তো রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে কথা হচ্ছিল সচলাড্ডা নিয়ে লেখার ব্যপারে, কে লিখবে, কীভাবে লিকবে, কী থাকবে লেখায়, লেখার স্ট্রাকচার আর বিষয়বস্তু নিয়ে! ফাহিম ফটোগ্রাফির মত লেখালেখির ব্যপারেও বেশ সিরিয়াস। সচলাড্ডার ধারা বিবরণ কীভাবে দেয়া হবে এই ব্যাপারে ফাহিমের সাথে আমার ছয়দিনে কমপক্ষে বারবার আলাপ হয়েছে। আমি লেখালেখির ব্যাপারে অলস আর পারিও না খুব একটা তাই দায়িত্বটা ফাহিমের ঘাড়েই চাপিয়ে দিতে চাচ্ছিলাম। লেখালেখির গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ নির্মাণের মূল দায়িত্বটা এখনও ফাহিমের ঘাড়েই আছে, আমি শুধু সচলাড্ডার একটা কাউন্টার ন্যারেটিভ বিনির্মাণের ব্যর্থ প্রয়াস চালাচ্ছি। অবশ্য ফাহিম যদি নতুন আঙ্গিকে নতুন কোন ডিসকোর্স নির্মাণ করতে চায় সেক্ষেত্রেও আমার কিছু বলার নেই। সচলাড্ডার গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ নাহয় এবার উপেক্ষিতই থাকল।
যা বলছিলাম, কথা হচ্ছিল সচলাড্ডা নিয়ে লেখার ব্যপারে। সচলাড্ডা নিয়ে লেখালেখি মোটাদাগে দুই ভাগে ভাগ করে ফেলা যায়, একটা হল সচলাড্ডার 'গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ' আরেকটা হল 'কাউন্টার ন্যারেটিভ'। লিটারেচার রিভিউ করে দেখা গেল সচলাড্ডা নিয়ে বেশিরভাগ ন্যারেটিভকেই মোটা দাগে গ্র্যান্ড ন্যারেটিভের আওতায় ফেলে দেয়া যায়। যেখানে থাকে সচলাড্ডা নিয়ে ক্রোনোলজিক্যাল ধারা বিবরণি, যেটা শুরু হয় একটা গতানুগতিক ভূমিকা দিয়ে আর শেষ হয় আবেগী উপসংহার দিয়ে [২-৭], কখনও শেষই হয় না, একটা-দুইটা ছবির পরে হুট করে নাই হয়ে যায় [৫-৬]। সেসব লেখায় থাকে সচলাড্ডায় সচলদের দেরি করে আসার জন্যে মৃদু ভর্ৎসনা, ঈর্ষা-জাগানিয়া-লোভনীয় খাবার নিয়ে আবেগময় আদিখ্যেতা আর কিছু হিংসা করার মত ফটোগ্রাফ। মোটাদাগে বলা চলে সচলাড্ডা ভিত্তিক সব লেখাই এই ধরণের একটা গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ-এ আগায়।
আগের সব সচলাড্ডা আর সচলাড্ডা বিষয়ক লেখা নিয়ে তৈরি হওয়া ব্যপক প্রতিক্রিয়া আমার দৃষ্টি কেড়েছে। আমার ধারণা, সচলাড্ডা নিয়ে আমরা সচল, হাচল, সচল-পাঠক সবাই অত্যন্ত আবেগপ্রবণ, হয়ত ওই মাত্রায় বিশ্লেষণপ্রবপণ নই। ফলে সচলাড্ডার 'গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ'-এর বাইরে কোনকিছুই তেমন উঠে আসে না সচলাড্ডা নিয়ে লেখাগুলোতে। সেই গ্র্যান্ড ন্যারেটিভটা কী সেটা নিয়ে উপরে মোটাদাগে আলোচনা করেছি। আমার আর ফাহিমের ছয়দিনব্যাপী আলোচনার একটা উল্লেকযোগ্য আউটকাম হল, এখন সচলাড্ডার গ্র্যান্ড ন্যারেটিভের পাশাপাশি কাউন্টার ন্যারেটিভ নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় এসেছে!
