ্রমণ ছিল?? আর আমি পড়ছি এত্ত দেরীতে??! যে-ই রাজশাহী নিয়ে লেখেন, তার পোস্ট-ই তো আমার আবার অটোমেটিক ভাল লাগে! ক'দিন আগেই কমেন্ট করলাম যে, এটা হল automated response আর যেখানে আপনি রাজশাহীর এত সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন, (আবার বলছেন আঞ্চলিক ভাষার টানটাও নাকি ভাল! ), আপনাকে ভাল না বেসে তো পারছি-ই না!
(আর আমি কিন্তু বুঝেছি আপনি কোথায়, কি কাজে এসেছিলেন...)
আপনার উল্কা-যানের বর্ণনা পড়ে খুব মজা পেলাম। আমার ইচ্ছা আছে রাজশাহী শহরের একাল সেকালের যানবাহন নিয়ে একটা পোস্ট দেবার।
সচলের অনেকেই দেখছি রাজশাহী ঘুরে গেছেন, আবার ভালও লেগেছে। রাজশাহী শহর নিয়ে একটা সিরিজ লেখার ইচ্ছে অনেকদিনের, ভরসা পেলাম।
আর সবাইকেই বলছি রাজশাহী আসবার বা ঘুরে দেখবার ইচ্ছে থাকলে সত্যি আমাকে জানাবেন। ধূগোদা ইতিমধ্যে আমের দাওয়াত নিয়ে ফেলেছেন, নাকি টিকেট-ও করে ফেলছেন শুনলাম। আপনাদের কারোটা মিস হলে কিন্তু আমি দায়ী নই। দাওয়াত দেয়া রইল!
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
___________________
নীলগিরি ডাকছে আমায়
ভাসতে হবে মেঘের ভেলায় ...
আহা!
আমি তো বোধহয় অল্পের জন্য আপনাকে মিস করে ফেললাম।
আপনি ওখানে থাকেন, আগে বলবেন না?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
লেখাটা কি সত্যিই সম্পূর্ণ? নাকি একঝলক?
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
আপনার কী মনে হলো, পলাশ'দা?
বহুদিন পর দেখলাম আপনাকে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সুন্দর লেখা পড়ে স্মৃতিকাতর হওয়া গেল। রাজশাহীতে আমি গেছি কয়েকবার। তার মধ্যে একবার পাঁচদিনের ট্রেনিং নিতে। আমি একা ছিলাম। আর প্রশিক্ষণার্থীদের সাথে খুব একটা মিল না হওয়াতে বেশ একা একা কাটাতে হয়েছে। তখন টি বাধে গিয়ে ভালই লেগেছিল। পদ্মা তখন প্রমত্তা। প্রবল ঢেউ এসে বাধে আছড়ে পড়ছে। একদিন হোটেলে বন্দী জীবন। পরে খবর পেয়ে আমার এক সুহৃদ এসে আমাকে পাকড়াও করে তার বাসায় নিয়ে গেলেন। এক সময় আমরা একই ফ্ল্যাটে থাকতাম। তো ভাবী খুব যত্ন নিলেন। আমার জন্য নানা রকম রান্না হলো। আমি বাজারে গিয়ে তো মুগ্ধ। কত বড় বড় মাছ মোটামুটি কম দামে পাওয়া যাচ্ছে! অনেক বড় এক রুই মাছ নিয়ে একদিন ফিরলাম। ভাই ভাবী তো আমার বোকামীতে অবাক। আরো অনেক কম দামে নাকি মাছটা পাওয়া যেত! আরেকজন শুভার্থী পাওয়া গেল। তিনি তার অফিস ফেলে বাইক নিয়ে আমাকে নিয়ে চললেন নানা স্থানে। মতিহার গেলাম। প্রত্নতত্ত্ব জাদুঘরে। এখানে ওখানে। দেখতে দেখতে পাঁচ দিন গায়েব। নিউমার্কেটে গিয়ে মনটা খারাপ হয়েছিল। এত বড় মার্কেটে তেমন কোনো বেচা বিক্রি হচ্ছিল না। এগুলো ২০০২ সালের কথা। এখন কেমন কে জানে!
