(আগেই লক্ষ্য করুন: প্রাপ্তবয়স্ক ও প্রাপ্তমনস্ক ছাড়া কারো এই পোস্ট পড়া নিষেধ। তুর্কি শব্দগুলোর যথাযথ বাংলা বানান কারো জানা থাকলে জানাবেন। নতুন তথ্যসূত্র ও ছবি দিয়ে যারা সাহায্য করবেন তাদের আগাম ধন্যবাদ।)
হারেম শব্দটা শুনলে হারাম বা নিষিদ্ধতার সাথে আরাম বা জৈবিক তৃপ্তির একটা ঢেঁকুরও ওঠে। অটোমান সংস্কৃতির এই রহস্যময় শব্দ দূর প্রাচ্য থেকে সূদুর পশ্চিম সব জায়গার মানুষের কাছে এক গোপন আগ্রহের বিষয়।
আক্ষরিকভাবে, হারেম মানে হচ্ছে মুসলিম ধনাঢ্য বাড়ির মহিলামহল। ইসলাম ধর্মের নির্দেশানুযায়ী মুসলিম নারীর অনাত্মীয় পুরুষের সামনে আসা নিষিদ্ধ। অনেকটা সেকারণেই অটোমান ধনাঢ্য ব্যক্তিরা তাদের স্ত্রীবর্গ, সন্তান আর দাস-দাসীদের জন্য গড়ে তোলেন এই রহস্যময় অন্দরমহল।
এখন যখন হারেম শব্দটা উচ্চারণ করা হয় তখন ইতিহাস মনে করিয়ে দেয় তোপকাপি প্রাসাদের অভ্যন্তরে অটোমান সুলতানদের হারেমের কথা, যার আরেকটা নাম ছিল আনন্দবাড়ি (দারুস্ সাদে)। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন রংয়ের বিচিত্র গড়নের অসাধারণ সব সুন্দরীতে ভরপুর ছিল এই প্রাসাদ এবং এসব সুন্দরী নারীর মালিক ছিলেন একজন, সুলতান। বেহেশতের কল্পনা সুফি-দরবেশরা শুধু মনে মনে করেই গেছেন, একে মাটির পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করার মহান চেষ্টা শুধু করতে পেরেছেন সাহসী সুলতানরাই।
সুলতানের হারেমে নারীর সংখ্যা কখনও ৩০০-এর কম ছিল না এবং উনবিংশ শতকে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯০০-তে। তোপকাপি প্রাসাদে দাস-দাসী ও কর্মচারিসহ প্রায় হাজার খানেক লোক বাস করতো।
পশ্চিমা লেখকদের কাছে হারেম এক বিরাট ধাঁধাঁ। তারা এ বিষয়ে যা কিছু লিখেছেন তা তাদের ঈর্ষামাখানো কল্পনা থেকে সৃষ্ট। এখানে যে বর্ণনা আপনারা পড়বেন তা সত্যিকার দলিলপত্র, চাক্ষুষ সাক্ষীদের বিবরণের ওপর ভিত্তি করে লেখা।
প্রথমে আপনাদেরকে নিয়ে যাই সেই নিষিদ্ধ শহরে যাকে অনেকে মানুষের তৈরি বেহেশতও বলে থাকেন। সেখানে আইন-কানুন ছিল ভীষণ কড়া। অটোমান রাজনীতির ওপর ভীষণ প্রভাব ছিল শহরটির মানুষদের।
সমস্ত ঘটনার শুরু ১৩৬৫ সালে যখন সুলতান মুরাদ ১ সিদ্ধান্ত নিলেন যে তার সার্বভৌমত্বের প্রতিফলন ঘটে এমন একটা প্রাসাদ তৈরি করা দরকার। ফলে অটোমান সাম্রাজ্যের তৎকালীন রাজধানী এডির্নে (আর্ডিআনপোল) জন্ম হলো একটি প্রাসাদের। প্রাসাদটির নাম ছিল ‘চিয়ান্নুমা কাসরি’। তবে প্রাসাদটির সত্যিকার ঐশ্বর্য বিকশিত হয় এবং হারেমের জন্ম হয় যখন ১৪৫৩ সালে ফতেহ সুলতান মেহমেত ইস্তাম্বুল জয় করেন।
