(কারসাজির ক্যামেরাবাজি-৬)
রাস্তায় পছন্দসই চেহারার মেয়ে হেঁটে যেতে দেখলে আম-পুরুষ বলে আহ্ কি সুন্দরী। একই দৃশ্য যদি কামেল বান্দার চোখে পড়ে তবে তারা বলে আহ্ কি ফিগার!
সুন্দর একটা ফটোগ্রাফ দেখলে আমার মতো নবিসরা তাই বলে আহ্ কি সুন্দর ছবি! কিন্তু দক্ষ ক্যামেরাবাজরা একই ছবি দেখে বলে বাহ্ কি এক্সপোজার!
সুন্দরকে এই যে ফিগার বা ছবিকে এক্সপোজার বলে চেনা এ আমরা শিখতে পাই পদার্থবিদ্যার কাছে। এর সাথে কিঞ্চিত পরিচয় হওয়া দরকার। সঠিক এক্সপোজারে খিঁচতে পারলে আমরাও হতে পারবো সফল ক্যামেরাবাজ। সুতরাং এক্সপোজার বিষয়ে কিছু বাতচিত দরকার।
সচল এস এম মাহবুব মুর্শেদ এক্সপোজারের গাণিতিক বিষয় নিয়ে আগেই পোস্ট দিয়েছেন। পাবেন এখানে
আমরা ব্রায়ান পিটারসনকে ধরে আগাই। ব্রায়ান পিটারসন একজন বিখ্যাত ক্যামেরাবাজ। তার থেকে ধার করে জানাই – প্রত্যেকটা ছবি আপনি ঠিকঠাক তুলতে পারেন অন্তত: ছয়টা এক্সপোজারে। মানে হচ্ছে ক্যামেরার ছয় রকম সেটিংসে ছয়রকম ছবি তুললেও একই এক্সপোজারের ছবি পাবো আমরা। কীভাবে সম্ভব?
ছয়রকম সেটিংস মানে এ্যাপারচার (এফ স্টপস্) এবং শাটার স্পিডের ছয়রকম কম্বিনেশন। অন্তত: ছয়রকম কম্বিনেশনে সঠিক এক্সপোজার পাওয়া যাবে। কিন্তু ছয়টি সঠিক এক্সপোজারের মধ্যে মাত্র একটি বা দুটি এক্সপোজার হয়তো সৃজনশীলতায় উৎরাতে পারবে। অর্থাৎ পদার্থবিদ্যার পরীক্ষায় ছয়টি ছবিই পাশ করলেও কলায় উত্তীর্ণ হবে হয়তো একটি ছবি।
আমরা এই ছয় পদার্থের ভেতর থেকে স্বতন্ত্র এই কলাটাকে চিনতে পারাটা জরুরি।
সঠিক এক্সপোজারেই পাওয়া যায় সঠিক ছবি। এবং এই ‘সঠিক এক্সপোজার’-টা আর কিছুই না – কোনো একটা নির্দিষ্ট আইএসও মাত্রায় এ্যাপারচার ও শাটারস্পিডের একটা গাণিতিক মান। উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক আমরা বেরিয়েছি সূর্যাস্তের আলোয় শহরের ভবনগুলোর আকাশ-রেখার (স্কাইলাইন) ছবি তুলতে। আইএসও ঠিক করে নিয়েছি ১০০। এ্যাপারচার ঠিক করেছি ৫.৬। সে হিসেবে শাটার স্পিড ক্যামেরার লাইটমিটার হয়তো দেখাবে যে সঠিক শাটার স্পিড হচ্ছে ১ সেকেন্ড। ক্লিক – ছবি উঠলো সঠিক এক্সপোজারে।
কিন্তু আর কী কী কম্বিনেশনে একরকম এক্সপোজার পাওয়া যাবে? যদি আমরা এ্যাপারচার ৫.৬ থেকে এক ঘাট নামিয়ে দেই এফ/৮ –এ। তাহলে আগের তুলনায় অর্ধেক খুলবে লেন্স। সেক্ষেত্রে সমান আলোর জন্য শাটার স্পিড লাগবে দ্বিগুণ অর্থাৎ ১+১=২ সেকেন্ড।
অন্যদিকে এ্যাপারচার যদি এক ঘাট বড় করে নিই ৪। তবে তখন শাটার স্পিড হয়ে যাবে অর্ধেক। ১/২ সেকেন্ড।
