কেন যামিনী না যেতে জাগালে না, বেলা হল মরি লাজে (পঞ্চম পর্ব)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২০/১০/২০১৪ - ১১:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতায় এই পর্বটি একাধিক খন্ডে দিতে হয়েছে। এটি আগের অংশের সরাসরি ক্রমধারা। (এখানে ক্লিক করে আগের অংশটুকু পড়তে পারবেন।)

***** ***** ***** ***** ***** *****

আলোচিত হাজী গোলাম মোরশেদের পরিচয়ঃ [ পৃষ্ঠা – ২৭৪ ]

তাঁর সাক্ষাৎকার জানাচ্ছেঃ [ পৃষ্ঠা – ২৭৫ ]

এবং [ পৃষ্ঠা – ২৭৯ ]

এবং [ পৃষ্ঠা – ২৮০ ]

খুবই আগ্রহব্যাঞ্জক কথা। হাজী মোরশেদ কিংবা নূরুল হকের কথা আব্দুল করিম খন্দকার বেমালুম চেপে গেছেন। আমীরুল ইসলামের নাম নিয়েছেন অথচ তাঁর অভিজ্ঞতা চেপে গেছেন। আসলে এগুলো চেপে না গেলে তাঁর কথামালার তাসের কেল্লা ভেঙ্গে পড়ে কিনা। নিন্দুকেরা হয়তো বলবেন আহা বুড়ো (!) মানুষ, এত কথা না জানতেই পারেন। তাদের প্রশ্নের জবাব পাবেন পোস্টের একেবারে শেষে।

***** ***** ***** ***** ***** *****

হূমায়ুন আজাদের মত আমিও পাকিস্তানীদের আমি কখনই বিশ্বাস করি না। তবে খন্দকার করেন। সেজন্য সিদ্দিক সালিকের “উইটনেস টু সারেন্ডার” (১৯৯৭, ইউপিএল) থেকেও ২৫ মার্চের সেই অপারেশন সার্চলাইটের বর্ণনা একটু উদ্ধৃত করি।

সালিকের সাক্ষ্য গুরুত্বপূর্ন কারন তখন প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে বেতার বার্তা ইন্টারসেপ্ট করার সূযোগপ্রাপ্ত এবং বৈধ কর্তৃপক্ষ কিন্তু তারাই, খন্দকার নন।

***** ***** ***** ***** ***** *****

নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিক সিডনি শ্যনবার্গের “ডেটলাইন বাংলাদেশঃ নাইন্টিন্সেভেন্টিওয়ান” (১ম সংস্করণ, ২য় মুদ্রণ ২০০০, সাহিত্য প্রকাশ) থেকে আমরা ইন্টারকন্টিনেন্টাল (বর্তমান রূপসী বাংলা) হোটেলে আটকা পড়া সাংবাদিকদের অবস্থা জানতে পারি।

সিডনি ২৫ মার্চ রাতের বর্ণনায় বলেনঃ [ পৃষ্ঠা – ১৮ ]

সিডনি ২৬ মার্চ দিনের বর্ণনায় বলেনঃ [ পৃষ্ঠা – ২০ ]

উল্লেখ্য, ২৭ মার্চ তাদের ঘাড় ধরে বাংলাদেশ থেকে বের করে দেয়া হয়। এর আগের সময়টুকুও তাঁরা খন্দকারের মত আরাম আয়েশে দুধভাত খাচ্ছিলেন না। যদিও নিজের লেখা বইয়ে ৫৮ পৃষ্ঠায় খন্দকার আহা-উহু করেছেন বঙ্গবন্ধু কেন একটা ফোন করে তাদের জানালেন না। আসলে ক্যান্টনমেন্টের নিরাপদ পরিবেশে মান-সম্মানের ঠাট বজায় রাখা খন্দকার বুঝতে পারেননি তাঁর সঙ্গে ২০ বছর ধরে ভাল ব্যাবহার করে আসা পাকিস্তান সেনারা কাউকে ফুলের টোকা দিতে পারে। হাজার হলেও তিনি মানী লোক, তাই আমরা এ নিয়ে আর কথা না বাড়াই।

***** ***** ***** ***** ***** *****

সবশেষে শারমীন আহমেদের পূর্বোল্লেখিত বইটি থেকে প্রয়াত ট্রান্সমিটার প্রকৌশলী নুরুল হকের কন্যা হাসুর জবানীতে জানা যাচ্ছে বোমাফাটানো এক তথ্য। [ পৃষ্ঠা – ৩০৯ ]

উৎসাহী পাঠক এই পোস্টের শুরুতে উল্লিখিত ৫৩-৫৮ পৃষ্ঠায় খন্দকারের কিচ্ছু-পাইনি/কিচ্ছু-জানিনা সংক্রান্ত দাবিগুলো পুনরায় পড়ে দেখতে পারেন। বিশ্লেষণের ভার আপনাদের হাতেই ছেড়ে দিলাম। শুভেচ্ছা।

