১।
সচলের থ্রি-ডি কবি এই সিরিজকে বলেছেন বিজ্ঞানের গল্প। আসেন, আজকে বিজ্ঞানের গল্পই শুনি। হরতালের মূডে আছি, আজকে বিজ্ঞানও বাদ, আলোর গল্প হবে। খবরদার, কেউ আলোর সাথে বিজ্ঞান মেশাবেন না! আগের দিন আইনস্টাইনকে বকাবকি করে বড়ই শর্মিন্দায় ছিলাম, আজকে একটু তার গুনগান গাই। [হু হু বাবা, আমার কাছ থেকে সাবধানে থাকবেন, একেকদিন একেক কথা বলি কিন্তু। সকালে এক কথা বলে বিকালে আরেক কথা বলার অধিকার কি জামাতের একলার নাকি? যাকগে, খেলার সাথে রাজনীতি না মেশাই। চলেন গল্প শুনি।]
২।
আলোর গল্পটা অনেক পুরানো। এককালে মানুষ ভাবত যে, মানুষ চোখ থেকে আলো বের করে তবেই দেখে। কি সর্বনেশে কথা, নাক দিয়ে সর্দি বের করছি, মুখ দিয়ে থুতু বের করছি, পেছন দিয়ে হাগু বের করছি, ইয়ে দিয়ে... ... নাহ, থাক। মানে বলছিলাম কি, এত কিছুর পরে চোখ দিয়ে আবার সুপারম্যানের মত আলোও বের করতে হবে? কাভি নেহি! কথাটা বলেছিলেন আল হাজেন নামে এক বিজ্ঞানী। শের শাহের আগে যেমন ঘোড়া ডাকত না, প্রিস্টলীর আগে যেমন মানুষ অক্সিজেন ছাড়াই বেশ নিঃশ্বাস নিত, আল হাজেনের আগে মানুষ তেমনি চোখ থেকে আলো বের করে তবে দেখত। যাহোক, তখন থেকেই বস্তু থেকে চোখে আলো এসে পড়তে লাগল। সেই সঙ্গে আসল নিত্য নতুন তত্ত্ব। নিউটন যেমন ভাবতেন আলো হল গিয়ে বিলিয়ার্ড বল কিংবা বুলেটের মত। আরো বললেন বিভিন্ন আকারের বুলেটের জন্য আমরা বিভিন্ন রঙ দেখি। মানে, গোল বুলেটের জন্য লাল আলো হলে চারকোণা বুলেটের জন্য সবুজ আলো, এমন। আলোর আবার নানান খেলা দেখাবার অভ্যাস আছে। যেমন দেয়ালে বলের মত ড্রপ খেয়ে ফিরে আসা (বা প্রতিফলন), অথবা বাতাস থেকে পানিতে ডুব দেবার সময় দিক বদলে বেকে যাওয়া (বা প্রতিসরণ)। কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে টিকে থাকতে হলে তাকে পরীক্ষায় মানে ব্যাবহারিক পরীক্ষায় পাস করতে হয়। আবার আশে-পাশে যা ঘটে তাকে ব্যাখ্যা করতেও পারতে হয়। এখন, আলো নতুন খেলা দেখানোর আগ পর্যন্ত এই তত্ত্ব বহুদিন টিকে ছিল, কারন তা দিয়ে আলোর দেখানো সব প্রচলিত খেলাই ব্যাখ্যা করা যাচ্ছিল। গোল বাধালেন বিজ্ঞানী ইয়ং।
৩।
পানিতে একটা আঙ্গুল চোবালে কি হয়? ঢেউ, ঠিক ধরেছেন। কিভাবে? যেখানে আঙুল চোবাচ্ছেন সেখান থেকে বৃত্তের মত গোল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে না? একটা উচু বৃত্ত তারপর একটা নিচু বৃত্ত। আবার উঁচু, আবার নিচু, কুচকাওয়াজের লেফট-রাইট-লেফট-রাইটের মত এই উঁচু-নিচু-উঁচু-নিচু বৃত্তকাওয়াজ চলতেই