সুতরাং সমান গাণিতিক মানের এক্সপোজার মান পাওয়া যায় অনেকভাবেই। সহজ মনে হচ্ছে? চলুন তবে বাকী হিসাবগুলো দেখি।
সমীকরণ:
- এফ/৪>১/২ সেকেন্ডে
- এফ/৫.৬>১ সেকেন্ডে
- এফ/৮ > ২ সেকেন্ডে
- এফ/১১> ৪ সেকেন্ডে
- এফ/১৬> ৮ সেকেন্ডে
- এফ/২২> ১৬ সেকেন্ডে।
কী দাঁড়ালো? ছয়রকম কম্বিনেশনে পাওয়া যাচ্ছে একই এক্সপোজার বা একই ছবি। কিন্তু সেই যে বলেছি ৬ পদার্থের মধ্য থেকে বেছে নিতে হবে ১ কলা।
এখন এই ছয়টা সম্ভাব্য কম্বিনেশনের মাঝ থেকে কোন কম্বিনেশনে আপনি ছবি তুলবেন তা নির্ভর করছে এ্যাপারচার বা শাটারস্পিড ব্যবহার করে ক্যামেরাবাজ হিসেবে কী সৃজনশীলতা আপনি দেখাতে চান তার ওপর। এ্যাপারচার কম-বেশি করা থেকে কী সুবিধা পাওয়া যায়: বেশি ডেপথ্ অব ফিল্ড, ফোর গ্রাউন্ড ঝাপসা করে দেয়ার সুবিধা। শাটারস্পিড কম-বেশি করে আপনি ছবির মধ্যে আনতে পারেন গতির আভাস, থামিয়ে দিতে পারেন নড়ন-চড়ন বা প্যানিং-এর সুবিধা নিতে পারেন। সুতরাং এ্যাপারচার-শাটারস্পিডের ছয়টা কম্বিনেশন থেকে কোনটা আপনি বেছে নেবেন তা নির্ভর করছে আপনার সৃষ্টিশীল বোধের ওপর। এই ছয়টা ‘সঠিক এক্সপোজারের’ মধ্য থেকে আপনাকে বেছে নিতে হবে ‘সঠিক সৃজনশীল এক্সপোজার’।
৬ পদার্থের মধ্য থেকে ১ কলা।
অনুমান করা যাক আমরা সবাই তিনটা দলে ভাগ হয়ে একটা ফুলের ছবি তুলতে বাগানে ঢুকলাম।
* এক তৃতীয়াংশ লোক ছবিটা তুললো এ্যাপারচার এফ/৪ দিয়ে ১/১০০০ শাটারস্পিডে।
* এক তৃতীয়াংশ লোক ছবিটা তুললো এ্যাপারচার এফ/৮ দিয়ে ১/২৫০ শাটারস্পিডে।
* এক তৃতীয়াংশ লোক ছবিটা তুললো এ্যাপারচার এফ/১৬ দিয়ে ১/৬০ শাটারস্পিডে।
তিন দলই এক্সপোজার ভ্যালুর দিক দিয়ে সঠিক এক্সপোজারের ছবি তুলেছে। কিন্তু ছবিগুলো দেখতে আলাদা রকম হয়েছে। এই যে দেখার দিক দিয়ে আলাদা যে বৈশিষ্ট্য এটাই হচ্ছে সঠিক এক্সপোজার ও সৃজনশীলতার দিক থেকে সঠিক এক্সপোজারের মধ্যে পার্থক্য।
এ্যাপারচার আলাদা হওয়ার জন্য ছবিতে ডেপথ অব ফিল্ড যাবে বদলে, তাতে সঠিক এক্সপোজার হওয়া সত্ত্বেও তিনটা ছবি দেখাবে আলাদা। সুতরাং ছোট এ্যাপারচার বা এফ/১৬এ ডেপথ অব ফিল্ড থাকবে বেশি এবং এফ/৪এ ডেপথ অব ফিল্ড থাকবে কম, ফলে ফুলের ব্যাকগ্রাউন্ড থাকবে ঝাপসা।
ক্যামেরাতে সঠিক এক্সপোজার দেখানোর জন্য একটা ব্যবস্থা থাকে। নাইকন ক্যামেরাতে সিস্টেমটা এরকম:
তো এই এক্সপোজারের ই দিয়ে কেইক পূর্ণ হলো। ছবি তোলাটা কেক খাওয়ার মত সহজ না হলেও প্র্যাকটিক্যাল ফটোগ্রাফির ভিডিও-তে দেখুন কেইকের এ্যাক্রোনিম দিয়ে ছবি তোলার সময় কী কী বিষয় মনে রাখতে হবে তার বর্ণনা:
শুভ ক্যামেরাবাজি!
