এপ্রিলের চমৎকার একটা সকাল। টোকিওর সবচেয়ে বড় সুপারমার্কেটের সামনে জনবহুল একটা রাস্তায় তাকে আমি প্রথম দেখি। আমার স্বপ্নের মেয়েটাকে। দুই মিনিট পরে সে আমাকে পাশ কাটিয়ে চলে যায়। আর আমি দেখতে থাকি পুরোপুরি একশো ভাগ মনের মতো, স্বপ্ন থেকে নেমে আসা সেই মেয়েটাকে।
সত্যি বলতে কি, দেখতে যে সে খুব আহামরি কিছু, তা কিন্তু নয়। কোনোভাবেই হয়তো তাকে ভীড় থেকে আলাদা করা যায় না। পরনের কাপড় চোপড়েও নেই তেমন বিশেষত্ব। এমনকি চুলটাও ঠিকঠাক মতো আঁচড়ানো নেই। পেছনের বেঁকে থাকা চুলগুলোতে এখনো ঘুম থেকে ওঠার রেশ স্পষ্ট। তাকে যে ষোড়শী বলবো, সে উপায়ও নেই। বয়স তিরিশের কাছাকাছি তো হবেই। তারপরেও, পঞ্চাশ গজ দূর থেকেই এই কথা নিশ্চিত করে বলে দিতে পারি যে, সে-ই আমার মনের মতো মেয়ে। একশোভাগ মনের মতো। যে মূহুর্তে তাকে দেখেছি, তখন থেকেই আমার বুকের ভেতর ধড়াস ধড়াস শব্দ হচ্ছে, মুখের ভেতরটা শুকিয়ে মরুভূমি।
সবারই পছন্দের আলাদা ধরন থাকে। কেউ হয়তো বড় বড়, হরিণের মতো চোখের মেয়ে পছন্দ করে, কেউ আবার চাঁপাকলির মতো পেলব আংগুল দেখে প্রেমে পড়ে যায়, আবার কারো মনের ভেতর গেঁথে থাকে শ্যামল-কোমল মায়াভরা কোনো মুখ। কোনো কোনো পছন্দ বুকের ভেতর জায়গা করে নিতে অনেকটাই সময় নেয়। সেরকম আমারও নিজস্ব কিছু পছন্দের ব্যাপার তো আছেই। কখনো কখনো রেস্তোরায় খেতে গিয়ে অজান্তেই হয়তো পাশের টেবিলে বসা মেয়েটার দিকে বারবার চোখ চলে যায়, কারণ তার নাকের গঠনটা দারুণ।
মেয়েদের নাক সুন্দর না হলে আমার ভালো লাগে না। কিন্তু কারো মনের মতো মেয়েটার ভেতর যে সেই পছন্দের ব্যাপারটা থাকবেই, এমন কিন্তু নয়। যেমন, আমি ঠিক বলতে পারবো না, যে মেয়েটাকে দেখে আমার বুকের ভেতর একশো একটা ড্রাম বেজে উঠলো, তার নাকটা ঠিক কিরকম, অথবা আদৌ সেটা জায়গামতো ছিলো কি না। শুধু এতোটুকুই মনে করতে পারি, উল্লেখ করার মতো তার আলাদা কোনো সৌন্দর্য নেই। তবু মনকাড়া! অদ্ভুত!
ঘটনাটাই এমন, এক বন্ধুকে না বলে থাকতে পারলাম না।
: গতকাল আমি আমার স্বপ্নের মেয়েটাকে দেখলাম, রাস্তায়।
: সত্যি নাকি! খুব সুন্দর দেখতে?
: ঠিক তা নয়...
: তবে কি সুন্দর ফিগার?
: না, তাও ঠিক না... আসলে ওর ব্যাপারে পরিষ্কারভাবে কিচ্ছু মনে করতে পারছি না আমি, কেমন চোখ, কেমন দেখতে, চুলের রং, ..
: আজব তো!
: হ্যাঁ, অদ্ভুত...
: তারপর কি করলে তুমি? ওর সাথে কথা বললে? না কি ওর পিছু পিছু ওদের বাড়ি পর্যন্ত গেলে?
: আরে ওসব কিচ্ছু না। ও শুধু আমার পাশ দিয়ে হেঁটে চলে গেলো।
: ওও...