***** ***** ***** ***** ***** *****

পুনশ্চঃ গত পর্বে এ. এম. আব্দুল্লাহ ভাই চমৎকার একটা কথা বলেছিলেন কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রের সম্ভাব্য প্রচারসীমা প্রসঙ্গে। হিমু ভাই অনুরোধ জানিয়েছিলেন কালুরঘাটকে কেন্দ্র করে ৫০ মাইলের (৫০ মাইল = ৮০.৫ কিলোমিটার) একটা বৃত্ত এঁকে দেখাবার জন্য। এখানে সেই ছবিটি জুড়ে দিলুম।

কেন্দ্রটা ঠিক ঠিক কালুরঘাটে পড়েছে কিনা নিশ্চিত নই। কিন্তু বৃত্তটা এতই ছোট যে, কেন্দ্র আরো ৫০ মাইল ডানে-বাঁয়ে সরালেও কিছু আসে যায় না। মানচিত্রের লিঙ্ক এখানে দিলাম, কেউ চাইলে নিজ দায়িত্বে আরো নিখুঁত বৃত্ত এঁকে দেখতে পারেন। ভেবেচিন্তে দেখাবার ভার চিন্তাশীল পাঠকের উদ্দেশ্যে উন্মুক্ত রাখলাম।

[তৃতীয় পর্ব সমাপ্ত, সিরিজ চলবে]


মন্তব্য

Pronoy deb এর ছবি

নারী সাইকেল টিমের নগ্ন পোশাক,বিশ্বজুড়ে সমালোচনা

http://bdonlinenews.net/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95/

সত্যপীর এর ছবি

এই রামছাগলের মন্তব্যের মানে কী?

..................................................................
#Banshibir.

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

এই অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য মুছে দেবার জন্য মডারেটরদের অনুরোধ জানাই

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

আগের খন্ডের সাথে মিলায়ে পড়লাম। এ কে খন্দকার সাহেবের আরও সাবধান হওয়া উচিৎ ছিলো নিজের 'স্মৃতি' পান্ডুলিপিতে ঢোকানোর আগে। উনি কি মনে করছিলেন, কেউ তার পরিচয়ের ইনডেমনিটিরে প্রশ্ন করতে আসবে না?

আপনারে সাধু! সন্ন্যাসী!! যুগ্ম রেটিং দিয়ে গেলাম। চালাইতে থাকেন।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

লইজ্জা লাগে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

পরিচয়ের ইনডেমনিটি! দারুণ কথা। চোখ টিপি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

সচলের প্রকাশিত এই লেখাটিতে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রের সম্প্রচারসীমা নিয়ে আমার করা মন্তব্যটি প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় উল্লেখ করছি।

"কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র নিয়ে খুব কমন একটা মীথ বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। সেটা হচ্ছে, অনেকেই দাবী করেন তিনি নিজ কানে রেডিওতে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত মেজর জিয়ার কণ্ঠ শুনেছেন। ঐ বেতার কেন্দ্রটির প্রচার ক্ষমতা এতই কম ছিল যে (প্রথমে ১০ কিলোওয়াট, তারপর ১ কিলোওয়াট, শেষে ৪০০ ওয়াট), খুব বেশি দূর পর্যন্ত তার সম্প্রচার শুনতে পাওয়া যাবার কথা না। চট্টগ্রামের বাইরে বাংলাদেশের অন্য কোন জায়গা থেকে ঐ বেতারের সম্প্রচার শুনতে হলে যে উচ্চ ক্ষমতার রেডিও দরকার সেটা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের কয়জন মানুষের ছিল? আর যাদের ছিল তাদের কয়জনের পক্ষে ২৫-২৬-২৭ মার্চে খুঁজে খুঁজে চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র ধরার সুযোগ বা মানসিকতা ছিল?

এই ২০১৩ সালে যখন চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রের প্রচার ক্ষমতা ১৯৭১ সালের তুলনায় অনেক অনেক গুণ (১০০ কিলোওয়াট) বেশি তখন ঢাকা বা নরসিংদীতে বসে কেউ একটা সাধারণ মানের রেডিও দিয়ে চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র ধরার চেষ্টা করতে পারেন। অথবা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সমান ক্ষমতাসম্পন্ন, অর্থাৎ ১০ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন রাঙ্গামাটি বা বান্দরবান বেতার কেন্দ্র ধরে দেখার চেষ্টা করতে পারেন। তাহলে উপরোক্ত মীথটার অসত্যতাটা বুঝতে পারবেন।"


