ছোটবেলায় সবরকম খেলাধূলাই ভয়ংকর আগ্রহের সাথে ফলো করতাম। ফুটবল ক্রিকেট টেনিসের সাথে সাথে এথলেটিক্স-ও। আমার বাচ্চাকালের হিরো ছিল মার্কিন ট্র্যাক তারকা কার্ল লুইস। ১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকের সেই স্মৃতি আজো জ্বলজ্বল করে। তখন ৮৮-র সর্বগ্রাসী বন্যা চলছে - স্কুল-টুল সব বন্ধ, আর টিভিতে এরশাদের হাঁটুপানিতে হাঁটাহাঁটির প্রোপাগান্ডা। এরই মাঝে এক রাতে বিটিভির অলিম্পিক রাউন্ড-আপে দেখলাম ১০০ মিটার দৌড়ের ফাইনাল। কানাডার স্প্রিন্টার বেন জনসন ধ্বংস করে দিল বিশ্ব রেকর্ড - ৯.৭৯ সেকেন্ড। কিন্তু দুই দিনের মধ্যেই ড্রাগ টেস্টে ধরা পড়ল জনসন। অলিম্পিকের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ স্ক্যান্ডাল।
এথলেটিক্সের রেকর্ডের মান-ইজ্জত নিয়ে তখন থেকেই ঘোর সন্দেহের শুরু। গত বিশ বছর ধরে তাই চলে আসছে। বেন জনসনের পরে ১০০ মিটারে আরো দুটি বিশ্ব রেকর্ড বাতিল করা হয়েছে - টিম মন্টগোমারি আর জাস্টিন গ্যাটলিনের ড্রাগ ব্যবহারের কারনে।
*
তবে সিউলের সুদীর্ঘ ২০ বছর পরে জামাইকার নবীন তারকা উসেইন বল্ট অবশেষে স্প্রিন্টিং-এর যেই যথোপযুক্ত গ্ল্যামার এবং মর্যাদা, সেগুলো অনেকাংশেই ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। গত শনিবার অবিশ্বাস্য এক দৌড়ে ইতিহাসে প্রথমবারের মত ১০০ মিটারের সময়কে ৯.৬-এর কোঠায় নামিয়ে আনেন - ৯.৬৯ সেকেন্ড। (ভিডিও এখানে)
আর আজকে চারদিন পরে আবারো ইতিহাস সৃষ্টি করলেন ২১ বছরের এই অতিমানব। এথলেটিক্সের জগতে সবচেয়ে বিস্ময়কর দৌড়গুলোর একটি ছিল মার্কিন স্প্রিন্টার মাইকেল জনসনের ১৯৯৬ সালের আটলান্টা অলিম্পিক্সে ২০০ মিটার দৌড়ে স্বর্ণপদক বিজয়। সেই রাতে জনসন (মানে মাইকেল জনসন - কলংকিত বেন জনসনের সাথে কোন সম্পর্ক নেই) যদি শুধু বিশ্ব রেকর্ড গড়তেন তাইলে তিনি এত হৈচৈ-এর সৃষ্টি করতেন না। কিন্তু জনসন শুধু রেকর্ড ভাঙ্গেননি। ১০০ বা ২০০ মিটার স্প্রিন্টে রেকর্ড ভাঙ্গে সাধারণত ০.০১ বা ০.০২ সেকেন্ডের ব্যবধানে - খুব বেশীর বেশী ০.০৪ বা ০.০৫ সেকেন্ডের ব্যবধানে। ওদিকে আটলান্টায় জনসন ২০০ মিটার দৌড়েছিলেন ১৯.৩২ সেকেন্ডে, মানে আগের রেকর্ডের থেকে ০.৩৪ সেকেন্ড তিনি এক ধাপে ছেঁটে ফেলেন।
ক্রীড়াজগতের ইতিহাসে সে ছিল এক অবিস্মরণীয় মুহুর্ত। সোনালী রঙ্গের রানিং-শু পরিহিত, ডান্ডার মত খাড়া এবং শক্ত হয়ে দৌড়াচ্ছেন এক কৃষ্ণাঙ্গ স্প্রিন্টার। ১৯৯৬ সালে জনসন যেই রেকর্ড গড়েছিলেন, ভাবা হয়েছিল আর কোনদিন তা কেউ ভাঙ্গতে পারবে না।
কিন্তু আজকে বেইজিং-এর অলিম্পিক স্টেডিয়ামে উসেইন বল্ট তাই ভাঙ্গতে সক্ষম হলেন। এথলেটিক্সের পরম আরাধ্য রেকর্ড - the Holy Grail of track and field - ২০০ মিটার আজ তিনি দৌড়েছেন নতুন এক সময়ে - ১৯.৩০ সেকেন্ড। (ভিডিও)
গত শনিবার খানিকটা হেলাফেলায় দৌড়েও তিনি ১০০ মিটারে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছিলেন। কিন্তু বল্ট জানতেন যে মাইকেল জনসনের ২০০ মিটার রেকর্ড ভাঙ্গতে চাইলে তাকে পড়িমড়ি করে দৌড়াতে হবে। কোন রকম রিল্যাক্স বা গাফিলতি করা চলবে না।
তিনি রিল্যাক্স করেননি। ফুল স্পীডেই দৌড়েছেন পুরো ২০০ মিটার। এবং দৌড়ের পরে মাইকেল জনসন স্বয়ং তাকে খেতাব দিয়েছেন - সুপারম্যান!
