১।
আজকের দিনটা বড্ড মনখারাপের। বাংলা দিনপঞ্জির দিকে তাকালে জ্বলজ্বল করে তাকিয়ে থাকে মনখারাপ করা একটি তারিখ- বাইশে শ্রাবণ। রবি বুড়ো যতই বলে যান না কেন- “তখন কে বলে গো, সেই প্রভাতে নেই আমি”, এই দিনে বুড়োর ছবির দিকে তাকালে আনমনে ঠিকই সুর বেজে ওঠে- “তুমি কি কেবলই ছবি? শুধু পটে লিখা!” যাকগে, বাংলা তারিখ দেখে উদাস মনে বুড়োর পাঁচালি গাইতে আসিনি। মন খারাপ হয়েছিল আসলে ইংরেজি ক্যালেন্ডার দেখে- যেখানে ধুলো আর ছাইয়ের পটভূমিতে জ্বলছে- ছয় আগস্ট। ১৯৪৫ সালের এই দিনটিতেই “এনোলা গে” বিমানের চালক আলতো করে ছেড়ে দিয়েছিলেন “ছোট্ট খোকা”। সৃষ্টি হয়েছিল গত শতাব্দীর ভয়াবহতম মানবিক বিপর্যয়ের, যার অংশীদার রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে বিখ্যাত বিজ্ঞানীরা পর্যন্ত।
যে জাপানীরদের একটি দল নানকিং গনহত্যা চালিয়েছিল; আবার সেই জাপানীদেরই আরেকটি নিরীহ দল গনহত্যার শিকার হল হিরোশিমা আর নাগাসাকি তে। দু'বারেই রাজায় রাজায় লড়াই হল, প্রাণ গেল নিরীহ উলুখাগড়ার। কে বলেছে, নরক পরকালে?
২।
মা প্রকৃতির ১১৬ সন্তানের মাঝে ইউরেনিয়াম বড্ড ছটফটে, ঠিক আমাদের তারেকাণুর মত। তবে কিনা, তারেকাণুর ধ্বংসলীলা চলে কেবলই পাঠিকাদের কোমল হৃদয়ে। আর, ইউরেনিয়মের এত বাছবিচার নেই। তারেকাণুর যেমন ব্রেক নেই, চলছে তো চলছেই। ইউরেনিয়ামেরও তেমন ব্রেক নেই, ভাংছে তো ভাংছেই, তাও আবার একলা না- বৌ-বাচ্চা-নাতি-পুতি সবাইকে নিয়ে, গলাগলি ধরে। এমনতরো ভয়াবহ বস্তু দিয়েই তৈরি হয়েছিল হিরোশিমাকে আলিঙ্গন করা ছোট্ট খোকা (Little Boy), নামের কি বাহার! মনে রাখতে হবে- ইউরেনিয়াম প্রচন্ড ভারী; হাইড্রোজেনের চেয়ে প্রায় দু’শ গুনেরও বেশি। পানির ফোঁটা অনেক বড় হলে কি হয়? টলটল করে না? একটু আলতো খোঁচা লাগলেই ঠুস। ইউরেনিয়ামের মত ভারী পদার্থের পরমাণুর ও ঠিক একই অবস্থা। অবশ্য, এ বস্তু আছে বেশ কয়েক জাতের। যেটার রোল নাম্বার ২৩৮, সেটা একটু ভদ্র গোছের- একবারে আমাদের বিবাহ পরবর্তী হয়রানাবীরের মত; বৌয়ের লিখিত অনুমতিপত্র ছাড়া এক পাও নড়েনা, ব্লগ পর্যন্ত লেখেনা- এমন লক্ষী ছেলে। ভাগ্যি যে প্রকৃতিতে এর ভাগটাই বেশি। আর ২৩৫ রোল নাম্বারওলা যে জাতটা আছে সে একেবারে আমাদের দুষ্ট বালিকাপ্পুর মত। এই কারো ঘাড়ে চড়ে তো এই কারো টাকে চাঁটি মারে। এখানে চশমা ভাঙ্গে তো ওখানে তিনতলা থেকে প্যারাসুট ছাড়া ঝাপ দেয়। এই সাঁড়াশী দিয়ে টেনে কারো জিভ তুলে ফেলে তো ওই আবার সেটা ব্লগ লিখে জানান দেয়- এই অবস্থা। এক মুহুর্তের বিরাম নেই। ভাগ্যিস, এই দস্যি জাতের ইউরেনিয়াম প্রকৃতিতে বেশি পাওয়া যায় না।