বন্ধুর স্বরে এবার নির্লিপ্ততা ফুটলো। এই গল্পে মজা পাবার কিছু নেই। আমিও আর কথা বাড়াই না। গতদিনের রেশ এখনো মনে ছড়িয়ে আছে।
ও যাচ্ছিলো পূব থেকে পশ্চিমে। আর আমি পশ্চিম থেকে পূবে। সকালটা সত্যিই চমৎকার ছিলো! ইশ! যদি একটু কথা বলতে পারতাম তার সাথে! বেশি না, আধা ঘন্টা হলেই হতো। তার সম্পর্কে কিছু শোনা, নিজের সম্পর্কে কিছু বলা, ভাগ্য কেমন করে আমাদের দেখা করিয়ে দিলো, আর এই দেখা হওয়াটাই কেমন করে ২০১২-র এপ্রিলের সবচেয়ে চমৎকার সকালে পরিণত হলো, এইসব কিছু...
এই দুজনের বাইরের আর কেউ টেরই পেলো না কি একটা গভীর গোপন সুখ, এই দুজনকে ছুঁয়ে গেলো...
কিছুক্ষণ কথাবার্তা বলার পর হয়তো দুজনে একসাথে কোথাও লাঞ্চ করলাম। হয়তো সে একটা মুভি দেখতেও রাজি হয়ে গেলো। মুভি শেষে ফেরার পথে কোনো বারে ঢুকে এক-আধটু ককটেল... ভাগ্য খুব ভালো হলে রাতটা একসাথে কাটানোর সুযোগ...
এইসব সম্ভাবনার কথা ভাবতেই বুকের ভেতর দ্রিম দ্রিম শুরু হয়ে গেলো আবার।
আমাদের ভেতরে দূরত্ব এখন পনের গজ। আচ্ছা, কিভাবে কথা শুরু করা যায় তার সাথে?
: সুপ্রভাত, ম্যাম। আপনি কি মনে করেন, এই চমৎকার রোদেলা সকালে আমরা একসাথে আধাঘন্টা সময় কাটাতে পারি?
হাস্যকর! একেবারে ইনশিওরেন্স সেলসম্যানদের মতো শোনাবে।
: মাফ করবেন, এই এলাকায় কারা সবচেয়ে ভালো ড্রাইওয়াশ করে, বলতে পারেন কি?
নাহ। এটাও বোকার মতো শোনাবে। আর তাছাড়া আমি তো আর কাপড় ড্রাইওয়াশ করাতে যাচ্ছি না। কাজেই এটাও বাদ। কে জানে, হয়তো সাদামাটাভাবে বলা সত্যিটাই অনেক বেশি কার্যকর হবে
: সুপ্রভাত, মিস। আপনাকে জানাতে চাই যে, আপনি একেবারে একশোভাগ আমার মনের মতো।
উঁহু। এটাতে একটু বিপদের সম্ভাবনা থেকে যায়। সে এই কথা বিশ্বাস না-ও করতে পারে। আবার যদি করেও, হয়তো বলবে না কিছুই। আবার যদি বলেও, হয়তো বলবে, “স্যরি। আমি আপনার এক্কেবারে মনের মতো হতে পারি, কিন্তু আপনি তো আমার স্বপ্নে দেখা রাজপুত্তুর না।“ এরকম তো হতেই পারে। আর যদি হয়, তাহলে লজ্জায় মারা যাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না আমার। এই বত্রিশ বছরের জীবনে এতো বড়ো প্রত্যাখ্যান নিতে পারবো না বোধহয়।
আমরা দুজন দুজনকে পাশ কাটালাম একটা ফুলের দোকানের সামনে। ঠিক আমার পাশ দিয়ে চলে গেলো যখন, গোলাপের গন্ধ পেলাম। গন্ধটা দোকানের কোনো ফুলের, না কি তার শরীর থেকে আসা, বোঝা গেলো না। তার সাথে কথা বলার সাহসটুকুও করে উঠতে পারলাম না।
ওর পরনে সাদা একটা সোয়েটার। হাতে নতুন একটা খাম। ওটাতে তখনো স্ট্যাম্প লাগানো হয়নি। হুম। কাউকে তাহলে চিঠি লিখেছে সে। হয়তো সারারাত পার করেছে সে এই চিঠি লিখতে গিয়ে। ওর জেগে থাকা ক্লান্ত চোখ দুটি সেটারই সাক্ষ্য দেয়। হয়তো তার জীবনের সবচেয়ে গোপন কথাগুলো বন্দী এই মূহুর্তে তার হাতে ধরা খামটাতে।
আরো কয়েক পা সামনে এগিয়ে ঘুরলাম আমি। নেই। ভীড়ের মধ্যে হারিয়ে গেছে।
এখন আমি জানি, সাহস করে উঠতে পারলে মেয়েটাকে ঠিক কী বলতাম আমি। যা বলতাম, সেটা গুছিয়ে দেখি অনেক লম্বা। ঠিকঠাক বলতে পারতাম কি না কে জানে। ধুরো! আমার মাথায় কেন জানি প্র্যাকটিক্যাল কোনো আইডিয়াই আসে না!