*
ড্রাগের সন্দেহ ১০০% মোচন করা আদৌ কোনদিন সম্ভব কি না জানি না। এইটাই বেন জনসনের মত কুলাঙ্গারদের কর্মফল। কিন্তু এতোটুকু সত্য যে বল্ট-কে হাজারোবার টেস্ট করা হয়েছে, এই অলিম্পিকেও, কিন্তু কিছু পাওয়া যায়নি। পাওয়া না গেলেও তার স্পীড, তার প্রতিভা বিশ্বাসযোগ্য। সেই ১৫ বছর বয়স থেকেই স্প্রিন্টে নানান শিরোপা জিতে চলেছেন। এবং ইতিহাসের অন্যান্য নামী স্প্রিন্টারদের থেকে তিনি সম্পূর্ণই আলাদা অন্তত তার বিশাল উচ্চতার কারনে - ৬ ফুট ৫ ইঞ্চি - প্রায় বাস্কেটবল খেলোয়াড়দের কাছাকাছি! যেখানে কার্ল লুইস ছিলেন 'মাত্র' ৬ ফুট ২। হিসাব করা হয়েছে যে তার উচ্চতার কারনে বল্ট ১০০ মিটার পাড়ি দিতে পারেন মাত্র ৪০-৪১ কদমে। অথচ সাধারণ উচ্চতার স্প্রিন্টারদের লাগে আরো ৫-৬ কদম বেশী!
ইতিহাসের দ্রুততম মানব উসেইন বল্ট বিশ্বময় কোটি কোটি দর্শককে পুলকিত করেছেন গত কয়েকদিন ধরে। মানুষরূপী এই বিদ্যুতের ঝলক, আমাদের সময়ের লাইটনিং বল্ট উসেইন বল্টকে অজস্র অভিনন্দন।
মন্তব্য
এবারের অলিম্পিকে আমার কাছে এখনও পর্যন্ত শ্রেষ্ঠতম আকর্ষণ এই বিস্ময়-স্প্রিন্টার!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
মাইকেল জনসনের সেই দৌড় আমাকে স্প্রিন্টের প্রতি টানতে শুরু করে। সে এক অবিশ্বাস্য দৃশ্য। সোনালী রংয়ের বুটে, বিদ্যুতগতিতে চলছে একটা মানুষ। বোল্টের ১০০ মিটার দেখে মনে হলো হেসে খেলে আনন্দ দিয়ে জিতবে ২০০ মিটার।
বোল্ট তার নামের মর্যাদা রক্ষা করেছে। শালার দৌড় দেখে বাকি অ্যাথলেটরা চরম ঘাবড়ায় গেসে। ও ক্রিকেট ছাইড়া দৌড়াইতে নাইমা ভালো করসে। ক্রিকেট খেললে পার্টনার ব্যাটসম্যানরে কল দিয়া রান আউট করাইতো খালি। আমাদের বাশাররে উচিত ছিলো ওর সাথে এক বস্তায় পা ঢুকাইয়া দৌড়ানোর প্র্যাকটিস করানো।
বিবিসির লিঙ্কে গেলাম, কয়, তোমার টেরিটরিতে এই মিডিয়া চলবে না [Sorry, this media is not available in your territory]। শেষমেশ ৎসেটডেএফ এ খুঁইজা বাইর করলাম। সেইখানে আবার কোয়ালিটি বেশি চড়া, তাই বোল্টের কার্যকলাপ সব স্লোমোশনে দেখতে হইলো।
যাই হোক, বিবিসির এই দুষ্টামির পিছে কারণ খুঁইজা পাইলাম না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ধুর কি যে কননা! লেরিন ফ্রাঙ্কোর মত আর এথলিট আছে?