অটোমান প্রাসাদগুলো ঘিরে থাকতো ভীষণ যত্নে দেখভাল করা বিশাল বিশাল সব বাগান। সেসব বাগানে থাকতো নানা আকারের জলাশয় ও ঝর্ণা। আর স্বর্গোদ্যান মাথায় রেখে তৈরি করা সেসব বাগানে ঘুরে বেড়াতো বহুবিচিত্র সুন্দরী পরীরা। তাদের মধ্যে যেমন ছিল আয়ারল্যান্ড থেকে আসা লাল চুলের শ্বেতাঙ্গ সুন্দরী তেমনি ছিল ভারতের বাদামী চোখের অপরূপারা।
সুলতান ও তার উজিরেরা খুব আহ্লাদিত হতেন যদি তাদেরকে কেউ উপঢৌকন হিসেবে সুন্দরী রমণী পাঠাতেন। ফলে সুলতানকে যারা শ্রদ্ধা জানাতে চাইতেন তাদের অনেকে পৃথিবীর দূর প্রান্ত থেকে তাদের পরিবারের সুন্দরী কন্যাদের উপহার হিসেবে নিয়ে আসতেন এসব প্রাসাদে। এই ভান্ডারের রত্ন বৃদ্ধিতে দাসব্যবসায়ীরাও একটা বিরাট ভূমিকা রাখতেন।
হারেম দৃশ্যের মূল কুশিলব
ভালিদ সুলতান (সুলতানের মা): ইনি হচ্ছেন হারেমের শাসনকর্ত্রী এবং সুলতানের পরেই তার অবস্থান। অনেক সময় যেহেতু সুলতানেরা অল্পবয়সে সিংহাসনে আরোহণ করতেন সেহেতু গোটা সাম্রাজ্যেরই ক্ষমতা থাকতো এঁর হাতে।
বা-খাদিম এফেন্দি: সুলতানের প্রথম সন্তানের মা এবং সুলতানের নয়নের মণি।
ইকবালার: প্রথম সন্তানের জন্ম হওয়ার পর সুলতানের অন্য সন্তানদের জন্ম দিতেন এসব মহিলারা। তাদেরকে সুলতানের স্ত্রী হিসেবেই গণ্য করা হতো। তাদের সংখ্যা কমপক্ষে চার থেকে সাত পর্যন্ত হতো।
গেদিকলি কাদমলার: এরা হচ্ছে সবচে অভিজ্ঞ দাস-দাসী যারা সুলতানকে সবচে একান্ত সেবা দিতো। সুলতানকে গোসল করিয়ে দেয়া এদের একটা বড় দায়িত্ব ছিল।
অদাখলার: কিশোরী দাসী যাদের সাথে সুলতান তার রাত কাটাতেন এবং যারা ভবিষ্যতে তার সন্তানের মা হয়ে উঠতো।
গোজদে: সুন্দরী তরুণী দাসী যে সুলতানের দৃষ্টি আকর্ষণ করতো সক্ষম হতো এবং সুলতানের বিছানায় উঠে আসতে পারতো।
কারিয়ালার: এরা হচ্ছে হারেমের ফুট-ফরমাশ খাটা কাজের মেয়ে। যদি কখনও ভাগ্য সুপ্রসন্ন হতো এবং বিভিন্ন যোগ্যতায় তারা উত্তীর্ণ হতে পারতো তবে তারা ‘গোজদে’ হওয়ার সুযোগ লাভ করতো।
কালো খোজা: এরা হচ্ছে আবিসিনিয়া ও সুদান থেকে চুরি করে আনা শিশু যাদেরকে বিশেষ পদ্ধতিতে খোজা করা হতো যাতে তারা হারেমের অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করতে পারে। বাইরের দুনিয়ার সাথে হারেমের যোগাযোগের এরাই ছিল মাধ্যম। কিজলারাগাসি বা মেয়েদের প্রধান পরিচালক একইসাথে কালো খোজাদেরও প্রধান হতো। সে হারেমের নারীদের পদোন্নতির বিষয়টির দায়িত্বে থাকতো, নতুন দাসী কন্যাদের বাছাই করতো। হারেমের