৩।
আচ্ছা একটা চুলার সাথে একখানা বোমার পার্থক্য কতখানি? কি ভুরু কুচকে তাকাচ্ছেন? ভাবছেন এ আবার কেমনধারা প্রশ্ন? এর চাইতে পোষা মুর্গির সাথে পাগলা ষাঁড়ের পার্থক্য কতখানি জিজ্ঞাসা করলে ভাল হত? ভুরু নামিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে বসুন, বলছি। উত্তরটা হল- পার্থক্য অতি অল্প, নেই বললেই চলে। উত্তর পছন্দ হল না বুঝি? দাঁড়ান, বুঝিয়ে বলি। এই দুজনের পার্থক্য হল শুধু “নিয়ন্ত্রণ” আর “অনিয়ন্ত্রণ” এ। আপনার টেবিলে রাখা নিরীহ গোছের কেরোসিনে জ্বলা কুপিবাতিটার দিকে তাকান। এটাকেই যদি জোরসে ছুড়ে মারেন তবে “মলোটভ কক্টেল” হয়ে ফেটে যাবে। রান্নাঘরে গিয়ে জ্বলন্ত গ্যাসের চুলোর পাইপটা ফুটো করে দিন, ভয়াবহ গ্যাস বোমার বিস্ফোরণে আপনার রান্নাঘর উড়ে যাবে। চাই কি- আপনিও। আর সেখানে “অনিয়ন্ত্রন” এর নাম যদি হয় নিউক্লীয় শেকল বিক্রিয়া (Nuclear Chain Reaction) তবেই হয়েছে, নরকের চাবি একবারে হাতের মুঠোয়।
৪।
ধরেন, আপনি একটা ভিড়ের পেছনের দিকে দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাত মনে দুষ্টবুদ্ধি চাপল- সামনে দাঁড়ানো দুজনের পশ্চাদ্দেশে দুহাতে কষে রামচিমটি দিলেন। (হাঁটু ইস্কুলের প্যারেডে এটা বেশ ভাল তামাশা ছিল।) আপাতত ধরে নিচ্ছি ধরে নিচ্ছি উপস্থিত সব মানুষ সমান ভাবে প্রতিশোধ প্রবণ এবং অজ্ঞাত কারণে তাদের পেছনে তাকাবার অনুমতি নেই। এই উভয় সঙ্কটে একটাই করণীয়- ইন্সাফের সাথে সামনে সেটা পৌঁছে দেয়া। আপনি দিয়েছিলেন মাত্র দুজনকে। তারা আবার দুই+দুই=চার হাতে সামনের আরো চার জনের পশ্চাদ্দেশ লাল করে দেবে। এরা আবার নিপুণ দক্ষতায় চার দু’গুণে আট হাতে আরো আট জনের পশ্চাদ্দেশে আগুন জ্বালিয়ে দেবে। এভাবে দুই থেকে চার... চার থেকে আট... আট থেকে ষোল... বত্রিশ... চৌষট্টি... কী ভয়ানক! একটু পরেই দেখবেন এই মহামারীতে প্রায় সবারই পুটু লাল হয়ে গেছে- অর্থাৎ “বুম!” এই বিস্ফোরণ ঠেকাতে একটা কাজ করা যেত- চিমটি কাটার আগেই হাতগুলো আটকে দেয়া- সে যেভাবেই হোক না কেন। এখন, ইউরেনিয়ামের ক্ষেত্রে এই ঘটনাটা আরো ভয়াবহ। প্রত্যেকটা ইউরেনিয়াম পরমাণু ভাঙ্গার সময় রাগ করে ছুঁড়ে দেয় আরো তিনটে নিউট্রন। সেই তিনখানা নিউট্রন আবার