থাকে। কিন্তু দুটো আঙুল চোবালে? তখন? তখন দেখা যাবে দু’আঙ্গুলের মাথা থেকে দুটো বৃত্ত ছড়িয়ে পড়ছে। এই পর্যন্ত কোনই সমস্যা নেই। সমস্যা হল যেখানে বৃত্তকাওয়াজের দুই দল একজনের ওপর দিয়ে আরেকজন পার হতে যায়, ঠিক সেখানে। কোথাও দেখা যায় দুই দলই এক যোগে উঁচুর ধাতে ছিল, সেখানটা আরও বেশি উঁচু হয়ে ওঠে। কোথাও আবার দেখা যায় দুই দলই এক যোগে নিচুর ধাতে ছিল, সেখানটা আরও বেশি নিচু হয়ে ওঠে। মুশকিল হয় সেই সব জায়গায়, যেখানে এক দল উঁচু আরেক দল নিচু হতে চাচ্ছে। সেখানটাতে দেখা যায় পানি উঠছেও না, নামছেও না- ঢেউ আসার আগে পানির লেভেল যেখানে ছিল, ওই অংশেও পানির লেভেল সেখানেই আছে, অথচ বৃত্তকাওয়াজ ঠিকই পার হয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ দুটো ঢেউ মুখোমুখি হয়ে গেলে শিবিরের মত মারামারি না করে একটার মধ্যে দিয়ে আরেকটা চলে যায়, যাবার সময় কোথাও বেশি উঁচু, কোথাও বেশি নিচু বা কোথাও সমান হয়ে যায়। ঢেউয়ের এই অভ্যাসের পোশাকি নাম ব্যাতিচার। ঢেউয়ের সমবর্তন বা অপবর্তন ইত্যাদি বাহারি নামের এমন আর কিছু অভ্যাস আছে। মুশকিল হল ইয়ং তাঁর এক পরীক্ষায় আলোর ব্যাতিচার দেখে ফেললেন। হাইগেনস নামের আরেক বিজ্ঞানী আবার সেজন্য ঠেলেঠুলে একটা তত্ত্বও দাঁড় করিয়ে ফেললেন।
৪।
দুর্ভাগ্যজনক ভাবে আমাদের বিজ্ঞান বইগুলোতে বড় বড় করে লেখা থাকে অমুক বিজ্ঞানী বলেছেন “আলো এক প্রকার কণা” কিংবা তমুক বিজ্ঞানী বলেছেন “আলো এক প্রকার তরঙ্গ”। ব্যাস মাথা খাওয়া শেষ। জোকাই লামার ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের চাইতে এই সব বিভ্রান্তিকর কথাগুলোও কম ক্ষতিকর নয়। আসল কথাটা হল, আলো কখনও কখনও কণার মত আচরন করে কখনও বা তরঙ্গের মত। তার মানে এই নয় যে আলোকে পুরোপুরি “কণা” বা “তরঙ্গ” হয়ে যেতে হবে। সাহানা বাজপেয়ী’র রবীন্দ্রসঙ্গীত আমার চমৎকার লাগে, এখণ কি বলব যে “সাহানা বাজপেয়ী এক প্রকার রবীন্দ্রসঙ্গীত”? কিংবা মেসি দুর্দান্ত ফুটবল খেলে বলে কি বলতে হবে যে “মেসি এক প্রকার ফুটবল”? মোটেই না! তবে আলোর ওপর কেন এই মিছে অত্যাচার। যাহোক, এটা ঠিক যে, আলো বড়ই অদ্ভুদ! ক্যারমের স্ট্রাইকার যেমন অন্য গুটিদের ছিটকে দিতে পারে, আলোও তেমন গুঁতো দিয়ে ইলেকট্রন ইত্যাদিকে ছিটকে দিতে পারে- এটা “আলোর কণাধর্ম”। আবার কখনও বা দুটো আলো মিলেমিশে কোথাও বেশি আলো কোথাও কম আলোর চমৎকার নকশাও (ঠিক যেমনটা ঢেউয়ের ক্ষেত্রে দেখা যায়, তেমনটা) বানাতে পারে- এটা হল “আলোর তরঙ্গধর্ম”। এককালে