আমি যে কবি হব সেটা আমি টের পেয়েছিলাম একেবারে ন্যাদাবেলায়। তখনও মুখের কথা ফুটেছে, কি ফোটেনি, তখন থেকেই নাকি আমার সব কিছুতে এক অদ্ভুত ছন্দ। একবার কান্নার সুর উঠলে, সেই সুরে শুধু বাড়ির মানুষ না, একেবারে পাড়া-প্রতিবেশী সহ সবাইকে মাতিয়ে তুলতাম। সে নাকি এক এলাহি কাণ্ড। এরকম কথা ছোট বেলা থেকেই শুনে শুনে বড় হওয়া। তাই যখন স্কুলেই ভর্তি হয়েছি কি হইনি, হলেও বড়জোর কেজি ক্লাস বা এক-ক্লাসে পড়ি, তখন একদিন যখন লিখে ফেললাম, 'এক বাটি পানি, খেতে পারব আমি', তখন আমি যেমন অবাক হইনি, আমার আশে পাশের মানুষও অবাক হয়নি। মনে হয়েছিল এ আর এমনকি!
এরকম একটা ছন্দবদ্ধ বাক্যরচনা করা যে কোন কাকতালীয় ঘটনা ছিল না, সেটা আমি একটু বড় হতে হতেই বুঝতে শুরু করলাম। বলাই বাহুল্য, ছন্দ বিষয়ক কোন প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান কিন্তু আমার সেসময় ছিল না। কিন্তু একটু বয়স হলে বুঝতে পারি, সেই লাইনটা ছিল আমার কবি জীবনের একটা মাইলফলক। মানুষ পথ চলতে চলতে করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেলে জীবনে কখনও হয়ত মাইলফলকের দেখা পায়, কোন কোন দুর্ভাগা পাপিষ্ঠ তো সারা জীবন কেলো করেও মাইলফলকের সন্ধান পায় না, সেখানে আমার কবি হিসাবে যাত্রাই শুরু হল একটা মাইলফলক দিয়ে, আমি যে বড় হয়ে কবি হব, সে আর আলাদাভাবে বলার মত কী?
তো সেই 'এক বাটি পানি'র বিশ্লেষণ করে যেটা পেলাম, সেটা কোন সাধারণ ব্যাপার নয়। বলাই বাহুল্য, আমাদের বাসায় তখন পানি গেলাসে করেই খাওয়া হত, বাটিতে পানি খাওয়ার কথা আমি চেষ্টা করেও মনে করতে পারি না। কিন্তু মাইলফলক কবিতাটিতে আমি কেন 'বাটি' ব্যবহার করলাম 'গেলাস'-এর বদলে? পরে অনেক ভেবে বের করেছি কারণটা। দুটো কারণ থাকতে পারে, এরকম একটু ব্যতিক্রমী শব্দ ব্যবহারের। প্রথম কারণটাই আসল, এটা আসলে ছিল সমাজ ও সংসারের প্রতি একধরণের প্রতীকী প্রতিবাদ, প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থার প্রতি এক সুকঠিন কুঠারাঘাত। আর দ্বিতীয় কারণটা ছিল, পুরোপুরি ছন্দ-সম্পর্কিত। 'এক গ্লাস পানি, খেতে পারব আমি' - কেমন যেন ঠিক যায় না, কোথাও মাত্রা টাত্রার গ্যাঞ্জাম লেগে যাচ্ছে এটা বুঝেই আসলেই এই অভিনব পরিবর্তন। পরে অনেক ভেবে দেখেছি, সেই ন্যাদা বয়সেই আমি ছন্দের ব্যপারে যেরকম পরিপক্বতা দেখিয়েছি, এখন অনেক পরিপক্ব কবিও তা দেখাতে অক্ষম।
তো সেই থেকে শুরু। আরেকটু বয়স বাড়ার সাথে সাথে একদিন 'আমার প্রিয় কবি' রচনা লিখব। সুকান্তকে নিয়ে পড়তে গিয়ে একটা বইয়ে পেলাম, সুকান্তর একেবারে প্রথমদিকের একটা কবিতা, 'রমা রানী দুই বোন পরীর মতন, সবে বলে মেয়ে দু'টি লক্ষ্ণী কেমন!'। মনটা খুশি হয়ে উঠল, আরে আমার প্রথম কবিতার সাথে সুকান্তের কবিতার এমন কী তফাত? আমার বাসার আশে পাশে রমা রানীর মত দু-একটা পরী থাকলে, ওসব পানির বাটি টাটি বাদ দিয়ে, সমাজ পরিবর্তনের উটকো চিন্তা বাদ দিয়ে কবিতা যে পরীদেরকে নিয়েই লিখতাম, সেকথা মুখে স্বীকার না করলেও মনে মনে মেনে নিলাম, আর সুকান্তকে মনে মনে একটু হিংসাও করলাম। কিন্তু সাথে এটাও বুঝতে পারলাম, আমাকে দিয়ে হবে।
