টেবিলটার পায়ের গেটিসটা সরাতেই মচমচ করে আওয়াজ উঠলো। কে কবে এটা দিয়েছিল, মনে নেই। হয়ত দেখেইনি কখনো। দু'পাশে দু'জন ধরে নিয়ে যাওয়াটাকে অনেকটা কাঁধে ভর দিয়ে হঠাৎ অসুস্থকে নিয়ে যাওয়ার মত লাগলো। ক্ষয়ে যাওয়া শরীরে প্রতিবছর বার্ণিশ প্রলেপ অসুস্থভাবকে ঢেকে রাখলেও আজ বিকট ক্যাচ ক্যাচ করে নিজের অসুস্থতাকে জানান দিতে থাকলো। এতো নড়বড়ে হয়ে গেছে, বোঝা যায়নি।
আলমিরাটা অসম্ভব ভারী! কীভাবে এটা বসিয়েছিল লোকজন? কয়জন ধরে এনেছিল এটাকে? আলমারীর শরীরের পুরনো-ছেঁড়া স্টিকারের মাঝে মাঝে জং ধরা-চল্টা ওঠা...কখনো ভাবে নি এত্তো ভারী এটা! কপালের ঘামটা ঝাঁড়ার সময় 'হুফ' করে আওয়াজ বের হলো মুখ থেকে। 'হাঁটুর নীচে' থাকার বয়সে প্রায়ই জানালার গ্রীল বেয়ে এই আলমারীটার উপরে উঠে বসে থাকতো। একদিন নামার সময়ে পা পিছলে কয়েকমাসের শয্যাবাস...আর হুট করেই যেন বড় হয়ে যাওয়া। আলমারীর উপরে ওঠা হয়নি এর পর। আলমারীটার ও কী আজ প্রথমবার জায়গা বদল? প্রথম মোজাইক ঘষার মত ফ্যাকাশে অথচ চকচকে হয়ে আছে আলমারী তলের মেঝেটা।
জানালার চৌকাঠ বাইরের দেয়াল ঘেঁষে হওয়ায় ঘরের জন্যে বাড়তি একটা দেয়াল তাক আছে। আম্মু আর নানু, দু'জনেরই বই পড়ার শখ। এই তাকটা তাই বইয়ে বইয়ে ভর্তি থাকতো তাই। দু'জনের অলিখিত আপস ছিল হয়ত, একদিকে তাই তারাশঙ্কর-মানিক, আর আরেকদিকে ইনিড-অ্যালান। মাঝে ওর অ্যাস্টেরিক্স রেখেছিলো কিছুদিন। তবে আর্চিস আসতেই নানু'র রুলারের বাড়ি, আর জায়গা বদল। জানালার পাশের বিছানাট পড়ে আছে, খোলা, স্তুপাকারে। আর পাশে এটা চিকন চারফুটি ক্যাবিনেট। আব্বু'র শখের বন্দুকের ক্যাবিনেট। তাঁর দো'নলা আর্মস্ট্রং, যেটা দিয়ে সে শুয়োর মেরেছিলো অনেক।
দেয়ালের ছবিগুলো নামানো হচ্ছে একে একে। এক-দুই করে অনেকগুলো ফ্রেম। আজিমপুরে শুয়ে থাকা নানা'র ফ্রেমবন্দী যৌবন বা নিজের ছোটবেলাকে হাতে নেয়া...পুকুরপাড়ে নিজের ছবিটা তে তাকালো। মাটি ভরে বিশাল দালান ও উঠে গেছে দুই যুগ হয়ে গেছে সেখানে।
টবের ফুলগুলো শুকিয়ে গেছে। বদলের প্রভাবেই হয়তো। একটা গাছের শেকড় উপড়ে এসেছে টব সরানোর সময়। টব ভেদ করে বাগানের মাটি ছুয়েছিল ওটা।
বাড়ি ছাড়ার দিনে এ বাড়ি'র সবার আজ একই অবস্থা।
মন্তব্য
সাতমাস আগে জীবনে প্রথম বাড়ি বদলের সময়টা মনে পড়ছে...
আমার ঐ পুরোনো রুমটা মিস করি এখনো!
পড়তে ভাল্লাগলো..