সদস্যা হওয়ার জন্য দাসী কন্যাটিকে অতি অবশ্যই অত্যন্ত নিখুঁত ফিগারের অধিকারিণী হতে হতো। কিজলারাগাসি বাছাই করার পর এসব মেয়েদেরকে পরীক্ষা করে দেখতেম বাসখাদিম এফেন্দি এবং অভিজ্ঞ দাসীদেরকে দিয়ে তাদের প্রশিক্ষণ ও শৃঙ্খলা শিক্ষার ব্যবস্থা করতেন। প্রশিক্ষণের বিষয়বস্ত্ত ছিল সঙ্গীত, সাহিত্য এবং সব ধরণের সামাজিক প্রথাসমূহ। এই শিক্ষা তাদেরকে সফলভাবে শেষ করতে হতো কারণ এটাই ছিল সুলতানের বিছানায় পৌঁছাবার একমাত্র রাস্তা।
হারেমের নতুন সদস্যার জীবনের লক্ষ্য থাকতো একটাই, আর তা হলো সুলতানের আকাঙ্খার বিষয়ে পরিণত হওয়া। সুতরাং সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য তারা আকর্ষণীয় পোষাক পরতো, অলংকার পরতো, এবং যদি কোনোভাবে সুলতানের দৃষ্টি আকর্ষণের সুযোগ পেত তবে তাদের ব্যক্তিত্বের আকর্ষণীয় ক্ষমতাটা যেকোনোভাবে প্রদর্শনের চেষ্টা করতো। কারণ, হয়তো এটা তার জন্য পৃথিবীর সবচে ক্ষমতাবান সম্রাটের স্ত্রী হওয়ার সুযোগ এনে দিতে পারে। গ্রামের একটা সাধারণ মেয়ে যার একমাত্র সম্পদ তার শারীরিক সৌন্দর্য তার জন্য এটা কত বড় একটা স্বপ্নের গন্তব্য।
সুলতান কখনও কোনো নতুন দাসী কন্যার প্রতি তার আগ্রহ প্রকাশ করতেন না কিন্তু তার চাকর যে তার পেছনে পেছনে হাঁটতো সে সুলতানের চাহনি দেখে তার মনোবাঞ্ছা অনুধাবণ করতো এবং সাথে সাথে কিজলারাগাসির কাছে বার্তা পাঠাতো। তখন দ্রুত শুরু হতো সেই মেয়েটিকে সুলতানের বিছানায় তুলে দেয়ার জন্য নানা প্রস্তুতি। সৌভাগ্যবতী মেয়েটিকে তখন অন্য দাসী কন্যারা নিয়ে যেত হাম্মামে। তার গায়ের সব বাড়তি লোম তখন উপড়ে ফেলে, গোসল করিয়ে, সুগন্ধি মেখে ও পোষাক-অলংকারে সাজিয়ে তাকে নিয়ে যাওয়া হতো সুলতানের শোবার ঘরে। এই যাত্রা পথে অন্য দাসী কন্যারা বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে গান গাইতে গাইতে সৌভাগ্যবতী কন্যাকে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করতো।
মেয়েটি একা একাই শোবার ঘরে ঢুকতো এবং সুলতানের পায়ের দিক দিয়ে ধীরে ধীরে বিছানায় উঠতো। সুলতানের সাথে তার প্রথম রাত হয়তো তার জীবনে এক নবযাত্রার দিন। কারণ, সে যদি গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং সুলতানকে পুত্র সন্তান দিতে পারে তবে সে তার বৈধ স্ত্রী হতে পারবে। অথবা সে যদি তার ছলা-কলা ও সঙ্গম-কৌশলের দক্ষতার মাধ্যমে সুলতানের মনে ছাপ রাখতে পারে তবে সে হয়ে উঠতে পারে সুলতানের সবসময়কার প্রিয় নারীদের তালিকার একজন।
(ধারবাহিক-চলবে..)