বিজ্ঞানীরা ভাবতেন একটা তত্ত্ব দিয়েই বুঝি বা আলোর সব খেলা ব্যাখা করা যাবে। পরে ধীরে ধীরে দেখা গেল যে- আলো আসলে বলের মতও আবার ঢেউয়ের মতও। বেশি জটিল হয়ে গেল? আচ্ছা, মনে করেন এই যে আমাদের হিমু ভাই- হাড় কাঁপানো হড়ড় লেখেন, মন ছোঁয়া গল্প লেখেন, দুর্দান্ত স্যাট্যায়ার লেখেন, চমৎকার ছড়া লেখেন, কুকিলদের সাথে গানও গান। তারমানে কখনও তিনি ছড়াকার, কখনও গাতক, কখনও চিন্তক ইত্যাদি ইত্যাদি। এখণ সবগুলো গুন তাকে তো একই সাথে দেখাতে হচ্ছেনা। একেকটা, একেক দিন, একেক সময়ে প্রকাশিত হচ্ছে। যেদিন গান গাচ্ছেন ঐ মুহূর্তে ছড়াকারত্ব প্রযোজ্য হচ্ছে না, আবার ছড়া লিখলে গাতক পরিচয় খারিজও হয়ে যাচ্ছে না। আলোও ঠিক হিমু ভাইয়ের মত। যখন তার ফুটবল খেলার কথা তখন হয়ত সে “কণার মত আচরণ” করে, কিংবা যখন গান গাইতে ডাক পড়ে তখন আবার “তরঙ্গের মত আচরণ” করে।
৫।
এবার আইনস্টাইনের গল্প। ভদ্রলোক বিখ্যাত হয়েছিলেন “আপেক্ষিকতার তত্ত্ব” আর “ই ইকুয়েলস টু এম সি স্কয়ার” এর জন্য। ঐ সময় সেটা দুইশ’ বছর পরে নিউটনের সারা জীবনের কাজকর্মকে প্রায় ছুঁড়েই ফেলেছিল আরকি। কিন্তু সেগুলো পরীক্ষা করে দেখার মত সূক্ষ্ম যান্ত্রিক সামর্থ্য সেই সময় ছিলনা। ১৯১০ সাল থেকে শুরু করে প্রায় এক দশক নোবেল কমিটির আলোচনার টেবিল আর ফাইলেই আটকা পড়ে ছিলেন তিনি। শেষমেশ বিজ্ঞানীরা প্রায় ধরে বেধেই তাকে নোবেল প্রাইজ দিয়ে দিলেন। তখন একজন বিজ্ঞানী, ব্রিলোঁয়া বলেই ফেলেছিলেন- “আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পর, মানুষ কি ভাববে- যদি আইনস্টাইনের নাম নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকায় না থাকে”। অবশেষে তিনি নোবেল পুরস্কার পেলেন ১৯২১ সালে, সেশন জটের কারনে যা দেয়া হয় ১৯২২ সালে। তবে সে অনুষ্ঠানে আইনস্টাইন যোগ দিতে পারেননি। মজার ব্যাপার হল তিনি পুরস্কারটি পান “আলোর তড়িৎ ক্রিয়া” সংক্রান্ত একটি গবেষণা পত্রের জন্য। প্রকৃতি জুয়ো খেলুক আর নাই খেলুক, তাঁর মত মহাবিজ্ঞানীকে নিয়ে তামাশা করতে ছাড়েনি। কারন এই বিশেষ গবেষণাপত্রটির জন্য আইনস্টাইন সাহায্য নিয়েছিলেন “কোয়ান্টাম তত্ত্বের”, যা তিনি সারাজীবন মেনে নিতে পারেননি।
৬।