গুঁতো দিয়ে ভেঙ্গে ফেলে আরো আস্ত তিনখানা ইউরেনিয়াম পরমাণু। এভাবে- তিন... নয়... সাতাশ... একাশি... ... বুম! এখন সচলে যেমন তারেকাণুর মত “চাপখোর” (ইয়ে... মানে... গোরুর চাপ, অন্য কিছু না) মানুষ আছেন যারা দুনিয়া ঘুরে, প্রয়োজনে গাঁটের পয়সা খরচ করে চাপ খেয়ে বেড়ান; প্রকৃতিতেও তেমন পাঁড় “নিউট্রনখোর” কিছু সহৃদয় পদার্থ আছে যারা নিউট্রন পেলেই গাপুস করে গিলে হজম করে ফেলে। ক্যাডমিয়াম তেমনই এক মহানুভব পদার্থ। গ্যাসের চুলায় আমরা সাধারনত রেগুলেটর ঘুরিয়ে গ্যাসের সরবরাহ কম-বেশী করে আগুন কম-বেশি করি। নিউক্লিয়ার চুল্লিতেও ঠিক এইভাবে ক্যাডমিয়ামের দন্ড মাপমত ঢুকিয়ে বা বের করে এনে নিউট্রনের সংখ্যাকে নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে নিউক্লীয় শেকল বিক্রিয়ার পাগলা ঘোড়াকে লাগাম পরিয়ে রাখা হয়। আর, এই লাগাম টা না থাকলে সেটা হয়ে ওঠে বোমা। তারপর? তার আর পর নেই!
৫।
ইউরেনিয়াম বা যেকোন পদার্থ যখন নিউক্লিয়ার পরিবর্তনের মুখোমুখি হয় তখনি দেখা যায় হিসাবের গরমিল। একটা বদ্ধ হাঁড়িতে এক কেজি চাল এক কেজি ডাল আর দুকেজি পানি দিয়ে খিচুড়ি চড়িয়ে দিলে কতখানি পাবেন বলে মনে হয়? চার কেজি? হ্যাঁ এখন দুয়ে দুয়ে চার মিলবে বটে। কিন্তু নিউক্লীয় পরিবর্তনে দেখা যাবে দুয়ে দুয়ে চার মেলানো বড্ড কঠিন। দেখা যাবে হাড়িতে দেড় কেজি ইউরেনিয়াম চাপিয়েছেন, কাজ শেষে আধা কেজি ব্যারিয়াম পেলেন, আধা কেজি ক্রিপ্টন পেলেন, আর পেলেন চারশ’ গ্রাম নিউট্রন। বাকি একশো গ্রামের হিসাব বেমালুম গায়েব। এই গায়েবী হিসাব মিলিয়ে দিয়েছিলেন আইনস্টাইন, তাঁর অতি বিখ্যাত “ই ইকুয়েলস টু এম সি স্কয়ার” এই সমীকরণ দিয়ে। এখানে ই হল গিয়ে শক্তি, এম হল ভর আর সি হল আলোর বেগ। দিনশেষে এই সি টাই হল নায়ক কিংবা খলনায়ক কারণ তাঁর মান এমনিতেই ৩০,০০,০০,০০০ মিটার/সেকেন্ড। আর স্কয়ার করলে সেটা গিয়ে দাঁড়ায় ৯০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০০ এ (নয়ের পরে ১৬ টা শুন্য) যা মোটেই ছেলেখেলা নয়। এর ভয়াবহতা বুঝতে আরকটু তুলনা করি। সাধারণ ভাবে ১ গ্রাম কয়লা পোড়ালে শক্তি পাওয়া যায় মোটাদাগে ৩০০০ জুল। তার অনেকখানি আবার এদিক সেদিক নষ্ট হয়ে যায়। আর ১ গ্রাম পদার্থ থেকে (হ্যাঁ ঠিকই দেখছেন স্রেফ ১ গ্রাম, যে পদার্থই হোক না কেন) নিউক্লীয় শক্তি আসে ৯,০০,০০,০০,০০,০০,০০০ জুল (নয়ের পরে ১৩ টা শুন্য)। পার্থক্যটা নিজেই ভেবে দেখুন। তাঁর সঙ্গে উপরি হিসেবে আছে জাত-বেজাতের ক্ষতিকর অদৃশ্য রশ্মি।