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

গুরু গুরু পাণ্ডব দা,
আমরা যারা অ-প্রকৌশলী তাদের জন্য বেতারের কার্যক্ষমতা/আওতা ইত্যাদি নিয়ে একটু বিস্তারিত একটা পোস্ট দেন না, তথ্যের সাথে মিলিয়ে ছবি-টবি নাহয় আমি চেষ্টা করে দেখব। হাসি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

মূল কারিগরি ব্যাপারটা নিশ্চয়ই সাধারন পাঠকের বোঝার পক্ষে বেশ জটিল। আসুন একটু সহজ করে ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করা যাক- এখানে দেখান হয়েছে একটি গ্রাহক বেতার যন্ত্রে শ্রবণযোগ্য সিগন্যাল ধারনের জন্য ২০ মিলিভোল্ট/মিটার শক্তি হল সর্বনিম্ন মাপের শক্তি। অর্থাৎ এর চেয়ে কম শক্তিসম্পন্ন বেতার তরঙ্গ কোন রেডিও যন্ত্র দ্বারা শোনা সম্ভব নয়।
আবার গাণিতিক সুত্র প্রয়োগ করে দেখানো হয়েছে কোন বেতার সম্প্রচার কেন্দ্রের সম্প্রচার ক্ষমতা যদি ১০০ ওয়াট হয় তাহলে ১০ কিলোমিটার দূরত্বে প্রায় ৫৪ মিলিভোল্ট/মিটার শক্তি পাওয়া যাবে। সেই একই সুত্র প্রয়োগ করে দেখা যায় কালুরঘাটের ১০ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সম্প্রচার কেন্দ্র থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরত্বে প্রায় ২১ মিলিভোল্ট/মিটার শক্তি পাওয়া সম্ভব। সে হিসাবে কালুরঘাট থেকে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান ঢাকা থেকে শুনতে পাওয়ার কথা(এরিয়াল দূরত্ব প্রায় সোয়া দু'শ কিলোমিটার)।
কিন্তু হতাশাজনক ব্যাপার হল এই হিসাব সম্পূর্ণভাবে তত্ত্বগত, এর পূর্ব-শর্ত হল- ট্রান্সমিটার থেকে নির্গত সমুদয় শক্তিকেই আরএফ সিগন্যালে রূপান্তরিত হতে হবে, ট্রান্সমিটিং কিংবা রিসিভিং কোন প্রান্তেই কোন রকম শক্তির অপচয় হওয়া চলবে না, ট্রান্সমিটার থেকে রিসিভার পর্যন্ত দূরত্ব পথেও কোন রকম শক্তির অপচয় হওয়া চলবে না, সর্বোপরি সম্প্রচার যন্ত্র এবং রিসিভিং যন্ত্রের মান ১০০% পারফেক্ট হতে হবে। বাস্তব ক্ষেত্রে এসব ছাড়াও ট্রান্সমিটিং টাওয়ারের উচ্চতা, পথের গাছপালা দালানকোঠা, মহাজাগতিক তরঙ্গ, আবহাওয়ার প্রতিকূলতা ইত্যাদি নানা কারনে সিগন্যালের শক্তি উল্লেখযোগ্য ভাবে ক্ষয়ে যায়, সে জন্যই বোধ হয় কালুরঘাট বেতার তরঙ্গের এফেক্টিভ কভারিং এরিয়া ৫০ মাইল ধরা হয়েছিল।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

হিসাবে কালুরঘাট থেকে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান ঢাকা থেকে শুনতে পাওয়ার কথা(এরিয়াল দূরত্ব প্রায় সোয়া দু'শ কিলোমিটার)। কিন্তু হতাশাজনক ব্যাপার হল এই হিসাব সম্পূর্ণভাবে তত্ত্বগত

ঢাকাবাসী একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী (আসলে প্রত্যক্ষশ্রোতা) পেয়েছি যারা স্বাধীন বাংলা বেতারের প্রথম সম্প্রচার শুনতে পেয়েছিলেন। তাহলে কি ঢাকা-চট্টগ্রাম দূরত্বকেই সর্বোচ্চ সম্প্রচারসীমা ধরে নেব? ইয়ে, মানে...