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আর আমার লিখতে লাগলো এক বছর... ধন্যবাদ তিথী
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
কি বলবো খুঁজে পাচ্ছি না।
বাড়ি ছেড়ে যাওয়াটা এতোটা অনুভবের বিষয় আজ বুঝলাম।
নাকি অন্য কিছু...কে জানে!
এমনি বাড়ি ছাড়ায় হয়তো তেমন অনুভবের বিষয় নয়...তবে যে বাড়িতে জন্ম, বেড়ে ওঠা, আশপাশের সাথে একাত্মতা — সেটা ছেড়ে যাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম তো হবেই, তাই না?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
'+'
রেটিং দিতে পারি না তো, তাই
---------------
আলোর ছটা
---------------
এক রাশ আলোকবর্তিকা পেলাম
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
পুরো গল্পটাকে আগলে রাখে এই একটা বাক্য।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আজিমপুর কলোনীর কথা মনে করায়া দিলেন মিয়া...
আহা, আগে কি সোন্দর দিন কাটাইতাম...।
_________________________________________
সেরিওজা
এখনো সোন্দর দিন কাটাই। তবে... মাঝে মাঝে আউলা লাগে, এই আরকি।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
বাড়ি বদলালে সবচেয়ে বড় ক্ষতি যেটা হয়, সেটা হলো স্মৃতি হারিয়ে যায়। আরও সঠিকভাবে বললে, একটা জায়গার সাথে স্মৃতির সংশ্লিষ্টতাটা হারিয়ে যায় - যেটা অনেক ক্ষেত্রে স্মৃতি হারিয়ে যাওয়ার চেয়েও বেশি কষ্টকর।
ভালো লাগলো তোমার লেখাটা। অনেক বাড়ি বদলের কথা মনে করিয়ে দিলো।
আর লেখো না কেন আজকাল?
সেটাই...
লিখতে তো চাই বড়পাণ্ডবদা, কিন্তু লক্ষী-স্বরস্বতী'র সাথে ডেটিং নিয়ে ব্যস্ত খুব
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
খাড়ান, দুর্গারে ফোন দিতাছি।
কি বললো? শুক্কুরবারে ফ্রি থাকবে?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
- লেখাটা মনেহয় আরেকটু বাড়তে দিতে পারতেন। আরও অনেক কিছু টেনে আনা যেতো, আরও অনেক কিছুই বদলের খাতায় টুকে রাখা যেতো। ব্যকগ্রাউন্ডে বাজতে থাকা 'বদল'-এর বাঁশির মূর্ছনার সাথে তবলার ঠিকা তো সবে মাত্র জমে উঠেছে। এখনই লেখাটা শেষ হয়ে গেলে কেমন লাগবে!
বাঁশিটা শুনে দেখবেন নাকি? বাঁশির সুরের প্রতিটা বাঁকে পুরনো বাড়ির একেকটা ঘরের দরোজার পাল্লা ছুঁয়ে দেখার মতো মনে হবে, কেকটা জানালা দিয়ে এক টুকরো আকাশ শেষবারের মতো দেখার বিষাদে পেয়ে বসবে। তাও শুনতেই থাকুন। একে একে বারান্দা, টিনের চাল, সিঁড়ি, সামনের উঠোন, পাশের গাছ, তার ডালে কোনো নাম না জানা পাখির বসে থাকা- সব কিছুকেই একের পর একে দেখতে পাবেন সুরটার সাথে সাথে।
সৌজন্যেঃ বিডিআর
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগো, আমিতো পুরা হারায়ে গেলাম। আমি গত দুই বছর ধরে বাঁশির কম্পোজিশন খুঁজি। কত আবজাব ইন্ডিয়ান কম্পোজিশন শুনছি, অথচ বাড়ির কাছের আড়শী নগরের বারি সিদ্দিকী'র এমন অসাধারন জিনিষ আমি খুঁজে পাইনাই।
আপনার মাধ্যমে বিডিআর ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
- আপনি মিউজিক্যাল র্যাট সিরিজটায় টোকা দিন। বেশ কিছু বাঁশির সুর পাবেন।
আর হ্যাঁ, পুর্বপশ্চিম (খুব সম্ভবত) নামে একটা ব্যাণ্ড আছে না! তাদের কিছু বাঁশির কম্পোজিশন আছে। যুবায়ের মনে হয় শিল্পীর নাম। শুনেছেন? আমার কাছে (মোটে) ৩টা আছে। লাগলে জানিয়েন। খুঁজে বের করে দেবোনি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগো, আপনার মিউজিক্যাল র্যাট সিরিজটার রীতিমত ভক্ত হয়ে গেলাম আমি।
পূর্ব-পশ্চিম-এর কম্পোজিশন শুনিনি। খোঁজ লাগাচ্ছি।
অনেক ধন্যবাদ।
অপূর্ব সুন্দর! ধুগোর মিউজিক রিকমেণ্ডেশন কিংবদন্তীর পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।
অসাধারন!!!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ধূগোদা, এটা আমার অসংখ্য সংগ্রহের মধ্যে একটা মূল্যবান সংগ্রহ। যতবার শুনি, সারা গা শিরশির করতে থাকে।
_____________________________________________________
ইটের পরে ইট সাজিয়ে বানাই প্রাণের কবিতা ...