আলোক তড়িৎ ক্রিয়া আবিষ্কার করেন লেনার্ড নামে এক বিজ্ঞানী। আমরা তো জানিই ইলেকট্রন (যেকোনো কারনেই হোক) যখন দৌড়ের উপর থাকে তখন তাকে বলে তড়িৎ বা ইলেকট্রিসিটি; এখন, আলোর গুঁতোয় যদি ইলেকট্রন দৌড়াদৌড়ি করে তবে সেটাই হবে আলোক তড়িৎ বা ফোটো-ইলেকট্রিসিটি। [ইলেকট্রন যদি পেন্সিলের গুঁতোয় দৌড়ুত তবে তার নাম হত পেন্সিল-ইলেকট্রিসিটি।] এই আলোর গুঁতোগুঁতি নিয়ে অন্য উদ্দেশ্য গবেষণা করতে গিয়ে আরেক বিজ্ঞানী হার্জ অদ্ভুত কিছু ঘটনা দেখেন। হার্জ নামটা কি চেনা চেনা লাগে? তাঁর নাম থেকেই কিন্তু কম্পাঙ্কের এককের নাম হার্জ রাখা হয়েছে। কম্পাঙ্ক মানে হল- এক সেকেন্ডে কোন ঢেউ যতবার লাফায়, সেই সংখ্যাটা। এক সেকেন্ডে গোলাম আজম যদি ৫টা খুন করতে পারে- তবে গোলাম আজমের খৌনিক* কম্পাঙ্ক হবে ৫ হার্জ। সচলের “দৈনিক” কবিরা যদি এক সেকেন্ডে ১০টা কবিতা লিখতে পারে তবে তাদের কাব্যিক কম্পাঙ্ক হবে ১০ হার্জ, এমন। এই হল কম্পাঙ্ক আর হার্জ। মজার ব্যাপার হল হার্জ যে পরীক্ষাটা করছিলেন তাঁর উদ্দেশ্য ছিল আলো যে তরঙ্গধর্মী সেটা প্রমাণ করা, ঠিক সেসময় প্রকৃতি জানিয়ে দিল গল্প শেষ হয়নি। প্রকৃতি বড়ই রসিক, হিমু ভাই যেমন গল্পকে ক্লাইম্যাক্সে তুলে দিয়ে চা খেতে যান, প্রকৃতিও কখনও কখনও ঠিক তাই করে।
[ * কোণ থেকে কৌণিক হতে পারলে, খুন থেকে খৌনিক নয় কেন? ]
৭।
ধরেন, সাগরপারে লাইন ধরে কয়েকটা কোকের বোতল রাখা আছে। এমন সময় একটা ঢেউ আসলে সেগুলো একেকটা একেক দিকে ছিটকে পড়বে এটাই প্রত্যাশিত। আরো প্রত্যাশিত যে ঢেউ যত বড় হবে, ছিটকে তত বেশিদূরে যাবে- তাই তো? কিন্তু যদি তা না হয়, তখন? ঠিক এই ঘটনাই ঘটেছিল হার্জের করা পরীক্ষায়। সাধারণ মানুষ এমন কিছুর দেখা পেলে নিশ্চয় “অলৌকিক” ভেবে পূজো করতে বসে যেত। কিন্তু ওই যে বলেছিলাম, বিজ্ঞানীরা বড় ঘাড়ত্যারা, আর আইনস্টাইন তো রীতিমত গুন্ডাসর্দার। তিনি ঠিকই ভেবে বার করলেন এর ব্যাখা। অবশ্য তার আগে ম্যাক্সপ্ল্যাঙ্কের কথামত মেনে নিলেন আলো জিনিস্টা মোটেই বস্তায় রাখা আলুর মত আস্ত নয়; বরং ভাজির জন্য কুচিকুচি করা আলুর মত টুকরো করা। আসেন, এবার রূপকথার দেশ থেকে একটু ঘুরে আসি। ধরেন, সেই দেশে তিনটা সাগর আছে। প্রথমটা টিটি বলের, দ্বিতীয়টা টেনিস বলের, তৃতীয়টা ফুটবলের। এখন, কোকের বোতলগুলি তিন সাগরের পাড়ে সাজিয়ে রাখলে কি হতে পারে? টিটি বল জিনিসটা এতই হালকা পাতলা, দেখা যাবে বিশাল একটা ঢেউ ভাঙ্গলেও বোতলের কিচ্ছু হবেনা। টেনিস বলের সাগরে দেখা যাবে লড়াই প্রায় সমানে সমান- কোকের বোতল কেঁপে উঠবে, কয়েকটা কাত হবে, কিন্তু ছিটকে পড়বে না। আর ফুটবলের সাগরতীরে দেখা যাবে একেবারে পল্টনের লাঠিচার্জের মত দশা, কোন বোতল যে কোনদিকে ছিটকে পড়বে তাঁর কোন ঠিক ঠিকানা নেই। টিটি বলের সাগরে বিশাল একটা ঢেউও যেখানে