এরপর আর থেমে থাকা নয়। দেশের দুরবস্থার কথা চিন্তা করে এক অসাধারণ রূপক কবিতা লিখেছিলাম, 'দু'টি লোক আসছে তেড়ে তেড়ে, আসছে তারা মাথা নেড়ে নেড়ে, আসছে তারা টিকি নেড়ে নেড়ে, ... ...'। এভাবে কত কী যে লিখে গেছি। সব ছিল এক একটা মাস্টারপিস। একটা ডায়রি ছিল, ডায়রিতে লিখে রাখতাম আমার এসব অসাধারণ সৃষ্টি। কাউকে দেখাতাম না, ভয় ছিল, কেউ যদি চুরি করে প্রকাশ করে দেয়! কত বিজ্ঞানীর বড় বড় কাজ নাকি এরকম অন্য কেউ মেরে দিয়ে বিখ্যাত হয়ে গেছে। সেটার একেবারে হাতেনাতে প্রমাণও পেয়েছি। এরকম একটা মাস্টারপিস কবিতা, আর একটা মাস্টারপিস ছোট গল্প, চুরি হয়ে যাওয়ার ভয় উপেক্ষা করে দিয়ে দিলাম স্কুলের বার্ষিক ম্যাগাজিনে। যা ভয় পেয়েছিলাম, সেটাই সত্য হল। প্রকাশ হল না লেখা, কারণ জানতে চাওয়ায় বলা হল, লেখার মান নাকি বেশি ভাল, তাই এরকম বাচ্চাদের ম্যাগাজিনে প্রকাশ করা ঠিক হবে না, তাতে নাকি মানের সাথে ঠিক যায় না। আসল কারণটাতো আমি ঠিকই টের পেলাম, আমার লেখা নিজের নামে চালিয়ে দেয়ার ধান্ধা নিশ্চয়ই। সেই থেকে লেখা চুরির ভয় আর আর পত্র-পত্রিকার মানের সাথে লেখা কম্প্যাটিবল না হওয়ায় লেখা দেয়া একেবারে বাদ দিয়ে দিলাম।
কিন্তু নিজের লেখা কিন্তু বন্ধ হলনা। প্রতিভা হল এমন জিনিস, ছাইচাপা দিয়ে আগুন ঢাকা যায়, কিন্তু প্রতিভা ঢাকবেন কী দিয়ে। আমার ডায়রির পাতা তাই ভরতেই থাকে, আমার প্রতিবাদী কলমের গুঁতোয় গুঁতোয়। তখনও জানি, আমার হবে, কবি হওয়া, আমার মানের কবিতা ছাপার মত পত্রিকা দেশে নিশ্চয়ই একদিন আসবে।
ততদিনে বয়স আরেকটু বেড়েছে। সেই গতিতে আর লেখা হয় না, সেটা কি প্রতিভার খামতি, নাকি অন্যের কবিতা পড়তে শুরু করায় আত্নবোধন, সেটা ঠিক বোঝা হয়নি। শুধু লেখা হত না আর তখন। কী লিখব, সব যে লিখে গেছে সবাই। ততদিনে পড়ার মজা পেয়েছি। বয়স কিন্তু আঠার ছুঁই-ছুঁই। সুকান্তর কবিতা পড়লাম, "আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ, স্পর্ধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুঁকি, আঠারো বছর বয়সেই অহরহ, বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় যে উঁকি।" টের পেলাম বয়স আমারও আঠারোর কাছাকাছি। কিন্তু আমি ঠিক সেই রমা রানী আর এক বাটি পানিতে আটকে আছি। কবি বোধহয় আর হওয়া হবে না, কোথায় যেন একটা বিষাদ এসে জমা হয়।
সেই সাথে শুরু হয়েছে নতুন ভালোলাগা। বিষাদের ওপর বিষাদ জমতে থাকে। আমি শুধু টের পাই, পথ অনেকটা সরে গেছে। গাছ থেকে খুব যত্নে ছিঁড়ে নিয়ে প্রেয়সীর খোঁপায় গুঁজে দেয়া একটা ফুল কখন যেন আলগোছে ঝরে গেছে। আমি তখনও বুঝিনি খোঁপা থেকে ফুল ঝরে গেলে আমার যেমন বিষাদ জমে, গাছ থেকে টেনে ছিঁড়লে বিষাদের বাষ্প ফুলের পাপড়িতেও জমা হয়। তখনও পড়িনি, বুদ্ধদেব গুহ লিখেছিলেন, "নিজের ফুলদানীতে যারা পৃথিবীর সব ফুলকে আঁটাতে চায় তারা মুদি; কবি নয়। কবির কাজ ফুল ফুটিয়ে যাওয়া তার চলার পথে পথে। সে ফুল কাকে গন্ধ দিলো, কার খোঁপায় বা ফুলদানীতে উঠলো তা দেখা তার কাজ নয়।", তাই তখনও বুঝিনি কবি হওয়া ঠিক হয়ে উঠবে না আর। কিন্তু কিছু একটা বুঝে গেছিলাম বোধহয়। ঠিক বোঝার মত করে বোঝা নয়। কোন এক রোজার ঈদের একটা বিষণ্ণ বিকেলে, সব বিষাদ আর প্রেয়সীর প্রতি অভিমান জমা করে লিখে ফেলেছিলাম কয়েকটা লাইন,
যে পথ সরে গেছে পথ থেকে -
সরে যাক, যেতে দাও,
যে ফুল খোঁপা থেকে, আলগোছে পড়ে গেছে -
পড়ে যাক, যেতে দাও।
যে মন বোকা হয়ে, আকাশের মেঘ দেখে, তারা গোনে -
যে মন কথা বলে, একা হয়ে, বিষাদের কানে কানে -
সেই মন ঠিক জানে -
পথগুলো সরে গেছে, পথ থেকে
খোঁপা-খোলা এলোকেশী হেঁটে গেছে সরে যাওয়া পথ ধরে, এঁকেবেঁকে।
বাকি লাইনগুলো ঠিকমত আর মনে নেই। কিন্তু সেই বয়সে আমার সেই প্রথম কবিতা, যেটার প্রতি অদ্ভুত এক ভালোলাগা ছিল। এই কবিতাটা দিয়েই বুঝেছিলাম আমার আর হবে না। কারণ তখনও আবুল হাসান পড়িনি। তখনও পড়িনি আবুল হাসানের,
আমি বাজে ছেলে, আমি লাস্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না!