৬।
হিরোশিমায় এই ভয়াবহ আক্রমণের দায় এড়াতে পারেন না এমনকি বিজ্ঞানী আইনস্টাইনও। না, “ই একুয়েলস টু এম সি স্কয়ার” এর আবিষ্কর্তা কে দুষছি না। দুষছি সেই আলবার্ট আইনস্টাইনকে, যিনি ১৯৩৯ সালের ২ আগস্ট এক ঐতিহাসিক চিঠি লিখে তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রপতি রুজভেল্ট কে তাগাদা দিয়েছিলেন তাড়াতাড়ি নিউক্লীয় বোমা তৈরি করার জন্য। অবশ্য তখন পৃথিবী জুড়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডামাডোল চলে, জার্মানিতে চলে হিটলারের নৃশংসতা। আর হিটলারের গবেষণাগারে তাঁর অনুগত বিজ্ঞানীরা ব্যাস্ত নিউক্লীয় বোমা তৈরিতে। হিটলারের মুখপাত্র “গোয়েবলস” এমন নিপুণতায় সে গবেষণার কল্পিত ধারাভাষ্য দিয়ে চলছিলেন- বিশ্বের আর সবার মত আইনস্টাইনও ভেবেছিলেন গেল বুঝি সব। আসলে যে তা ফাঁকা বুলি তা বোঝা গেছে কেবল যুদ্ধ শেষ হবার পরে। আর সেজন্য মুল্য দিতে হয়েছে হিরোশিমা আর নাগাসাকি শহরের আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা কে। আইনস্টাইন অবশ্য কখনোই এই বোমা ব্যাবহারের কথা দুঃস্বপ্নেও ভাবেননি। তিনি ভেবেছিলেন ভয় দেখিয়ে হিটলারের নাজি জার্মানির পতন। কাঙ্ক্ষিত পতন ঠিকই হল, অনেক বেশি মানবিক খেসারত দিয়ে যার তাত্বিক জনক এবং ব্যাবহারিক উদ্বুদ্ধকারী একই ব্যাক্তি- আইনস্টাইন স্বয়ং। তিনি অবশ্য বাকি সাড়াটা জীবন এই চিঠির জন্য অনুতাপ করে গেছেন। যে অনুতাপের ছিটেফোঁটাও দেখা যায়নি ১৯৩৯ এর রুজভেল্ট কিংবা ১৯৪৫ এর ট্রুম্যান এর মধ্যে। ক্ষমতালোভী, যুদ্ধবাজ নেতার সাথে একজন বিজ্ঞানীর পার্থক্য বুঝি এখানেই।
৭।
জনক ছিলেন বলেই বোধহয় এর ভয়াবহতাটা বুঝেছিলেন মহাবিজ্ঞানী। তাই এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যে অস্ত্রেই হোক না কেন, চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ হবে লাঠি আর পাথরের লড়াই। ইঙ্গিতটা স্পষ্ট- তার আগেই নিউক্লীয় অস্ত্রের যথেচ্ছ প্রয়োগ হয়ে গেলে আর আদৌ সভ্যতা বলে কিছু অবশিষ্ট থাকবে না। আচ্ছা বিশ্বনেতারা কি কখনও গান শোনেন? যদি শুনতেন, তবে নিজ সন্তানকে কোলে নিয়ে তাঁদের আমি “মাইকেল লার্নস টু রক” এর “স্লিপিং চাইল্ড” শুনতে বলতাম। দিবাস্বপ্ন? হয়তোবা তাই।
মন্তব্য
রেপ অভ নানকিং-এর সাথে এই বোমার সম্পর্কটার তথ্যসূত্র দিতে পারবেন??
