একদিন চাঁদের বেদনা,বেদনার চাঁদ একদিন

ভালো লাগল কবিতা।
কোন লেখায় মা থাকলে যেমন একটা ভালোলাগার অনুভূতি হয়... ততোধিক না হলেও একটা আপন অনুভূতি কোন লেখায় চাঁদ থাকলে। তাই চিৎকার করে গান গাইতে ইচ্ছে করে...
আমার চোখ বেঁধে দাও আলো
দাও শান্ত শীতল পাটি।
তুমি মায়ের মত ভালো।
আমি একলাটি পথ হাঁটি।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

কৃতজ্ঞতা, পরিবর্তনশীল। কবিতা ভালো লেগেছে বলে ।

আমার চোখ বেঁধে দাও আলো
দাও শান্ত শীতল পাটি।
তুমি মায়ের মত ভালো।
আমি একলাটি পথ হাঁটি।

দুর্দান্ত ।
---------------------------------------------------------

'...এইসব লিখি আর নাই লিখি অধিক
পাতার তবু তো প্রবাহেরই প্রতিক...'

কবিতার পঙক্তির এরকম বিচ্ছিন্ন উপস্থাপনা কাম্য নয়। কিন্তু অফলাইনে সেরকম একটা কাজই করতে ইচ্ছে হলো। পাঠকের স্বাধীনতা আছে যেকোনোভাবে পাঠক্রিয়া সমাপ্ত করবার। এই সজ্জার ভিতর দিয়ে এভাবে গিয়ে আমি যে আনন্দে স্নান সারতে পারলাম, তা কদাচিৎ হবার সুযোগ ঘটে।

জল দরবারে সাক্ষ্য দিতে এসে ঘুমিয়ে গেছি ফের প্রিয় মাছঘরে !
এই বিষাদিত নিদ্রা তবে ভালো,ভালো এই নুনমাখা চান্নীপান
শিরার ভেতর রেখেছি হাফ-সমুদ্দুর
তার নুন ও নোনতা পৃষ্টা এক

আধারে কভু ফিরি নি বাড়ি,পাছে চাঁদের গতরে লেগে যায় দাগ !

বড় ভাল লাগলো...

কথাটা এই হিশেবে বলা যে, আমার পাঠ অভিজ্ঞতা আন্তরিক ছিল, কিছু শব্দ ও লাইন আমি মনে রাখবো, রাখতে হবে... এই বাধ্যতা কবির সাফল্য...

আপনার আরো কবিতা পড়তে চাই... দ্বিতীয় কবিতার শেষাংশটুকু বড় অসাধারণ...

পুরোটা তুলে দিলে তো বলতেন নকল করেছি... তাই একটু একটু প্রতিনিধি তুলে দিলাম

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

- কবিতাতো বুঝিনা সুপান্থদা, পড়ার পরের অনুভূতি ব্যক্ত করতে পারবো না, তবে বলতে পারি পড়ে আরাম লেগেছে।

চাঁদের ব্যাপারে যা বললেন, এখানে প্রবাসী চাঁদকে দেখেও মাঝে মাঝে এমনই মনে হয়। শীতের কনকনে ঠান্ডায় পরিষ্কার আকাশে পৌনে একখানা চাঁদ দেখা যায় ঝুপরির মাঝের পথ থেকে। তখন 'কেমন কেমন' জানি লাগে। কিছু বলতে পারি না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

শীতের কনকনে ঠান্ডায় পরিষ্কার আকাশে পৌনে একখানা চাঁদ দেখা যায় ঝুপরির মাঝের পথ থেকে। তখন 'কেমন কেমন' জানি লাগে।

তা ও ভালো , ডিলিট সিনে'র হাসিনা কী, তার ভাইয়ের বিখ্যাত উক্তির ফাঁক ফোকর দিয়ে চাঁদ ও যে আমার ধু:গো: ভাইয়ের ভাবনায় আছে- সেটা জেনেই আরাম লাগতেছে ।
পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ গো দাদা !

---------------------------------------------------------

'...এইসব লিখি আর নাই লিখি অধিক
পাতার তবু তো প্রবাহেরই প্রতিক...'

আপনারা প্রায় সকলে একই ভাষারীতিতে আটকে থাকলেন একযুগ ধরে । কেউ কেউ দেখছি বেরিয়ে আসার চেষ্টায় আছেন ।
অফেন্ড হবেন না । 'আপনারা' বলতে যাদের বুঝালাম তাদের সকলের লেখার সাথে পরিচিত অনেকদিন থেকে । মুগ্ধতাজাগানিয়া লেখা নিঃসন্দেহে তবে সময়ে কিছুটা বদলাতে হয়,নাকি?
বদলানোর ক্ষমতা আপনাদের আছে, জেনেই মন্তব্য করলাম ।

আমি খালি টাশকি খাই, মাইনষে এইর'ম লেখে কেমনে?
(ইয়ার্কি না, ১০০% গ্যারান্টেড )
-------------------------------------
"শিয়রের কাছে কেনো এতো নীল জল? "

দুর্দান্ত লেখা। ভাল লাগল।
___________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

প্রথমটা অতি সৌন্দর্য
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

চাঁদেরা কেবল বেদনাই জাগায়!
শান্তি পেলাম।

"আমি ভাঁড়ারে রাখি নি সঞ্চয়- শিল্লি মেরে চলে গেছে কাল
ফিরতি পথে দেখি তুমি দাড়িয়েছো মুদিত পুষ্পের লজ্জায় লাল
সেই চির রহস্যের ভেতর পথের ইতিহাস পেয়েছে গূঢ় ব্যঞ্জনা
নিরবতা ? কার নিরবতা বলছে উঠে 'কেউ নয় আপনজনা ?...'

......মন্তব্য করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি...

____________________________
শান্তিও যদি সিংহের মত গর্জায়, তাকে ডরাই।
--নরেশ গুহ