জহিরুল ইসলাম নাদিম
পদ্মা তখন প্রমত্তা।
শুনলেই কষ্ট লাগে, এখন আর নয়।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
রাজশাহী শহরটা তো আমার কাছে পৃথিবীর সেরা শহর মনে হয়। পুরোনো শহরটােক আবার মনে পড়লো, চমৎকার লেখায়।
...............................................আমি অতিথি তোমার দেশে.....
আমি অতিথি তোমার দেশে.....
ঠিক, ঠিক, ঠিকই!
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার
___________________
নীলগিরি ডাকছে আমায়
ভাসতে হবে মেঘের ভেলায় ...
থ্যাংকিউ।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
চমৎকার লাগলো! কিছু কিছু জায়গায় ছবি দেখতে ইচ্ছে করছিলো। কদিন ধরে ঢাকার বাইরে কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছে করছে। আপনার লেখাটা পড়ে ইচ্ছেটা আরো ডানা ঝাপটাতে শুরু করল।
'ধুগো বা দ্রোহী স্টাইল' আসলে কোন স্টাইল?
'আই বাঁধ' কী?
অফটপিক: শব্দালাপ
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বেরিয়ে পড়েন, ম্যাম।
আই বাঁধ হলো ইংরেজি আই অক্ষরের আকৃতিতে করা বাঁধ।
টি বাঁধ হলো টি আকৃতির।
আর মহামান্য-দ্বয়ের স্টাইল মানে হলো, লুঙ্গি না ভিজায়া বুক পর্যন্ত পানি পার হইয়া চইলা যাওয়া।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- এই যে দুইজন পরহেজগার বান্দার নামে কুৎসা রটাইলেন, এইটা কি ঠিক হৈলো? আপনের কূটনামীর প্রমাণ দেখাইতে পারবেন? কোনো ভিডিও চিত্র? আছে কোনো স্থির চিত্র? খালি খালি শান্তিপ্রিয়, নির্ঝঞ্ঝাট, নাদান দুই মানি লোকের লুঙ্গি ধরে টানে পাবলিক! উঠালে মওলা, দ্রোহী মেম্বরকো উঠালে। এই জাহেল দুনিয়ায় তেনার থাকার আর দরকার নাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বেশি কিছু না বলে এক শব্দেই বলি - "দারুণ"
আমার আন্তরিক ধন্যবাদ গ্রহন করুন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আপনার সাথে কিছুক্ষণের জন্যে আমি ও যেন উড়াল দিয়েছিলাম
সাবরিনা সুলতানা
থ্যাংকস।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আপনার অনেক ফ্যান দেখলাম। তারা তো শারদের বকুল তলায় যেমনি করে বকুল ঝরে, তেমনি করেই অকুন্ঠ চিত্তে মনের আনন্দে প্রসংশা ঝরিয়েছে। দু:খিত আমি তেমন কিছু করতে পারছিনে। নিতান্ত সাদামাটা মনে হয়েছে লেখাটা। রাজশাহীর আঞ্চলিক কিছু কথাবার্তা দিলে ভাল হত বোধ হয়। আমার হাসি এসেছে আপনার 'মেইল টিচার' শব্দটা শুনে। মেল টিচার কবে থেকে মেইল টিচার হল সেটাও জানতে পারলাম না। অবশ্য আমি নিজেও একটা নাদান। হীরে আর কাঁচই অনেক সময় আলাদা করতে পারিনে। তবে লেখালেখিটা চালিয়ে যান। মনে হচ্ছে হবে।
গড!
এটার ট্যাগে কিন্তু "বস্তাপচা রোম্যান্টিসিজম" দেয়াই ছিলো!!
সচলে অনেক অনেক ভালো এবং বাঘা লেখিয়েরা আছেন, যাঁরা বিভিন্ন ধরনের লেখার পাশাপাশি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নিয়েও লিখেন।
আমি বরং অবাক হচ্ছি, সেরকম কোনো লেখাতে, বা অন্য কোথাও আপনার কমেন্ট দেখতে পাচ্ছি না বলে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নতুন মন্তব্য করুন