মন্তব্য
ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা যে এতো কঠিন কাজ, আগে জানতাম না। আমি তো হরহামেশাই ক্যামেরার ভিতর দিয়া বাইরে তাকাই, উপরে টিপ দিই। ছবি উঠে যায়। তারপর জাস্ট প্রিন্ট করিয়ে নিয়ে আসি।
আপনার লেখা পড়ে একটা চিন্তা মাথায় আসলো। ভাবছি ক্যানন, সনি ইত্যাদি কোম্পানিকে এমন একটা ক্যামেরা বানাতে বলবো যেখানে পিটারসন, শোমচৌ, এসএমথ্রি, অরূপ, মুস্তাফিজ- এই পাঁচটি অপশন থাকবে। আপনাদের সবার মেমোরি সেখানে স্থায়ীভাবে বসিয়ে দেওয়া হবে। যখন ছবি তুলতে যাবো, তখন কারও যেমন- শোমচৌ সিলেক্ট করে দিলেই হবে, আমি শুধু শাটার টিপবো- শোমচৌ সিদ্ধান্ত নিবে কীভাবে তুললে ছবিটার সুন্দর 'ফিগার' আসবে। বুদ্ধিটা কি কোম্পানিগুলান খাবে? (প্রশ্নবোধক হাসি)
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
(মানিক)
গৌতম ছবি তোলাটা কঠিন না।
কিন্তু কীভাবে চমৎকার ছবি তুলতে হয় তা নিয়ে লেখাটা বেশ কঠিন।
আপনি যে ক্যামেরা ক্লিক করেই ছবি তুলে ফেলেন সেটা হলো স্পষ্ট ছবি। কিন্তু কামেল ক্যামেরাবাজরা তো আর অটো মোডে নাকের ডগা থেকে দিগন্ত পর্যন্ত ঝকঝকা ছবি তোলে না। তারা পছন্দমত ঝাপসা করে দেয় ছবি। আমরা সেরকম কারসাজির ক্যামেরাবাজি শেখার চেষ্টা করছি।
চালিয়ে যান।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
লেখাটা ভাল লেগেছে। "ডেপথ অব ফিল্ড" নিয়ে আলাদা একটা লেখা আপনার কাছ থেকে আশা করছি। ফোকাল লেন্থ-র পরিবর্তনের সাথে ডেপথ অব ফিল্ড-র পরিবর্তনগুলো নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।
আপনিও তো লিখতে পারেন
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনি বাদ যাইবেন কেন??
---------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক
ভাই মুস্তাফিজ, আপনার একটা পছন্দের ছবি চেয়েছিলাম আগেই। ছবিটা বিষয়ে নানা প্রশ্ন করে আপনার জবাব চাইতাম।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
হুমম, ডেপথ অব ফিল্ড নিয়ে লেখাটা আসছে শীঘ্রই।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
এইবার এক্সপোজার পরীক্ষা করবো। অনেকটা পরিষ্কার হলো ধোঁয়াশা।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
গত তিনদিন ধরে মিনেসোটা বেড়িয়ে আসলাম। সেখানে দেখা হল আমার সহপাঠিনী বনাম শ্যালিকা বনাম সচলায়তনের নিরব পাঠিকার সাথে। সে জানাল সে আপনার পোস্ট এবং ফেইসবুক ফটো কোর্স ফলো করে ব্যাপক উপকৃত হয়েছে। আমি খুব দুঃখিত হয়ে জিজ্ঞেস করলাম আমার পোস্টগুলি কে কোন কাজেরই হচ্ছে না? শ্যালিকা সেই প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে জানাল, আপনি যেমন সবার অস্ত্র নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তে বলেছেন এবং আম জনতার উপযোগী ভাষায় শেখাচ্ছেন সেটা নাকি ব্যাপক জনপ্রিয়।
আমি একটু ভেবে দেখছি আমার পোস্টগুলির উপযোগীতা। আসলে আমি ঠিক আপনার অবজেকটিভটাই একমপ্লিশ করতে চেয়েছিলাম - আমজনতার জন্য ক্যামেরাবাজী। কিন্তু শুরু করতে গিয়ে দেখি কোন রেফারেন্স টেকস্ট নাই। তাই আগে টেকনিক্যাল কচকচী শুরু করলাম। যেহেতু টেকনিক্যাল কচকচী আমার কাছে কখনই কঠিন লাগে নাই তাই যা লিখেছি তারচেয়ে সহজ করার চিন্তা আমার মাথায় আসেনি।