সরি সাইদ ভাই,
সরাসরি কোন যোগসূত্র আছে বলে আমার জানা নেই। আসলে ভাষাটা একটু দুর্বল করে ফেলেছিলাম, ঠিক করে দিলাম।
আমি বোঝাতে চেয়েছিলাম যে একদল জাপানী নানকিং গনহত্যা চালিয়েছিল... আবার সেই জাপানী দেরই আরেক দল গনহত্যার শিকার হল হিরোশিমা আর নাগাসাকি তে... দু'বারেই রাজায় রাজায় লড়াই হল, প্রাণ গেল নিরীহ উলুখাগড়ার... এইই।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
মজা পেলাম পড়তে। লিখতে থাকুন।
লিখতে মোটেই মজা লাগেনি তানিম ভাই
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
বেশ হয়েছে
facebook
ঘটনাটা মোটেই বেশ নয়
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
চমৎকার লাগলো সত্যানন্দ
বিজ্ঞানের জটিল একটা ব্যাপার খুব সহজ ভাষায় লিখবার জন্য
আরো লেখুন।
বিজ্ঞান টুকু সহজ দিদি... কিন্তু তার অপপ্রয়োগ টুকু বড্ড কঠিন... এরকম লেখা আর লিখতে চাইনা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নিষ্ঠুরতাকে কাঁচ কলা দেখাতেই না লিখতে হবে বেশি বেশি। এসব মর্মান্তিক ব্যাপার নিয়ে কিছুই করবো না বলে হাতগুটিয়ে রাখলে যুদ্ধ নিয়ে এত এত সিনেমা/সাহিত্য হতো বলেন? যদিও তাতে যে খুব বয়েই গেছে যুদ্ধবাজদের তা না। তবুও থামলে চলবে কেন! লেখুন হাত খুলে।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
যথারীতি ভাল লাগলো।
আব্দুল্লাহ এ এম
কিন্তু, আমার লিখতে মোটেই ভাল লাগেনি
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
বিজ্ঞানের জটিল বিষয় সহজ ভাষায় লেখার জন্য ধন্যবাদ।
আমি অনেকদিন ধরে এই ঘটনা দুটোর প্রেক্ষিতে জাপানীদের, বিশেষত এখনকার জাপানীদের, প্রতিক্রিয়া জানতে আগ্রহী। আগ্রহটা মজা দেখার জন্য নয়, পৃথিবীর ভবিষ্যত সম্পর্কে একটা অনুমান করার জন্য।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
পান্ডবদা,
একই আগ্রহ আমারও আছে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
বিজ্ঞান এত্তো সোজা ! হায় হায় ! এরই ভয়ে কিনা আমি সব বাদ দিয়া কাব্য করি ! কী লজ্জা কী লজ্জা !!
মানব-সভ্যতার এই চিরায়ত লজ্জার দিন হিরোশিমা দিবসে মানুষের হিংস্রতা স্মরণ করে নতজানু হই সেইসব হতভাগা মানুষদের স্মৃতির প্রতি।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হে হে হে... লাইনে আসুন সুদীপ'দা... কেমিস্ট্রি নিয়ে লেখটেখা ছাড়ুন... (কেমিস্ট্রিই তো, নাকি? )... প্রয়োজন আছে কবিতার স্নিগ্ধতা... তবে, মাঝেমধ্যে গদ্যের কড়া হাতুড়িকে হানলে ক্ষতি কি?