http://www.faniq.com/blog/Leryn-Franco-Paraguay-Javelinist-Already-Wins-Gold-For-Hottest-Olympian-Blog-10995
http://sports.yahoo.com/olympics/beijing/blog/fourth_place_medal/post/The-hot-Paraguayan-goes-cold-at-Olympics?urn=oly,101791
http://sports.yahoo.com/olympics/beijing/par/leryn+franco/8002907
http://en.wikipedia.org/wiki/Leryn_Franco
http://www.thespoiler.co.uk/index.php/2008/08/12/steamy-olympian-number-6-leryn-franco
http://sportsillustrated.cnn.com/2008/extramustard/08/12/leryn-franco-gets-discovered/index.html
http://ballhype.com/story/leryn_franco_paraguay_javelinist_already_wins_gold_for/
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এইটা একটা ভালো জিনিস দিছো....
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
জ্যামাইকানরা প্রাউড তাদের কখনও কোনও অলিম্পিকেই ড্রাগের কিছু হয়নি, আমিও এখন ইউসেইন বল্টের ফ্যান
এবারের অলিম্পিকে আমি আরো ফ্যান হয়েছি অসি সুইমার স্ট্যাফেনি রাইস আর ওর বয়ফ্রেন্ড এইম্যান
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
বোল্ট কে নিয়ে করা নিউইয়র্ক টাইমস এর এই বিশ্লেষণটা চমৎকার। দেখার অনুরোধ থাকলো।
ভদ্রলোকের স্টার্টিং একটু দেরিতে হয়, কিন্তু, তারপরের প্রথম ৫০ মিটার বিদ্যুতের গতিতে অন্যদের সাথে বিশাল ব্যবধান তৈরি করে ফেলে। এই বিশ্লেষণটা ১০০ মিটারের।
কিন্তু কালকের ২০০ মিটারেও একই রকম ঘটনা ঘটেছে। তবে কাল আর ফিনিশিং লাইন পার হবার আগে ডানে-বামে তাকাতে দেখা যায় নি। মানে, একটু সিরিয়াস হয়ে গেছে।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আরেকজন অ্যাথলেটের দুর্ভাগ্য আমার বড্ড খারাপ লেগেছে।
মেয়েদের ১০০ মিটার হার্ডলসে আমেরিকার লোলো জোন্স। বেচারি শেষ দুটো ব্যারিয়ারে আটকে গিয়ে প্রথম অবস্থান থেকে মুহূর্তেই সবার পেছনে পড়ে যায়।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
হায় হায় এই কান্ড আগে দেখি নাই। বড়ই দুঃখজনক।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
জামাইকানদের মনে হচ্ছে জ়েনেটিক ব্যবচ্ছেদ করা দরকার। কোন এক সময় জামাইকাতে শিম্পাঞ্জির সাথে চীতাবাঘের মিউটেশন হয়েছিলো কিনা যাচাই করা দরকার। পুরুষ মহিলা সব বিভাগেই দেখি জাইমাকান স্প্রিন্টারদের ধারের কাছে কেউ যেতে পারেনা। খুবই আজীব ব্যাপার!
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
হুম, অভিজিৎদা, জামাইকানদের শিম্পাঞ্জীর সাথে তুলনাটা কিঞ্চিৎ আপত্তিকর লাগলো। কালো বলেই কি এই তুলনা টানলেন? অন্তত আপনার থেকে এমন মন্তব্য আশা করিনি!
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
খারাপ লাগুক আর নাই লাগুক, মানুষের জিনের সাথে শিম্পাঞ্জিদের জিনেরই মিল সবচেয়ে বেশি- ৯৮%। কালো সাদা এখানে ফ্যাক্টর নয়। আসলে ২ লক্ষ বছর আগেকার আমাদের পূর্ব পুরুষদের যদি আপনার সামনে হাজির করা হয় - তাদের অনেকটা শিম্পাঞ্জির মতই দেখাবে কিন্তু!, এ আমার কথা নয়, জীবাশ্মবিদ জর্জ গোল্ড সিম্পসন আর বিবর্তনবিদ হাক্সলি অনেক আগেই বলে গেছেন। এতে লজ্জিত হবার কিছু নেই।
আমি কালো বলে আলাদা ভাবে কিছু বলি নি। ব্যাপারটা আমার মাথায় ছিলো না। আপনার মন্তব্যের পর বুঝতে পারছি- পলিটিকালি ইনকারেক্ট কথা বলেছি বোধ হয়। আসলে চিতাবাঘের ক্ষিপ্রগতি আর আমাদের পূর্বপুরুষদের (কমন এপ) এর মিউটেশন নিয়ে রসিকতা করতে গেছিলাম। সরি।
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
অ্যাথলেটিকসে কিংবা অলিম্পিকে আমার আগ্রহ তেমন নাই। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে বোল্টের নাম সবার থেকে শুনে একশ মিটারের ক্লিপটা নেটে দেখলাম।
এরপর দুইশ মিটারেরটা নিজ উদ্যোগেই দেখলাম।
ভদ্রলোক তো সোজা সাপ্টা অমানুষ দেখলাম।
ভালো কথা মা-মু ভাই যেই ছবি দিলেন, অ্যাথলেটিকস দেখা তো বাড়াতেই হচ্ছে
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
লাইটনিং বোল্ট নামটা পুরা জবরদস্ত হইছে এই এথলেটের জন্য। ভাইরে ভাই! হেয় কি দৌড়ায় না উড়ে!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
গজব দৌড় দিছে রীতিমতো
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
A BOLT FROM THE JAMAICA
কালসন্ধ্যায় আমার ফেবারিট এ্যাথলিট লিস্টে মাইকেল জনসন আর কার্ল লুইসের একধাপ করে অবনতি হয়ে গেল
বোল্টের কাছে ৯.৫ এর ঘরে ১০০ মিটারের রেকর্ড দেখার আশা রাখি (গুনীজনেরা কিসব হিসেব-কিতেব করে বলেছেন এটা নাকি সম্ভবনা, দেখা যাক)
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
এই অ্যাথলেটিকসে আমার আগ্রহটা আর হইলো না। তবে লেখাটি কিন্তু খুব আগ্রহ নিয়েই পড়েছি।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
কিন্তু আমি বহু খুঁজেও কোথাও বোল্টের ভিডিও পেলাম না। বিবিসিরটা দেখতে দেয় না, ইউটিউবে নেই। কেমনে পাই বলেন দেখি?
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
হ, দ্যাখতে পাওয়ার কথা নাহ। কপিরাইট আইনের ব্যাপারে গুগল নাকে খত দিসে।
১০০ মিটার
২০০ মিটার
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
সৌরভ,
কঠিন!
অনেক থ্যাংক্স তোমারে।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
এক্কেবারে ফাটাইলাইছে
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি
------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !
হ্যায় একটা জিনিস।
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
হা '৮৮
হা জো ফ্লো
হা ক্রিস্টিন অটো
লাইন ছাড়া চলেনা রেলগাড়ি
লাইন ছাড়া চলেনা রেলগাড়ি
বোল্ট ব্যাটা মানুষ না, পুরা অমানুষ! গতিমানব নাকি অতিমানব?
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
লেরিন আসলেই বেশ ইয়ে। ৪২ নাম্বার হলে কী হবে, সে তার বর্শা দিয়ে দূরদূরান্তের লোকজনের হৃদয় এফোঁড়ওফোঁড় করে ছেড়েছে।
ধুর, যাইগা দক্ষিণামেরিকা।
ছবিসূত্রঃ ষ্টুটগার্টার ৎসাইটুং।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমি লেরিনরে দেইখা টাসকি খায়া ছবি খুঁজতে ছিলাম। দেখি ইয়াহু না কোন নিউজ ওয়েবসাইটে সাড়ে তিনশ কমেন্ট পড়ছে উহু আহা কইরা।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
মেয়েটার ঠোঁট দেখে আমার ... যাই হোক। লেটস কন্ট্রোল আওয়ারসেলভস।
হাঁটুপানির জলদস্যু
নতুন মন্তব্য করুন