পারলো না বাংলাদেশ
টাইগারেরা হতাশ করলো আবার। তীরে এসে তরী ডুবলো। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জয় এখনো রয়ে গেলো অধরা।...
জয়টা বাংলাদেশের প্রাপ্য ছিলো। শেষ চার ওভারে ৩১ রান দরকার ছিলো ইংরেজদের, হাতে ছিলো দুই উইকেট মাত্র। এডি মরগান অভিষিক্ত বলার ট্রেডওয়েলকে নিয়ে এক ওভার হাতে রেখেই ম্যাচ শেষ করে দেবেন- এটা আশা করা ছিলো অনুচিত। অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের শেখার আছে এখনো বহুকিছু। আমাদের মিনি অলরাউন্ডারে ভরপুর দলটার বাঁহাতি স্পিনারেরা যেখানে ভালোই করছিলো; সেখানে শেষ পাওয়ার প্লে- তে পেসার ব্যবহারের যৌক্তিকতা বুঝলাম না। ফিল্ডিং-এ এই দলের দূর্বলতা প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে প্রায়ই। ভাগ্যটাও আজ পক্ষে ছিলো না টাইগারদের। বেশ কিছু সিদ্ধান্ত আম্পায়ারেরা আমাদের পক্ষে দিতে পারতেন। এডি মরগানও দারুণ খেলেছেন -মানতেই হবে। চাপের মুখে নবীন এই খেলোয়াড়ের টেম্পারমেন্ট থেকে আমাদের ব্যাটসম্যানেরা শিখতে পারেন অনেক কিছু।
মোটের উপর আজকের খেলা মন্দ লাগলো না। বাংলাদেশের এই দলটাকে নিয়ে আশা করা যায়। নিয়মিত জিততে শিখে যাবে একদিন, আশা রাখি। ... তবে তার জন্যে সবচেয়ে বেশি দরকার 'প্রতিভা'গুলোর ছাঁটাই। আশরাফুল বিশ্রামে গেছেন, আফতাবকেও বিশ্রামে যাবার দাবি জানাই।
বইমেলা, বইপড়া
একুশে বইমেলা শেষ হয়ে গেলো। ভালোই কাটলো একটা মাস। ক্লাস বন্ধ ছিলো এবার মেলা চলাকালীন সময়ে। তাই সময় পেলেই বিকালে বা সন্ধ্যায় চক্কর দিয়ে এসেছি সময় পেলেই। শেষের দিকের কয়েকটা দিন অবশ্য নিয়মিত যাওয়া হয় নি। পকেটের দিকে নজর দিলে এটাকে অবশ্য বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত বলে বাধ্য হই। সচল সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটা বইয়ের মোড়ক উন্মোচনে যাওয়া হয়েছে- অন্যান্য বছরের গতানুগতিক মেলার চাইতে পার্থক্য বলতে এটাই।
বই কম কেনা হয় নি এবার। সচলদের বেশ কিছু ছোটগল্প সংকলন, একটা উপন্যাস। সেবা প্রকাশনীর পেপারব্যাকগুলো প্রতিবারই কিছু না কিছু কিনি, এবারো কেনা হলো। সংগ্রহে রাখার মত বই বলতে কেনা হলো মাহমুদুল হকের অগ্রন্থিত গল্পসমগ্র, চেখভের ছোটগল্পের সংগ্রহ। শিমুল ভাইয়ের পরামর্শে কিনলাম সৈয়দ শামসুল হকের 'মার্জিনে মন্তব্য'। মেলার বাইরের ফুটপাথ হতে কিনলাম নীলক্ষেত এডিশনের দুটা রহস্যোপন্যাস কালেকশন- দীনেন্দ্রকুমার রায়ের রবার্ট ব্লেক থেকে নারায়ণ স্যানাল পর্যন্ত আছে দেখলাম।
বই কেনা যতটা হয়েছে, পড়া ততটা কোমর বেঁধে শুরু হয়নি। সেবার অনুবাদগুলো শেষ করেছি সবার আগে। ছোটগল্প পড়া হচ্ছে বিক্ষিপ্তভাবে। কখনো মাহমুদুল হকের, কখনো ধার করে আনা শাহাদুজ্জামানের অনুবাদ গল্পের, কখনো কয়েস চৌধুরীর। সচলপাড়ারগুলোতেও মোটামুটি চোখ বুলানো সারা। হালকা চালে রহস্যোপন্যাস পড়তেও মন্দ লাগে না। ফেলুদার বাদশাহী আংটি আর কিরীটি রায়ের ঘুম নেই- রিভাইজ দিয়ে নিলাম একবার...