ক্ষমা করবেন বৃক্ষ, আপনার শাখায় আমি সত্য পাখি বসাতে পারবো না!
বানান ভীষণ ভুল হবে আর প্রুফ সংশোধন করা যেহেতু শিখিনি
ভাষায় গলদ: আমি কি সাহসে লিখবো তবে সত্য পাখি, সচ্চরিত্র ফুল?আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ!
সচ্চরিত্র ফুল আমি যত বাগানের মোড়ে লিখতে যাই, দেখি
আমার কলম খুলে পড়ে যায় বিষ পিঁপড়ে, বিষের পুতুল!
আমি লাস্ট বেঞ্চে বসলেও ঠিক বাজে ছেলে ছিলাম না, বৃক্ষকে সাহস করে বলতে পারিনি, ক্ষমা করবেন, আমার কলম খুলে বিষ পিঁপড়ে, বিষের পুতুল পড়ে যেত না। কিন্তু কেন যেন আমিও বুঝতে পারছিলাম, "আমার হবে না"। হয়ওনি। কবি হওয়া হয়নি, আবুল হাসান হওয়া হয়নি।
এভাবে দিন যায়, বছর যায়, না হতে পারার বেদনা নিয়ে, সরে যাওয়া পথ আর সেই পথ ধরে এঁকেবেঁকে হেঁটে যাওয়া কোন এক তরুণীর ফেলে যাওয়া বিষাদ জমিয়ে।
এই এক সমস্যা, হালকাচালে লিখতে শুরু করে, বিষাদ টিষাদ মিলিয়ে একেবারে বেড়াছেড়া লাগিয়ে দিলাম। তো যেটা বলার জন্য এই লেখার সূচনা, সেটা বলে ফেলতে হবে এখনই। নাহলে তেনা যেভাবে পেঁচাচ্ছে, তাতে ভেতরে কী ছিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে। এভাবে চলতে চলতে একসময় সচলের খোঁজ পেলাম, ঠিক কীভাবে মনে নেই এখন। হয়ত ফেসবুকে কারও শেয়ার করা লিঙ্ক বা এরকম কিছু থেকেই হবে।
কয়েকদিন লেখা টেখা পড়ি মানুষের, মুগ্ধ হই। ন্যাদাকালের কবিনুভূতিতে সুড়সুড়ি লাগতে শুরু করে। হয়ে ওঠা হবে না জেনেও একটা শেষ ব্যর্থ চেষ্টা করতে তো দোষ নেই। একটা বুদ্ধি করে ফেললাম, সচলের সব লোকজনের অদ্ভুত আর ভাব-বিশেষণে ভরা সব নিক দেখে। নির্জন সাক্ষর, ঝরাপাতা, অনুপম ত্রিবেদি, খেকশিয়াল, সবজান্তা, অনার্য সঙ্গীত, সবুজ বাঘ, কর্ণজয়, নিঘাত তিথি, তিথীডোর, অছ্যুৎ বলাই, প্রজাপতি, প্রকৃতিপ্রেমিক, এরকম নাম নিতে গেলে দিন শেষ হয়ে যাবে। মূল কথা হল, ভেবে দেখলাম, আমারও একটা নাম নিতে হবে। যাতে ভাবও বজায় থাকবে আবার কবি হওয়াও হবে। এক ঢিলে দুই পাখি মারার ব্যাপারটা তখনই মাথায় আসল।
সচলে রেজিস্ট্রেশন করে ফেললাম। নাম নিলাম 'ত্রিমাত্রিক কবি'। উদ্দেশ্য একটাই, লোকে যখন নাম নিয়ে ডাকবে, শুরুর যুক্তাক্ষর সমেত, লিখতে সময় সাপেক্ষ 'ত্রিমাত্রিক' অংশটা বাদ দিয়ে শুধু 'কবি' বলেই ডাকবে। চরম উদাসের মত দু-একজন ফাত্রা লোক আমার সম্মানের হানি করে ৩-ডি কবি বা ডিডি-কবি বলে ডাকার একটা অপচেষ্টা চালায় বটে, কিন্তু বেশিরভাগ ভালসচল শর্টকাটে 'কবি' বলেই ডাকে।
কবিতা লিখতে না পারলেও আমি তাই ঠিকই এই ভেজালের যুগেও ভেজালহীন কবি হয়ে উঠি। আর কে না জানে, কবিতা লিখে কবি হতে যাওয়ার ভেজাল তো আর কম নয়।
মন্তব্য
আসেন আগে কোলাকুলি করি। আমিকে দিয়েও হল না। আপনার শান্তনা আছে, দারুণ গদ্য লিখতে পারেন। আমি তো তা ও পারি না। যে পথ সরে গেছে পথ থেকে- আমার কাছে কবিতার মতই লাগল! এবার গানটা শুনেন।
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
আর গানটার জন্যে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
খুব সুন্দর করে লিখেছেন। স্মুথ! একটানে পড়ে ফেলার মতো। রম্যরচনা ট্যাগ দিয়েছেন, কিন্তু একটা লাইন অসম্ভব ভালো লাগলো -
" বিষাদের ওপর বিষাদ জমতে থাকে।"
ভালো থাকা হোক।
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
ওই বিষাদটুকুই লেখার মূলধন। ওটা একটু জমা টমা হলেই, লেখা টেখা একটু বেরোয়। আপনাকে ধন্যবাদ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনি এখন হাচল+ হইছেন। আর কদ্দিন ত্রিমাত্রিক থাকবেন? এইসব ত্রিমাত্রিকতার সুখের দিন কিন্তু দ্রুতই ফুরিয়ে আসছে! ফুল-সচল হওয়া মাত্র চতুর্মাত্রিক হয়ে যেতে হবে বলে দিলাম!
