সেই মহোৎসবের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যে, আকরাম খান- শত সালাম আপনাকে। সেই মহাকাব্যিক ইনিংস- এরপর কিলাত কিলাবের বৃষ্টিবিঘ্নিত ফাইনালে দুরন্ত শান্ত আর পাইলট মাসুদের সেই দৌড়, মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর অর্ধশতকের কাছে স্কটিশ গ্যাভিন হ্যামিল্টনের পরাজয়, নর্দাম্পটনের মাঠে সুজন-দুর্জয়ের পাকিস্তান বধ, টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তি- বাংলাদেশ ক্রিকেটের শুধুই এগিয়েছে এরপর।
এগোনোর পথ মন্থর ছিলো। অগণিত বার কাঁটার আঘাতে পা ছড়েছে, হোঁচট খেতে হয়েছে বহুবার। অভিজাত নাকউঁচু ইংরেজ, উদ্ধত ডেভিড হুকস আর নভোজোৎ সিধুরা পদে পদে বুঝিয়ে দিয়েছেন- হবে না, এভাবে হয় না।
এভাবেই হয়। ধীরে হয়, দুই বছরেরটা দশ বছরে হয়- কিন্তু হয়; আমরা প্রমাণ করে দেখিয়েছি।
কী অবলীলায় স্বার্থপরের মতো ‘আমরা’ বলে ফেললাম !! হ্যাঁ, আমরাই করেছি সব। ৫৮ রানে অলআউট হয়েছে- ব্যাস, ঢিল ছুঁড়ে মেরেছি খেলোয়াড়দের বাড়িতে। টসের সিদ্ধান্ত পছন্দ হয়নি- ধুয়ে দাও ওদের লিখে, মুখে। ভিনদেশীরাও কম যান না। রশিদ লতিফকে ক্যাচ না ধরেও ধরেছি দাবি করতে হয় পুঁচকে বাংলাদেশের সাথে, বীরেন্দর শেবাগের ‘অর্ডিনারি’ বাংলাদেশের বিপক্ষেই যায় অশোকা ডি সিলভার আঙ্গুল।
মাঝের সময়টা আসলে খুব দুঃসময় গেছে আমাদের। একের পর এক ভিনদেশী কোচ এসেছে, দলে থাকেনি কোন সমন্বয়, থাকেনি কোন দীর্ঘ পরিকল্পনা।
নিজের প্রমাণের কাজটা আসলে করে দেখিয়েছে লাল-সবুজের একদল তরুণ, যাদের গড় বয়স ১৮ থেকে ২৫ এর মাঝে। বিক্ষিপ্তভাবে এর আগেও সাফল্য এসেছে। ২০০৭ বিশ্বকাপের আফ্রিকা ও ভারত বধ, কার্ডিফের মাঠে আশরাফুল মাটিতে নামিয়ে আনেন অস্ট্রেলীয় যুধিষ্ঠিরের রথ।
এখন আর প্রতিটি জয়ের মাঝে সময় ব্যবধান বর্ষাধিক নয়। তবুও প্রতিটি বিজয়ের পরেই এখনো ঢাকার রাস্তায় মিছিল নেমে যায়, প্রাণের উৎসবে ভেসে যায় টি-এস-সি, প্রিয় বিরক্তিকর ধারভাষ্যকারটির মুখেও ‘ওরে, তোরা সব জয়ধ্বনি কর !!’ শুনতে ভারি ভালো লাগে।
সম্ভবতঃ পৃথিবীর সবচেয়ে আবেগী জাতি আমরা। সবচাইতে দুঃখী জাতির তালিকায়ও আমাদের উপরে থাকাটা কঠিন ব্যাপার। এখানে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত শিশুদের মরণের ভার কেউ নেয় না, এখানে এখনো রাস্তায় দুর্বিষহ ট্রাফিক জ্যাম, এখানে এখনো লোডশেডিং-দুর্নীতি-সন্ত্রাস।
তবুও জীবন এখানে এখনো বেঁচে আছে। জীবন বেঁচে আছে আগুয়ান তামিম ইকবালের জন্যে প্রার্থনায়, জীবন বেঁচে আছে গ্রায়েম সোয়ানকে শফিউল ইসলামের উড়িয়ে মারায়, জীবন বেঁচে আছে মুশফিকুর রহিমের বিশাল ছক্কায়। সেই জীবনের মিছিল দেখে টিএসসির মোড়ের আনন্দিত পুলিশটি বলে, ‘ এই মিছিলে কোন সমস্যা নাই, এইটাতে কোন মারামারি হয় না, এইটা বাংলাদেশের মিছিল !!’
ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল- ব্যাটেবলে সত্যিকারের পেশাদারী দক্ষতা আর অভাবনীয় ধারাবাহিকতা দেখিয়ে। ব্যক্তিগত অপ্রাপ্তি আর দুঃখ ধুয়ে মুছে গেছে আমাদের, সমস্ত মতের অমিল সরিয়ে রেখে আজ ফেসবুকের পাতায় পাতায় প্রার্থনা- বাংলাদেশের জয় চেয়ে।
গতকাল স্মৃতির পাতায় আরেকবার চলে আসেন আকরাম খান। ২০০০ সালের এশিয়া কাপের ভারতের বিপক্ষের ম্যাচে অনিল কুম্বলের বলে টানা চার বলে চারটি বাউন্ডারি মেরে ২৪৯ রানের স্কোর দাঁড় করিয়েছেলেন আকরাম। কী যে খুশি হয়েছিলাম সেদিন !! ফাইটিং এই স্কোরকে ছেলেখেলা বানিয়ে ভারতের বিশাল জয়ও সেই আনন্দের ওজন কমায় নি।
বাংলাদেশ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছে। জিতবে হয়তো, হয়তো জিতবে না। কিন্তু একদিন তো জিতবেই সাকিব-তামিমরা। এমন দিন আসবেই- বহুদূরে হলেও আসবেই- যেদিন ক্রিকেট বিশ্ব সাসন করবে লাল সবুজ জার্সির একদল ব্যাঘ্রশাবক। সেদিন, সেদিন কেউ কি দূরতম কল্পনাতেও বিশ্বাস করবে- দুইশো রানের কোটা পেরুনোর জন্যে একদিন কত প্রার্থনা করেছিলাম আমরা ??
গত বিশ্বকাপের সময় ম্যাভেরিক স্টুডিওর একটা চমৎকার ভিডিওক্লিপ ছিলো। ‘নেভার স্টপ বিলিভিং’। ‘বিশ্বাস রাখো’। ভিডিওর শেষদৃশ্যের অগনিত মানুষের মুখ মিলে তৈরী হয় বাংলাদেশের ক্রিকেট দল- আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য, আমাদের সবচেয়ে বড় স্বপ্নের ধারকেরা।
সাকিব-তামিম-নাসির-মাশরাফি-মুশফিক-রিয়াদ-রাজ্জাক, আমরা বিশ্বাস রাখি। আমরা বিশ্বাস করি তোমাদের স্পিনে নাকাল হয়ে যাবে ইউনিস খান, আমরা বিশ্বাস করি তোমাদের ব্যাটে আজমল আছড়ে পড়বে গ্যালারীতে।
এশিয়া কাপের ফাইনাল নয়। নতুন করে স্বপ্ন দেখানো আর নতুন করে বিশ্বাস করতে শেখানোই এই টুর্নামেন্টের সব থেকে বড় প্রাপ্তি। টাইগারদের কাছে কাল আমরা এই বিশ্বাসেরই দীর্ঘস্থায়ীতা চাই।
আমরা বিশ্বাস করি- প্রতিটি রানের জন্যে উমর আকমলকে মাথার ঘামে পিচ ভেজাতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি- শহীদ আফ্রিদীকে প্রতিটি বলের আগেই দাঁতে দাঁত চেপে মাথা খাটাতে হবে।
আমরা বিশ্বাস করি- আমাদের প্রিয় বিরক্তিকর ধারাভাষ্যকারটির মুখ বিটিভির পর্দায় ম্যাচ শেষে বলবে ‘ঐ নতুনের কেতন ওড়ে !! ওরে, তোরা সব জয়ধ্বনি কর !!’
আমরা বিশ্বাস করি, আমরা টিএসসির বিজয় মিছিলে যাবো।
মন্তব্য
হবেই! হতেই হবে!
আসলে আকরাম খানের ভূমিকা এই এশিয়া কাপেও অমলিন। লোটাস কামালের বিরুদ্ধে উঠে দাঁড়ানোর প্রয়োজনীয় ঔদ্ধত্য দেখানোর জন্য।
কালকে বাংলাদেশ জিতে নিম্নোক্ত লোকগুলিকে আগামী কয়েকদিন পশ্চাদ্দেশগঞ্জে বরফকল খুলে ঘুমানোর এন্তেজাম করবে, এই কামনা করি।
১. লোটাস কামাল
২. নভজ্যোত সিং সিধু
৩. উটপোঁদ শুভ্র
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
শুভ কামনা আমার প্রিয় দেশ...