একটি ফুটবল ম্যাচ
আজিমপুর কলোনীতে আমাদের একটা ফুটবল ক্লাব ছিলো। ছিলো মানে এখন নেই, সেটা নয়। আগে প্রতিদিন বিকেলে হৈ-হল্লা করে দল ভাগ করে যেভাবে নিয়মিত খেলা হতো, সেটা এখন আর হয় না। কলোনী ছেড়ে এসেছি বছর তিনেক হলো। মোটামুটি তার আগে পরে ছয়মাসের মাঝেই আমাদের ফুটবল ক্লাবের অধিকাংশ সদস্যরাই কলোনী ছাড়ে। কেউ পড়তে ঢাকার বাইরে যায়, কেউ আমার মতই বাবার বদলীর কারণে কলোনী ছাড়তে বাধ্য হয়। পাড়াতো ফুটবলের যে স্বাদ- সেটা কাউকে বলে বোঝানো সম্ভব না। এখন কেবল কালেভদ্রে বাইরের কোন দলের সাথে ম্যাচ পাতালেই খেলা হয়। পুরোনো বন্ধুদের জমায়েত হয়, অন্ততঃ ঢাকাস্থ ছেলেপুলে সবাই ছুটে আসে।
... যেমন এলো ২৪ তারিখ। অন্য পাড়ার সাথে ম্যাচ। বহুদিন পরে খুব আয়োজন করে আজিমপুরের অগ্রণী স্কুলের মাঠে খেলা শুরু হলো। খেলা মিনিট পনের হতে না হতেই... সে কী বৃষ্টি !!! বৈশাখের আগেই আদর্শ একটা কালবৈশাখী দেখলাম। তুমুল বাতাস, সাথে শিলাপতনও হলো খানিক পর। বিরতি দিয়ে ফুটবল ম্যাচ হলো সেদিন। বহুদিন পর আবার পাড়াতো ফুটবলের সেই বন্য মজা পেলাম। জিতলাম বলে সেই আনন্দ বেড়ে গেলো বহুগুণে...।
চারপাশের ক্রমশঃ ছোট হয়ে আসা শহরটাকে বড় ভালো লাগলো সেদিন।
পরীক্ষা
বুয়েটের টার্ম ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন দেবে, আর পরীক্ষা পেছাবে না- এমনটা হয়েছে কি আমার আড়াই বছরের বুয়েট জীবনে ?? মনে পড়ে না। ব্যতিক্রম হলো না এবারো। পরীক্ষা পেছালো দুই কিস্তিতে দুই দু'গুনে চার সপ্তাহ।
... পরীক্ষা পিছিয়ে আদৌ লাভ আছে নাকি নেই- সে তর্ক অবান্তর। তের সপ্তাহের স্টিম রোলারে পিষ্ট হবার পর কয়েকদিন শুধুই বিশ্রাম করার লোভ আসলে সামলানো যায় না। বইমেলা, খেলা দেখা, মুভি দেখা, খোমাখাতা গুঁতানো, ব্লগিং... পরীক্ষার আগে ভীষণ ব্যস্ত থাকতে হয়, দেখতেই পাচ্ছেন।
বিপ্লব দীর্ঘজীবি হোক !!
...এবং একটি অসমাপ্ত গল্পের স্মৃতি
৫৫ বছর একত্রে জীবন কাটিয়ে এসে নানা ভাই এবং নানু চিরতরে চলে গেলেন ঠিক ৫৫ দিনের ব্যবধানে। নতুন বছরের একদম শুরুতেই চলে যাওয়া নানা ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে অভ্যস্ত হবার আগেই নানুও চলে গেলেন ফেব্রুয়ারীর ২৬ তারিখ- ১২ই রবিউল আওয়াল।...