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
মনটা উদাস হয়ে গেল, আর বুকের গভীর থেকে বের হয়ে এল একটা দীর্ঘশ্বাস । জন্মের ২১ দিন পর থেকে যেখানে ১৯ টি বছর থেকে বড় হয়েছি, সেই জায়গাটর কথা মনে করে গলার কাছে দলা পাকানো অনুভূতি টের পেলাম। ভাল লাগল লেখাটা খুব।
_____________________________________________________
ইটের পরে ইট সাজিয়ে বানাই প্রাণের কবিতা ...
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
গলার কাছে দলা পাকানো এই অনুভূতি নিয়েই কেটে যাবে আরো বহু বছর...
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
জীবনটাই তো একসময় শেষ হয়ে যাবে বন্ধু। সেটা ভাবতেই কেমন যেন লাগে। লেখাটা হৃদয় ছুঁয়ে গেল।
জীবনটা শেষ হবার আগেই যে অনেক স্মৃতি'র মৃত্যু ঘটে পিপিদা!
লেখা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আহারে! আমার অবশ্য কখনো এক জায়গায় বেশিদিন থাকার সৌভাগ্য হয়নি, বাপের বদলির চাকরি হয়ত এজন্যে দায়ী, তবে লেখা দারুন লাগল
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধন্যবাদ ডাগদর ভাই
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আরো বড় করলা না কেন লেখাডা !!!
ছোট লেখা পইড়াও অবশ্য দুঃখী দুঃখী লাগতেছে।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ভাল্লাগ্লো বেশ। তবে এতো লম্বা লম্বা গ্যাপের পরে দেখা মেলে কেন?
ইয়ে, মূলোদা, সামনে কী আয়না নেই?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আয়না দিয়ে কী হবে? আমার দেখা তো লম্বা গ্যাপের পরেও মেলে না, তার সাথে তুলনা করি তাই চাও?
এবার ভুলছি না। কলেজ স্ট্রীট খেলাপি হয়ে গেছেন আপনি
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
হৃদয় ছুঁয়ে গেলো।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
শেকড় উপড়ে চলে যেতে হয় কিন্তু থেকে যায় অমোচনীয় স্মৃতির জলছাপ। এই জলছাপগুলোইতো আমাদের আত্মপরিচয়ের ছবি আঁকে। সুন্দর লেখা। অনেক ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আমার ভাসির্টির হল ছেড়ে আসার কথা মনে হলো! ..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
হুমমম
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
দিলেন তো ভাই আরেকটা ধাক্কা, হল যে কী জিনিস, সেটা আর কী করে বুঝাই? (
_____________________________________________________
ইটের পরে ইট সাজিয়ে বানাই প্রাণের কবিতা ...