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

ধরে নিতে পারেন, যদি আপনি নিশ্চিত হন যে ট্রান্সমিটার থেকে নির্গত সমুদয় শক্তিই সেদিন আরএফ সিগন্যালে রূপান্তরিত হয়েছিল, ট্রান্সমিটিং কিংবা রিসিভিং কোন প্রান্তেই কোন রকম শক্তির অপচয় হয় নাই, ট্রান্সমিটার থেকে রিসিভার পর্যন্ত দূরত্ব পথেও কোন রকম শক্তির অপচয় হয় নাই, সম্প্রচার যন্ত্র এবং রিসিভিং যন্ত্রের মান ১০০% পারফেক্ট ছিল, ট্রান্সমিটিং টাওয়ারের উচ্চতা যথেষ্ট ছিল, পথে গাছপালা দালানকোঠা একদমই ছিল না, আবহাওয়ার প্রতিকূলতা কিছুমাত্র ছিল না, সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির অস্তিত্ব কণা পরিমাণও ছিল না, সব রকমের মহাজাগতিক তরঙ্গ সেদিন আত্মীয় বাড়ী বেড়াতে গিয়েছিল- সে ক্ষেত্রে ঢাকাবাসী অতি ক্ষীণ শব্দে সে সম্প্রচার শুনে থাকতে পারেন বৈকি।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

সবসময় শোনা গেছে এমন নিশ্চয় না। এক/এগারোর পরে বাপের সাথে আমিও অনেক কষ্ট করে ঘুরায়া/থাব্রায়া/এন্টেনালাগায়া বিবিসি ধরার চেষ্টা করেছি। (ক্রিকেট ধারাভাষ্য বাদই দিলাম।) দমকা হাওয়ার মত হঠাৎ অনেক দূরের সম্প্রচার শুনে ফেলাটা খুবই সম্ভব। ব্যাপারটা যদি র‍্যান্ডম হয় তাহলে কিছু মানুষ সম্ভবত এর আওতায় এসেছিলেন। তবে, সেই কিছুটা কোনভাবেই সমগ্র ঢাকাবাসী নন, সমগ্র বাংলাদেশ তো প্রশ্নই আসে না।

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

কেন্দ্রটা ঠিক ঠিক কালুরঘাটে পড়েছে কিনা নিশ্চিত নই।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ভাই।

নাম লেখেন না কেন? চিন্তিত

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

অবশ্যই একটি শ্রমসাধ্য এবং সময়োপযোগী প্রয়োজনীয় লেখা!
লেখা চলুক। পড়ছি। হাসি

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- লইজ্জা লাগে

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

স্যাম এর ছবি

খন্দকারের পুরো সিরিজটাই বুকমার্ক করে রাখা! মন্তব্য করা হয়না, পড়ে যাচ্ছি, মাঝে একবার ছবি দেখতে পাচ্ছিলাম না, এখন ঠিক আছে।

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

আয়নামতি এর ছবি

যদিও আগের পর্বগুলো পড়া হয়নি। আজ দু'পর্ব পড়ে ফেললাম।
হাবুর মত উৎসাহ না দিলে কেম্নে কি খাইছে
***
'নেতা ও পিতা' বইটা কী ইকপি নাকি? হুটহাট এতসব ইতিহাসবিদের জন্ম ঘটছে এখন, থৈ পাচ্ছিনে বাপু!
সেদিন কোন কাগজের খবর দেখলাম আরেক জলপাই ইতিহাসবিদের বই প্রকাশ পেয়েছে।
তার দাবী, 'জিয়া জামাত নিষিদ্ধ করার পক্ষে ছিলেন' এমন খবরটা ঠিক কোন কাগজে পড়লাম ভুলে গেছি রে।
এটা জানা আছে নাকি? লিংকটা পেলে উপকার হয়

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

লইজ্জা লাগে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
হেরে গেলেন কবে? নাকি রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন তত্ত্বে বিশ্বাস করেন? চিন্তিত

***

না, হার্ড কপিত্থে কষ্ট কইরা ছবি তুইলা পোস্টাই।
ক্যান? ই-কপি আছে নাকি? থাকলে সুবিধাই হত।

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

আয়নামতি এর ছবি
সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

হ, দেখছি।

তয় এইজন্য শফিউল্লাহ সাহেবের সার্টিফিকেট দরকার ছিলনা।

এই ব্যাপারে আমার ব্যাক্তিগত মতামত হইলঃ খন্দকার সাহেব যখন সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের "প্রাথমিক সদস্যপদ" ত্যাগ করেন (কেবল সাংগঠনিক পদ না কিন্তু, খুউউপ খিয়াআল কইইরা) তখন থেকেই সেইটা অটো কার্যকর হওয়া উচিৎ। মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় অর্জন করা অনেক কঠিন, ত্যাগ করা সহজ। কেউ নিজেত্থে সেইডা কইরা ফালাইলে আরও সহজ। যাই হোক খন্দকার সাহেবের বই থেকেই আমরা জানতে পারি প্রচন্ড সিরিকাস টাইপের সার্কাস চলার সময়েও একটু অফিসিয়াল নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত তিনি কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না, সেজন্যই হয়তো শফিউল্লাহ সাহেব ব্যাপারটা তাঁর জন্য সহজবোধ্য করে দিলেন। হাসি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।