****************************************
এরকম একটা লেখার কথা মাথায় ছিল, ভেবেছিলাম সচল হলে লিখব। কিন্তু মনে হচ্ছে সে দীর্ঘ প্রতীক্ষা, মডুরা আপাতত হাচল+ দিয়ে বিদায় নিয়েছে। ভাবলাম আপাতত হাচল+ এই লেখাটা নামিয়ে দেই। সচল হবার জন্যে অন্য কিছু ভাবতে হবে নিশ্চিতভাবেই। আর চতুর্মাত্রিক হতে তো আপত্তি নেই, লোকজন ওই পেছনের 'কবি'টুকু বলে ডাক্লেই হল
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কী লিখব, সব যে লিখে গেছে সবাই।
দারুণ লাগলো পড়তে।
অনেক ধন্যবাদ, তানিম ভাই।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
লেখা খুব ভালু পেলাম। কিন্তু সবকথার শেষকথা হল ফেরা কই, ফেরা নিয়ে আপানারে আর কতদিন দৌড়ানির উপর রাখা লাগবে ।
কাইলকা ওইযে স্ট্যাটাসে লিখছিলেন 'ফেরা'র কথা, ওইটা দেখেই কিন্তু লেখাটায় হাত দিলাম। ওইযে থিসিস। তবে মাঝে মাঝে মাথা আউলায়ে গেলে, আর ওই ভিন্দেশী বর্ণমালায় টাইপ করতে ভাল্লাগে না। তখন মাথা ঠান্ডা করার জন্যে এরকম দু-একটা। ফেরা নিয়ে দৌড়ানি যে দিচ্ছেন আপনারা, সে আমার ভাগ্য। এই ভাগ্য আর কয়দিন টেকে দেখা যাক। লন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আরে মিয়া, আপনে হইলেন একমাত্র ত্রিমাত্রিক কবি, কোন ব্যাটা মস্করা করলে কবিতা ছুড়ে মারুম! (গুড়)
facebook
অণু ভাই, উদাস ভাইয়ের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। উদাস ভাইরে আমি সন্দর তালিকায় রাখছি। একটা কবিতা রেডি রাইখেন। অনেক ধন্যবাদ।
অফটপিকঃ আপ্নের লেখা পইড়া চুপচাপ সরে পড়ি, মন্তব্য করা হয় না। সব মন্তব্য দেখি একই টাইপ হয়ে যাচ্ছে। মন্তব্য দেখলে নিজের ক্রিয়েটিভিটির উপ্রে ব্যপক রাগ উইঠা যায়।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
"অফটপিকঃ আপ্নের লেখা পইড়া চুপচাপ সরে পড়ি, মন্তব্য করা হয় না। সব মন্তব্য দেখি একই টাইপ হয়ে যাচ্ছে। মন্তব্য দেখলে নিজের ক্রিয়েটিভিটির উপ্রে ব্যপক রাগ উইঠা যায়।"
সৌরভ কবীর
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
মারাত্মক হইসে দোস্ত |পুরাই মোহিত হয়ে গেলেম|
ধন্যবাদ দোস্ত। দেশে যাচ্ছিস কবে?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ভ্যাজাল লেখেন আর খাঁটি লেখেন- আমি আপনার লেখা পড়ি এবং বুঝি। কাব্যপ্রীতি বলি আর কাব্যরোগ বলি, সবার জীবেনেই সম্ভবত একবার না একবার আসে। কেউ কেউ আবার বলে যে কবিতার ভুত সবার কাঁধেই একবার না একবার চড়ে। আমার জীবনেও এটা এসেছিলো কিন্তু টেকেনি। টিমটিম করে নিভু বিভু বাতির মতো টিকে আছে সামান্য ছড়া প্রেম। তবে আমার জীবনের প্রথম প্রকাশিত ছড়াটা এখনও মনে আছে তখন সম্ভবত ক্লাস ফাইভে পড়ি, এটা প্রকাশিত হয়েছিলো ইসলামিক ফাউন্ডেশন, খুলনা থেকে প্রকাশিত সপ্তডিঙ্গায়, শিরোনাম ছিলো 'দিওনা দুঃখ'-
দিওনা দুঃখ তুমি কভু কারো মনে
পাবেনা যে শান্তি তুমি তোমারই জীবনে
দেখ যদি ভালো চোখে গরীব দুঃখীদের
ভালো হবে খোদার চোখে তোমারই পুণ্যের।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এর চেয়ে ভাললাগা কথা তো আর হয় না। ছাইপাশ যাই লিখি, দুএকজন যে পড়ছে, ভালোলাগাটা জানাচ্ছে, এটা বিশাল পাওয়া। অনেক ধন্যবাদ রাতঃদা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কবি কিভাবে হতে হয় কে জানে। মানে যা লিখবে তাই কবিতা হবে এরকম কবি কি আদৌ আছে? জানি খুব বেশি সাহস দেখানো হয়ে যায়, তবু বলি স্বয়ং রবিঠাকুরের সব কবিতাও ভালো লাগে না।
আপনার কিছু কিছু কবিতা বেশ ভালো লাগে, যদিও কবিতা সার্টিফিকেট দেবার অধিকার আমি রাখি না। থ্রীডি বা ডিডি যাই হোন না কেনো, খানিকটা যন্ত্রণা, না পাওয়ার আক্ষেপ এগুলো থাকে আপনার লেখায়।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
আমার কবিতা (কবিতা হয়েছে সে দাবি করছি না) আপনি পড়েছেন, ভাললাগাটুকু মনে রেখেছেন, আর সময় করে সেটুকু জানিয়ে গেছেন, সার্টিফিকেটের জন্যে তো লিখি না। ওইযে ভাললাগা জানালেন, সেটাই অনেক বড় পাওয়া। ভাল থাকবেন।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ভালো লাগল লেখাটা।
আমিও কবিতা ভালোবাসি, একসময় লিখতামও দিস্তা দিস্তা, কিন্তু কখনো কবিতা হয়ে উঠেনি। তাই আমি কবি নই। সবাই কবি নয়, কেউ কেউ - তাই না......
ডাকঘর | ছবিঘর
হু সেটাই। সবার কবি হবার দরকারও বোধহয় নেই। আরাম করে পায়ের ওপর পা তুলে, শুধু পড়ার জন্যেও তো মানুষ দরকার, কী বলেন তাপসদা! অনেক ধন্যবাদ, আপনার পদচারণার জন্য।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অসাধারন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কবিরা কি থ্রি ডাইমেনশনাল?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজু ভাই, সেরকম কবি হতে পারলে জবাব দিয়ে যেতাম। আপাতত ত্রিমাত্রিক হওয়ার রহস্যটা আসেন কানে কানে বইলা যাইঃ
কখনো কখনো ভাবনাগুলো
ত্রিমাত্রিক কাগজে নিউরণের কালি দিয়ে-
লিখে ফেলতে ইচ্ছে হয়-
কি অবাধ্য আবেগ নিয়ে ধরা দেয়া-
তোমার মত ভাবনাগুলো হারিয়ে যায়।
হারিয়ে যাওয়া আবেগ নিয়ে,
আমার মাঝে মাঝে-
ত্রিমাত্রিক কবি হতে ইচ্ছে হয়।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
খুব ভালো লাগলো কবি। তিন মাত্রার রহস্য ধরতে পারলাম।
..................................................................
#Banshibir.
ধন্যবাদ পীরভাই। কার প্যান্ট খোলার প্রিপারেশান নিচ্ছেন?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কি যে বলেন...আপ্নেরা সবাই আমারে ভুল বুঝলেন (উদাস হবার ইমো)
..................................................................
#Banshibir.
(গুড়) খান
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
পুরাই পাঙ্খা ... এই জীবনে একটাও কবিতা লেখে নাই এমন বাঙ্গালী পুলা খুব কমই পাওয়া যাইবো । আমি তো সচলে বেশ কয়মাস হুদা কবিতা আর তার লগে আউফাউ ছবি দিয়া কাডায়া দিসিলাম।
আপনের লেখা কিন্তু বেজায় মজারু। চালায়া যান, সুডোহাচল থিকা সচল হওনের তাইলে আর বেশি দিরং অইবো না।
অট বাট ভেরিমাচ ইটঃ চরম উদাসের মতো ফাউল পোলা এই ব্লগ জগতে আরেকটা নাই। হেরে যে আমি গাইল্লাইছি, হেইডা আবার আম্নে তারে লাগায়া দিয়েন না কইলাম !!!
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
হ সেইটাই। লেখাটেখা না বাইরাইলে হুদা কবিতা ছাড়া গতি কী? নাইলে তো মডুরা ভুইলা যাইব। সচল হইয়া নেই। তারপর দিমু শান্তির ঘুম।
আর চরম উদাসের কথা কি কমু, আমার এমুন চমেৎকার কাব্যিক নামটাকে অশ্লীস বানায়ে দিছে। আমি আবার এসব অশ্লীলতা একদম সহ্য করতে পারি না। নাহ উদাস ভাই মনে হয় এট্টু দৌড়ের উপ্রে আছে। কয়েকদিন আনাগোনা দেখতেছি না। এই সুযোগে আসেন গাইলাই নেই।
অঃটঃ নিক ইন্সটল করলে ফটোশপ গ্যাড়ায়ে যায়, জবাব দেন।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
মিয়া চুদুর বুদুর বাদ দিয়া CS 4 (32 bit) ইনস্টল মারেন। বহুত ফায়দা হপে। আমার 64 bit মেশিন হইলেও ফটোশপ 32 bitই রাখছি।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
জো হুকুম বস
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অবশেষে আপনার নামের রহস্য জানা গেল। আপনার কবিতা পরি সবসময়ই। সবাই ফেরা ফেরা করে বলে সেটাও পড়ে ফেলেছি। পড়েই বুঝেছি কি ভুল করেছি। কোন কিছু অর্ধেক পড়ে অপেক্ষা করতে আমার অস্থির লাগে। আর আপনারা সবাই মানুষ জনকে সেই যন্ত্রণাটা দেন।
যাক ফেরালুপে আরেকজন যুক্ত হল
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমার ধুমায়ে বদনাম করা হচ্ছে দেখে আর চুপ থাকতে পারলুম না। ছোটবেলা ঠিক মতো সবুজ শাকসবজি খেলে আজকে এই আমিও কবি হতে পারতুম। এখনো যে পারিনা তা নয়। দাঁড়ান, প্রমাণ দিচ্ছি। আপনার নামের ত্রিমাত্রিক বা 3D বা DDD কে নিয়েই গরম গরম পদ্য লিখে দিচ্ছি এক্ষুনি,
A দেখেছি B দেখেছি
C দেখেছি বেশ
D দেখিতে হন্যে হয়ে
ঘুরছি দেশ বিদেশ
DD দেখলে খাড়া
হয় যে মাথার কেশ
তিনটা D দেখলে পরে
আমিতো শ্যাষ
A দেখেছি B দেখেছি
C দেখেছি হ্যাঁগো
D দেখিয়া আঁতকে উঠে
কেদেছি বাবাগো মাগো
... ... ... বাকিটুকু পরে শেষ করুম নে। কাব্যভাব মনে করেন হাঁচির মতো, মাঝে মাঝে আসি আসি করেও না এসেই চলে যায়।
এইযে আসছে লোকাটা। আইসাই আমার ভদ্রসভ্য লেখাটার বারোটা বাজাইলেন। এরকম অসভ্য কোবতে দেখলে মিলন চাচ্চুর শ্লীলানুভুতিতে আঘাত লাগবে কিন্তু। রয়েসয়ে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনাদের মন বড় নোংরা। বাচ্চাদের ABCD শেখাচ্ছি, সেটা দেখে বলেন অশ্লীল পদ্য । এমন অবস্থা যে, আমি যদি "অ তে অজগর ওই আসছে তেড়ে, আ তে আমটি আমি খাবো পেড়ে" এইটা লিখতাম তবেও লোকে নিশ্চয়ই বলতো অজগর মানে ইয়ে আর আম মানে ইয়ে বুঝিয়েছি
দাঁড়ান দিচ্ছি - E F G H দিচ্ছি....... আইজ ক্যাবু পেতিভা আমিও দেখাইমু, হুঁহুঁ
E দেখেছি F দেখেছি
দেখেছি বুড়ো রবি
E তে গড়গড় করে
নাচে ত্রিমাত্রিক কবি।
G দেখেছি H দেখেছি
এলো উরাধুরা বাঁশ
H-এ ঠেলা দিয়ে দেঁতো মুখে
চ্যাচায় চরম উদাস।
ডাকঘর | ছবিঘর
বাংলা খাইছেন্নি
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আরে না মিয়া । লা হাওলা......
লিখেছি বাংলিশ শব্দ
তাতেই কেন জব্দ
দুনিয়া জোড়া একেকটা বাঁশ
চরম গরম সরম ইতিহাস।
ডাকঘর | ছবিঘর
আপনে বললে অবশ্য লোকে তাই বুঝবে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ই বাদ রাখলেন কেন!
facebook
ঈষৎ ভায়া, বড্ড ফাঁকিবাজ হয়ে গেছেন দেখছি। পাশ টাশ করে গেছেন, এখন ধুমায়ে লেখা নামাবেন। তা না খালি চিপা দিয়ে অফ্লাইনে মন্তব্য করে হাওয়া।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ছড়াটা দারুণ হয়েছে ;
ভাল লাগলো- (গুড়)
সবার কাঁধেই কবিতার ভুত চাপে, আবার নেমেও যায় সময় করে ।
আপনার কাঁধ থেকে নেমেছে কিনা জানিনা কিন্তু আপনার নামে- লেখায়- কবিতার ছড়াছড়ি ।
থাকুক না...
নাহ ভুত নামেনি। কোনরকমে চেপে আছে এখনও। আপনাকে ধন্যবাদ কাঠুরে ভাই।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনার কবিতা কি 'অর্থ বুঝতে হলে' চোখে থ্রিডি চশমা দিয়ে পড়তে হবে?
নাহ হাই স্পিড ইন্টারনেট লাগবে। আমার বেশিরভাগ কবিতা তো এখনও মাথা থেকে ডাউনলোডই হয় নাই, সব আটকা আছে ত্রিমাত্রিক মস্তিষ্কের ভাবনায়। একটা ৩ডি টু ২ডি কনভার্টার ফিল্টার ডিজাইন করতে হবে। তা না হইলে চশমা-ফশমা দিয়ে কাজ হবে না কৌস্তভদা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
তাহলে আমার মনে হয় সত্যপীরকে ধরে আপনার কল্লাটা মানে মুণ্ডুটা ডাউনলোড করে দেওয়াই সহজতর পন্থা হবে
সত্যপীরের নজর তো সবার পেন্টুলুনের দিকে। মাথা টাথা নিয়ে তো ওনারে মাথা ঘামাইতে দেখি নাই!
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
পীরের নজর ঘিয়ের দিকে। ঘিয়ে ভাজা পরোটা হলেই পীর খুশ, ওইসব কল্লা পেন্টুলুনে তার আগ্রহ নাই। সে লুক ভাল। দি গুড ম্যান।
..................................................................
#Banshibir.
ঘৃতময় খানাপিনার ব্যবস্থা তো শুনলাম মেহবুবা ভাবী আর বেয়াদপি ম্যাডাম করে রাখছেন?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
বেয়াদপি ম্যাডাম কৈছে কাজ করে খাইতে হবে। কাজের বিনিময়ে খাদ্য। মেহবুবা ভাবিই ভরসা।
..................................................................
#Banshibir.
পেন্টুলুনে আগ্রহ তো কই নাই, পেন্টুলুন খুললে যা পাওয়া যায় আগ্রহ আসলে সেইদিকে, কি ঠিক কইছি??
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
পেন্টুলুন খুললে ভারি গন্ধ
..................................................................
#Banshibir.
অনেকদিন তো হল, এদ্দিনে তো গন্ধ সহ্য হয়ে যাবার কথা
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমি এর আগে কখনও কোথাও লেখা দেয়নি বা আমার লেখা যে প্রকাশ হতে পারে সেই ধারণাও ছিল না। তবে মাঝে মাঝেই মনে হত আমার লেখা যদি কোথাও প্রকাশ হত তবে বেশ ভালোই লাগতো। মাথার ভেতর অনেক কিছুই তো ঢু মারে সেগুলো কোথাও লিখে ফেললেই তো হয়। ব্লগের ধারনা অনেক আগেই পেয়েছি কিন্তু পড়া হয়নি কখনও। তারপর মাস তিনেক আগে একদিন আমার এক কলিগকে বললাম আচ্ছা এমন কিছু কি আছে যেখানে আমি আমার লেখা দিতে পারি। ওই তখন সচলের সন্ধান দিল। তারপর একদিন লেখা দিলাম আর প্রকাশিতও হল। তারপর থেকে লিখছি। যখনই সময় পাই কিছু লিখে রাখি। এভাবেই চলছে আমার লেখা। যখন প্রকাশ পাই তখন ভালো লাগে আর অনেক লেখাই ছাপে না তখন একটু কষ্ট পায়। তবে পরক্ষনেই বুঝি আমার লেখাটা মানসম্মত হয়নি তাই প্রকাশ হয়নি।
এগুল আজ কেন জানি বলে ফেললাম। আপনার সচলে শুরুর ঘটনা অনেকটাই আমার সাথে মিলে গেলো তাই শেয়ার করলাম। নিজের অনুভতি গুলো এত সহজে এভাবে প্রকাশ করা যায় তা হয়ত এখানে না আসলে জানা হত না।
আপনার লেখা অনেক ভালো লাগলো । কবি হতে আমারও মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে কিন্তু কবিতা আর বের হল না ।
চমৎকার মন্তব্যের জন্যে, এই নেন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
লেখাটা দারুন।
কবি ভাই ভাল থাকবেন।
দেখেন আমি কিন্তু শুধু ভাল থাকবেন না বলে আপনাকে 'কবি' বলে ডেকেছি।
এইবারে থ্যাঙ্কু দেন। নইলে কথা খারাপ আছে কইলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, থ্যাঙ্কু আর ধইনাপাতা। 'কবি' বইলা ডাকছেন যখন, আসেন বুকে আসেন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
বাহ! কবি হওয়ার এমন সহজ পথ থাকতে এত কষ্ট করে কবিতা লিখে কবি হওয়া কী প্রয়োজন!
চমৎকার লিখেছেন কবি। acharjee
ওইতো লোকজন বোঝে না, কষ্ট করে কবিতা লিখতে যায়। বাবা একটা যুতসই নিকে সচলে রেজিস্টার করে ফেলোনা, কবি হওয়া ঠেকাবে কে?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কেন সবাইকে কিছু না কিছু হতে হবে? সবাইকে গর্ব করে বলা যায় এমন কিছু অথবা বিখ্যাত অথবা সফল অথবা ধনী। অথচ দুনিয়ার বেশিরভাগ লোক আসলে কিছুই না। না বিখ্যাত, না সফল, না ধনী, না বড় মুখ করে বলা যায় এমন কিছু। আমি মনে করি না আমাকে বিশেষ কিছু হতে হবে। এটা আমার অযোগ্যতা, অক্ষমতার জন্য কোন অজুহাত নয়। আমি আমার পছন্দ মতো থাকতে চাই। আমি চাই আনন্দের সাথে বাঁচতে, জীবনটাকে নিজের মতো করে উপভোগ করতে। হ্যাঁ, আমি 'কিছু' হতে চাই না।
অগ্রিম সচলাভিনন্দন!
পাণ্ডবদা, আমি প্রচণ্ড ঈর্ষাকাতর মানুষ। আমার মোটামুটি সবকিছু হতে ইচ্ছে করেছে কখনও না কখনও। আপনার মত সহজ করে যদি বলতে পারতাম, 'আমি 'কিছু' হতে চাই না', তাহলে হয়ত কমপক্ষে 'আমি' হয়ে উঠতাম। প্রোফাইলে লিখে রেখেছি, শেষ পর্যন্ত কিছু নাও যদি হতে পারি, ঠিকঠাকমত একটা মানুষ হয়ে উঠতে পারলে, নিজেকে নিজে একটা পাশ্মার্ক বসিয়ে দেব।
'অগ্রিম সচলাভিনন্দন'??? কই মডুরা কই??? পাণ্ডবদার কথা মাটিতে পড়ার আগে কার্যকর হোক।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
বেশ ঝরঝরে গদ্য লিখেন, কবিতাটা কিছুদিন উহ্য থাকলে সমস্যা নাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অনেক ধন্যবাদ ফাহিম ভাই। তা আছেন কেমন?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
পোস্টে
কলিকালের যুগ - থ্রিডি তো কয়েকদিনের মধ্যে পুরানো হয়ে যাবে, তখন কি করবেন?
ভাবছি তাড়াতাড়ি '4D কবি', 'গরম উদাস', 'ধুসর আধুলি', 'তারেক পরমাণু' নিকগুলা সচলে রেজিস্টার করে ফেলব - পড়ে নিক বেচলেও তো ভালই লাভ হওয়ার কথা
কিনে রাখেন, ওয়েব ডোমেইন যেমন কিনে রাখে মানুষ, পছন্দের কোন নামে ডোমেইন কিনতে গেলে দেখা যায়, সম্ভাব্য সব পারমুটেশান কম্বিনেশান কিনে রেখেছে। একসময় হয়ত নিকেরও এমন আকাল পড়বে। তাই সময় থাকতে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ভাল লাগলো কবি ভাই।।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনাকে ভাই 'চর্তুমাত্রিক কবি' উপাধি দিলাম। চতুরও বলা যায়।
'চতুর' কী হিসাবে কইলেন?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কি দেখলাম, কি পড়লাম পোস্ট আর কমেন্ট সবই
দেখে শুনে মনে হচ্ছে আমিও একজন কবি!!
ধন্যবাদ থ্রিডি কবি ভাই।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সুলতান ভাই।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
পড়ে মজা পেলাম কবি
-------------------------------------------------
ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
অনেক
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ভাইয়া, ছোট বেলার কথা মনে পরে গেলো লেখা টা পড়ে।
হু আপু। হারিয়ে ফেলা ছেলেবেলা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ধন্যবাদ কবি, চমৎকার লেখাটায় পাচঁতারা।
অনেক ধন্যবাদ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমি জীবনে প্রথম পদ্যটা ক্লাস ওয়ানে বাবার থেকে মেরে দিয়েছিলাম, সেটা স্কুলের ম্যাগাজিনে ছাপাও হয়েছিলো, ম্যাগাজিনটার এক কপি থাকারও কথা। বাবা বেশ ভালো ছড়া মেলাতে পারে। পরে বাবা একটা পুরাতন ডায়েরি দিয়েছিলো তাতে যা মাথায় আসতো লিখে ফেলতাম। বাবার অ্যাশট্রে তিনতলা থেকে নিচে পড়ে গিয়েছে, আমিই ফেলে দিয়েছি কেরামতি কিছু একটা করতে গিয়ে, পরে এক ফাঁকে দৌড়ে গিয়ে তুলে আআনতে হবে ধরা পড়ার আগেই, কিন্তু তার আগেই আমি ডায়েরিতে টুকে ফেললাম - সিগারেটের থাল, পইড়া গেছে নিচে, আনতে হবে কাল।
এখন মনে করেন, অ্যাশ-ট্রে কী করে 'থাল' হয়ে গেল, এইটা তো আপনার পানির বাটি থেকেই বোঝা যাচ্ছে। কিন্তু আমি ভুলি নাই, কারণ এই ডায়রির পাতা নিয়া হাসাহাসি তো আর কম হয় নাই ক্লাস টুয়ের আমার প্রতি, ছোটবেলার দুঃখ মনে করেন ভোলা যায়না। তাও বহুদিন পরে যখন লেখকের পুনঃজাগরণ হলো তখনো এক পদ্য দিয়েই হয়েছে আবার মনে করেন যেদিন হাচল হলাম সবার মতো আমারও অনেক মজার মজার লেখালেখির ইচ্ছা থাকলেও আমি যেহেতু আপনার মতো মজা করে লিখতে পারি না, এক ভারি দুঃখ দুঃখ মুভিরিভিউ নামিয়ে দিয়েছিলাম। আর পূর্ণ সচল হবার পরে মনে হয় লেখাই দেই নাই অনেকদিন। [কোলন 'দ']
অনেক শুভেচ্ছা রইলো, লেখাটা পড়ে বেশ মজা পেয়েছি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হ এখনও আমার ভাইবোন আমারে, 'দু'টি লোক আসছে তেড়ে তেড়ে' নিয়ে ক্ষেপায়। কন্দেহি কী মুস্কিল! আর হ সচলে আসার পর তো আপনার লেখা তেমন পাই ই নাই। এত চমৎকার গল্প লিখেন, আর লেখালেখিতে টাইম দেন না এইটা কোন কথা হইল?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
হুম, কী আর করবেন, পুরাতন লেখা পড়ে ফেলেন, ওর মধ্যে তাও দুই একটা মোটামুটি ভালো লেখা আছে, এখন তো আমার লেখার কোয়ালিটি খুবই আজেবাজে হয়ে গেছে।
তবে আমার ভাই তার ছোটবেলায় রুলটানা ক্লাসের খাতায় লিখেছিলো এক পদ্য - "চল চল চল, বনে গরু আছে রে।"
এইটার উপরে আমি যেতে পারি নাই এখনো। এইটা লিখে এক্সাইটেড হয়ে গিয়ে দৌড়ে খাতা নিয়ে এসে বলেছিলো, "দেখো তো! আমি কি রবীন্দ্রনাথ হয়ে গেলাম নাকি!" পিচ্চি ওর চোখেমুখে যে আনন্দ ছিলো এইটা দেখে হাসি চাপা না দেয়াটা কঠিন হয়ে গিয়েছিলো সবার জন্যেই। কিন্তু আমি এই কমেন্ট করেছি জানলে মনে হয় না আজকে আর আমার পিঠ বাঁচবে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এভাবে গোমর ফাঁস করে দিলে, পিঠ বাঁচা তো উচিৎ না। দেখি আপনার ছোট ভাইয়ের ঠিকুজি দেনতো জানায়ে দিচ্ছি।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
আপনিও আতা'পা? আপনিও!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আপনার লেখা "চাইলে আমি" কবিতাটা আমার অনেক পছন্দের ।
লেখা ভাল হয়েছে ।
অনেক ধন্যবাদ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
লেখাটা সুখপাঠ্য হয়েছে। যান, ত্রিমাত্রিক বাদ দিয়ে 'কবি'ই বললাম। খুশিতো !
সুস্থ থাকুন, আনন্দে থাকুন আর অনেক অনেক লিখতে থাকুন।
অনেক ধন্যবাদ প্রৌঢ়দা। আপনাকে আজকাল কম দেখা যায় মনে হয়? সব কিছু ভাল চলছে?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমি "সামাজিক ছবি"র রেটিং বাংলায় বুঝাতে মাত্রা ব্যবহার করতাম। যেমন একমাত্রিক(X), দ্বিমাত্রিক আর ত্রিমাত্রিক। তোমার কবিতাও কি একই ভাবে রেটিং করা যাবে নাকি?
মজা করলাম। লেখাটা দারুণ লাগলো। অনেকটা নিজের সাথে কথা বলার মত।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হুম। ত্রিমাত্রিক কবিতা লিখতে হবে দেখছি। মনে হচ্ছে একজন হলেও পাঠক পাওয়া যাবে।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
লেখা ভাল্লাগসে।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
যাক আপনি ১০০ নাম্বার। অনেক ধন্যবাদ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
হুম! বুঝলাম।
এদ্দিনে??
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
better late than never
নতুন মন্তব্য করুন