চলে যাওয়া সময়টা, এখন এটা হতে পারে শুধুই একটা গল্প। যার শুরুটা হবে, “অনেক অনেক দিন আগে একটা ছেলে ছিলো...” আর শেষটা হবে, “করুণ একটা গল্প, তাই না?”
অনেক অনেক দিন আগে একটা ছেলে ছিলো। আর একটা মেয়ে ছিলো। ছেলেটার বয়স ছিলো আঠারো। মেয়েটার ষোলো। ছেলেটা যে অসম্ভব আকর্ষণীয় ছিলো, তা নয়। মেয়েটাও ছিলো খুব সাধারণ। খুব সাধারণ একলা একটা মেয়ে। ছেলেটা ছিলো খুব সাধারণ একলা একটা ছেলে। ঠিক অন্যদের মতোই আর কি! কিন্তু সমস্ত মন-প্রাণ দিয়ে তারা বিশ্বাস করতো যে, পৃথিবীর কোথাও না কোথাও তাদের জন্য একশোভাগ মনের মতো মানুষ আছেই। তারা অসম্ভবে বিশ্বাস করতো। আর অবাক ব্যাপার! এরকম অসম্ভব ব্যাপারটা বাস্তবে একদিন ঘটেও গেলো!
একদিন তাদের দেখা হলো। ছেলেটার আর মেয়েটার।
: অদ্ভূত তো! আমি সারাটা জীবন ধরে তোমাকে খুঁজেছি। তুমি বিশ্বাস করবে কি না জানি না, কিন্তু তুমি আমার এক্কেবারে একশোভাগ মনের মতো!
বললো ছেলেটা।
আর মেয়েটা বললো
: তুমিও, জানো? ঠিক যেমনটা আমি স্বপ্নে চেয়েছি, আমার প্রিন্স চার্মিং যেমনটা হবে, তুমিও ঠিকঠিক একশোভাগ তারই মতো।
পার্কের একটা বেঞ্চে বসলো ওরা। হাতের মুঠোয় হাত। ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে তারা কথা বললো। জানলো একে অপরের সম্পর্কে। জানলো, তারা আর মোটেও একা নয়। কথা যেন আর ফুরোতেই চায় না। সত্যিই তো! পৃথিবীতে কয়টা মানুষ আছে, যারা তাদের একশোভাগ মনের মতো সঙ্গী খুঁজে পায়? আর আজ কিনা ঠিক সেই অসম্ভব ব্যাপারটাই ঘটে গেলো! এটা কি সত্যিই সম্ভব?
হঠাৎ ছোট্ট, বিন্দু পরিমাণ সন্দেহ উঁকি দিলো ছেলেটার মাথায়। একটা মানুষের স্বপ্ন কি এতো সহজে সত্যি হতে পারে? সেটা কি সম্ভব?
মেয়েটাকেও বললো সে কথাটা। বললো, “চলো, আমরা নাহয় নিজেদেরকে একবার বাজিয়ে দেখি। আমরা যদি সত্যিই একজন আরেকজনের একশোভাগ মনের মতো হয়ে থাকি, তাহলে কখনো না কখনো, কোথাও না কোথাও, আবার আমাদের দেখা হবে। হবেই। তখন আমরা সত্যিই বুঝে নেবো, আমরা একজন আরেকজনের জন্যই। আর দেরি না করে সেই মূহুর্তেই আমরা বিয়ে করে ফেলবো। ঠিক আছে?”