স্মৃতির শৈশবের প্রায় সবটা জুড়েই তাঁরা আছেন। সেই পিচ্চিকালে যখন বই পড়ার আনন্দটা বুঝতে শিখছিলাম, তখন আমার সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক ছিলেন নানা ভাই। সারাটা বছর মুখিয়ে থাকতাম ছুটিতে নানাবাড়িতে যাবো বলে। বিশাল ঐ বাড়িতে দৌড়ঝাঁপের সাথে সাথে আরেকটা লোভও ভালোমতই থাকতো মনের মাঝে, বইয়ের লোভ। কারণ ঢাকা ফেরত আসার আগে নানা ভাই অতি অবশ্যই কিনে দেবেন পছন্দ মতন বই। তখন ছিলো তিন গোয়েন্দা, সেবার কিশোর ক্লাসিক, অনুবাদ আর টিনটিনের সময়। বড় হবার সাথে সাথে নানা ভাইয়ের ওই আকাঙ্খিত বই কেনা কোথায় হারিয়ে গেলো, জানি না।...
নানুর সাথে অগণিত স্মৃতি। মজার বিষয় হচ্ছে, বিশাল ফাঁকা গ্রামের বাড়িটাতে ভূতের ভয়ে নানুকে আঁকড়ে ধরে রাত কাটানো কিংবা ঘন্টা খানেক পুকুরের পানিতে দাপাদাপির পরে নানুর ডাকে উঠে এসে জোর করে ভাত খাওয়ার স্মৃতিগুলো মনে পড়ছে না খুব বেশি। মনে পড়ছে- নানুর বলে যাওয়া একটা অসমাপ্ত গল্পের কথা। রুপকথার ঠাকুরমা'দের মতো নানু গল্প খুব বেশি বলেন নি। গল্প বলতে বললে নানু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটা গল্পই বলতেন, এমন একটা গল্প- যেটার শেষ উনি নিজেও ভালোভাবে বলতে পারেন নি কখনো। যদ্দূর মনে পড়ে, গল্পের মাঝে একটা কাক ছিলো। টুকটুকে একটা রসালো ফল খাবার লোভ জেগেছিলো সেই কাকের। নানাভাবে চেষ্টা করেছিলো সে ফলটাকে খাওয়ার জন্যে, কিন্তু সফল সে হতে পারেনি...
দূর কোন ভবিষ্যতে এই কাকের গল্প আমি যখন কোন পিচ্চিকে শোনাবো- আমি ঠিক জানি- গল্পটার শেষ আমিও বলতে পারবো না গুছিয়ে। শ্রোতা যদি আমায় জিজ্ঞেস করে- তারপর কী হলো; আমি বলবো যে -গল্পটা আমিও পুরোটা শুনতে পারিনি গল্পকথকের কাছ হতে। আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে মমতাময়ী নারীটি, অনাগত কারো কাছে পরিচিত থাকবেন শুধুমাত্র একটি অসমাপ্ত গল্পের স্মৃতি হয়ে...। সময় বড় বিচিত্র।
মন্তব্য
সেরিওজা এক্সপ্রেস যেন কোথায়ো না থামে, এক্সপ্রেসের গতিতে যেন চলে।
ভাল লাগাটুকু জানিয়ে গেলাম।
এক্সপ্রেস আজকাল বড় ঢিলা হয়ে গেসে... প্রতি স্টেশনেই লেট হয়ে যাচ্ছে কেবল...
_________________________________________
সেরিওজা
সুহান তুমি ডেইলি একটা করে লেখা দিও। গুরুতর কিছু হবার দরকার নাই; কি খেলা, কি পড়লা, কই গেলা-- এই টাইপ কথা হলেই চলবে। তুমি যা লেখ তাই পড়তে ভাল লাগে
বড় ভাই- আজকাল আপনি কিন্তু খালি হেজিমোনি কর্তেসেন আমার সাথে...