'সচলাড্ডা' যদি বেনেডিক্ট এন্ডারসনের ভাষায়, একটি ‘কল্পিত আড্ডা’ (ইমাজিনড আড্ডা) অথবা গায়ত্রী স্পিভাকের ভাষায়, ‘কৃত্রিম নির্মাণ’ (আর্টিফিশিয়াল কনস্ট্রাক্ট) হয়ে থাকে, তবে তার ‘কল্পিত’ ঐক্য ও সংহতির জন্য লাগাতারভাবে একটি আদর্শ সচলতার অবয়ব বা বৈশিষ্ট্য গড়ে তুলতে হয় এবং কিছু ‘রেপ্রিজেন্টেশন-পদ্ধতি’র (স্টুয়ার্ট হলের মতে) মাধ্যমে এই নির্মাণের কাজটি করতে হয়, সেই অবয়ব বা বৈশিষ্ট্য ধরে রাখার জন্যও [১]। সচলাড্ডা নিয়ে আগের লেখাগুলো সেই রেপ্রিজেন্টেশনের দায়িত্বটি বরাবর পালন করে এসেছে। অপেক্ষাকৃত অধুনামাধ্যম ফেসবুকও বিশ্বব্যাপী সচলাড্ডার আত্মপরিচয় নির্মাণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
অত্যন্ত পরিতাপের সাথে লক্ষ্য করলাম আগেকার লেখাগুলোতে সচলাড্ডার মূল ডিসকোর্সগুলো উঠে আসছে না। শুধু সচলাড্ডার ন্যারেটিভ নয়, বরং অনেক ক্ষেত্রে সচলাড্ডাই যেন হয়ে উঠছিল একটা গ্র্যান্ড ডিসকোর্স ধরণের একঘেয়ে ডিসকোর্স। আমাদের এবারের সচলাড্ডা সেইসব ডিসকোর্সকে ভেঙ্গেচুরে একটা নতুন ধরণের ডিসকোর্স বিনির্মাণের (ডিকন্সট্রাকশন) চেষ্টা করে। সচলাড্ডাকে কোন স্থানিক ও কালিক গন্ডীতে আবদ্ধ না করে, একটা আবছায়া অবয়ব বিনির্মাণের চেষ্টাই ছিল এবারের সচলাড্ডার মূল প্রয়াস।
ফাহিমের ভ্যাঙ্কুভার অবস্থানকালীন ছয়দিনকেই চাইলে এবারের সচলাড্ডার গন্ডিতে ফেলে দেয়া যায়। সেক্ষেত্রে বলা যায় এবারের সচলাড্ডা ছিল একটা দীর্ঘ সময়ের ব্যপ্তিতে নির্মাণ করা একটা নতুন ধরণের ডিসকোর্স। এবারের সচলাড্ডার ব্যপ্তি ছিল দুইটি বছরব্যাপী, দুহাজার বার আর তের দুই সালকেই তার কোমল স্পর্শ বুলিয়ে গেছে এবারের সচলাড্ডা। যেই আড্ডার শুরু হয়েছিল আমার অর্ধসমাপ্ত বিরিয়ানি রান্না না করেই ফ্রিজে ঢোকানোর মাধ্যমে দু'হাজার বার সালের ছাব্বিশে ডিসেম্বার সেই আড্ডার পরিসমাপ্তি হল দু'হাজার তের সালের পহেলা জানুয়ারীতে মুস্তাফিজ ভাইয়ের বাসায় ঘিচুরীম (ঘি-খিচুরী-ডিম) এর মাধ্যমে। কালিক গন্ডী বিবেচনায় আনলে এবারের আড্ডাকে তাই নিঃসন্দেহে একটা ডিকন্সট্রাক্টেড সচলাড্ডা হিসেবে আখ্যা দেয়া যায়, যেটা আমাদেরকে সচলাড্ডার গ্রান্ড ন্যারেটিভের বাইরে এসে সচলাড্ডাকে দেখার সুযোগ করে দেয়।