হিরোশিমাবাসী সহ মানবজাতির সকল হতভাগ্যের জন্য শ্রদ্ধা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। আপনার বিজ্ঞান নিয়ে লেখাগুলো আসলেই দারুণ। অনার্য্য - কৌস্তভ এর মতো সচল আরও একজন দারুণ রসালো বিজ্ঞান লেখক পেল।
ছি ছি এভাবে লজ্জা দেবেন না...
কোথায় হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘা আর কোথায় আলুটিলা
আজকে সারাদিনই মনটা খারাপ উদাসদা, সবাই কেবলই রবিবুড়োকে নিয়েই ব্যাস্ত... আর এখানে দায় যেহেতু কিছুটা হলেও পদার্থবিজ্ঞানের, এড়াই কি করে? অনেক আগে সেই ছোটকালে যখন দাদাভাই বেঁচে ছিলেন তখন প্রতি বছর ৬/৯ আগস্ট ইত্তেফাকের কচিকাঁচার আসর পাতায় এই নিয়ে একটা হৃদয়ছোঁয়া অথচ মন খারাপ করে দেয়া লেখা থাকতই।
দাদাভাই নেই... লেখাগুলোও নেই... ভুলতে ভুলতে সবাই সবকিছু ভুলে যাব একদিন
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আপনে তো শুধু রসের ফেরিওয়ালাই নন, বিনয়েরও অবতার একেবারে!!
এত বিনয় ভালু নয়!!
____________________________
আমি আবার রস ফেরি করলুম কবে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
লেখার বিষয়টা আসলেই মন খারাপ করা। কিন্তু তাই বলে এসব বিষয় নিয়ে না লিখলে কি আর হবে? সবাইকে জানাতে হবে, নিজের মতামতটা দিতে হবে, তাই না? বিষয়টা মন খারাপ করা হলেও লেখার ধরনটা এক্কেবারে, কী বলে, "সত্যানন্দীয়" হয়েছে।
আপনার বিজ্ঞানের গল্প পড়ে তো দিনদিন মোহিত হয়ে যাচ্ছি!! ইয়ে, মানে, ঈদের আগে আর দুএকটা পাবো না?
____________________________
লেখা আপাতত চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যখন জার্মানী আত্মসমর্পন করে, তখন আইনস্টাইন-ই আবার একটি চিঠি লিখেছিলেন রুজভেল্টের কাছে বোমা না ফেলার জন্য। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, যেদিন চিঠিটি রুজভেল্টের টেবিলে পৌঁছায়, সেদিনই রুজভেল্ট মারা যান। ট্রুম্যান ক্ষমতায় এসে চিঠিটি ছিঁড়ে ফেলেন!
হিরোশিমা দিবস নিয়ে আমার একটি লেখা আছে, সভয়ে লিঙ্কটি দিচ্ছি- নিজু হিবাকুশা॥
-এস এম নিয়াজ মাওলা
লিঙ্কের জন্য
কাহিনীটা জানা ছিল, তবে আপনার সাবলীল লেখায় আবার পড়তে খারাপ লাগেনি
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ভয়ঙ্কর-'সুন্দর'...
সুন্দর কিনা নিশ্চিত নই, তবে ভয়ঙ্কর তো বটেই
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
চরম উদাস ঠিকই বলেছেন, আপনার লেখাটা আসলেই দারুণ!
হায় হায়, উদাস'দার কথাবার্তা কেউ সিরিয়াসলি নেয় নাকি?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
সত্যানন্দ দাদা আপনি কেন স্কুলের বিজ্ঞানের মাস্টার মশাই হলেন না? এত সোজা হয় বিজ্ঞান এ কথা কেউ বলে নি কোনোদিন। সারাজীবন খটমটে অখাদ্যই ছিল এই ব্যাটা!