_________________________________________
সেরিওজা
স্মৃতি জিনিসটা খুবই আজবভাবে কাজ করে। ছোটবেলায় আমার এক পাড়াতো বড়ভাই ছিলেন- মারা গেছেন বেশ কয়েক বছর আগে। ওনার ফ্যাশন ছিল সবসময় ফুটবলের জার্সি পরে ঘোরা-শীত গ্রীষ্ম বর্ষা- সবসময়। চেলসি থেকে শুরু করে আবাহনী, কিছুই বাদ দিতেন না। । তাকে নিয়ে আমার এত্ত এত্ত স্মৃতি, কিন্তু এখনও রাস্তায়, শপিংমলে যখন কাউকে ফুটবলের জার্সি পড়ে হেঁটে যেতে দেখি, তাকে সবার আগে মনে পড়ে।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ওডিনদা, গোয়েন্দা আর গোয়েন্দা তো ছোটগল্প কালেকশন- এগুলো উপন্যাস। 'শতবর্ষের সেরা রহস্যোপন্যাস' নামের দুটা সংকলন। প্রথমটা অনীশ দেব- দ্বিতীয়টা শীর্ষেন্দু সম্পাদিত।
_________________________________________
সেরিওজা
স্মৃতিকথা ভাল লাগলো ,বলা ভাল ,বেশ ভাবালোও ,স্মৃতি জিনিসটাই বোধহয় এমন !!
ভাল কথা ,আমাকে মনে হয় কিছু দেওয়ার কথা ছিল ,ইয়াদে আছে তো ??
স্মরণ আছে...
_________________________________________
সেরিওজা
খেলা ১১জন - ১১জন হইলে খেলা যায়। কিন্তু, যখন ১১ জন - ১৩ জন হইয়া যায়, তখন আর সম্ভব না।
আজকে মরগানের ২টা নিশ্চিত আউট দেয় নাই।
কিন্তু, তারপরও মরগানের পেশাদারিত্ব আর দলের প্রতি দায়বদ্ধতা প্রশংসনীয়। ১০০ করার পরও তার কোন ভাবলেশ নাই, চোখ-মুখ শক্ত করে পরের বলের জন্য প্রস্তুত!!
স্মৃতিকথা ভাল্লাগ্লো।
- মুক্ত বয়ান
খেলায় আসলে আম্পায়ারের এতো মনোযোগ আশা করা ঠিক না। এ জাতীয় ভুল হবেই। সমস্যা হলো অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ছোটদলগুলোর বিপক্ষেই ভুল রায়গুলো যাচ্ছে...
_________________________________________
সেরিওজা
তোমার সাথে আছি ভাইডি...
সাথে আছেন জেনে কৃতজ্ঞতা...
_________________________________________
সেরিওজা
বেশ ভাল লাগল লেখাটা। তবে শেষাংশটা মন খারাপ করে দিল!
দ্বিমত পোষন করছি! 'প্রতিভা'গুলোর ছাঁটাই নয়, বরং আগামী একবছর যেন আর কোন নতুন, উদীয়মান 'প্রতিভা' জাতীয় দলে প্রবেশ করার সুযোগ না পায়, সেটা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
কর্তারা এটা বুঝলে তো লাভই হতো...
একটা কম্বিনেশন দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই গন্ডাখানেক নয়া প্লেয়ার নিয়ে নেওয়া হয়। আবারো শুণ্য থেকেই শুরু হয় সব...
_________________________________________
সেরিওজা
এভাবে প্রতিভার পেছনে লাগলে তো হবে না হে। তোমার বা হিমুর বা বলাই দা কিংবা শিমুলের বা অমিতের অথবা কনফু বা হাসান মোর্শেদ কিংবা বদ্দা বা শোহেইল-ভাই অথবা জেবতিকের লেখার যে প্রতিভা সেটা কি আমি সারাদিন ব্লগালে আমার মধ্যে আসবে?
তবে আশুকে বিরতি দেয়াতে আমিও খুশি। ও ঠিকই আবারো ফিরে আসবে, সন্দেহ করিনা।
শেষের প্যারা পড়ে অনেকদিন আগের কথা মনে পড়লো। অনেকের কবরেই মাটি দিয়েছি, কিন্তু নানার কবরে মাটি দিয়ে যতটা কেঁদেছি ততটা আর কোনবার ঘটেনি।
এক্সপ্রেস চলতে থাকুক।
পণ্টিং - শেবাগ- পিটারসেনের সাথে পিপিদা আশুর নাম নিলেন মনে হয় ?? ...
পড়েছেন, অনুভব করেছেন বলে ধন্যবাদ পিপিদা।
_________________________________________
সেরিওজা
হাহা- পিপিদা বহু যশস্বী ব্লগারের সাথে নাম নিলেন তো- তাই আশুর তুলনা দিলাম...
_________________________________________
সেরিওজা
ও তাই বলেন। আমি তো আশুকে সেই পর্যায়েরই মনে করি
হেই মিঁয়া - পরীক্ষা দেন - ব্লগাইলে খালি ২ মিনিট পর পর কমেন্ট দেখতে ইচ্ছা জাগে
কথা ঠিক...
অন্যকথাঃ আপনার নাম দেয়া বেশ কিছু ছবি যোগাড় হয়েছে... উইটনেস অফ আ প্রসিকিউশন বেশ লাগ্লো...
_________________________________________
সেরিওজা
হেই মিঁয়া - পরীক্ষা দেন ঠিক মতন আগে - তারপর কাফফারা সহ রিভিউ চাই
কারো মৃত্যুতে কেঁদেছি,এমনটা ঘটে না আমার ক্ষেত্রে। কেউ কেউ আমাকে একটু অদ্ভুত,আবার কেউবা নিষ্ঠুর বলে! তবে নানার মৃত্যুতে কেঁদেছি আকুল হয়ে। আপনার লিখাটা পড়ে তাঁকে আজ অনেক মনে পড়ছে,কিন্তু তাঁর স্মৃতি মনে নেই খুব একটা।
অনেক ভাল লিখেন! আহ! যদি আমি এমনটা পারতাম!!!
ব্লগিং-এর পাশাপাশি পরীক্ষাটাও ভাল দিবেন,আশা করি,শুভাশিস রইল।
-স্নিগ্ধা করবী
অনুভব করেছেন জেনে ভালো লাগলো...
_________________________________________
সেরিওজা
৫. সমবেদনা।
৪. পরীক্ষা পিছাইসে! ভালো কথা। এখন গল্প দে। অনেক দিন হইসে তোর নতুন গল্প পড়িনা।
৩. ওইদিন ফুটবল খেলসিলি!? মাথা আস্তা আছে ক্যমনে?! হেলমেট পইড়া খেলসস নাকি?
২. বইয়ের লিস্ট দে। দেখি কোনটা কোনটা মেরে দেয়া যায়।
১. পারবে পারবে। বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার টানা জয়ের রেকর্ড ভেংগে দেবে সব টেস্ট প্লেয়িং দেশগুলোর বিরুদ্ধে খেলেই।
---- মনজুর এলাহী ----
ঠিকাসে...
_________________________________________
সেরিওজা
- পুরো লেখাটাই পড়লাম। কিন্তু মন্তব্য করতে গিয়ে দেখি মাথায় কেবল "অগ্রণী স্কুল"টাই ঘুরছে কেবল!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এক্সপ্রেস চলুক, নিজের গতিতে। থামে না যেন
বাংলাদেশ হারবে, আমিও ভাবিনি। কিন্তু বাস্তব তো আর সবসময় আমাদের প্রত্যাশানুযায়ী হয় না।
বইমেলায় এবার যাওয়া হয়নি বেশি। খুব বেশি বইও কেনা হয়নি, গতবারের তুলনায়।
আমার নানা-নানীও মারা গেছেন বেশ ক'বছর হলো। তোমার কষ্টটা বুঝতে পারতেছি।
ভালো থাকো।
বাহ! বেশ লাগলো লেখাটা... নানাভাই মারা গেলেন ২০০৮ এ...প্রায় দু'বছর হয়ে গেলো...এখনও সেলফোন থেকে নাম্বারটা মুছিনাই...হঠাৎ হঠাৎ টিপটপ কোনও বুড়োমানুষ দেখে নানাভাইয়ের কথা মনে পড়ে! নানু মারা যান যখন আমার বয়েস দুই কিংবা তিন! কিছুই মনে নাই! ...
বইমেলা নিয়ে আধাখ্যাঁচড়া একখান ব্লগ পড়ে আছে একটা ট্যাবে...জানিনা কেন...আর লিখতে ইচ্ছা করছেনা!
সুহান...সেরিওজা আমার খুব প্রিয় একটা চরিত্রের নাম...তাকে নিয়ে কিছু লিখবে?
তোমার নয়া গল্প কই?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নানাকে মনে পড়ছে।
মনে শক্তি পেলে লিখবো কখনও তাঁকে নিয়ে..
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
নতুন মন্তব্য করুন