কিন্তু পরে রিয়েলাইজ করলাম টেকনিক্যাল রেফারেন্স হিসেবে হলেও আমার পোস্টগুলির একটা গুরুত্ব আছে। তবে আরেকটু জনপ্রিয় না হলে আমিও আগ্রহ হারিয়ে ফেলব। তাই শীঘ্রি সিরিজটার মোড় ঘুরাতে যাচ্ছি। দেখা যাক কি হয়।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই একাউন্টটি কোন মডারেটরের নয়। এই একাউন্ট থেকে মডারেশন করা হয়না, কিংবা এই একাউন্টের কর্মকান্ডের দায়ভার সচলায়তন নেবে না।
আমি আসলে আরো সহজ দিকে চলে যাবো। একেবারে প্র্যাকটিক্যাল।
আপনি ও অরূপ যদি বেসিক টার্মিওনলিগুলো কাভার করে ফেলতেন তবে আমি আসলে একেবারে প্র্যাকটিক্যাল বিষয় নিয়ে লিখতাম।
তবে যেহেতু আমি বহু আগেই ক্যামেরা নাড়াচাড়া বন্ধ করে দিয়েছিলাম। তাই আমার নিজেরই জিনিসগুলো পড়ে শিখতে হচ্ছে। নিজে জিনিসটা শিখলে অন্যকেও জানাতে ইচ্ছে করে। কিন্তু সবাই তো এসব কচকচি শুনতে চায় না।
তারচেয়ে বড় কথা হলো যে সবার কাছে ডিএসএলআর নাই। এই ভাবনায় এই পর্বটা দেরি হয়ে গেল।
যাদের ডিএসএলআর নাই তাদের জন্য একটা ম্যানুয়াল দেন। অনেকের কাজে আসবে।
আর হ্যা, আপনার শ্যালিকাকে শুভেচ্ছা। তাকে সরব হয়ে কিছু ছবি জমা দিতে বলেন। আর তার হয়ে খবরটা আমার কাছে পৌঁছে দেয়ায় আপনাকে জাঝা। ফিডব্যাক ভীষণ দরকারি।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
আমি ভাবছিলাম সবাইকে নিজের ক্যামেরা এক্সপ্লোর করতে শেখাব। ইদানীং বেশীরভাগ ক্যামেরাতেই প্রচুর জিনিস ম্যানুয়ালী করা যায়। থিওরীর সাথে এই ব্যাপারটা জুড়ে দিতে পারলে সবাই এক লাফে অনেক খানি আগিয়ে যাবে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই একাউন্টটি কোন মডারেটরের নয়। এই একাউন্ট থেকে মডারেশন করা হয়না, কিংবা এই একাউন্টের কর্মকান্ডের দায়ভার সচলায়তন নেবে না।
ঠিক। আমি প্রথম লেখাতেই তাই ক্যামেরাকে জানতে বলেছিলাম।
কিন্তু পাবলিক ব্লগ পড়েই ক্লান্ত হয়ে যায়, ক্যামেরা অন করে না।
আর আপনার লেখা কিন্তু প্রায় সমান সংখ্যক পাঠকই পড়ে।
যখন তারা আরেকটু জটিল বিষয় জানতে চাইবে বা গভীরভাবে বুঝতে চাইবে তখন এসে আপনার পোস্ট আবার পড়বে। সুতরাং অধৈর্য্য হওয়ার কিছু নাই।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
মুর্শেদ ভাই, আইলসামি করে কখনো কমেন্ট দেই নাই তাই এখানেই জানাই, আর কারো না হইলেও আপনার পোস্টগুলি আমাকে প্রচন্ড হেল্প করছে টেকনিক্যাল জিনিসগুলি ধরার জন্য ... সিরিজটা বন্ধ কইরেন না ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
দারুন মজা পাচ্ছি নতুন এসব কিছু শিখে !
-------------------------------------
--------------------------------------------------------
আসলে ক্যামেরা হাতে নিয়ে পোস্টগুলো পড়লে উপকার বেশি হয়। অন্তত আমার ক্ষেত্রে সেরকমই মনে হয়েছে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
নতুন মন্তব্য করুন