কোন কাজ করতে পারেনা, ফুটবলের সাগরে ছোট্ট একরত্তি ঢেউই সেখানে লঙ্কাকাণ্ড ঘটিয়ে দিতে সক্ষম। এবার কোকের বোতল গুলো সরিয়ে ইলেকট্রনের কথা ভাবুন। আর টিটি বলের বদলে ভাবুন অল্প কম্পাঙ্কের অর্থাৎ অল্প শক্তির আলোর কথা। টেনিস বল আর ফুটবল কেটে লিখুন মাঝারী ও বড় কম্পাঙ্ক অর্থাৎ মাঝারী ও বড় শক্তির আলো। যে আলোর কম্পাঙ্ক যত বেশি, তাঁর শক্তিও তত বেশি। তাই, অল্প কম্পাঙ্কের অনেকখানি আলো যা পারেনা, বেশি কম্পাঙ্কের অল্প একটু আলোই সে কাজটা খুব সহজে করে ফেলে। এই শেষ লাইনটাই ছিল আইনস্টাইনের নোবেল প্রাইজ পাওয়া গবেষণাপত্রের মূল কথা।
[পাদটীকাঃ কি মনে হয়? আইনস্টাইন খুব সহজে নোবেল প্রাইজ পেয়ে গেছিলেন? আফসোস করে লাভ নেই। বরং ঊপেন্দ্রকিশোরের টুনির মত ঘাড় উঁচু করে বলতে পারেন- “আইনস্টাইনের যে জ্ঞান আছে, আমার ঘরেও সে জ্ঞান আছে”। বিজ্ঞানের আলোয়- চিত্ত থাকুক ভয়শূন্য, উচ্চ থাকুক শির। জামাতীদের সাথে লড়ার আর কোন অস্ত্র তো হাতে নেই আপাতত, এটুকুই নাহয় ছড়িয়ে যাক। গত দু-তিন দিনে সঙ্গত কারনেই হুমায়ুন আজাদ, তারেক মাসুদ আর মিশুক মুনীরের কথা মন পড়েছে বারংবার। তাঁরা আলোর স্রোতে পাল তোলা প্রজাপতি ছিলেন। আসুন না, প্রজাপতি হতে না পারলে অন্তত আলোর পথযাত্রী কাঁচপোকাই হই, তবু অন্ধকারের কীট না হই। ]
মন্তব্য
ফিজিক্সটাকে এমন করে কাউকে বলতে শুনিনি...শুধু সমীকরণই ঘেঁটেছি, বড়জোর একটু রোমান্টিক হতে পেরেছি...আপনার লেখা পড়ে বুঝলাম এই মেয়েটি শুধু রূপে মুগ্ধ করতে বা সংসারের হিসেব কষতেই জানেনা, হাসির বন্যাও বইয়ে দিতে পারে...
এই রে, হাসির গল্প লিখে ফেললাম বুঝি?
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ফিজিক্স আমার বহুকালের প্রেয়সী, খবরদার নজর দেবেন না]
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
-সাক্ষী সত্যানন্দ কী আপু! আমি তো ভেবেছিলাম ভাইয়া!
-নিয়াজ
আহেম... আহেম...
এখানে "সাক্ষী সত্যানন্দ" নয় হে ডাকতর সা'ব, "পদার্থবিজ্ঞান" নিয়ে কথা হচ্ছে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এই রে, গণ্ডগোল! নানা সাক্ষীদাদা আলোর মতন বহুরূপী নন...পূর্বতন ধারণার পরিবর্তন করে নতুন তত্ত্ব আনয়নের প্রয়োজন নাই...
এই রে - এক লহমা দাদা নাকি দিদি তাই নিয়ে বেশ টানহ্যাঁচড়া হয়ে গেল - এখন আবার লাগসে সাক্ষী দাদার সাথে -
ইয়ে মানে দাদাই তো নাকি দিদি?
____________________________
আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগতে হবে দেখি!