মন খারাপ লাগে খুব মানুষকে এত নিষ্ঠুর হতে দেখলে।
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
হে হে... মেঘাপ্পু, আমাকেও কেউ কোনদিন বলেনি (কৌস্তভদা আর অনার্যদা বাদে)
হ, কিন্তুক মন খারাপের ফায়দা নাই, দুনিয়া অদ্ভুদ!
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
৫ তারা !
৯ তারিখে বোধহয় ঈদ ( )
নাহলে ব্যানারের আগাম আবদার জানিয়ে রাখতাম হে শিল্পী
আজকে রবিবুড়ো'র ব্যানারেও ৫ তারা (শোধবাদ )
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আপনার বিজ্ঞান নিয়ে লেখার হাতটা খুব ঝরঝরে। এমন আরো লেখা লিখুন। আমাদের এইখানে বিজ্ঞান লেখক রীতিমত হারিকেন দিয়ে খুঁজতে হয়। হিরোশিমা-নাগাসাকি নিয়ে আমি বেশ আগে একটা লেখা দিয়েছিলাম এইখানেই। প্রাসঙ্গিক মনে করে উল্লেখ করলাম।
শুভেচ্ছা নিরন্তর--
লেখাটা দারুণ তথ্যবহুল হয়েছে অনিকেত'দা
এটা দেখে মেজাজটা খিচড়ে গেল... আচ্ছা, পাকিদের সাথে আমেরিকানদের পার্থক্য কতখানি?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
একটা অতীব দু:খের পরিণতির ঘটনার কাহিনী কি চমৎকার করেই যে বললেন!
- একলহমা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
খুব সুন্দর লেখা। আরো খানিকটা হলে ভালো হত।
লেখা চলুক।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
একবার ভেবেছিলাম "নিউক্লিয়ার বোমা'র গঠন" সোজা বাংলায় বলে দেব... পরে ভাবলাম নাহ, থাক
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
'নিউক্লিয়ার বোমা'র গঠন' সহজ করে লিখে ফেলুন প্লিজ! দরকার মত এর ওর মাথায় দুম করে ফাটানো যাবে তা'হলে
আমাকে কেজি খানেক ইউরেনিয়াম যোগার করে দিন
একেবারে হাতে কলমে দেখিয়ে দিই
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এত সহজ করে এত কঠিন কথাদারুণছেন । দারুণ !!
----------------
সুবোধ অবোধ
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ভক্ত হয়ে গেলাম বস। দারুণ লেখা। পাঁচতারা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
কোবতে-টোবতে কো? নয়া কবিরা দিনে একশ কোবতে পোস্ট করে সার্ভারের চোদ্দটা বাজিয়ে দিচ্ছে... আর আপনারা ঘুমুচ্ছেন?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
বিজ্ঞান এতো সহজ লাগে পড়তে?
আপনার হাতে জাদু আছে মশাই।
---------------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এক সময় ফিজিক্স ছিল প্রিয় বিষয়, দারুন লাগলো লেখার গুনে যদিও বিষয়টা ভয়ঙ্কর। আপনার বিজ্ঞান লেখনী আর সব লেখা মতই চমৎকার
ইসরাত
"ছিল" বলছেন কেন? ফিজিক্স কখনো পুরনো হয়না... হতে পারেনা...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আামার বাসার ১০ মাইলের মাঝেই একটা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট আছে, বছরে একবার করে তারা একটা ক্যালেন্ডার গিফট পাঠায় আশপাশের সব বাসিন্দাদের আর তার সাথে এস্কেপ প্লান, কি হলে বোঝা যাবে যে ঘটনা ঘটে গেছে, ইত্যাদি, ইত্যাদি। আমি মনে মনে বলি, পালানোর সময় পাবো তো? নাকি প্রথম ধাক্কায়ই ভ্যাপোরাইজড হয়ে যাবো?