আমার ক্যামেরাটা ভ্যাঙ্কুভার আসার পর বলতে গেলে বাক্সবন্দীই ছিল। আমার ক্যামেরা আবার বরাবরই বেশ ভদ্র ক্যামেরা। কিন্তু ফাহিম হাসানের আগমন উপলক্ষে আমার ক্যামেরার হাসিমুখটা বেশ টের পাচ্ছিলাম। শুনেছি একটা ক্যামেরার জীবনে প্রাপ্তবয়স্কদের উপযুক্ত কোন ছবি ধারণ করতে না পারলে সেই ক্যামেরার জীবনের ষোলআনাই বৃথা। তাই যুক্তিযুক্তভাবেই ফাহিমের আগমন উপলক্ষে আমার লেন্সগুলো বেশ হাসছিল। ভাবছিল বোধহয় এইবার কিছু 'ননভেজ' ছবি তোলার সুযোগ পাওয়া যাবে। ক্যামেরার জগতের সব ক্যামেরাই বোধহয় জানে ফাহিমের আগ্রহের বিষয় 'গ্যাং অব ব্যাংস'। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে ভ্যাঙ্কুভার অ্যাকুরিয়ামে ফাহিম কিছু 'গ্যাং অব ব্যাংস'এর ছবি তুলতে পারলেও আমি ক্যামেরা তাক করা মাত্রই ব্যাংগুলো লজ্জা পেয়ে লুকিয়ে যায়। নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে, আমার ক্যামেরা কোন নতুন ডিসকোর্স ডিকন্সট্রাক্ট করতে পারে নি। মোটাদাগে বলা যায়, এই ক্ষেত্রে আমার পক্ষে গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ ছেড়ে বের হয়ে আসা সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
ফাহিম আসার আগেই প্ল্যান করা ছিল সুজন্দা, মুস্তাফিজ ভাই, রাজিব মোস্তাফিজ ভাই আর পাগল মন ভাইদের সাথে। মূল সচলাড্ডার প্ল্যান ছিল আটাশে ডিসেম্বার মুস্তাফিজ ভাই এর বাসায় । কিন্তু সাতাশ তারিখেই প্ল্যান হয় মুস্তাফিজ ভাই আর ফাহিমের সাথে বের হব ক্যামেরার শাটারে জং কাটাতে। সকাল দশটায় হাজির হওয়ার প্ল্যান ঠিক হয়। রাতে অনেক ক্লান্ত (দুষ্ট চিন্তার কোন সুযোগ নেই, হি ইজ জাস্ট মাই ফ্রেন্ড, নাথিং এলস, এক্ষেত্রে আমি গ্র্যান্ড ন্যারেটিভেই আগ্রহী, ফাহিমের সাথে নতুন ডিসকোর্স বিনির্মাণে আগ্রহী নই) হয়ে ঘুমাতে গিয়েছিলাম অনেক রাতে সকালে উঠতে স্বাভাবিকভাবেই দেরি হয়। ডাউনটাউনে পৌছাতে পৌছাতে প্রায় একটা বেজে যায়, গিয়ে দেখি মুস্তাফিজ ভাই আর রাজিব মোস্তাফিজ ভাই একদফা কোপাকুপি শেষ করেছেন। টিম হরতন থেকে কফি নিয়ে আমরা দ্বিতীয় দফা কোপাকুপিতে যোগ দেই। ডাউনটাউনের গ্যাসটাউন এলাকায় কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করি। মুস্তাফিজ ভাইয়ের মুখে গ্যাসটাউনের গল্প শুনি। সাথে সাথে চলতে থাকে ক্যামেরার শাটার।
গ্যাসটাউনের প্রতিষ্ঠাতা গ্যাসি জ্যাক
চমৎকার একটা গ্রাফিতি, এটাও সচলাড্ডার ডিকন্সট্রাকশন
গ্যাসটাউনের ডিকন্সট্রাকশন [পরে কখনও এই মুখোশগুলো নিয়ে হয়ত কোন ছবিব্লগ আসবে]
গ্যাসটাউনের ডিকন্সট্রাকশন [পরে কখনও এই মুখোশগুলো নিয়ে হয়ত কোন ছবিব্লগ আসবে]
গ্যাসটাউনের ডিকন্সট্রাকশন [পরে কখনও এই মুখোশগুলো নিয়ে হয়ত কোন ছবিব্লগ আসবে]
মুস্তাফিজ ভাই অন অ্যাকশান, এইটা পার্ট অব গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ কোন ডিকন্সট্রাকশন নাই
গ্যাসটাউনের ডিকন্সট্রাকশন [পরে কখনও এই নিয়ে কোন ছবিব্লগ আসবে না]
তিন ওস্তাদ (মুস্তাফিজ ভাই, রাজিব মোস্তাফইজ ভাই আর ফাহিম হাসান)
মুস্তাফিজ ভাই আর ফাহিম হাসান, বিগ বস আর বস
মুস্তাফিজ ভাই আর আমি (ক্রেডিটঃ ফাহিম হাসান)
কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরির পর মুস্তাফিজ ভাই কোন প্ল্যান ছাড়াই আড্ডার প্রস্তাব দিলেন। আমি আর ফাহিম সুজন্দা আর মুস্তাফিজ ভাইয়ের সাথে আড্ডার লোভ সামলাতে পারলাম না। তাই প্ল্যানের বাইরে আড্ডার কথা শুনে লাফ দিয়ে উঠি, তাছাড়া প্ল্যান ডিকন্সট্রাকশনেরও একটা সুযোগ তো পাওয়া গেল!
রেফারেন্সঃ
[১] বিনির্মাণের বিপত্তি ও জাতীয়তাবাদী আবেগ
[২] জন্মদিনে সচলাড্ডা !
[৩] সচল সিলেট সমাচার
[৪] সচলাড্ডা অথবা ঘুরে এলাম মদিনা
[৫] ফটু সহকারে সচলাড্ডা
[৬] দাওয়াত ছিলো লেকের পাড়ে বাদামের, কেমনে হলো কাবাবেরঃ একটি সচলাড্ডা
[৭] বিজয় দিবসের খেরোখাতা ও সচলাড্ডা
(চলবে)
মন্তব্য
০১। তৃতীয়- ষষ্ট প্যারায় অনেক কঠিন কঠিন কথা। মাথার বেশ খানিকতা উপর দিয়া গেল গা।
০২। কুনু খাবার দাবারের ছবি নাই দেখে ভাল্লাগসে।
০৩। হুলুস্থুল সব ফটূগফুর এক সাথে হইসে, ছবি অস্বাভাবিক ভাল হইসে।
০৪। লেখা মোটা দাগে ভাল হইসে।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
০১- কঠিন কথার কৃতিত্ব বা দায় কোনটাই আমার না, এই ক্ষেত্রে সকল প্রসংসা বা নিন্দা কেবলমাত্র ফাহমিদুল হক সাহেবের প্রাপ্য।
০২- এইটটা কাউন্টার ন্যারেটিভ, এইজন্যে খাবার ছবি নাই, তবে কাউন্টার ন্যারেটিভের মাঝে মাঝে গ্র্যান্ড ন্যারেটিভও আসতে পারে। তখন খাওয়ার ছবি আসতেও পারে।
০৩- হ মুস্তাফিজ ভাই আর ফাহিম হাসান একলগে হইলে যে কী ঘটতে পারে আপনার মনে হয় আইডিয়া নাই। তবে দুঃখজনক ব্যাপার, মুস্তাফিজ ভাইয়ের জন্যে বাঘ ছিল না, আর ফাহিমের জন্যে ছিল না ব্যাঙ।
০৪- এইটা কী বললেন? এই লেখার মান যাচাইয়ের জন্যে আপনার কাউন্টার ওয়েতে চিন্তা করতে হবে, গ্র্যান্ড ন্যারেটিভের সাথে মিশায়ে ফেললে তো হবে না, আমার মতে এই লেখা মোটা আর সূক্ষ্ণ উভয় দাগেই উত্তম জাঝা হইছে। আপনে আমাত্তে বেশি বুঝেন?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
থাই স্যুপের রেসিপিটা দিয়েন।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
মেইল অ্যাড্রেস দ্যান, অথবা ফেসবুকে অ্যাড মারেন, পাঠায়ে দিমুনে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
তবে রে
এইটা একেবারে ফাটানো একটা পোস্ট হইছে - আমি পুরাই
দুষ্টামি বাদ দিয়ে বলি: আসলেই গত ছয়দিনের প্রায় পুরাটা সময়ই ফটোগ্রাফি আর সচলায়তনের বিভিন্ন বিষয়ে কথা হল। ম্যারাথন আড্ডাগুলোর টুকরো অংশ নিয়ে আমি তো লিখবই, তুমিও কাউন্টার ন্যারাটিভ চালায় যাও।
---
ছবি:
১। গ্যাসটাউনের ডিকন্সট্রাকশন এই ছবিটাতে মেয়েটার এক্সপ্রেশান সেইরকম দারুণ এসেছে - গুড টাইমিং
২। আমার আর মুস্তাফিজ ভাইয়ের ছবিটার হাইরেজ ফাইল পাঠাও। বান্ধায় রাখা দরকার।
৩। বাসায় এসে আমি আবিষ্কার করলাম গ্যাস টাউনের ছবি তুলি তুলি করেও পরে তেমন একটা তোলা হয় নাই (কপাল!!!)
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
কাইন্টার ন্যারেটিভ তো চলবে, কিন্তু ভাবতেছি বেশি কাউন্টার দিতে গিয়ে মেহেরজান না হয়ে যায়
১- ধইন্যবাদ
২- তোমার সব ছবির ফাইলই পাঠায়ে দিবনে
৩- তুমি তো ব্যাঙ না পেয়ে বালিকাদের ছবি তোলায় ব্যস্ত ছিলা, ওগুলাকে গ্যাস্টাউনের ডিকন্সট্রাকশন হিসাবে চালানো যায় কিনা দেখ।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ডিকনস্ট্রাকশন জমেছে বেশ
ছবি আরও আসুক, লেখাও চলুক
ডাকঘর | ছবিঘর
অনেক
আসবে আসবে, ডিকন্সট্রাকশন তো কেবল শুরু
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
হেহ্, আমরা তো ডেলি ডেলি সচলাড্ডা দেই
আজকে হলো অনু তারেকের সাথে আড্ডা
কালকে হবে স্যামদার সাথে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
লাভ নাই, ওইগুলা সব হইল গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ। ডিকন্সট্রাক্ট করা যায় নাকি দেখেন, তবে ঢাকায় আইলে আমি গ্র্যান্ড নারেটিভেও আগ্রহী হব বলা যায়। আপনারা চালায়ে যান।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
দাঁড়ান, দেখি এখনই একটা আড্ডার বন্দোবস্ত করা যায় কি না
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আম্মো পারি এখন, চাইলেই মুস্তাফিজ ভাই আর সুজন্দার বাসায় চইলা যাইতে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
নজু ভাই কিছু করেন পিলিজ লাগে বিদেশের সচলেরা এতো আড্ডা মারে মাইল মাইল পাড়ি দিয়ে যেয়ে আর আমরা দেশের লোকেরা কেউ কারো চেহারাই দেখলাম না। এটা কিছু হলো?
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
নজু ভাই, আড্ডার আয়োজন করলে আওয়াজ দিয়েন।
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
আপনাদের আড্ডার ছবিগুলি দারুণ লাগছে। বোঝাই যাচ্ছে দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছেন একসাথে। কোনদিন যে দেশে সবাই একজোট হবেন আর আমরা আপনাদের কাছ থেকে ক্যামেরা বিষয়ে আরও শিখতে পারব, তার অপেক্ষায় রইলাম। তবে শুধু ক্যামেরা নয়, আপনাদের এখন একসাথে দেখতে বড় সাধ হয়, জানিনা এ সাধ পূর্ণ হবে কিনা!
-মনি শামিম
আড্ডার ছবি তো এখনও দেইইনি, এটা ছিল প্রথম দিন মুস্তাফিজ ভাইয়ের সাথে ঘোরাঘুরির ছবি। আড্ডার আরও ছবি আসবে। দেশে আসলে নিশ্চই দেখা হবে ভাল থাকুন।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
চমেৎকার লেখা (যদিও আপনে একদমই লিখতে পারেন না ) ।
ধইন্যা
ফ্লোর পাইয়া আরেকবার অভিনন্দন জানায়ে যাই।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
বাপরে, মাথা বোঁ বোঁ করে ঘুচ্চে
আমি তো ভাবছিলাম এই পুস্ট কেউ না বুঝলেও আফনে বুঝবেন। রেপুটেশান খ্রাপ হয়ে যাবে কৈলাম।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমি এসব থেকে শতহস্ত দূরে। এল্লিগাই আবুলকন্যার গোলাপীসিনেমাও বুঝতারলুমনা।
গোলাপীসিনেমা বললে তো অন্যকিছু মনে হয় আমার। ওইসব সিনেমায় বোঝার মত কিছু থাকে নাকি? আমি তো না বুঝেই এদ্দিন
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কনস্ট্রাকশন আর রি/ডি কনস্ট্রাকশনের চিপায় পড়ে দেখি লেখা শেষ!
পরের পর্বে মূল কাউন্টার ন্যারেটিভ আসবে পিপিদা এইটা ভূমিকা লিখলাম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ওক্কে।
খাইছে! আমাদের মত আম পাঠকে আর মন ভরে না, তাই ফুকো দেরিদার ভাবশিষ্যদের টার্গেট করে লিখা শুরু করছ?
গ্রাফিতি আর দ্বিতীয় মুখোশের ছবি দুইটা খুব ভালো লেগেছে।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হেহে নিজের লেভেল বুঝতে পারছ তাইলে! এই লেখা দেখি একমাত্র ফাহিম ছাড়া কেউই বুঝা পাইল না। ফাহিম যে এমন উচ্চমার্গীয় মানুষ এই ছয়দিনে তো টের পাই নাই
ছবির পসংসার জইন্যে ধইন্যা
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কি কন এগিলি??!
শেষের তিন প্যারাতেই যা অল্প কিছু বুঝলাম...আর ছবিগুলা ফাইন!
..................................................................
#Banshibir.
এইখানে আমার কুনো দুষ নাই, মেহেরজান লইয়া ফাকমিদুলের উচ্চমানের গবেষণামূলক লেখার একটা দুর্বল রিকন্সট্রাকশন কইতে পারেন বড়জোড়। আপনের মত সুখপাঠ্য লেখা তো লিখবার পারি না, তাই এই পথ বাইছা লইছি। সময় কইরা ভ্যাঙ্কুভার আইসা পড়েন। আফনার ফটুক তুইলা দিমুনে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ফামিদুল পড়লাম, মনে কর্সিলাম ঐটা পড়লে আপনের্টা ধর্তারুম হয়তো। মাথা আরো আউলায় গেসে মিয়া ধুর
..................................................................
#Banshibir.
ফামিদুলের সাথে যোগাযোগ করা যায় কিনা দেখি। পাইলে জানামুনে আপ্নেরে। চিন্তা লইয়েন না।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আড্ডার বর্ণনা এত জটিল বাক্যে ভরা যে বুঝতে পারলুম না। ছবিগুলো দারুন। ভাঙ্কুবারে যাবার খুব ইচ্ছে, কিন্তু আমি আবার প্লেনে চড়তে ভয় পাই। আমার এখান থেকে সাড়ে তিনহাজার মাইল হবে।
দেখি ট্রেনে যেতে পারি কিনা।
হুম।
দেখি পরেরবার নিজের ভাষায় সহজ করে লিখব, আসলে এই কাউন্টার ন্যারেশান দিতে গিয়েই যত বিপত্তি। আর ভ্যাঙ্কুভার চলে আসেন যেকোন সময়।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কাউন্টার ন্যারেটিভ যে উপভোগ্য হতে পারে এই লেখা না পড়লে জানতে পারতাম না। চালিয়ে যান।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
মোস্তাফিজ মিয়া মোস্তাফিজ ভাইয়ের থুতনিতে ক্যামরা ঠ্যাক দিয়ে রাখছে কেন্
এইরকম একটা ছবি তোলার জইন্যে
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
এইরকম একটা ছবি তোলার জইন্যে
----------------------------------------------------------------------------
একশজন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।তাই কখনো বিখ্যাত হওয়ার চেষ্টা করতে হয় না--চেষ্টা করতে হয় খাঁটি হওয়ার!!
রাজিব ভাই একবার ফ্লিকারের স্ক্রিনশট নিয়েছিলাম। ছবি দেয়ার নিয়ম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
সম্পুর্ণ কঠিন এবং রঙ্গীন লেখা !
অনেক ধন্যবাদ স্যামদা
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
RIN কেমন চলছে?
RIN এখনও গোছগাছের কাজ চলতেছে। এখনও পুরোপুরি শুরু করে উঠতে পারিনি। কিন্তু সাইট অন আছে। চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন। আমার সিগ্নেচারের নিচেই লিঙ্ক পাবেন।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ফেবু তে তো কিছু ছবি দেখেছিলাম, চমৎকার সব ছবি। আপনাদের ছবি নিয়ে মুগ্ধ হওয়া ছাড়া আমার আর কিছু বলার যোগ্যতা নেই। কারন আমি ছবির ব্যাপার সেপার কিছুই বুঝিনা। তবে আপনার লেখা তো আগে বুঝতাম।এবার তো তাও মাথার উপ্রে দিয়ে গেল
ছবি এত বোঝার কী আছে? ভাল্লাগ্লেই ভাল আর এই লেখা বুঝতে হইলে প্রথম রেফারেন্সটা পড়তে হবে, গবেষণামূলক লেখা কিনা
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ছবি তো সেইরম হইছে কবি ভাই। আড্ডা একটু কঠিন হয়ে গেল, ব্যাপার না, সব বস মানুষেরা একসাথে থাকলে আড্ডা ইট্টু আট্টূ কঠিন হয়েই যায়।
আরও ছবি দেখার এবং লেখা পড়ার অপেক্ষায়
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
হেহে অনেক ধন্যবাদ। দেখি পরের লেখায় সহজ কিছু নামানো যায় কিনা!
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কী কী কঠিন কঠিন কথারে বাবা ! ন্যারেটিভ, কাউন্টার, ডিসকোর্স...পড়তে পড়তে ইনকোর্স পরীক্ষার কথা মনে পড়ে গেল ।
যাকগে, ছবি ভাল লাগছে...
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
পরেরটা সহজ করে লিখব
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ছব্লিখা ভালো পাইলাম।
তবে "চলবে" দেখলেই খালি ৄৄ মাথায় আসে।
ধইন্যা। চলবে কথাটা আসলে সুবিধাজনক না, শুনে মনে হয় মেশিন চলবে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
তাই নাকি? আচ্ছা তাইলে আপনাদের এই আর্টিফিশিয়ালি কন্সট্রাক্টেড ‘কল্পিত আড্ডা’ বা ইমাজিনড আড্ডা-রে বেনেডিক্টীয় পন্থাতেই একটু ডিকন্সট্রাক্ট করলে কি দাঁড়ায় দেখি তো। 'ইমাজিন্ড আড্ডাস'* (১৯৮৩) গ্রন্থে এ বিষয়ে মহান বেনেডিক্ট এন্ডারসন ফরমাইয়াছেন -
তাহলে কি দাঁড়ালো ব্যাপারটা? ব্যাপারটা দাঁড়ায় এই যে, আপনারা আসলে পুরা আড্ডাটাই নিজেদের মনে মনে দিসেন। আপনারা আসলে কেউ কাউরে চিনেন না, কেউ কাউরে দেখেন নাই, এমনকি একজন আরেকজনের বাস্তব অস্তিত্ত্ব সম্পর্কেও অবহিত নন। অর্থাৎ পুরা ব্যাপারটাই আসলে আপনার উর্বর মস্তিষ্কের উত্তপ্ত কল্পনা মাত্র (image in the mind)!
অবশ্য, আড্ডার ইতিহাস যেহেতু কিছু 'সুনির্দিষ্ট অর্থসমষ্টি' (a set of specific meanings) ধারণ করে, তাই এডয়ার্ড সাঈদের মতে আড্ডা 'কল্পিত' হলেও এর বর্ণনা এক ধরণের "ইন্টারপ্রিটিভ সংহতি" প্রকাশ করে। অর্থাৎ কিনা সফেদ বাংলা (আমি যা বুঝছি আরকি), যার কোন অস্তিত্ত্বই নাই বা যা কখনো ঘটেই নাই তার বর্ণনা দিলে সেটাকে কল্পনার ইন্টারপ্রিটেশন বলে। এই পর্যায়ে এসে আমরা অবশ্য ফ্রয়েড আর ইয়ুং (Carl Jung)-এর জগতে ঢুকে পড়ি, যেখানে ইড, রিপ্রেশান, আনকনশাস, কালেক্টিভ আনকনশাস, ড্রিম এনালাইসিস - এইসব বিশ্লেষণী ফ্রেইমওয়ার্কে গিয়ে বেনেডিক্টীয়-ত্রিমাত্রিক 'ইমাজিন্ড আড্ডার'-র প্যারাডাইম শিফ্ট ঘটে। ঐখানে আর না যাই।
তো, ঠিকাছেনা আপনাদের আড্ডার এই কাউন্টার-ডিকন্সট্রাকশন (নাকি ডিস্ট্রাকশন)?!
****************************************
এইটা একটা মন্তব্যের মত মন্তব্য হইছে
যেমন কুকুর তেমন মুগুর টাইপ মন্তব্য, মন্তব্যে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
মন্তব্যে
ফারাসাত
---------------------
আমার ফ্লিকার
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ছবিগুলো ভালই লাগলো। চলুক।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ত্রিমাত্রিক কবি'দা! আপনি ছবি খুব ভাল তোলেন, অনেকক্ষণ ধরে দেখা যায়! এতো অল্প ছবি দিলেন কেন? আপনার তোলা ছবি দিয়ে আলাদা পোস্ট দেন।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
আপনার প্রসংসায় সম্মানিত হইলাম, সুজন্দা। আপনে যখন বলছেন অবশ্যই দেব।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আড্ডা শেষ হবেনা। আড্ডা চলমান। বাসা বদলাইছি চলে আসো যেকোন সময়।
...........................
Every Picture Tells a Story
চলে আসব ভাইয়া, সময় পেলেই চলে আসব যে কোন সময়
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আজ আমরা তিনটি নতুন শব্দ শিখলাম - ১. গ্র্যান্ড ন্যারেটিভ ২. কাউন্টার ন্যারেটিভ ৩. ডিসকোর্স (এইটা কি মেইন ডিশ নাকি অ্যাপেটাইজার? )
লেখা পইড়া খুবই মজা পাইলাম।
ফারাসাত
আরেকটা শেখা দরকার ছিল তো, ডিকন্সট্রাকশন! এটা ব্রেকফাস্ট ছিল!
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
নতুন মন্তব্য করুন