মেয়েটাও তার কথায় একমত হলো। বিচ্ছিন্ন হলো তারা। মেয়েটা গেলো পূর্ব দিকে। আর ছেলেটা পশ্চিমে।
যে পরীক্ষাটা ওরা নিজেদেরকে নিয়ে করতে চাইলো, আদতে সেটার দরকারই ছিলো না। দুজন দুজনের শতভাগ মনের মতো, এবং তাদের দেখা হওয়া, পুরো ব্যাপারটাই মিরাকল। আর মিরাকল বারবার ঘটে না। কিন্তু সেটা জানার পক্ষে খুবই অপরিণত তখন এই দুই বালক বালিকা। আর নিয়তিও পেয়ে গেলো তাদেরকে নিয়ে নিষ্ঠুর খেলায় মেতে ওঠার সুযোগ।
পরের শীতে মেয়েটা আক্রান্ত হলো ভয়াবহ ইনফ্লুয়েনজায়। এতোই ভয়াবহ, যে তার স্মৃতিশক্তি ভয়ংকরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলো। হাসপাতাল থেকে সে ছাড়া পেলো। কিন্তু অনেক কথাই সে আর মনে করতে পারলো না।
আর ছেলেটা, সে হলো সড়ক-দুর্ঘটনার শিকার। মাথায় মারাত্মক চোট পেয়ে সে হারিয়ে ফেললো তার স্মৃতিকোষে জমা থাকা আগের সব স্মৃতি।
কিন্তু ষোলো বা আঠার বছর বয়সে যে বিপর্যয়ই আসুক না কেন, সেটা জীবনে দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। প্রায় নতুন একটা জীবন শুরু হলো দুজনেরই। এবং কয়েক বছরের মধ্যেই তারা সমাজে অন্য আর দশটা সাধারণ মানুষের মতোই স্বাভাবিকভাবেই গৃহিত হলো। ওদের একজন কাজ পেলো রেলস্টেশনে, সাবওয়ে লাইনগুলো সময়মতো বদলে দেয়া তার কাজ। আর অন্যজন পোস্ট অফিসে, চিঠি ডেলিভারি দিতে হয় তার। সবকিছুই চললো স্বাভাবিকভাবেই। এমনকি তারা প্রেমেও পড়লো। কখনো ৭৫% মনের মতো মেয়ের, আর কখনো ৭০% মনের মতো ছেলের।
সময় কাটতে থাকলো অসম্ভব দ্রুত গতিতে। অচিরেই ছেলেটার বয়স হলো বত্রিশ, আর মেয়েটার ত্রিশ।
এপ্রিলের এক ঝকমকে রোদেলা সকাল, ছেলেটা শুরু করতে চাইলো চমৎকার ধূমায়িত এক কাপ কফি দিয়ে। তারই খোঁজে রাস্তায় নেমে এলো সে। আর মেয়েটার একটা জরুরি চিঠি ডেলিভারি দিতে হবে। কাজেই সেও হাঁটতে শুরু করলো একই রাস্তা ধরে, পূব থেকে পশ্চিমে। আর ছেলেটা পশ্চিম থেকে পূবে। শহরের প্রায় কেন্দ্রে ফুলের দোকানটার সামনে তারা একজন আরেকজনকে পাশ কাটালো। হারিয়ে ফেলা স্মৃতি ভেদ করে উঠে আসতে চাইলো পুরোনো কোনো ঘ্রান। দুজনেরই বুকে কিসের যেন আলোড়ন। এবং দুজনেই জানলো
এই মেয়েটাই আমার একশো পার্সেন্ট মনের মতো মেয়ে।
এই ছেলেটাই আমার একশো পার্সেন্ট মনের মতো ছেলে।
কিন্তু স্মৃতির সেই কাঁপন, আর সময়ের সাথে সাথে হারিয়ে ফেলা তীব্র আবেগ ছাপিয়ে ওদের মনে উঠে এলো দ্বিধা। কোনো কথা না বলেই দুজন দুজনকে পাশ কাটিয়ে চলে গেলো। আর শেষে হারিয়ে গেলো। চিরদিনের জন্য।
কি করুণ একটা গল্প, তাই না?