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
কি ঝামেলাটাই না বাঁধাইলাম! ...সাক্ষী‘দাদা’ সাক্ষী।
যাক, কেউ অন্তত সাক্ষীবৌদি ডেকে বসেনি
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নজরুল ভাইয়ার মতো বলি, ফিজিক্স আমি খুব ভয় পাই, এতো কঠিন! কিন্তু আপনি দেখি জলবত তরলং বানিয়ে ফেলেছেন। আইনস্টাইনের ঘটনাটা অসাম লাগলো। অসাধারণ লিখেছেন ভাইয়া, অসাধারণ।
-নিয়াজ
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
পরবর্তী অংশও চমৎকার লাগল...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দারুণ হচ্ছে বিজ্ঞানের গল্প
পাঁচতারা না দিয়ে পারা গেল না।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
পারিনি, একটুও ভাবতে পারি নি! বিজ্ঞানের গল্প পড়তে পড়তে হাসিতে ফেটে পড়ব আর তারপরে আবার সেই লেখাতেই একসময় চোখ জলে ভরে আসবে, ভাবতে পারি নি। অসাধারণ লেখা! অনিকেত-এর মত আমিও বলি
- একলহমা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
মন থেকে বলি, এতো ভালো লিখেছেন যে সত্যি সত্যি হিংসা হলো। অনেক লেখকের লেখাই পছন্দ হয়। সাম্প্রতিক সময়ে কাউকে হিংসা করেছি বলে মনে পড়ছে না।
সচল হওয়ার পর আপনার লেখালেখিতে ঝিমুনি আসবেনা কথা দিলে মডুদের কাছে আপনার সচলত্বের বিষয়ে সুপারিশ করব। এইরকম লেখককে একাউন্ট দিয়ে প্রয়োজনে চুক্তি করে সচলে আটকে রাখা দরকার।
লিখতে থাকেন। আপনার লেখা উত্তরোত্তর বেশি ভালো হচ্ছে। পরের লেখাগুলোতে আর লেখার সুনাম করব না। কারণ হচ্ছে আপনার লেখা ভালো হবে সেইটা স্বাভাবিক। বরং সামান্য যা অপছন্দ হয়েছে সেসব খুঁজে খুঁজে বের করে খুঁত খুঁত করব। আপনাকে সিরিয়াস ডলার উপরে রাখলে আপনি আরো চকচকে হবেন।
এই ইমোটা আমি অতি সামান্যই ব্যবহার করি
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনেই না মডু?!
..................................................................
#Banshibir.
অবশ্যই, ডলার অপেক্ষায় থাকলাম
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
হা হা হা -----
____________________________
২ নং প্যারা পড়ে একটা ছোট্ট প্রশ্ন জাগলো মনে - ফার্স্ট ইয়ারের ফিজিক্স সেশনালে একটা এক্সপেরিমেন্ট ছিল নিউটন'স রিং - যেখানে আলোর ব্যতিচারের পরীক্ষা করা হয়। ইয়ে - নিউটন কি আলোর ব্যতিচার ব্যাখ্যা করেছিলেন, নাকি পরে ব্যাতিচারের ঐ বলয়গুলোকে পরে নিউটনের নামানুসারে নামকরণ করা হয়?
____________________________
যদ্দুর মনে পড়ে, নিউটন এইটার ব্যাখা করতে পারেন নাই... গোজামিল না দিয়ে বরং, একটু পুথিপত্র ঘেটে জানাই?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
facebook
উরে খাইছে
(পইড়া খুব আরাম পাইলাম, ধন্যবাদ ভাই সত্যানন্দ)
..................................................................
#Banshibir.
হ, ভুল কইলাম নাকি? আপ্নের মতিমিয়া যদি সেকেন্ডে ১০ খান কইরা ফাস দিবার পারতো, তাইলে তার ঠৌগিক কম্পাঙ্ক হইত ১০ হার্জ... মতিমিয়ারে ফিরায়ে আনন যায় না? আপীল তো শেষ শেষ...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
মতিলাল ফিনিশ. আসতেছে বিক্রম.
..................................................................
#Banshibir.
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এই কথাগুলিই বলতে লগ ইন করছিলাম, দেখি জ্ঞানী ছোকরা অন্যায্য আমার কথাগুলোই লিখে দিছে। দারুণ আপনার লেখার হাত।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দারুণ!
বিখ্যাত হয়ে যাবার পরে লেখালিখি যেন না থামে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
রোম্যান্টিক পদার্থবিদ্যা?