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
বিজয় আমাদের হবেই।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
হৃদয় আপ্লুত করে দেয়া লেখা। এত প্রার্থনা বৃথা যেতে পারেনা।
হল্যান্ডের সাথে খেলার সেদিনের কথা এখনো মনে পড়ে। কানের কাছে রেডিও নিয়ে সারাক্ষণ বসে খেলার ধারাবিবরণী শুনছি আর একটু পর পর গলা ফাটিয়ে উল্লাস করছি।
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি। শুভকামনা রইল। সেই সাথে প্রতীজ্ঞা রইল, কাপ জিতি আর না জিতি টাইগারদের সাথেই থাকব।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
লিয়েই লিব !
facebook
ভারতকে হারানোর পরে গেছিলাম টিএসসিতে, গত ম্যাচের পর যাই নাই শুধু আজ যাবো বলে।
মিছিলে আসবেন, বড় পর্দায় খেলা দেখার আমন্ত্রণ রইলো
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
টিএসসির মোড়ের আনন্দিত পুলিশটি বলে, ‘ এই মিছিলে কোন সমস্যা নাই, এইটাতে কোন মারামারি হয় না, এইটা বাংলাদেশের মিছিল।
বাংলাদেশ দলের জন্য শুভ কামনা রইলো।
৯৯-এ হয়েছে। সেদিনও হতে হতে হয় নাই। এবার হবেই। নেভার স্টপ বিলিভিং...
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বিজয়মিছিল হবেই আজ!
অসাধারন করে লিখেছেন সুহান, ভিতরটা এক্কেবারে নাড়া দিয়ে গেলো ভাইয়া। অজস্র শুভকামনা থাক্লো আমার দেশের জন্য, খেলার মাঠে প্রতিনিধিত্ত করতে যাওয়া আমার ছোট্ট ছোট্ট ভাইগুলার জন্য।
মাঝে মাঝে চোখের পানি খুব সস্তা হয়ে যায়
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমরা বিশ্বাস করি!
আমাদের আগামী আমাদের এগিয়ে চলার পথে ।।।।
পিপল'স ক্যাপ্টেন (জনতার অধিনায়ক) সাকিব গতদিন বলেছে, "নাথিং ইজ ইম্পসিবল!"
তাই বিরাট বিরাট স্বপ্ন দেখতে চাই... জয়ে পরাজয়ে, প্রাপ্তি অপ্রাপ্তিতে এই দেশ আমার... এই পতাকা আমার... কখনো বিষাদের স্পর্শে হয়তো মুখ কালো করে কটু কথা বলে বসবো, আবার পরের খেলায় আবারও সম্ভব অসম্ভবের হিসেব না মিলিয়ে জার্সি গা চড়িয়ে সমর্থকের আসনে বসবো...
জয় হোক... পরাজয় হোক... সাথে আছি সবসময়... প্রিয় বাংলাদেশ ক্রিকেট দল... তোমাকে সমর্থন করে করে যে ভালোবাসার স্বরূপ চিনেছি... তার শেকড় জেনো বুকের এই বাম পাশটায়... অসংখ্য শুভকামনা...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
হবেই!
সকালে ঘুম থেকে উঠলাম। এখন আবার ঘুমাবো। পুরা সতেজ, খোলা চোখে আজকের প্রতিটা বল উপভোগ করতে চাই। কোন জয়ের চাপটাপ নাই, খালি পাকিস্তানের খেলোয়াড়েরা ঘামে ট্রাউজার ভেজাচ্ছে- এই দৃশ্য দেখতে চাই।
টিএসসি, হিয়ার উই কাম !!
আমি প্রায় ঘোষনা দিয়ে সুহানের লেখার ভক্ত। সে যাইই লেখে--সেইটাই ভাল লাগে।
বিশেষ করে তার খেলাধুলার উপরে যে ক'টি লেখা আছে সেগুলো মাঝে মাঝেই ঘুরে ফিরে পড়ি।
আজকের এই লেখাটা পড়তে গিয়ে অজান্তেই চোখ ভিজে উঠল।
কী পাগলা ছেলে, কী পাগলা ক্রিকেট টিম, আর কী পাগলা আমি--যেন ১৪ কোটি লোক আলাদা কেউ নয়--এক সুরে বাঁধা এক ভীষন আবেগী মানুষ!