* * * * *
মূল গল্প : On seeing the 100% perfect girl one beautiful April morning
গল্পকার : Haruki Murakami
গল্পটা অতন্দ্র প্রহরী-র কল্যাণে পাওয়া
মন্তব্য
সুন্দর গল্প। সুন্দর অনুবাদ।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
ওহ!![চোখ টিপি চোখ টিপি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/3.gif)
আমি ভেবেছিলাম করুণ একটা গল্প।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সুন্দর গল্প, সহজ ভাবে তুলে ধরা ও আমাদের মনের মতো করে উপস্থাপন..
ভালো লাগলো আপু।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
মনের মতো হয়েছে বলছেন?![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
থ্যাংকিউ, ক্রেসিডা।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
পড়েছিলাম ইংরেজিতে, বাংলাতেও চমৎকার লাগল।
facebook
ধন্যবাদ।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ঘুমে চোখ জড়িয়ে আসছে... শুধু তারা দাগানোর জন্য লগালাম।![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
পুরো পাঁচ তারা।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
...শতরূপে শতবার....![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
দারুণ!![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
কিন্তু ত্রিশোর্ধ প্রেমিকাদের জন্য সাবধানবাণী, "ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে বেঁচে চলুন"
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অসম্ভব ভালো লেগেছে। অত্যন্ত সাবলীল অনুবাদ।
"কিন্তু স্মৃতির সেই কাঁপন, আর সময়ের সাথে সাথে হারিয়ে ফেলা তীব্র আবেগ ছাপিয়ে ওদের মনে উঠে এলো দ্বিধা। কোনো কথা না বলেই দুজন দুজনকে পাশ কাটিয়ে চলে গেলো। আর শেষে হারিয়ে গেলো। চিরদিনের জন্য।"
মাঝে মাঝে মনে হয় সব অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায়না, আবার মাঝে মাঝে করাও যায়।
ভালো থাকুন।
ইশতিয়াক।।
থ্যাংকস।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
কিজানি, সব অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায়না বোধহয়...
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
প্রিভিউটুকু পড়েই মুচকি মুচকি হাসা শুরু করেছি... খুবই প্রিয় একটা গল্প বলে না শুধু, প্রায় গুণে গুণে একবছর আগে এইটাই আমিও অনুবাদ করেছিলাম কিনা।![দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/4.gif)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হুম, ঠিক তাই। আমিও পড়তে গিয়ে মন হল, কোথায় যেন পড়েছি, অনলাইনে হলে সচলে হবার সম্ভাবনাই বেশি। মন্তব্যে লিখতে গিয়ে দেখি আপনার মন্তব্য।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ওহ ব্যাকপ্যাকার!![ওঁয়া ওঁয়া ওঁয়া ওঁয়া](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/20.gif)
আমি কেন শুধু আরেকজনের জিনিস নিয়ে টানাটানি করি?
কেনু কেনু কেনু?
তোমারটা পড়লাম। ভালো লাগসে।![মন খারাপ মন খারাপ](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/2.gif)
এখন মনে হচ্ছে খামাখা আমি কষ্ট করতে গেসি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আরে নারে ভাই সুপাশিপু! আপনারটা অন্যস্বাদের হয়েছে। এই যেমন ধরেন চাঁপাকলির মতো আঙুলের উপমাটা অনেক বেশি সহজবোধ্য হয়েছে যেহেতু আমাদের সাহিত্যে এইটা আসে। আমি যখন অনুবাদ করি মূল লেখকের গল্প বলার স্টাইলটা নষ্ট না করে ফেলি এইদিকে বেশি উৎকণ্ঠিত হয়ে থাকি। এতে করে মাঝেমাঝে অনুবাদটা বেশি আক্ষরিক হয়ে যায় মনে হয়। কিন্তু একেকটা লেখকের নিজস্ব বলার স্টাইল না শুধু, প্রতিটা গল্পের আবার আলাদা আলাদা স্টাইল থাকে, অনুবাদ করতে গেলে মূল ভয় যেটা হয় যে আমি লেখক যেভাবে বলতে চেয়েছিলেন তার তেরটা বাজায়ে দিলাম হয়তো! বেশি সমস্যা মুরাকামির মতো একেবারেই ভিন্নভাষী লেখকের গল্প নিয়ে হয়। মনে করেন এই গল্পটা জাপানিজে উনি যেই স্টাইলে লিখেছে, আমি যে ইংরেজী অনুবাদ পড়েছিলাম, তাতে কি সেই অনুবাদক লেখকের মূল স্টাইল ধরে রেখেছেন? কিন্তু আসল ব্যাপার হলো গল্পটা যেই ভাষাতেই অনুদিত হোক না কেন, পাঠক যেন পড়বার সময়ে হোঁচট না খেয়ে তরতর করে এগিয়ে যায়। সে দিক থেকে আপনার অনুবাদ আমার অনেক ঝরঝরে লাগে।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
ওহ! আমি এখন মুরাকামিরই একটা উপন্যাস পড়ছি, Dance, Dance, Dance![দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/4.gif)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এই উপন্যাসটা কি নাচতে নাচতে পড়তে হয়?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এখনো শুয়ে-বসেই পড়ছি মনে করেন, তবে বলা যায় না, মাঝপথে উঠে ধেই ধেই করে কয়েক পাক নেচেও ফেলতে হতে পারে, দেখা যাক!![চিন্তিত চিন্তিত](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/39.gif)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সুন্দর অনুবাদ .......
মুরাকামির লেখা নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ কিছু একটা বলতে চেয়েছিলেন।
থ্যাংকস।
পড়লাম। প্রথম আলোতেও মুরাকামিকে নিয়ে তাঁর আরো কিছু লেখা দেখলাম।
এভাবে মিলে যাওয়ার ব্যাপারটা অদ্ভুত, না?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অনুবাদ অসাধারণ । খুব সাবলীল এবং সহজবোধ্য ।![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
থ্যাংকস, অমি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আগেও বলেছি, আপনার অনুবাদের হাত ঝরঝরে, সুখপাঠ্য! যেমন নীচের অনুদিতাংশটুকুর কথাই ধরা যাক:
আমি জানি না, এর চেয়ে ভাল বঙ্গানুবাদ হতে পারত কিনা এই অংশটুকুর!
এভাবে টাইমকে বদলে দেয়া ঠিক হল? আপনি হয়ত পাঠককে চলমান সময়ের রেশ উপহার দিতে চেয়েছেন, কিন্তু ঘটনাভিত্তিক এই লেখাটায় অরিজিনাল সময়টি দিলে পাঠ-মুগ্ধতার কোন রকমফের হত বলে মনে হয় না!
সবশেষে গল্পটি সম্পর্কে বলতে হয়, সাদামাটা দেখতে হলেও এতে রয়েছে টুইস্ট, টার্ণ আর ভিন্নধর্মিতা! আর এমন একটা গল্পের এমন অসাধারণ অনুবাদ পড়ার সুযোগ পেলে তা তো ভাল লাগতেই হয়, তাই না!
ধন্যবাদ, স্যার।
সময়ের কথাটা একবার যা আছে, তাই রাখার কথা ভেবেছিলাম। পরে আবার কি ভেবে যেন পাল্টে দিলাম।
আর সুহান বলেছিলো, অনুবাদের সময় দেশীয় পটভূমিকায় লিখতে। কিন্তু কেন যেন গল্পটা দেশীয় পটভূমিকায় মানতে কষ্ট হচ্ছিলো। আর নিজের মানতে কষ্ট হলে সেটা বিশ্বাসযোগ্য করে তো ফুটিয়ে তোলাও যায় না। তাই টোকিও-ই রাখলাম।
মূল গল্পটা আসলেই অসাধারণ!![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সবারই পছন্দের আলাদা ধরন থাকে। একদম চিরন্তন সত্য। কারো সাথে কারো পছদ মেলানো যায়না। এই যেমন আমার পছন্দ মেয়েদের সহজ সরল চাহনি, ঠোঁটের কোনে মিষ্টি এক চিলতে হাসি আর দিঘল কালো লম্বা চুল । খুবই হৃদয় ছুঁয়ে গেছে অনুবাদটা ।
আমার ডাগর চোখ পছন্দ।![দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/4.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ইয়ে, ছেলেদের ডাগর চোখ, সুপাশিপু?![চিন্তিত চিন্তিত](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/39.gif)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ওরে নারে!![ইয়ে, মানে... ইয়ে, মানে...](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/17.gif)
![চোখ টিপি চোখ টিপি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/3.gif)
মেয়েদের, মেয়েদের ডাগর চোখ।
আর ছেলেদের... নির্ভরতা জাগাতে পারে যারা, তাদেরকে ভাল্লাগে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমার ভালো লাগে এক আকাশ চুড়ি পরা হাত
আমার ছোট্ট মেয়েকে তো তাই সবসময় এত্তো এত্তো চুড়ি কিনে দেই.. পড়িয়ে দেই.. আর তিলের মতো ছোট কালো টিপ
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
চুড়ি আমারো খুব পছন্দ।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
আমি সাজতে পছন্দ করি না। কিন্তু শাড়ি পড়লে হাতভর্তি কাঁচের চুড়ি পড়তে ভালোবাসি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
"সে হাতে এক আকাশ চুড়ি"![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
সুন্দর...![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
ধন্যবাদ।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
লেখার সাথে গীত না হলে কি আর হয়! ব্লান্ট সাহেবের সুরে সুরে লেখাটা পড়ি নাহয়...
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মিউজিক কানে পড়ার সাথে সাথেই মনে হলো, আরে, এ তো সেই!![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
লাস্ট শুনেছি অনেক অনেক আগে। তবে, আমার পছন্দের একটা গান।
থেংকু।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এই যে আসছে, দেখেন! সব কিছুতেই এসে একটা করে নসিহত দিতে হবে রঙিন ভাইকে, তার দেখানো পন্থাতেই কর্ম সম্পাদন করতে হবে আপ্নেরে।
গান কিন্তু পুরাটা বাজতেছে না হে রঙিন ভাইসাব, ভালো লিংক খুঁজে দেন, আর না পেলে লিংকিন পার্ক অপ্রকে বলে দেখেন।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হ!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
চমৎকার অনুবাদ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ, কবি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
চমৎকার অনুবাদ।![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
আপনি ত্রিমাত্রিক কবির নকল করসেন!![মন খারাপ মন খারাপ](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/2.gif)
হবে না। আপনি আবার কমেন্ট করেন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ত্রিমাত্রিক কবি তো কাঁচাকলা দেখায় নি!![চোখ টিপি চোখ টিপি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/3.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আপনার পোস্টের শিরোনাম দেখার পর থেকেই খালি মনের/মাথার মধ্যে এই গানটা ঘুরছে।
আগে একটা অ্যাড দেখাতো না?![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
"অপরূপা তুমি, সরলতার শেষ কথা, ভোলা কি যায়, তুমি তো সেই... "
আমার মাথায় এইটা ছিলো।
শ্রীকান্তের এই গানটা শুনিনি আগে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
_____________________
Give Her Freedom!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আহারে.. আগে জানলে কখনোই লেখা দেয়ার জন্য খোঁচাতাম না।
![অ্যাঁ অ্যাঁ](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/13.gif)
এখন না চাইতে কেমন সুন্দর লেখা চলে আসছে।
এত গুণ নিয়ে ঘুমান কেমনে?
হাহাহাহা
অনিন্দিতা...
আপনাকে ইদানিং দেখাই যায় না যে!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নাহ ঠিকাসে![চলুক চলুক](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/yes.gif)
এই গল্পটা হলে দেশী পটভূমিতে মানাতো না। এখনি ভালো লাগছে।
[মুরাকামি কি পিডিএফ ?? না হার্ডকপি ?? ]
সুহান, এই গল্পটা পাবা এখানে।
যাক, সুহান, বাঁচলাম।![দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/4.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
তুমি খালি দেশীয় পটভূমি, দেশীয় পটভূমি করো দেখে আমি তো আবার ট্রায়াল হিসেবে এটাকেই সিলেক্ট করে দেশে নিয়ে এসে ফেলেছিলাম!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
পাঁচ তারা দু'গুনে দশ তারা![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
আপনাকেও দ্বিগুণ ধন্যবাদ।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অন্য একটা ব্লগে এই গল্পটার আরো একটা অনুবাদ পড়েছিলাম। নতুন করে পড়তে ভালো লাগল
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
হই মিয়া! তার লিংকটা তো দিবেন!![চোখ টিপি চোখ টিপি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/3.gif)
তিনটা অনুবাদ পাশাপাশি রেখে দেখতাম, কে মুরাকামির সবচে বেশি কাছে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
দুর্দান্ত অনুবাদ। দিলাম হাত্তালি![হাততালি হাততালি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/41.gif)
..................................................................
#Banshibir.