০২
দারুণ এবং অদ্ভুত তরল;
পদার্থবিজ্ঞান সবসময়ই রোমান্টিক, লীলেন্দা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দারুন দারুন দারুন । একসময় ফিজিক্স খুব প্রিয় বিষয় ছিল কিন্তু কালের বিবর্তনে আমি এখন ফিজিক্স থেকে বহুদুরে, আপনার লেখা পড়ে হাসতে হাসতে চক্ষে পানি চলে আসলো।
ইসরাত
বেশি দূর যান নাই তো, আপ্নে ফিজিশিয়ান, আমি ফিজিসিস্ট... পার্থক্য ল্যাঞ্জায়
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আপ্নে কেমনে জানলেন
ইসরাত
দিপু কইছে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
লেখাটা দারুণ লেগেছে! চালিয়ে যান
প্রশ্ন তো শেষ, চালিয়ে যাব কেন শুনি?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
অনেক সুন্দর লেখা হইসে ভাই !
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আহা! আপনি যদি টাইম মেশিনে গিয়ে আমাদের পদার্থ বিদ্যার বইটা লিখে দিয়ে আসতেন!
আব্দুল্লাহ এ এম
হ, তারপর নিখিল বাংলাদেশ চন্ডাল অভিভাবক সমিতি আমাকে শূলে চড়াত আরকি!
[আহা, আমাদের বইটাই যদি লিখতে পারতাম ]
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ভাই দেরি না কইরা টেক্সট বুক লিখতে নাইম্যা পড়েন। দু'জাহানের অশেষ নেকী পাবেন।
আচ্ছা একটা কথা, আলো ইলেকট্রনকে ধাক্কা দেয়, তা হইলো আলো কনাকার আচরন [চড়াকার, গাতকের মত] কিন্তু ইলেকট্রন কি কনা না তরঙ্গ?
ইলেকট্রনও আলোর মত, অদ্ভুদ! এক কথায় উত্তর হলঃ দুইটাই
এই ক্ষেত্রে ইলেকট্রন কণার মত আচরনশীল, কিন্তু কখনও কখনও তার নাচতেও ইচ্ছে করে
কোন এক পর্বে আসিতেছেঃ "হিমুর হাতে পাঁচটি বিক্ষিপ্ত ইলেকট্রন"
লন, ততক্ষন খান
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আমি অপদার্থ মানুষ, এগুলা বুঝি না। পড়তে মজা লাগলো। এরকম লেখা হলে বিজ্ঞান পড়তে আপত্তি থাকতো না।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
দারুণ লিখেছেন। ফিজিক্স আমারও বহুকালের প্রেয়সী! তবে এখন কম দেখা-সাক্ষাৎ হয়।
হালার ফিজিক্স... একলগে কয়জনের লগে ডেটিং মারে?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
অসম্ভব সুন্দর লেখা।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আল হাজেন এর বিষয়ে কিছু জানতে চাইছিলাম।কোনো লিঙ্ক শেয়ার করা যায় কী?
লেখা খুব ভালো লাগছে।
খাইসে আমারে, আলহাজেন এর নাম পড়ছিলাম সে-এ-ই নবম শ্রেণীতে...
বিস্তারিত একটু জেনে শুনে জানাই?
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
অসাধারণ লেখা ,
ইস, এমন ভাবে কেউ যদি বিজ্ঞান্তা শেখাত শিশুকালে, নোবেল না পেলেও অপার কৌতূহল আর জানার আনন্দে ভাসতাম সারা জীবনই, তার মূল্যও অনেক।
দারুণ লাগল
facebook
নুবেল কুনো ব্যাপারই নহে, হেনরি কিসিঞ্জার লোপ পাইয়াছে, সত্যেন বসু টিকিয়া আছে
এটাই আসল কথা, অজানাকে জানাইতে থাকেন... বিজ্ঞানই একমাত্র অজানা নয়...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এইচএসসি সময়কালে পদার্থ বিদ্যা কেউ যদি আপনার মতো তো সহজ করে দিতো তাহলে আমি অণুজীব( দু:খিত অণু দা নয়) নিয়ে পড়তে আসতাম না। আফসুস
মাসুদ সজীব
অনুজীব বিজ্ঞান নিয়ে লিখুন না, আমরা জীব-অজ্ঞ রা এট্টু আলোকিত হই
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ভাইরে আমিতো স্তন্যপায়ী প্রাণী গর্ভধারণ করতে দু:খিত মস্তিষ্কে মেধা ধারন করতে ৯-১০ মাস তো লাগবেই।
আসল কথা লিখতে হলে মাথা প্রচুর খাটতে হবে, গল্পের প্লট তৈরি করতে হবে। এতো খাটাখিটির মাঝে যেতে মন নাহি চায়। পড়তেই শুধু সুখ লাগে, সবাই যদি লেখক হয়ে যায় তাহলে পাঠকই বা কে থাকবে? তবে একদিন লেখবো এনশাল্লাহ, কথাদিলাম।
মাসুদ সজীব
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
সাক্ষী দাদা প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই লিঙ্কটা শেয়ার করার জন্য। আমি আমার জীবনেও কোনদিন এত মজার বিজ্ঞানালোচনা পড়িনি তাই এই অধমের শত শ্রদ্ধ প্রনাম গ্রহণ করুন
মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে যদি খোলা বা বন্ধ যে কোন ধরণের চিঠি দেয়া যেত তাহলে আমি লিখতাম-
"মাননীয় দেশনেত্রী,
সবিনয় নিবেদন এই যে, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার এই আকালের যুগে আপনি যদি সাক্ষী সত্যানন্দ দাদাকে স্কুলের বাচ্চাদের বিজ্ঞানের বই লেখার অনুমতি দিতেন তাহা হইলে জাতী, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সর্ব কালের সর্ব স্তরের সকল মানুষ আপনার নিকট বাধিত থাকিত।"
পরিশেষে প্রার্থনা করি দাদা আপনি দীর্ঘজীবী হন, আরও অনেক এমন মজার মজার বিজ্ঞানালোচনার জন্মদাতা হন
ফাহিমা দিলশাদ
অনার্য'দার অণুজীববৈজ্ঞানিকব্লগ পড়ে দেখতে পারেন, ভালো লাগবে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এইটা যখন পইচ্চিলাম তখন তারা দেওনের কাবিল ছিলাম না। অখন আছি। পাঁচে পাঁচ তারা ফুটায় গেলাম। অনেকদিন আগে পীরবাবারে কোন এক লেখায় জানি এক আকাশ তারা দেওয়ার ক্ষেমতা থাকলে আকাশ ভরা তারা দিতেই মন করার কথা জানাইছিলাম। এই লেখার লেখকরেও বেবস্তা থাকলে আকাশ ভরা সূয্যি-তারা-চান সব দিবার সাধ জানায় গেলাম।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
চান-তারা দিবার চান ক্যা? কি কইচ্চি!!
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এইটা ত খেয়াল করি নাই! থুক্কু, শুধুই তারা দিবার চাই।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
তাইলে ঠিকাছে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ফাটাফাটি লেখা। কে জানি এই লেখাতে সম্প্রতি মন্তব্য করেছে। তাই লেখা দেখতে পেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ তাকে। আর নয়তো এত দারুণ একটা লেখা মিস হয়ে যেত।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এই লেখায় সম্প্রতি আমি মন্তব্য করেছি। উপরে আমার নামও লেখা আছে। তার পরও আপনি বলছেন
। যাই হোক ভেবেছিলাম আপনার নামে জাতীর বিবেকের কাছে প্রশ্ন করব কিন্তু ধন্যবাদ দেয়ার কারণে করলাম না
ফাহিমা দিলশাদ
আদর কইরা আপনারে "কে জানি" নাম দিছে
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ঘরের কথা পরে জানল কেম্নে থুক্কু পরের কথা আপ্নে জানলেন কেম্নে
ফাহিমা দিলশাদ
খন্দকার সাবে কইছে, তথ্যসূত্র দেয় নাইক্ক্যা
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
ছরি। ভেরি ছরি। খিয়াল করি নাই।
সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল
এককালে এইপোষ্টের লেখক বিজ্ঞান নিয়ে প্রায়ইশ হাজির হতেন সচলে, এখন বোধহয় জোকার নায়েকের পাল্লায় পড়ে বিজ্ঞান-টিজ্ঞান ছেড়ে দিয়ে চরম উদাসদার গ্রন্থ পাঠ করে একেবারে লাইনে চলে এসেছেন
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
বিজ্ঞান কি জিনিস?? খায়? না মাথায় দেয়??
বিজ্ঞান মানে বোধহয় বিকৃত জ্ঞান, এর মাঝে আমি নাই।
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
নতুন মন্তব্য করুন