আজকে আমরা হারি-জিতি যাইই হোক না কেন---এইযে আমাদের অন্তরের পাগলামীটা, এইযে আমাদের অন্তস্থ একসূত্রীতা---এইটে যেন ভুলে না যাই কেউ। দুঃসময়ে সুসময়ে সকল সময়ে যেন আমরা মনে রাখি আমরা এক পাগলি মায়ের দামাল ছেলে---
স্যালুট বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম (তোমরা মাঠে খেলতে নামার আগে এই লেখাটা পড়তে পারলে বেশ হতো)
স্যালুট সুহান
স্যালুট এতগুলো পাগলা লোকের দেশ, আমার দেশ- বাংলাদেশ!!
সম্ভবত নয়, আমি নিশ্চিত করেই বলতে চাই, পৃথিবীর সবচাইতে আবেগী জাতি আমরা। অথচ আবেগটাকে নেতিবাচক বলে দূরে সরিয়ে রাখার কি প্রাণপণ অপচেষ্টা! সুহান, আমরা জিতে গেছি
আর একটি বিজয় মিছিল হতেই হবে।
কী যে ভালো লাগলো লেখাটা !
(বাঘুবাচ্চা)দের জন্য শুভকামনা
টিএসসির মোড়ের আনন্দিত পুলিশটি বলে, ‘ এই মিছিলে কোন সমস্যা নাই, এইটাতে কোন মারামারি হয় না, এইটা বাংলাদেশের মিছিল।
চোখে পানি এসে গেলো। হ্যাট্স অফ সুহান।
"এই মিছিলে কোন সমস্যা নাই, এইটাতে কোন মারামারি হয় না, এইটা বাংলাদেশের মিছিল।"
কি অসাধারণ কথা। বাংলাদেশ তো জিতেই আছে। আজকে শুধু আনুষ্ঠানিকতা।
কে বলসে, বয়সের সাথে সাথে চোখের জল কমে যায়?
ভীষন সত্যি কথা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
কী অসাধারণ লেখা! আপনার কী-বোর্ডকে সেলাম, আপনার লেখনীকে সেলাম!!!
অসম্ভব আবেগী একটা লেখা! শিহরণ জাগানো একটা লেখা! কিছু বলার থাকে না এমন লেখার পরে, নেই-ও!
বাংলাদেশ জিতবে আজ, এ বিশ্বাস আমাদের সবার। আমাদের চাওয়া, আনন্দ, আশা আজ ওদের ঘিরেই।
শুধু বলে রাখি- ওরা যদি আজ হেরেও যায়, ওরা আমারই থাকবে, একটু ্পাল্টে যাবে না আমার কাছে। আমি গালি দেব না, আগামীকালটা নিয়ে হতাশ হব না, মনে দুমড়ে মুচড়ে দেয়া কষ্ট নিয়েও নয় উইকেট পড়ে যাওয়ার পর আসম্ভব আশা নিয়ে বসে থাকব- না পারলে আবার পরের খেলার তারিখ নিয়ে কথা বলে নেব আর সবার সাথে।
ভাল হোক আপনার, ভাল হোক বাংলাদেশের। বাংলাদেশের জয় হোক আজ।
অটঃ ক্রিকেট লিখিয়ে হিসেবে উৎপল শুভ্র মনে আলাদা জায়গা নিয়ে আছেন। সুহান রিজওয়ান নামে একজনও সেখানে বিপুল বিক্রমে জায়গা করে নিয়েছেন সেখানে!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
শুভকামনা - প্রিয় বাংলাদেশ ক্রিকেট দল...
আজ কাল বোশেখীর ঝড় উঠবে মিরপুরে, পাকিস্তান উড়ে যাবে, আর আমরা ভিজবো চোখের নোনা জলের বৃষ্টিতে।
জিতবই, নেভার স্টপ বিলিভিং
আমরা আবেগি জাতি বলেই ক্রিকেট নামক একটা খেলার জন্য এতোটা আবেগি একটা লেখা সৃষ্টি করা সম্ভব।
টুপি খোলা কুর্নিশ সুহান ভাই।
বাংলাদেশ জিতবেই।
" দে দে টাইগার
ফাকিস্তানরে করে দে গুড়া পাউডার......"
ফলাফল যা-ই হোক, আমরা তো জিতেছিই ! কারণ আমরা এখন বিশ্বাসের দৃঢ়তায় বলতে পারি- আমরা জিততে জানি !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ভিডিওটা দেখে চোখে পানি এসে গেলো...
নতুন মন্তব্য করুন