অশেষ শুকরিয়া, পীরসাহেব।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আপু লেখক কি চাইনিজ, জাপানিজ, কোরিয়ান কিংবা কোন নাক চ্যাপ্টা প্রজাতির? আমার দেখামতে এধরনের অবাস্তব টপিক এদের মাথাতেই আসে![খাইছে খাইছে](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/10.gif)
অবশ্যই নাক চ্যাপ্টা প্রজাতির, ডেমোন। উনি জাপানি।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
![খাইছে খাইছে](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/10.gif)
হোক অবাস্তব, কিন্তু কি মিষ্টি একটা টপিক না?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
শর্টফিল্ম দেখা আমার একটা নেশা, ভবিষ্যতে মিডিয়া নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা। এই সুবাদে অনেক জাপানি শর্টফিল্ম দেখা হয়েছে। কিছু কিছু ফিল্ম সত্যিই বাস্তবতা তুলে আনে, কিন্তু অধিকাংশই দেখা যায় এমন পাবলিক বেকুব বানানো ইমোশনাল জিনিষ পত্তর
আগে ভালো লাগতো, এখন হাসি পায় ![শয়তানী হাসি শয়তানী হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/19.gif)
তারমানে আপনি বড় হয়ে গেছেন।![চিন্তিত চিন্তিত](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/39.gif)
তারমানে আপনাকে ভাইয়া বলতে হবে?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এই গল্পটার অনুবাদ আগেও এখানে পড়েছি মনে হয়? <মাথা চুলকানো ইমো>
মাথা চুলকায়?
![খাইছে খাইছে](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/10.gif)
ইংলিশ সাবান মাখুন মাথায়। ইয়ের বংশ শেষ হপে।
জ্বি স্যার।![ইয়ে, মানে... ইয়ে, মানে...](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/17.gif)
এই গল্পটার অনুবাদ গুনে গুনে এক বছর আগে এখানেই পড়েছেন।
যাযাবর এই কাজখান আগেই কইরালাইসে।
ওপরে কমেন্টে সেটার লিংক পাবেন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ঝরঝরে অনুবাদ। কালকে অর্ধেক পড়ে মন্তব্য করা হয়নি।
ভালই হল আজকে নিজের একাউন্ট থেকে মন্তব্য করছি।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
অভিনন্দন, শাব্দিক!![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
এবার দুই হাত পা খুলে লিখতে থাকুন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ধন্যবাদ সুপাশি'পু![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
অনুবাদ কেমন হয়েছে বলতে পারবনা। কারন মূলটা পড়া হয়নি। শুধু মনে হল এই গল্পটা হয়তো এরচেয়ে ভালভাবে বলা সম্ভব না। এখন যাই যাযাবরেরটা পড়ে দেখি।
আপনি অনুবাদ করেছেন বলেই কিন্তু আমার এত সুন্দর একটা গল্প পড়া হল আবার জানাও হলো যে এটার আরেকটা ভার্সন আছে। যদি না করতেন তাইলে কোনটাই পড়া হতো না। কাজেই কলম থামাবেন না। কাজীদা যদি হূমায়ুন আহমেদ অমানুষ করেছেন বলে অগ্নিপুরুষ না করতেন তাইলে আমাদের কী হতো বলেনতো?
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
এতো সুন্দর করে বললেন, মনটাই ভালো হয়ে গেলো।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
সেই সাথে সাহসও বাড়লো অনেকখানি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, জুন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
"আপনি অনুবাদ করেছেন বলেই কিন্তু আমার এত সুন্দর একটা গল্প পড়া হল।" -- আমার ক্ষেত্রেও সত্য। আমি ভক্ত হয়ে গিয়েছি সুলতানা পারভীন শিমুলের অনুবাদের।
সৌরভ কবীর
সো সুইট...![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
পুরাই ৫৬ ইঞ্চি পাঙ্খা
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
অতো বাতাসে উড়ে না যাই...![দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/4.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
এতো সাবলীল অনুবাদ! গল্পের অনুভূতিটা পুরোপুরিই অক্ষত অবস্থায় জাপান থেকে এদ্দূরে চলে এসেছে। অছাম অছাম!
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
থেংকু থেংকৃ।![হাসি হাসি](http://www.sachalayatan.com/files/smileys/1.gif)
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নতুন মন্তব্য করুন