ছড়াগুলো ফেসবুকে দিয়েছিলাম, ভাবলাম হারিয়ে, যাবে চাপা পড়বে বরং সচলে জমা থাক। কোন চিন্তাভাবনা ছাড়াই লিখে ফেলা, রাগ আর ক্ষোভের অক্ষম বহিঃপ্রকাশ। কেবলমাত্র প্রাপ্তমনস্কদের জন্য।
মতিচুর রহমান, বাজারের সর্দার,
হাই ফাই ফাল্গুনী আছে সব কেনা তার,
কাওরান বাজারের নাম করা মাসী সে,
ইস্লামী ব্যাঙ্কের কেনা সেবাদাসী সে।
মাসে মাসে ভাড়া দেয় খান্দানী পুটু তার,
গোয়াজম, নিজামীরা মেরে করে ছারখার,
পাকি-বাপ মতিচুর চলে পাকি হুকুমে,
মিলে মিশে এক হও বলে বাক-বাকুমে।
কেনা বরাহের দল, ছাপে চটি কাগজে
ভাব কী হে! আমাদের কিছু নেই মগজে?
আর কত প্রতারণা মতিচুর করবে?
জেগে আছে জনতা, টুটি চেপে ধরবে।
এককালে এক শুয়োর ছিল যে, হাস্নাত হাই নাম,
অক্ষম ছিল, আবালচোদাটা চটিতে সারিত কাম।
মাথা ভরা তার নষ্ট চিন্তা, না পাওয়ার শত ক্ষোভ,
বিকৃত রুচি, পুরুষঅধম জায়ারে করিত লোভ।
এককালে এক চুতিয়া ছিল যে, নাম হাসনাত হাই,
নারীদের শালা পণ্য ভাবিত, ভাবিত কেমনে পাই,
না পাওয়ার জ্বালা, মিটাইতো শালা, চটিতে লিখিয়া নাম,
নষ্ট ছিল যে সবকিছু তার, চটিতে সারিত কাম।
হাস্নাত হাই, নষ্ট শুয়োর এবার শুনিয়া রাখ,
খোয়াড়ে ভরিয়া মারিব যে পুটু, রাখবনা রাখঢাক।
মন্তব্য
হাইয়েরটা তো বটেই, আপনার লেখাটাও স্থূল।
নতুন মন্তব্য করুন