মন্তব্য
অনেক শোনা গল্প এ রকম সুবিন্যস্ত অবস্থায় পেয়ে ভালো লাগলো।
তুর্কি শব্দগুলো তো দারুণ!
পরিচিত বিষয়গুলো দিয়েই খাতা খুললাম। এরপর আসছে নানা অজানা কথা।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
খন্ড হিসেবে পড়তে ভালো লাগবে না আমার। তবে যখন বাসর রাতেই পোস্টমার্জারের গর্দান কর্তন করেছেন, তখন পরবর্তী টুকরাগুলি আরো বড় চাই।
ভালো লাগলো প্রথম পর্ব!
ঠিকঠাক আগে বাড়ান। পর্তাছি।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
কিন্তু হারেমের প্রচলন কি অটোমানদের সময় থেকে শুরু?
যতদূর জানি মুসলিম শাসকদের শুরুর দিকে থেকেই হারেম প্রথ চালু ছিলো। নবী দৌহিত্র হযরত হাসান এর দুই শতাধিক স্ত্রী'র জন্য অনুরূপ ব্যবস্থা ছিলো, তাদেরই একজন জুদা বিন আসাত' এর দেয়া বিষপানে তার মৃত্যু হয়।
বৈচিত্রময় পোষ্টের জন্য অভিনন্দন।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হারেম প্রথা মুসলিম শাসকদের একদম শুরু থেকেই ছিলো, একথাটা মনে হয় না ঠিক। হযরত হাসান এর বিপুল সংখ্যক স্ত্রীর ব্যাপারটা ইতিহাস সমর্থন করে না; খুব সম্ভব ব্যাপারটা পরবর্তী যুগে আব্বাসী খলিফাদের দ্বারা রটানো হয় নিজেদের সাম্রাজ্যের ওপর অধিকার শক্ত করতে। এই লিন্কে এ ব্যাপারে আরো তথ্য পাওয়া যাবে।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
@ভুতুম, দু পক্ষেই ইতিহাসের সমর্থন আছে । ইন্টারনেটে এতো বেশী পরস্পর বিরোধী তথ্য দেয়া আছে যে কোন এক পক্ষের লিংক আসল সত্যকে নিশ্চিত করেনা। অপর পক্ষকে সমর্থন দেয়ার মতো অসংখ্য তথ্য ও ছড়িয়ে আছে।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হারেম জাতীয় হারামীপনা আমি আর যে কোন সুস্থ্য মানুষের মতোই ঘৃনা করি।
কিন্তু এই আলোচনার মধ্যে নবীর দৌহিত্রকে টেনে আনা কেনো ভাই?
বি ইজি ম্যান।
@মামুন, বি ইজি ম্যান। ইতিহাস চর্চা তো ধর্মীয় আবেগে হয়না :)। নবীর দৌহিত্র তো আরো পরের জেনারেশন- এর আগে তাঁর(নবীজির) সম্মানিত স্ত্রী ও জামাতার মধ্যে ক্ষমতার দখল নিয়ে যুদ্ধ হয়েছে- এটা বোধ হয় হাসানের দুই শতাধিক স্ত্রী থাকার চেয়ে ও ইসলামের ইতিহাসের জন্য নেতিবাচক তথ্য।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আরে না ভাই আবেগের কথা না, ইতিবাচক না নেতিবাচক কথাও না, অপ্রাসঙ্গিক এই আর কি। ঐটা নিয়ে আলাদা একটা পোস্ট দেন , মন খুলে আলাপ করি, জানি , ইতিহাস শিখি । জ্ঞানী মানুষদের গুণমুগ্ধ ভক্ত আমি
গালি দেন কেনরে ভাই? আমি ও কিন্তু 'জ্ঞানী' বলে গালি দিবার জানি। 'মামুন একটা জ্ঞানী পোলা'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হে হে হে খেলুম না গালি দিছেন ক্যান?
হাসান ভাই এট্টা 'মহাজ্ঞানী' লুক
তথ্যের সাথে সূত্র উল্লেখ করার প্রয়োজন মনে করছি। ভিন্ন ধরনের লেখা চলুক
গুগলে বহু লিংক আছে। সেরকম একটা যার সাথে আপনার বর্ণনার মিল আছে।
এই যে প্রকৃতিপ্রেমিকের মত যারা গবেষণা করে তাদেরকে আমার খুবই পছন্দ। কি সুন্দর একটা লিংক পাওয়া গেল। তবে এই লিংক আগে পেলে আমি এটা বোধহয় লিখতেই পারতাম না। লিংকের মধ্যে লিংক। পুরাটা পড়তে গেলে কয়েক মাস লাগতো।
তবে লিংকটা খুব কাজের।
উপসংহারটা খুবই দারুণ। অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের সাথে হারেম-কে যুক্ত করা হয়েছে উপসংহারে।
ধন্যবাদ আবারো।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
বৈচিত্রের জন্য ধন্যবাদ। সূত্র সংযুক্ত করলে সম্পূর্ণ হবে।
পাঁচতারা।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাইরে!! পরের টা কবে দিবেন?
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
শীঘ্রই। চোখ রাখুন সচলে।
তবে পরের পর্বে হারেমকথা থাকছে না বরং মুসলিম শাসকদের নিজস্ব কামসূত্রগুলো আসছে ধারাবাহিকভাবে।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
বেশ। পড়ছি। দৌড়ে চলুক।
..................................................................................
সত্যকথন-স্বভাব
যুদ্ধঘোষণার মতো একটা ব্যাপার প্রায় কথাসভ্যতায়
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
অসাধারণ একটা সিরিজ শুরু করেছেন শোমচৌদা! প্রতিদিন একটা করে পর্ব ছাড়তে পারলে ভাল হতো।
কত শখ ছিল একটা হারেমের মালিক হবার। আফসোস, দুনিয়াতে শখের কিছুই করতে পারলাম না।
ইতিহাসের আনন্দে ঢুকে পড়লাম।
চমৎকার লাগলো। চলবে মানে? দৌড়াবে!
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- মনের কোণে একটা দীর্ঘশ্বাস নিয়ে পড়ে গেলাম, অপেক্ষায় থাকলাম পরের পর্বের...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পড়ার সময় খুব কষ্ট হচ্ছিল না? আমার হচ্ছিলো কিনা তাই জিজ্ঞেস করলাম। সুলতান শালাকে কাছে পেলে পেঁদিয়ে পাছার খাল তুলে ফেলতাম শুধুমাত্র ঈর্ষাজনিত কারণে।
হ। আর এই চান্সে আমি একটু হেরেমে কাটাইয়া আসতাম!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সুলতানের সাথে?
- তেনার সাথে তো আপনে ব্যস্ত!
আর আমি হেরেমে, হেহ হেহ হেহ দুনিয়াবী হুর কোপানীতে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই যে। আপ্নে কইলাম বিগ সির পোস্টে পঁচা কথা শুরু করছেন। শ্যাষে বিগ সি যদি আমারে ধইরা থাবড়ায় তখন কইলাম আপ্নেরে শালি দিমু না।
- আমি কখন পঁচা কথা কইলাম!
বাই দ্য ওয়ে, বিগ সি'র কি শালি আছে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি জানি না। বিগ সিরে জিগান। মনে হয় আছে।
- আপনের পাল্লায় পইড়া বিগ সি'র সিরিয়াস একটা পোস্টেরে যেইদিকে টাইনা নিয়া গেলাম! এখন আবার শালির কথা জিগাইলে আমারে পেঁদাইয়া বাংলা ভাই স্টাইলে সুলতানের হেরেমের সদর দুয়ারের সামনে ঝুলাইয়া রাখবো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার পাল্লায় আপনি পড়ছেন? আপনে তো সুযোগ পাইলে ঈশ্বররে জিগাইবেন "ঈশ্বর আপনার শালি আছে?"
আপনার আবার প্ররোচনা লাগে এটা আমারে বিশ্বাস করতে কন?
×××××××
শোমচৌদা, আপনার সিরিয়াস এই পোস্টটা হাইজ্যাক করার জন্য আমি দুঃখিত। সব দোষ ধুসর গোধুলির ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে আমি এই পোস্ট থেকে সটকে পড়লাম।
আগামী পর্বের অপেক্ষায়।
জনাব শোমচৌ,
পড়লাম। আনেক আগে আমি হেরেমের ওপর একটি ছবি দেখেছিলাম। ছবিতে যেরকম দেখেছি তার তথ্যপূর্ণ বর্ণনা অন্য যে কারো থেকে আমি খুব মজা পাচ্ছি এবং অনেক নতুন নতুন তথ্যও জানা যাচ্ছে। আপনার লেখা আমার শুধু ভালো লেগেছে তা নয় খুব ভালো লেগেছে। দ্রুত পরবর্তী লেখার প্রতাশায় রইলাম।
শাহিদুর রহমান শাহিদ
বহুদিন আগে হারেম নামের একটা টার্কিশ ছবি দেখেছিলাম। সেই সুবাদে হেরেম সম্পর্কে আগেই অনেক কিছু জানা।
আপনার এই পোস্ট পড়ে সেই জ্ঞান আরো পোক্ত হবে। চলুক চলুক সিরিজ দৌড়ে চলুক।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
সর্বনাশ!
ছবিটার লিংক দেন।
না হলে হারেম সম্পর্কে আর কিছু লিখবো না।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
ছবিটার লিঙ্ক খুঁজে দেখি পাই কিনা। আপনি দেশে থাকলে ডিভিডি দেয়া যেত। কারণ ওটা আমার সংগ্রহে আছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
শোমচৌ নিশ্চয়ই Tinto Brass এর Caligola দেখছেন। ঐটা অবশ্য তার্কিশ না রোমানদের অন্দর মহল নিয়ে।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
হারেম
এখানে ছবিটার প্রিভিউ পাবেন।
মুভির লিঙ্ক খুঁজে পাচ্ছি না তাই দিতেও পারছি না।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ইংল্যান্ডে ব্লকব্লাস্টার আছে কিনা জানি না। থাকলে ভাড়া করতে পারেন।
http://www.blockbuster.com/movies/harem.html
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
পুন: ডিসক্লেইমার: আগেই বলেছি প্রাপ্তবয়স্ক ও প্রাপ্তমনস্কদের জন্য এই লেখা। এই লেখাটিতে আমি মুসলিম বা ইসলাম শব্দ যুক্ত করি নাই। কিন্তু তা করা যেত। অটোমান সাম্রাজ্যের যাবতীয় কীর্তিকে যেহেতু মুসলিমদের গর্বের ইতিহাস বলা হয় তাদের যৌনভাবনাও এর থেকে বাদ যায় না। হারেমকে এত খারাপ হিসেবে দেখার কারণ নাই।
ভলতেয়ারের একটা কথা স্মরণ করিয়ে দেই।
ভলতেয়ার বলেছিলেন যদি এশিয়া ও আফ্রিকাতে হারেম ও পলিগ্যামির প্রচলন না থাকতো তবে ইউরোপিয়ানদেরকেই এটা আবিষ্কার করতে হতো।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
গত শতকের শুরুর দিকে অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের আগ পর্যন্ত বিশ্বের মুসলমানরা এদেরকেই খলিফা তথা মুসলিম মিল্লাতের অভিভাবক মানতেন। আমাদের শরীয়তুল্লাহদের খিলাফত আন্দোলন ছিলো এই সাম্রাজ্যের সমর্থনে:)
প্যান ইসলাম পরে কি করে তুরস্ক থেকে আরবে ফিরে এলো-এ নিয়ে বোধ হয় আপনার একটা সিরিজি ছিলো- ধর্মীয় মৌলবাদের চাষবাস। অনেক সচলেরই পড়া নেই। পাশাপাশি অথবা পরবর্তীতে ঐ সিরিজটা ও চালাতে পারেন।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
পড়ছি... ,ভাল-লাগছে, লাগবে আশা করছি, চলুক...।
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
পড়ে কেমন জানি লাগলো।
ভাল ঠিক বলতে পারছি না, আবার খারাপও না, মানে, ইতিহাসের ফ্যাক্টকে খারাপ বলে কি হবে? তবে সমর্থন করতে পারছি না এ প্র্যাকটিসটা; খুব ভাল হয়েছে উঠে গেছে।
এসব সুলতানদের এই বিশাল পরিমান নারী নিয়ে বসে থাকা... খুব masochistic, hierarchical লাগে। ধর্মেও তো মনে হয় এর অনুমতি নেই।
তবে বৈচিত্র্যময় বিষয়, সেজন্য ধন্যবাদ।
সিরাত ভাই, masochism এর কি দেখলেন ঠিক বুঝলাম না। masochism মানে হল "achieving sexual gratification by inflicting pain or humiliation upon ownself", আমি তো সম্রাটদের কাউকে অত্যাচারিত হতে দেখছি না, তাঁরাতো বেশ আনন্দেই ছিলেন, হে হে হে।
খুব সম্ভবত সিরাত সেক্সিস্ট বা মিসোজিনিস্ট বোঝাতে চেয়েছে।
তাই কি, সিরাত?
স্নিগ্ধাপু, কুমড়ার শাকের মূলো দেখায় কই গেলেন? খেতে দিবেন না? দিন তারিখ দিলে দৌড়ায় চলে আসব, সাহস দিলে অনিকেতদা কেও নিয়ে আসব, হে হে হে
হায় কপাল! আমি তো লিখসিলাম কুমড়া+শাক - এর মানে কি কুমড়া শাক নাকি? এর মানে হচ্ছে পালং শাক (অবশ্য এখন পুঁই শাকও পাওয়া যাবে) + কুমড়া = আমার হাতের অখাদ্য রান্না
আপনাদের ভালোর জন্যই দিন/তারিখ/সাহস কিছুই না দেয়াই ভালো রে ভাই (দীঈঈঈর্ঘশ্বাস) আর তা ছাড়া, আমিই বা কেন দিবো?! আপনারাও তো দেখি রান্নাবান্না কিছু কম করেন না - তো আমাকে খেতে যেতে বলা হচ্ছে না কেন, শুনি?
স্নিগ্ধাপু, আপনাকে খোলা দাওয়াত দিয়ে রাখলাম, খালি একটা কল দিয়ে এসেন, যা পারি খাওয়াবো, কোন অসুবিধা নাই, আর আমিতো ব্যাচেলর না, কাজেই নির্ভয়ে আসতে পারেন, একদম অখাদ্য কিছু খাওবোনা, হা হা হা। দাওয়াত কিন্ত অফিসিয়ালি দিয়ে দিলাম, ডাকবেন না যখন, আপনেই আসেন। এখন কিন্তু না আসলে চলবে না।
খুব সম্ভবত!
শোমচৌদা, আমি তো আপনার চরম ফ্যান হয়ে গেলাম এই লেখা পড়ে, রোজ এসে এখন এর পরবর্তী পর্ব খুজতে থাকবো। অনেক কিছু জানতে পারলাম, বোঝাই যাচ্ছে জানার কেবলে শুরু হল, আপনাকে বিশাল স্যালুট
পড়ছি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
বৈচিত্র্যপূর্ণ বিষয় দেখে কৌতুহলী হলাম। পড়লাম।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই একাউন্টটি কোন মডারেটরের নয়। এই একাউন্ট থেকে মডারেশন করা হয়না, কিংবা এই একাউন্টের কর্মকান্ডের দায়ভার সচলায়তন নেবে না।
মোগলদের হারেম দেখে ভেবেছিলাম,কেমনে কি! এই কেমনে কি'র ব্যাপারগুলো একটু আলোচনায় আইনেন বস্ । অসাধারণ লেখা।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
বেশ কৌতুহল উদ্দীপক লেখা। তারপর?...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হুমম। তারপর...?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
০
অসাধারন লেগেছে । চলুক । সাগ্রহে অপেক্ষা করছি ।
১
"ভালিদ সুলতান" টা কি ওয়ালিদ থেকে এসেছে ? ওয়ালিদ মানে তো মনে হয় parent, তাইনা ?
খাদিম মানে তো সেবা করে যে বা সেবক/সেবিকা । বা-খাদিম মানে হবে তাহলে যার সেবক আছে যার । এফেন্দি মানে সম্ভবত "সম্মানিত ব্যক্তি" জাতীয় কিছু একটা । বা-খাদিম এফেন্দি মানে তাহলে দাঁড়াচ্ছে সেবক বিশিষ্ট সম্মানিত ব্যক্তি ।
আর বাকি নাম/উপাধী গুলোর অর্থ বের করা আমার পক্ষে সম্ভব হলনা । আপাতত এক্স-ওয়াই-জেড মনে করে রেখে দিই ।
৩
১৬ টি রেটিং এ ৩ । মুসলিম শাসকদের হেরেম নিয়ে আলাপ হচ্ছে দেখে কি অনেকেরই মন খারাপ হয়ে গেল কিনা ভাবছি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
খাইছে! এইটা দেখি প্রায় ৫০০ বার পঠিত!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এই একাউন্টটি কোন মডারেটরের নয়। এই একাউন্ট থেকে মডারেশন করা হয়না, কিংবা এই একাউন্টের কর্মকান্ডের দায়ভার সচলায়তন নেবে না।
হুমম... মানুষ আসলে একটু নতুন তথ্য পেতে চায়। দারুণ শিল্পগুণসম্মত লেখার একটা মূল্য অবশ্যই আছে তবে যেসব কথাবার্তা অন্য জায়গায় পাওয়া যায় না তা পড়তে মানুষের আগ্রহে ভাটা পড়ে না। তবে শিরোনাম একটা বড় কারণ নিশ্চয়ই।
আমি অবশ্য লোকে আর ব্লগ পড়তে চায় না এরকম একটা গুজব শুনতে পেয়ে এই লেখাটা শুরু করলাম। এখন পরীক্ষা ক'দিন এই আগ্রহ থাকে তা দেখার।
এই পঠিতের পরিসংখ্যান ইউনিক ভিজিটরের নিশ্চয়ই।
ভোটও দিয়েছে প্রায় ২০ জন। তবে এদের অনেকে বিষয়টার ওপর খাপ্পা। শিরোনামে যদি তুর্কী কামসূত্র না লিখে মুসলমানী কামসূত্র লিখতাম তবে রেটিং ২ এর নীচে নামানোর জন্য হয়তো জেহাদী আক্রমণ চলতো তারাগুলোর ওপর।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন... ...সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
প্রচণ্ড ইন্টারেস্টিং। যাই পরের পর্ব পড়ি গিয়ে।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
ইন্টারেস্টিং!
--------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
খুবই ভালো একটি সিরিজ, চলুক...
______________________________________
কি জানি কিসের লাগি প্রাণ করে হায় হায়
______________________________________
লীন
নতুন মন্তব্য করুন