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
যাক, সিমনের ঘুম ভাঙলো তাহলে। লেখাতে কোন ক্যাটেগরী দেয়া নেই কেন? আমি প্রথমে এটাকে গল্প মনে করেছিলাম। অবশ্য এটা গল্প না-ই বা কেন। দৃশ্যকল্পটা এতো স্পষ্ট যে কমিউনিকেট করতে বা নিজের অভিজ্ঞতার সাথে মেলাতে কারো কোন বিশেষ চেষ্টা করতে হয়না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
জেগেই ছিলাম, কিন্তু দৌড়ের উপ্রে... ক্যাটেগরি ছিলো, পোস্টের পর কই যেন ভ্যানিশ হয়ে গ্যালো।
আপনার ঝাড়ি তবে কাজে দিচ্ছে?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
Lina Fardows
কেউ কেউ বদলেই খুশি , টব ভেদ করে মাটি ছুঁতে চায় না । মন ছুঁয়ে গেল----
Lina Fardows
পোর্টেবিলিটি বলে ওটাকে
মন ছুঁতে পেরে ভালো লাগলো
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
মন খারাপ করে দিলিরে পাগলা। বদলে বদলে হাঁপিয়ে উঠি, তবুও বদলের শেষ দেখা হয়না।
বদলে যাওয়াতেই হয়তো এখন আমাদের জীবনটা চলে যাবে ভাই।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ভালো লাগলো লেখাটা। শেষ বাক্যটা পড়ে বনফুলের নিমগাছ গল্পটার কথা মনে হলো খুব।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এইবার মনে পড়লো, এই থীমটা কই পড়ছিলাম... ধন্যবাদ বস!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
সুন্দর আর বিষন্ন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ধন্যবাদ শিমুলাপা
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
এত পর পর আসা ভালোনা। আরো ঘন ঘন বাড়ি বদল হউক।
...........................
Every Picture Tells a Story
হেহেহে... পরেরবারের বাড়ি বদল কী আর এ অনুভূতি দিবে?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ভালো লাগল।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ধন্যবাদ
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ছোটবেলায় বাসা বদলালে মনটা যে কী ভীষণ খারাপ হত বলার মত না। এখন কোথায় আমি, কোথায় বাসা...ধুৎ
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
লেখা ভালু। বেশ ভালু।
ধইন্যা
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
মন খারাপ করে দিলেন রে ভাই-
তবে এই মন্তব্যটা পড়ে আর বেশি মন খারাপ হলো -
মাঝে মাঝে আসলেই খুব আউলা লাগে।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
মন খারাপ হয়ে গেল। আমার বেড়ে ওঠার ঘর-বাগান-বাড়ী-রাস্তা-পাড়া কোনটাই আর বেঁচে নেই। সবই ৬০ পাওয়ারের ফিলিপ্স বাতির হলুদ আলোয় ধোয়া স্মৃতি হয়ে গেছে।
[i]একটা গাছের শেকড় উপড়ে এসেছে টব সরানোর সময়। টব ভেদ করে বাগানের মাটি ছুয়েছিল ওটা।
সিমন, বড় ভালো লিখেছও।
কি অসাধারণ! কি গভীর করে ছুঁয়ে গেলো মন। এমন করে লিখতে পারে ক'জন?
--------------------------------------------------------------------------------
অনেক বাড়িয়ে বললেন ভাবী
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
হুঁ...
আমি কিন্তু বাড়ি বদলে বদলে ঝুনো হয়ে গেছি একদম। সবার সাথে, একা একা, যে রকম চাই। ছোট-ছোট, খুঁটিনাটি কত কী যে গোছানো লাগে! এখন আমি খুব ভালো প্যাকিং বিশারদ, খালি আনপ্যাকিং-এ বিশদ অনীহা আছে আমার।
সর্বশেষবার ঠিক করেছিলাম যখন চাকরি-টাকরি ছেড়ে দেব, খালি বেড়াবো আর বই পড়ব, তখন টাকা-পয়সা লাগলে মাঝেমাঝে বিজ্ঞাপন দেব - এখানে দ্রুত ও সুলভে বাড়ি শিফটিংয়ের সময় প্যাকিং করে দেয়া হয়!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আপনার আইডিয়াটা কিন্তু বেশ ভালো একটা বিজনেস কেস। খুলে ফেলুন
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
হ্যাঁ, কিন্তু 'আনপ্যাকিং'-এর সময় আমাকে কিছুতেই রাজি করানো যাবে না।
বাই দ্য ওয়ে, আপনারতো দেখি একবছর হয়ে যাচ্ছে সর্বশেষ লেখা দেবার! বর্ষপূর্তিতে নতুন লেখা দেবার প্ল্যান নাকি?
এই লেখাটা ভালো লেগেছে পড়তে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নতুন মন্তব্য করুন