• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

লাবণ্যময়ী লুবিয়ানা-৭ (উৎসর্গ: মাশীদ)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১২/০৫/২০০৬ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রেসেরেন স্কোয়ার থেকে পাঁচটি রাসত্দা চলে গেছে পাঁচদিকে। প্রতিটি রাসত্দা দিয়ে হাঁটলেই সুন্দর সুন্দর স্থাপত্য ও ভাষ্কর্য দেখতে পাওয়া যায়। তবে স্কোয়ার থেকে ট্রেন ও বাস স্টেশনের দিকে যে রাসত্দাটি গেছে তার সৌন্দর্য আলাদা। এর নাম মিকলোসিসেভা সেসত্দা। সেসত্দা মানে সড়ক অনুমান করি। এই সড়কের দু-পাশে আছে অনেক রকমারী ভবন। বিশেষ একটি সময়ের সক্ষী এরা। সস্নোভেনিয়ার নামকার স্থপতিরা নিজস্ব স্থাপত্যরীতি তৈরির উচ্চাশা নিয়ে এসব ভবন ডিজাইন করেছিলেন। এদের মধ্যে এগিয়ে আছেন ইভান ভুরনিক। এক সময়ের কো-অপারেটিভ ব্যাংকটা তারই তৈরি। তার ভবনটির গায়ে লাল, নীল, হলুদ নঙ্া এঁকেছিলেন তার স্ত্রী হেলেনা। (পোস্টটির মূল ছবিটিই এই ভবনের)।

ক্রিম রংয়ের আরেকটি ব্যাংক ভবন আছে যার উপরে দুজন নারী বসে আছেন হাতে মধুর চাক আর টাকার ব্যাগ নিয়ে। পরিশ্রম ও সম্পদের প্রতীক। এটি ছিল পিপলস্ লোন ব্যাংক। গ্র্যান্ড হোটেল ইউনিয়নের ভবনটিও একটি নজরকাড়া স্থাপত্য ছিল এই শহরের। 1905 সালে তৈরি করা হয়েছে এটি। সড়কটির শেষ মাথায় আছে মিকলোসিসেভ পার্ক। পার্ক পার হয়ে একটু এগুলেই বাস ও রেল স্টেশন। রাজধানী থেকে দূরে কোথাও যেতে হলে এখানেই আসতে হয়। ট্রেন চড়া হয়নি আমার। টু্যরিস্ট ইনফরমেশন সেন্টারের সহাস্য তরম্নণীদের পরামর্শে বাস নিয়েই গেছি একদিন লেক ব্লেডে, আরেকদিন পোস্তনস্কা গুহা দেখতে।


মন্তব্য

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।