আরে নাহ... আজকাল যেকোনো নিউক্লিয়ার প্ল্যান্টেই যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যাবস্থা থাকেই। এত সহজে ফাটবে না... অন্তত বোমা হয়ে তো নয়ই...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
চমৎকার গোছানো একটি লেখা। এরকম সংযমী, গোছানো লেখা পড়তে ভাল লাগে।
এমন চমৎকার মন্তব্যকারীর নামটা জানতে পারলে আমারও ভাল লাগে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আচ্ছা, জাপানে কেউ লেখেনি হিরোশিমা নাগাসাকি নিয়ে? মানবিক দিকটা নিয়ে বলছি! কখনোই পড়িনি! কেবল বিশাল ধোঁয়াটে ছাতার ছবি দেখেছি আর পড়েছি কিছু সংখ্যা কেবল। ব্যাপারটা এর চাইতে লাখ লাখ গুণ ভয়াবহ
আপনার লেখার হাত চমৎকার। বিজ্ঞানের ব্যাপারে আমি গবেট পর্যায়ে পড়ি, কিন্তু এমন ঝরঝরে লেখা পড়তে ভাল লাগে, মনে হয় এই বুঝি বুঝে ফেললাম!
আরো অনেক লিখুন, কখনো হয়ত ঠিক ঠিক সব বুঝে যাব আর মনেও থাকবে
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
১। রিটন ভাইকে জিজ্ঞাসা করতে হবে, উনি বেশ কিছুদিন জাপানে ছিলেন।
২। এখনকার কথা জানিনা, তবে অনেক আগে কচিকাঁচার আসরে দুয়েকটা গল্প পড়েছিলাম যেগুলো জাপানি থেকে অনূদিত।
৩।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দারুণ!
আপনার লিখতে কষ্ট হলেও আমার পড়তে খুবই ভালো লাগলো। আর সচলের বিজ্ঞানলেখক দলে যতো মাসলম্যান বাড়বে ততোই ভালো।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দুনিয়া আসলেই অদ্ভুত! মানুষ বিচিত্র!
হু
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
বলি কুয়ান্টামের রাজ্যের পরের লেখা আসবে কবে?
ঈদের ছুটিতে ছিলাম, আজকে আবার হরতাল, পরবর্তী কর্মদিবসে পেয়ে যাবেন এ-এ-এ-নশাল্লাহ
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
পারমানবিক বোমা কিভাবে ভয়ংকরী হয়ে ওঠে, কিভাবে পারমানবিক বিদুৎকেন্দ্র কাজ করে, আইনস্টাইনের অপরাধবোধ কথা কিছু জেনে গেলাম বিনে পয়সায় । তাই আপনাকেও বিনে পয়সার অসংখ্য ।
কোন প্রশংসা নেই, আমার চোখে আপনি হলেন সচলের বিজ্ঞানের রসাত্নক জাদুকর।
একটা আবদার রাখি, বর্ণনার সাথে যদি ছবি দেন তাহলে আরেকটু ভালো হয়, ছবি দেখলে মনে থাকে অনেক কিছু, না হলে রাত পোহালেই অনেক কিছু ভুলে যাই মস্তিষ্কে ব্রেইন এর চেয়ে গোবর বেশি বোধহয় তবে ছাগুদের মতো নই।
মাসুদ সজীব
তীর্থ চক্রবর্তী আর দেশবন্ধু'র শেষ দুইটা ব্লগ দেখে আমিও ঠিক তাই ভাবছি... মুশকিল হইল ছবি বানাতে সময় লাগে... আমারও আলসেমি লাগে... তবে সচলে এত্ত এত্ত বিজ্ঞান লেখক আসতেছে... কম্পিটিশনে টিকে থাকতে ছবি দিতেই হবে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন