দশ পাতার দীর্ঘ সাক্ষাত্কারটা পড়লাম সাপ্তাহিক ২০০০-এ। তসলিমার ক প্রকাশিত হওয়ার পর সৈয়দ হক মামলা করেছিলেন। তারপর অনেকদিন মনে হয় খুব অল্প স্বল্পই লিখেছেন। বিরাট কোনো আলোচনা হতে দেখিনি তাকে নিয়ে। এই প্রথম তার এত বড় একটা সাক্ষাতকার পড়লাম।
তিনি সাক্ষাতকারে তার জীবনের কথা বলেছেন। তবে একইসাথে সাহিত্য সম্পর্কে তার ভাবনাগুলোও এসেছে। লেখকের সৃজনশীলতা, অভিজ্ঞতা, দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কেও অনেক কথা এসেছে যা নতুন লেখকদের জন্য চিন্তার দরোজা খুলে দেবে।
সময় থাকলে পড়ে ফেলুন সৈয়দের হক কথা।
মন্তব্য
আমার খুবই পছন্দের সাহিত্যিক। ঐ পিডিএফটা জমা করে রেখেছি, আজ ঘুমোবার আগে পড়ে ফেলবো।
শোমচৌ-কে ধন্যবাদ।
-যা দেখি তা-ই বলি...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আমারও।
প্রিন্ট নিচ্ছি।
সাবওয়েতে যাবার সময় আরাম করে পড়বো।
(ত্রিভূজীয় মন্তব্য হয়ে গেল মনে হচ্ছে! না পড়েই রেটিং দিয়ে দেব নাকি? তাহলেই ১৬ কলা পূর্ণ হয়!)
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে
শিরোনামটা জটিল হয়েছে, হক কথা!
হাঁটুপানির জলদস্যু
ধন্যবাদ।
পড়ছি ।
-----------------------------------
'পড়ে রইলাম বিধির বামে,ভুল হলো মোর মুল সাধনে'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
পড়ছি। ভাল লাগছে। লোকটার শুধু সাক্ষাৎকারই পড়ে গেলাম। লেখা পড়া বাকি আজও!
ধন্যবাদ এটা শেয়ার করার জন্য । ব্রাত্য রাইসু অনেকদিন আগে সৈয়দ শামসুল হকের একটা সাক্ষাতকার নিছিলেন । ঐটার লিংক দিলাম । আমার ভাল্লাগছিলো পইড়া ।
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
রাইসুর সাক্ষাতকারটা দেখেছি।
অত্যন্ত ইরিটেটিং একটা বিষয় ছিল সেটা।
রাজনৈতিকরা যখন কিছু কথা চেপে যায় তখন রিপোর্টাররা যেমন নানা দিক থেকে পেঁচিয়ে ধরে কথা বের করতে চেষ্টা করে সেরকম একটা স্টাইল। প্রথম অদ্ভুতুড়ে প্রশ্ন যেখানে রাইসু জিজ্ঞেস করতেন না লেখার সময় নিয়ে এবং চাপাচাপি করতে থাকেন, তখন আমার কাছে সেটা অশ্লীল লাগে। পুরো সাক্ষাতকারেই এই চাপাচাপি আছে। এবং এই চাপাচাপি থেকে বিরক্তও হয়েছেন সৈয়দ হক। সাক্ষাতকার গ্রহীতার জ্ঞান নিয়ে খোঁটাও দিয়েছেন। রাইসু তা রেখে দিয়েছেন ব্যঞ্জনা হিসেবে। কিন্তু এরকম দু'জন মানুষের অস্বস্তিকর খোঁচাখুঁচির মাঝ থেকে দরকারী কথাটা শোনা আমার ধাতে সয় না। নাটকের বিনোদন হয়তো পাওয়া যায়, কেমন সাক্ষাতকার নিলাম বলে পরে বন্ধুমহলে বাহবা চাওয়া যায় কিন্তু যে মানুষটির কাছ থেকে তথ্য ও গল্প শোনার ইচ্ছা নিয়ে সাক্ষাতকারের এই কানপাতা তা অনেকাংশে ব্যর্থ হয়ে যায়।
যিনি সাক্ষাতকার নিচ্ছেন তিনি যদি যার সাক্ষাতকার নিচ্ছেন তাকে অপদস্ত করে নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে চান তবে সেই সাক্ষাতকার নিতে যাওয়ারই মানে হয় না।
তবু হাসিব আপনাকে ধন্যবাদ এই লিংকটি এখানে দেয়ার জন্য। অনেকে নিশ্চয়ই এটা পড়তে চাইবেন।
রাইসুর সাক্ষাতকারটা দেখেছি।
অত্যন্ত ইরিটেটিং একটা বিষয় ছিল সেটা।
রাজনৈতিকরা যখন কিছু কথা চেপে যায় তখন রিপোর্টাররা যেমন নানা দিক থেকে পেঁচিয়ে ধরে কথা বের করতে চেষ্টা করে সেরকম একটা স্টাইল। প্রথম অদ্ভুতুড়ে প্রশ্ন যেখানে রাইসু জিজ্ঞেস করছেন না লেখার সময় নিয়ে এবং চাপাচাপি করতে থাকেন, তখন আমার কাছে সেটা অশ্লীল লাগে। পুরো সাক্ষাতকারেই এই চাপাচাপি আছে। এবং এই চাপাচাপি থেকে বিরক্তও হয়েছেন সৈয়দ হক। সাক্ষাতকার গ্রহীতার জ্ঞান নিয়ে খোঁটাও দিয়েছেন। রাইসু তা রেখে দিয়েছেন ব্যঞ্জনা হিসেবে। কিন্তু এরকম দু'জন মানুষের অস্বস্তিকর খোঁচাখুঁচির মাঝ থেকে দরকারী কথাটা শোনা আমার ধাতে সয় না। নাটকের বিনোদন হয়তো পাওয়া যায়, কেমন সাক্ষাতকার নিলাম বলে পরে বন্ধুমহলে বাহবা চাওয়া যায় কিন্তু যে মানুষটির কাছ থেকে তথ্য ও গল্প শোনার ইচ্ছা নিয়ে সাক্ষাতকারের এই কানপাতা তা অনেকাংশে ব্যর্থ হয়ে যায়।
যিনি সাক্ষাতকার নিচ্ছেন তিনি যদি যার সাক্ষাতকার নিচ্ছেন তাকে অপদস্ত করে নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে চান তবে সেই সাক্ষাতকার নিতে যাওয়ারই মানে হয় না।
তবু হাসিব আপনাকে ধন্যবাদ এই লিংকটি এখানে দেয়ার জন্য। অনেকে নিশ্চয়ই এটা পড়তে চাইবেন।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
এইভাবে চিন্তা করে দেখি নাই । আমি আবার পড়বো ঐটা ।
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
শোমচৌ বদ লোক ।
-----------------------------------
'পড়ে রইলাম বিধির বামে,ভুল হলো মোর মুল সাধনে'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
নতুন মন্তব্য করুন